বিডিনিউজ২৪-এর খবরে দেখলাম রোববার বিকেলে ঢাকায় শিলাবৃষ্টি হয়েছে। বাংলাদেশে এখন টর্নেডো মৌসুম (মার্চ-মে)। এ সময় শিলাবৃষ্টি হলেই তা চিন্তার বিষয়। কারণ, টর্নেডো সৃষ্টি হয় সুপারসেল (Supercell) নামক এক ধরণের ঘূর্ণনশীল বজ্রঝড় (thunderstorm) থেকে। সাধারণত সুপারসেল ঝড়ের সম্মুখভাগে শিলাবৃষ্টি হয়। তারপর উপযুক্ত পরিবেশে এ ঝড় থেকেই সৃষ্টি হয় টর্নেডো। তবে সঠিক নিয়ামকের অভাবে সবসময় তা নাও হতে পারে। বাংলাদেশে আজ-কালকের তাপমাত্রা পার্থক্য বা বায়ুপ্রবাহের কোন চার্ট এখনো খুঁজে পাই নি। না দেখেই ধারণা করছি, এটা কোন সুপারসেল ছিল, যা থেকে টর্নেডো হতে পারত বা ছোট-খাট দু’ একটা হয়েছেও।
শীতের শেষে এবং গ্রীষ্মের শুরুতে আমাদের এ অঞ্চলে বায়ুমন্ডল বিক্ষুব্ধ থাকে। তাই আমরা এ সময় ‘কালবৈশাখি’ ঝড়ের আনাগোনা দেখি। কালবৈশাখি এক ধরনের ‘সরলরৈখিক ঝড়’; মানে এতে বাতাস শুধু একদিকে সরলরেখা বরাবর প্রবাহিত হয়। তাই এ ঝড় মোটামুটি নিরীহ (যদিও নাজুক ঘরবাড়ির জন্য কালবৈশাখির কারণেও অনেক ঘরবাড়ি ক্ষতিগ্রস্থ হয়)। কালবৈশাখি ঝড়কে পুঁজি করেই ক্ষেত্রবিশেষে আবহাওয়ার নানা উপাদান (যেমন- পাশাপাশি দু’ অঞ্চলে তাপমাত্রা ও আর্দ্রতার চরম পার্থক্য যা ‘ড্রাই লাইন’ বা ‘শুষ্ক রেখা’ নামে পরিচিত) যোগ হয়ে ঘূর্ণনশীল ও শক্তিশালী সুপারসেল বজ্রঝড় ও টর্নেডো সৃষ্টি হয়। বিদেশে আবহাওয়াবিদরা সাধারণত এ উপাদানগুলোর দিকে লক্ষ্য রাখেন, যদি বায়ুমন্ডলে বিক্ষুব্ধ আবহাওয়ার সাথে এগুলোর কোনটির উপস্থিতি দেখা যায়, তখন টর্নেডো পূর্বাভাস দেয়া হয়।
ইতিহাসগতভাবে বাংলাদেশে এপ্রিলের দ্বিতীয় থেকে শেষ সপ্তাহের মধ্যে সবচেয়ে ভয়ংকর টর্নেডোগুলো হয়েছে। ১৯৬৯ সালের পহেলা বৈশাখে (১৪ ই এপ্রিল) ঢাকা ও কুমিল্লার কাছে টর্নেডোতে প্রায় ৯০০ লোক নিহত হয়েছিল। এখন লোকসংখ্যা বেড়েছে সে তুলনায় অনেকগুণ। কাজেই সতর্ক না হলে পরিস্থিতি আরো ভয়াবহ হতে পারে। এ সময়ে ঝড়বৃষ্টি দেখলে সাবধানে চলাফেরা করুন, নৌভ্রমণ পরিহার করুন। সাধারণত টর্নেডো হলে বেজমেন্ট বা ভূগর্ভস্থ কোন ঘরে যাওয়া সবচেয়ে নিরাপদ। আমাদের দেশে যেহেতু ঘরবাড়ীতে বেজমেন্ট রাখা হয় না, তাই আশেপাশে জানালা নেই এমন কোন কক্ষে কিছু একটা কাভার দিয়ে (যেমন কম্বল বা লেপ মুড়ে) আশ্রয় নেয়া ভাল। এক্ষেত্রে বাথরুম বা ক্লজেটই হতে পারে এরকম জায়গা।
টর্নেডো এবং এ সময়ে সতর্কতা নিয়ে বিস্তারিত জানতে এ পোস্টটি এবং মূল ইংরেজি নিবন্ধটি দেখতে পারেন।
মন্তব্য
এই হইলো জ্ঞানী আর মূর্খের তফাৎ... আমরা শিলাবৃষ্টি দেইখা গান শুনি কবিতা পড়ি আর প্রেম নাজেল করি...
