কাছের মানুষ পাশে থাকতে নেই! বলা কি ঠিক? যতদূরে থাকি ইচ্ছের ভেতর খেয়ে ফেলি ভয়। তৃপ্তি ফুরাবার নয় জেনে সম্পর্কের গাঢ়ত্ব আরো বেশি ছুঁই… তুই জানালা ঘেঁসে দাঁড়িয়ে থাকিস; আমিও মুখোমুখি দাঁড়াই নিয়মচক্রে, বিস্তারে। যতই অপেক্ষা, ততই অভিযোগ। যতটা সংশয় সে-তো আমারই পাশের চোখ। আমি তারে দু’চোখের পাশেই রাখি— সত্যি, রাগ চেঁচিয়ে কিছুই বলতে পারি না। মমতা, নিকটে এসো পুনর্বার; বলো— তার সঙ্গ পেয়েছো কী?
♣
দূরে থাকো নিষেধ, আঘাত করো না মুহূর্ত-চৌকাঠ। নিয়ম ভেঙ্গো না কথকতা… প্রিয়করাত। বিশ্বাসে খুলে দেখো মর্মভেদ আর সাজানো মুহূর্তকাল; কেনো যে আমি— এতো এতো নিঃসঙ্গতা পুষি, হাঁটার ফাঁকে কত কিছুই দেখি, শুধু পুষি না স্পর্শসংকেত। ভুলিবার যত চাই ততই রূপ ছড়িয়ে থাকে; সবই ফুরাবে জেনে বোকা চোখও বলে অপরূপ
♣
অগ্রহনে কেনো যে অজুহাত দেখাও, বৈকালে কাঙক্ষা বাড়াও হালকা মেকআপে!
♣
হাড়ের ভাষায় অনড় থেকে অবিরল ছুঁয়েছো কি ঋণসহ দেয়ালভ্রম? নাকি আয়নায় বিপরীতে খুঁজো ফের-পলক, রোমাঞ্চদৃষ্টি, দ্বিধাফল। আমার ভেতর ক্রমশ বাড়ছে দেহছল, মর্মকোলাহল। রূপঘরের আবেগ, ও-দেওয়াল ও-জানালা তোমরা কি হতে পারে না আমার প্রতিষ্ঠা, মনের মিউজিকরুম?
♣
কষ্ট ভারি হবার আগে স্বপ্ন খুঁজি, খুঁজি না আত্নসুখ। আর তুমি পুনরায় গাছের দ্বিধা খেয়ে ফলাচ্ছো মায়াবাদ, চেপে রাখছো হাসিপাহাড়। বিন্দু থেকে বেড়ে ওঠা হারানো স্বপ্নগুলো হাঁটু গেড়ে বসে, অধিক লোভে লুফায় একেলা হাওয়ায়। সকল বিন্দুই অবশেষে সিন্ধুতে মিলায়… ফলে তোমার ছায়াত্বক প্রীতি খেলে, চেনাগন্ধ, চেনাঅনুভব খাড়া হতে দেখে আমাকে আঁকছে নগ্নবাগান...
♣
কে গো তুমি; কী-বা পরিচয় তোমার? লাজের আড়ালে লুকানো খাড়া দুটি স্তন! আমি স্মৃতিস্বপ্নবান পালাবার আগে দাঁড়িয়ে ভাবছি রাস্তার দূরত্ব কত হবে; দূরত্বের শেষ প্রান্তে দাঁড়াবে কি তুমি— পালানোর হাত-পা ধরে রাখতে চাইবে কি লম্বা লাইনে?...
♣
রোদের লম্বা লাইনে পাতানো রোদ প্রতিদিন দীর্ঘ সময় দাঁড়িয়ে থাকে। আর তুমি ছায়ায় দাঁড়িয়ে রোদের তারিফ করো। আমরা রোদে পুড়ে কাজ করি। তোমার পায়ের তলায় রোদ লুটিয়ে পড়ে; রোদ যে আমাদের চেয়ে হাজার কোটি বছর আগে জন্মেছে; তারও আগে জন্মেছে নীলাকাশ, আমাদের আত্মার সাথে বেদনার রঙ
♣
ক্লান্তি আজও পোড়াচ্ছে! রোজ ক্লান্তির ভেতর চুপচাপ বসে থাকা ছাড়া সময়কে আর বদলানো গেল না। শতাব্দী, তোমার তাড়া আছে কি? তাড়া, পালাইনি আমি— এখানেই দাঁড়িয়ে আছি; পা বিছিয়েছি ঘাসে, রোদে দাঁড়াতে-দাঁড়াতে দূরপ্রান্তেও থামাচ্ছি মৌনতা
♣
মৌনতা, ক্লান্ত হলে ছায়াগাছে বসি। গাছ আমার প্রকৃত বন্ধু, আদি প্রেমিকাও বলতে পারো। তাই একপ্রাণে বেঁচে আছি। তুমি কি পুরনোচিহ্ন খুঁজে এখনো হাসো, কাঁদো? না-কি সময়ের সাথে মানিয়ে নিয়েছো; কিছু না-বলেই আমাকে দোষারোপ করো! চোখভরে বিদায় জানাও। ফলে ঘনিষ্টতা বেয়ে ওঠে জলে, আঙুলে
♣
ক্লান্তির ভেতর তোমার সাথে কথা বলতে পারি না বলে আরো; আরো কি কি যেন ভাবতে চাই; তখন কিছুই মনে করতে পারি না। বিশ্বাস করো অতিসহজেই আমি পেয়ে যাবো সফলতা। হয়ত বন পথের পুনরাবৃত্তি। হয়ত দেহকাণ্ডসহ শ্রুতরূপে সজাগ অনুপ্রেরণা।
♣
হাসিও অশ্রু মুছে, দৃষ্টি যেন একটানা স্থির পাথর; এই যে বেঁচে থাকা; মৃতফুল রূপে! জানিস্ কি-রে? সৈয়দ আফসার...
মন্তব্য
কিছুটা অনুবাদ অনুবাদ ঢঙ এর মনে হচ্ছে, এটা কি ইচ্ছাকৃত?
কাজী মামুন
মামুন,
আপনাকে ঈদের শুভেচ্ছা।
ভালো থাকুন।
__________♣♣♣_________
না-দেখা দৃশ্যের ভেতর সবই সুন্দর!
__________♣♣♣_________
না-দেখা দৃশ্যের ভেতর সবই সুন্দর!
বেশ ভালো লাগলো।
ঈদের শুভেচ্ছাসহ
ধন্যবাদ আপনাকে।
__________♣♣♣_________
না-দেখা দৃশ্যের ভেতর সবই সুন্দর!
__________♣♣♣_________
না-দেখা দৃশ্যের ভেতর সবই সুন্দর!
"ভাংগনে সবাই নয় দড়
অপরূপভাবে ভাঙ্গা গড়ার চেয়েও সুন্দর!"
অভিনন্দন!
ঈদের শুভেচ্ছাসহ
ধন্যবাদ আপনাকে।
ভালো থাকুন।
_________♣♣♣_________
না-দেখা দৃশ্যের ভেতর সবই সুন্দর!
__________♣♣♣_________
না-দেখা দৃশ্যের ভেতর সবই সুন্দর!
নতুন মন্তব্য করুন