মন খারাপ হতে ঠিক কোন কারণ লাগেনা। কখনো কখনো এমনিই মন খারাপ হয়ে যায়। কোন দৃশ্য যখন ভ্রমান্ধ দৃশ্য হয়ে বায়স্কোপে ফুটে উঠে ঠিক সুপান্থ দার গল্পগুলির মতো তখন একটা উদ্ভ্রান্ত সম্ভাষণ সৃষ্টি হয়। বেশ কিছুদিন ধরে ডুবে আছি সেই গল্পগুলিকে নিয়েই। একটু একটু করে জমা করা বিশ্বাস কিংবা বোধ যখন হঠাত ছাই হয়ে যায় তখন কষ্ট হয়না, কারণ কষ্ট শব্দটা সেই অনুভূতির কাছে ফিকে পড়ে যায়। কেমন জানি একটা হতাশা; এই হতাশা জিনিষটা প্রত্যেকটা মানুষের চিরন্তন। হয়তো কম, কিংবা বেশী, তবে আছে সবার জন্যেই
আজ রাতে চাঁদ হেসেছে, আজ চাঁদের বাহারি রূপের জৌলুশে সব দিওয়ানা
আমি কবি হতে পারতাম চাঁদ দেখে,
তবে ক্যাকটাস বেয়ে শীর্ণ জরাগ্রস্ত ঠোঙ্গার ঘরে
ভয়ানক ওক তোলা গোঙানিতে আর পাশের বাড়ির মিস্ত্রীর ঠকাঠক শব্দে
বাণ আসে। আমি রোমান্টিক হয়ে গেলাম,
এইবার শ্রাদ্ধ সারব মাতৃ ভাষায়।
এবং
শুয়োরের বাচ্চা যা কিছু তোর অবশিষ্ট আছে
সব চেটেপুটে খাবো
এখন
কবরে শেয়ালের কান্নাটাও স্পষ্ট
এইভাবে জোয়ার ভাটার আনাগোনা চলতেই থাকে। যদিও বাস্তব জীবনে জোয়ার আর ভাটা কি জিনিষ তা দেখিনি এখনো। ছেলেবেলার জিওগ্রাফি বই এর জ্ঞান আর বড় বেলার সাহিত্যের পাতায় আরোহিত কথকতাই আমার কাছে জোয়ার ভাটা। মধ্যেমাঝে মিশ্র কিছু অনুভূতিরা এসে ভিড় করে। তখন আমি পালাতে চাই। পালাতে চাই সেইসব অনাকাঙ্ক্ষিত ঋজু উচ্ছ্বাস থেকে। তখন বই পড়তে ভালো লাগে। কোথাও দূরে চলে জেতে ভালো লাগে। সেই অনেককাল আগে থেকেই এইভাবে পালিয়ে যাচ্ছি অভ্যেসের তাড়নায়। ইদানিং আবারও এমন একটা কিছু ঘটে
হেঁটেছি আবার তোমার ছায়ায় বহুদিন
নীরব জাতিস্মর হয়ে। জেগে গেছে অনেক গিরিখাত, তবুও
অধরা তোমার চুমু। আমি নপুংসক ছিলাম না, বুঝলে।
আমি কবিতা লিখতে চেয়েছিলাম শুধু, নিছক প্রেমের কবিতা
কিন্তু গণকবরে আমার স্থান হল না কেন ?
দেশজুড়ে আগুন লাগিয়ে আমি ঘাতক হয়ে গেলাম মিছিমিছি
কে আমাকে নালায় ধাক্কা দিয়েছিল?
তুমিই তো ছিলে পেছনে। তাই না ?