তানভির ভাই তার বদলে কী সুন্দর সতর্কতা পোস্ট দেয়।
বস... আপনাকে জাঝা
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
খুবই কাজের একটা লেখা।
ধন্যবাদ তানভীর
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস
ধন্যবাদ রানা মেহের।
ভাল লেখা।
___________________
সহজ কথা যায়না বলা সহজে
ধন্যবাদ জিজ্ঞাসু।
তানভীর ভাই, আপনার এই পোস্ট নানা কারণে আমাকে চমত্.কৃত করেছে। ব্যতক্রমী পোস্ট নিঃসন্দেহে, অনেক কাজেরও। ছোট্ট সুন্দর শিক্ষনীয় কিন্তু জ্ঞানের ভারে ন্যুয নয় মোটেই।
আপনাকে ধন্যবাদ।
আমি জানতাম শিলার আকৃতি গোল হয়। কিন্তু আজকে বেশ কয়েকটি শিলা কুড়িয়ে দেখলাম সেগুলো মোটেই গোলাকৃতি নয়। গোলাকৃতি একটা ভাব থাকলেও অধিকাংশেরই নির্দিষ্ট কোনো আকার নেই। এমনকি ডিম্বাকৃতি শিলাও পেয়েছি একটা। শিলার আকৃতি সম্পর্কে কি কিছু জানাতে পারবেন?
-------------------------------------
হাত বাঁধা, কিন্তু দড়ি মুক্ত - হায় পৃথিবী!
-------------------------------------
হাত বাঁধা, কিন্তু দড়ি মুক্ত - হায় পৃথিবী!
শিলার আকৃতি একদম গোলাকৃতি হয় কিনা জানি না, তবে Pea size বা মটরশুটি আকৃতি থেকে শুরু করে বেসবল সাইজের মত বড় শিলা হতে পারে। শিলা ভেঙ্গে গেলে বিভিন্ন আকৃতি নিতে পারে। আপনি হয়ত কোন শিলার ভগ্নাংশ কুড়িয়ে পেয়েছেন এমনও হতে পারে। শিলা ছোট হবে না বড় হবে নির্ভর করে ঝড়ে বাতাসের ঘূর্ণনের সময় উলম্ব দিকে/উর্দ্ধমুখে কত জোরে বাতাস প্রবাহিত হচ্ছে তার উপর। ঝড়ের এ বৈশিষ্ট্যকে বলা হয় Updraft (বাংলা কি হবে- উর্দ্ধটান?)। ঝড়ের সময় আপড্রাফট বা উর্দ্ধটান যত শক্তিশালী হয়, শিলার সাইজও তত বড় হয়। কারণ, বেশি উপরে উঠলে বেশি ঠান্ডায় জমে বড় সাইজের শিলা তৈরি হয়। দেখা গেছে, উর্দ্ধটানের গতিবেগ ঘন্টায় ৫৫ মাইলের বেশি হলে গলফ বল সাইজের শিলা তৈরী হয়, আবার যদি গতিবেগ ৯০ মাইলের বেশি যদি হয় তখন বেইসবল সাইজের শিলা তৈরী হতে পারে।
ধন্যবাদ, তথ্যটি জানানোর জন্য। গতকাল শিলাবৃষ্টির সময় একটি শিলা সরাসরি জামার পকেটে ঢুকে যায়। সেটি বের করি দেখি আকৃতি এবড়োথেবড়ো। তখনই প্রশ্নটি মাথায় আসলো।
আপনার উত্তর শুনে তো ঘাম না দিয়াই জ্বর ছাড়লো। চিন্তা করুন, মাথায় যদি বেসবল সাইজের শিলাটা পড়তো তাহলে কী হতো?
