বাউলা বাতাস-ও থাকে বুঝি!

তানিম এহসান এর ছবি
লিখেছেন তানিম এহসান [অতিথি] (তারিখ: মঙ্গল, ০৮/১০/২০১৩ - ১:১০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

কামরায় আলো নেই, দূর কোনে তখন-ও একটা পিদিম জ্বেলে চানাচুর বিক্রি করে মানুষ, পিদিমের আলো ট্রেনের দুলুনির সাথে নিরাভরণ একটা ছায়া রেখে দুলে যায়; সেই ম্লান আলোতে গাদাগাদি করে বসে থাকা, দাঁড়িয়ে থাকা দেহাতী মানুষের ছায়া পড়ে। পূর্ণিমা রাত, আমি আর আমার সমবয়সী খালাত ভাই বসে আছি দরোজার পাদানি’তে কাগজ বিছিয়ে। প্রায়ান্ধকার একটা লোকাল ট্রেনের ভুতুম ছায়া চরাচর গ্রাস করা জোছনার সাথে হেলে-দুলে চলতে থাকে- ‘চল বাড়ী যাই, চল বাড়ী যাই, বাড়ী বাড়ী!’ এতোসব বিহ্বল রাতে, এইভাবে আমি বহুবার এখান থেকে ওখানে চলে গেছি, কিন্তু সেই রাতের যাত্রা আমার জীবন পাল্টে দিলো।

হাওর এলাকার জল-গ্রস্ত মানুষের মনে কোন এক বিবাগী বাতাসের সংস্পর্শ ঘটে যায় জন্মের পর; হাওর এলাকার মানুষের হৃদয় ছয়-ঋতুর সম্মিলন যতটা বোঝে তার চাইতে বেশি সে ধরে জলের আসা আর যাওয়ার খবর। যখন জল আসতে শুরু করে, যখন জল আসতেই শুরু করে তখন একাকার করা বিস্তীর্ণ স্থলভূমি তার রূপ পাল্টে ফেলে। কচি কচি ঘাসের ডগায় প্রথমে ব্যথাতুর মসলিনের মত জলের প্রথম প্রলেপ এসে জমা হয়, সেই ঘাস দেখা যায় খালি চোখে, তার ভেতর দিয়ে ছলছল পোনা মাছ ঝাঁক ধরে আসে যায়- চোখের পলক পড়ে না তবু চোখ মেলে দেখা যায় সব! সেইসব পোনা মাছেদের দল কৈশোরের হাতে হাতে ‘কানি-জাল’, ‘ঝাঁকি-জাল’ থেকে নিষ্কৃতি পেতে দিক্বিদিক দৌড়ায়, দল ভেঙে একা হয়ে যাওয়া কিছু পোনা বেঁচে যায়- ফিরে যাওয়া ঘরের উনুনে ছ্যা--ত করে আওয়াজ হয়, পেয়াজ আর শুকনো মরিচের সবিস্তার আগুনে সবচাইতে বেশি ভাজি হয় শোল মাছের পোনা। তারপর আরও জল আসে, তখন আধাআধি জেগে যাওয়া গাছগুলোর শেকড় কিংবা প্রশাখারা জলের ভেতর সুপুষ্ট ছায়া ফেলে রোদের প্রলোভনে, মাছ তখন-ও আসে কিন্তু আকারে বড়, মাছ ধরার কৌশল পাল্টায়। তারপর আরও জল, কিছুদিনের ভেতর এলাকার ভূ-বৈচিত্র্যে একটা জলজ পরিবর্তন আসে, সেই জলে মিলেমিশে একাকার হয়ে যাওয়া মানুষেরা ‘চান্নি রাতে’ ঘরের দাওয়ায় বসে গান শোনে, গান গায়... হুহু করে বয়ে যাওয়া হাওরের বাতাসেও বুঝি খুব বেশি নিংড়ানো হাহাকার থাকে, আর তাই হাওর এলাকার মানুষের গানে আকুতির চাইতে ব্যাকুলতা বেশি, আরও বেশি ব্যথা ধরে গাতকের মন!

