“......আমার আর কোথাও যাবার নেই। কিচ্ছু করার নেই।"
দূরত্ব চলছে। নিজের সাথেই। এবং সেই দূরত্ব একটা ভয়ানক আকার ধারণ করেছে ইদানিং। হতে পারে একটা জট লেগে গেছে। গত এক বছরে মোটামোটি অথর্ব জাতীয় প্রাণিতে রূপান্তরিত হয়ে গেছি। মনে হয় এইবার গা ঝাড়া দিয়ে উঠার সময় এসেছে। ভাবতে ভাবতে সংকল্প নেই - আর না; এখন নূতন উদ্যম দরকার। দু’এক দিন যা, একটু ছটফট করি। এরপর আবার সেই... সেই একই যায়যায় চলে যাই। চুপচাপ। সব উচ্ছ্বাস আর উত্তেজনা মিইয়ে যায় ধীরে ধীরে। নিস্তেজ নিঃসঙ্গতা নিয়ে আমি ঝিমাই ... আর ঝিমাই
০২
“এই শহর জানে আমার প্রথম সব কিছু। পালাতে চাই যত সে আসে আমার পিছুপিছু...”
গ্রামের নেট কানেকশান ভীষণ খারাপ। খুব একটা প্রত্যন্ত অঞ্চল নয় তবুও উন্নত প্রজন্মের নেট কানেকশান এখানে এসে পৌঁছায়নি। বিরক্ত লাগে এত্ত জঘন্য স্পীড নিয়ে। ঘুনে ধরা আদ্দিকালের রদ্দিমার্কা কম্পু যন্ত্রটাকে ঠোকরাতে থাকি। গত এক বছরে জেগে থাকা অবস্থায় বেশীরভাগ সময় নেটবন্দী হয়ে কেটেছে জীবন। অবাক লাগে সময়টাতো কেটেই যাচ্ছে। কেটে যাবেও এইভাবেই। আজকাল একটু ঘেন্না ধরে গেছে। কেমন জানি একটা বিষাক্ত ঘেন্না। ঘরের বাতাসেও একটা গন্ধ ভেসে আসে আমার নাকে। বুঝি দীর্ঘকাল একই বৃত্তে আটকে থাকলে এটা হওয়া অস্বাভাবিক কিছুই না। আমি বদলাতে চাই। একটু এদিক সেদিক ছোটাছুটি করি। কিন্তু সে আর কতক্ষণ। আবার খাঁচায় আসতেই হয়
আমার মফস্বল শহরটা খুব সবুজ। ইনফেক্ট আমার গোটা রাজ্যটাই সবুজ। তাই সবুজের সাথে সখ্যতা সেই ছেলেবেলা থেকেই। অনেক ভালো লাগার, অনেক ভালোবাসার অনুভূতি আছে আমার শহরকে ঘিরে। আছে ছেলেবেলার অনেক স্পর্শ এবং মুখরতার কলতান। প্রায় এক দশক বাদে নিজের শহরে ফিরে এসে প্রথম প্রথম এডজাস্ট করে নিতে অনেকটা কষ্টই হয়েছিল, লোহা আর যানজটের জীবন থেকে গ্রাম্য মাদকতায় ফিরে এসে। এখন সহজ হয়ে গেছে। স্মৃতির পাতাগুলি আবার খুলছে একে একে... আমার মলিন জীবনে খানিকটা রঙ লেগেছিল প্রথম প্রথম। একটা বছর শেষে শীত পেরিয়ে আরেকটা শীত প্রায় সমাগত। কিন্তু এখন সবকিছু ফ্যাকাসে লাগে রঙিন নয়
০৩
“গীতবিতানের শুকনো পাতায় বর্ষার গান। রবীন্দ্রনাথ একলা ভেজেন আমাকে ভেজান...’’
