নাম তাঁর আন্তোনিও আচিলা। ভক্স ওয়াগনের কারখানায় কামলা দিতে গিয়া পরিচয়। বাড়ি নাইজেরিয়া। গায়ে যথারীতি অসুরের মতো শক্তি। প্রায়ই ভারী কাজ করতে একজায়গায় দুতিনজনকে লাগানো হয়। সবকয়টা ফোরম্যান তালে থাকে যাতে কালা আদমীদের দিয়ে ভারী কাজগুলি ধুমধাম করিয়ে নেওয়া যায়। আমার কপালে অবশ্য মাঝেমধ্যে হালকা কাজ জোটে। তখন টেবিলে বসে চীনা ছেমড়িদের সাথে স্ক্রু,সুইচ,রোলার ইত্যাদি প্যাক করি। কখনো কাজের চাপ বাড়লে গায়ে গাউন চড়িয়ে যেতে হয় টার্বোচার্জার কিম্বা ব্রেক ডিস্ক প্যাক করতে। সেখানে দেখা হয় একগাদা আফ্রিকানের সাথে। টনি, অস্কার, ইয়ানিক, কেনে সব কয়টাই মনে হয় আমার থেকে কমপক্ষে ২৩৫ গুণ বেশী শক্তিশালী।
এদের মধ্যে একমাত্র অছাত্র টনি। কানে প্রায় পুরো আটঘন্টাই এয়ারফোন গোঁজা। এমপিথ্রিপ্লেয়ারের না মোবাইলের। সারাক্ষণই কেউ না কেউ ফোনে থাকে। কখনো জার্মান কখনো রাজার ভাষা কখনো কিজানি এক্টা (ফরাসী না, নাইজেরিয়া ব্রীটিশ উপনিবেশ ছিল , এই সূত্রে নিশ্চিত হই....আমার ফরাসী জ্ঞান বোঁজো-অঁরভোঁয়া-সেমোঁয়া-উই পর্যন্তই )। উচ্চারণ যথারীতি দূর্বোধ্য। মুডোর প্রাক্তন প্রতিবেশী বলে আমি প্রায় ৭০%র মতো বুঝতে পারি। ওপাশে একেবারে ব্যতিক্রম ছাড়াই সবাই বিপরীত লিঙ্গের। তার মধ্যে আবার বেশীরভাগ শেতাঙ্গীনী। মাঝে মাঝে এয়ারফোন কাজ না করলে টেবিলে ফোন রেখে স্পীকার অন করে দেয়। বিষয়বস্তুও মোটামুটি এক। অমুক জায়গায় অমুকের কাছে তোমার নাম্বার পাইলাম, তুমি কেমুনাছো, আমার কিছু ভাল্লাগে না, অনেক গরম, অনেক শীত, দিনকাল ভালো না,অমুক ডিস্কোতে নাইচা শান্তি নাই কিন্ত তমুকের ডিজে রীতিমতো ঢাকনাখোলা গ্রেনেড ইত্যাদি। সব কথাই শেষ হইতো অ্যাপয়ন্টমেন্টে গিয়া। খুব কম ক্লিওপেট্রাকেই আন্তোনিও খালি হাতে ফেরায়। সপ্তাহে কম করে হলেও তিনটা অ্যাপয়ন্টমেন্ট থাকে। তার মধ্যে আবার উইকেন্ডের বিশেষ পরিকল্পনা।
আমি, কেনে, ইয়ানিক সবাই অবাক হই। কেমনে কী? টনির আবার বউও আছে। তার জন্য শুক্রবার। শুক্রবার রাতে টনি কোন পার্টিতে যায় না। শনিবার দুপুর থেকে আবার যে যার মতো। বউয়ের সাথে সেরকমই চুক্তি টনির। বেঁচে থাকার অনেক পরিশ্রম। আমরা জিজ্ঞাসা করি, কিন্তু কেমনে? টনি স্মিত হেসে বলে ধৈর্য শুধু ধৈর্য।
বিচিত্র অভিজ্ঞতা টনির। জার্মান, আরব, তুর্কি, চীনা,স্লাভ সবই। আরবদের তাঁর বিশেষ পছন্দ। ওরা নাকি বেশ সাফসুতরো। বেশ অ্যারোমেটিক। চীনাদের অনেক কোলাহল। বর্ণনা দেবার সময় টনি রীতিমতো তেঁতে ওঠে।
"এই শনিবার ফ্রাঙ্কফুর্ট যাচ্ছি। কেউ ইচ্ছা করলে আসতে পারো। সঙ্গে আরো দুই একজন থাকলে মজাই হবে।"
"কি হবে?" জিজ্ঞাসা করি আমি।
"গ্যাংব্যাং পার্টি। ফ্রাউ বেকেনবাখ দুইটা হাঁস আর তিন বোতল ভদকা কিনা ফালাইছে অলরেডি।"
"খাইছে!"
