বহুদিন আগে অন্যকোথাও এই শিরোনামে লিখেছিলাম। সেটা কেমন ছিল, তেতো না মিঠা, কাজে লেগেছিল বা লাগেনি এইসবই এখন অবান্তর। তবে নামটা জীবিত। মহাজন দশগুণ মুনাফা গুণতে সোজা রাস্তা, বাঁকা রাস্তা, বাইপাস রাস্তা বানায়। তাতে কামলাও হাঁটে। মহাজনের বাড়িঘর চিনে। মহাজন রাস্তা বদলায়। আবার কামলারা ঐ রাস্তা চিনে ফেলে। এইভাবেই একটার পর একটা যোগাযোগ মাধ্যম তৈরী হয়েছে। মাধ্যম সাপেক্ষে লড়াইয়ের তড়িকায় বৈচিত্র্য আসে। ইস্পাতের তলোয়ারে রক্তাক্ত মানুষ টিনের তলোয়ারে কাঁপন ধরায় মহাজনের বুকে। তখন নিষেধাজ্ঞা আসে তাতেও। তবে লড়াকুরাও মাঠ ছাড়ে না। ছাড়ার উপায় নেই তারা জীবিত বলেই।
আজ থেকে ১৩২ বছর আগে নাট্যনিয়ন্ত্রণ আইন হয়েছিল সেই টিনের তলোয়ারকে রুখে দিতে। সেই প্রেক্ষাপটে ১৯৭৭ সালে উৎপল দত্ত লিখেছিলেন [i][b]টিনের তলোয়ার[/b][/i] নামের একটি অসাধারণ নাটক। আমার মতে বাংলা ভাষায় রচিত সর্বশ্রেষ্ঠ নাটকের একটি।
উৎপল দত্তকে শ্রদ্ধাঞ্জলিসহ সচলদের উদ্দেশ্যে নিবেদন :
মন্তব্য
শিরোনাম মনে আছে।
উৎপল দত্তেরটা দেখি নাই। লিংকের জন্য ধন্যবাদ।
(মো.স.ফারুকীরটা দেখছিলাম)
ফারূকীরটা দেখি নাই। ঐটা কি এইটাই?
ঈশ্বরাসিদ্ধে:
অজ্ঞাতবাস
না। ফারুকীরটা আলাদা।
এইখানে পাইতে পারেন।
লিঙ্কটা আরো মেরামত করা হৈল
ঈশ্বরাসিদ্ধে:
অজ্ঞাতবাস
দেখি
[][][][][][][][][][][][][][][][][][]
ওরে বিহঙ্গ, ওরে বিহঙ্গ মোর,
এখনি, অন্ধ, বন্ধ, কোরো না পাখা।
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
-----------------------------------------------
ছি ছি এত্তা জঞ্জাল!
-----------------------------------------------
ছি ছি এত্তা জঞ্জাল!
কয়েকদনি পরে পরে আমি সিডিতে আমার পিসির ব্যাকআপ নেই
শুধু নিজের লেখাগুলোই কপি করে রাখি
লেখার বাইরে একমাত্র যে জিনিসটা প্রতিবারই আমি ব্যাকআপ নেই সেটা হলো এই টিনের তলোয়ার...
কারণ এই টিনের তলোয়ারে জন্য
আমিও
ঈশ্বরাসিদ্ধে:
অজ্ঞাতবাস
নো পাসারানো...
