এখন সেরকমই মনেহয় তোমাকে
জীবন এগুতে থাকে আর হিসেবের কম্পাস নির্দেশ করে
আচানক আজগুবি ফলাফল -
বিশ্বাস করতে মন চায় না সেসব!
তুমি দূরে সরে যাও অচিন অতিথি পাখির মতো
তুমি দূরে সরে যাও মেঘের ছায়ার মতো
আর এগিয়ে আসো বাবা-কুমিরের নিষ্পলক চোখ নিয়ে
তুমি এগিয়ে আসো বাবা-বাঘের নির্মম ক্ষুধা নিয়ে
আমরা যথেষ্ট ঝোপের অভাবে
এ শরীর লুকোতে চেয়েছি মহাশূন্যের ভেতর
আমাদের অন্ধ বাঘিনী-মা কেবল প্রলয়ংকরী গর্জনে
কাঁপিয়ে তুলেছেন বনানীর ঝরাপাতা অব্দি
লুকোতে চেয়েছেন আমাদের ক্ষীণকায় দেহ
দীর্ঘশ্বাসের ছোট ছোট পাতার আড়ালে
তুমি বাবা-বাঘ জেনে ফেলেছিলে সবগুলো পাতার আড়াল!
মন্তব্য
অসাধারণ!
ঈশ্বরাসিদ্ধে:
অজ্ঞাতবাস
কবিতার বন্দরে দু দন্ড নোঙর ফেলার জন্য অনকে ধন্যবাদ সুমন ভাই।
দারুণ!
-----------------------------------------------------------------
কাচের জগে, বালতি-মগে, চায়ের কাপে ছাই,
অন্ধকারে ভূতের কোরাস, “মুন্ডু কেটে খাই” ।
-----------------------------------------------------------------
কাচের জগে, বালতি-মগে, চায়ের কাপে ছাই,
অন্ধকারে ভূতের কোরাস, “মুন্ডু কেটে খাই” ।
পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ ভাই।
অভিনন্দন কবি !
আসলেই পছন্দ হইছে তো!
ভালো লাগলো।
....................................................................................
অতঃপর ফুটে যাবার ঠিক আগে হীরক খন্ডটা বুঝলো, সে আসলে ছিল একটা মামুলি বুদবুদ!
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
জেনে ভালো লাগছে। বলে রাখি, এইটা আমার দুই হাতে লেখা কবিতা প্রকল্পের প্রথম উৎপাদন। যদিও আপনার মতো দুই হাতে লেখা নামকরণ নিতে পারলাম না (যেহেতু অলরেডি কপিরাইট নিয়া নিছেন), তবে ব্যপারটা আসলেই ভীষণ মজার তা আজকে টের পেলাম। আর আমার সময়কাল বাঁধা আছে - পাঁট মিনিটে। হইলে হবে নাইলে নাই। দেখি এই মজা কদ্দিন লাগে। কবিতা নিয়ে এই খেলা খেলার নানা সমস্যাও দেখতে পেলাম। ছন্দ নানা ঝামেলা পাকায়।
একটা কবিতার জন্য মাত্র পাঁচ মিনিট ! যদি এমন সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকেন , তাহলে হয়তো অচিরেই কবিতার বন্দর থেকে আমরা আপনাকে হারাবো। আর আপনি হারাবেন কবিতাকে।
আপনাকে কষ্ট দেয়ার জন্য কথাটা বলিনি। হতে পারে খুব সহজেই কবিতার আশির্বাদ পেয়ে গেছেন আপনি। আর যা সহজে পাওয়া যায়, তাকে অবহেলা করি আমরা ! কবিতায় যদি দগ্ধই না হবেন, পুড়ে পুড়ে কয়লা না হবেন, কবি হবেন কি করে !
আপনি কি জানেন, কবিদের সবচেয়ে বড় দোহাই হয় কবিতার নামে ?
যাক্, কামনা করি আপনি সহস্র লক্ষ কাব্যপ্রসবী হোন। এবং ভালো থাকুন। ধন্যবাদ।
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
০১
আপনারে তাইলে বলি, এই ভয় আমার একদমই নেই। আমার পক্ষে কবিতা ছাড়া অন্যকিছু হয়তো কোনোদিন সম্ভব হবে না। আমার হয় না। যদি কিছু হয তো সে কবিতাই। তাই কবিতাকে হারাবার ভয় আমার এত্তটুকুও নেই।
০২
পাঁচ মিনিটে লেখাটা একটা স্রেফ এক্সপেরিমেন্ট। হলে হবে নাইলে নাই। যদি হয় তাহলে কেমন হলো তা ঠিক করার দায় ভার আপনাদের ওপর।
০৩
কবিতায় যদি দগ্ধই না হবেন, পুড়ে পুড়ে কয়লা না হবেন, কবি হবেন কি করে !