"তোমরা একরম ভয় পাও ক্যান? দেড়-দুই ঘন্টা কোন ব্যাপার না। ফুটবল খেলার কথা কিম্বা কোন মেগা সিরিয়ালের কথা ভাবতে থাকবা সময় চইলা যাবে.....এইটা আমরা পারি। এইজন্যই কোন জার্মান বেটি একবার আফ্রিকান বোধিস্বত্ত্ব পাইলে আর অন্যমুখো হয় না। ঈশ্বর আমাদের টাকা না দিলেও অশ্বক্ষমতা দিছে।"
"অ্যা!"
মন্তব্য
বেশ লিখেছেন ... দাদা!
আসবেন নাকি ফ্রাঙ্কফুর্ট?
....................................
বোধহয় কারও জন্ম হয় না, জন্ম হয় মৃত্যুর !
....................................
বোধহয় কারও জন্ম হয় না, জন্ম হয় মৃত্যুর !
হে হে...এইটা প্রায় দেড় বছর আগের ঘটনা :D।
ফ্রাঙ্কফুর্টে তো আবার আসবোই। কবে বলতে পারতেছি না।
ঋণম্ কৃত্বাহ ঘৃতম্ পীবেৎ যাবৎ জীবেৎ সুখম্ জীবেৎ
অজ্ঞাতবাস
চীনাদের কোলাহলের ব্যাপারটা আমার কানেও আইছে, মানে অন্যের কান হয়ে আমার কানে আর কি। আর ফুটবল/মেগাসিরিয়াল শুনে ফ্রেন্ডস এর একটা পার্টের কথা মনে পড়ল। ঐখানে চ্যান্ডলার এরকম ভাবতে ভাবতে তার রুমপেটের পাছায় আইসা থামসিল।
বাঁচাইছে! তাও ভাল যে অন্যের কান হয়ে আসছে। আমি ভাবলাম সরাসরি এল কিনা!!!
কি মাঝি? ডরাইলা?
সইত্য কথা। নিজের চোখে দেখসি একাধিক উদাহরণ।
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
আমি তুষ্ট আত্মপ্রেমেই। এর সুবিধে হলো, প্রতিদ্বন্দ্বী কেউ নেই
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
দুইচাইট্টা উদাহরণের গল্প কন শুইনা দিল জ্বলুক.....
ঋণম্ কৃত্বাহ ঘৃতম্ পীবেৎ যাবৎ জীবেৎ সুখম্ জীবেৎ
অজ্ঞাতবাস
শাবাশ টনি...আর সুমন ভাইরেও...কড়া লেখা লিখসেন ।
---------------------------------------------------------
পৃথিবীর সব সীমান্ত আমায় বিরক্ত করে। আমার বিশ্রী লাগে যে, আমি কিছুই জানিনা...
---------------------------------------------------------------------------
কারও শেষ হয় নির্বাসনের জীবন । কারও হয় না । আমি কিন্তু পুষে রাখি দুঃসহ দেশহীনতা । মাঝে মাঝে শুধু কষ্টের কথা গুলো জড়ো করে কাউকে শোনাই, ভূমিকা ছাড়াই -- তসলিমা নাসরিন
পুরা বিদেশী... কালা কালা কুতুবিহী...
