জামাতের সব টাকা মধ্যপ্রাচ্য থেকে আসে - এই প্রচলিত মিথ এর দিন এখন আর নেই।
জামাতের টাকা মধ্যপ্রাচ্য থেকে যতটুকু আসে তারও বেশি আমরা দেই। আমি, আপনি, আমরা দেই। জেনে দেই, না জেনে দেই, বুঝে দেই, না বুঝে দেই, কিন্তু দেই। একবার ভেবে দেখুনতো গত পাঁচ বছরে শুধুমাত্র আপনার কাছ থেকে জামাত পণ্য বিক্রি করে কতটাকা নিয়ে গেছে, কত টাকা নিয়ে গেছে গত দশ বছরে, গত চল্লিশ বছরে .... আমাদের টাকায় আমরা ক্রমশ লালন করে যাচিছ আমাদের সবচাইতে ঘৃণিত পশুদের!
আপনি কতটুকু সচেতন? আপনি যে দোকান থেকে প্রতিদিন কেনাকাটা করেন তার মালিক কি জামাত করে? আপনি কাকে বাড়িভাড়া দেন? কার সাথে ব্যবসা করেন? আপনি যে ব্যাংক থেকে সুদের বিনিময়ে ঋণ নেন সেটি কি জামাতের? আপনি আপনার সন্তানকে যে স্কুলে শুধুমাত্র ইংলিশ মিডিয়ামে পড়াবেন বলে ভর্তি করেছেন সেটি কি জামাতের? আপনি যে ফার্মেসি থেকে ঔষধ কেনেন, যে ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানির ঔষধ কেনেন সেটি কি জামাতের? ............... আপনি আর আমি না জেনে কতটা জামাতি?
আপনি আর আমি না জেনে জামাতের হাতে হাত রেখে প্রতিদিন জামাতের হাতে কতটা ছেড়ে দেই আপনার আমার পূর্বপুরুষের রক্তের বিনিময়ে অর্জিত আমাদের স্বদেশ? কোন স্বদেশ রেখে যাচ্ছি আমরা আমাদের আগত, অনাগত সন্তানের জন্য?
কোনটি জামাতের প্রতিষ্ঠান? কতটা প্রতিষ্ঠানের নাম জানি আমরা? কতটা নিশ্চিতভাবে জানি? আসুন, মন্তব্যের ঘরে ইমো না দিয়ে একটা নাম লিখে যান, আপনি যে এলাকারই মানুষ হয়ে থাকেন না কেন জানিয়ে দিন দিন আমরা সেখানে গেলে কোন হোটেলে থাকবোনা, খাবোনা, যাবোনা কোন বাসে। আসুন সবাই মিলে তৈরি করে ফেলি একটা তালিকা, জায়গার নাম, প্রতিষ্ঠানের নাম, ঠিকানা - অন্তত একটা নাম লিখে যান।
আবেগ থেকে নয়, বরং স্বাভাবিকভাবে এই বর্জন শুরু করা উচিত আমাদের। খুব স্বাভাবিকভাবে শুরু করা উচিত।
নাম এর তালিকা শুরু হোক:
১. ইবনে সিনা গ্রুপ
২. ইসলামি ব্যাংক (কি অদ্ভুত, ক্রিকেট বিশ্বকাপ এর সময়টায় এদের বিপণন ছিলো সর্বাধিক!)
৩. কেয়ারী গ্রুপ
৪. দিগন্ত টিভি
৫. এস.এ পরিবহন
৬. আকিজ গ্রুপ (বিশেষ করে আদ-দ্বীন)
৭. এশিয়ান ইউনিভার্সিটি (?)
৮. নর্দার্ন ইউনিভার্সিটি (?)