জানি
আমি সব জানি। শুধু বলি না কিছুই! পচা গন্ধ হৃদপিন্ডে জড়িয়ে আমিও ঘাতক হই
সিস্টেমের আর প্রগতিশীলতার নাকে এখন আমি ইন্টারফেয়ার করি। তোমার মধ্যে নয়
তবুও রাত হলেই গণকবর থেকে আর্তনাদ আসে, আমাকে ডাকে
সিসিফাস আর রবীন্দ্রনাথ একসাথে পাথর ঠেলে নিয়ে যায়...
কেরোসিনের বাতি নিয়ে কাব্যের সলতে পাকায় এক খ্যাপাচোদা কবিতার দালাল
দূরে গিয়েই অনেক কিছু ভুলে থাকা যায়না। তবে চেষ্টা করা যায়। ইদানিং সন্দীপন চট্টোপাধ্যায়কে জানার পালা চলছে। কঠিন/সহজ জাতের গদ্য লেখেন এই মানুষটি। ‘হিরোশিমা মাই লাভ’ বেয়ে ‘কোলাজ পড়ার ইচ্ছে পুষে রেখেছি। দিন কে দিন কেমন জানি অলস অকর্মণ্য হয়ে যাচ্ছি। আগে নূতন বই পড়ার জন্য কেমন একটা মাদকতা ছেয়ে থাকত। এখনো আছে; তবে কি জানি একটা মিসিং... আমি সেই ‘মিসিং পার্টটা খুঁজে বের করতে পারিনা। তবুও কেন জানিনা অনেক হতাশা আমাকে ঘিরে ধরে। এটা কি মানবিক বিভ্রম, ঠিক বুঝতে পারিনা। মনে হয় অপ্রাপ্তির হিসেব যে জানেনা সে বুঝতে পারবে না এই বিভ্রম। আমি যতটুকু জানি তারচেয়ে আরেকটু ভালো জানার প্রয়াস করতে পারি; কিন্তু না জেনে প্রকাশ করতে যাওয়াটা একটা বাতুলতা ছাড়া আর কিছুই নয় – এই জিনিষটা বুঝতে আমার অনেক সময় লেগে গেছে
মৃত্যুকে প্রতিহিংসাও ভয় করে
রগচটা দৃষ্টি দগদগে ক্ষত
ইজ্জতের অমানুষিক ছ্যাঁচড়ামি
কত অকাল বৃষ্টির দিনে শরতের শিওলির গন্ধ বেমানান লাগে
আমি বাঁচতে চেয়েই ঠকে গেছি
ঠকে গেছি ইজ্জত ঢাকার প্রয়াসে
লাঙল তুলে নিতে পারিনি চাষের জন্য
বড্ড ক্লান্ত আমার বিষাক্ত উত্তেজনা
বিছানায় ছটফট উদ্যোমী আক্রোশ আর ক্যাকটাসের ফালাফালা সফেন গম্বুজ
রক্ত স্বল্পতা নেই মনে হয় আমার
আত্মহত্যা করার মোরোদ নেই বুকে
খাদ্যাভাব নেই যদিও তবুও
না খেতে খেতে যদিও পাকস্থলী শুকিয়ে গেছে অনেকটাই
শ্রম দিতে না পারার ভ্রান্তি ব্যর্থতা চেটেপুটে খেয়ে বৈরাগ্য জন্মেছে
ভীষণ ভয় করছে
এসো মৃত্যু তোমার কোলে আজ ঢলে পড়ি তোমাকে বরণ করি
এই পৃথিবীতে যত জিনিষ আছে তার মধ্যে নিজেকে প্রকাশ করার সবচেয়ে বেশী সুযোগ পায় মানুষ। দাড়িওলা ঠাকুর তাঁর ‘সাহিত্যের পথে প্রবন্ধগুচ্ছের একটা যায়গায় বলেছেন - মানুষ মাত্রই নিজেকে প্রকাশ করতে চায়। প্রকাশ মানেই নিজের ভেতরটাকে জাহির করা। যে যেভাবে পারে নিজেকে জাহির করে। আমিও তাঁর ব্যতিক্রম নই। নদী অভয়ারণ্য সেই কবে থেকেই আমার প্রথম প্রকাশের মাধ্যম হয়ে গেছে তা নিজেই বুঝে উঠতে পারিনি এখনো। সবুজের কাছে কেন জানি আমার একটা ঋন আছে। বুঝতে পারি গ্রাম পাহাড়ে বড় হয়েছি বলেই এই অবস্থা