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
হ। আফ্রিকানদের হর্স পাওয়ার- ঈশ্বরের দান....ভালোই কইছে টনি!
যতবার তাকে পাই মৃত্যুর শীতল ঢেউ এসে থামে বুকে
আমার জীবন নিয়ে সে থাকে আনন্দ ও স্পর্শের সুখে!
যথারীতি বদ্দা স্টাইল।
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
জাঝা !!
---
স্পর্শ
হাহাহা কাহিনী !
-----------------------------------------
রাজামশাই বলে উঠলেন, 'পক্ষীরাজ যদি হবে, তা হলে ন্যাজ নেই কেন?'
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
এটা মনে হয়, সাদা রমণীদের ক্ষেত্রে আরো অনেক দেশে প্রযোজ্য। একসময় আমার পাশের ফ্ল্যাটে সপ্তাহান্তে ভীড় পড়ে যেত। দুইজন আফ্রিকান থাকত সেখানে।
ঈশ্বরের সবচাইতে বড় অবিচার হইলো আমাগো পুরা কালা না বানানো...
ঋণম্ কৃত্বাহ ঘৃতম্ পীবেৎ যাবৎ জীবেৎ সুখম্ জীবেৎ
অজ্ঞাতবাস
ভাবতেছিলাম উল্লেখযোগ্য কয়েকটা লাইন কোট কইরা কমু, এইগুলা জাঝা হইছে। কিন্তু শেষে দেখি পুরা লেখাটা সেইরম...
বদ্দা, (বিপ্লব)
আর যা ই করেন "গ্যাংব্যাং পার্টি" তে যাইয়েন না। তাইলে জিন্দেগী শেষ।
অথেন্টিক লেখার মূল্যই আলাদা। অসাধারণ লাগে!
**********************************
কৌনিক দুরত্ব মাপে পৌরাণিক ঘোড়া!
**********************************
যাহা বলিব, সত্য বলিব
গ্যাংব্যাং পার্টিতে গেলে পরেরদিন সচলায়তনের ব্যানার হইয়া যাইতে পারি ......
ঋণম্ কৃত্বাহ ঘৃতম্ পীবেৎ যাবৎ জীবেৎ সুখম্ জীবেৎ
অজ্ঞাতবাস
ক্যান তীরন্দাজ ভাই ?? কি হয় ঐখানে !!
সব্বোনাশ!!
হিমুর জন্য চিন্তা হইতেছে!!!!!!!!!
কি মাঝি? ডরাইলা?
আমারও।
হাঁটুপানির জলদস্যু
এই লেখায় জাঝা আর (বিপ্লব) দিলে কম দেয়া হবে। বরং "মুখফোড়" দিলাম।
কি মাঝি? ডরাইলা?
(মুখফোড়) ক্যাম্নে দ্যায়?
সুঁই আর সুতা নিয়ে আসেন। দেখাই.................
কি মাঝি? ডরাইলা?
সেরম কাহিনী...
---------------------------------
মাঝে মাঝে লোড-শেডিং এর রাতে বেজে ওঠে জেরেমির বেহালা...
- কাউলারা খালি হর্স পাওয়ার না আমার মনেহয় হালারা হাতিপাওয়ার নিয়া জন্মায় একেকটা।
এক হালায় একদিন আমারে কয়, যাইবা? আমি জিগাই, কুতায়? কয় ভাড়ায় লাগাইতে। আমি কই হাউয়ার পোলা, আমারে কি ভাইরাসে গুঁতায়?