কবিতা লেখার কাল পাঁচ মিনিট, কিন্তু দগ্ধ হওয়ার কাল কত তা তো বলি নাই! কবির পোড়ার কাল তো আমৃত্যু, যদি সে আসলেই কবি হয়!
০৪
মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
আপনি কি আমার কথায় কষ্ট পেলেন ? তাহলে আমার সীমাবদ্ধতা যে, আমি আপনাকে বুঝিয়ে বলতে পারিনি।
০১.
আমার জ্ঞান বুদ্ধিতে যতটুকু জানি, একজন কবি কখনও এমন অহঙ্কারি উক্তি করেন না- কবিতাকে হারাবার ভয় আমার এত্তটুকুও নেই। কেউ কি জানে, কবিতা কাকে কখন ছেড়ে যায় বা যাবে। শক্তি চট্টোপাধ্যায় বলতেন সারাজীবন পদ্য লেখে গেলাম একটা কবিতা লেখার আশায়। নমস্য কবি শক্তির উক্তিকে আমি দিব্যজ্ঞানে সম্মান করি।
০২.
সন্তান জন্ম দিয়ে তা মানুষ করার দায় দায়িত্ব অন্যের ঘাড়ে নির্বিকার ছেড়ে দেয়া কি কোন জন্মদাতার সুস্থ বিবেচনাবোধের ইঙ্গিত করে ?
০৩.
আপনার প্রকল্প হচ্ছে একেকটা কবিতা লেখার বরাদ্দ সময় পাঁচ মিনিট। যদি এ প্রকল্পে বেশি বললাম না, পঞ্চাশটিও উৎপাদন হয়, তার অর্থ এতগুলোর দগ্ধকাল পেরিয়ে ভেতরে তৈরি হয়ে যাওয়া কবিতাগুলোকে অতঃপর আপনার মস্তিষ্ক সাপ্লাই দিয়ে যাবে একনাগারে দুইশ'পঞ্চাশ মিনিটে ! এ ক্ষেত্রে আমার কোন মন্তব্য নেই।
আমাকে ধরে নিতে হবে আপনি অলৌকিক ক্ষমতার অধিকারী ! যদিও অলৌকিকতায় আমার ভক্তি-শ্রদ্ধা বা বিশ্বাস খুবই দুর্বল।
তবুও আপনার সাফল্য কামনা করছি। বাংলা সাহিত্যে এমন একটা নজির তৈরি হলে আগামীতে অনেককেই এমন অলৌকিক হতে অনুপ্রাণিত করবে।
ধন্যবাদ। আলোচনাটাকে একান্তই সাহিত্য বিতর্ক হিসেবেই বিবেচনা করবেন। ব্যক্তি আমাদের শ্রেয়বোধে যেন আঁচড় না পড়ে সে বিষয়ে আমার আন্তরিকতায় ঘাটতি নেই। ভালো থাকুন।
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
এক্সপেরিমেন্ট করিই না আগে! সবে তো শুরু করলাম। প্লটটা মাথায় ভালো মতো গাঁথা ছিলো বলে ভালোয় ভালোয় একখান লিখছি। দেখিই না এর পর কী হয়? ভালো ফল পেলে এগুবো, নইলে ঐখানেই ইতি। ব্যাস্ ল্যাটা চুকে গেলো।
কবিতা পড়তে না চাওয়া পাঠকের কাছ থেকে অভিনন্দন গ্রহণ করুন আখতার ভাই!
তুমুল হয়েছে।
-----------------------------------------------------
We cannot change the cards we are dealt, just how we play the hand.
---------------------------------------------------------------------------
একা একা লাগে
আরে শুনুন সবাই! রেনেট ভাই কবিতা পড়ে...এবং বুঝতেও পারে...মন্তব্যও করে.....হায় খোদা, আরেকবার দেখি তো লেখাটা কবিতা হইছে কিনা... (!)
রেনেট ভাই, বিশ্বাস করেন, আপনার মন্তব্যে যার পর নাই খুশি হইছি। কবিতার গন্ডিকে ভাষাকে মাধ্যমকে ভাঙার সুপ্ত সাধনার অন্যতম লক্ষ্য আমার এটাই। যারা কবিতা সম্পর্কে ভিন্ন মত পোষন করেন (আপনি আবার সেন্টু খাইয়েন না), তারাও আরেকবার দেখুন - কবিতার সার্থকতা কিংবা লক্ষ্য বোধগম্যতার উর্ধ্বে ওঠা নয়।
রানা... এইটা পাঁচ মিনিটে লেখছেন?
দেখা হইলে কদমবুসি করুম...
অনেক ভালো হইছে...
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
আমি এই মুখ কোথায় লুকাই?