গড়ে উঠেছে। অনেককে মুগ্ধতা প্রকাশ দেখেছি – বাহ, কি সুন্দর, ঠিক ছবির মতো সুন্দর। মনে হয় ছবিতে কোন জিনিষের সৌন্দর্য আরেকটু বেশী সুন্দর হয়ে প্রতিফলিত হয়। ক্যামেরা নেই আপাতত, ধার নেওয়ার সুযোগগুলি অনেক দূরে – তাই আপাতত পুরোনো স্ম্রৃতি টাঙ্গিয়ে দেই নূতন কিছু করার আশায়। সব কিছুই একদিন বদলে যায়। চেইঞ্জ – জিনিষটা সহজাত। তবে প্রকৃতির একরৈখিক বদল পীড়া দেয়। তাই প্রায় দুই বছর আগে ঘুরে আসা গোমতী অভয়ারণ্যের সাথে এখনকার গোমতীকে মেলাতে পারিনা, যেমন মেলাতে পারিনি দুই বছর আগেও, সেই বিশ বছর আগের গোমতীর জলের তরঙ্গের সাথে। আমি বসে বসে পুরোনো ছবি মেরামত করি
বিসর্জনের ঘণ্টা অবশেষে বেজে গেলো। শব্দগুলি মাথায় কিলবিল করে, যদিও হ্যালুসিনেশন এর দাপটে কোন শতাব্দী বঞ্চিত ঋষির মতো বাণী আউরাতে পারিনা; সুতরাং আমার কোন মুরিদ খরিদ করা হয়নি জীবনে। সন্ধ্যারাগে সেতার শুনেছ তুমি? কিংবা মেঘ-মল্লার গান? গীতবিতানের ঠুংরি বড়ই আনমনা করে দেয়। ভালোলাগার একমুখী কলতান সৃষ্টি হয়।কিন্তু বিষের বাঁশি বেজে উঠলে তাতেও পচন ধরে। তুমি পচে গেছ, তোমার হৃদয় পচে গেছে। গোমতী এখন বন্যা নামায় না, তাই আমার হৃদয়ের মলিনতাগুলিও ধুয়ে যায়না। বিষাক্ত কালান্তর এর ব্যাধি নিয়ে মুখে থুথু জমে আছে, আর মগজে চলছে কারফিও... বহু বছর ধরে পর শুরু হওয়া প্রক্রিয়ায় আমি একটা সাদাকালো মানুষ হতে শুরু করেছি। এইবার যেমন খুশি তেমন সাজাও ... ..
ভালোবাসা ঠুনকো আবেগ মিথ্যে আশ্বাস পুড়ে ছাই হোক
ছাই রঙ বুকে মেখে আমি কবরের দিকে হেঁটে যাবো
পুড়ে যাক গহীন অরণ্য পুড়ে যাক বাস্তবতা
শিয়রে জেগে থাকুক মৃত্যুমুখর ভালোবাসা
তবে ইচ্ছে গুলি হারিয়ে যায়নি। সব স্বপ্ন ফুরোয়নি। ইতিহাসের পথ নয়,বর্তমান বেয়ে ইচ্ছেডানা মেলে দিলাম। কংক্রিটের দেয়ালটা ভাঙেনি। তবে ভাঙন ধরেছে শরীরে এবং মনে। নিজেকে জানার জন্য এই একটা জীবন হয়তো যথেষ্ট নয়। কেননা – ‘কেউ কথা রাখেনি’। তবে আজও ভাবি – এমন হতে পারেনা যে কেউ কথা রাখবে না। কেউ না কেউ রাখবেই... এই বিশ্বাস কেন জানি উপড়ে ফেলতে পারিনা। তাই একটা ভরসা হয়। এই ভরসা গেয়ে শুনায় আমার দৈনন্দিন জীবনে ছেয়ে থাকা একটা মানুষ। বহু বছর ধরে তিনি আমার নিত্য সহচর হয়ে গেছেন। ‘ফিঙে পাখিটাকে এখনো দেখা হয়নি। তবে যখন গেয়ে উঠেন সুমন – “ভরসা থাকুক টেলিগ্রাফের তারে বসা ফিঙের লেজে ...” তখন ভরসার গান বাধতে ইচ্ছে করে
০২
অতল তুমি আমার দিকশুন্যে | flickr
চরাচর ব্যপ্ত দিনান্তে | flickr
ব্যস্ত নীরবতা আর গহীন বিচরণ | flickr
১২.১১.১২.
