গণতন্ত্রের ইতিবৃত্ত - ১

স্বাধীন এর ছবি
লিখেছেন স্বাধীন (তারিখ: শনি, ১৯/০৬/২০১০ - ১০:৩৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমার কথাঃ আমি আমার আগের “গণতন্ত্র নাকি অভিজাততন্ত্র” এবং “ছাত্ররাজনীতিঃ পক্ষ-বিপক্ষ” এই দু’টি লেখায় বর্তমান গণতান্ত্রিক পদ্ধতির কিছু সমস্যা সম্পর্কে আলোকপাত করার চেষ্টা করেছিলাম। সেই সময় গণতন্ত্রের তাত্বিক বিষয়গুলো সম্পর্কে বিস্তারিত জ্ঞানের অভাব বোধ করি। এ কারণে পরবর্তীতে “গণতন্ত্রের ইতিহাস” (Democracy: the unfinished journey (Dunn J., 1994))এবং “গণতন্ত্র ও এর সমালোচনা” (Democracy and its critics (Dahl R. A., 1989)) নামক দু’টো বই লাইব্রেরী থেকে সংগ্রহ করি ও পড়ি। বই দু’টোই বেশ বড় কলেবরের, এবং এর সম্পূর্ণ অনুবাদ করা আমার পক্ষে বলা যায় অসম্ভব। আমি শুধু দ্বিতীয় বইটির কিছু মূল অংশ নিজের মত করে পাঠকের কাছে তুলে ধরার চেষ্টা করেছি এই লেখায়। আমার লেখা পড়ে যদি আরো বিস্তারিত জানতে কেউ আগ্রহী হোন, তবে উনাকে মূল বইয়ের শরণাপন্ন হওয়ার জন্য অনুরোধ থাকলো।

এই লেখাটিকে সরাসরি মূল লেখকের মুখে বলিনি। এখানে আমি বইটি পড়ে নিজের মুখে নিজের মত করে ব্যাখ্যা দিয়ে লিখেছি, কিন্তু লক্ষ্য রেখেছি যেন মূল বক্তব্য একই থাকে। তবে বলে রাখা ভাল যে আমার প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা রাষ্ট্রবিজ্ঞান কিংবা দর্শন নিয়ে নয় এবং এটি আমার জীবনের প্রথম অনুবাদের চেষ্টা। তাই যে কোন ভুলের জন্য অগ্রীম ক্ষমাপ্রার্থী। লেখা সম্পর্কে কিংবা শব্দ চয়ন সম্পর্কে যে কোন পরামর্শ, সমালোচনাকে স্বাগত জানাই এবং অগ্রীম ধন্যবাদ জানাই। লেখার প্রথম অংশে থাকছে ছোট্ট একটি ভুমিকা যেখানে গণতন্ত্রের প্রথম যাত্রার কথা বলা হয়েছে। তারপর ক্রমান্বয়ে গণতন্ত্রের বিকাশটুকু উঠে এসেছে। গণতন্ত্রের ক্ষুদ্র ইতিহাসের পর এসেছে গণতন্ত্রের সাথে অন্যান্য রাজনৈতিক তন্ত্রের পার্থক্যটুকু এবং গণতন্ত্র কেন অন্যান্য শাসন ব্যবস্থা হতে উন্নত সে বিষয়ে কিছু যুক্তি। গণতন্ত্র অন্যান্য ব্যবস্থা হতে সর্বোৎকৃষ্ট হলেও এটিরও সীমাবদ্ধতা রয়েছে। তাই এর পরে এসেছে সেই সীমাবদ্ধতা গুলো, গণতন্ত্রের তত্বীয় বিষয়গুলো। সবশেষে এসেছ আগামী দিনে গণতন্ত্রের কথা। আমার নিজের অভিমত হল - রাষ্ট্রবিজ্ঞানে অধ্যয়নরত যে কারোরই এই বইটি পড়া উচিত। আমার এই লেখা পড়ে যদি একজনও আগ্রহী হয় মূল বইটি পড়ার জন্য তবে আনন্দিত হবো। চেষ্টা করেছি মূল বিষয়টুকু এমন ভাবে তুলে ধরতে যেন এই লেখাটি নিজেই একটি পরিপূর্ণ লেখা হয়।