(শুধু অনুরোধ করবো ব্যাক্তিগত ক্ষোভ থেকে জামাত করেনা এমন কারো নাম এখানে দেবেননা।)
মন্তব্য
আকিজ গ্রুপ (আদ দ্বীন) এর বিষয়টি কি আপনি নিশ্চিত? এরা ইসলামী ভাবধারায় প্রণোদিত, এটুকু জানি; জামাতের সাথে সংশ্লিষ্ট এটা নিশ্চিত হলে জানাবেন। ধন্যবাদ।
আকিজ গ্রুপ এর মালিকানা আকিজ সাহেবের ছেলেদের হাতে, একেকজন একেক দল করে। আদ-দ্বীন যিনি পরিচালনা করেন (মইিউদ্দিন), তিনি জামাতের সাথে সংশ্লিষ্ট।
তানিম, এখানে মনে হয় নিশ্চিত হওয়া যাচ্ছেনা। ডা. মহিউদ্দিন কোনওভাবেই জামাতসংশ্লিষ্ঠ নয় (গত ৪-৫ বছরের মধ্যে জামাতে জয়েন করলে অবশ্য আমি তা জানি না), তিনি খড়কী পীর ঘরানার মুরিদ। যেনোতেনো মুরিদ নয়, শীর্ষস্থানীয় মুরিদ। থড়কী পীর বাড়ি হচ্ছে কট্টর জামাতবিরোধী একটা ঘরানা। এই পীর বাড়ির বড় ছেলে কমরেড আবদুল হকের মুক্তিযুদ্ধকালীন সময়ের ভূমিকা প্রশ্নবিদ্ধ হলেও তার ছোটভাই শাহ ইকরামুল হক শুনেছি স্বাধীনতাবিরোধীচক্রের দ্বারা নানাভাবে অত্যাচারিত হয়েছিলেন ৭১-এ।
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
রাতঃস্মরণীয় ভাই, আমি কিন্তযশোর যেয়েও শুনেছি এই কথা। ঢাকায় আদ-দ্বীন সংশ্লিষ্ট লোকেদের কাছেও শুনেছি। আর কিভাবে নিশ্চিত হওয়া যায়?
আপনারা নিশ্চিত হলে আমিও নিশ্চিন্ত হতাম। না হলে আমি ব্যক্তিগতভাবে এ্যাটেম্পট নিতে পারি। তবে ওদের প্রসূতিসেবাটা গরীবদের জন্য খুবই উপযোগী। এত কম খরচে ঢাকায় আর কোথাও এতটা স্ট্যান্ডার্ড প্রসূতি সেবা পাওয়া যায় বলে শুনিনি। তাই ওটা জামাতি শুনে মনটা খারাপ হল।
আকিজউদ্দিনের বড় ছেলে জামাতের নেতা। তার স্ত্রী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অণুজীববিজ্ঞানের অধ্যাপিকা এইটা নিশ্চিত।
সাহাল বুক কর্নার,খানজাহান আলী রোড,খুলনা।এইটা একেবারে জামাতের কার্যালয়ের নিচে,ওরাই চালায়।
সময়াভাবে আপাতত আর পারছি না,পরে আরো জানাচ্ছি।
রয়েল হোটেলের কাছে অটবি’র যে শো-রুম আছে সেটার মালিকও মনে হয় জামাতি, ভেতরের লোকজনের মোবইল সেটে সাইদীর ওয়াজ বাজে।
মানারাত এর কথা শুনেছিলাম। এই নিয়ে সামু আমরা বন্ধু ব্লগে লেখা আছে, গুগুল করে সেখান থেকে তথ্য নিয়ে শুরু করা যেত
নিজামির বউ মানারাতের অধ্যক্ষ না কি যেন। মালিকানার বিষয়ে নিশ্চিত নই; তবে সম্ভাবনা বেশি।
মানারত জামাতের। নিজামির বউ ছিলো, এখন নাই।
...........................
Every Picture Tells a Story
কাদের মোল্লার চার্জশীট থেকেঃ "১৯৮০ সালে এম্বাসেডর অফ KSA Fuad Abdul Hamid Al Khotib ইংলিশ মিডিয়াম ইন্টারন্যাশনাল স্কুল প্রতিষ্ঠার জন্য ব্যক্তিগত ফান্ড দিয়ে দায়িত্ব দেন কাদের মোল্লাকে। এই টাকায় মানারাত ইন্টারন্যাশনাল স্কুল প্রতিষ্ঠা করে গুলশান ১ এ।"
এইটা একটা দারুণ তথ্য।
আমি চট্টগ্রামের বাসিন্দা, তাই চট্টগ্রামের কিছু প্রতিষ্ঠানের নাম বলছি............