মন্তব্য
ধন্যবাদ সৃষ্টিছাড়া
ডাকঘর | ছবিঘর
২য় ছবিটা দারুন!
__________________________
বুক পকেটে খুচরো পয়সার মতো কিছু গোলাপের পাঁপড়ি;
ধন্যবাদ ক্রেসিডা
ডাকঘর | ছবিঘর
শেষের দুই ছবিরই দিগন্ত বেশ বাঁকা! মাছিটাও কেমন ম্রিয়মাণ মনে হল, কি ব্যাপার?
facebook
হ্যাঁ। শেষেরটা প্রায় এমনি ছিল, আর তার আগেরটা ফ্রেমিং করা
সব সময় কি আর সব ভালো থাকে? তাই বলতে পারি বিষণ্ণতার শুকনো মরশুম চলছে, আবার কেটেও যাবে
ডাকঘর | ছবিঘর
প্রথম ছবিটা মনের মধ্যে একটা বিষণ্ণতা তৈরী করেছে। পোকা-মাকড়ের ছবি ভালু লাগে না আমি ভয় পাই
--------------------------------------------------------
আমি আকাশ থেকে টুপটাপ ঝরে পরা
আলোর আধুলি কুড়াচ্ছি,
নুড়ি-পাথরের স্বপ্নে বিভোর নদীতে
পা-ডোবানো কিশোরের বিকেলকে সাক্ষী রেখে
একগুচ্ছ লাল কলাবতী ফুল নিয়ে দৌড়ে যাচ্ছি
বিষণ্ণতা একটা মগ্ন প্রত্যয়
একটা তো পিঁপড়ের ছবি, আর আরেকটা মাছি। সবগুলি একটা সিলেক্টেড এরিয়া বা রেইঞ্জ থেকেই ক্যাপচার করা। ভয়ের কিছুই নেই। ডিপ ফরেস্টে যাওয়া হয়নি কখনো ? একবার ঘুরে আসেন এমন কোন জায়গায়, দেখবেন প্রকৃতির এই সৃষ্টি ভয় নয়, আনন্দ দেবে
ডাকঘর | ছবিঘর
ছবি ও লেখা দুটোই ভালো হয়েছে তাপস দা।
অমি_বন্যা
ধন্যবাদ আপনাকে। আপনারা দুজনই সচল পাঠক তো? কিন্তু অন্যজনকে কিছু লিখতে বা মন্তব্য করতে দেখি না যে ?
ডাকঘর | ছবিঘর
অন্যজন পড়ে, মন্তব্য করা হয় না। তবে দুজনই একনিষ্ঠ সচল পাঠক ।
অমি_বন্যা
কি রে তোপসে? মন খারাপ তোর? কি সুন্দর ছবি যে তুলিস!
হুম। সামান্য
থেঙ্কু দি
ডাকঘর | ছবিঘর
সচলের সবাই এত ভালো ছবি তোলেন কেন!