ভুমিকাঃ

খ্রীষ্টপূর্ব ষষ্ঠ শতাব্দীর প্রথমভাগ হতে (508 BC) গণতন্ত্রের সূচনা হলেও আধুনিক গণতন্ত্রের যে রূপ আমরা আজ দেখি সেটির ধারণা আমরা পাই আঠারো শতাব্দীর শুরুতে এসে। গণতন্ত্রের প্রাথমিক অবস্থা হতে আজকের আধুনিকতম রূপে আসতে গিয়ে গণতন্ত্রকে নানা রূপান্তরের মাঝে দিয়ে যেতে হয়েছে। গণতন্ত্রের ভবিষ্যত স্বরূপটি কল্পনা করতে হলে এবং এর সুফল পেতে হলে আমাদেরকে এই রূপান্তরগুলো এবং রূপান্তরের কারণগুলোকে জানতে হবে এবং বুঝতে হবে। এই লেখাটিতে আমরা গণতন্ত্রের সেই ক্রমবিকাশকেই দেখবো। প্রথমে আমরা দেখবো গণতন্ত্রের একদম শুরুর কথা যেটাকে আমরা বলবো গণতন্ত্রের প্রাথমিক রূপান্তর। তারপর দেখবো গণতন্ত্রের দ্বিতীয় পরিবর্তনটি। এর পর গণতন্ত্রের বিপক্ষদলের কাছ থেকে আমরা গণতন্ত্রের কিছু সমালোচনা শুনবো এবং সেগুলোকে খন্ডন করে যুক্তিগুলো শুনবো । সবশেষে গণতন্রের কিছু তত্বীয় বিষয় আলোচনা করে এর ভবিষ্যৎ রূপ কেমন হতে পারে সেটি নিয়ে লেখা থাকবে।

গণতন্ত্রের প্রাথমিক রূপঃ সরাসরি গণতন্ত্র বা নগরকেন্দ্রিক গণতন্ত্র

খুব সহজ ভাষায় যদি বলা হয় - কিছু মানুষ সব সময়ই এমন ধারণা পোষণ করতো যে সকল মানুষ রাজনৈতিকভাবে সমান এবং সমষ্টিগত ভাবে নিজেরাই নিজেদের শাসন করার ক্ষমতা রাখে এবং শাসন যন্ত্রের জন্য প্রয়োজনীয় ক্ষমতা অথবা শাসনযন্ত্রের নিয়ন্ত্রণ নিজেদের হাতেই থাকবে। এই ধারণার উৎপত্তি মূলত গ্রীক দেশে, এবং আরো সুনির্দিষ্টভাবে বললে এথেনিয়ানদের। খ্রীষ্টপূর্ব ষষ্ঠ শতাব্দীর শুরুর দিকে গ্রীসের কিছু ছোট ছোট নগর, যারা মূলত শাসিত হতো বিভিন্ন অগণতান্ত্রিক শাসক, যেমন রাজতন্ত্র, অভিজাততন্ত্র, স্বৈরশাসক কিংবা কতিপয়তন্ত্রের মাধ্যমে, তারা এমন একটি ব্যবস্থা গ্রহন করলো যেখানে নাগরিকগণ নিজেরাই নিজেদের ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নিবে এবং সেই সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের জন্য প্রয়োজনীয় শাসনযন্ত্রও তারাই পরিচালনা করবে। সে জন্য তাঁদের নির্ধারিত সংসদ ছিল যেখানে নাগরিকগণ তাঁদের মতামত তুলে ধরবে এবং নিজের ভোট প্রদান করবে। এই ছিল গ্রীক সময়কার সহজ এবং সাধারন গণতন্ত্রের ধারণা যা আজকের আধুনিক গণতন্ত্রের মূলেও রয়েছে। এবার তাহলে দেখি গ্রীক গণতন্ত্রের রূপটি কেমন ছিল।