-------------------------------------
হাত বাঁধা, কিন্তু দড়ি মুক্ত - হায় পৃথিবী!
-------------------------------------
হাত বাঁধা, কিন্তু দড়ি মুক্ত - হায় পৃথিবী!
শিলা যখন নিচে পড়তে থাকে, তখন তো বাতাসের সাথে ঘর্ষণের ফলে উৎপন্ন তাপে এর উপরিভাগের কিছু অংশ গলে যাবার কথা। ফলে এর আকৃতি পুরোপুরি গোলকের মতো না হবার সম্ভাবনাই বেশি।
ধন্যবাদ, জানা হলো অনেক কিছু। নজরুল ভায়ের কথাই বলতে হয় আসলেই আমরা মূর্খ। আজ যখন শিলা বৃষ্টি হচ্ছিলো আমি তখন গাড়ী চালিয়ে বাসায় ফিরছি। গাড়ীর চালে আর গ্লাসে সে কী ধুপ ধাপ শব্দ, মনে হচ্ছিলো পিকেটিং এর ভেতর দিয়ে গাড়ী চালাচ্ছি।
...........................
Every Picture Tells a Story
...........................
Every Picture Tells a Story
ভালো লেখা।
___________________________
বাংলাদেশ আমার বাংলাদেশ
আরেফীনের চেহারা দেখা গেল অবশেষে (লেখায় ও ছবিতে)
চমৎকার !
অফিস থেকে বেরোবো, ঠিক সেই সময়টাতেই শুরু হলো একটা দুটো করে শিলাপাত। সাথে গুড়ি গুড়ি বৃষ্টি। বৃষ্টিটা এই গুড়ি গুড়ি কায়দায় আরো আগে থেকেই চলছে। কলিগরা বেশ কিছুক্ষণ প্রতীক্ষা শেষে এর মধ্যেই হাঁটা শুরু করতে চাইলে তাদেরকে থামালাম। বললাম শিলাপাত আরো বাড়বে এবং তীব্র হবে। সাথে প্রচণ্ড ঝড় হবে। আমার কথাকে খুব একটা পাত্তা দিতে চাইলো না কেউ। কিন্তু কিছুক্ষণ পরই বড় বড় শিলাপাত শুরু হলো এবং বাতাস তীব্র হতে শুরু করলো। বললাম আমার অভিজ্ঞতায় তাই বলে। কিন্তু দীর্ঘ দুঘণ্টা শিলাবৃষ্টি আর ঘূর্ণিঝড়ের পূর্ব অভিজ্ঞতা ছিল না আমার, যা আজই হলো।
আমার সেই অভিজ্ঞতার বৈজ্ঞানিক কারণটা আপনি চমৎকার ব্যাখ্যা করলেন, যা আমি কলিগদের তখন বুঝাতে পারিনি। যদিও তা সত্যি হয়েছিল। বেশ তুলকালাম কাণ্ডটাই দেখলাম আজ হাইরাইজ বিল্ডিংটার ৮ম তলার জানলার কাচ দিয়ে।
ধন্যবাদ চমৎকার পোস্টটির জন্য।
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
আপনার অভিজ্ঞতা শেয়ার করার জন্যও অনেক ধন্যবাদ। এই জন্যেই আসলে অভিজ্ঞতার এত দাম, দুর্দিনে কাজে লাগে। সাধারণত প্রাথমিক শিলাঝড়ের পরেই প্রচন্ড ঝড় শুরু হয়, কারণ ঝড়ের মূল অংশ যেটা পেছনে থাকে, তখন ক্রিয়াশীল হয়।
@ নজরুল, মুস্তাফিজ ভাই,
আসলে কেউ মূর্খ নয়, বলতে পারেন তথ্য জানতে না দিয়ে আমাদের মূর্খ করে রাখা হয়েছে। আগারগাঁওয়ে আবহাওয়া ভবনের ছাদের উপর ফুটবলের মত গোল যে বস্তু দেখা যায়, ওটা আসলে একটা মিটিওরলজিক্যাল রাডার। এরকম একটা রাডার বৃত্তাকারে আশেপাশের প্রায় দু'শ মাইলের মত এলাকা কাভার করে। তাতে আবহাওয়ার যা কিছু ঘটে, সুপারসেলসহ খুব সহজে ধরা পড়ে। আমাদের টর্নেডোপ্রবণ এলাকাও ছোট- এ রাডারের আয়ত্ত্বের মধ্যেই। কিন্তু প্রযুক্তি যখন আছে তখন টর্নেডো হতে পারে- এরকম কোন পূর্বাভাস আমাদের তাৎক্ষণিক জানানো হয় না কেন? আমেরিকার আবহাওয়া রাডারগুলোতে কী ধরা পড়ছে তা চব্বিশ ঘন্টা তাদের আবহাওয়া অফিসের ওয়েবসাইটেই দেখা যায়। আমাদের রাডারের তথ্য উন্মুক্ত করে দিতে অসুবিধা কোথায়?
