নেদারল্যান্ডসে নভেম্বরের একটি বিষন্ন বিকাল

এইটা কী পৃথিবীর ছবি নাকি অন্য কোনও গ্রহের!!

আমিও তাই ভাবি, ইউরোপটা কি পিরথিবীতে না অন্যকোথাও???

তানবীরা
---------------------------------------------------------
চাই না কিছুই কিন্তু পেলে ভালো লাগে

ছবিটা মাত্র বড় করে দেখলাম, ভাল্লাগসে (মারতে আইসেন না যেন!)
আমার ল্যাপির ওয়ালপেপার এখন এইটা

তুষার-ঝড় হচ্ছিল নাকি?

বাহ আমার কাছেতো ভালই লাগে !!
অবশ্য আমি এই ঢাকার হালকা শীতেই যে কাতর হই।

আচ্ছা এই বরফের মধ্যে ওরা এত সুন্দর রাস্তাঘাট বানালো কি করে !! আমরা তো আমাদের এই আরামের দেশে থেকেও কিছু পারিনা। একদিন টিপ টিপ বৃষ্টি হলেই সব ভেসে যায়। রাস্তার পিচ টিচ শুদ্ধ।

ছবি সুন্দর উঠেছে। আরো কিছু দিতেন।
....................................................................................
অতঃপর ফুটে যাবার ঠিক আগে হীরক খন্ডটা বুঝলো, সে আসলে ছিল একটা মামুলি বুদবুদ!

কিন্তু আমার না বরফ ভীষণ ভাল লাগে ৷ আমার আসলে ঠান্ডা'ই খুব ভাল লাগে ৷ আমি গরম একদম সহ্য করতে পারি না ৷ বর্ষাকালও দুচক্ষে দেখতে পারি না ৷ যতদিন দিল্লীতে ছিলাম শীতের দিনে ব্যাকপ্যাক নিয়ে হিমালয়ের উপরের দিকে দৌড়াতাম বরফ দেখা , ঘাঁটা, গড়াগড়ি খাবার জন্য ৷
ছবিটা দেখে আমার দিব্বি ভাল লাগল ৷

সরু রাস্তা, তার উপর দুই পাশেই দেখছি গাড়ি পার্ক করেছে!

দেশে সবাই ভাবে ইউরোপে শুধুই সোনা-দানা পাওয়া যায়। এখানে দুঃখ কষ্ট কিছুই নাই.
------------------------------------------------------
স্বপ্নকে জিইয়ে রেখেছি বলেই আজো বেঁচে আছি

আরে দারুণ এক ব্যাপার ঘটল। আপনার ছবিতে ক্লিক করেছিলাম বড় করে দেখার জন্য। কিন্তু দেখি কী ক্লিক করার সাথে সাথে সচলের পুরো পেইজ ই কুয়াশায় ঢেকে গেল।ভীষণ ছোঁয়াচে মনে হচ্ছে আপনার ছবির weather!

ছবিটা ভালো এসেছে তানবীরা । এখানেও গত ক'দিন ধরে এতো ঠাণ্ডা উফফফ। বরফ পড়ছে । দিন বলে তো কিছুই নেই । তিনটা বাজতে না বাজতেই মনে হয় ঝুপ্ করে রাত নেমে যায় । দেশে যাচ্ছো ডিসেম্বরে, এই শীত আর অন্ধকার দিন থেকে রেহাই পাবে অন্তত কিছু দিনের জন্য ।

নন্দিনী

- কয়েক পশলা ঘুম দিয়ে উঠে কিচেনে গিয়ে দেখি পিটার আর ইয়ান বসে খোশগল্পে মগ্ন আছে। ততক্ষণে দিনের আলো ফুরিয়ে রাত নেমে গেছে। আমাকে দেখে দু'জনেই 'আইনস, সোয়াই, দ্রাই' বলে এক সঙ্গেই বলে ওঠে সারাদিন কই ছিলা? আমি বললাম, ঘুমপরীর সাথে ডেটএ ছিলাম। আমি যা-ই বলি, দুজন খালি আইনস, সোয়াই দ্রাই বলে। একবার পিটার বলে জানালা দিয়ে বাইরে তাকাও। তাকিয়ে দেখি কাহিল অবস্থা। দুপুরের পর থেকে টানাবর্ষণ হইছে। কমপক্ষে তিনপোয়া হাত পুরু হয়ে জমেছে বরফ। আমার সবেধন নীলমনি ২ মেগার মোবাইলের সাটার খুলে টিপাটিপি করলাম কিছুক্ষণ। একটু পরে খেয়াল হলো, আরে ছবি তো উঠেনা, কই টিপি? গুঁতাগুঁতি করে বুঝলাম, ক্যামেরা গেছেগা, নষ্ট হইয়া! মনটাই গেলো খারাপ হইয়া!

আপনের কথামতো টেলিগ্রাম করছি। ক্রাইম রিপোর্টারের মতো ব্যারিষ্টার স্টাইলে জেরা দেখে ভয় পেয়ে দৌড়ে ভাগা দিছি। বলা যায় না, যদি পিটনা খাই!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

সচলে ছড়াকার ও ছবিকারের সংখ্যা বৃদ্ধিতে আরামবোধ করছি।

ছবি দেখে দুইটা হ্যাঁচ্চো দিলাম
গরমের দিনে এইরকম বরফ পড়লে মজা হইত, ঠিক না? আপনাদের কত মজা! এত বরফ, আইসক্রিম বানায়া খান না ক্যান?
_________________________________
ভরসা থাকুক টেলিগ্রাফের তারে বসা ফিঙের ল্যাজে

এ্যাঁ.. এ্যাঁ... এ্যাঁ.... আমি বরফ খামু!!!

বাহ!
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল

কি সুন্দর ছবি।
বরফের দেশে যাইতে মঞ্চায়!

ফটোগ্রাফার তানবীরার উত্তরোত্তর সাফল্য কামনা করি।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।

যতো যাই কন... জানালা দিয়া বরফ পতিত হওনের দৃশ্য দেখনের আমার বহুতদিনের শখ...

বড় হয়া ইউরোপ যামু...
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল

এরকম ঘোলা ঘোলা দিনে নিজেকেও ঘোলা ঘোলা দেখতে ভালো লাগে।
আচ্ছা আপনাদের দ্যাশে গাড়ী গুলান ছোট ছোট ক্যান?

আপনাকে লজ্ঝা দিতে ইচ্ছে করছে।
ছবিটা খুবই সুন্দর তুলেছেন।

...........................

সংশোধনহীন স্বপ্ন দেখার স্বপ্ন দেখি একদিন

কবে যে এখানে একটু বরফ পড়বে!

ছবিটা সুন্দর
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস

ধূ-গো কে প্রশংসা..

তানবীরা আপু নিতে চাইলে তাকেও...

=============================

২৩ তারিখটাই এমন যে, সেদিনের সব কিছুই সুন্দর

ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল