অনেকেই পারেন খুব সাধারণ জিনিস থেকে অসাধারণ কিছু আইডিয়া বের করে ফেলতে। ম্যাসাচুসেটসের বাসিন্দা এলেক্স জ্যারেট তেমন একজন মানুষ। জিপিএস বা গ্লোবাল পজিশনিং সিস্টেম আমরা অনেকেই ব্যবহার করি- আমাদের গাড়িতে বা ফোন বা অনেকের ঘড়িতেই এই জিপিএস আছে। কিন্তু আমরা কেউ হয়তো এটা নিয়ে কখনো তেমন ভাবিনি। এলেক্সের হাতে ১৯৯৬ সালে যখন এই জিপিএস যন্ত্র এলো তখন তার মাথায় আসলো একে ভ্রমণের জন্য কীভাবে আরো বেশি কাজে লাগানো যায়। ছোটবেলা থেকে তার দুর্বলতা ছিলো অক্ষাংশ ও দ্রাঘিমাংশ যেসব পূর্ণ সংখ্যা বা ডিগ্রিতে প্রকাশ করা হয় সেই সংখ্যাগুলোর ওপর যেমন- 43°00'00"N 72°00'00"W। তাই সে চিন্তা করলো জিপিএস ব্যবহার করে এই স্থানগুলো ভ্রমণ করলে নিশ্চয়ই দারুণ একটা ব্যাপার হবে।
যাদের অক্ষাংশ-দ্রাঘিমাংশ বিষয়ে তেমন ধারণা নেই, তাদের জন্য খুব সহজ ভাষায় এর ব্যাখা হলো- পৃথিবীর মাঝখানে উত্তর ও দক্ষিণ গোলার্ধকে ভাগ করে পূর্ব-পশ্চিম বরাবর যে কাল্পনিক রেখা টানা হয় তার নাম নিরক্ষরেখা বা বিষুবরেখা (Equator)। এই বিষুবরেখার সমান্তরালে উভয় পাশে যে রেখাগুলো টানা হয় তার নাম অক্ষরেখা (line of latitude) । আবার গ্রিনিচ মানমন্দিরকে পৃথিবীর মাঝখান ধরে পূর্ব ও পশ্চিমকে ছেদকারী রেখার নাম মূল মধ্যরেখা (Prime meridian)। এই মধ্যরেখার উভয় পাশে সমান্তরাল কাল্পনিক রেখাগুলোর নাম দ্রাঘিমারেখা (line of longitude)। এই অক্ষরেখা ও দ্রাঘিমারেখাগুলো পরস্পরকে পৃথিবীর যে কোন স্থানে একটি নির্দিষ্ট বিন্দুতে ছেদ করে। কোন স্থানের অক্ষাংশ ও দ্রাঘিমাংশ হলো সেই বিন্দু থেকে বিষুবরেখা ও মূলমধ্যরেখার কৌণিক দূরত্ব।
সাধারণত পৃথিবীর কোন এলাকার অবস্থানকে অক্ষাংশ ও দ্রাঘিমাংশের ভিত্তিতে ডিগ্রি, মিনিট ও সেকেন্ডে প্রকাশ করা হয়। যেমন ঢাকার অবস্থান 23°42′0″N 90°22′30″E। পৃথিবীতে এমন অনেক স্থান আছে যেখানে এই অক্ষাংশ ও দ্রাঘিমাংশের মিনিট ও সেকেন্ডের সংখ্যা শূন্য অর্থাৎ এখানে অক্ষরেখা ও দ্রাঘিমারেখা যে বিন্দুতে ছেদ করে তাকে শুধু ডিগ্রিতে বা পূর্ণ সংখ্যা দিয়ে প্রকাশ করা যায়। যেমন উপরের চিত্রে A বিন্দুতে ২০ ডিগ্রি অক্ষরেখা (উত্তর) এবং ১২০ ডিগ্রি দ্রাঘিমারেখা (পশ্চিম) ছেদ করেছে। কাজেই A বিন্দুর অবস্থানকে শুধু ডিগ্রি বা পূর্ণ সংখ্যা দিয়েই প্রকাশ করা যাবে; এখানে মিনিট ও সেকেন্ডের কোন কারবার নেই। পৃথিবীর যে সব স্থান এসব সরল বা পূর্ণ সংখ্যা দিয়ে প্রকাশ করা যায়, এলেক্স সে সব স্থান ভ্রমণের একটি উদ্যোগ নিলেন। আর এভাবেই শুরু হলো দ্য ডিগ্রি কনফ্লুয়েন্স প্রজেক্ট।
দ্য ডিগ্রি কনফ্লুয়েন্স প্রজেক্ট