-------------------------------------
বালক জেনেছে কতোটা পথ গেলে ফেরার পথ নেই,
-ছিলো না কোন কালে;
-------------------------------------
জীবনযাপনে আজ যতো ক্লান্তি থাক,
বেঁচে থাকা শ্লাঘনীয় তবু ।।
আ জাহাঙ্গীরনগর আ টিনের তলোয়ার আর আমাদের টিনের সেপাইদের ব্যক্তিগত যুদ্ধ।
আমার কাছে এ নাটকটি উপনিবেশিকতার সংস্কৃতির সবচেয়ে বড় সমালোচনা, আজো তা প্রাসঙ্গিক। এর একটা পলকা সংস্করণ হয়েছে মল্যা রুজ নামের নিকোল কিডম্যান অভিনীত ছবিটায়।
এ নাটকটি শোনা ফরজ।
মনে হয় তবু স্বপ্ন থেকে জেগে
মানুষের মুখচ্ছবি দেখি বাতি জ্বেলে
হাঁটাপথে আমরা এসেছি তোমার কিনারে। হে সভ্যতা! আমরা সাতভাই হাঁটার নীচে চোখ ফেলে ফেলে খুঁজতে এসেছি চম্পাকে। মাতৃকাচিহ্ন কপালে নিয়ে আমরা এসেছি এই বিপাকে_পরিণামে।
হ
ঈশ্বরাসিদ্ধে:
অজ্ঞাতবাস
টিনের তলোয়ার শুনে Blechtrommel এর কথা মনে হয়ে গেলো। টিনের তলোয়ার এর নাম শুনেছি, দেখিনি।
**********************************
কৌনিক দুরত্ব মাপে পৌরাণিক ঘোড়া!
**********************************
যাহা বলিব, সত্য বলিব
টিনের তলোয়ার মঞ্চে দেখার সৌভাগ্য হয় নি। শ্রুতি নাটক হিসেবেই শুনেছি।
ঈশ্বরাসিদ্ধে:
অজ্ঞাতবাস
টিনের তলোয়ার শুনলে নাটক না পড়েই কীভাবে নাটকের সমালোচনা করা যায়
তার থেকে পোস্ট না পড়েই পোস্টে কমেন্ট লেখার তরিকা শেখা যাবে চমৎকারভাবে
মোক্ষম!
তবে উদ্ধৃতিতে একটু মেরামত
ঈশ্বরাসিদ্ধে:
অজ্ঞাতবাস
আর লোকগুলো এত খারাপ যে,
রাতভর হল্লা করে আর দিনে ঘুমায়, দাঁড়াইয়া মূত্রত্যাগ করে, মেয়েলোকেরা ওদের জন্য রাস্তায় বের হতে পারে না। এত শুনে এক টিনের সেপাই উত্তর করে, তাতে বুঝি মহাশয়ের অবলোকনকাম চরিতার্থ হইতেছে না?
সুমন ভুল ভাল কইলাম, শুদ্ধ কইরা দিও।
মনে হয় তবু স্বপ্ন থেকে জেগে
মানুষের মুখচ্ছবি দেখি বাতি জ্বেলে
হাঁটাপথে আমরা এসেছি তোমার কিনারে। হে সভ্যতা! আমরা সাতভাই হাঁটার নীচে চোখ ফেলে ফেলে খুঁজতে এসেছি চম্পাকে। মাতৃকাচিহ্ন কপালে নিয়ে আমরা এসেছি এই বিপাকে_পরিণামে।
লগ ইন না করে পারলাম না।
ছাত্র জীবনে প্রতিদিন শুনতাম কোন না কোন অংক।
তারপর হার্ড ডিস্কের সাথে নাটকটাও হারায় ফেলি। আমার মতে বাংলায় এটাই শ্রেষ্ঠ নাটক।(আবেগের আতিশয্য মার্জনীয়,যদি হয়ে থাকে)।
ধন্যবাদ, চৌধুরী সুমন
তলোয়ার ধরা হাত গুলো
হোক ইস্পাতের মতন।
বিলেতে আসার সময় কয়েকটা জিনিষই নিয়ে এসেছিলাম এর মধ্যে
টিনের তলোয়ার এর একটা সিডি।
সুমন চৌধুরীকে অনেক ধন্যবাদ ।
টিনের তলোয়ার নিয়ে ব্লগ লেখার জন্য।
সিপন তালুকদার
আমি বেণী মাধব চাটুজ্জে পাথরে প্রাণ প্রতিষ্ঠা করতে পারি, কাষ্ঠ পুত্তুলিকায় চক্ষু উন্মিলিত করতে পারি, গাধা পিটিয়ে ঘোড়া বানাতে পারি। এখানে অভিনয় করে কে, একমাত্র আঙ্গুর ছাড়া? বাকি সবাই জলে আকঁ কাটি মাত্র। এই আমাকে দেখছো ছেলেবেলা থেকে যাত্রাপালা গাইছি, ২২ বছর ধরে একাদিক্রমে অভিনয় করে জানলাম যে আমি অভিনয় জানি না।
আহা...
