সরকার বাংলাদেশের আবাসন খাতে বিনিয়োগের জন্য ভারতীয় কোম্পানি সাহারা গ্রুপের সাথে একটি সমঝোতা স্মারকে সই করেছে। এতে বলা হয়েছে- “ঢাকার আশেপাশে কয়েকটি উপশহর গড়ে তোলার জন্য সরকার উপযুক্ত নির্মাতা প্রতিষ্ঠান খুঁজছে এবং সাহারা পরিবার এ কাজ করার জন্য যোগ্য প্রতিষ্ঠান। কম আয়ের মানুষদের জন্য বাসস্থান নির্মাণে দুই পক্ষ একে অপরকে সহযোগিতা করবে”।
উদ্ধৃত অংশটুকু পড়ে প্রথমে মনে যে প্রশ্ন আসে তা হলো- সরকার কি এ কাজে টেন্ডার দিয়েছিলো? সাহারা কীভাবে যোগ্য প্রতিষ্ঠান হলো? সে প্রসঙ্গে পরে আসি। আমি জানি, এ খবর পড়ে অনেকে নিশ্চয়ই আশাবাদী হয়ে উঠেছেন যে উপশহরগুলো তৈরি হলে ঢাকা শহরের জনসংখ্যার চাপ কিছুটা হলেও কমে আসবে, আবাসন সমস্যার সমাধান হবে- বিশেষ করে যেখানে এরপরে বলা আছে “কম আয়ের মানুষদের জন্য বাসস্থান নির্মাণে দুই পক্ষ একে অপরকে সহযোগিতা করবে”।
কিন্তু আমি তা হবার তেমন সম্ভাবনা দেখছি না। খবরের নিচে সাহারার পরিচিতি হিসেবে দেয়া আছে- “মহারাষ্ট্রে অ্যাম্বি ভ্যালি নামের আবাসন প্রকল্প গড়ে তুলে সুনাম অর্জন করে সাহারা”। এই ‘অ্যাম্বি ভ্যালি সিটি’ নিয়ে একটু খোঁজ-খবর করে বুঝলাম- এটা আসলে উন্নত দেশের ‘রিসোর্ট-লিভিং’ জাতীয় প্রকল্প। এই আর্টিকেলে তারা তাদের অ্যাম্বি ভ্যালি সিটির টার্গেট কাস্টমার সম্পর্কে জানাচ্ছে-
We are planning to target NRIs based in the US, the UK and the UAE to sell our 7,000 plots
অর্থাৎ প্রবাসি ভারতীয়রাই তাদের মূল টার্গেট কাস্টমার। আপনি যদি পত্রিকায় খবর পড়ে ঢাকা শহরের জ্যামে বাসে ঝুলতে ঝুলতে গলদঘর্ম হয়ে ‘নিম্ন আয়ের মানুষদের’ জন্য নির্মিত ‘উপশহরে’ শান্তিতে বসবাস করার স্বপ্ন দেখে থাকেন, তবে সে গুড়ে বালি। এই ‘রিসোর্ট’ আপনার ধরা-ছোঁয়ার বাইরে। আমার মতো বাংলাদেশের যে বিপুল সংখ্যক এনআরবি বিদেশে আছে তারাই যে এই সাহারা প্রকল্পের কাস্টমার হবে তা তাদের কথা-বার্তা ও পুরনো প্রকল্পের বৈশিষ্ট্য থেকে অনুমান করে নেয়া যায়। এবং এ বিষয়ে আমি যে খুব আক্রোশ নিয়ে লিখছি তাও না, বরং সাহারা গ্রুপের এ প্রকল্পের খবর জেনে ভেতরে ভেতরে আমিও উল্লসিত- আমাকে আর ঢাকা শহরের ঘিঞ্জির মধ্যে প্লট বা ফ্ল্যাট খুঁজতে হবে না; সাহারা আমার জন্য ঢাকায় নিয়ে আসতে যাচ্ছে উন্নত বিশ্বের সমতুল্য ‘রিসোর্ট লিভিং’ প্রকল্প। এখন দেশে গেলেও আরাম করে থাকা যাবে। সাহারা নিশ্চয়ই এখানে লোডশেডিং করে রাখবে না। নিম্নবিত্ত যেমন ঢাকায় পোঙ্গামারা খাচ্ছে, তেমন খেতে থাকুক। এনআরবিদের পাশাপাশি এর কাস্টমার হিসেবে আরো দেখতে পাচ্ছি গুলশান-বনানী-বারিধারার অভিজাতদের, যারা হয়তো ঢাকার প্রতি বীতশ্রদ্ধ হয়ে এই উপশহরগুলিতে তাদের ‘সেকেন্ড হোম’ গড়ে তুলবেন, আর নব্য ও পুরানো কালো টাকার মালিকদের- টাকাগুলো সাদা হবার আরেকটা জায়গা খুঁজে পাবে। সাহারা যে সবকিছু খোঁজ-খবর করে এখানে মধু চাখতে এসেছে, তার জন্য তাদের প্রশংসা না করে পারছি না। সরকারকে শুধু জিজ্ঞেস করতে ইচ্ছে হয়- ভাগে কত পেলেন এবং পাবেন?
খবরে দেখলাম রাজউকের চেয়ারম্যান নুরুল হুদা স্মারকপত্রে সাক্ষর করেছেন। রাজউককে অবশ্য এখানে দোষ দেবার কিছু দেখছি না। রাজউকের কাজ রাজউক করেছে। এর আগে বিডিনিউজে লিখেছিলাম একটু রাজউক নিয়ে। টাউন ইমপ্রুভমেন্ট এক্ট রাজউকের ঘাড়ে ঢাকা শহরের সমস্যা সমাধানে অনেক দায়িত্ব অপর্ণ করলেও রাজউক ব্যস্ত শুধু প্লট বাণিজ্য নিয়ে উচ্চবিত্তদের পদলেহনের কাজে। সাহারা গ্রুপের প্রকল্প তাই আশ্চর্যজনক কিছু নয়, যেমন নয় বসুন্ধরা বা আরো অনেক দেশি আবাসন কোম্পানির ভূমিদস্যুতা। বলে লাভ নেই জানি, তবু জানাতে চাই উচ্চবিত্ত তোষণে রাজউক এবং সরকারের এই ভূমিকা টাউন ইমপ্রুভমেন্ট এক্ট এবং দেশীয় আইনের সম্পূর্ণ পরিপন্থী। এই দেশের বড় আয়রনি হলো দেশের রক্ষকরাই এখানে আইন ও দেশের সবচেয়ে বড় ভক্ষক।
এ লেখাটা প্রথমে লিখবো ভেবেছিলাম দেশের আবাসন খাতে বিদেশি বিনিয়োগের ইম্প্যাক্ট নিয়ে। কারণ, আবাসন খাতে আমাদের দেশি কোম্পানিগুলো যেখানে অনেক দক্ষ, উপশহর গড়ে তোলার জন্য আমাদের উপযুক্ত স্থপতি-প্রকৌশলী-নগর পরিকল্পনাবিদদের যেখানে অভাব নেই, সেখানে বিদেশি কোম্পানি নিয়ে আসা মানে- খাল কেটে কুমীর আনা- এই সহজ লাভজনক খাতকেও বিদেশের হাতে তুলে দেয়া। আর সাথে উপশহর নির্মাণের নামে ভারতীয় রড, বালু, সিমেন্টের একচেটিয়া বাণিজ্যও গড়ে ওঠার সম্ভাবনা উড়িয়ে দেয়া যায় না। তবে সাহারার বদলে দেশি কোম্পানি দিয়েও 'এ ধরনের' উপশহর গড়ে তুললে ঢাকা শহরের সমস্যার কোন সমাধান হবে না।
এর আগে টাটা এসেছিলো আমাদের কাছে গ্যাসের জন্য, এখন সাহারা এসেছে জমির বেচাকেনায় অংশ নিতে। টাটার কাজটা তাও ঝুঁকিপূর্ণ ছিলো- গ্যাস উত্তোলনের ব্যাপার-স্যাপার ছিলো, লাভ-ক্ষতি দুটোরই ঝুঁকি ছিলো। সাহারারটা একেবারে চিপশট- ‘নো রিস্ক, অল গেইন’। পাগলও নাকি নিজের ভালো বুঝে, কেবল আমরা বুঝি না! ভুল বললাম, আমরা দেশেরটা না বুঝলেও, নিজেরটা ষোল আনা বুঝি। তাই দেশকে পাঙ্গা দিয়ে শুধু নিজের লাভ দেখি। দেশের প্রতি কী পরিমাণ কেয়ারলেস হলে অন্য দেশের কোম্পানিকে এই কাজের ভার তুলে দেয়া যায়? সরকারের দায়িত্বজ্ঞানহীনতার কিছু নমুনা জাফর ইকবাল স্যার তাঁর সাম্প্রতিক লেখায় উল্লেখ করেছেন। এই তালিকায় এখন আরো একটা যোগ হলো। সরকার কি একবারও ভাবলো না- আমাদের দেশের কোন কোম্পানিকে তো তারা তাদের দেশে এই কাজ করতে দেবে না, আমরা কেন তাহলে সাহারা গ্রুপকে দেবো! আর দেশের এত এত সমস্যা বাদ দিয়ে এত অর্থ ব্যয় করে এইসব চাকচিক্যময় রিসোর্ট শহর, উড়াল সেতু, উড়াল সড়ক তৈরি করে কার লাভ হবে, এসব আসলে কী কাজে লাগবে?
মন্তব্য
পোঙ্গামারা খান,
ভাতের উপর চাপ কমান।
ভারত বাংলাদেশের কোন বই বা কোন টিভি চ্যানেলকে ওইখানে চলতে দেয়না, কোম্পানিকে কাজ করতে দেয়ার কথা তো দু:স্বপ্নেও দেখা সম্ভব না!
বাঘাদা হীরে কতো নিলে শুনি। বাঘাদার জবাব - গুনিনি।
এরশাদের আমলে একটা জোক ছিল। রওশন এরশাদ প্রতিদিন সকালে জগিং করতে যান। ঝোপের আড়াল থেকে কে জানি বলে ওঠে - ওই মাগী তোর পাছা (আরেকটু খারাপ প্রতিশব্দটা বসিয়ে দিন) নাই?
এই রকম কয়েকদিন চলার পরে রওশন বিরক্ত হয়ে সিএমএলএকে জানান এই ঘটনা। সিএমএলে কবি মানুষ, উনি প্রতিকার না নিয়ে বললেন - তোমার যে ওই বস্তু আছে সেটা প্যান্ট খুলে দেখায়ে দিলেই তো ল্যাঠা চুকে যায়।
পরদিন সকালে একই ঘটনা। তবে এই বার ফার্স্ট লেডি তড়িৎ গতিতে তার ট্র্যাক স্যুট নামিয়ে দেখিয়ে দিলেন। ফার্স্ট লেডির স্বাস্থ্য বেশি ভালো ছিল না - তার নিতম্বটাও ছিল তারই মতো অপুষ্ট।
ঝোপের আড়াল দেখে চিন্তিত স্বর ভেসে এলো - "এর লাইগ্যাই তো এরশাদ দেশের পোঙ্গা মারে।"
এই হলো দেশের পোঙ্গামারার পেছনের কাহিনি। আজও চলছে - সবচেয়ে পুরুষ্ট নিতম্বটা আছে শুধু বাংলাদেশের। ওটা মারলে নো জবাবদিহি।
কাজে কাজেই...
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
facebook
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
এইটা আপনার কাছে আগে শুনেছিলাম...মনে হয় ফেইসবুকে।
কিঞ্চিত অরুচিকর হলেও শতভাগ সত্য।
"বাঘাদা, হিরে নিলে কত শুনি?"
"সময় কি আছে, যে গুনি?"
গুল্লি
সবাই এতো স্বার্থপর, যাদের যাদের ক্ষমতা আছে তাদের কেউ দেশটার কথা ভাবে না আর যারা ভাবে তাদের ক্ষমতা নাই কিছু করার। খালি চুপচাপ বসে আর কত দিন এইসব সহ্য করতে হবে??? প্রচন্ড হতাশ লাগছে!
"মান্ধাতারই আমল থেকে চলে আসছে এমনি রকম-
তোমারি কি এমন ভাগ্য বাঁচিয়ে যাবে সকল জখম!
মনেরে আজ কহ যে,
ভালো মন্দ যাহাই আসুক-
সত্যেরে লও সহজে।"
সেইজন্যই তো তোরে কইতাছি ঐখানেই ভাল আছস, পারলে বাঁশিওলারেও লইয়া যা!
অন্ধকার এসে বিশ্বচরাচর ঢেকে দেওয়ার পরেই
আমি দেখতে পাই একটি দুটি তিনটি তারা জ্বলছে আকাশে।।
টাকার পরিমান টা বর। বিলিয়ন ডলার কে দিতে জাবে।
জনাব আনু মোহাম্মদের প্রতিক্রিয়া শুনতে ইচ্ছা করে।
লেখক এর মনে হয় আমরা পরবাসি দের উপর খুব রাগ।
এত কিছু থাকতে এই কথাটাই আপনার মনে হইলো কেন ভাই! ঘটনাটা কি কইনচেন দেহি?
দেশের মূল্যবান বৈদেশীক মুদ্রা ভারতে পাঠানোর প্রক্রিয়া প্রায় সম্পন্ন! কিছু রেসিডুয়্যাল অবশ্য আমাদের নেতা-নেত্রীদের হাতে থাকবে, আর কিছু যাবে ইংল্যান্ড! তারেক ভাই নাই তো কি হয়েছে? খালা তো আছে!
নতুন পাঠক
আমরা মেধা থাকা সত্তেও প্রায় সবদিক থেকেই দেউলিয়া হয়ে পরজীবি হয়ে বাঁচবো--এমনটাই ঠিক করেছি। সংস্কৃতি থেকে শুরু করে সবকিছুইতেই যদি আমরা নিজেদেরটা ফেলে অন্যেরটা নিয়ে লাফাতে শিখি তাহলে ব্যবসা অন্যদের দিলে ক্ষতি কী? কোন একদিন দেশে চালানোর জন্য ওদের থেকে কাউকে এনে বসিয়ে দিলেই হবে।
এই প্রকল্পের পিছে কী ভারতের ১০০কোটি ডলারের ঋণ সহায়তার কোন শর্ত আছে? প্রতিযোগীতামূলক দরপত্র ব্যাতিরেকে কোনো বানিজ্যিক প্রতিষ্ঠানের সাথে রাজউক এমন উন্নয়ন প্রকল্প করতে পারে? এই ব্যাপারে দেশীয় ডেভেলপারদের সংগঠনের আনুষ্ঠানিক বক্তব্যই বা কী?
গুরুত্বপূর্ণ লেখা সন্দেহ নাই।
সাহারা তো প্রাইভেট কোম্পানি। ঐ চুক্তির সাথে এদের কোন সম্পর্ক থাকার কথা না।
চুক্তি হয়েছে মন্ত্রণালয়ের সাথে। রাজউক ঢাকা শহরের সরকারি ডেভেলপার প্রতিষ্ঠান হিসেবে প্রকল্প তদারকির দায়িত্ব নেবে সম্ভবত।
সরকারের সাহারা নীতিকে সমর্থন না করলেও একটি ভিন্ন সমীকরণ মাথায় ঘুরছিল খবরটি পড়ে। ভেতরের কিছু সূত্র থেকে জানি আবাসন খাতের বিশাল ব্যবসা শিবির আর জামাতের ছেলেপেলেরা সিন্ডিকেটের মতো বাগিয়ে নিয়েছে। রিয়েল এস্টেট খাতের বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের পেছনেই জামাত শিবির সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীরা জড়িত আছে বলে শুনেছি (পুরোটাই শোনা কথা, জোর দিয়ে বলতে পারছিনা)। বলা বাহুল্য দেশে ঠিক এতটা পুঁজি কিম্বা এন্টারপ্রেন্যুরশিপ এই মুহূর্তে নেই যে তাদের একচেটিয়া আধিপত্যকে খর্ব করা যাবে। তাই হয়ত বিদেশি পুঁজি এনে কাঁটা দিয়ে কাঁটা তোলার পরিকল্পনা করা হয়েছে উপর মহল থেকে। পুরো বিষয়টিই একটি অস্পষ্ট হাইপোথিসিস। সাহারার আসার সংবাদে এটিই মাথায় খেলা করছিল দু'দিন ধরে।
তৌফিক ভাই, আপনার এই "শোনা কথার" সোর্স উল্লেখ করলে ভাল হত। সত্যতা ছাড়া সব কিছুর মধ্যে জামাত শিবিরের গল্প টেনে আনলে ওদের বিরুদ্ধে আসল অভিযোগ গুলোই হালকা হয়ে যায়, আমাদের কোনো লাভ হয় না এতে !
রিয়েল এস্টেটে জামাতের গ্রুপ আছে, সেটা যেমন দেশের ব্যাংকিং, চিকিৎসা বা শিক্ষা খাতে আছে, তেমনই। আর পলিটিক্সে মারামারি-কাটাকা্টি করলেও বিজনেসে আম্লীগ-বিম্পি-জামাত সব খালাতো ভাই। তাই আপনার হাইপোথিসিস-এর তেমন ভিত্তি আছে বলে মনে হয় না। আওয়ামী লীগের যে গ্রুপটা শেয়ার মার্কেট থেকে হাজার হাজার কোটি টাকা লোপাট করলো, তাদের হাতে রিয়েল এস্টেটে খাটানোর মত মূলধনের অভাব হওয়ার কথা না। তাদের অনেকেরই রিয়েল এস্টেট ব্যবসা আছে।
আপনি তা হলে কাল টাকা সাদা করার সুপারিস করছেন।
আপনি কি লেখা পড়েন নি? আমি তো ঢাকার আশেপাশে নির্দিষ্ট শ্রেণীর জন্য এইরকম কোন উপশহরই চাই না।
আপনার চওয়া টা কি সব? কিছু মনে করবেন না। আমি বাংলা টাইপ এ নবিন ই বলা চলে। তাই চাইলে ও
অনেক কিছুর জবাব দিতে পারি না ভুল বানানের ভয়ে। আপনার অনেক কথার সাথে এক মত না। পরে কথা হবে।
এটা অনেক টা রাজনীতিবিদ আর সুসিল দের কথা হয়ে গেল না? আমরা নিজেদের মত কে জনগনের মত বলে দেব। আসলে জনগন কি চায় জেনে নিলে ভাল হত না? হা অথবা না?
এখানে সবাই আমজনতা, লেখক নিজেও আমজনতা। এইটা যদি মেনে নেন, তাহলে আপনি নিজের কথা বলেন, আপনি কি সেটা বলেন, আপনার জন্য বানান ভুল সমস্যা নাই, কেউ আপত্তি করবেনা।
ঝামেলা টা ত এখানেই। এই কটা লাইন টাইপ করতে জে টাইম লাগছে তাতে পুর জবাব দিতে গেলে সারা দিন লাগবে। দেখি কি করা জায়। ভাল হত ফেসবুক হতে সরাসরি করতে পারলে। ফনট এর ঝামেলা হত না।
তা জনগণের মতটা আসলে কী? জনগণ কি রাজউকের সামনে গিয়ে অবস্থান ধর্মঘট-অনশন করে জানান দিছে যে সাহারা'কে উপশহর করতে না দিলে তারা দানাটি ছুঁবে না!
রাজউক যদি 'জনগণ কী চায়' সেটার তোয়াক্কা না করেই সাহারাকে দায়িত্ব দিতে পারে দেশের পোঙ্গা মারার তাইলে সেই পোঙ্গা মারার কথা সবার সামনে তুলে ধরলে সমস্যা কোথায় হচ্ছে ব্রো?
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
" পাগলও নাকি নিজের ভালো বুঝে, কেবল আমরা বুঝি না! ভুল বললাম, আমরা দেশেরটা না বুঝলেও, নিজেরটা ষোল আনা বুঝি"
চরম সত্য ভাই।
------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
আমি এক গভীরভাবে অচল মানুষ
হয়তো এই নবীন শতাব্দীতে
নক্ষত্রের নিচে।
গুরুত্বপূর্ণ লেখা সন্দেহ নাই।
আহ্ আরেকটা আশাপ্রদ খবর(!)!! দেশী কোম্পানীগুলোর সাথে পার্টনারশীপের কোটা বোধহয় শেষ। তাই বিদেশী কোম্পানী আমদানী করা হচ্ছে। দেশের দরিদ্র হর্তাকর্তা মন্ত্রীদের অন্নসংস্থানের জন্য এগুলো একেকটা মানবিক প্রকল্প। আমরা খুব খ্রাপ, কারো ভালো সহ্য হয় না। কেবলই আপত্তি কোপাকুপি করি।
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.--.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.
সকল লোকের মাঝে বসে, আমার নিজের মুদ্রাদোষে
আমি একা হতেছি আলাদা? আমার চোখেই শুধু ধাঁধা?
হ
ভারতীয় সাহারা গ্রুপের হঠাত বাংলাদেশে আগমনে মনে নানা প্রশ্ন উকি দিচ্ছে। প্রথমত: বাংলাদেশে রিয়েল এস্টেট সেক্টরে বিদেশী বিনিয়োগ আদৌ প্রয়োজন আছে কিনা। দিতীয়ত: সরকার পদ্দা সেতুতে বিনিয়োগের সুরাহা করার আগে এরকম একটি অপ্রোযজনীয় বিনিয়োগ ক্যানো করবে। তৃতীয়ত: দেশের ফসলি জমি নষ্ট করে এধরনের বিনিয়োগের যৌক্তিকতা কতটুকু। চতুর্থত: এধরনের বিনিয়োগে সাধারণত একসঙ্গে সম্পূর্ণ অর্থ তুলে নেয়ার সুযোগ থাকে যা দেশের অর্থনীতির উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে। পঞ্চমত: এধরেনের বিনিয়োগের জন্য আমাদের দেশি উদ্যোক্তারাই উপুযুক্ত তাহলে ক্যানো বিদেশী বিনিয়োগকারীদের ডেকে আনা। বিনিয়োগের জন্য বিদ্যুত, জালানি, অবকাঠামো খাতসহ আরো অন্যান্য উত্পাদনশীল খাত রযেছে যেখানে বিদেশীরা চাইলে আসতে পারে। বিদেশীদেরকে অর্থ তুলে নিয়ে যাওয়ার সহজ সুযোগ না করে দিয়ে বরং যে সকল খাতে আমাদের দেশীয় সক্ষমতা তৈরীর প্রয়োজন আছে এবং দীর্ঘমেয়াদী কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবে সেধরনের বিনিয়োগকে প্রাধান্য দেয়া উচিত।
গুরুত্বপূর্ন একটা বিষয় নিয়ে বিশ্লেষণ করেছেন। । ধন্যবাদ।
১। পত্রিকা/সাহারার ভাষ্য অনুযায়ী ‘নিম্ন-মধ্য-আয়ের’ মানুষের জন্য, বিশ্লেষণে মনে হ্য় ‘উচ্চ-বিত্তের’ জন্য ‘স্যাটেলাইট টাউনের’ কথা হচ্ছে। কোন বিশেষ শ্রেণির জন্য কোন ‘স্যাটেলাইট টাউন’ কখনই কাম্য নয়।
২। ঢাকায় আবাসনের মূল্য যেভাবে ডিসপ্রোপরসন্যাটলি প্রতিনিয়ত বেড়ে যাচ্ছে এবং মানুষজন যেভাবে ‘যেকোন মূল্যে’ ফ্ল্যাট কেনার জন্য আগ্রহী, তাতে দেশি-বিদেশি ‘বাজপাখি’রা যে আসবে এটাই প্রত্যাশিত। আমি খুব আগ্রহ নিয়ে অপেক্ষা করছি সাহারার এই প্রকল্পের ব্যাপারে দেশের আবাসান শিল্প-মালিকের সংগঠন কী বলে।
৩। এই বিশ্লেষণ এবং পত্রিকাতে ‘গ্যারান্টি’ ইত্যাদি শব্দ দেখে মনে সাহারার উদ্যেশ্যের ব্যাপারে ভীষণ অস্বস্তি হল। স্মারক স্বাক্ষর ইত্যাদি পুরো ব্যাপারটাতেই অস্বস্তি হচ্ছে। অথচ, সাধারন দৃষ্টিতে দেখলে মন হয় একটা বিদেশি ইনভেস্টার আবাসন খাতে লগ্নি করতে চাচ্ছে।
৪। কিছুটা অফটপিকঃ এত প্রাইভেট সেক্টারের কথা এত বলি, পিপিপির কথা বলি, ম্যাক্রো লেভেলে প্রাইভেট সেক্টারের ভুমিকা কোথায়? সিলেট যাওয়ার পথে দেখি নরদিংদী পর্যন্ত ধান ক্ষেতে এইসিটি-সেইসিটি দেখি, এই ধরনের প্রস্তাব বাইরের একটা কোম্পানি থেকে আসে কেন? আমাদের আবাসন শিল্প কোথায়?
৪। আমি ব্যাক্তিগতভাবে মনে করি, এবং স্ট্রংলি মনেকরি ‘আড়িয়ল বিল’ প্রকল্প স্যাটেলাইট টাউনের জন্য একটা চমৎকার সুযোগ হাতছাড়া হল। অথচ সরকারের স্পেক্টাক্যুলারলি বাজে কমিউনিকশনের জন্য (বঙ্গবন্ধু এয়ারপোর্ট) সেই সুযোগ মাঠে মারা গেল। এ ব্যাপারে চুড়ান্ত বিরক্তি আছে আমার। যাঁরা ত্রিশের দশকে তৈরি ধুধু-জনহীন আমেরিকার ইন্টারস্টেট হাইওয়েতে বসে আইফোনে স্ট্যাটাস দিয়েছে – আমাদের দ্বিতীয় এয়ারপোর্ট দরকার কেন, তাদের মত দেশকে নিয়ে হীনমন্যতায় ভোগিনা বলে সন্তুষ্ট আমি...। আর এখন সাহারা-ফাহারা এসে স্যাটেলাইট টাউনের কথা বলে।
'আড়িয়ল বিল' প্রকল্প নিয়ে অনেকের আপত্তি ছিলো বোধহয় বিলের পরিবেশ বিপন্ন করে বিমানবন্দর করা নিয়ে। অন্য কোথাও বিমানবন্দর করলে বোধহয় কেউ আপত্তি করত না।
এমন কোন নির্মাণ কি সম্ভব যেখানে পরিবেশের কোন ক্ষতি হবে না? সম্ভবত না। যদি একাধিক স্থানের চয়েস থাকে তাহলে পরিবেশের ক্ষতি ও তার সুদূরপ্রসারী প্রভাবের একটা কম্পারেটিভ স্টাডি করে কম ক্ষতির অপশনটা হয়তো বেছে নেয়া যায়।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
একাধিক স্থান যদি বিবেচনা করা হতো, তবে সবচেয়ে ভালো অপশন ছিলো বোধহয় চট্টগ্রাম বিমানবন্দরকে সম্প্রসারণ করে আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত করা। দ্বিতীয় বৃহত্তম নগরী এবং এর ভৌগলিক অবস্থান, নির্মাণ খরচ, পরিবেশ ইত্যাদি বিবেচনা করে সেটাই যুক্তিযুক্ত হতো। (এখন খুব ছোট পরিসরে এটা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর এবং একে সম্প্রসারণ করার মতো যথেষ্ট জায়গা এর আশেপাশে আছে)। কিন্তু এর নাম আমানত শাহ বিমানবন্দর থাকায় মনে হয় সরকার এতে উৎসাহী হয় নি।
গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট, শেয়ার দিলাম।
১। সাহারা সাহেবকে বিমানবন্দরে স্বাগতঃ জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য শেখ ফজলুল করিম সেলিম
২। সাহারা সাহেব জানিয়েছেন- এটা তার মায়ের দেশ ( দুধপানের অধিকার তো আছেই )
৩। আমি চিন্তাভাবনায় যথেষ্ট ব্যাকডেটেড। বাসস্থানের মতো মৌলিক চাহিদা সরকারের পূরন করা দায়িত্ব- কোন ব্যবসায়ীর না।
৪। দেশী এবং বিদেশী ব্যবসায়ীর মধ্যে চরিত্রগত ভাবে পার্থক্য দেখিনা।
৫। নিজেদের স্বার্থেই বাংলাদেশের আবাসন ব্যবসায়ীদের এতার প্রতিবাদ করার কথা। তারা চুপ কেনো?
সবশেষে ধন্যবাদ।
-------------------------------------
জীবনযাপনে আজ যতো ক্লান্তি থাক,
বেঁচে থাকা শ্লাঘনীয় তবু ।।
ভাই একটা জিনিষ আপনারা মিস করছেন টাকার পরিমান টা ১৪ বিলিয়ন ডলার। সুবরত বাবু এত বুকা নয় । Local Company must be in loop। না হলে দেখতেন এতখনে কি হত। Right, Left, Transcom, Basundhora all are silent now. আলু দেখেন কি চুপচাপ।
দেশি এবং বিদেশি ব্যবসায়ীদের মধ্যে আমিও চরিত্রগতভাবে পার্থক্য দেখি না। তবে 'বিদেশি' কুকুরের চেয়ে 'দেশি' কুকুর আমাদের জন্য মন্দের ভালো এই আর কি।
Mr Tanvir এ গুল Medieval চিনতা । আপনি হয় ত আমার চেয়ে এ বিষয় এ অনেক ভাল জানেন।May be u have more concern than me about country। and fair enough। কিনতু আচনি ও জানেন Sahara is a brand। যদি এই কাজ টা ঠিক মত হয়, বহু Company এই বেপার টা কে Reference Point হিসাবে নিতে পারে। যদি এটা হয় Cheap Anti or Pro India politics আমার কিছু বলার নেই। But we need Foreign investment to reduce dependency on Foreign aid। কিনতু আমাদের bargaining power টা
থাকতে হবে। বেসোরকারি পরজায়ে Foreign Invest আসলে লাল ফিতার উতপাত কম হবে। কাজ ভাল হবে।
Sorry ভাই কিছু মনে করবেন না । বানান এত ভুল করছি বলে লাভ নেই। Font Selection টা issue হয়ে গেছে।
বৈদেশিক সাহায্যের উপর আমাদের নির্ভরতা কতটুকু সেটা কি আপনার জানা আছে? জানা থাকলে সেটা পরিসংখ্যানসহ এখানে দেখিয়ে প্রমাণ করুন যে ঐটুকু বৈদেশিক সাহায্য না নেবার জন্য এমন সাহারা-টাইপ বিনিয়োগ দরকার আছে।
আমি বৈদেশিক বিনিয়োগের বিপক্ষে নই। তবে বিনিয়োগগুলোর বেনিফিটটা যেন আমাদের পক্ষে বেশি যায় সেটা আগেভাগে হিসেব করার পক্ষপাতী। শামসুর রাহমান যাকে "জেল্লাদার বিদেশী দেখলে উরুদ্বয় ফাঁক করে দেয়া" বলেছেন অমন আচরণ করার কোন যুক্তি নেই।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
চল্লিশটা বছর ধরে কতকিছুই দেখছি, সরকার, মন্ত্রী, আমলা, ব্যবসায়ী, উপদেষ্টা। আমারই আশপাশ দিয়ে অনেকেই কেমন দৈত্যাকার ধারণ করলো আর আমি ধীরে ধীরে সব খুইয়ে লিলিপুট হয়ে গেলাম।
সত্যিই যদি দেশটা দেখার কেউ থাকতো তাহলে এই অন্যায়, অনাচার এক মুহূর্তও সহ্য করতোনা।
দেশীয় ডেভেলাপার দের জ্বালায় বাঁচিনা, আবার সাহারা!!
______
বুনোফুল
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
।ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট।
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।
আমার কিছু কথাঃ
১। আগের প্রকল্প বিলাসহুল বলেই যে বাংলাদেশেও সাহারা একই কাজ করবে তা কিন্তু বলা যায় না। উনারা বলেছেন যে স্বল্প আয়ের ও মধ্যবিত্ত মানুষের জন্য আবাসস্হল করবেন। কাজেই আপনার এই হাইপোথেসিস সঠিক নয়। বরং এ কথা বলা যায় সে তারা করে দেখিয়েছে যে তারা মেগা স্কেলের প্রযেক্ট করতে সক্ষম। সুতরাং কাজটি তারা করতে পারবেন তা নিয়ে আমার সন্দেহ নেই, আমি বরং জানতে ইচ্ছুক যে ভারতে এই কাজ করতে গিয়ে তারা কতটুকু প্রফেশনাল ছিলো বা আদৌ কোন দূর্ণীতি করেছিলো কি না।
২। বিদেশীরা আসলে টাকা বাইরে চলে যাবে ঠিকই (দুঃখজনাকও বটে!), কিন্তু কাজ ঠিকই হবে বা হবার সম্ভাবনা থাকবে। আপনার হাতে কি কোন দেশি অল্টারনেটিভ আছে?
ক) সব বড় বড় আবাসন ব্যবসায়িরাই পুর মাত্রায় চোর এবং আনপ্রফেশনাল (পৃথিবীর স্ট্যান্ডার্ডে)। আপনিই বলুন বসুন্ধরার হাতে এই মেগা প্রযেক্ট দিয়ে কি শান্তিতে থাকা সম্ভব বা ভোগান্তি যে বাড়বে না তা বলা সম্ভব?
খ) অনেকগুলো ছোট ছোট কোম্পানিকে কাজ ভাগ করে দিয়ে কাজ করানো যেতে পারে। কিন্তু আপনাকে বিনয়ের সাথে একটি ঘটনা মনে করিয়ে দিতে চাচ্ছি যে কয়েক বছর আগে কোন একটি বস্ততি উচ্ছেদ করে যেখানে স্বল্পা আয়ের মানুষের জন্য ফ্ল্যাট বানান শুরু করেছিলো সরকার। আর কাজটি একটি বেসরকারি আবাসন বয়াবসায়িকে দেওয়া হয়েছিলো। কথা ছিলো তারা সরকার নির্ধারীত মূল্যে উচ্ছেদকৃত মানুষদের এই ফ্ল্যাট দেবেন। সেই প্রকল্পের কি দশা হয়েছিলো তা কি আপনি খেয়াল করেছেন? উনারা ৩/৪ গুণ দামে সেই ফ্ল্যাট তুলনামূলক স্বচ্ছল লোকদের কাছে বেচে দিয়েছেন। ফলে সেই বস্তির লোকজন বেকায়দায় পড়েছে, আগে অন্তত মাথা গুজার ঠাই ছিলো, এখন তাও নেই।
গ) রাজউকের কথা আর নাই বা বললাম। তাদের পক্ষে এত বড় কাজ কেয়ামতের আগে করা সম্ভব না। আর আমাদের দ্রুতই আবাসন সমস্যা সমাধান করতে হবে।
ধন্যবাদ!
/----------------------------------------------------
ওইখানে আমিও আছি, যেইখানে সূর্য উদয়
প্রিয়দেশ, পাল্টে দেবো, তুমি আর আমি বোধহয়
কমরেড, তৈরি থেকো,গায়ে মাখো আলতা বরণ
আমি তুমি, আমি তুমি, এভাবেই লক্ষ চরণ।।
ভাই একটা কখা বলি আমি নিজে ও বেবসা করে খাই। আমি পরবাসি। Both Capital and Operational Investment are very important for any project। আমরা এক দিকে Foreign Investment করে করে চেচাব। আবার কেউ
Invest যদি করে আমাদের এত ভয় কেন টাকা দেশ র বাইরে চলে যাবে বলে। কেন ভাই কেউ টাকা খাটাবে আর লাভ নেবে না? . This is a good step to attract more investment. আর যদি আমরা মনে করি Foreign Investment র দরকার নেই তা হলে Board of Investment কে তুলে দিলেই হয়। আর কত ভাই এ সব Negative Politics করব? মমতা ত টাটা কে ভাগিয়ে দিয়েছিল। এখন Infosys কে চলে জেতে হবে।But Balance sheet of all these organizations have very little effect. . দেখেন আমি এই বিষয়ে (আবাসন industry) র expert না। ভাল না খারাপ আমি বলতে পারব না। কিনতু
shaheen pukur বা Bashundhara র ত খুব সুনাম ত দেখি না। তবে এ গুল আমার personal opinion।
আপনার সাথে একমত।
/----------------------------------------------------
ওইখানে আমিও আছি, যেইখানে সূর্য উদয়
প্রিয়দেশ, পাল্টে দেবো, তুমি আর আমি বোধহয়
কমরেড, তৈরি থেকো,গায়ে মাখো আলতা বরণ
আমি তুমি, আমি তুমি, এভাবেই লক্ষ চরণ।।
১॥ শিরোনামে তো প্রশ্নবোধক দেয়া আছে, আমি হাইপোথিসিস দেই নি- আশংকা প্রকাশ করেছি। এই প্রজেক্ট যদি অন্যরকমভাবে হয় আমি নিজেও খুশি হবো।
২। দেশি ডেভেলপাররা এ ধরনের প্রজেক্ট করতে অবশ্যই সক্ষম বলে মনে করি।
ভাইরে, সক্ষম যে তা আমিও জানি; তবে এই সক্ষমতা কেবল প্রযুক্তিগত বিষয়েই সীমাবদ্ধ। এত হিউজ মূলধন জোগান দেওয়া, আগাগোড়া প্রফেশনালি কাজ করা, আইন মেনে চুক্তি মোতাবেক সব কিছু করা, সময় মত কাজ শেষ করে সঠিক গ্রাহকদের বুঝিয়ে দেওয়া - এত শত কাজ কি উনারা করতে সক্ষম?
