সকাল।
- রাইত পোয়াইতে না পোয়াইতেই আইয়া পড়ছে ছাগলের চাক। যা, বাড়িত যা, যা কইতাছি
দুপুর।
- মাজ্ঞো মা মাজ্ঞো মা। পোলাপাইনডি কিতা গো? দুফর নাই আফর নাই, তোরার বাড়ি ঘর নাই? যা, বাড়িত যা, যা কইতাছি
সন্ধ্যা।
এই যে সকালবেলা আইয়ে হকুনের চাক, সইন্দা মইজ্যা গেলেও বাড়িত যাওনের নাম নাই। মাগো গো মা, এইডির মা বাবাও কি ডাক দোয়াই দেয় না। যা, বাড়িত যা, যা কইতাছি
এইভাবেই সকাল থেকে সন্ধ্যা আমার জ্যাঠিমণি বাড়িতে খেলতে আসা চার থেকে বারো বছরের বাচ্চগুলিকে খেদায়। নিজের ছেলেদের যতটা বকাঝকা করেন তারচেয়ে অধিক ক্ষোভ এই বাচ্চাগুলির প্রতি। মোটামোটি কর্কশ গলায় যতটা সম্ভব চেঁচিয়ে উনি ভিন ধর্মের বাচ্চাগুলিকে নিজের ছেলেপুলেদের কাছ থেকে দূরে রাখেন, ওদের ছোঁয়াচ থেকে দূরে রাখেন, ঘর থেকে শত হাত দূরে রাখেন। এইভাবেই তিনি ধর্ম পালন করেন, ঈশ্বর এর দেওয়া নসিহত এর কথা ভেবে জাতপাতএর কলাটা মুলোটাকে নিজের আস্তিনে সাজান। এটাই উনার কাছে বিপ্লব। একটা ঐশ্বরিক বিপ্লব
০২
সেদিনও তন্দ্রায় আচ্ছন্ন ছিল আমার রক্ত! সেদিনও স্বাধীনতার নামে একটা বিকৃত চিত্রনাট্য উপহার দেওয়া হয়েছিল আমাকে! আমার চৌদ্দ পুরুষ তাঁদের ভাড়াটে বানিয়ে কেটে পড়েছিল, সেদিনও বোবা ছিলাম আমি। রিফিউজির অভিসম্পাতে বাড়ির ইজ্জত যখন স্বাধীনতার সুফল কুড়াতে বাজারে নেমেছিল- সেদিনও নিরব দর্শক ছিলাম আমি। ... এরপর বহু দশক পেরিয়ে গেছে। বদলেছে সময়, বদলেছে কাল! কিন্তু আমাদের বদল হয়েছে কি? আমি তো সেই শূন্যতায় এখনো বিরাজ করি। পেছনে ফিরে তাকালেই দেখি পলাশীর ময়দান, যেখানে আমি শেষ বারের মতো চিৎকার করেছিলাম। এরপর আর আমাদের যৌথ খামার সাজেনি
০৩
নাম, কালীকৃষ্ণ আশ্রম। আশ্রমে মন্দিরে ঢুকতেই বড় বড় করে কিছু লেখা আছে। “ ঈশ্বর এক ও অদ্বিতীয়’’ কিংবা “পরমেশ্বর সবার দাতা’’ কিংবা “কৃষ্ণনাম জপে যে তার ভেতর ঈশ্বর বাস করে’’। এই আশ্রমেই পরিবার সহ থাকেন হাজার হাজার মুরিদ এর পীর নেপাল চক্রবর্তী। এটা উনারই গড়া আশ্রম। প্রতিদিন মানুষের ছয়লাপ। এই ভিড়ে ঠাকুরের জন্য দুধ সরবরাহ করতে আসেন একজন লোক। টাকার বিনিময়ে রোজ রাখা হয় এই দুধ। দুধ এর পাত্রটা উনি পাক-ঘরের বারান্দায় রেখে যান। সেখান থেকে দুধের পাত্রটা কালেক্ট করে সেটাকে তুলসিপাতা দিয়ে শুদ্ধি করা হয় এবং এরপর ঠাকুরের কাজে লাগে। এরপর পাত্রটা নিয়ে চলে যান হাসান মিয়া। রোজ আসতে যেতে উনি মন্দিরের গায়ে লেখা কৃষ্ণ নাম আর হরে কৃষ্ণ হরে হরে পড়ে ( জপে ) যান। কিন্তু ঈশ্বর তার দিকে তাকাননি কখনো