আরেকজন আছে। এই হালার তিনটা বান্ধবী প্যারালাল। একজন আবার আরেকজনের কথা জানে। কিন্তু কেউই হালারে ছাড়ে না। এক বান্ধবীর লগে বাচ্চা হইছে, বিয়া করছে আরেকটারে। আরেকজন তার মোবাইলে এসএমএস দেখতাছিলো দেইখা দিছে ঘর থাইকা রাইতের বেলা বাইর কইরা। এত্তো সুন্দর সুন্দর মাইয়া, দেইখা মায়াও লাগে!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
মায়া লাগার পর কি হইছিল? ঘর থেকে বাইর করে দিবার পর সেই মাইয়া কই রাইত কাটাইছিল?
কি মাঝি? ডরাইলা?
- তা কইতে পারুম না। গেছে মনেহয় আরেক কোনো কাউলার লগে। বদ্দা কইলো না, একবার কাইল্যা কাপ্তানের লগে আটলান্টিক পাড়ি দিলে অন্যকারো লগে স্বর্গেও যাইবার চায়না গুলাবীরা!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
কাউলা কারো সাথে গেছিল নাকি ধুসর কারও সাথে? ঠিক কইরা কন।
রংয়ের এই সামান্য বেশকম আন্ধারে ঠাওর করা এত সহজ নাকি?
কি মাঝি? ডরাইলা?
- আমি তো আর ওবামা টাইপের লুক নিয়া মেয়েলুকেরে বুকা বানাইনা!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
কি ধুসর? নীচের মন্তব্যে হিমু কি কয়?
তাইলে এই কথা। অশ্বক্ষমতা বৃদ্ধিকল্পে গায়ের রং বদলের ধান্ধা? তা ছ্যাচা দিছিলো কে?
কি মাঝি? ডরাইলা?
- কে যে দিছিলো সেই নামটা কইলে তো দোস্ত আমার মাইন্ড খাবে।
আর আমি চাইনা, আপনার শালীর মনেও কষ্ট দিতে। পাস্ট ইজ পাস্ট। আপনার শালী এখন আমার বর্তমান।
প্রয়োজনে নিচে থাকা হিমুকে চিরকালই নিচতলায় রাখবো ওপ থেকে পাওয়া বিভিন্ন আওয়াজ নিয়ে 'রিসার্চ' করার জন্য।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
বিভিন্ন আওয়াজ আর কই? আমি তো শুনলাম তুই আবৃত্তি করছিস, "পারিবো না এ কথাটি বলিবো না আর ... দশজন পারে যাহা আমিও পারিবো তাহা যদি না পারি তো ডাকি হিমুকে আবার।" এভাবে আমাকে ব্যাকআপ রেখে কি চলবে দোস্ত? এমন করলে ভ্যালেন্তিনা তো উমৎসুগসমিটটাইলুং দিয়ে চলে আসবে কাসেলে।
ডাক্তার কী বললো? ডাক্তারের কাছে আনাগোনা নিয়ে অনেকদিন কিছু লিখিস না।
হাঁটুপানির জলদস্যু
ধূসর নাকি মাঝখানে ফোনে মেয়েদের নিজের পরিচয় দিতো কাল্লু গোধূলি হিসেবে। পরে ছ্যাঁচা খেয়ে আবার লাইনে ফেরত আসছে।
হাঁটুপানির জলদস্যু
- তুই নাহয় দোস্তির নামে কলংক, আমি তো আর দোস্তের অবদান অস্বীকার কতে পারি ন।
তোর কথা শুনে ললনাদের কাছে আমি বেশ বড় গলাতেই বলতাম। আমি কাল্লু হিমুর দোস্ত!
কিন্তু পরিনামে যা ঘটতো তা হলো, দোস্ত হিমু'র কপালের লিখন আমার কপালেও এসে পড়তো। নিজেকে প্রমাণের কোনো সুযোগ না দিয়েই দোস্ত'র মতো নাকি আমাকেও ছ্যাঁচা দেওয়া হবে!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
এই মন্তব্যে পরোক্ষভাবে কাল্লু হিমুর অশ্বক্ষমতা নিয়ে কটাক্ষ করার প্রতিবাদ জানাই।
কি মাঝি? ডরাইলা?