/----------------------------------------------------
ওইখানে আমিও আছি, যেইখানে সূর্য উদয়
প্রিয়দেশ, পাল্টে দেবো, তুমি আর আমি বোধহয়
কমরেড, তৈরি থেকো,গায়ে মাখো আলতা বরণ
আমি তুমি, আমি তুমি, এভাবেই লক্ষ চরণ।।
সক্ষমতার চেয়েও এখানে ইচ্ছাটা বড়। যেমন ধরেন, মাগুরছড়ায় অক্সিডেন্টালে যে আগুন লাগিয়ে কেটে পড়লো, তাদের তো সক্ষমতা (আপনার ভাষায় হিউজ মূলধন, আগাগোড়া প্রফেশনালি কাজ, আইন মেনে চুক্তি মোতাবেক কাজ, সময় মতো কাজ শেষ করে বোঝানো) এগুলোর অভাব ছিলো না। অভাব ছিলো সদিচ্ছার। বিপি ইউএসএর জলসীমায় তেল লিক করার কারণে নিজের হোগায় হাত ঢুকিয়ে ক্ষতিপূরণের টাকা বের করে দিয়েছে। বাংলাদেশে অক্সিডেন্টালের কাছ থেকে ক্ষতিপূরণ আদায় করতে পারেনি। আপনি কি নিশ্চিত, সাহারার এরকম হিউজ প্রকল্পে কোনো ক্রেতা কোনোরকম গোয়ামারা খাবে না? রেপুটেশনের দোহাই দিয়েন না। অক্সিডেন্টাল রেপুটেশনের অভাবে কোথাও আটকায় নাই। বাংলাদেশের নিজের যদি দর কষাকষি করার শক্তি না থাকে, বাংলাদেশের মানুষের পাছা মারার জন্য কারো রেপুটেশন খারাপ হবে না।
বাংলাদেশে যারা জমি বা বাড়ি কিনতে গিয়ে ঠকেছে, তারা আইনী প্রতিকার পায় না কারণ তাদের প্রতিপক্ষের পুঁজির শক্তি এতো বেশি, যে আইন-বেআইন সব তারা কিনে নিতে পারে। সাহারার পুঁজি ঐসব ঠগবাজদের চেয়েও বহুগুণে বেশি। আপনি যদি ঠকেন, সাহারার বিরুদ্ধে কী আইনী প্রতিকার পাবেন? বসুন্ধরা মস্তান ভাড়া করতে পারলে সাহারা পারবে না?
সবই মানলাম। কিনতু ভাই একটা জায়গায় ত যেতে হবে। হা বা না ? আমরা logic দিলাম। আপনি ও দিলেন।solution টা কি?
সলিউশন হচ্ছে, নিজেদের স্বার্থের অনুকূলরেখাটাকে চিহ্নিত করতে পারা, এবং সেটাকে অতিক্রম করে কেউ কিছু করতে চাইলে প্রতিরোধ করা। আপনার সলিউশন বা আমার সলিউশন মাইক্রো পর্যায়ের সলিউশন, আমাদের এই মাইক্রোসলিউশনগুলোকে সমন্বয় করে ম্যাক্রোসলিউশনে রূপ দিতে হবে। আপনি আর আমি আজ তুচ্ছ ডিটেইল নিয়ে সারামাস তর্ক করে যেতে পারি, বাট ইটস ভেরি লাইকলি দ্যাট উই মাইট এন্ড আপ লিভিং অ্যাজ নেইবারস ইন আ ভেরি আনওয়ার্দি প্লেইস। ধানমণ্ডি এককালে ছবির মতো সুন্দর একটা জায়গা ছিলো, এখন ভিড়ে ভিড়াক্কার। ধানমণ্ডির লোকেরা মাইক্রোসলিউশন নিয়ে এতো বিজি ছিলো যে ম্যাক্রোসলিউশনটাকে তারা গোণায় ধরে নাই। পরিণতি, দে লিভ ইন আ ভেরি কস্টলি ঘিঞ্জি বাজার।
পটি পরিস্কারের জন্য কবে বিদেশী কোম্পানীর সাথে সমঝোতা স্বাক্ষর করে সেটা দেখার বিষয় এখন।
এই লেখাটাও পড়তে পারেন আগ্রহীরা। সব কিছুই ঠিকা-বর্গা দেওয়া শুরু হয়েছে।
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
কিছুদিন আগে যখন এই ব্যাপারে খবর প্রকাশিত হয়েছিলো তখনই কৌতুহলী হয়ে অ্যাম্বি ভ্যালি প্রকল্পের সাইট ঘুরে দেখেছি, ওদের আকর্ষনীয় ভিডিওটাও দেখেছি। ঐ প্রজেক্টটার কনসালটেন্ট লিস্টে ভারতীয় ছাড়াও আমেরিকা, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, সিঙ্গাপুর, দুবাই, ইউকে'র বিভিন্ন আর্কিটেক্ট ফার্ম যুক্ত দেখেছি। তবে প্রাথমিক পরিকল্পনা এবং সার্বিক উন্নয়ন সাহারা গ্রুপের।
আমাদের দেশের কনসাল্টিং এবং কনস্ট্রাকশন এমন প্রজেক্ট করতে সক্ষম। জমির ব্যবস্থা করে দিলে অবশ্যই সক্ষম।
________________________________
সমস্যা জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ; পালিয়ে লাভ নাই।
দেখতে পাচ্ছি আবার এখন।
ইউটিউবে ভিডিওটা পেলাম- (মূল পোস্টেও যুক্ত করা হলো)
কিনতু টাকা টা কে দেবে ভাই। আমাদের Real Estate Company গুল ত কই র তেলে কই ভাজে । এত বড়
Amount কি নিজের পকেট থেকে দেবে মনে করেন। Summit Group কে দেখেন। Power Sector র commitment
রাখতে পেরেছে? Government কে বিপদে ফেলে বলছে Fund নেই। Real Estate ত Mafia দের sanctuary হয়ে গেছে। কটা project সময় মত Deliver করতে পেরেছে? আর একটা কথা বলি? Sahara এখানে Invest করবে। They won't take any risk to Increase their Establishment Cost without Local Manpower, Materials । সুতরাং Sub Contract বাংলাদেশেই থাকবে এতে কোন doubt নেই। এটা একটা Unofficial Joint Venture বলা চলে। দেখতে হবে চাদাবাজ বাবাজি রা কি করেন।
নিম্ন-মধ্যবিত্ত আয়ের মানুষের জন্য প্রজেক্ট হলে এত টাকার কী প্রয়োজন? এটা তো সরকার নিজেই করতে পারে। আর উপশহর গড়ার মতো দেশে দক্ষ জনবলের কোন অভাব নাই।
৫টা শহর করতে কত টাকা লাগতে পারে বলে আপনি মনে করেন? আর তা দিতে পারবে কিনা সরকার তা চিন্তা করুন। শুধু টাকাই না, এমন কাউকে লাগবে যে কাজটা করতে পারবে।
/----------------------------------------------------
ওইখানে আমিও আছি, যেইখানে সূর্য উদয়
প্রিয়দেশ, পাল্টে দেবো, তুমি আর আমি বোধহয়
কমরেড, তৈরি থেকো,গায়ে মাখো আলতা বরণ
আমি তুমি, আমি তুমি, এভাবেই লক্ষ চরণ।।
আবাসন প্রকল্পে খরচের একটা বড় অংশ ক্রেতার কাছ থেকে চলে আসে। ৫টা টাউনশিপ কত দ্রুত আপনি তৈরি করতে চান, তার ওপর নির্ভর করবে বাকি খরচটা।
আসলে সে গুলত maximum ঠিক Township না।Private project বলা যায়। একটা USA Satellite township এ cost ৩ বিলিয়ন ছিল। ক্রেতারা park, hospital, Techno Park এর জনন টাকা কেন দেবেন? আগে Customer র কাছ থেকে টাকা নিয়ে এত বড় Project এ এই Model কাজ করান tough। Upfront Investment for Capex লাগবেই।
আপনি হয়তো জানেন, শেষমেশ বর্গফুটপ্রতি খরচটা ঠিক হয় আনুষঙ্গিক সব খরচকে হিসাবে রেখেই। আপনি যখন ফ্ল্যাটের দাম বা বাড়ির দাম চোকাচ্ছেন, ওর মধ্যেই পার্ক-পাবলিক প্লেসের খরচ ধরে দিচ্ছেন। হাসপাতালের হিসাবটা সামান্য অন্যরকম হয়, তার রিয়েল এস্টেট অংশটাও ঢুকে যায়। আপফ্রন্ট ইনভেস্টমেন্ট তো লাগবেই, তাতে দ্বিমত নেই, কিন্তু সেটা কত, তা নির্ভর করে শেষ পর্যন্ত প্রকল্পের আয়ুর ওপর।
আর ঢাকার বাইরে ৫টা টাউনশিপের চেয়ে বাংলাদেশের জন্যে উপযোগী সমাধান ছিলো বিকেন্দ্রীকরণ, বিভাগীয় শহরগুলো পর্যন্ত ঢাকার কেন্দ্রীভূত নাগরিক সুবিধাগুলো পৌঁছে দেয়া। সেটা না করলে কিছু মানুষের জীবনে অযথা যাত্রার ক্লান্তি আর সময়ক্ষয়টাই স্থায়ী হবে। যে কাজ করতে আমাকে মিরপুর থেকে মতিঝিলে যেতে হয়, সে কাজ করার ব্যবস্থাটা মিরপুরে করা হলে মিরপুর-মতিঝিল ট্রিপের ক্রমাগত যে খরচ (সময়কে ইন্টারনালাইজ করে) আমার বেচে যায়, তার একাংশ কিন্তু আমিও সোৎসাহে সেই ব্যবস্থার পিছনে ব্যয় করতে রাজি থাকবো, তাই না?