জটিল জীবন বোধের কঠিন সাতকাহনে জড়িয়ে আমরা সবাই বলতে ভালোবাসি – আগে অনেক ভালোই তো ছিলাম। কিন্তু সময়ের আগে ও পরে সেই কথাই পুতুল নাচের মতো ঘুরপাক খায় আবার লাট্টুর মতো ভনভন করে গোত্তা দেয়
এখন ভরা বর্ষার দিন চলে গেছে। গত কয়েক বছর ধরে বৃষ্টি দেখা ভুলেই গেছিলাম। সব পুষিয়ে নিয়েছি এইবার। টিনের চালের শব্দে বৃষ্টি বিলাসের সুখ বর্ণনাতীত। আকাশে মেঘ করলেই বৃষ্টির অপেক্ষায় থাকি। ... অনেকক্ষণ, অপেক্ষা! রাতের আঁধারটা দেখি। সাদা আকাশে চাঁদ কালো টিপ হয়ে মেঘের সাথে এক্কা দোক্কা খেলছে...
হঠাৎ কেউ কেউ বৃষ্টি নামায়। কখনো কখনো না বলেই আসে এই বৃষ্টি। ঝরে জল, সেই জল এর স্বাদ নোনতা হয়। সেই বৃষ্টিতে একা ভেজার সুখ। সেই নোনা জলও যে এত আনন্দের হয় তা অনেকদিন বুঝলাম
০৪
“তোমার তুলনা আমি খুঁজিনা কখনো বহু ব্যাবহার করা কোন উপমায়...’’
গত শরতে এসেছিলাম ফিরে। এখন আরেকটা শরত প্রায় যাচ্ছে চলে। অনেক হিসেব এরই মাঝে চলে গেছে। বদলেছে অনেক কিছুই। সেই কংক্রিটের শহরে খবরের কাগজের সাথে ভোরের আলো-হাওয়ায় জেগে উঠা আর এখন বেলা বারোটায় জাগাটা রপ্ত হয়ে গেছে ধীরে ধীরে। আরো একটা দুর্গোৎসব আবারও সমাগত। হিন্দু বাঙালিরা আবারও মেতেছে সার্বজনীন পুজোর কলতানে। ইন্টেরেস্টিং হল 'সার্বজনীন' ব্যাপারটা। এক সময় আসলেই গ্রামের পুজো সার্বজনীন মেজাজে চললেও এখন চাঁদাবাজির ধান্দায় এই সার্বজনীন ট্যাগ লাগানো সিস্টেমটা বড্ড কার্যকর। ফি বছর যা হয় এবারও পাড়ার দাদারা এসে পুজোর রসিদ ধরিয়ে দিয়ে গেছে। গত বছর যা দেখেছিলাম এইবার চাঁদার হাড় এর চেয়ে দেড়গুণ বেড়েছে। সবই নাকি সরকারের কার্যকলাপের জন্য। জিনিষপত্র থেকে বিশ্বমন্দা মায় শেয়ার মার্কেটের একটা খুচরো হিসেব এরা দিয়ে যায়। আমি নীরবে দেখি। বলি না শুধু একটা কথাই – এত্ত কিছু দোহাই না দিয়ে দেশ থেকে দুর্নীতি কমিয়ে আনলেই তো সব ল্যাটা চুকে যায় বাপ। সব সহজ হয়ে যায়। সিস্টেমের উপর দোষ চাপাচ্ছ কিন্তু সিস্টেমটা তো তোমাকে আর আমাকে দিয়েই। আমি আর তুমি না বদলালে সিস্টেম কাকে দিয়ে বদলাবে? কিন্তু আমি বলিনা। শুধু দেখি ক্ষমতার অলিন্দে এই মানুষগুলিরও কতটা বদল হয়েছে। আমি দেখি আমার ছোট্ট মফস্বল কতটা বদলে যাচ্ছে দ্রুত। আর আমার গোটা দেশ...
০৫
“ লজ্জা ঘৃণা রাগের পরে এটাও যদি থাকে এটাই দেবো তোমায় আর এই শহরটাকে...”