০৪
পৃথিবীর অসুখ করেছে, তো আমার কি? ইতিহাস স্বচ্ছকে অস্বচ্ছ বানিয়েছে, তো আমার কি? ধর্ষক ধর্ষিতাকে উপভোগ করতে বলেছে, তো আমার কি? মেঘবনে কাশফুলের বদলে হাড্ডির পাহাড় দেখা যায়, তো আমার কি? গণতন্ত্রের বুকে গণ খুন চলে, তো আমার কি? হাজারো শহিদের রক্তে উদ্ধার স্বাধীনতাকে খাবলে খাচ্ছে শৃগাল, তো আমার কি? পর্দা দিয়ে ঢেকে যাচ্ছে রাজতন্ত্র, তো আমার কি? বেশ্যারাও দেশে দেশে অরক্ষিতা, তো আমার কি? প্রধানমন্ত্রী বলেছেন - সবকিছু বিরোধীদের ষড়যন্ত্র, তো আমার কি? সর্বহারার এখন বুর্জুয়ার গান গায়, তো আমার কি
আমার আশপাশ একটা গভীর বেনোজালে ভাসছে আর আমি ইথারে গাইছি ‘শান্তি’র গান। আমি অপদার্থ, নির্বীজ, লোভী, লম্পট, পেশাদার, নষ্ট একটা এভারেজ মানুষ। মগজে কারফিও
০৫
সন্ধ্যা সাতটা থেকে আমার পাশের বাড়িতে সত্যনামসংকীর্তন চলছে। এর একঘণ্টা পর শুরু হইল উচ্চগ্রামে হরিনামসংকীর্তন। খোল কর্তাল সহযোগে হিন্দু ধার্মিক মুমিনদের উচ্চস্বরে 'হরে কৃষ্ণ হরে হরে' এর আর হিন্দু মুমিনাদের 'মাইকে' জানান দেওয়া উলুধ্বনি শুনতে শুনতে মনে হচ্ছে - এই বুঝি ঈশ্বর নাইম্যা আইল। এদের মতো হিন্দু ধার্মিকদের জন্যই মনে হয় 'ঈশ্বর’ হরিনামসংকীর্তন এর আসরে ফেবিকল খেয়ে আটকাইয়া পড়েন। তাই উনার সময় হয়না পৃথিবীর অন্য কোথায় সেই 'ঈশ্বরের সন্তানরা’ পুড়ছে কিনা তা দেখার। ঈশ্বর ভক্ত বৎসল তাই ভক্তদের দেওয়া লাছায় উনি আটকায়া থাকেন
আমি পাপী মানুষ তাই 'ঈশ্বর'কে সত্যি চিনলাম না। তাই আমার কাছে ঈশ্বর ধর্মবেশ্যা ও ধর্ম ভিরুদের সজ্ঞায়িত একটা কোলাজ হয়েই রইল
হে ঈশ্বর অনা-শাস্ত্রমতে নিজের শ্রাদ্ধটা আমি নিজেই সেরে গেলাম
০৬
এভাবেই আমার পূর্বপুরুষেরা পলাতক সেজেছিল, এভাবেই আমার বাপ দাদার প্রজন্ম পালিয়েছিল, এভাবেই আমি পালিয়ে বেড়াচ্ছি এবং এভাবেই আমার ভবিষ্যৎ প্রজন্ম পালিয়ে বেড়াবে নিজেদের অস্তিত্বহীনতায়
এভাবেই ওরা পালাবদল করে এসেছে, আবার চলেও যাবে। সে বলেছিল - হয়তো একদিন তোমার কাছেই ফিরে আসব। সেই থেকে অপেক্ষার শুরু! সেই প্রতীক্ষা 'হয়তো' এর জন্যে। সেই অপেক্ষা কখনো 'কান্নার রঙ' কখনো 'জ্যোৎস্নার ছায়া' হয়েছে। তবুও 'আমি কান পেতে রই' - হয়তো একদিন, সেই একদিন এর জন্যে। নদীর নাব্যতা কমে যায়, আবার ভরা আষাঢ়ে প্লাবন আনে। আমি জেগে থেকে শুনি - ''তবুও আবার সকাল আসে ওরা স্নান করে যায়, দু’জনেই মনে মনে বাংলায় গান গায়”
