১.
কাঁথায় মোড়া কথাকলি
বলির মঞ্চে উদার পাঁঠা
কয়েক কাঠা মুদ্দোফরাস
ক্ষুব্ধ ক্ষেতে রাসলীলার
খেলামকুচি-
সূচি ধরে উল্টে গেলাম
উল্টে যাচ্ছি
উল্টে যাচ্ছি
পাচ্ছি কথার ডবল কাঁথা
গাঁথার কবল রগড়ে চলে
বিগড়ে যাওয়া ডেগচিগুলি
ফুচকি মারে সঠিক ফাজিল
হাবিল কাবিল টাস্কিহত
ভেঙচি কাটা শাকের আঁটি
লেঙচে চলা মহব্বতের
ধুম্রকাঠি বস্তুগত স্বাস্থ্য মাপে
দাঁতকপাটি
সুনিশ্চিত
শকট চেপে
মুজরো লেপে চক্ষু ঢাকে
কুটিল বাঁকে ক্ষণিক ছায়ায়
ডুবসাঁতারী বণিকপ্রবর;
সাবরমতী চটকভাঙায়
সম্যাৎকারে কাঁঠালডাঙায়
চিৎপ্রকর্ষ কাচ্চিকথা
নেংটি ওড়ায় ডান্ডামাথে
ক্ষুদ্রপিনিক বিঘৎ খানেক
পোলভোল্টের শর্তা পেরোয়
২.
খানিক ডানেবামে সরে যাওয়া সুস্বাস্থের পরাকাষ্ঠা বুনো শুয়োর অনিশ্চিতযাত্রায় মন দিতে থাকলে বারবিকিউ পল্টিগুলি খচ্ করে গেঁথে যায় গেঁথে থাকে নিয়মিত হাড়িফাটা পুঁথিপত্রে ইত:স্তত এবড়ো থেবড়ো ক্ষতের বাঁকে তীরের কাছে বউচি খেলা হাঙরগুলি পল্টি মারে পর সমাচার আমরা আছি কাছি কাটা নৌকা চলে
৩.
কিমাকুশল বদ্যি হেঁকে
ধাকেটেধিন মজমা ছেঁকে
কৎক্রতাধেৎ চটুল তেহাই
নীলচেতনে দমকাড়া মাই
গুষ্টিকেঁচে ছিষ্টিছাড়া
দৃষ্টিসেঁধে আধেক সাড়া
যতেক সাধন ততেক মোহ
নাঙ্গাসাধু আজ্ঞাবহ
শ্বাসপুরাণের আঁশটে গায়ে
দৃষ্টিমৃত সুপ্ত ঘায়ে
গুপ্তিল্যাজা ফিরতি কোরাস
চিশতি ফাঁদে
মিশ্রস্বাদে
যুক্তিবাঁজা ঝুমকা বাহাস
৪.
অর্থাৎ ক্রলিং পেজগীতে সীনাপুটকীহারা ঝটিকারাজির প্রেমাস্পদ একতলীয় ত্রিকোণমিতির আঁকিবুকি পাগমার্ক ধরে শুঁকেশুঁকে বোকাঝুপড়িতে চিৎকাৎ হলে ঝোলেহরিবোল চড়াখোলে দাদরায় মাতে যাত্রাব্রত ওতপ্রোত শায়কসঙ্কুল দশকূল ছেপে
৫.
ভীষনরঙ্গে ভবতরঙ্গে ভাসায়ে ভেলা
চক্ষুটেপে চতুরসঙ্গে চার্বাকচেলা
রেলারঞ্জিত কালোয়াতীদের চটুলশাখা
তারবাত্তির আত্তিযতনে বুম্ শাকালাকা
নির্মলেন্দু চোধুরী গীত হাছনরাজার গান পাইলাম ইস্নিপসে.. :
|
মন্তব্য
কোবতে আমি বুঝি না বদ্দা
-----------------------------------------------------
We cannot change the cards we are dealt, just how we play the hand.
---------------------------------------------------------------------------
একা একা লাগে
আমিও না
অজ্ঞাতবাস
অজ্ঞাতবাস
আমিও না।
ঠিকাছে। এক নাম্বারটা পারলে আমারে একটু দিয়েন। গান বানাইবার বড়ই ইচ্ছা ।
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল
দেওয়া হৈল
অজ্ঞাতবাস
অজ্ঞাতবাস
থ্যাংকু!
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল
সুধীন দত্ত আপনেরে খাইছে অথবা আপনে তারে চিবাইছেন । ফয়সালা আপনারা দুইজনে বইসা করেন
-------------------------------------
"শিয়রের কাছে কেনো এতো নীল জল? "
-------------------------------------
জীবনযাপনে আজ যতো ক্লান্তি থাক,
বেঁচে থাকা শ্লাঘনীয় তবু ।।
অজ্ঞাতবাস
অজ্ঞাতবাস
আপনার ভাষা আর আঙ্গিক বড় বেশি স্বতন্ত্র... এত বেশি ইঙ্গিত দেন, আমার মতো গরু গাধা টি ইলিয়টের মতো আধুনিকতা পাইলে দোষ দিতে পারবেন না...
তবে, কি যে পাওয়া যায়, ঐটাও তো কইতে পারি না... ভাল লাগলো বেশি দুই ...আর চাইর...
এইসব বলিয়া হামাক আর শর্মিন্দা করিয়েন না
বহুৎ শুক্রিয়া.....
অজ্ঞাতবাস
অজ্ঞাতবাস
তুমাক শর্মিন্দা করাই উচতি। কারণ তুমি এইন্না কী লেহ? এহাবারে কাচাগুল্লি। খালি কানের নতিতে কাড়মায়।
গান্টা নামাইতেও পারিনা... শুন্তেও পারি না... আমার পিসি সঙক্রান্ত জটিলতা বুঝি আর ঘুচিলোনা।
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
হাছন রাজা ডাক পারে-
সুমন চৌধুরীরে?
____________________________________
ব্যাকুল প্রত্যাশা উর্ধমুখী; হয়তো বা কেটে যাবে মেঘ।
দূর হবে শকুনের ছাঁয়া। কাটাবে আঁধার আমাদের ঘোলা চোখ
আলোকের উদ্ভাসনে; হবে পুন: পল্লবীত বিশুষ্ক বৃক্ষের ডাল।
___________________________
লাইগ্যা থাকিস, ছাড়িস না!
আরেন্না:
গুচ্ছ তো!
-----------------------------------------------------
"চিলেকোঠার দরজা ভাঙা, পাল্লা উধাও
রোদ ঢুকেছে চোরের মত, গঞ্জনা দাও'
নতুন মন্তব্য করুন