আমারও ইচ্ছে করে তোমার মতো
হাওয়ার আঙুল ধরে হই স্বচ্ছল ঈগল
তারপর উড়ালের ঝাপটায়
ধাওয়া করি উত্তরাধুনিক মেঘ
একবিংশ শতাব্দির মানমন্দিরে
তুলে আনি প্রকান্ড শিকার;
ধারালো নখড়ে তাকে
করে তুলি লোভনীয় খাবারের স্তুপ
কিছুটা মেটাই ক্ষুধার জ্বালা
কিছুটা সঞ্চয়ে তুলে রাখি
বাকিটা সাজাই থরে থরে
ব্যপক বিজ্ঞাপণে
আমাদের প্রচলিত মেঠো পথে তারপর
সচেতন ফাঁদের মতো পেতে রাখি
রাষ্টবিজ্ঞানের এই গুঢ় থালা
আমারও ইচ্ছে করে তোমার মতো এইভাবে একে একে
পৃথিবীর তাবৎ ক্ষুধার্তকে করে তুলি নিজের আহার।
মন্তব্য
----------------
স্বপ্ন হোক শক্তি
ধন্যবাদ আশালতাজী।
বুঝি নাই। একটু যদি সহজ বাংলায় বুঝায়া দিতেন।
আমাদের প্রতাপশালী নাগরিক জীবনের মারপ্যাঁচের কথাই বলতে চেয়েছি। এর চেয়ে সহজ বাংলা আর তো জানিনা।
ভালো লাগল-- উত্তরাধুনিক মেঘ
facebook
আপনার সাথে অনেক দিন পর আবার সচলে। আরো কিছুটা পথ চলতে চাই। সাথে থাকেন।
দারুণ
_____________________
Give Her Freedom!
ধন্যবাদ।
বাহ্!
দুর্দান্ত!
------------------------------------------
'আমি এখন উদয় এবং অস্তের মাঝামাঝি এক দিগন্তে।
হাতে রুপোলী ডট পেন
বুকে লেবুপাতার বাগান।' (পূর্ণেন্দু পত্রী)
পাঠের জন্য কৃতজ্ঞতা।
সর্বনাষ!
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
সর্বনাশ হইতে আর বাকী কতদূর! আছে নাকি?
তার ওপর বহুদিন পর আবার সচলের জন্য কীবোর্ড হাতে তুলে নিছি, সুতরাং সর্বনাশ নিশ্চিত।
শব্দশিল্পে ঘোর লেগে ছিল কিছুক্ষণ ৷ দারুণ-----------
-------------------------------------------
ঝিঝি পোঁকা
সর্বনাশ! বলেন কি! এখন ঘোর কেটেছে?
পাঠের জন্য অনেক কৃতজ্ঞতা জানাই।
বেশ ভালো লাগল .........
__________________________________
----আমার মুক্তি আলোয় আলোয় এই আকাশে---
ধন্যবাদ, সাফিনাজ আরজু।
মাসুদ সজীব
নতুন মন্তব্য করুন