চাঁদ নিয়ে আমাদের কাব্য-পনা যতটা আছে তার-চাইতে আপামর মানুষের বিরহ বেশি, বিরহের নাম রেখেছে কে! আরও বেশি বিচ্ছেদ সম্ভাবনায় ডুবে যেয়ে জল-বিধৌত কথায় বসিয়ে ফেলা সরল-সহজ সুর, এই সুরের উৎপত্তি মানুষের কোন মরমের গহনে তার খোঁজ আমাদের দিয়েছেন উকিল মুন্সী। হাওর এলাকার গ্রামে গ্রামে গায়েন-গাতক-বয়াতি আছে, গুরু-ভেদ আছে, আছে পরম্পরা। তবু, একটা লাউয়ের ডগায় ‘টুউম-টুউম-টুম’ আওয়াজের সাথে কেবলমাত্র একটা ‘ডুগডুগি’ বাজিয়ে গান গাওয়ার বেলায় হাওর এলাকার জুড়ি নেই। যখনকার কথা বলছি তখন-ও মানুষ গান শুনতে কোথাও যাওয়ার চাইতে নিজ গ্রামে একটা আসর বসিয়ে সারারাত গান শুনতে পারাটাকে বেশি প্রশ্রয় দিতো। বছরের জল-নিয়ন্তা ছয় মাস জুড়ে গ্রামের পর গ্রাম, জনপদের পর জনপদ জুড়ে শুধু গান আর আবশ্যিক আলসেমি- জল নেমে গেলে কত কাজ জমা, শরীর একটু ‘জুইত’ হোক!

একতারা আর দোতারার সাথে ডুগডুগি বাজিয়ে গান গাওয়ায় একটা যুগলবন্দী ব্যাপার থাকে, দেখা যেত একজন গান গাইছেন আর তার সাথে ডুগডুগি বাজিয়ে সঙ্গত করছেন আরেকজন; এই ডুগডুগি বাজিয়েদের বেশিরভাগ হয় শিশু কিংবা নারী, তার-চাইতে আশ্চর্য বিষয় হচ্ছে গাতক কিংবা গায়েনদের ভেতর বেশিরভাগ ছিলেন দৃষ্টি-প্রতিবন্ধী! তখনকার সময়ে বাস-স্ট্যান্ড কেন্দ্রিক ভিড় এর চাইতে ট্রেন-স্টেশন ঘিরে মানুষের খুব বেশি চলাচল ছিল, এইসব মানুষেরা গান গেয়ে জীবিকা নির্বাহ করতেনে ট্রেনে ট্রেনে। প্রায়ান্ধকার ট্রেনে তাঁরা গান গাইতেন এক স্টেশন থেকে আরেক স্টেশনের মধ্যবর্তী সময়টুকু ঘিরে, মানুষ আট-আনা, একটাকা দিয়ে গেল কিনা সেই খোঁজ রাখতেন ‘ডুগডুগি’ বাদক। তখন মানুষের টাকা কম ছিল কিন্তু তাদের মন ছিল উদাত্ত, গান শুনে হৃদয় আকুল হওয়া আবেগের সবটুকু আবেশ এসে ভর করতো তাদের হাতের ভেতর, তাঁরা তাদের সামর্থ্য অনুযায়ী যা পারতেন দিতেন।

সেই রাতে, সেই প্রায়ান্ধকার কামরার বাইরে দরোজার পাদানিতে জোছনায় ঘুমন্ত বাতাসে আমাদের দুই ভাইয়ের মধ্যে কি কথা হয়েছিলো আমার মনে নেই। মনে নেই কোন স্টেশন থেকে যাত্রা শুরুর পর একটা স্মৃতি বিস্ময়কর সত্য হয়ে বেঁচে আছে আমার জীবনে। আমরা যাচ্ছি, বাইরে ছায়াঘেরা সফেন পর্দার মত জোছনার আলো শুধুমাত্র স্থিতিশীল আর সহনীয়, বাকি সবকিছু দুলকি চালে ছুটছে ভীষণ হারিয়ে যাওয়ার প্রবল টানে, এখান থেকে ওইইইইই ওখানে নিজ-নিয়মে-নিজ নিয়মে! হুট করে টের পেলাম সবকিছু স্তব্ধ, একটা ‘হুমউউউ-হুমউউউ-উউউউউউ’ আওয়াজ ক্রমাগত বাকি সবকিছু ম্লান করে দিতে দিতে, আরও বেশি স্বয়ংবর হয়ে জোছনার চাইতেও সঙ্গত হয়ে গেছে কামরার ভেতর!

