তোমার ওই নুপূর ভিজুক,
সমুদ্রের লোনা জলে।
কিংবা তা ভিজুক লোনা,
আমার এই অশ্রুজলে।
আমি এই জলের ঋণ আজ শোধ নেব না।।
পাড় ভাঙ্গা এক নদীর জলে,
কোনো এক সন্ধ্যাকালে,
স্মৃতিগুলো বোতল ভরে।
ছুঁড়ে আমি ফেলেছিলাম।
আমি আজ হারিয়া যাওয়া স্মৃতি আজ ফেরত চাই না।।
চাই না তোমায় আমার করে, বলো শুধু...
তুমি কি একটি বারও আমার কোনো ডাক শোন নি?
আমি তো রাত্রি হলে ঠিকই তোমার কান্না শুনি।।
মানুষের ভাঙ্গা হৃদয় এক এক করে জোড় লাগিয়ে,
আবার বুঝি ঠিক করা যায়?
তাই যদি হয় !
তাই যদি হয় !
তবে তুমি দাও না আমায় জোড় লাগিয়ে।
ভাঙ্গা হৃদয় কয়জনা চায়?
কেউ জানে না!
কেউ জানে না!
কেউ জানে না, আয়না জানে, নিস্তব্ধতায়...
আর জানে শেকল পড়ানো মনুষ্য এক। প্রশ্নোত্তরহীন!
মন্তব্য
অই মিয়া যে গেছে সে ঠকছে, দুনিয়াতে কি মাইয়ার অভাব??
কান্দা কাটি ছাইড়া শার্টের বুতাম লাগাইয়া ছাদে গিয়া একটু টাংকি মাইরা আসো, মন ভালো হবে। না হইলে মৃদুলরে জিগাও , সে বিশ্ব প্রেমিক মানুষ ,রাস্তা দেখাইবো।
কবিতাটি ভালো লেগেছে
নাহ্ দুনিয়াতে মাইয়ার অভাব নাই, কথা ঠিক... কিন্তু
আচ্ছা আর কান্দা-কাটি করপো না। ছাদে তো যাই কিন্তু সবখানে আজ আন্টিদের জয়জয়কার। আপনি নিশ্চয়ই আন্টিদের সাথে টাংকি মারতে বলপেন না, আর যদি মারিও তাইলে তো সর্পনাশ!!
কবিতা ভাল লেগেছে জেনে আনন্দ লাগছে। দেখি মৃদুল-ভাইকে কোথাও পাই কি না।
দু'একটা বানান ভুল আছে। মার্জনা করবেন, সংরক্ষণ করার আগে খেয়াল করা হয় নি।
না রে ভাই খুব ভালো হয়েছে। বিরহের কবিতা একটু বেড়া ছেড়া থাকাই ভালো , তাতে নাকি কাব্যরস বাড়ে ( মুরুব্বীদের কাছে শুনছি )।
সব খালাম্মারা ছাদে থাকলে থাউক আর ছাদে যাওন লাগবোনা, তবে আইজকাল নাকি অনলাইনেও টাংকি মারা যায় শুনি, কলিকাল, ঘোর কলিকাল!!
কোবতে খানা ভালই লিখছেন।
দুঃখে প্রায় কান্দন আইসা পড়ছিল। বহুত কষ্টে ঠেকাইছি।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
হায় হায়! এটা তো বড় আনন্দের সংবাদ ছিল...
দেশের যা অবস্থা, বৃষ্টি-বাদলা আসার তো কোনো নামই নাই- আপনার কান্দন-এর পানিতে যদি গরিব পুলাপাইন একবেলা গোসল করতে পারতো , মন্দ হত না।
ফান করলাম। নেভার মাইন্ড।
নতুন মন্তব্য করুন