১.
আমাদের বাসাটা আমাদের বাসা। তার পাশে প্রতিবেশীদের আর তার পাশে অন্যদের বাসা। ওই বাসার লোকরা অন্য লোক। এই বাসা আর ঐ বাসায় অনেক পার্থক্য। প্রাণীকোষ-উদ্ভিদ কোষের থেকেও বেশী। সাইটোপ্লাজম ছলকে গেলে বালতি ভরে তুলে আনি। কলসি আজকাল রিস্কি। অন্যরা আমাদের মতো দেখতে । তবে তারা লবণকে নুন বলে। আমাদের দুই ছেলে, ওদের চার মেয়ে। প্রতিবেশীদের বাসায় পাখ-পাখালি। অন্যদের ইলেক্টিভ ম্যাথ নেই। ওরা নরম নরম বই পড়ে। আমরা ঢ্যারা কেটে হিসেব-নিকেশ। হিসেব না মিললে প্রাণপণে জল গড়িয়ে খাই। আমাদের বাসায় বড় ঘটি নেই। ওদের বাসায় ঘড়া ঘড়া জল। ভেজা বই সাবধানে নাড়তে হয়। আমাদের বইপত্র হার্ড বাইন্ড।
২.
আমাদের বাগান আর ওদের বাগান আলাদা। আমরা বাগানকে জংলা বলি এবং উদ্বাস্তুদের হালকা হতে দেই। ওরা হালকা কোনকিছু ভালোবাসে না। বাগানকে কানন কিংবা কুঞ্জ বলে। ফলনের তালিকা রাখে।
৩.
আমরা ওদের সাথে শুই না - শুতে চাই। ওরা ওদের সাথে শোয়। আমাদের আবরণে-আভরনে বীজতলা। ওরা ইঙ্কুবেটর চালায় ওস্তাদী হাতে। ডিম ফাটা শিশুর টাস্কি ছাঁকা গাণিতিক কোরাস ভালো পায়। আমরা শুতে এবং শুতে চাইতে ভালো পাই। আমরা দাঁড়াই এবং শুই, বসাবসির মধ্যে নাই
৪.
আমরা আনুষ্ঠাণিক গোলপোস্ট ফেলে রাখি সাফসুতরো, ওরা নকিং করতে করতে সময় পায় না সুতরাং মাঠে থাকে মূলত বিভিন্ন ধরণের চিহ্নিত সীমানা; টানা কিংবা কুন্ডলি যাই হোক মোটামুটি নিয়মিত সেইসব নিকেশের পাতিহাঁস আমাদের কোঁচড়ে কুটকুট করলেও ওরা নিজস্ব ক্যালেন্ডার ছেড়ে নড়ে না,আমরা অনবরত দেওয়ালে টুকে রাখি নিজস্ব ঠিকুজি
৫.
তারপর ওদের পাশের বাসায় তুমিদের সাথে দেখা হবার আগেরদিন থেকে চেষ্টা করেও কাঁচা তেতুলে অভ্যস্ত হতে না পারায় ওরা ধারে কাঁচামরিচ দেওয়া বন্ধ করে দিল, হাত পড়লো সাতপুরুষের শুকনো মরিচের ভাঁগাড়ে
৬.
বস্তুত: গরম মসলা কিংবা থানকুনি পাতার ঝোপে বরাবরই প্যারালেলবার মটমট করে উঠবার প্রান্তিক সম্ভাবনা ভনভন করতো, সর্বশেষ কুটুসের তিনদিন আগে তর্জনী ঠুকে রিমাইন্ডার দিয়েছিলেন মন্টুমামা : কর্তা-ক্রিয়া-কর্ম
মাড়িতে পিষে মারা চলে চর্মের ওপাশে কুটকুট -
৭.
ফুটফুটে চীনামুরগী হাও মিং বলেছিল বুদ্ধ এবং মার্কস বহিরাগত বলে তাও তে চিং তার ফেভারিট তারপর কুট কুট করে খেতে লাগলো ঘাসপাতা - সুড়ুৎ করে নল্লি খালি করে বল্লাম আমিও বার্হস্পত্যমতানুসারি, সে সব্জিতেই ডুবে থাকলো কারণ যা বলার মাতৃভাষায় বলেছি
৮.
যেমন ধরা যাক সদ্য নিহত মসলাখোর বকনা বাছুর। ভালো স্বচ্ছল। কিন্তু পথ ছাড়তে নারাজ। এড়েদের ভিড়ভাট্টা এড়িয়ে সে চেয়েছিল সহজ কচকচে মাঠ- যেখানে ঘাসের প্রতিরোধ ছিল নিয়মিত শোধনে। বদনে দিলখুশ টাসকি অগত্যা সেখানেই চাটনি খেয়ে নিল।
৯.
চীনদেশের চাল সাকুল্যে আমাদের খুদ। মুরগীসহ পাখীদের বাকি খুদখোর-সমাবেশ মাঠেঘাটেচালেডালে খুদের বাকিটা খুঁজতে কখনো স্বচ্ছ,বৃত্তাকার চৈনিক চালের সন্ধান পায়। সেখানে স্বচ্ছ পরতে ঢাকা আরো এক বৃত্তের দুগ্ধরূপ। পাখীদের প্রাকৃতিক কাটারি যেতে পারে আরো গুটিকয় ধাপ। আমাদের কেলাসিত খুদে ভাঙনের ইতিহাস। ধাপটাপ নেই।
মন্তব্য
g 0 0 d
বাংলা গেল কই?
.......................................
ঋণম্ কৃত্বাহ ঘৃতম্ পীবেৎ যাবৎ জীবেৎ সুখম্ জীবেৎ
অজ্ঞাতবাস
lukaia ache
কই?
.......................................
ঋণম্ কৃত্বাহ ঘৃতম্ পীবেৎ যাবৎ জীবেৎ সুখম্ জীবেৎ
অজ্ঞাতবাস
একলগে পড়তে বেশি ভালো লাগতেছে মনে হয়...
বরফখচিত দেশ ক্যান এতোদূরে থাকো!
স্বপ্নের মতোন মিলেছি সংশয়ে...সংশয় কাটলেই যেনো মৃত্যু আলিঙ্গন...
আমারো
.......................................
ঋণম্ কৃত্বাহ ঘৃতম্ পীবেৎ যাবৎ জীবেৎ সুখম্ জীবেৎ
অজ্ঞাতবাস
ভাল। সহজ ভাষা,অনুভব করা যায় কিন্তু ব্যাখ্যা করা যায় না।
ব্যাখ্যা করতেই হইবো?
.......................................
ঋণম্ কৃত্বাহ ঘৃতম্ পীবেৎ যাবৎ জীবেৎ সুখম্ জীবেৎ
অজ্ঞাতবাস
নতুন মন্তব্য করুন