১। ন্যাশনাল হাসপাতাল, মেহেদিবাগ।
২। চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন হাসপাতাল, ও আর নিজাম রোড।
৩। সাউদার্ন ইউনিভার্সিটি, মেহেদীবাগ।
৪। আন্তর্জাতিক ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম
৫। আইডিয়াল স্কুল, জামালখান।
৬। প্রেসিডেন্সি স্কুল
৭। অংকুর সোসাইটি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, সুগন্ধা আবাসিক এলাকা।
৮। মাওলানা গ্রুপ (MDC, MFC)
৯।QPS
১০।জামান হোটেল
১১। বসুধা বিল্ডার্স, মিশন ডেভলাপার (যত দূর জানি শিবিরের ব্যবস্থাপনা)
এইগুলো ছাড়াও চট্টগ্রামের মেডিকেল ও বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তির প্রায় সব কোচিং সেন্টার শিবির দ্বারা পরিচালিত।
বয়োফার্মা ও শিবিরের প্রতিষ্ঠান।
দীপাবলি।
চকবাজার জায়গাটাইতো মনে হয় ওদের! আলকরণ কিংবা মেহেদিবাগেও ওদের ঘাঁটি।
সাউদার্ন ইউনিভার্সিটি যতদুর জানি কেডিএস-এর। - কাজী
ছাত্র শিবির পরিচালিত কোচিং যেমন, রেটিনা, কংক্রিট এইগুলোও তো বর্জনের তালিকায় আসা উচিৎ।
শুভেচ্ছা কোচিং।
বর্জন আর করা লাগবে না, অটো এ্যাবোলিশ হয়ে যাচ্ছে শিঘ্রী। জামাতী মাগিখোর মন্নানের অবস্থা বেহাল। মন্নান এবং শুভেচ্ছা, দুটোকেই সিফিলিসে ধরেছে।
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
# ভাইয়া, শুধু বলবো সুপারর্ভ
মেডিকেল ভর্তি কোচিং রেটিনা
# প্রিয় হুতুম ভাই, মন্তব্যটা না করে আর পারলামনা, আবার বলতে বাধ্য হচ্ছি "অসাধারন" কতজনকে যে বলেছি রেটিনায় ভর্তি হবার কথা! ইয়াত্তা নেই তার।
#কোথায় নেই ইহারা...ছেড়ে দে মা...?
জামায়াত-শিবিরের প্রতিষ্ঠান: আসুন চিনে রাখি ও বয়কট করি - এই লিংকটাও দেখতে পারেন।
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ
অনেক ধন্যবাদ।
চলুক, আরো তথ্য জানান
facebook
রাজশাহী’র তথ্য পেতে পারি কি আপনার কাছে?
মিশন ডেভেলপার্স, উন্মোচন রিয়াল এস্টেট... এরা জামাতের বড় ফান্ড রেইজার।
অনন্ত
_________________
[খোমাখাতা]
আবুল বারকাত স্যারের একটা গবষেনাধর্মী বই আছে। নাম মৌলবাদের অর্থনীতি। ৫/৭ বছর আগে লেখা। পাঠক সময় পেলে পড়ে নিতে পারেন। তখনই জামাতের হাতে ছিল ১২০০০ কোটি টাকা। আর একটা কথা তানিম ভাই, জামাতকে বাদ দেয়ার কোন উপায় নাই। দেশটা চলছে জামাতের অর্থনীতি দিয়ে। আঃলীগ আর বিএনপি সবই চলে জামাতের টাকায়। দেশটা চালায় জামাত। যুদ্ধাপরাধিদের বিচার বর্তমানে যেভাবে চলছে তাও জামাতের সাজানো নাটক। আর পুরো নাটকটাই মঞ্চস্থ হচ্ছে জামাতের এত বিরাট অর্থণীতিটাকে নিরাপদ এবং আরো বড় করার জন্য। আপনি কি জানেন আঃলীগের নেতাদের কেউ কেউ এখন ইসলামী ব্যাংকের পরিচালক। টাকায় এখন সব হয়। দেখেননা জামাতের শিল্পপতিরা সব বহাল তবিয়তে ব্যবসা বানিজ্য করে যাচ্ছেন। আঃলীগ নিজামীদের বিচার করবেনা। আর পরের বিএনপি সরকারের আমলে তারা বেকসুর খালাস পাবে নির্দোষ হিসেবে। জামাতের গায়ে আর কোন ময়লা থাকবে না। যেমনভাবে হাইকোটের রায়ে গোলামের বাচ্চা গোলাম আজম নাগরিকত্ব ফেরত পেয়েছিল।
জুয়েল, বইটা খুঁজেও পেলামনা, কেউ আর আমাকে দিতেও পারলোনা। সরল রৈখিক যে অংকটা দেখালেন আপনি নিজেও কি পুরোপুরি বিশ্বাস করেন এইরকমই ঘটবে? বাংলাদেশের মাটি এত সহজেই সব হতে দেবে? ইতিহাস তো তা বলেনা। আমি এত সহজে সব মেনে নিতে রাজি নই। জাহাঙ্গীরনগরে পরপর দুইটা শিবির আক্রমণ আমাকে এই বিশ্বাস দিয়েছে, সময় হলে যাদের জেগে ওঠা দরকার তারা জাগে, এমনকি রিকশা চালাতো যে মামারা তাদের কয়েকজনও সেখানে যোগ দিয়েছিলো।