প্রাচীন গ্রীসের গণতান্ত্রিক ধারণার ছয়টি মূল উপাদান ছিলঃ

১। নাগরিকগণেরর মাঝে একরকম ঐক্য থাকবে যেন তারা নিজেদের মধ্যকার দ্বন্দ্ব এড়িয়ে সার্বিক ভালোর জন্য কাজ করতে পারে।
২। নাগরিকগণ হবে মানসিকগত, অর্থনৈতিকগত ভাবে বৈষম্যহীন।
৩। গণের আকার ছোট থাকবে অর্থাৎ গণতন্ত্র হবে নগরকেন্দ্রিক।
৪। গণতন্ত্রের ধরণ হবে সরাসরি (Direct democracy), অর্থাৎ প্রতিনিধিমূলক (Representative) নয়।
৫। প্রতিটি নাগরিককেই স্বল্প সময়ের জন্য হলেও শাসনযন্ত্রে অংশ গ্রহন করতে হবে।
৬। নগরটি হতে হবে স্বায়িত্বশাসিত।

গ্রীসের গণতান্ত্রিক পদ্ধতির সীমাবদ্ধতাঃ

যদিও আজকের মতো কোন প্রাতিষ্ঠানিক রাজনৈতিক দলের অস্তিত্ব তখন ছিল না, কিন্ত পারিবারিক কিংবা বন্ধুত্বের সম্পর্কের জোরে তখনো ক্ষমতার অপব্যবহার লক্ষ্য করা গিয়েছে। কিন্তু মূল সমস্যা ছিল যে উক্ত সময়ে গ্রীসের গণতন্ত্রে সকল নাগরিকের অংশগ্রহণ ছিল না। নারী, দাস, শিশু এদেরকে এই গণতান্ত্রিক পদ্ধতির বাহিরে রাখা হয়েছিল যার ফলে সকল নাগরিক রাজনৈতিক ভাবে সমান এই তত্বটি এখানে সত্যিকারভাবে পালিত হয়নি। তাই গণতান্ত্রিক পদ্ধতি হলেও ক্ষমতা সীমাবদ্ধ ছিল শুধুমাত্র একশ্রেণীর নাগরিকদের মাঝে। দ্বিতীয় সমস্য ছিল যে সরাসরি গণতান্ত্রিক পদ্ধতি ছোট ছোট নগরকেন্দ্রিক শাসন ব্যবস্থায় কার্যকর, কিন্তু বেশ বড় নগর কিংবা পুরো দেশের ক্ষেত্রে এই পদ্ধতি ততটা কার্যকর নয়। অনেক নাগরিকের সে ক্ষেত্রে সংসদে এসে নিজের মতামত তুলে ধরা সম্ভবপর হয় না।

গণতন্ত্রের দ্বিতীয় রূপান্তরঃ প্রতিনিধিমূলক গণতন্ত্র বা দেশকেন্দ্রিক গণতন্ত্র

প্রজাতন্ত্রের ধারণাঃ

গণতন্ত্রের কাছাকাছি আরেকটি ধারণা একই সময়ে গড়ে উঠেছিল তা হল প্রজাতান্ত্রিক ধারণা। এই ধারণায় মানুষ প্রকৃতিগতভাবে সামাজিক এবং রাজনৈতিক প্রাণী। একজন ভাল মানুষ একজন ভাল নাগরিক এবং একটি গণ হল কিছু ভাল নাগরিকের সমন্বয়ে করা সংস্থা। একজন ভাল নাগরিক হচ্ছে নাগরিকচেতনা গূণাবলি সম্পন্ন একজন মানুষ। প্রজাতান্ত্রিকদের মতে একটি সমাজে সকল মানুষ পুরোপুরিভাবে সমান নয়। তাঁদের মতে সমাজ বিভক্ত কতিপয়তান্ত্রিক এবং গণতান্ত্রিক অংশে। সব সময় সমাজে লঘু এবং গরিষ্ঠের অবস্থান দেখতে পাওয়া যায়। তার সাথে যুক্ত করা যেতে পারে এরিষ্টটলের মতে তৃতীয় অংশেরঃ একের শাসন বা রাজতন্ত্রের। প্রজাতন্ত্রের ধারণার মূলে হচ্ছে শাসন যন্ত্রের মাঝে এক, কতিপয় এবং বহু এই তিন অংশের অংশগ্রহণের মাধ্যমে একধরনের ভারসাম্য রক্ষা করা।

