সেদিন ছিল রবিবার। ৭ই সেপ্টেম্বর। রোদ ছিল রাত ৮টা পর্যন্ত কিন্তু সেইটারে রোদ না বইলা এক ধরণের অনুত্তেজক প্রপঞ বলা ভালো। সামার খুব তাড়াহুড়া কইরা গেলোগা। তবু বাইর হইলাম হাটতে। একটুখানি রোইদ দেইখা খুশী হইতে হইছে, কারণ আগের কয়দিন রীতিমতো আংরেজী আবহাওয়া ছিল।
ফ্রিডরিখ প্লাৎস থেকে সোজা নাইমা গেলাম ফুলদা নদীর দিকে। পড়ন্ত রোদেও ছুটি কাজে লাগাইতে কোন চেয়ার খালি নাই নদীর আশেপাশের বীয়ার গার্টেনগুলোতে। মাঠের মধ্যেও দেখা গেলো কিছু চিৎ-কাইৎ কিম্বা "বহা-টহা ঠিক নাই"। আমরা হাতে ক্রোমবাখারের ছোট বোতল নিয়া হালকা রোইদরে কড়া রোইদ ভাবতে ভাবে ক্রমশ আগাইতে থাকলাম আরো গভীরে। ম্যাডিং ক্রাউড হইতে প্রাকৃতিক ক্রাউডের দিকে।
শহর পার কইরা নদীর ধারের বনজঙ্গলের মধ্য দিয়া পথ। গেছে বুগা জের দিকে। জে মানে সমুদ্র। ওইখানে সমুদ্র নাই। ফুলদা নদীর পাড়ে কায়দা কইরা একরকম সৈকত বানাইছে। দেখলে মনে হয় আরেক্টু নুন দিলেই ঘোল হৈতে পারতো।
তারপর একসময় টার্গেট মতো গিয়া দেখি এক নানা পানি থিকা উইঠা কোমরে তোয়াইলা জড়াইতাছে। পুরা মাঠ খালি। এই দফা সামার শেষ। বুক ফাইটা দীর্ঘশ্বাস বাইর হইলো আমাগো।
নেংটুরা সব বাড়ি চলে গেছে।
মন্তব্য
এক মাঘে শীত যায় না।
এক সামারে নেংটু যায় না।
যাহ!
-------------------------------------
রামছাগলের সামনে, খচ্চরের পেছনে আর নির্বোধের ধারেকাছে না থাকাই শ্রেয়!
কী আর করা! সামনের সামারে যাতে লেইট না হয়!
.......................................................................
শুশুকের ভয়ে কাঁপতে কাঁপতে সাঁতরে এসেছি কুমীরে-ভরা নদী!
আগামী সামারে সুমন চৌধুরীর নিজস্ব নেংটো প্রাপ্তি ঘটুক
-----------------------------------
মানুষ এখনো বালক,এখনো কেবলি সম্ভাবনা
ফুরোয়নি তার আয়ু
-------------------------------------
জীবনযাপনে আজ যতো ক্লান্তি থাক,
বেঁচে থাকা শ্লাঘনীয় তবু ।।
শুক্রিয়া.....
ঋণম্ কৃত্বাহ ঘৃতম্ পীবেৎ যাবৎ জীবেৎ সুখম্ জীবেৎ
অজ্ঞাতবাস
হায় ...।
হাঁটুপানির জলদস্যু
হিহহিহি...
আবার লিখবো হয়তো কোন দিন
বদ্দা, কি আর করবেন। নিজেই নেংটু হইয়া নাইমা যান।
কি মাঝি? ডরাইলা?
পাল্টাপাল্টি।
----------------------
বিড়ালে ইঁদুরে হলে মিল, মুদির কিন্তু মুশকিল ।
----------------------
বিড়ালে ইঁদুরে হলে মিল, মুদির কিন্তু মুশকিল ।
ওরে খাইছে।
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
আইছি উদলা, যামু উদলা, মইধ্যে কাপুড় পরমু ক্যান?
নতুন মন্তব্য করুন