- কী কন এগুনা? কখন, কুতায় কটাক্ষ করলাম আমি?
আমি তো ডাইরেক্টই কইলাম যা কওয়ার!
আপনে কি আমাগো দুই দোস্তের মধ্যে খান্দানীকাইজ্যা লাগানোর চেষ্টা করতাছেন?
সুদর্শন গুলাবী হিমুকে কাল্লুহিমু বলে কটাক্ষকরায় বরং আপনের বক্তব্যের তেব্র পেত্তিবাদ জানাই।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
আপনে কইলাম কাল্লু হিমুকে গুলাবী হিমু কইয়া গাইল দিতাছেন। রংয়ের এই পরিবর্তনের সাথে সাথে অশ্বক্ষমতার সমানুপাতিক সম্পর্কের দিকেও ইঙ্গিত করতাছেন।
কি মাঝি? ডরাইলা?
- এইখানে 'গুলাবী' শব্দটা একটা বিশেষণ, গাইল না। তবে জার্মান ভাষায় 'গাইল' হোলেও হোতে পারে।
আপনি বারবার আমার দোস্ত হিমুর 'ঐদিক' নিয়া কথা বলতে চাইছেন কেনো?
আপনি তাহলে এটাই বলতে চান যে আমার দোস্তের সবকিছুই আছে কেবল ঐটা ছাড়া!
ঐটা মানে কিন্তু এখানে চক্ষুলজ্জা। কেউ যেনো অন্যকিছু (!) মনে না করেন।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
আমারতো মনে হয় হিমু অবতার কিসিমের! দ্যাখেন না কেমনে পটাপট আপনার দুর্মতি ও দুর্গতির কথা জনগনের সম্মুখে ফাঁস করে দিয়ে আমার শ্যালিকাকে ভবিষ্যত সর্বনাশের হাত থেকে রক্ষা করেছে।
কি মাঝি? ডরাইলা?
টনি একদিন কইছিল এক সিটিঙে তিনটা ম্যানেজ করা বিষয়ে একটা টিউটরিয়াল দিবো। আমি শুইনা ডরাইছি....
ঋণম্ কৃত্বাহ ঘৃতম্ পীবেৎ যাবৎ জীবেৎ সুখম্ জীবেৎ
অজ্ঞাতবাস
হায় বদ্দা! একি করলেন। এই জিনিষ কেউ ফিরাইয়া দেয়?
যত দ্রুত সম্ভব টনির সাথে সিটিঙ দিয়া ফালান। জাতি কিছু শিখে উপকৃত হবে............
কি মাঝি? ডরাইলা?
হ
ঋণম্ কৃত্বাহ ঘৃতম্ পীবেৎ যাবৎ জীবেৎ সুখম্ জীবেৎ
অজ্ঞাতবাস
- একলগে তিনজনরে ম্যানেজ করা একটা ব্যাপার?
আসেন, আমার কাছ থেইকা শিখেন।
খুব আইনফাক, তিনজনরে তিনটা রুমে তরল আর অগ্নি সহকারে বসাইয়া দিবেন। আর আপনে চাইর নাম্বার রুমে বইসা ভোলানাথের সিদ্ধি টানবেন। আপনেও খুশ, অরাও খুশ!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
তিনজনরে একরুমে রাখলে হয় না?? কেমন যেন একা একা লাগে !
- তাইলে তো আর ম্যানেজ করা হইবো না। হইবো চুলাচুলি!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
মুহাহাহা, তাই তো চাই
- ছিঃছিঃছিঃ
যুব সমাজ শেষ!!!
বদ্দা বয়স্ক মানুষ, মুরুব্বী মানুষ।
তাঁর ব্লগে আইসা এইসব খাইষ্টা 'চাওয়া চাওয়ি'র তেব্র নেন্দা জানাই।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
পুলাপাইন না বুইঝাই হাউকাউ করে। আরে আমি কি একা খামু কইছি নাকি ??!!