টিনের তলোয়ার দেখার তো প্রশ্ন ওঠে না। ৯৩ তে প্রথম শুনছিলাম। তারপর থেকে যে কতবার শুনলাম নাটকটা। এর তুল্য কিছু নাই পৃথিবীতে।
টিনের তলোয়ারের সবচেয়ে মজার যে বিষয়টা লাগে তা হইলো এইটা যতোবার শুনি ততবার নতুন কিছু বোধের জন্ম হয়। কলকাতা থেকে ক্যাসেট কিনছিলাম, তখনো সিডিতে অভ্যস্ত হই নাই।
টিনের তলোয়ারটা কালেকশনে ছিলো না। অনেকবারই ভাবছি যোগার করুম, হইতেছিলো না। কিন্তু ইসনিপস থেকে ডাউনলোড করে কিভাবে পিসিতে রাখা যায় আমার জানা নাই।
টিনের তলোয়ার নাম ধার কইরা আমার একটা গল্প ছিলো, ২৬ পর্বের ধারাবাহিক নাটক বানানের। কিন্তু অন্য প্রজেক্টে ব্যস্ত হওয়ায় সেইটা করা হয় নাই। এরই মধ্যে দেখি আশুতোষ সুজন একই নামে একটা সিরিজ বানাইছে (মো. সা ফারুকী না, ঐটা সুজনের নাটক)। এখন আমি এইটার বিকল্প নাম খুঁজতেছি।
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
ইস্নিপসে সার্চ দিলেই পাইবেন...এইটার সরাসরি ডাউনলোড লিঙ্ক আছে
ঈশ্বরাসিদ্ধে:
অজ্ঞাতবাস
একদম খাঁটি কথা।
মনে হয় তবু স্বপ্ন থেকে জেগে
মানুষের মুখচ্ছবি দেখি বাতি জ্বেলে
হাঁটাপথে আমরা এসেছি তোমার কিনারে। হে সভ্যতা! আমরা সাতভাই হাঁটার নীচে চোখ ফেলে ফেলে খুঁজতে এসেছি চম্পাকে। মাতৃকাচিহ্ন কপালে নিয়ে আমরা এসেছি এই বিপাকে_পরিণামে।
@সুমন চৌধুরী
তাইলে ইস্নিপসেরটা নামাবো রাত্রে। ধন্যবাদ লিঙ্ক দেওয়ার জন্য।
@আর ফারুক ওয়াসিফ...
অনেকদিন শুনি না... তাই বোধহয় কোনো বোধেরও জন্ম হয় না... কেমন নির্বোধ হয়া যাইতেছি টের পাই... হা হা হা হা... ভালো থাইকেন...
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
টিনের তলোয়ার সর্বশেষ শুনি তোর রুমে। অনেক খুজেঁছি । আজ দুপুর বেলা হঠাৎ মনে পড়লো গুগল সাহেবের কথা। বাংলায় সার্চ দিতেই এক টিকিটে দুই ছবি (আলোচনা+ই-স্নিপ লিংক)! নামাতে গেলাম।
ইস্নিপস মারা গেছে। এখন এখানে পাবেন।
অজ্ঞাতবাস
নতুন মন্তব্য করুন