এই জিনিসটা ছেড়ে দেন স্যার
আপনার কবিতার বিন্যাস আর থিমটা অনেক ভালো
কিন্তু শব্দে শব্দে একটা অযত্নের ছাপ লেগে আছে
পাঁচ মিনিট দশ মিনিটে অন্য কিছু লিখে পোস্ট করা কিংবা ছাপতে দিয়ে দিতে পারেন বাট কবিতার ক্ষেত্রে এটা করা ঠিক হবে না (অন্য কিছুতেও না)
০২
এই লেখাটাই আপনি কয়েকবার পড়েন তো?
দেখেন আবার লেখার মতো কতগুলো শব্দ আর লাইন আপনার চোখে পড়ে?
০৩
কবিতার সাথে তাড়াহুড়া করাকে চুতিয়ামি বলে
এবং এই করতে গিয়ে বহু কবিকে চুতিয়া বনে যেতে দেখেছি শেষ পর্যন্ত
লীলেন ভাই, আপনার মন্তব্যের সাথে পুরোপুরি একমত। কোথাও একটা বর্ণেও মত পার্থক্য ঘটেনি। তবে এর সমান্তরাল আমার কিছু কথা আছে।
০১
এমন অনেক লেখা আছে যেগুলো সাহিত্যমানে আমরা অন্যতম শ্রেষ্ঠ লেখা বলে বিবেচনা করি কিন্তু তুলনামূলকভাবে খুবই অল্প সময়ে লেখা। বিদ্রোহী কবিতা নজরুল কারাগারে একরাতে লিখেছিলেন বলে জানি, মাইকেল একসাথে একাধিক লেখার ডিকটেশান দিয়ে কালজয়ী সব লেখা লিখেছেন, হূমায়ুন আহমেদের নন্দিত নরকে একরাতে লেখা বলে শুনেছি.. শক্তির পুরো একটা কবিতার বই 'অনন্ত নক্ষত্রবিথী তুমি অন্ধকারে' ৬ ঘণ্টার ফসল, সৈয়দ হকের হৃদয়ের গহীন ভিতর এর কবিতাগুলো সব একটানে লেখা। আরো অনেক লেখকের আছে এ রকম। আমার বিশ্বাস - আপনারও এমন অনেক লেখা থাকতে পারে যা আপনি একটানে লিখে শেষ করে মুগ্ধ হয়ে পড়েছেন। আবার দুদিন পরেই মনে হয়েছে, ধুর্ সব ফালতু লিখেছি।
০২
এই লেখাটাই আপনি কয়েকবার পড়েন তো?
দেখেন আবার লেখার মতো কতগুলো শব্দ আর লাইন আপনার চোখে পড়ে?
দারুণ বলেছেন। এবং আমি আবার পড়েছি এবং সত্যি সত্যি আমার আমার মনেহয়েছে দুই জায়গায় আমি আরো ভালো করে লিখতে পারবো।
এবং আমি এও জানি এক বছর পরে এই লেখা হয়ত কাউকে দেখাতেই লজ্জা পাবো। ঠিক যেমন ১৯৯৯ সালের ১৭ ডিসেম্বর ঢাকা থেকে বরিশাল যাওয়ার সময় পারাবত লঞ্চের ছাদ থেকে আমার আমার সাড়ে চারশ কবিতা মেঘনায় ফেলে দিয়েছিলাম (এখন হাড়ে হাড়ে টের পাই কাজটা ঠিক করি নাই, থাকলে রিরাইট করতে পারতাম)। সব তুচ্ছ ফালতু মনে হয়েছে তখন। অনেক লেখাই সময়ের ব্যবধানে তার উপযোগিতা নিয়ে নানাভাবে প্রশ্ন তোলে। তুলতে পারে, খুবই স্বাভাবিক।
০৩
কবিতার সাথে তাড়াহুড়া করাকে চুতিয়ামি বলে
এবং এই করতে গিয়ে বহু কবিকে চুতিয়া বনে যেতে দেখেছি শেষ পর্যন্ত
একমত পোষন করছি আবারও। তবে আমি তাড়াহুড়ো করিনি। লেখাটা একটানে এসে গেছে। যারা আমার কাছের বন্ধু তারা জানেন, আমার অধিকাংশ লেখাই একটানে লেখা এবং একটা ঘোর কাজ করে। কিন্তু ঐ কবিতাটার ভাবনাকাল হয়ত অনেক দিনের অনেক সময়ের। স্রেফ লেখার কালটা তরতরিয়ে চলে। সহসা আটকায় না কোথাও। আমি চোখের সামনে সব দেখতে পাই, আর লিখে যাই।
০৪
আমি যাতে চুতিয়া বনে না যাই সে দিকে খেয়াল রেখেই এই সতর্কবানী লিখেছেন বলে মনে হলো এবং ভবিষ্যতেও খেয়াল রাখবেন আশা রাখি। অগ্রজের কাছে অনুজের বোধকরি আছে অধিকার।