টর্নেডো অতি ক্ষুদ্র বলে খুব অভিজ্ঞ আবহাওয়াবিদ না হলে রাডারে বুঝতে পারা যায় না। কিন্তু সুপারসেল ঝড়গুলি অতি বৃহৎ এবং এগুলো যখন সৃষ্টি হয় আবহাওয়াবিদরা তখনই টর্নেডো হতে পারে এরকম পূর্বাভাস কোন নির্দিষ্ট এলাকার জন্য জারী করেন এবং তারপর যখন কোথাও টর্নেডো দেখার খবর পাওয়া যায়, তখন সাইরেন বাজিয়ে এলাকাবাসীকে নিরাপদ আশ্রয়ে যেতে বলা হয়। এটুকু তথ্য জানতে পারা তো নাগরিক হিসেবে আমাদের সবার অধিকার। আজ মুস্তাফিজ ভাই শিলাবৃষ্টির মধ্যে গাড়ি চালিয়ে বাড়ি ফিরছিলেন, তিনি হয়ত জানতেও পারেন নি মৃত্যু হয়ত তার ঘাড়ের কাছে নিঃশ্বাস ফেলছিল। আমাদের দেশে যারা টর্নেডোতে মারা যায়, তারা কেউ কখনো তা জানতে পারে না! আজ যে লোকটা টর্নেডো মৌসুমে লঞ্চে উঠছে সে কখনো জানতে পারে না আগারগাঁওয়ে বসে কোন আবহাওয়াবিদ হয়ত আগেই জানে আজ একটু পরে ঐ এলাকায় ঝড় উঠবে, কিন্তু সে সতর্কতা সে মানুষটির কাছে কখনো পৌঁছায় না। এই যে তাকে তথ্য বঞ্চিত করে মৃত্যুর মুখে ঠেলে দেয়া- এর জন্য রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান তথা রাষ্ট্রই তো দায়ী। বাংলাদেশের আবহাওয়া বিভাগকে নানাভাবে যোগাযোগ করে অনুরোধ করা হয়েছিল তাদের তথ্যগুলি ওয়েবসাইটে উন্মুক্ত করে দিয়ে নাগরিকদের পূর্বাভাস জানানোর জন্য। কিন্তু তারা কর্ণপাত তো দূরের কথা, তাদের কোন একটিভ ওয়েবসাইটও নেই। অবশেষে তাই এ সিদ্ধান্তে উপনীত হওয়া গেছে, তথ্য উন্মুক্ত করলে তাদের বেশি বেশি কাজ করতে হবে, পূর্বাভাস দেবার জন্য সদা ব্যস্ত থাকতে হবে- এ ভয়েই মূলত তারা এ কাজে উৎসাহী নন!