অধিকার ভেবে নিয়ে বোকার মতো অনধিকার চর্চা কিংবা ভয়ংকর আবেগ; আবার বিশ্রামের ক্লান্তি কিংবা ভালোবাসার ঠুনকো নিঃসঙ্গতা; সব মিলে একটা মৃত্যুসংকট তৈরি হয়। এক্সট্রিমিস্ট এর মতো হওয়া আর ঠকে যাওয়া কে আটকায়? বলাই চলে আত্মহত্যা নয় এইবার বিদায়ের নূতন পথ খুঁজতে হবে। চাঞ্চল্য চাপতে চেয়ে চুড়ুই পাখির মতো বৈকল্যের ঠিকানা থাকেনা
ছবি তুলতে ভালোবাসি বরাবর। নিয়ম কানুন খুব একটা জানা নেই। তবে ভালো লাগে বলে তুলি। এখানে আসার পর ক্যামেরাটা ঠোকাঠোকি বন্ধ হয়ে গেছে। ক্যামেরার সমস্যা, টাকা পয়সার টানাটানি, নিজেই খানিকটা চেষ্টা দিয়েও ফল হয়না। আমি হতাশ হই। আবার কিছু দিন গেলে চেষ্টা দেই। এই করেই চলে... মন খারাপ থাকে। ভার্চুয়াল জগতে উঁকি মারি। সচলায়তন আর ফেসবুক – এই দুই মিলে সংসার ধর্ম ভালোই চলে যায়। অনেক মানুষ যাদের ছোঁয়া যায়না যারা অনেক দূরে সেই অনাত্মীয় মানুষগুলিই সারা দিন জুড়ে আমার আশেপাশে ছোটাছুটি করে। আর আমিও সেই ট্র্যাকে ছুটি সবার পেছনে পেছনে
দিন আর রাত এক সমান লাগে। ভীষণ বৈচিত্রহীনতায় ভুগি। দিনের পাখি রাতের ঝিঁঝিঁ এবং লাল মাটির ভাঙচুর সব নিয়মিতভাবেই সারা দিয়ে যায়। আমার বাড়িটার বিরাট অংশ নানা ফল ফুল ভেষজ গাছে ভরা। পরিচর্যার অভাবে সবই এখন আগাছা লাগে। কখনো কখনো মনে ধরলে এগুলির কাছাকাছি হেঁটে যাই। বৃষ্টির দিনে ছোট বড় সাপের দেখা মেলে। পথ ভুলে এরা অন্দরমহলে চলে আসতেও পছন্দ করে। বাড়ির ঠিক সামনেই এই চত্বরের সবচেয়ে বড় মাঠ। কখনো কখনো টিলা বেয়ে উঠি সেখানে। এই মাঠ আমার আজন্ম শৈশবকে ধরে রেখেছে তার ঘাসের বুকে। এই মাঠের ধূলা মাটি কাদা এবং ঘাসের গন্ধ আমার শরীরে। আমি সেখানে মাঝে মাঝে গিয়ে দাড়াই। খোলা যায়গা বলে খুব হাওয়া দেয়। এই প্রজন্মকে সামনে খেলতে দেখি। আর ভাবি একটু বুড়ো হয়ে গেছি। এইভাবেই এখানে এই মাটিতে দিনের পর দিন মেঘ পিয়নের সাথে রোদের খেলা চলে; বৃষ্টির জলে মিশে থাকে বিশুদ্ধ আত্মমগ্নতা; আকাশের পথে ইচ্ছেডানা মেলে দেয় বেনামি কবিতার খাতা
০৬
“হাল ছেড়োনা বন্ধু বরং কন্ঠ ছাড়ো জোরে। দেখা হবে তোমায় আমায় অন্য গানের ভোরে......”
সব মিলিয়ে ভালোই আছে আমার লাল মাটির দেশ; আমার পার্বতী ত্রিপুরা। শুধু আমি সেই পুরোনো জীর্ণ একটা ক্যানভাস হয়ে গেছি। তবুও ডাক আসে সেই ডাক...
