কতটুকু আহত হলে দীর্ঘ চুলে? কতোখানি কৃতজ্ঞতা ডিঙিয়ে ছড়ালে জল নৈরবে। যিনি পাশে দাঁড়িয়ে আছেন তাঁর ক্লান্তি দেখে পায়চারি করো; ইচ্ছেগুলোকে নীরবতা মাখিয়ে চেপে ধরো বুকে...
আ-হা, আহারে বাঁকাদৃষ্টিবাহিকা তোমার ছায়াটাও মাড়িয়ে গেল প্রাইভেট-কারে! তুমি কি জানো; বৃষ্টি নামার আগে একটি অকৃতজ্ঞ হাত তোমার বুকের উপর ডানাভরে কেনো উড়ে গেল?
কৃতজ্ঞতা, শুধু আমি উড়ছি না ডানায়। প্রেরণা পেলে আশার আকাশ জুড়ে দু’দণ্ড কথা বলবো; আরো বলবো কলঘরে যা শিখছি শাওয়ারের জলে...। ভাবি, যদি না-পাই তারে, মজে যাওয়া দুপুরে; গুঁড়িবৃষ্টিতে ভিজে সে কি দাঁড়াবে? চোখ মুজে কিংবা খোলা চোখে– নেশাঘুম টেনে-টুনে বৃষ্টির দিন
বৃষ্টির দিনে দীর্ঘ চুলের পাশে দাঁড়াবে না কেউ স্বপ্ন-সমুদয়-যত-বোন
কৃতজ্ঞ হাতে খুলে দেবে না কেউ তোকে, ভাঁজ করা স্ব-দেহের কাঁপন
মন্তব্য
ভালো লাগল।
কুটুমবাড়ি
নতুন মন্তব্য করুন