- হেহ হেহ হেহ
তাইলে যুব সমাজ ঠিকই আছে।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
বয়সের দোহাই দিয়া আমারে জেয়াফত বঞ্চিত করার অপচেষ্টার তীব্র নিন্দা জানাই।
ঈশ্বরাসিদ্ধে:
অজ্ঞাতবাস
আমিও নিন্দায় শামিল হইলাম।
ওই পোলাপাইন। বদ্দা আইছে - রুম ছাইড়া দে!
হ
ঈশ্বরাসিদ্ধে:
অজ্ঞাতবাস
বদ্দায় কইলাম মডুরাম। হ্যার পোষ্টে এইসব ল্যাখেন। হ্যায় কইলাম আমারে দিবোনে!!!!!!!!!!!!!
কি মাঝি? ডরাইলা?
পিঙ্কি গোধূলির কথার ঠিক নাই। আজ কাল্লু ডাকে তো কাল গুলাবি। ঐদিকে বনে বসে আমার গুডউইল বেচে খাওয়ার অপচেষ্টা চালায়। পুরা হেবো হালায়।
কাসেলে আসিস, গাঞ্জাসহ। একা আসলে ধোলাই খাবি।
হাঁটুপানির জলদস্যু
- বনে বসে হাগলেও যদি তোর 'গুডউইল' চলে যায়, তাইলে যা এখন থেকে বৃটিশের বানানো বদ্ধ হাগনকুঠিতেই কাজ সারবো নে। তাও তোর একচ্ছত্র গুডউইল অক্ষুন্ন থাকুক।
গাঞ্জার কথা আর কইসনা দোস্ত। সব সোর্স শালায় হানিমুনে গেছেগা মনে হয়। এক ুদির ভাইরেও পাওয়া যায় না! বহু কষ্টে আছি রে!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
তোর আর আমার মধ্যে অনেক মিল। সেদিন গাঞ্জা প্রসঙ্গে তোর কথা উঠলে চৌধুরীকে আমি ঠিক একই কথা বলেছিলাম, এই ুদির ভাইরে পাওয়া যায় না!
প্রথম সুযোগেই পুরিয়া কাঁধে চলে আয়। ক্রিকেট, গ্রিল, স্টোনিং, সব হবে।
হাঁটুপানির জলদস্যু
- দোস্ত, শেষমেশ আমারে গাঞ্জার ডিলার বানায়া দিলি তুই আর চৌধুরী মিইল্যা?
গ্রিলের লোভ না দেখাইলে অবশ্য এখন তোরে একটা কইষা গাইল দিতাম। অল্পতে বাঁইচা গেলি।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
ধুসর গোধূলী বনে বসে হাগলে কাসেলে হিমুর গুডউইল নষ্ট হয় ক্যামনে? বুঝলাম না!
কি মাঝি? ডরাইলা?
মন্তব্যগুলান পইড়া চক্কর লাগতাছে!
পোস্ট যা-তা!
-----------------------------------
... করি বাংলায় চিৎকার ...
-----------------------------------
বই,আর্ট, নানা কিছু এবং বইদ্বীপ ।
ঋণম্ কৃত্বাহ ঘৃতম্ পীবেৎ যাবৎ জীবেৎ সুখম্ জীবেৎ
অজ্ঞাতবাস
ভাল লাগলো......।
-নিরিবিলি
ধন্যবাদ
ঋণম্ কৃত্বাহ ঘৃতম্ পীবেৎ যাবৎ জীবেৎ সুখম্ জীবেৎ
অজ্ঞাতবাস
An account of white supremacism follows:
[According to sociologist Amand L. Mauss, a president of the Mormon History Association, the church's racist beliefs originated within protestant denominations from which many Mormons converted. He said in 1998: "Every major Protestant denomination in history has taught that blacks are descendants of Cain and Ham."
Cain is described in the book of Genesis of the Hebrew Scriptures (a.k.a. Old Testament) as a son of Adam. Cain was jealous of his brother Abel, because God had rejected Cain's offering, while accepting Abel's. In Genesis 4:8, he is described as having "attacked his brother Abel, and killed him."