টের পেলাম মানুষ কাঁদছে, নম্রস্বরে নয়, কাঁদছে ভয়ংকর ব্যথায়, কাঁদছে ভেতরের দুমড়ে-মুচড়ে যাওয়া কোন সুবিশাল হাহাকারে কিংবা চির-বিস্ময়কর নৈ:শব্দের ভাঙনে, কাঁদছে একে অপরের সম-আলাপে। কেউ একজন শুরু করেছে, তারপর আরেকজন, তারপর আরও কয়েকজন, সে যেন কান্না নয় বরং স্থিতধী কোন সম-স্বর লয় পেতে পেতে তারপর সর্বগ্রাসী ঢেউয়ের মত ছড়িয়ে গেছে একটা কামরায় লুকোনো মহাবিশ্বে! মানুষের এত কান্না থাকে, এতটা দু:খ থাকে নিরবধি এতদূর ক্রান্তি অতিক্রমে! সেই অভূতপূর্ব সংহত ক্রন্দনের ভেতর একজন মানুষ গান গেয়ে যাচ্ছেন, ডুগডুগি’র আওয়াজ ছাপিয়ে সেই গানের বানভাসি কথায় অনায়াসে কেঁদে যাচ্ছে মানুষেরা।

“ও যাদুধন, মরিলেনি তুমারে আর চোখে দেখন যায়!” একজীবনে কতবার মরে মানুষেরা! কতদূর উৎসর্গীকৃত হতে পারে প্রেম! কিভাবে মানুষের ভেতর এতোটা দূরাগত বোধ তৈরি হয়ে যায় যে বোধে মৃত্যুর আগে মানুষের এত-বেশি হাহাকার তৈরি হয় কিন্তু তার বহির্মুখী প্রকাশ নেই বলে, একটা গানে, গানের কথায় মহাবিশ্বের সামগ্রিক বিকিরণ ছাপিয়ে একজন নর কিংবা নারী হয়ে উঠতে পারেন জীবনের চাইতে মহত্তম সুন্দর, নির্ঝর, নিরবধি! মানুষের ভেতর যে বহুবিধ বিস্ময় খেলা করে, খেলা করে যে চতুর্মুখ আবেগের প্রকরণ তার পাললিক ইতিহাস ঘেঁটে আর যাই হোক বাঙালী’র সহজিয়া যে ভাব তাতে কার্পণ্য খুঁজে পাওয়া যাবে না!

এবং এই প্রেম কেবলমাত্র নর কিংবা নারী কেন্দ্রিক নয় কোনদিন, কথা বলে দেখেছি। বাউল মতাদর্শ বুঝতে গেলে বহুবার জন্ম নিতে হবে। কিন্তু এমনকি গ্রামের আলপথ ধরে হেঁটে যাওয়া একজন গাতকের ভেতর যে সহজিয়া পরিমিতি আর সরল স্ব-শিক্ষার বোধ দেখেছি তার তুলনা মেলা ভার। চারিদিকে বহু জ্ঞানী মানুষ দেখি, দেখি ডিগ্রীর ভারে ভারাক্রান্ত মানুষ কিন্তু আমি আমার জীবনে যত প্রাজ্ঞ মানুষ দেখেছি তাঁরা সবাই সহজ মানুষ, খেটে খাওয়া মানুষ, যাদের শ্রমের সাথে ঘাম মেশে অহোরাত্র! তাদের কাছে গেলে, কিছুটা সময় কাটালে বরং এই ভেবে ভাল লাগে যে জীবন আশ্চর্য জটিল কিছু নয় বরং সহজাতভাবে সহজ। আর তাঁরা যখন গানে গানে তাদের এইসব বোধ ছড়িয়ে দেন সেখানে জীবনের অগোছালো কোন কথা থাকেনা, থাকেনা অর্ধচন্দ্র মিশ্রিত কোন তেলতেলে যন্ত্রের নাসিকা ধ্বনি।

মৃত্তিকার প্রতিটি গানের সাথে গীতিকার, সুরকার আর শ্রোতাদের কত স্মৃতি, কত ইতিহাস কিংবা বিস্মৃতির অতল তলানি! গান বুঝি না, গানের ভেতর অষ্টপ্রহর লুকিয়ে থাকা আবেশ এবং আবেগ খুঁজি!