এই বিকেন্দ্রীকরণ হয় না রিয়েল এস্টেট ব্যবসার স্বার্থেই। গত তিরিশ বছরে বাংলাদেশের মানুষ সবচেয়ে বেশি ইনভেস্ট করেছে ঢাকা শহরটাকে বাসের অযোগ্য বানানোর জন্যে। সেটার সমাধান আমরা খুঁজছি এটার চারপাশটাকে বাসের যোগ্য বানানোর নাম করে ঘিঞ্জি করার মধ্যে। জিনিসটা ধর্ষণ ঠেকাতে গিয়ে নিজেও প্যান্ট খুলে ডাবল পেনিট্রেশনে যোগ দেয়ার মতো।
চুক্তি দেখার আগ পর্যন্ত এতো নিশ্চিত হচ্ছেন কেমন করে? আর ম্যানপাওয়ারের কস্ট তো মোট খরচের খুব উল্লেখযোগ্য অংশ নয়। দেশে ভারতীয়দের কাজ দেখার অভিজ্ঞতা থেকে বলতে পারি, কামলা পর্যায় পর্যন্ত বাংলাদেশী ম্যানপাওয়ার নিয়োগ করা হবে, এর ওপরে সবই আনা হবে ভারত থেকে। সরকার যদি সাহারাকে ম্যাটেরিয়ালের মূল্যের ওপর শুল্কছাড় দেয়, তার দাম বাংলাদেশের ম্যাটেরিয়ালের চেয়ে কম পড়বে না, সেটা আপনি কীভাবে বলবেন? সাহারার কোনো সিস্টার কনসার্ন থেকেই হয়তো নির্মাণ সামগ্রী আনা হবে। এমনকি কিছু বেশি খরচ পড়লেও ভারত থেকে আনাই তাদের বিচারে স্বার্থানুকূল হতে পারে, তাই না?
সবাই-ই তো ইনভেস্ট করে। ইনভেস্টমেন্টে তো কারো আপত্তি নেই। শুধু দেখতে হয় ইনভেস্টমেন্টের শর্তগুলো আমাদের অনুকূলে থাকা পরিস্থিতিকে যেন প্রতিকূলে নিয়ে না যায়, এ-ই আর কি। ইনভেস্টমেন্টের সাথে সাথে ইনভেস্টমেন্ট নিয়ে উদ্বেগও আসবে।
আপনার সাথে আমি এক মত। That's why I have mentioned about bargaining power। যদি আমরা
এই গুল করতে না পারি আমার বলার কিছু নেই। আমি একটা বেপারে Optimistic এটা Private Investment। মনে ত হয় BOI Transparency রাখবে। কিনতু আপনি ঠিক ! MOU টা public করা দরকার।
প্রাইভেট ইনভেস্টমেন্টকে কি সবসময় দুর্নীতি বা হয়রানির বিপরীতে রাখা যায়? আমরা সরকারী উদ্যোগকে যত সহজে দুর্নীতির সাথে ইকুয়েট করি (উইথ ডিউ রিজনস), ততটা সহজে বেসরকারী উদ্যোগকে কেন করি না? বাংলাদেশে প্লট-ফ্ল্যাট কিনতে গিয়ে যারা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, তাদের একটা বড় অংশই কি বেসরকারী উদ্যোক্তার হাতে নাকাল হয়নি?
নিজের সরকারের ওপর আস্থা হারানোর বহু কারণ আছে। কিন্তু সেই অনাস্থা সব বেসরকারীর ওপর ঢালাও আস্থায় পরিণত হলে কী হয়, সেটার উদাহরণ ইউনিপেটুইউয়ের গ্রাহকদের দেখলে বুঝতে পারবেন। আমরা সরকারের অনুপস্থিতিকে নিরাপদ মনে করি, কিন্তু সেটা কিন্তু একই সাথে গভর্ন্যান্সের অনুপস্থিতিকেই জোরালো করে।
ভাই সব মানলাম। but Biggest issue is fund and then proper planning. you have excellent Idea about decentralization. কিনতু কাজ টা বা পরিকলপনা টা কে করবে। টাকা টাই কে দেবে। আপনার আমার কথা ত কার কানে যাবে না॥ আবুল চুরি করল মানি। কিনতু আমাদের সুসিল রা World Bank নামক Organization দালালি করছেন। সবাই বেসত ইউনুস র মান সমমান নিয়ে। সুবরত রায় Business Man। সাহারার Investment বহু জায়গায় । কিনতু আমরা কি উনাকে Investment র ঠিক জায়গা দেখাতে পারি না। আমাদের ও লাভ হয় ।উনার ও হয়।Funniest thing is that Lotus Kamal Went to meet subrat Roy today for a stadium proposal.
সুব্রত রায়ের বিনিয়োগের বিরোধিতা মনে হয় এই পোস্টের লেখক করছেন না। তিনি শুধু এই ক্ষেত্রে (টাউনশিপ) এধরনের বিনিয়োগ যে ধরনের অবকাঠামো আর পরিকাঠামোর ভেতরে রেখে নজরদারি বা তদারকি করতে হবে, তার দুর্বলতা তুলে ধরেছেন। আমরা সবাই যদি নিজেদের উদ্বেগগুলোকে সামনে না আনি, সেগুলো নিয়ে কথা না বলি, আমাদের ওপিনিয়ন ক্লাইমেটটা অল্প কিছু গুটিবাজ সাংবাদিক-বুদ্ধিজীবীর ওপিনিয়ন দিয়ে নির্ধারিত হবে। আপনার স্মরণে আছে কি না জানি না, টাটা যখন বাংলাদেশে বিনিয়োগ করতে আসে, সাংবাদিকদের দাওয়াত দিয়ে টাটানগর দেখাতে নিয়ে গিয়েছিলো। তাদের খরচে ভ্রমণ করে এসে সবাই টাটার প্রশংসা করে ফাটিয়ে ফেলছিলো। সমস্যা কিন্তু টাটার না। টাটা বিশাল প্রতিষ্ঠান, তাদের ব্যবস্থাপনা ভালো না হলে সেটা হওয়ার কথা নয়। সমস্যা ছিলো আমরা যেভাবে টাটার সামনে প্যান্ট খুলে ঘুরে দাঁড়ানোর প্রস্তুতি নিচ্ছিলাম। টাটাকে সহজ শর্তে গ্যাস দেয়ার জন্যে বুইড়া জ্বালানি মোশাররফ (জিনাতের ডি জুরে স্বামী) পর্যন্ত ল্যাংচাতে ল্যাংচাতে সাঙ্গুর অফশোর রিগের উপর উঠে দাঁত কেলিয়ে বলেছিলো, বাংলাদেশের অফুরন্ত গ্যাস আছে। সেটা যে মিথ্যা কথা, আমরা তো এখন জানি। কিন্তু তখন পরিস্থিতি তৈরি হয়ে গিয়েছিলো টাটাকে কুড়ি পঁচিশ বছর পর্যন্ত নামমাত্র মূল্য আর সহজশর্তে গ্যাস দেয়ার জন্যে। শুধু গ্যাস না, কয়লা-পানি-বিদ্যুৎসহ আরো অনেককিছু দেয়ার জন্য মাহমুদুর রহমানের নেতৃত্বাধীন বিনিয়োগ বোর্ড কথাবার্তা বলছিলো। একই পরিস্থিতি সাহারার ক্ষেত্রেও দেখা দিতে পারে।
বাংলাদেশের লোকজন যতদিন পর্যন্ত নিজেকে ফকিন্নির পুত ভাববে, আর ইউনূসকে ভাববে সেই ফকিন্নির পুতদের মধ্যে একমাত্র রইস আদমি, ততদিন পর্যন্ত আমরা ফকিন্নির পুতের মতোই ট্রিটেড হবো। সাহারা যদি দেখে এই দেশের লোকদের গোয়া মারার অ্যাম্পল অপরচুনিটিজ আছে, তারা নুনুতে শান দিয়েই আসবে। সুশীলরা যেদিকে বৃষ্টি সেদিকে ছাতা ধরবে, কাজেই আমাদের মতো সাধারণ মানুষকে কথা বলতে হবে, ওপিনিয়ন ক্লাইমেট তৈরি করতে হবে।
খুবই চমৎকার মন্তব্য।
জম্পেশ
আপনার সবগুলো মন্তব্যের সবগুলো পয়েন্টের সাথে একমত।
শেষ কথা হোল আমি মনে করি যেহেতু দেশি কোন অল্টারনেটিভ এই মুহুর্তে নাই, তাই আবাসন শিল্পে বিদেশি উদ্যোক্তারা আসলে তাতে আমার আপত্তি নাই। তবে সবগুলো চুক্তি পাবলিক ফোরামে দেওয়া হোক যাতে আলোচনা করে দেখা যায় যে তা থেকে আমাদের ক্ষতি হবার সম্ভাবনা আছে কি নাই। আর ভবিষ্যতে চুক্তির কোন রকম বরখেলাপ হলে বড় ধরনের ক্ষতিপূরণের শর্তও রাখা উচিৎ।
/----------------------------------------------------
ওইখানে আমিও আছি, যেইখানে সূর্য উদয়
প্রিয়দেশ, পাল্টে দেবো, তুমি আর আমি বোধহয়
কমরেড, তৈরি থেকো,গায়ে মাখো আলতা বরণ
আমি তুমি, আমি তুমি, এভাবেই লক্ষ চরণ।।