Ham is described in Genesis 9 as a son of Noah who had seen his father naked. Ham himself was not punished. But Ham's son, Canaan, was cursed. Genesis 9:25-27:
"Cursed be Canaan! The lowest of slaves will he be to his brothers. He also said, 'Blessed be the Lord, the God of Shem! May Canaan be the slave of Shem. May God extend the territory of Japheth; may Japheth live in the tents of Shem and may Canaan be his slave'."
This became known as the Curse of Ham.
Most Christians found it convenient prior to the 19th century to assume that the Curse of Ham was to continue to all of Ham's African descendents. This justified human slavery.
Cain slew his brother. . . and the Lord put a mark upon him, which is the flat nose and black skin.
You see some classes of the human family that are black, uncouth, uncomely, disagreeable and low in their habits, wild, and seemingly deprived of nearly all the blessings of the intelligence that is generally bestowed upon mankind. The first man that committed the odious crime of killing one of his brethren will be cursed the longest of any one of the children of Adam. Cain slew his brother. Cain might have been killed, and that would have put a termination to that line of human beings. This was not to be, and the Lord put a mark upon him, which is the flat nose and black skin. Trace mankind down to after the flood, and then another curse is pronounced upon the same race--that they should be the 'servant of servants;' and they will be, until that curse is removed.]
দেখতাছি কালাগো সবই অভিশাপ। খোদা মনে হয় দয়া পরবশ হইয়া তাগো ঐ একটা আশির্বাদ দিছে। যাতে জমিনে চইড়া বইড়া খাইতে পারে।
জিজ্ঞাসু
হ বুঝলাম। ধর্ম দিয়া বর্ণবাদ হালাল করার কায়দা। একই হিসাবে ধর্মীয় সাম্প্রদায়িকতাও বর্ণবাদের একটা বিশেষায়িত শাখা।
আমি নিজে ঘোরতর কৃষ্ণবর্ণ। তাই আমার থিকাও খানিক বেশী কালা আফ্রিকানগো লগে আমার বরাবর বনে।
ঋণম্ কৃত্বাহ ঘৃতম্ পীবেৎ যাবৎ জীবেৎ সুখম্ জীবেৎ
অজ্ঞাতবাস
আর আমি মোটেও কৃষ্ণবর্ণ না। বরং বলা যেতে পারে শ্যামলা। কিন্তু আমারে সবাই "বারাক ওবামার" মত কালা মনে করে!!!
কি মাঝি? ডরাইলা?
কি আর করা!
আন্ডাবাচ্চা সবই ধরা....
ঈশ্বরাসিদ্ধে:
অজ্ঞাতবাস
ঈশ্বর আমাদের টাকা না দিলেও অশ্বক্ষমতা দিছে।
ঠিকাছে
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল
সমস্যা হইলো অশ্বক্ষমতা মাপার জন্য ইঞ্জিন লাগে। ঈশ্বর মহাশয় এইখানেই সামান্য চামার।
ঈশ্বরের কাছে ইঞ্জিনের বড় আকাল। সবাই অশ্বক্ষমতা ভাগে পাইলেও ইঞ্জিন ভাগে পাওয়ার ভাগ্য নিয়া আসে নাই।
ঋণম্ কৃত্বাহ ঘৃতম্ পীবেৎ যাবৎ জীবেৎ সুখম্ জীবেৎ
অজ্ঞাতবাস
-
নুবেল চাইনা, ইঞ্জিন চাই।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
ঈশ্বরের বিচার প্রশংসনীয়। তিনি সাদাদের দিয়েছেন রূপ, কালোদের দিয়েছেন ইঞ্জিন, আর আমাদের দিয়েছেন দেখে যাবার চোখ। কাউকেই বঞ্চিত করেন নাই।
ভাইরে,
এই ভাগ্য তো ইশ্বর দেয় না, করে নিতে হয়, যেমন করে নিয়েছিলো কালুভাই (জাবি: এমএইচ হলের মেসে রান্না করতো) । তাকে মাঝে মাঝেই ইপিজেট এলাকায় ঘোরাঘুরি করতে দেখা যাইতো। এদিকে আইছেন কেন?- এই প্রশ্নের উত্তর দিতো- বাজার করতে। একবার চিন্তা করুন- সাভার, নবীনগর ছেড়ে তিনি প্যাকেট ছাড়া ইপিজেট গেছে বাজার করতে!!!!!