এর চেয়ে বরং হারিয়ে যাওয়া ভালো। .. তবে শেষবারের মতো তো একটা চেষ্টা দিতেই হবে। তুমি আমাকে গলা টিপে হত্যা করতে চাও? বেশ... তাই হোক। তবে আমার হাতেও কিছু আছে। তোমার হাত তো আমার কন্ঠ চেপে ধরেছে, কিন্তু আমার হাতগুলি একবার দেখেছ কি ?
০৭
চার বছর বয়েসে পঙ্গু হয়ে যাওয়া ছেলেকে আরও একুশ বছর কাঁধে বয়ে নিয়ে শেষে নিজের হাতে রক্তাক্ত করে গোমতীর জলে দম বন্ধ হয়ে মরার জন্য আঘাত করতে করতে ফেলে দিল এক বাপ। এবং ভাত নাই। দুই দিন পর পচা লাশটা উঠিয়ে এনে পুলিশ এর থেকে রেহাই পেয়ে ছেলেকে পোড়াতে পোড়াতে আকাশের দিকে তাকিয়ে বাপ কয় – হায় ঈশ্বর তোমার হাতে তুলে দিলাম
০৮
অনেক কথা বলা যায়না। আবার অনেক অনুভূতি প্রকাশ করা যায়না। তাই এভাবেই একে একে কথা আর অনুভূতিগুলি জমতে জমতে একটা পাহাড় তৈরি হয়। আবার এমনই হয় অনেক মিথ্যে কথা, প্রতারণা, সাহসহীনতা, শঠতা, মূর্খতা, নির্বুদ্ধিতা, বাটপারি, অসৎ কাজের খতিয়ান – এগুলি কখনো কারো কাছে প্রকাশ করা যায়না। তাহলে কি সত্যি প্রকাশ করতে চায় কেউ? চায় বৈকি, আমিও চাই। কিন্তু পারি না। তীব্র ঘৃণা বুকে নিয়ে বুকে রক্ত উঠে গেলেও বলা যায়না। সত্যিগুলি সত্যি সত্যিই অপ্রকাশিত পান্ডুলীপি হিসেবে ডুবে যায় এবং এইভাবেই আমার ইতিহাসে পৃথিবী হাসে। ক্লান্ত সভ্যতার নিয়ন আলোয় পাহাড়াদারেরা জেগে জেগে ঘুমোয়। আর আমাদের চোখে ঘুমহীন ভাবে জেগে থাকে 'মহিনের ঘোড়াগুলি'। এভাবে আবারও একদিন জীবাস্মের দেশটাকে দেখতে যাবো। আমি জানি ইতিহাসে ঠাই হয় তখনই যখন পায়ে পায়ে ল্যাজুরবৃত্তি করে খাবে পীরদের উচ্ছিষ্ট। বদলে যাওয়া সময় আজ ঈশ্বরের ফেলে দেওয়া নিরোদ এর প্যাকেট কুড়িয়ে ফেরি করে লাস্যময়ী ভাবনা এবং অফুরন্ত ইন্দন অযোধ্যা গুজরাট থেকে বাংলাদেশ অবধি কেউকেটাদের কৃতদাসেরা। জখমে বিরহে সঙ্গমে আতলামিতে আমি প্রথম ধাপ পার করে ফেলেছি এইবার কাঁটাতার আর বিষাক্ত হাইড্রোজেন তৈরিতে কোন পীর এর মুরিদ আমাকে আটকায়
০৯
শেষ কবে চঞ্চল হয়েছিল মন, ভুলে গেছি। শেষ কবে উদাসীনতা থেকে উত্তরণ পেয়েছিলাম, ভুলে গেছি। ভুলে গেছি গুনগুন করে গান গাওয়ার সুখ। ভুলে গেছি হেঁটে যেতে যেতে দেখা সবুজের বিলাস। আমি এখন আর গোমতীর তীরে হেঁটে যাইনা। শুনিনা অরিন্দম কাকার মুক্ত দেদার নদীর মতো বাঁশির সুর। আমি অনেক আগেই বাস্তুহারা হয়ে গেছি। তাই ছায়া আসেনা আশ্রয়ের জন্য। শুধু ভয়ানক অথচ শুভ্র শীথিল একটা নীরবতা আমার কানে কানে এসে কয় - তুই ভালো আছিস ? বেঁচে আছিস ? তোর গন্তব্য কোথায় ? তুই কি হারিয়েছিস ?
তাই ভাবি 'মানুষের উপর বিশ্বাস হারানো পাপ' নয়। বিশ্বাস করে লাথি খাওয়াটা বোকাচোদামির লক্ষন
১০
বেশ এটাই তবে কথা রইলো। তুই দেখে নিস, একদিন জাগবেই অস্তিত্ব। তুই স্থবির হয়ে থাক। নির্যাতিত উন্মাদনা শেষে আবারও জেগে উঠবে রংমশাল। কুকুরের মতো গোঙাতে গোঙাতে তোর পচনধরা গায়ে আমার বর্ণমালা সেদিন কথা বলবে। তুই দেখে নিস। আর মাত্র ক'টা দিন। এরপর মৃত্যুকে বুলেটের মুখে দাড় করিয়ে প্রশ্ন করব - কি বাঁচতে ভালোবাসিস? গণ দোহারে সেদিন একতারা বাজবে। কালাশনিকভের ঠুংরিতে নাচবে গণতন্ত্র। এবং তুই সেদিন দেখে নিস আমি নির্বীজ নই। আমি শালা জন্ম বাচাল
১০.১০.১২
মন্তব্য
ধর্মান্ধতা নিপাত যাক।
[আমার চারপাশ]-[ফেবু]-[টিনটিন]
আপনাদের করা প্রতিবাদের কর্মসূচিটার জন্য একটা নীরব সালাম ঠুকে গেলাম
আর রেখে গেলাম সুমনের একটা গানের লাইন। সিঙ্গুর, নন্দীগ্রাম এর পর জনজাতির নেতা ছত্রধর মাহাতোকে আজীবন জেলে পচিয়ে মারার জন্যে গ্রেপ্তার প্রসঙ্গে ছিল সুমনের প্রতিবাদঃ মরব আমি জানি। কাছেই গোরস্থান। মরার আগে গাইছি আমি ছত্রধরের গান
ডাকঘর | ছবিঘর
- কে বলেছে বলা যায় না, প্রকাশ করা যায় না! এই যে আপনি কতগুলো অপ্রিয় সত্য কথা বলে ফেললেন। হাইবারনেশনে গিয়েছিলেন কেন? তাতে কি দমবন্ধ করা অনুভূতির হাত থেকে বাঁচা যায়? এরচেয়ে কথা বলুন (মানে এভাবে লিখে যান, মন্তব্য করুন)।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
পান্ডব'দা, অনেক কিছু বলতে চাই। বলতে পারি কই। আরও বেশী করে বলতে হবে এটা জানি
০২
হাইবারনেশনে যাইনি। সময় নিয়ে গেছে এবং যায় বারবার
০৩
নাহ। বাঁচা যায়না। বরং আরেকটু কষ্ট বেড়ে যায়। এটা আপনি এভাবে বলে আরও বুঝিয়ে দিলেন
০৪
লিখতে চাই। কিন্তু অনেকসময় বড্ড ক্লান্ত লাগে
ধন্যবাদ আপনাকে অনেক দাদা।
ডাকঘর | ছবিঘর
ধন্যবাদ স্যাম'দা। একটা কিছু করতে হবে বলছিলেন, প্লীজ করবেন
ডাকঘর | ছবিঘর