কনফ্লুয়েন্সের বাংলা ‘মোহনা’- যদিও এটি এখানে পূর্ণ সংখ্যার অক্ষাংশ ও দ্রাঘিমাংশের কাল্পনিক মোহনা, আরও নির্দিষ্ট করে বললে বলা যায় ‘ডিগ্রি মোহনা’। সারা পৃথিবীতে এরকম ৬৪,৪৪২টি ডিগ্রি মোহনা আছে অর্থাৎ ৬৪,৪৪২টি স্থানকে পূর্ণ সংখ্যায় বা শুধু ডিগ্রিতে প্রকাশ করা যায়। এদের মধ্যে ২১,৫৪৩টি স্থান স্থলভাগে, ৩৮,৪০৯টি জলভাগে এবং ৪,৪৯০টি স্থান মেরু অঞ্চলে পড়েছে। আপনি পৃথিবীর ঠিক যেখানেই থাকুন না কেনো, আপনার ৪৯ মাইলের (৭৯ কিমি) ভেতরেই একটি ডিগ্রি মোহনা আছে। তবে এই ডিগ্রি মোহনার বেশিরভাগ এলাকাই খুব দুর্গম অঞ্চলে পড়ায় ভ্রমণের জন্য মাত্র ১৬,৩৪৫টি ডিগ্রি মোহনা বাছাই করা হয়েছে। এর মধ্যে প্রজেক্ট চালু হওয়ার পর থেকে এ পর্যন্ত ৬,১৫৮টি ডিগ্রি মোহনা ভ্রমণ করা হয়েছে যা মোটামুটি বাংলাদেশসহ পৃথিবীর ১৮৫টি দেশে বিস্তৃত। দেশ অনু্যায়ী ডিগ্রি মোহনাগুলির একটি তালিকা প্রজেক্টের ওয়েবসাইটে পাওয়া যাবে।
এই প্রজেক্টের উদ্দেশ্য হলো সারা পৃথিবী জুড়ে নির্দিষ্ট এই স্থানগুলো পরিকল্পিতভাবে ভ্রমণ করা, ভ্রমণের বিবরণ ও ছবি তুলে আনা যাতে আমরা এই পৃথিবীকে আরো ভালোভাবে জানতে পারি। ভ্রমণের মাধ্যমে পৃথিবীর পরিবর্তনগুলো প্রত্যক্ষ করাও এর অন্যতম উদ্দেশ্য- কাজেই একই জায়গা একাধিক ভ্রমণ করাকেও এখানে উৎসাহিত করা হয়। সব ভ্রমণের বিবরণ ও ছবি প্রজেক্টের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়। কাজেই আপনি যদি কোন ডিগ্রি মোহনা ভ্রমণ করতে ইচ্ছুক হোন, ভ্রমণের বিবরণ ও ছবি ওয়েবসাইটের যোগাযোগের ঠিকানায় অবশ্যই পাঠিয়ে দেবেন। ভ্রমণের জন্য আপনার প্রয়োজন হবে শুধু জিপিএস, ক্যামেরা ও দিক নির্ণয়ের জন্য একটি কম্পাস। জিপিএস যদি না থাকে, তবে ম্যাপে অবস্থান দেখে নিলেও চলবে- এক্ষেত্রে ম্যাপের ন্যূনতম স্কেল ১:২৫,০০০ হতে হবে। এছাড়া আপনাকে ডিগ্রি মোহনা বা নির্দিষ্ট বিন্দুর ১০০ মিটারের মধ্যে অবশ্যই থাকতে হবে, অন্যথায় ভ্রমণ বৃত্তান্ত ও ছবি প্রজেক্টের জন্য বিবেচিত হবে না।
প্রজেক্ট: বাংলাদেশ
বাংলাদেশের জন্য ১৫টি ডিগ্রি মোহনা বাছাই করা হয়েছে। এদের মধ্যে মাত্র ৪টি এখন পর্যন্ত ভ্রমণ করা হয়েছে (ছবিতে লাল রঙের চিহ্নিত বিন্দুগুলো) এবং দুর্ভাগ্যক্রমে চারটি স্থানই বিদেশীরা এসে ভ্রমণ করার কৃতিত্ব নিয়েছে। প্রথম যে মোহনাটি পরিদর্শিত হয় সেটি ঢাকার কাছে দেলুয়া চক নামক জায়গায় অবস্থিত। দুই অস্ট্রেলিয়ান বেঞ্জামিন উইলিয়ামস ও এন্ড্রু র্যানকিন ২০০৪ সালের ১৭ই ফেব্রুয়ারি এটি পরিদর্শন করেন। বিবরণে তারা জানাচ্ছেন, অস্ট্রেলিয়ার সহজ জায়গাগুলো হাতছাড়া হয়ে যাওয়ায় তারা এই প্রজেক্টে অংশ নিতে বাংলাদেশে এসেছিলেন।
এরপর বেলজিয়ান কার্টুনিস্ট লুক নেত্রকোনায় অবস্থিত মোহনাটি পরিদর্শন করেন ১৭ই জুলাই, ২০০৪ সালে। নিজের নামানুসারে তিনি এই মোহনার নাম দিয়েছেন ‘লুক পয়েন্ট’ (আপনারা চাইলে কেউ আমার নামেও কোন পয়েন্টের নাম দিতে পারেন )।