আরে আমি তো চুনোপুঁটি। সচলে বাঘাবাঘা সব ফুটুরে'তে ভরপুর - লোচন বক্সী, শাওন দা, সুহাস ভাই, ফাহিম ভাই, শারাফুল আলম ভাই, অণু ...... এদের ছবি দেখে দেখেই দিন কাটে
ডাকঘর | ছবিঘর
হুউমম ওদের ছবি দেখতে দেখতেই আমি বড় হয়েছি
ইয়ে, কাল লেখায় দু'একটা বানান ভুল চোখে পড়েছিল, বলা হয়নি।
ও তাহলে আপনি এদের ছবি দেখে দেখে বড় হয়ে গেছেন; তাইলে এইবার আপনি ছবি দ্যান। কি শিখলেন এত্তদিনে ? আমি এখনো ছোট, তবে বড় হয়ে এদের মতো জোশিলা ফটুরে হৈবার চাই
০২
আরও দুই একটা বানানও ভুল আছে । আরোহিত-টা আহোরিত লিখতে গেছিলাম মনে হয়। ঠিক্কৈরাদেমু বানান। থেঙ্কু
ডাকঘর | ছবিঘর
ধন্যবাদ যুমার
ডাকঘর | ছবিঘর
এই মুহূর্তে আমার জন্য একদম ঠিক কথা।
ছবির কথা নতুন করে আর কি বলব
---------------------------------------------------------
ভাঙে কতক হারায় কতক যা আছে মোর দামী
এমনি করে একে একে সর্বস্বান্ত আমি।
আরে সবই তো বুঝলাম। কিন্তু মন খারাপ করার দরকার নাই স্যার
০২
আইচ্ছা, কিছু কৈতে অইব না। কিন্তু আপনি যে দিন কে দিন ফাঁকিবাজ হইয়া যাইতেছেন তা কি খেয়ালে আছে? ঐ যে কয়দিন আগে টো টো কইরা আইলেন এই নিয়া ও ছবি নিয়া পোস্ট কো ? আর রন্টু'র দেখি একেবারেই পাত্তা নাই? ক্যামনে কি
ডাকঘর | ছবিঘর
তিনটা দশকের পথও পেরোয়নি অমন মানুষের কাছ থেকে এমন হতাশার কথা শুনতে চাই না। কিছু দিনের জন্য নিজের পরিপার্শ্ব থেকে বের হয়ে আসুন। না, ছুটি নয়। একটা আপাত অজানা ভূমিতে নিজেকে সোজা করে দাঁড় করানোর কথা ভাবুন। কাজে ডুবে যান পায়ের তলা থেকে চুলের ডগা পর্যন্ত। এভাবে কাটিয়ে দিন কয়েকটা বছর। তারপর একবার পিছনে ফিরে তাকান। দেখবেন আপনার সাফল্য আপনাকে আনন্দে উদ্ভাসিত করবে।
হিমালয়ের দক্ষিণবাহিনী নদীগুলো এক একটা হরিতের জননী। তার স্তন্যপান করে এই অববাহিকার তৃণ থেকে বৃক্ষ বা কীট থেকে অতিকায় প্রাণী সবাই কেমন অদ্ভূত সবুজ হয়ে ওঠে।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
হুম। জানুয়ারির দিকে তাকিয়ে আছি দাদা। বিস্তারিত বলছি এক দু দিনের মধ্যেই
পান্ডব দা, ধন্যবাদ বললাম না
০২
আসলে আমার গোটা ত্রিপুরাটাই সবুজ। দুই তৃতীয়াংশ বন ও পাহাড়ে ঢাকা, এবং এর মধ্যে বয়ে গেছে ছোট ছোট সব পাহাড়ি নদী। আসুন না সময় করে একবার এইদিকে?