আরে তাপস'দা অনেক দিন পর লিখলেন।
ভাল লাগল।
---------------------------------------------------------
ভাঙে কতক হারায় কতক যা আছে মোর দামী
এমনি করে একে একে সর্বস্বান্ত আমি।
দিন তো এভাবেই চলে যায়
ডাকঘর | ছবিঘর
লিখে যাও।
----------------------------------------------------------------------------------------------
"একদিন ভোর হবেই"
বিরোধী হয়ে
ডাকঘর | ছবিঘর
অনেক দিন পর তোমাকে লেখায় ফিরতে দেখে খুব ভাল লাগল তাপস
আর তারচেয়ে বেশি ভাল লাগল এইটে দেখে যে তোমার ভেতরে দাউ দাউ করে জ্বলছে আগুন।
এই আগুনটা নিভিয়ে ফেলো না কখনো---
আমি ঠিক জানি, একদিন তুমি, তোমার মত মানুষেরাই সারাবে পৃথিবীর সবচেয়ে গভীর ক্ষতটি--
পৃথিবীর গভীর অসুখ দাদা, এ সহজে ছাড়বে না। ওষুধ নেই কোত্থাও
একটাই করনীয় যতদিন বেঁচে আছি চলুন সব্বাই - জেগে থাকুন। বিরোধীতা করুন
ডাকঘর | ছবিঘর
ভাল্লাগছে আবার গায়েব হয়া যায়ো না কিন্তু।
_______________
আমার নামের মধ্যে ১৩
আমাকে আটকায় কে? মনে হয় সচলায়তন অনেকটাই
ডাকঘর | ছবিঘর
লেখা দারুণ হয়েছে। কোথায় ছিলেন, কেমন ছিলেন ?
এখানেই ছিলাম দাদা, এখানেই আছি, মনে হয় থাকবও
০২
ভীষণ খারাপ আছি। বলছি
ডাকঘর | ছবিঘর
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
জেগে থাকুন। বিরোধীতা করুন
ডাকঘর | ছবিঘর
---
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
জেগে থাকুন। বিরোধীতা করুন
ডাকঘর | ছবিঘর
চমৎকার।
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
ধন্যবাদ দাদা।
ডাকঘর | ছবিঘর
চমৎকার লাগলো,
একদিন জাগবেই অস্তিত্ব- হ্যাঁ সত্যি। মরে বেঁচে থাকারও একটা শেষ আছে, থাকতেই হয়। আশাবাদী হয়ে রইলাম।
ধন্যবাদ
স্বয়ম
শেষ হয়ে যেতে যেতে আমিও আশাবাদী হই
ডাকঘর | ছবিঘর
ধর্মান্ধতা নিপাত যাক।
facebook
সত্যিকারে এটাই তো চাওয়া। কিন্তু তা হয় কি? ধর্মান্ধরা তা হতে দেবেনা। সুতরাং সময় এসে গেছে নিজেদের মতো করে নেক্সট স্টেপ নেওয়ার। এখনই সময়
ডাকঘর | ছবিঘর
নিয়মিত লিখুন! আপনার লেখা আরো পড়তে চাই...
চেষ্টা করি মাঝেমাঝে
ধন্যবাদ আপনাকে
ডাকঘর | ছবিঘর
লিখতে থাকেন তাপসদা।
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
চেষ্টা করি ...
ডাকঘর | ছবিঘর
অনেকদিন পর লিখলেন...
ধন্যবাদ আপনাকে
ডাকঘর | ছবিঘর
নতুন মন্তব্য করুন