আয় স্বপ্নের সোয়েটার বুনতে শুরু করি। সামনেই শরত পেরিয়ে হেমন্ত দোলা দেবে; এরপর শীত।... চল এখন থেকেই স্বপ্ন দেখি নীরমহলে পাড়ি জমাবো; আমি জম্পুই হিলের চূড়ায় দাঁড়িয়ে কমলালেবুর রঙে হারিয়ে যেতে চাই; আঠারো মুড়ার সুউচ্চ পাহাড়ে দাঁড়িয়ে আমি সূর্যাস্ত দেখতে চাই; লংতরাই ভ্যালির ধাপে ধাপে হারিয়ে যেতে চাই সবুজের গহীনতায়। আমি যেতে চাই পিলাকের সুমহান ঐতিহ্যের টানে আর ঊনকোটিতে ভাস্কর্যের সন্ধানে। যাবো ভাঙা রাস্তায় গণ্ডাছড়ার কালাঝারিতে যেখানে উচ্চতা চম্প্রেং এর মিহি সুরে বাজে। মাঝখানে একদিন ছুঁয়ে যেতে চাই মন্দিরের আর দিঘির শহর চিরশান্ত উদয়পুর। একদিন ব্যস্ততা আমাকে ডেকে নিয়ে যায় উমাকান্তের ক্লান্ত মাঠে, রাজবাড়ির পুকুরে ডুব মারে একটা হাঁস, ব্যস্ততা পায়ে মেখে এগিয়ে যায় হকার্স কর্নার থেকে ওরিয়েন্টে - আমার আগরতলার ক্লান্ত পথঘাট আমাকে ডাকবে আবারও। আশার জাল বুনি জানুয়ারীর উদ্দেশ্যে। তার আগে অন্তত এই ডিসেম্বর অবধি অপেক্ষায় থাকতে চাই, আরেকটা ছুটির জন্যে
মেঘ পিয়ন
বৃষ্টি
আকাশকথা
ইচ্ছেডানা
১০.১০.১২
মন্তব্য
কোনো কোনো দূরত্ব নৈকট্য নির্মাণ করে!
তা ঠিক। তবে অভিজ্ঞতায় এর উল্টোটাই বেশী হতে দেখি
ডাকঘর | ছবিঘর
দারুন লাগল তাপস দা।
মানুষের বাস্তবিক অর্থের একাকীত্ব-বিষন্নতা আপনার লেখায় ফুটে উঠে।
অট: শেষের দ্বিতীয় ছবির বালক কি করিতেছে?
[আমার চারপাশ]-[ফেবু]-[টিনটিন]
আমরা সবার মনে হয় কোন কোনভাবে গণএকাকীত্ব এর শিকার
০২
ফুটবল নিয়ে খেলছিল। আমাকে দেখে দাঁড়িয়ে গেলো। আমি বললাম ঐ দিকে ফিরে দাঁড়া। সে দাঁড়াল। এরপর আমি একটা ক্লিক করলাম
ডাকঘর | ছবিঘর
একদম খুঁচিয়ে খুঁচিয়ে সুতো গেঁথে টান মেরে গেলেন দাদা...
বিষণ্ণতায় ভরা লেখাটি পড়ে মনটা খারাপ হয়ে গেল। বিদেশে কোন কারন ছাড়াই মাঝে মাঝে দেশের জন্যে মন খারাপ লাগে। এই এখন মাকে আর বোন কে খুব মিস করছি।
কতদিন টিনের চালে বৃষ্টির শব্ধ শুনি না।
ভাল থাকুন। পূজার শুভেচ্ছা।
ধন্যবাদ নীলকমলিনী দিদি
অনেকের সাথেই কথা হয়। অনেক পরিচিতজন আপনার বলা কথাটাই বলেন। সব্বাই দেশকে এবং তার পরিজনকে খুব মিস করেন
ডাকঘর | ছবিঘর
কড়িকাঠুরে --
আমরা সবাই সবার সুতোর টানে নেচে চলেছি
ডাকঘর | ছবিঘর
খুব নস্টালজিক হয়ে গেলাম।
এমনিতেই মন খারাপ ছিল, বেড়ে গেল।
কি বিষণ্ণ একটি লেখা
কখনো কখনো মনে হয় আমাদের প্রত্যেকের মধ্যেই কিছু বিষণ্ণতা জন্ম থেকেই প্রোথিত হয়
ডাকঘর | ছবিঘর
----------------------------------------------------------------------------------------------
"একদিন ভোর হবেই"
ধন্যবাদ
ডাকঘর | ছবিঘর
আমি আর তুমি না বদলালে সিস্টেম কাকে দিয়ে বদলাবে?