ডাকঘর | ছবিঘর
ধন্যবাদের কোন প্রয়োজনই নেই ভ্রাতা! সুসংবাদের জন্য সাগ্রহে অপেক্ষায় আছি।
কেমন করে যেন সীমান্তটা পার হবার সময়ই আর হয়ে উঠছে না। আমার মন সেই কবে থেকে উদ্বেলিত হয়ে আছে। পিতৃভূমির পবিত্র মাটিতে মাথা ঠেকানোর জন্য আমি আকুল হয়ে আছি। মরে যাবার আগে একবারের জন্য হলেও আগরতলা, শিলচর, গুয়াহাটি, ইম্ফল, আইজল, কোহিমা, ভালুকপঙ হয়ে নাহারলাগুন পৌঁছাতে চাই।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
আমাকে সাথে নিয়েন পান্ডু'দা !!
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
কীর্তিনাশা - দাদাও আসবেন। খুব ভালো, চলে আসেন
ডাকঘর | ছবিঘর
আমিও অপেক্ষা করব দাদা
ত্রিপুরা হয়ে নাহারলাগুন এর এই সম্পূর্ণ সফরে যদি পারি আপনার সঙ্গেই থাকব, কথা দিলাম। শুধু কবে আসবেন এটা জানিয়েন......
ডাকঘর | ছবিঘর
ভরসা জারি থাকুক।
সেটা হারিয়ে গেলে আর কিছুই কি বাকি থাকে ? তাই হারাতে হারাতেও আমরা সব্বাই আঁকড়ে ধরি
ডাকঘর | ছবিঘর
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
ধন্যবাদ কবি
ডাকঘর | ছবিঘর
উদাস আছেন মনে হলো। প্রথম ছবিটার জলাভূমিটা কি নদী? কোন জায়গা এটা?
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.--.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.
সকল লোকের মাঝে বসে, আমার নিজের মুদ্রাদোষে
আমি একা হতেছি আলাদা? আমার চোখেই শুধু ধাঁধা?
সামান্য......
০২
হ্যাঁ নদী। গোমতী নদীর উৎসস্থল। গোমতী অভয়ারণ্য, ডুম্বুরভ্যালী, ত্রিপুরা
ডাকঘর | ছবিঘর
মন খারাপ করা বিকেল মানেই-----?
আরে ঠা ঠা করে হেসে উঠেন - অনেক কাজ বাকী - - -
......মেঘ করেছে, দূরে কোথাও দু-এক পশলা বৃষ্টি হচ্ছে
ডাকঘর | ছবিঘর
মন খারাপের আড়তদারি নিয়ে বসেছিস তো!
হুম। নিবি কিছু ?
ডাকঘর | ছবিঘর
এই লেখাটা পড়তে পড়তে নিজের মনটাই কেমন এলোমেলা হয়ে গেলো...
শেষ ছবিটা অদ্ভুত সুন্দর!
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
মন এলোমেলো হলে ক্যামনে হবে দিদিমণি ...... অনেক দিন তো ফাঁকি দিচ্ছেন। একটা লেখা দ্যান তো দিকি
ডাকঘর | ছবিঘর
শেষ ছবিটা অসাধারন লাগলো
থ্যাঙ্কস পদব্রজী
ডাকঘর | ছবিঘর
দারুণ লেখার হাত আপনার !
ছবিও অসাধারণ তুলেছেন !
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
অনেক ধন্যবাদ দাদা
ডাকঘর | ছবিঘর
ছবি আপনি বরাবরি ভালই দেন। কিছু কইলাম না তাই। কিন্তু মন খারাপ ভাল হইছে তো? বেশ কয়েকদিন্তো গেল?
যদি ভাব কিনছ আমায় ভুল ভেবেছ...
মন একটা ভ্রান্ত ধারমা কখনো মেঘ তো কখনো বৃষ্টি
ধন্যবাদ। কিন্তু মিয়া আপনি দেখি অনেকদিন হল কিছু লিখছেন না ?
ডাকঘর | ছবিঘর
নতুন মন্তব্য করুন