আধুনিক গণতান্ত্রিক প্রজাতান্ত্রিক রাষ্ট্রে আমরা এই চিন্তারই প্রতিফলন দেখতে পাই। যেমনঃ আমেরিকা কিংবা ইংলেন্ডে দেখি প্রেসিডেন্ট বা রানী যিনি একের প্রতিনিধিত্ব করে, উচ্চ-কক্ষ সংসদ যাঁদেরকে তুলনা করা যায় অভিজাতশ্রেণী বা কতিপয়শ্রেণীর প্রতিনিধি হিসেবে এবং সব শেষে নিম্ন-কক্ষ সংসদকে কল্পনা করা যায় গরিষ্ঠের প্রতিনিধি হিসেবে। প্রজাতান্ত্রিক ধারণা পৃথকভাবে আসলেও এটি আধুনিক গণতন্ত্রের দ্বিতীয় পরিবর্তনে বেশ বড় ভুমিকা রাখে। প্রজাতান্ত্রিক ধারণা আসে রোমের শাসন যন্ত্র হতে। কিন্তু তাঁদের শাসন যন্ত্র গণতান্ত্রিক পদ্ধতির ছিল না। সংসদের প্রতিনিধিরা নির্বাচিত ছিল না। মূলত বংশগতভাবেই তাঁরা প্রতিনিধিত্ব করতো। তাই ইতিহাসের এই সময়েও নির্বাচিত প্রতিনিধিত্বের ধারণাটি আসেনি। গ্রীকের গণতান্ত্রিক পদ্ধতির সাথে রোমানদের প্রজাতান্ত্রিক পদ্ধতির বড় পার্থক্য হল যে গ্রীকের ধারণায় সকল নাগরিক শাসন যন্ত্রে অংশগ্রহন করে আর রোমানদের ধারণায় বিভিন্ন প্রতিনিধিরা শাসন যন্ত্র নিয়ন্ত্রন করে।

প্রতিনিধিমূলক ধারণাঃ

গ্রীকদের ধারণা থেকে আমরা দেখি যে বড় আকারের গণের দিকে তাঁদের অনীহা ছিল, এবং তারা কখনোই প্রতিনিধিমূলক শাসনযন্ত্র তৈরী করেনি। ঠিক তেমনি রোমানরাও। এমনকি রোমান সাম্রাজ্যের আকার দিন দিন বৃদ্ধি পেলেও সংসদই ছিল নিজের মতামত তুলে ধরার একমাত্র স্থান। যে কারণে যখন কেউ সংসদে যোগদান করতে অক্ষম হতো কোন কারণে, সে তার নিজের মতামত পাঠাতো কোন প্রতিনিধির মাধ্যমে। তারপরেও সেটা বর্তমানের মত প্রতিনিধিমূলক শাসনব্যবস্থা ছিল না। প্রতিনিধিত্ব শুধু মাত্র সীমাবদ্ধ ছিল নিজের মতামত প্রদানের মাধ্যম হিসেবে।

বর্তমান প্রতিনিধিমূলক ব্যবস্থা বাস্তবে আসে প্রথম আঠারো শতাব্দীতে ইংল্যান্ডের প্রথম গৃহযুদ্ধের পরে। এই প্রথম রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, যাঁদের সেই সময় বলা হয় লেভেলার (Leveller) সমস্যায় পড়লো কিভাবে একটি দেশের মত বৃহৎ জনগোষ্ঠীর জন্য গণতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থা চালু করা যায়। তারা খুব ভালভাবেই বুঝতে পারছিল যে সরাসরি গণতন্ত্র এই ক্ষেত্রে বিশেষ কার্যকর হবে না। তখনই তারা নিয়ে আসে প্রতিনিধিমূলক পদ্ধতি, আরো পরিষ্কার ভাবে বললে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি মূলক গণতন্ত্র, যেখানে জনগণের পক্ষে তাঁদের নির্বাচিত প্রতিনিধিরা সংসদের মতামত দিবেন, সিদ্ধান্ত গ্রহন করবেন। এর ফলে গণতন্ত্রের আকারের (size) যে সীমাবদ্ধতা ছিল সেটা দূর হয়ে গেল।

তবে প্রতিনিধিমূলক শাসন ব্যবস্থা গণতান্ত্রিকরাই প্রথম উদ্ভব করে নি। প্রতিনিধিমূলক শাসন ব্যবস্থা তারও আগে থেকে মধ্যযুগের রাজতন্ত্র এবং অভিজাততান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থায় বিদ্যমান ছিল যেখানে বিভিন্ন দূর রাষ্ট্রে রাজার পক্ষে বিভিন্ন প্রতিনিধিরা শাসন পরিচালনা করতো এবং রাজ্যের সংকটকালীন (যুদ্ধ) অবস্থায় রাজাকে পরামর্শ প্রদান করতো। এই ধারণাটিই পরবর্তীতে গণতান্ত্রিকরা ধারণ করেন প্রতিনিধিমূলক গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে। এর কয়েক যুগের মাঝে প্রতিনিধিমূলক শাসন ব্যবস্থা গণতান্ত্রিক এবং প্রজাতান্ত্রিক ব্যবস্থাতে সকলেই স্বাচ্ছন্দে গ্রহণ করেন।

পরের পর্বে থাকছে গণতন্ত্রের সমালোচনা, এর সীমাবদ্ধতার কথা।


মন্তব্য

স্বাধীন এর ছবি

বানান শুদ্ধি ঘর। এই মন্তব্যের জবাবে বানান ভুল গুলো তুলে দেওয়ার অনুরোধ রইল। অগ্রীম ধন্যবাদ রইল যারাই বানান কাজে সহায়তা করবেন।

গৌতম এর ছবি

চায়ের কাপ নিয়ে গ্যালারির আসনে বসলাম। এখন আপনি সিরিজখেলাপী না হলেই হলো।

ভালো উদ্যোগের জন্য ধন্যবাদ।

.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ

শিক্ষাবিষয়ক সাইট ::: ফেসবুক

.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ

স্বাধীন এর ছবি

সিরিজ পুরা লেখাই আছে। পুরাটা এক বারে দিলে পাবলিক মাইর দিব, তাই খন্ড খন্ড করে দিচ্ছি।

ধ্রুব বর্ণন এর ছবি

ভাবছিলাম নতুন লেখা দেবার জন্য আপনাকে বলব। লেখা ভালো লাগলো। গণতন্ত্রের সমালোচনা পর্বের অপেক্ষায় থাকলাম।

স্বাধীন এর ছবি

ধন্যবাদ পড়ার জন্য ও মন্তব্যের জন্য।

অতিথি লেখক এর ছবি

পরবর্তী লেখার অপেক্ষায় রইলাম

_________________________
বর্ণ অনুচ্ছেদ

স্বাধীন এর ছবি

ধন্যবাদ পড়ার জন্য ও মন্তব্যের জন্য।

সৈয়দ নজরুল ইসলাম দেলগীর এর ছবি

পপকর্ণ নিয়ে বইলাম
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল

______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল

স্বাধীন এর ছবি

খালি পপকর্ন নিয়ে বসলে চলবে? সাথে কিছু থাকবে না?

রাশেদ [অতিথি] এর ছবি

লেখাটা খুব ভালো লাগলো। এই লেখাটাই কি Winnipeg এ এসে লিখছিলেন?

রশেদ এর ছবি

লেখাটা ভালো লাগলো। এই লেখাটাই কি Winnipeg এ এসে লিখছিলেন?

স্বাধীন এর ছবি

হ্যাঁ, এটার কথাই বলেছিলাম। মন্তব্য ও পড়ার জন্য ধন্যবাদ।

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।