আর বাংলাদেশের নারীদের শক্তিকে হিসেব থেকে বাদ দিতে আমি রাজি নই, আপনি আমি হাল ছেড়ে দিলেও তারা আমাদের হেরে যেতে দেবেনা, এটা আমি পুরোপুরি নিশ্চিত।
আপনি, আমি, আমরা যদি এইভাবে বিশ্বাস করতে শুরু করি তাহলে কিভাবে হবে? উল্টোটা ভাবতে শুরু করি, ভাবতে শুরু করলেই হয়ে যাবে। মূল শক্তিটা বিশ্বাসে।
সবকিছু নষ্টদের হাতে চলে গেছে, আরো যাবে; নষ্টামির ব্যাপক চাষবাস এখন; আমাদের বিশ্বাসকে নির্জীব করার কাজটা সবাই মিলে ভালোই গুছিয়েছে, তাই বলে কি শ্বাস নিতে ভুলে যাবো?
ভালো পোস্ট। সীমিত জ্ঞানে সাহায্য করতে পারলাম না, দুঃখিত। উদ্যোগকে সাধুবাদ জানাই।
অতি গুরুত্বপূর্ন একটা বিষয়। আমার এলাকার একটা প্রতিষ্ঠানের নাম শেয়ার করতে চাই।
শিবিরের সরাসরি ক্যাডার পরিচালিত আরেকটি ভয়ংকর প্রতিষ্ঠান চট্টগামের Coral Reef Properties
চট্টগ্রাম ও কক্সবাজারে এদের বিশাল নেটওয়ার্ক। এই প্রতিষ্ঠানের মালিক বুয়েটের খনিজ সম্পদ বিভাগের প্রফেসর ড. ফখরুল ইসলাম (সাবেক ছাত্রনেতা, বুয়েটে শিবিরের প্রাক্তন জিএস, ৮০ দশকের তবারক হত্যা মামলার ভুলে যাওয়া আসামী)।
কক্সবাজারে চার লক্ষ টাকায় স্টুডিও ফ্ল্যাটের ব্যাবসা করে শত কোটি টাকার মালিক বনে যাওয়া ভূমিদস্যু। যুদ্ধাপরাধী মীর কাশেম আলীর সহকর্মী এই রাজাকারের আরো দুটি প্রতিষ্ঠানের সাথে সংযুক্তি রয়েছে Keari এবং SAF Holdings.
তানিম ভাইয়া খুবি ভালো একটা উদ্যোগ। নিশ্চিত হতে পারলে কিছু নাম পরে যোগ করে যাবো আশা করছি।
জটিল। কিছু জানতে পারলে কনট্রিবিউট করে যাব।
বাঁচতে হলে জানতে হবে
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
আপনি অনুমতি দিলে আপনার এই পোস্ট ফেসবুক এ শেয়ার করতে চাই
খুবই দুঃখিত, কাজের চাপে আমি একদম সময় বের করতে পারিনি। এই ধরনের বিষয়ে অনুমতির দরকার নেই ভাই, এই বিষয়টি সবার, আমার কোন স্বত্ত্বনেই এখানে। খুব খুশী হবো যদি এরই মধ্যে শেয়ার করে থাকেন।
শুধু জামাত নয়, সব ধর্মব্যবসায়ী ও স্বাধীনতাবিরোধীদের ধরতে হবে। ধর্মব্যবসায়ী দলের অন্যতম একটা ফাণ্ডরেইজিং সোর্স হচ্ছে মাগীর দালালী করা। খুলনা কেডিএ এভিন্যুর কদর হোটেল এমনই একটা চক্র পরিচালিত। এখানে সুলভে এবং নিরাপদে যৌনকর্মী পাওয়া যায়। বেশ কয়েকবার পুলিশ রেইড হয়েছে, তারপরও তাদের এই ব্যবসা অব্যহত গতিতে চলছে।
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
ধরাধরির কিছুনেই, এমনিতেই এরা ধরা। নিজস্বঅপরাধের কারনে যে আত্মফাপড় তৈরী হয় তাই তাদের একদিন ধ্বংসের দিকে নিয়ে যাবে, আমাদের শুধুঘৃনাটাকে বজায় রাখতে হবে।
এই লিংকেও উঁকি দিয়ে দেখা যেতে পারে।
সরাসরি জামাতী প্রতিষ্ঠানের দুর্দিন আজকাল। তাই ছদ্মবেশী প্রতিষ্ঠানের সংখ্যাই বেশী। কোন কোন প্রতিষ্ঠানে দশজন পরিচালকের মধ্যে পাচজন জামাতী বাকীগুলো মিশ্র। এরকম খিচুড়ি প্রতিষ্ঠানগুলো চিহ্নিত হয় না সহজে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও চিকিৎসাসেবা প্রতিষ্ঠান এর মধ্যে প্রধান।
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.--.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.
