এতো চাওয়া ছিল না তবুও জল শামুকের ঠোঁটে লুকাও মেঘ, নিজেও লুকাও স্বেচ্ছায়! ফলে, ইচ্ছাছলে জোড়হাত খেলে— ধৈর্য্যেকে করোনি বারণ। লজ্জাবতী, লুকাও দেহ, লুকাও বুকের কাঁপন। আমি গল্পের ভেতর হাঁটি, ভুলে যাই আশা ছাড়া আর কিছু মনে থাকে না বলে যা ছিল নিয়ে গেছো আগেই এখন মনে না-রেখেও চোখের উপর সাজাও নীরবতা, সাজাও দৃঢ়রাত্রিবাদ
কিছু ঘটবে না জেনে উথালদেহে একাই জড়িয়েছি শূন্যধূসর। সন্নিকটে ছায়ানুভব বলছে অন্ধকারে তোর জোড়া চোখের ঘ্রাণ অদ্ভুদ সুন্দর! এই সরোবর, এই সুন্দরের ব্যাখ্যা একমাত্র চোখই দিতে পারে...
আশাকথা অনেক বিশাল, সে কথা দু’চোখ বলেনি। আহত চোখ সেও জানে— বর্ষার অন্য নাম যেন কী?... দেবী, ভরাবর্ষা জমাও ঠোঁটে। দেখবে শ্রাবণের চেয়ে আমরা হালকা। দেহের নিকটবর্তী তোমার দৃষ্টি, দৃষ্টির খোলাচোখে আমি
মন্তব্য
দেখবে শ্রাবণের চেয়ে আমরা হালকা
এই লাইনটা বুঝতে পারিনি।
কবিতা ভালো লাগলো।
শব্দের মজবুত সাঁকো পেরুলাম!
-----------------------------------
যে মাঠে ফসল নাই তাহার শিয়রে
চুপে দাঁড়ায়েছে চাঁদ — কোনো সাধ নাই তার ফসলের তরে;
------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
আমি এক গভীরভাবে অচল মানুষ
হয়তো এই নবীন শতাব্দীতে
নক্ষত্রের নিচে।
নতুন মন্তব্য করুন