দুর্গ মানেই পাইক বরকন্দাজ, গোলা বারুদের ঝাঁঝালো গন্ধ, অস্ত্রের ঝনঝনানি। দুর্গ মানেই গুপ্তচর, সৈন্য, সেনাপতি, শোষণ-শাসন, ক্ষমতার চক্রান্ত। কিন্তু রূপকথা আসলেই দুর্গ আসবেই অবধারিত ভাবে, থাকবে সেখানে বন্দী দীঘল কেশের রাজকন্যা, না হয় ঘোড়া দাবড়ানো রাজকুমার, কখনো রক্তচোষা প্রেতাত্মা। কিন্তু এমন দুর্গ কি থাকতে নেই যা হবে এক আসল রূপকথার রাজ্য! কেবলই কোমল, সুন্দর, মোহময়তার স্থান সেখানে, নেই কোন অস্ত্রাগার, প্রহরীর টহল দেবার জায়গা, পালাবার গুপ্ত পথ, পাল্টা আক্রমণ চালাবার নানা ব্যবস্থা। হবেই বা না কেন, এমন দুর্গ কিন্তু একটি হলেও আছে আমাদের গ্রহে। নামেই দুর্গ কিন্তু ভেতরে বয়ে চলে কল্পলোকের সাথে পাল্লা দিয়ে বাস্তবের স্থাপনা, নকশা, কারুকার্য। এ যে রূপকথার দুর্গ, মিছি মিছি নয়, সত্যিকারের আসল রূপকথা! সঙ্গী হবেন নাকি বন্ধুরা কল্পনা ও বাস্তবতার সেই মিলন স্থলে—বাভারিয়ার নইসোয়ানস্টাইন দুর্গে!
অনেক অনেক দিন আগে এক দেশে ছিল এক রাজা, অবধারিত ভাবেই পরমা সুন্দরী রানী ও তাদের দুই রাজপুত্র। সেই দেশটি পাহাড় ঘেরা, সবুজ বন ছাওয়া, সুনিবিড় শান্তিতে মোড়া। রাজ্যের নাম বাভারিয়া, বর্তমানের জার্মানিতে অবস্থিত এই আলপাইন ভূখণ্ডের বড় রাজপুত্র ল্যুদভিগ ( ২য়) খুব অন্য ধরনের মানুষ, আর দশজনের মত শাসন, অর্থ, রাজ্য নিয়ে মত্ত না থেকে তার খেয়ালী মন মেতে ছিল নিজের সৃষ্ট কল্পরাজ্যে, অস্ত্রের ঝনঝনানিতে নয়, সঙ্গীতের মূর্ছনায়ই জীবনের রাজা হবার সার্থকতা খুঁজে পেতেন তিনি। ও বলা হয় নি, বাবার মৃত্যুর পর ১৮৬৪ সালে মাত্র ১৮ বছর বয়সে বাভারিয়ার সিংহাসনে অধিষ্ঠিত হন আমাদের রূপকথার রাজা,যার আরেক নাম ছিল রাজহংস রাজ! তার পরপরই তিনি মেতে ওঠেন আপন মনের গহন থেকে উঠে আসা ধারনা নিয়ে সৃষ্টি সুখের উল্লাসে। সেই সময়ের বিখ্যাত সুরকার রিচার্ড ভ্যাগনার ছিলেন তার অতি আপনজন, নিজের রচিত অপেরা দিয়ে মুগ্ধ রাজচিত্ত এতটাই বিমোহিত করেছিলেন ভ্যাগনার যে রাজা ল্যুদভিগ বন্ধুর রচিত এক অপেরাকে যথাযোগ্য মর্যাদা দিয়ে মহাকালের বুকে অক্ষয় করে রাখবার মানসে এক দুর্গ গড়ার পরিকল্পনা করেন, যা হবে আনন্দ-উচ্ছাসের সূতিকাগার। সেই দুর্গের নির্মাণ কাজ শুরু হয় তার সিংহাসনে বসার পরপরই ১৮৬৯ সালে, চলে ১৮৮৬ সাল পর্যন্ত, এবং এখন পর্যন্ত রাজার কল্পিত মূলনকশা অনুযায়ী কাজ আর সম্পূর্ণ করা সম্ভব হয় নি। এই সেই নইসোয়ানস্টাইন দুর্গ।