এইটা একটা স্ট্যান্টবাজি
মাঝে মাঝে লেখরা নিজেরা করে মাঝে মাঝে অতি ভক্তরা লেখকদের নামে এইসব গপ্প ছড়ায়
মূল ঘটনাটা হলো লেখার ড্রাফট একটানে হতে পারে সেটা পাঁচ মিনিট কেন দুই মিনিটেও হতে পারে
কিন্তু কোনো কাণ্ডজ্ঞানওয়ালা লেখকই সেটাকে রিভিউ না করে কাউকে দেখান না কিংবা কোথাও ছাড়েন না
রিভিউটাও কিন্তু মূল লেখার অংশ
লেখকরা চাপা মারার সময় কতবার রিভিউ করলেন সেটা বলেন না আর ভক্তরা পারলে তো লেখার প্রসঙ্গটাই বাদ দিয়ে স্বপ্নে পাওয়া বলে চালিয়ে দিতে চায়
আপনি পাঁচ মিনিটে ড্রাফট করেছেন সে সম্পর্কে আমি কিছু বলিনি
আমি নিজেও একটানে ড্রাফট করি
আমার ড্রাফট করতে লাগে খুবই কম সময়
কিন্তু ড্রাফটের আগে বিষয়টা দাঁড় করাতে (আপনার সৈয়দ হক যাকে বলেন করোটির মধ্যে খেলা করাতে) এবং ড্রাফটের পরে কাঁটাছেড়া করতে সময় নেই বছরের পর বছর
(হয়তো এটা ঘটে আমার মেধাহীনতার জন্য)
আমার এমনও লেখা আছে যেগুলোকে আমি শ খানেকবার রিভিউ করেছি বছরের পর বছর ধরে (তারপরেও আবর্জনা থেকে বেশি কিছু বানাতে পারিনি)
০২
কোনো লেখাই লেখার সাথে সাথে প্রকাশ করে ফেলা উচিত না
কারণ অক্ষরগুলো পরে কামড়ায়
এ্যাটলিস্ট লেখার পরে কিছুদিন ফেলে রেখে তারপর একটু দূরত্ব থেকে তাকে দেখা দরকার (কয়েকদিন গেলে লেখার সময়ের আবেগ আর নৈকট্য চলে যায় বলে অনেকটা বিচারিক দৃষ্টিতে লেখাটাকে দেখা যায়)
তখন লেখার অনেক ফাঁক এবং দুর্বলতাই চোখে পড়ে
০৩
আপনি যদি একটানে মাস্টারপিস তৈরি করে ফেলতে পারেন তবে আমার কোনো গল্পে হয়তো অলৌকিক কবি হিসেবে আপনাকে ঢুকিয়ে দেবো
কিন্তু যাদের কথা বললেন দয়া করে তাদের কাহিনীগুলো বিশ্বাস করবেন না
কারণ লেখকদেরকে সম্মান এবং গ্রহণ দুটোই করতে হয় তাদের চাপা মার এবং নিজের সম্পর্কে বানানো গল্প বলার অধিকার ও ক্ষমতাকে স্বীকার করেই...
কিন্তু যাদের কথা বললেন দয়া করে তাদের কাহিনীগুলো বিশ্বাস করবেন না
কারণ লেখকদেরকে সম্মান এবং গ্রহণ দুটোই করতে হয় তাদের চাপা মার এবং নিজের সম্পর্কে বানানো গল্প বলার অধিকার ও ক্ষমতাকে স্বীকার করেই...
মন্তব্যের জন্য
জটিল! অসাধারণ! ফার্স্ট ক্লাশ!
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল
যাই কই? থ্যান্কু! থ্যান্কু!
বেশ ভালো ভাবনা।
যতবার তাকে পাই মৃত্যুর শীতল ঢেউ এসে থামে বুকে
আমার জীবন নিয়ে সে থাকে আনন্দ ও স্পর্শের সুখে!
অনেক ধন্যবাদ জলিল ভাই।
অসাধারণ!
**********************
কাঁশ বনের বাঘ
**********************
ছায়াবাজি পুতুলরূপে বানাইয়া মানুষ
যেমনি নাচাও তেমনি নাচি, পুতুলের কী দোষ!
!কাশ বনের বাঘ!
এমন কবিতা পাঁচ মিনিটে!
হয়েছে অসাধারন।
তবে, এমন চেষ্টা ভবিষ্যতে
করতে করি বারন।
--------------------------------------------------
সোনার স্বপ্নের সাধ পৃথিবীতে কবে আর ঝরে !
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
নতুন মন্তব্য করুন