বসুন্ধরা-যমুনা যেমন বাংলাদেশের ভূমি দস্যু তেমনি সাহারা গ্রুপ হইলো ভারতীয় ভূমি দস্যু। দস্যূতামীর দিক থেকে এদের কারো থেকেই কেউ ভালো নয় কিন্তু মোদ্দা কথা হল, আমাদের দস্যুরা যদি উদ্দ্যোগ নিয়ে স্যাটেলাইট টাউন করে তাহলে দেশের টাকা দেশেই থাকে। আর সুব্রত বাবুর যদি দাবী করেন তিনি বিক্রমপুরের সন্তান তাহলে তো আর কথাই নাই, অতি-সত্বর তাকে বাংলাদেশের নাগরিকত্ব দিয়ে তার এই বিনিয়োগকে দেশী বিনিয়োগ ধরলেই তো ল্যাঠা চুকে যায়
আরে ভাই এটা হল খবর। লোটা র COMEDY দেখেন। সমকাল থেকে-
তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরে বাংলাদেশে এসেছেন ভারতের অন্যতম বৃহৎ শিল্পগোষ্ঠী সাহারা গ্রুপের কর্ণধার সুব্রত রায় সাহারা। ঢাকার বিক্রমপুরের সন্তান বলে তার এ সফরে অর্থনৈতিক বিষয়াদির পাশাপাশি সামাজিক উন্নয়ন কর্মসূচির আলোচনাও স্থান পাচ্ছে। যদিও বাংলাদেশের মানুষের কাছে সাহারা গ্রুপের পরিচয়ের অনেকটাই ক্রিকেটকে ঘিরেই। ভারতীয় ক্রিকেট দলের টিম স্পন্সর। জার্সির গায়ে তাই বড় হরফে লেখা 'সাহারা'র সঙ্গে বাংলাদেশিদের পরিচয় অনেক দিনের। আইপিএলে সাহারা গ্রুপের দল পুনে ওয়ারিয়র্সে বাংলাদেশের মারকুটে ব্যাটসম্যান তামিম ইকবালের অন্তর্ভুক্তির কারণে এবার সে পরিচয়টা আরেকটু গাঢ় হয়েছে । এবারের এ দলটিতে আছেন আরেক বাঙালি সৌরভ গাঙ্গুলি। আইপিএলের কারণে পুনেতে সুব্রত রায়ের নামে আধুনিক ও দর্শনীয় একটি স্টেডিয়ামই তৈরি করে ফেলেছে তারা। এর বাইরে ভারতীয় হকির পৃষ্ঠপোষকতার পুরোটাই দিয়ে চলছে এ সাহারা গ্রুপ। দিলি্ল কমনওয়েলথ গেমসে খরচের বড় একটি অংশ দিয়ে সাহারা গ্রুপ ক্রীড়াঙ্গনে তাদের সংশ্লিষ্টতার কথা জানিয়ে দিয়েছে বিশ্বকে। সে সাহারা গ্রুপের কর্ণধার সপরিবারে রয়েছেন বাংলাদেশ সফরে। এ সুযোগটা হাতছাড়া করেননি বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) সভাপতি আ হ ম মোস্তফা কামাল এমপি। অতিথির ব্যস্ততার মাঝে সৌজন্য সাক্ষাৎটাও সেরে নিয়েছেন ঢাকা সফররত সাহারা গ্রুপের প্রধান কর্মীর সঙ্গে। এ তথ্য জানিয়ে বিসিবি সভাপতি বললেন, গত মৌসুমে লর্ডসে ভারত-ইংল্যান্ড টেস্ট সিরিজে সুব্রত রায়ের সঙ্গে দেখা হয়েছিল আমার। তখনই বাংলাদেশের ক্রিকেটের উন্নয়নে তার সহযোগিতা কামনা করেছিলাম। এরপর যোগাযোগ অব্যাহত রেখেছিলাম। বেশ কয়েকবার দেখা হলে এ নিয়ে কথাও হয়েছে। প্রতিবারই তিনি কথা দিয়েছিলেন, তোমার জন্য নয়, বাংলাদেশের ক্রিকেটের জন্য আমি আমার জন্যই কিছু করার ইচ্ছা রাখি। কারণ আমি বাংলাদেশেরই ছেলে। ওখানের জন্য কিছু করতে পারলে আমার ভালোই লাগবে। এবারও একই মনোভাব দেখিয়েছেন তিনি। বিসিবি সভাপতি মোস্তফা কামাল এমপি বলেন, ইতিমধ্যেই বাংলাদেশের ক্রিকেটের সঙ্গে যুক্ত হতে সাহারা গ্রুপের পক্ষ থেকে আগ্রহের কথা আমরা জানতে পেরেছি। আশা করছি দ্রুততম সময়ের মধ্যে সাহারা গ্রুপ আমাদের সঙ্গে সম্পৃক্ত হবে।
পুনেতে আধুনিক সুবিধাসমেত একটি ক্রিকেট স্টেডিয়াম তৈরি করেছে সাহারা গ্রুপ। আইপিএলের এবারের আসরে সেটি পুনে ওয়ারিয়র্সের হোম ভেন্যু। সাহারা গ্রুপের কাছে বিসিবির আপাতত চাওয়া হতে পারে তেমন একটি স্টেডিয়াম, সেসঙ্গে একটি ক্রিকেট একাডেমী তৈরির প্রস্তাবও দেওয়া হতে পারে বলে জানিয়েছে বিসিবির একটি সূত্র। গতকাল মিরপুর স্টেডিয়াম পরিদর্শনে এসেছিলেন সুব্রত রায়ের সঙ্গে থাকা বেশ কয়েকজন উচ্চপদস্থ সফরসঙ্গী। বোর্ড সভাপতির সঙ্গে মধ্যাহ্নভোজেও অংশ নেন তারা। বিশ্বস্ত একটি সূত্র জানিয়েছে, সে সময় সাহারা গ্রুপের পক্ষ থেকে তাদের আগ্রহের ক্ষেত্রগুলোর কথা জানানো হয় বোর্ড সভাপতিকে। এ প্রসঙ্গে বোর্ড সভাপতি মোস্তফা কামাল এমপি বলেন, তারা সবকিছু পর্যবেক্ষণ করছে, সময়মতো ঘোষণা দেবেন। আমিও সাহারার পক্ষ থেকে ঘোষণা শোনার অপেক্ষায় আছি। া
তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরে বাংলাদেশে এসেছেন ভারতের অন্যতম বৃহৎ শিল্পগোষ্ঠী সাহারা গ্রুপের কর্ণধার সুব্রত রায় সাহারা। ঢাকার বিক্রমপুরের সন্তান বলে তার এ সফরে অর্থনৈতিক বিষয়াদির পাশাপাশি সামাজিক উন্নয়ন কর্মসূচির আলোচনাও স্থান পাচ্ছে। যদিও বাংলাদেশের মানুষের কাছে সাহারা গ্রুপের পরিচয়ের অনেকটাই ক্রিকেটকে ঘিরেই। ভারতীয় ক্রিকেট দলের টিম স্পন্সর। জার্সির গায়ে তাই বড় হরফে লেখা 'সাহারা'র সঙ্গে বাংলাদেশিদের পরিচয় অনেক দিনের। আইপিএলে সাহারা গ্রুপের দল পুনে ওয়ারিয়র্সে বাংলাদেশের মারকুটে ব্যাটসম্যান তামিম ইকবালের অন্তর্ভুক্তির কারণে এবার সে পরিচয়টা আরেকটু গাঢ় হয়েছে । এবারের এ দলটিতে আছেন আরেক বাঙালি সৌরভ গাঙ্গুলি। আইপিএলের কারণে পুনেতে সুব্রত রায়ের নামে আধুনিক ও দর্শনীয় একটি স্টেডিয়ামই তৈরি করে ফেলেছে তারা। এর বাইরে ভারতীয় হকির পৃষ্ঠপোষকতার পুরোটাই দিয়ে চলছে এ সাহারা গ্রুপ। দিলি্ল কমনওয়েলথ গেমসে খরচের বড় একটি অংশ দিয়ে সাহারা গ্রুপ ক্রীড়াঙ্গনে তাদের সংশ্লিষ্টতার কথা জানিয়ে দিয়েছে বিশ্বকে। সে সাহারা গ্রুপের কর্ণধার সপরিবারে রয়েছেন বাংলাদেশ সফরে। এ সুযোগটা হাতছাড়া করেননি বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) সভাপতি আ হ ম মোস্তফা কামাল এমপি। অতিথির ব্যস্ততার মাঝে সৌজন্য সাক্ষাৎটাও সেরে নিয়েছেন ঢাকা সফররত সাহারা গ্রুপের প্রধান কর্মীর সঙ্গে। এ তথ্য জানিয়ে বিসিবি সভাপতি বললেন, গত মৌসুমে লর্ডসে ভারত-ইংল্যান্ড টেস্ট সিরিজে সুব্রত রায়ের সঙ্গে দেখা হয়েছিল আমার। তখনই বাংলাদেশের ক্রিকেটের উন্নয়নে তার সহযোগিতা কামনা করেছিলাম। এরপর যোগাযোগ অব্যাহত রেখেছিলাম। বেশ কয়েকবার দেখা হলে এ নিয়ে কথাও হয়েছে। প্রতিবারই তিনি কথা দিয়েছিলেন, তোমার জন্য নয়, বাংলাদেশের ক্রিকেটের জন্য আমি আমার জন্যই কিছু করার ইচ্ছা রাখি। কারণ আমি বাংলাদেশেরই ছেলে। ওখানের জন্য কিছু করতে পারলে আমার ভালোই লাগবে। এবারও একই মনোভাব দেখিয়েছেন তিনি। বিসিবি সভাপতি মোস্তফা কামাল এমপি বলেন, ইতিমধ্যেই বাংলাদেশের ক্রিকেটের সঙ্গে যুক্ত হতে সাহারা গ্রুপের পক্ষ থেকে আগ্রহের কথা আমরা জানতে পেরেছি। আশা করছি দ্রুততম সময়ের মধ্যে সাহারা গ্রুপ আমাদের সঙ্গে সম্পৃক্ত হবে।