এমন খেয়ালি শাসকের কথা শুনলে অবশ্য একটু বিরক্তই লাগে, জনগণের কষ্টের ফসল বিনা আয়েশে তারা বিলিয়ে দেয় ভোগলীলায়, আগ্রার তাজমহল থেকে শুরু করে মিশরের পিরামিড- কোন রাজকীয় স্থাপনা এই নিয়মের ব্যতিক্রম! কিন্তু আমাদের রাজা ল্যুদভিগ এদিক দিয়েও ছিলেন অনন্য, সম্পূর্ণ নিজের উপার্জন দিয়ে এই খেয়াল চরিতার্থ করে ছিলেন তিনি, রাষ্ট্রীয় কোষাগার থেকে লুণ্ঠন করে নয়। সুবিশাল কর্মযজ্ঞের এক পর্যায়ে বিশাল অঙ্কের অর্থ ঋণ করতে বাধ্য হন তিনি, তারপরও জনগণের করের টাকায় হাত দেন নি কখনোই, বরং এই উচ্চাভিলাষী স্থাপনার কাজ সম্পূর্ণ হবার আগেই প্রায় দেউলিয়া হয়ে পড়েন রাজা নিজেই! এমন তথ্যগুলো পাবার পর স্বাভাবিক ভাবেই রাজার প্রতি একটা টান চলে এসেছিল,মানুষতো ভাবেই সবসময়, আমি যদি রাজা হইতাম, তয়লে খবর আছিল! কিন্তু সত্যিকারের কজন রাজা এমন কাজ করতে পারে?
সেই সাথে জানলাম অনেক বছর ধরেই বিশ্বের সুন্দরতম দুর্গের স্বীকৃতি এই বিশেষ দুর্গটির দখলে,ওয়াল্ট ডিজনির স্লিপিং বিউটি কার্টুনে কিন্তু আমাদের এই রূপকথার দুর্গের মডেলই হুবহু ব্যবহার করা হয়েছে। গত বছরের অক্টোবরে বাভারিয়া ভ্রমণের সময় অবশ্য গন্তব্যের তালিকায় ছিল এই মুগ্ধ বিস্ময়।
ছবির মত সাজানো শহর ফুসেনের আস্তানা থেকে মাত্র মাইল দূরেই আমাদের গন্তব্য। কিন্তু দর্শনার্থীদের অতিরিক্ত ভিড়ের কথা চিন্তা করেই একটু সকাল সকাল কুয়াশা শরীরে মাখতে মাখতে পাহাড়ী পথ বেয়ে চললাম নগর কেন্দ্রের দিকে। প্রথমেই টিকেট কাটতে হলদে দুর্গ শ্লস হোয়েনসোয়াংগাঁওয়ের, যার নির্মাতা ছিলেন আমাদের আজকের গল্পের রাজা ল্যুদভিগের বাবা রাজা ২য় ম্যাক্সমিলান, এখানেই কেটেছিল ল্যুদভিগের স্বপ্নাচ্ছন্ন কৈশোর।
যে প্রাচীন দুর্গের ভিত্তির উপরে এই হলদে দুর্গ নির্মিত তা ছিল দ্বাদশ শতাব্দীর! ম্যাক্সমিলান ১৮২৯ সালের এপ্রিলের এক বিকেলে পদব্রজে নিসর্গ উপভোগের সময় সেই ধ্বংসাবশেষ আবিষ্কার করেন এবং সেই স্বপ্ন ঘেরা প্রকৃতিতে নিজস্ব আবাস গড়ার চিন্তায় নিবিষ্ট হয়ে পড়েন, যার ফলাফল এই দুর্গ। এটি মূলত ছিল রাজপরিবারের গ্রীষ্মকালীন ও শিকারকালীন আবাস।
এখানে কিছুক্ষন প্রাসাদের নানা ঘর দেখতে দেখতে গাইডের চোস্ত বয়ানে শোনা গেল অত্র অঞ্চলের ইতিহাস ও রাজার ঠিকুজি।
এরপরে শরতের ঝরা পাতা বিছানো রাস্তা ধরে পাহাড়ের উপর দিকে রূপকথার দুর্গের পানে। পথে ঘুমন্ত এক পাহাড়ি হ্রদ দেখা দিল অনন্য রূপে, মৃদু আলোয় কুয়াশার চাদর যেন জলস্থলের ভেদাভেদ ভুলিয়ে দিল, এমন স্থানেই বুঝি পৃথিবীকে মায়াবীর নদীর পাড়ের দেশ বলে ভ্রম হয়।
হ্রদের তীরের মোহময়ী এক ভাসমান ঘর দেখে প্রশান্ত মন বলে উঠল থেকে যাও এই খানেই বাকী সারা জীবন! কি হবে এই নগর জীবনের ব্যস্ততার অংশ হয়ে, এখানে মাদুরে বসে অবলোকন করবে বিশুদ্ধ প্রকৃতি, মাঝে সাঝে রচিত হবে গোটা দুই হাইকু, এর চেয়ে বেশী কি পাবার আশা করা যায় এই শিশিরবিন্দুর মত ক্ষণস্থায়ী জীবনে?