facebook
ডাকঘর | ছবিঘর
তোমার বুকে প্রথম প্রেম ঘুচে যাবার যন্ত্রণা
কান্না চেপে তোমাকে ঘুরতেই হবে ঐ পথ দিয়ে
পালাতে চাইলেই কি পালানো যায়
বরং মেনে নাও উপভোগ করো ঐ অত্যাচার
সে তোমাকে হয়ত করুণা করে শিখিয়েও দিতে পারে
বাঁচার নতুন ছন্দ।
------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
আমি এক গভীরভাবে অচল মানুষ
হয়তো এই নবীন শতাব্দীতে
নক্ষত্রের নিচে।
অনেক অনেক ধন্যবাদ প্রিয় কবি
ডাকঘর | ছবিঘর
কনক্রিটের শহর বড় দম বন্ধ লাগে, তার চেয়ে সবুজের সাথে সখ্যতাই ভাল। লেখা অসাধারণ লাগল। দ্বিতীয় ছবিটা মন ছুঁয়ে গেল, বাকিগুলি ও দারুন।
---------------------------------------------------------
ভাঙে কতক হারায় কতক যা আছে মোর দামী
এমনি করে একে একে সর্বস্বান্ত আমি।
সবটাই আপেক্ষিক। কেননা বেশী বেশী কোন কিছুই ভালো নয়। যখন একঘেয়েমী পেয়ে বসে তখন সব কিছুই ছন্নছাড়া লাগে স্যার
ডাকঘর | ছবিঘর
প্রথমে ধন্যবাদ কাব্যিক গদ্য আর ছবির পসরা নিয়ে ফিরে আসার জন্য। অনেক কিছু বলতে ইচ্ছে করছিল। পরে ভাবলাম থাক, কখনো কখনো নীরবতাই শ্রেয়।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
নীরবতার ভাষা কেন যে এত্ত সুন্দর হয় দাদা......
ডাকঘর | ছবিঘর
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
ধন্যবাদ নজরুল ভাই
ডাকঘর | ছবিঘর
ফিরে আসার জন্য ধন্যবাদ ভাইডি।
থ্যাংকস
বাই দ্য ওয়ে আপনিও কিন্তু অনেকদিন ধরে গায়েব। লেখাটেখা ছাড়েন কিছু
ডাকঘর | ছবিঘর
সবসময় আমি সেকেন্ড - কেউ না কেউ আমার মনের কথা বলে ফেলে আগেই - রবিবুড়ো এ কাজে সবচেয়ে পারদর্শী - কিন্তু তাই বলে ধুসর জলছবি ও?! আমার একদম মনের কথা ছিল এটাই ফিরে আসার জন্য ধন্যবাদ ভাইডি।
পাগলা তাশু ক্যারি অন-----
অনেক ধন্যবাদ ডিয়ার স্যাম ম্যান
ডাকঘর | ছবিঘর
ছবিগুলো চমৎকার হয়েছে তাপস'দা
--------------
বাপ্পিহায়াত
ধন্যবাদ আপনাকে
ডাকঘর | ছবিঘর
গুড, লেখায় একটা কেমন যেন প্রত্যয় খুঁজে পেলাম, এটা ধরে রাখতে হবে। ওয়েল্কাম ব্যাক
থ্যাঙ্কস বদ্দা
ডাকঘর | ছবিঘর
নতুন মন্তব্য করুন