উৎসর্গ: পিকলু ভাই, উৎসর্গে আপ্লুত ভীষণ তাই তারপর নীরবতা শ্রেয়!


মন্তব্য

এক লহমা এর ছবি

"চারিদিকে বহু জ্ঞানী মানুষ দেখি, দেখি ডিগ্রীর ভারে ভারাক্রান্ত মানুষ কিন্তু আমি আমার জীবনে যত প্রাজ্ঞ মানুষ দেখেছি তাঁরা সবাই সহজ মানুষ, খেটে খাওয়া মানুষ, যাদের শ্রমের সাথে ঘাম মেশে অহোরাত্র! তাদের কাছে গেলে, কিছুটা সময় কাটালে বরং এই ভেবে ভাল লাগে যে জীবন আশ্চর্য জটিল কিছু নয় বরং সহজাতভাবে সহজ।"
- পূর্ণ সহমত

--------------------------------------------------------

এক লহমা / আস্ত জীবন, / এক আঁচলে / ঢাকল ভুবন।
এক ফোঁটা জল / উথাল-পাতাল, / একটি চুমায় / অনন্ত কাল।।

এক লহমার... টুকিটাকি

তানিম এহসান এর ছবি

ধন্যবাদ ভাই হাসি

প্রৌঢ় ভাবনা এর ছবি

রাত্রির তিন পহরে এমন একটা লেখাই প্রয়োজন ছিল বোধহয়। মনটা প্রসন্ন হয়ে গেল। জীবনে একটু সহজভাবে বাঁচতে শেখ, কথাটা বহুবার শুনেছি। আজ যেন ভাবার্থটা চোখের সামনে মুর্তিমান হলো।
দারুণ ! দারুণ !

তানিম এহসান এর ছবি

ধন্যবাদ আপনাকে হাসি

প্রোফেসর হিজিবিজবিজ এর ছবি

ভাষার কারিকুরিগুলো অসাধারণ লাগলো। "ব্যথাতুর মসলিনের মত জলের প্রথম প্রলেপ" - পড়ে মনটা এমন মেদুর হয়ে গেলো যে মসলিন কীভাবে ব্যথাতুর হতে পারে সেই প্রশ্ন ওঠার অবকাশই আর রইলো না!
"বাঙালী’র সহজিয়া যে ভাব তাতে কার্পণ্য খুঁজে পাওয়া যাবে না!" - সারকথা কি এটাই? সারকথা হোক বা না হোক, অসম্ভব একমত।
"জীবন আশ্চর্য জটিল কিছু নয় বরং সহজাতভাবে সহজ" - এ সহজ কথাটাই 'যায় না বোঝা সহজে'।

লেখায় পাঁচ তারা।

____________________________

তানিম এহসান এর ছবি

আপনাকেও ধন্যবাদ হাসি

অতিথি লেখক এর ছবি

চলুক

মাসুদ সজীব

তানিম এহসান এর ছবি

ধন্যবাদ হাসি

অতিথি লেখক এর ছবি

একজীবনে কতবার মরে মানুষেরা! কতদূর উৎসর্গীকৃত হতে পারে প্রেম! কিভাবে মানুষের ভেতর এতোটা দূরাগত বোধ তৈরি হয়ে যায় যে বোধে মৃত্যুর আগে মানুষের এত-বেশি হাহাকার তৈরি হয় কিন্তু তার বহির্মুখী প্রকাশ নেই বলে, একটা গানে, গানের কথায় মহাবিশ্বের সামগ্রিক বিকিরণ ছাপিয়ে একজন নর কিংবা নারী হয়ে উঠতে পারেন জীবনের চাইতে মহত্তম সুন্দর, নির্ঝর, নিরবধি!