জার্মানির কার্ল লিপ্পে আরো কয়েকজনসহ নীলফামারি জেলায় অবস্থিত ডিগ্রি মোহনাটি ২৪ মার্চ, ২০০৬ সালে ভ্রমণ করেন এবং সর্বশেষ ইংল্যাণ্ডের ক্রোয়ার্ডস পরিবার ১৯শে মে ২০০৭ সালে ব্রাক্ষ্ণণবাড়িয়ার কাছে ডিগ্রি মোহনাটি পরিদর্শন করে এর বিবরণ লিপিবদ্ধ করে।
বাংলাদেশের ডিগ্রি মোহনাগুলোর একটি তালিকা এখানে পাওয়া যাবে। আমাদের ফটোগ্রাফার এবং ভ্রমণপিয়াসীদের জন্য এই মোহনাগুলো ভ্রমণ কিংবা ছবি তোলার জন্য আর্দশ স্থান হতে পারে। এছাড়া বিদেশিরা এসে আমাদের বাকি মোহনাগুলো ভ্রমণের কৃতিত্ব নিয়ে নেওয়ার আগে সেটা দেশের মানুষদেরই করা প্রয়োজন।
পুনশ্চঃ লেখাটি ফটুগফুর মুস্তাফিজ ভাইকে উৎসর্গ করলাম। অনেকদিন আগে তাঁকে এই বিষয় নিয়ে একবার লিখব বলেছিলাম (লিখব লিখব করে সেটা এতদিনে শেষ হলো! হয়ত এখন সেটা ওনার নিজেরও মনে নেই )
মন্তব্য
নিচের দুইটা পয়েন্ট আমি বুকিং দিলামঃ
23°N 90°E : 5.0 km (3.1 miles) SW of Chhota Dighalia, Dhaka, Bangladesh
(এই লোকেশনটা গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়া উপজেলার পাড়কোনা বাজারের কাছে হবার কথা)
25°N 90°E : 2.5 km (1.6 miles) SW of Sherpur, Dhaka, Bangladesh
(এই লোকেশনটা শেরপুর শহরের খুব কাছে জামালপুর যাবার হাইওয়ের কাছে হবার কথা)
আমাদের টো টো কোম্পানীর লোকজন কই? জাগো বাহে! রোজা শুরু হবার আগেই একটা হেস্তনেস্ত হয়ে যাক। তাছাড়া শেরপুরের ছানার পায়েস, ছানার পোলাও, ছানার অমৃতি আর বালুসাই মোটামুটি স্বর্গীয় স্বাদের জিনিস।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
আমারে নিও পাণ্ডব, লাগলে ভেহিকেল সাপোর্ট দেওয়া যাবে।
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
আসিতেছি----
facebook
ওক্কে
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
বস আমারেও নিয়েন। খবর দিয়েন কিন্তু। এখানে ফোন নাম্বার দেয়া নিয়ম বহির্ভূত কিনা জানিনা। মেইলটা দিলাম june.noon (at) জিমেইল। ফেসবুকে আছি স্বনামেই (junnunur rahman). অপেক্ষায় থাকলাম।
জানাবো বস!
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
ধন্যবাদ। অপেক্ষায় রইলাম।
টো টো কোম্পানির কথা তো ভুলেই গিয়েছিলাম। সিলেটের লোকেশনটাও বেশ আকর্ষণীয় হবার কথা। দেখে মনে হচ্ছে একদম সীমান্তের কাছে।
নাহ্ আমার মনে ছিলো, মনে আছে।
ধন্যবাদ লেখাটার জন্য।
...........................
Every Picture Tells a Story
এই প্রজেক্টের কথা পড়েছিলাম কয়েক বছর আগে। কিন্তু বাংলাদেশের এত গুলো পয়েন্ট যে এখনো খালি আছে ভাবিনি। কাছের পয়েন্ট ছুঁয়ে আসার চেষ্টা থাকবে।
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.--.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.
সকল লোকের মাঝে বসে, আমার নিজের মুদ্রাদোষে
আমি একা হতেছি আলাদা? আমার চোখেই শুধু ধাঁধা?