#এমএইচ হলের অনেকেই কালুভাইয়ের অশ্বের সাইজ নিয়ে (শক্তি নয়) বিস্ময় প্রকাশ করতো। গরম কিংবা বাতাসের কারনে কালুভাইয়ের শরীরের অতি প্রয়োজনিয় অংশের কাপড় উড়ে যাওয়ার সুযোগ নিয়েছে এই ভাগ্যবানরা যারা ঐ অশ্বের প্রত্যক্ষদর্শী।
আপনে কবেকার?
আমি কালুর মেসে খাইতাম। ২৫ তম ব্যাচ।
ঈশ্বরাসিদ্ধে:
অজ্ঞাতবাস
আমি ২৬
সুমন ভাই,
আপনি কি এমএইচ হলে থাকতেন? ক্যাম্পাসে কালু কিন্তু দুইজন ছিলো। একটা এমএইচ হলে আরেকটা কামালউদ্দিন কিংবা ঐ দিকে।
আপনি যদি ২৬ তম ব্যাচ আর এমএইচের লোক হন তাইলে তো আমার আপনারে চিনার কথা।
কালুভাই দুইজন না। তিনজন ছিলেন। পুরনো কলাভবনের সামনে চাসিগারেটের দোকান ছিল এক কালু ভাইয়ের।
ঈশ্বরাসিদ্ধে:
অজ্ঞাতবাস
সুমন ভাই,
আমি ২২৩/এ তে থাকতাম। আপনি কি সরকার ও রাজনীতির?কোন কারনে কি আপনার হাঁসি বিখ্যাত ছিলো (শব্দ আস্তে কিংবা অনেক জোরে)? একবার শিতকালে আপনি ক্যাম্পোসে পিঠা খাচ্ছিলেল (বান্ধবী সহ) আর আমরা খাইতে চাইলে কইছিলেন- কিননা খা! আপনি কি নতুন ফাষ্ট ইয়াররে ফাপর দেওয়ার পর নিজের পরিচয় দিতেন- আমার নাম খাস্তেগির। তই যদি হয়ে থাকে তাইলে কালা মাসুদের কসম আপনারে আমি চিনছি।
* সুমন ভাই, যদি না চিনে থাকি তাইলে দয়াকরে মাফ করে দিয়েন।
অনুমান মিলল তাইলে শেষ পন্ত। তুই কালুর মেসে খাওয়া নৃবিজ্ঞান মামুন
যেইখানেই থাকোস ভালো থাকিস। আমি আছি এখনো জীবিত। যেখানে থাকি সেখানে ভাঁপা পিঠা পাওয়া যায় না।
ঈশ্বরাসিদ্ধে:
অজ্ঞাতবাস
সুমন ভাই,
তুমি যেইখানে থাকো সেই খানে ভাঁপা পিঠা পাওয়া যায় না তাতে দুঃখ করার কি আছে, ভাঁপা পিঠা তো পাওয়া যায়... দরকার হইলে ভাঁপা পিঠা খাইবা ! তোমার ছবি তো বিদিক হইছে! দয়া কইরা একখান বেতার বার্তা পাঠাইবা। (পরের বাক্যটি শুধুমাত্র সুমন ভাই এর জন্য দয়া করে অন্যকেউ পড়বেন না)- সুমনভাই তুমি বিয়া করছো নাকি?
মামুন
না রে এখনো জীবিত
ঈশ্বরাসিদ্ধে:
অজ্ঞাতবাস
নতুন মন্তব্য করুন