০২
প্রাকৃতিক দুর্যোগে বেশি মানুষ মারা যায় আসলে সচেতনতার অভাবে। কখন, কোথায় ঝড় হবে, টর্নেডো হবে আমাদের তা জানতে দেয়া হয় না, সাইরেন বাজিয়ে আশ্রয় নিতে বলা হয় না, টর্নেডোর সময় কী করণীয় রেডিও-টিভিতে কখনো প্রচার করা হয় না, প্রতি বছর টর্নেডো মৌসুমে লঞ্চ ডুবে হাজার হাজার মানুষ মারা যায়- কোন সাবধানতা কখনো নেয়া হয় না, টিনের মত ধারালো একটা জিনিষ দিয়ে আমরা বাড়ি বানাই যা ঝড়ের সময় মারাত্মক একটা অস্ত্রে পরিণত হয়, অথচ রাষ্ট্রের কোন ভ্রূক্ষেপ নাই, দুর্যোগপ্রবণ এলাকার জন্য কোন নীতিমালা নাই (থাকলেও ঐটা আবহাওয়া বিভাগের মত কোন গুহায় ঘাপটি মেরে থাকে)। আসলে নাগরিক অধিকার কী জিনিষ, সেটা মনে হয় এখনো আমরা বুঝে উঠতে পারি নি। বুঝলে রাষ্ট্রের কাছে এসব দাবী আদায় বাদ দিয়ে কোন দল ক্ষমতায় গেল সে ইস্যুগুলো আমাদের কাছে এত গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠত না।
মূল পোস্টের চেয়ে এই মন্তব্যটা আরো বেশি গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে হচ্ছে। মূল পোস্ট আর এই মন্তব্য মিলিয়ে একটা সম্পাদিত পোস্ট করা যায় কিনা ভেবে দেখবেন।
ফিডব্যাকের একটা গান ছিল, "মাঝি তোর রেডিও নাই বইলা জানতেও পারলি না"। বাস্তবে রেডিও থাকলেও সেখান থেকে দরকারী পূর্বাভাষ আর সতর্কীকরণ নোটিশ খুব কমই পাওয়া যায়। দুর্যোগপ্রবণ আমাদের এই দেশে আবহাওয়া বিভাগকে এমন ঠুঁটো জগন্নাথ করে রাখা হয়েছে কেন তা বোঝা দায়। আমাদের শিক্ষাক্রমে দুর্যোগ মোকাবেলা সংক্রান্ত পাঠ (অনেকটা civil defense ধরণের) না থাকায় আমাদের এসংক্রান্ত অজ্ঞতা ভয়াবহ পর্যায়ের। শুধুমাত্র অজ্ঞতাপ্রসূত গোঁয়ার্তুমির জন্য সাইক্লোনে একটা পরিবারের একজন সদস্য ছাড়া বাকি সবার করুণ মৃত্যু দেখার দুর্ভাগ্য আমার হয়েছে।
পোস্টের জন্য কৃতজ্ঞতা।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
'ঠুঁটো জগন্নাথ' বিশেষণটা একদম পারফেক্ট! কী আর বলব...আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
ধন্যবাদ .... সুন্দর পোস্ট
আমার অবস্থাও নজরুল ভাইর মতো
সেদিনও বেশ ভাবুক মনে নস্টালজিক হচ্ছিলাম, আহারে! শিলাবৃষ্টিটা দুনিয়া থেকে উধাও হয়ে গেলো নাকি! কতদিন দেখিনা
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
আপনাকেও ধন্যবাদ।
--
আমার এই দেশেতে জন্ম, যেন এই দেশেতেই মরি...
কতো কিছু জানতাম না! জানি না!
ধন্যবাদ, তানভীর।
পুনশ্চ. আপনার লেখাটা যখন পড়ছিলাম, বাইরে তখন ঝমঝম বৃষ্টি। শিলাহীন অবশ্য।
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
যৌনদুর্বলতায় ভুগছি দীর্ঘকাল। দুর্বল হয়ে পড়ি রূপময়ী নারী দেখলেই...
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
গুপী-বাঘা বলে গেছে- "জানার কোন শেষ নাই... "
সুন্দর পোস্ট। বিজ্ঞান মনস্ক লেখা ভালো লাগে। অনেক কিছু জানতে পারলাম। এই লেখার জন্য ধন্যবাদ।
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
ধন্যবাদ।
নতুন মন্তব্য করুন