সকল লোকের মাঝে বসে, আমার নিজের মুদ্রাদোষে
আমি একা হতেছি আলাদা? আমার চোখেই শুধু ধাঁধা?
ফার-ইস্ট ইন্সুরেন্স, বগুড়ায় সেলিম হোটেল এন্ড রেস্টুরেন্ট । বিস্তারিত খোঁজ নিয়ে আরও জানানোর আশা
রাখি।
আল-হামরা শপিং সিটি, জিন্দাবাজার, সিলেট
জামাতি মালিকানায় পরিচালিত।
উইমেন্স মেডিকেল কলেজ(সিলেট),
হামাদান রেস্টুরেন্ট(সিলেট),
গ্রীণ লাইন পরিবহন( নিশ্চিত নই),
ফোকাস বিশ্ববিদ্যালয় কোচিং সেন্টার(সিলেট)।
পোস্টে অবদান রাখতে পারলাম না, সেরকম কোনো প্রতিষ্ঠানের খোঁজ জানি না বলে। তবে দোআ রইল, "জামাতীরা নির্বংশ হোক"।
কেমনে কি আপামণি,একেক জন তিন-চারখান কইরা শাদী করতাসে,আমরা একখান কইরাই করতে পারি না!নির্বংশ হইতে তো বহুত দেরী!এর চাইতে দেশ থেকে ভাগাইয়া দিলে ভালো না??দুনিয়া জুইড়া এদের ভাই বেরাদার,যায়গা পাইয়া যাইবো কোথাও না কোথাও
Aeronautical College of Bangladesh
ছোট একটা এডেক্সেল সেন্টার। ডিগ্রি দেয় অ্যারোনটিক্যাল ইঞ্জি.এ। এর ম্যানেজমেন্ট জামাতী। এর পরিচালক জামাতের শীর্ষস্থানীয় নেতা, বাংলাদেশ বিমানের কর্মকর্তা ছিলেন। নামটা মনে করতে পারছিনা।
দারুল আহসান না সালাম না কী যেন একটা নামের প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় আছে? ওটাও কি জামাতিদের?
দারুল ইহসান কি? নিশ্চিত নই। তবে এটা নিশ্চিত যে এরা বিশ্ববিদ্যালয় না হয়ে কোচিং সেন্টার হলেই ভালো হতো, সারাদেশ জুড়েই এদের শাখা আছে - পুরাই ভুয়া।
জামাতির রোজগার হালাল হোক আর হারাম হোক, সেই আয়ের অংশ দিয়ে
যদি বাসে আগুন দেয়ার পেট্রোলের খরচ জোগানো হয়ে থাকে, তবে আমি চাই সেই আয় বন্ধ হোক।
যদি সেই আয় দিয়ে ঐ শিবিরের হাতের চাপাতি কেনার বন্দোবস্ত হয়ে থাকে, তবে সেই আয়ের রাস্তা বন্ধ হোক।
যদি সেই আয় এর অংশ দিয়ে বিচার বা আইন ব্যবস্থাকে প্রভাবিত করতে ঘুষ, হ্যাকিং, মিথ্যাচার ছড়ানোর মত কাজকে অর্থনৈতিক সাপোর্ট দেয়া হয়, তাইলে সেই আয়ের রাস্তা বন্ধ হোক।
যদি ধর্মই আপনার কাছে সবচে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে থাকে, তবে ধর্মকে ঢাল হিসেবে ব্যবহার করে, নৈরাচার আর অপরাধমূলক কাজ কর্মে আপনার ধার্মিক অনূভূতিকে ব্ল্যাকমেইল করে আপনাকে একজন খুনী, ধর্ষককে সাপোর্ট করতে প্ররোচিত করার জন্য জামাতকে ঘৃণা করুন।
~!~ আমি তাকদুম তাকদুম বাজাই বাংলাদেশের ঢোল ~!~