-অসাধারণ তানিম, অসাধারণ।
সকালবেলা গলার কাছে দলা পাকিয়ে ওঠা কষ্টে মন ভরিয়েছো। কাঁদার আড়াল নেই, তাই নিরবধি জ্বালা চোখে। মনে থাকবে এটা তানিমের কারণে।
ভালো থেকো, শুভকামনা।

--------------------------
কামরুজ্জামান পলাশ

তানিম এহসান এর ছবি

তোমার আবেগ দেখি আগের মতই আছে দূরাগত! শুভকামনা হাসি

বান্ধবী  এর ছবি

লেখার ভেতরের আবেগটা মন ছুঁয়ে গেলো হাসি

তানিম এহসান এর ছবি

ধন্যবাদ আপনাকে।

তানিম এহসান এর ছবি

ধন্যবাদ হাসি

অতিথি লেখক এর ছবি

চলুক ভালো লাগলো! হাসি

গান্ধর্বী

অতিথি লেখক এর ছবি

আপনার সব লেখায়-ই এত আবেগ!!!
কেউ একা একা বসে বসে নিজের মনে কল্পনা করার সময় যেভাবে ভাবে তার সবটা লেখায় ফুটিয়ে তুলতে পারে না। আপনি পারেন।
দারুণ ভাই।

-------------------
সুবোধ অবোধ

তানিম এহসান এর ছবি

ধন্যবাদ আপনাকে হাসি

কাজি মামুন এর ছবি

ও যাদুধন মরিলেনি তুমারে আর চোখে দেখন যায়

জানি না, কেন, আমারও কান্না পেল!
এই একটি মাত্র লাইনে কি এমন আছে যে, হাওরের হাহাকার পৌঁছে যায় নাগরিক ঘরে, ওলট-পালট করে হৃদয়ের চাপা অলিন্দ?

শোনা যায়, হাওর অঞ্চলের প্রতিটি ঘরেই আছে গাতক। গানে নিয়ে মেতে উঠতে হাওরবাসীর দরকার পড়ে না কোন উৎসব-উপলক্ষের। হাওরের জল-হাওয়া তাদের হৃদয়কে দেয় আকাশের বিস্তার।

তানিম এহসান এর ছবি

হাওর মানে বাংলাদেশ খুব পাললিক। ধন্যবাদ হাসি

মৃষৎ এর ছবি

আপনি একজন নিয়মিত লেখক- আবিষ্কার করলাম যখন দেখলাম

এটা আপনার ৯২ তম পোস্ট! হাততালি

এই রকম সুন্দরালেখ্য জারি থাকুক কবি।

তানিম এহসান এর ছবি

খাইছে! আপনি গুনে গুনে দেখলেন নাকি!! কি করবো, যা মনে আসে লিখি, লিখতে ভাল লাগে, লিখতে পারলে হালকা হই। বেশি বেশি হয়ে যাচ্ছে নাকি? তাইলে থামি চোখ টিপি

এইটা নিশ্চিত কবি মৃত্যুময়, নতুন নিক নিয়ে উপস্থিত! লেখা কই????

অচল  এর ছবি

কি অসাধারন লিখছেন ভাই!!!! ছুঁয়ে গেল লেখাটা। হাসি

তানিম এহসান এর ছবি

ধন্যবাদ হাসি

অতিথি লেখক এর ছবি

অপূর্ব !!

তাহসিন রেজা

তানিম এহসান এর ছবি

ধন্যবাদ হাসি

অতিথি লেখক এর ছবি

মনটা মেঘলা হয়ে গেল
ইসরাত

তানিম এহসান এর ছবি

ধন্যবাদ হাসি

সাক্ষী সত্যানন্দ এর ছবি

চলুক

____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?

তানিম এহসান এর ছবি

ধন্যবাদ হাসি

অতিথি লেখক এর ছবি

কী আর বলবো! মনটা যেমন কেমন উদাস হয়ে গেলো!
চলুক

-এস এম নিয়াজ মাওলা

তানিম এহসান এর ছবি

ধন্যবাদ হাসি

অবাক  এর ছবি

অনেক ভালো লাগল।।।

তানিম এহসান এর ছবি

ধন্যবাদ আপনাকে হাসি

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।