পুনেতে আধুনিক সুবিধাসমেত একটি ক্রিকেট স্টেডিয়াম তৈরি করেছে সাহারা গ্রুপ। আইপিএলের এবারের আসরে সেটি পুনে ওয়ারিয়র্সের হোম ভেন্যু। সাহারা গ্রুপের কাছে বিসিবির আপাতত চাওয়া হতে পারে তেমন একটি স্টেডিয়াম, সেসঙ্গে একটি ক্রিকেট একাডেমী তৈরির প্রস্তাবও দেওয়া হতে পারে বলে জানিয়েছে বিসিবির একটি সূত্র। গতকাল মিরপুর স্টেডিয়াম পরিদর্শনে এসেছিলেন সুব্রত রায়ের সঙ্গে থাকা বেশ কয়েকজন উচ্চপদস্থ সফরসঙ্গী। বোর্ড সভাপতির সঙ্গে মধ্যাহ্নভোজেও অংশ নেন তারা। বিশ্বস্ত একটি সূত্র জানিয়েছে, সে সময় সাহারা গ্রুপের পক্ষ থেকে তাদের আগ্রহের ক্ষেত্রগুলোর কথা জানানো হয় বোর্ড সভাপতিকে। এ প্রসঙ্গে বোর্ড সভাপতি মোস্তফা কামাল এমপি বলেন, তারা সবকিছু পর্যবেক্ষণ করছে, সময়মতো ঘোষণা দেবেন। আমিও সাহারার পক্ষ থেকে ঘোষণা শোনার অপেক্ষায় আছি।
আমি দেশে থাকলে আমিও সুব্রত রায়ের কাছে গিয়ে আমাকে একটা জিন্সের প্যান্ট কিনে দিতে বলতাম।
http://eprothomalo.com/index.php?opt=view&page=1&date=2012-05-25
পৃ ১৪
সুব্রত রায় সাহারা:
থলের বিড়াল আস্তে আস্তে বের হয়ে আসছে
থলের বিড়াল ? কি ভাবে? আমার ত মনে হয় Road Map টা আগে থেকে বলে দিলেন Subrata Roy। এটা খারাপ কই। Govt can decide now terms of MOU. But It has to be public before final contract।এখন দেখেন কি ভাবে আলু, সুসিল রা বাচালাম সুরু করে।
সাহারা ভারতেও কোথাও মধ্য বা নিম্নবিত্তদের জন্য কিছু করছে না, বাংলাদেশে সেরকম কিছু করার সম্ভাবনা অলীক। প্রকল্পের বিস্তারিত পরিকল্পনা এলেই ব্যাপারটার খোলসা হয়ে যাবে।
উপশহরের ব্যাপারটা ইন্টারেস্টিং, কিন্তু এগুলো ঢাকা থেকে ঠিক কতটা দূরে হবে না জানলে বোঝা সম্ভব না লাভ-ক্ষতির সমীকরণ। অ্যাম্বি-ভ্যালি মুম্বাই ও পুনে থেকে ৯০ কিমি দূরে। ঢাকা থেকে ৩০ কিমি দূরে সাভার বা কাছাকাছি জায়গায় কিভাবে উপনগরী গড়া সম্ভব তা জানি না।
বাংলাদেশে আবাসন ক্ষেত্রে বিদেশী বিনিয়োগের প্রয়োজন নেই। ভারত আর চীনে বিদেশী বিনিয়োগ চালু করার পরে আবাসন ক্ষেত্রে প্রথমে ওভার-ইনভেস্টমেন্ট আর তারপরে মন্দা এসেছে। সুতরাং, ইনভেস্টমেন্ট এলেও তাকে বাঁধনের মধ্যে রাখার দরকার আছে। বাংলাদেশে বড়জোর ৫০% জয়েন্ট-ভেঞ্চার বা পার্টনারশিপ ব্যবসার অনুমতি দেওয়া যেতে পারে।
পথের দেবতা প্রসন্ন হাসিয়া বলেন, মূর্খ বালক, পথ তো আমার শেষ হয়নি তোমাদের গ্রামের বাঁশের বনে । পথ আমার চলে গেছে সামনে, সামনে, শুধুই সামনে...।
যে নিম্ন বিত্ত বা মধ্যবিত্ত শ্রেণীর কথা বলা হচ্ছে তাদের সংজ্ঞা কি? কাদেরকে আমরা নিম্ন বিত্ত বা মধ্যবিত্ত শ্রেণী বলব? প্রস্তাবিত প্রকল্পে প্রতি ইউনিট এর দাম কত হবে? সেটা কি নিম্ন বিত্ত বা মধ্যবিত্ত শ্রেণীর আয়ের সাথে সংগতিপূর্ণ হবে? ফ্ল্যাটের দামের সাথে তাদের আয়ের অনুপাত টা কি হবে? আমাদের যে সব সংস্থা এ বিষয়ে জড়িত আছে তাদের কি এ বিষয় গুলো নিয়ে দেন দরবার করার মত ক্ষমতা আছে? আমি ঢাকার হউজিং নিয়ে অনেক কাজ করেছি এবং এখনো করছি। সংশ্লিষ্ট অনেকের সাথে কথা বলেছি, অনেক সার্ভে করেছি। আমি নিশ্চিত যে আমাদের সরকারী সংস্থা গুলোর এ ধরণের প্রকল্প নিয়ে ডিল করার কোন ক্ষমতা নেই। তাদের হাউজিং বিষয়ক টেকনিক্যাল কোন ধারণা-ই নেই। সুতরাং, এটা সেই সাহারা-ই হোক, আর মঙ্গল গ্রহের কোন কোম্পানি-ই হোক তারা তাদের সর্বোচ্চ মুনাফা টা-ই তুলে নিবে এবং সে জন্য যে ইনকাম গ্রুপ কে টার্গেট করা দরকার সেটাকে-ই তারা করবে। নিম্ন বিত্ত বা মধ্যবিত্ত শ্রেণীর জন্য কিছুই হবেনা, তারা শুধু তাকিয়ে তাকিয়ে দেখবে আর ভাববে বাড়ি ভাড়া কত ভাড়ল, মাসের বাকি খরচ কিভাবে কি হবে এসব নিয়ে। তাদের আর কখনো বাড়ির মালিক হতে হবেনা। যেখানে রাজউক এর প্রকল্প গুলোতে-ই নিম্ন বিত্ত বা মধ্যবিত্ত শ্রেণীর কোন স্থান নেই সেখানে এসব প্রকল্পে তা হবে তা ভাবতেও অনেক কল্পনা শক্তির দরকার। আশা করি কিছু দিনের মধ্যে এসব নিয়ে একটা বিস্তারিত লেখা দিব।
আপনার লেখার জন্যে আগ্রহ নিয়ে অপেক্ষা করছি।
আযব এক দেশ
shuchonauk
হিমু আপনার জিন্সের প্যান্ট র কি খবর?
"এ কোম্পানির দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পরিবারের সদস্য এবং ১৫ আগস্ট শহীদ শেখ মনির ছোট ছেলে ও সংসদ সদস্য শেখ ফজলে নুর তাপসের ছোট ভাই শেখ ফজলে হোসেন ফাহিমকে।"
"সুব্রত রায় সাহারা বলেন, ‘আমরা সরকারের কাছে ১ লাখ একর গ্রীন ফিল্ড চেয়েছি। যেখানে কিছু নেই। যেখান থেকে কাউকে সরাতে হবেনা। এই জায়গার উন্নয়ন করব আমরা। অবকাঠামো গড়ে তুলব আমরা। এখানে সরকারের এক কানাকড়িও বিনিয়োগ দরকার নেই। প্রধানমন্ত্রী বিবেচনা করবেন বলে জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন, নদী ড্রেজিংয়ের মাধ্যমে অনেক জমি উদ্ধার করা সম্ভব।’"[সূত্র]
সাহারাকে জমি দেয়ার জন্য নদী ড্রেজিঙের খরচটা কার পকেট থেকে বেরোবে?
সুব্রত বাবু মাতৃভূমি উন্নয়ন কল্পে একেবারে বাসা টাসা বদলে বিক্রমপুর চলে আসতে পারেন কিন্তু। ২৩ বিলিয়্ন যার আছে তার কাছে বিক্রমপুর যা ভ্য়ান্কুভারও তাই।
***
" সুন্দরবনের অদূরে নদীর ওপর একটি পর্যটন শহর গড়ে তুলতে চাই, যা হবে বিশ্বের ৫টি বিখ্যাত পর্যটন কেন্দ্রের একটি।"
হ! এটা যে পশ্চিমবংগের কয়লা বিদ্য়ুত কেন্দ্রের আবাসন প্রকল্পের টাকা ভারতেই রেখে দেয়ার ফন্দি, সেটা আমরা আর বুঝি না আরকি!
আওয়ামীলিগ পুরা দেশ এর মানুষের সাথে যা করা শুরু করছে তাতে নেক্সট ইলেকশান এ বিএনপি' র খুব বেশি কষ্ট করা লাগবে না।
কেন রে ভাই ?আওয়ামীলিগ দেশ এর মানুষের সাথে কি শুরু করল?একটু যদি বলতেন?আওয়ামীলিগ র দোষ ধরা খুব সোজা।
If BNP does four/five times wrong it will be justified by some events of AL. ইউনুস যদি কোন ভুল করেন,,,,,,, Oh No, We can't play with his Dignity . He might use one aid for his own company। কারণ উনি ত Nobel Laureate। উনার যা তা করার By birth Right আছে।
বাহ! জমি-জমাও বিদেশিদের হাতে তুলে দিচ্ছি আমরা। এমন খবরে মোহিত না হয়ে উপায় কি!
সাহারার সঙ্গে রাজউকের চুক্তির স্বচ্ছতার দাবি টিআইবির
বখরা পাওয়ার আশ্বাসে দেশি ভূমিদস্যুরা মনে হয় চুপ-
http://www.banglanews24.com/detailsnews.php?nssl=91e3c81bd95181035bc24bc7eea57f18&nttl=25052012114194
কি বুঝলেন? বলেছিলাম না?ভূমিদস্যুরা ত চুপ হবেই। ওদের সামনে কত সুযোগ।
নতুন মন্তব্য করুন