‘আইনের যেই ফাঁক’ দিয়ে কাদের মোল্লা বেঁচে গেছেন, সেটি কাদের করা, ফুটোটি কে বা কারা করেছে, সেটি জানতে চাই। তাই যদি হয়, আসুন আমরা ফাঁসি চাই আওয়াজ নয়, যারা আইনের ফাঁক খোলা রেখে কাদের মোল্লাকে বাঁচিয়ে দিল, তাদেরও ফাঁসি চাই । এই ফাঁসি দেওয়া না-দেওয়া কি শুধু বৈচারিক মানদণ্ডে ওজন করতে হবে? এর কি কোনো রাজনৈতিক বিশ্লেষণ নেই? জঘন্য ক্ষমতার রাজনীতিতে এর কি কোনো অবস্থান নেই, মাজেজা নেই? ।।।
আসুন, যারা সোনাব্লগ থেকে সচলায়তনে ট্রান্সফার হয়ে আসার চেষ্টা করছেন, তাদের ধরে মগবাজারে পাঠিয়ে দেই, মডারেটরদের কাজের ভার লাঘব করি।
--------------------------------
বানান ভুল থাকলে ধরিয়ে দিন!
কমেন্টে লাইক বাটন মিস করতেছি
অজ্ঞাতবাস
------------------
সুবোধ অবোধ
নৈতিক দিক থেকে এ ব্যাপারে আমার পূর্ন সমর্থন আছে।
কিন্তু একটা জিনিস অস্বস্তি দিচ্ছে। যে হারে লিস্ট বাড়ছে, এসব প্রতিষ্ঠানের অধীনস্থ এবং পরোক্ষ ভাবে নির্ভরশীল লক্ষাধিক মানুষ থাকবে। তাদের অনেকেরই হয়ত জীবিকার তাগিদে নৈতিকতার সংকুলান হওয়া সম্ভব না। এদের প্রতি কি আমাদের কন্সার্ন থাকা উচিত?
হঠাৎ করে এই পোস্টে এইসব নৈতিকতা প্রেম এর পাশাপাশি স্বস্তিহীন ব্যাপার-স্যাপার, ঘটনা কি??
তাদের উপর কেউ কোনভাবে নির্ভরশীল নয়, লক্ষাধিক মানুষ চাইলে দশ লক্ষ নতুন চিন্তা করতে পারবে, নতুন কাজ খুঁজে নিতে পারবে, বাঙালি চাইলে সব পারে। আপনার যেমন নৈতিক দিক থেকে পূর্ণ সমর্থন এর পাশাপাশি নৈতিকতার সংকুলান অস্বস্তি দিতে পারে তেমনি নৈতিকতায় সংহত হলে জামাত-শিবির প্রতিষ্ঠান থেকে বের হয়ে যাওয়া একজন “মানুষ” সংকুচিত স্থানে-ও গর্ব নিয়ে স্থান সংকুলান করে নিতে পারবে!
তবে, আপনার পূর্ণ সমর্থন এর মতোই, আমার ধারনা এই লক্ষাধিকের ভেতর প্রায় ৯৯% আসলে জামাতের নিজস্ব লোক। জামাত নিজের ঘরে বাইরের ৫টা লোক ঢুকতে দিবে? সম্ভব না।
পারলে আপনি এমন একটা পরামর্শ দেন যেখানে নৈতিক সমর্থন-ও দিতে পারা যাবে আবার কিছুটা স্বস্তি পেতে-ও বেশ লাগবে।
বিডি ফুডস। হেরোইন চোরাচালান করে ধরা খেয়েছিল। - কাজী
শুনেছি লাজ ফার্মা জামাতের মালিকাধীন। আমার মনে হয় আমাদের জামাতীদের পণ্যের সাথে সাথে পাকিস্তানী পণ্যও বর্জন করা উচিত।
লাজ ফার্মার ব্যাপারটা নিশ্চিত করতে পারবেন কি? এটা আমি কখনোই শুনি নাই।
অজ্ঞাতবাস
রাজধানীর সাথে উত্তরবঙ্গে চলাচলকারী দুরপাল্লার বাস সার্ভিস 'আল হামরা পরিবহন' জামাতীদের প্রতিষ্ঠান।
-----------------------------
কামরুজ্জামান পলাশ
নতুন মন্তব্য করুন