একা ঘরে, একাকী বেজে ওঠে কিছু নীরবতা, কিছুটা দীর্ঘশ্বাস। এই সুযোগে কথা আর বিষণ্নতা নিরাপদ ভেবে সুঁইয়ের ছিদ্রপথে তুলে রাখছে ডরালোক হাওয়া; ফলে স্মৃতিচোখ খুলে রাখছে পোষাপ্রস্তুতি অতীতজ্বলা... রূপগল্পের ভেতর এমন বধির হবার কথা ছিল কি-না জানতে আশারা দিচ্ছে পাহারা
স্বপ্নপাহাড়ে মিশে যাবার আগে পেঁচিয়ে ধরো নির্দিষ্ট রেখা, ওসব আঁধার খুলে নামাও, যতদূর চোখ যায় ততদূরে নামতে দাও দিকনির্দেশনা; দেখবে আমাদের চোখে-মুখে গড়িয়ে নামছে ইচ্ছের শেষ সীমানা...
অথচ তুমি বলো— যাদের কোটরে অমাবস্যা খেলে গলাঅব্দি সুনসান নীরবতা দেখে পিপাসা কৌতূহলে কাঁপছে তিনখণ্ড লবণের দানা। সুতাহীন সম্পর্ক কি বলতে পারে? সুঁই কেনো কাঁপিয়ে তুলছে তপ্তবাহু, চোরা চোখের ইশারা। নিরজনে সমস্ত অভিমান একা ঘরে নেই! এ গোপন কথা কি করে জেনে গেছে আমন্ত্রিত সুতা
মন্তব্য
কিছুটা তালগোল পাকিয়ে ফেললাম। আবার পড়ি
________________________
প্রতিটি দিন-ই হোক, একটি সুন্দর দিন
ধন্যবাদ।
________♣♣♣_________
না-দেখা দৃশ্যের ভেতর সবই সুন্দর!
__________♣♣♣_________
না-দেখা দৃশ্যের ভেতর সবই সুন্দর!
ভালো লাগলো নতুন শব্দ-নির্মাণ!
-----------------------------------
যে মাঠে ফসল নাই তাহার শিয়রে
চুপে দাঁড়ায়েছে চাঁদ — কোনো সাধ নাই তার ফসলের তরে;
------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
আমি এক গভীরভাবে অচল মানুষ
হয়তো এই নবীন শতাব্দীতে
নক্ষত্রের নিচে।
ধন্যবাদ।
__________♣♣♣_________
না-দেখা দৃশ্যের ভেতর সবই সুন্দর!
__________♣♣♣_________
না-দেখা দৃশ্যের ভেতর সবই সুন্দর!
নতুন মন্তব্য করুন