চট্রগ্রামের জলদিতে যে পয়েন্টটা আছে সেটা তো চট্টগ্রাম শহরের খুব কাছেই হবার কথা।
22°N 92°E 4.9 km (3.0 miles) E of Jaldi, Chittagong, Bangladesh
যতটা আশা করে ছুঁয়ে আসার কথা বলেছিলাম, জায়গাটা বের করে ততটা হতাশ হলাম। আমি ভাবছিলাম পটিয়ায় পড়েছে জায়গাটা। কিন্তু ম্যাপের দ্রাঘিমা খুজে যে জায়গাটা পেলাম সেটা বাঁশখালী আর চুনতী অরন্যের মাঝামাঝি বেপথু একটা জায়গা। বেশ কয়েক মাইল পাহাড়ময় দুর্গম অরন্য হেঁটে পেরুতে হবে। সবচেয়ে দুঃসংবাদ হলো ওই পাহাড়গুলো হলো দেশী চম্বল ডাকাতের নিরাপদ আস্তানা।
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.--.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.
সকল লোকের মাঝে বসে, আমার নিজের মুদ্রাদোষে
আমি একা হতেছি আলাদা? আমার চোখেই শুধু ধাঁধা?
ওইদিকে এখনো জঙ্গল আছে নাকি! আমি তো ভাবলাম সব মনুষ্য বসতি হয়ে গেছে...
হায়রে কপাল মন্দ চোখ থাকিতে অন্ধ, এই দুনিয়ায় আমার মতো অন্ধের ঠাই হওয়া উচিত নয়।
পাথরঘাটায় যে কতোবার গিয়েছি তার ঠিক নেই। আর সাতক্ষীরা যশোর সড়ক দিয়ে গত তিনমাসে অন্তত ৫ বার গিয়েছি। যাহোক, এখনও যখন ভ্যাকেন্সি খালি আছে, সাতক্ষীরারটায় প্রথম তাক করলাম।
এখন, কথা হচ্ছে আমি তো সেখানে জিপিএস নিয়ে যাবো। কিন্তু মোহনায় পৌঁছে জিপিএসের লোকেশানের ছবি দিলে কি সেই প্রমাণ গ্রহণযোগ্য হবে সাথে সেই স্থানের কিছু ছবি?
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
ছবির রিকোয়ারমেন্টগুলো হলো-
"confluence visitor(s) and items belonging to them are not allowed in the photos. The photos must be single-view shots (no montages), however panoramic photos are allowed.
One (1) picture OF the general area of the confluence, taken within 100 meters of the confluence.
Four (4) pictures FROM the confluence, taken in the four cardinal compass directions (north, south, east, west), or one or more panoramic views FROM the confluence.
One (1) GPS photo (if a GPS was used) taken at the same location as the other photos. The photo must show the WGS84 position, and if your GPS allows for it, the altitude, reported error, and date/time.
Additional photos may be submitted, which have no content restrictions. Movies and audio files may also be submitted. The usual maximum total number of photos allowed for a visit is 10, which means up to 4 additional photos."
বর্ণনার ক্ষেত্রেও তেমনি কিছু নিয়ম মেনে চলতে হবে। ছবি ও বর্ণনার বিস্তারিত নিয়মাবলী ওয়েবসাইটের ইনফরমেশন সেকশনে পাওয়া যাবে। আরেকটা বিষয় হলো সবার ভ্রমণ তথ্যে যেন কনসিস্টেন্টসি থাকে সেজন্য জিপিএসের ডেটাম WGS84 হতে হবে। সাধারণত জিপিএসে বাই ডিফল্ট এই ডেটাম সেট করা থাকে যদি না আপনি পাল্টান। নিশ্চিত হবার জন্য তাই চেক করে নিতে পারেন।
জটিল একটা জিনিস জানলাম বস।
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
।ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট।
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
আগে জানা ছিল না। জানলাম।
দারুন তো! একটা নতুন আইডিয়া পেলাম বেড়ানোর জন্য
ধন্যবাদ তানভীর ভাই
আমি আগে এটা শুনিনি।
জানানোর জন্যে ধন্যবাদ।
বন্ধুদের কাছে একটু হাব-ভাব নিতে হবে।
আমিও এই জিনিসটা নিয়ে জানতে আগ্রহী ছিলাম। একদিন দ্রোহী'দার সাথে এইটা নিয়ে আলাপও হয়েছিলো মনে পড়ছে। পোস্টের অনেক ধন্যবাদ তানভীর ভাই।
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
আমারও এইটা নিয়ে জানার আগ্রহ ছিলো। একদিন মনে হয় দ্রোহী'দার সাথে এটা নিয়ে আলাপও হয়েছিল। অনেক ধন্যবাদ বিষয়টা নিয়ে পোস্ট দেবার জন্যে তানভীর ভাই।
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
জটিল তো, নিজের নামে নাম দেওয়ার বুদ্ধিটাও খারাপ না।
জটিল!!!
[আমার চারপাশ]-[ফেবু]-[টিনটিন]
বেরিয়ে পড়ার আগ্রহ জাগছে মনে।
-অয়ন
নতুন মন্তব্য করুন