দেখা মিলল তার জনাকয়েক স্থানীয় বাসিন্দাদের, যারা প্রমাণ করে ছাড়ল এই গাঁয়ের নামকরণের সার্থকতা! সোয়াংগাঁওর মানেই তো রাজহাঁসের এলাকা !
বেশ রাস্তাটি! কেমন নিস্তব্ধ নিঝুম! শীতের আগমনী বার্তা শোনালেও শরতের রঙ ঝলমলে পাতায় দশদিক উদ্ভাসিত। এর ফাকে গাছের আড়ালে দৃষ্টিসীমায় প্রথমবারের মত আসে স্বপ্নের সেই স্থাপনা!
খানিক পরেই আরো নিকটবর্তী হয় আমরা ,বিস্ময়াভূত হয়ে মনে হয় ডিজনির অ্যানিমেশনের জগতে চলে এসেছি সবাই এই বাভারিয়ার পর্বতে।
ধবধবে সাদা দেয়ালের উপরে অসংখ্য সুউচ্চ কালো কালো মিনার। সবার আগে দৃষ্টি আটকে যায় চমৎকার ভাবে সাজানো বিশালাকার সিংহতোরণে।
হাজারো বিমুগ্ধ পর্যটকের দলে ভিড়ে অবশেষে দুর্গের অভ্যন্তরে প্রবেশের সুযোগ মিলল বেশ খানিকক্ষনের অপেক্ষার পর। এখানে নেই কোন কামান, নেই কোন বন্দুক, যেমন ল্যুদভিগের মনোজগতে ছিল না কোন বিধ্বংসী চিন্তার ঠাই, চারপাশেই কেবল সুরঝংকারের মূর্ছনায় মাতানো স্থাপনার ছড়াছড়ি।
সেই সাথে বহু বর্ণে রাঙানো প্রতিটি দেয়াল, মেঝে, ছাদ! ভিতরে ছবি তোলা নিষেধ বিধায় গোপনে কিছু মুহূর্ত কেবল ফ্রেমবন্দী করেছি অনেক কসরতের পর।
তবে মুক্ত এক বারান্দা থেকে চির উন্নত মম শির বাভারিয়ার বিখ্যাত পর্বত শ্রেণীর শোভা দেখার সাথে সাথে শ্যাটার টিপতে ভুল হয়নি মোটেই।
জানা গেল ল্যুদভিগের মূল পরিকল্পনায় এই দুর্গপ্রাসাদে ২০০ কক্ষের পরিকল্পনা থাকলেও আদতে মাত্র ১৫টি সম্পন্ন করা সম্ভব হয়, যা দেখেই বিশ্বের কোটি কোটি মানুষ আজও সেই অবাক করা সৌন্দর্য ও মানুষের কল্পনাশক্তিতে হতবাক হয়।
রাজার জন্য নির্ধারিত বিছানার ঠিক উপরের ছাদে সেই সময়ে নানা পাইপ ও চকচকে ধাতব পদার্থ ও অন্যান্য বস্তুর সাহায্যে এমন আকৃতি দেওয়া হয়েছে যাতে মনে হয় তারাজ্বলা আকাশের নিচে ঘুমিয়ে আছেন তিনি। অদ্ভুত ব্যাপার হল হালফ্যাশনের অনেক বাড়িতেও এই পদ্ধতি অনুসরণ করে রাতের এক টুকরো আকাশকে সৃষ্টি করা হয় ঘুমঘরের অভ্যন্তরে।
আজীবন অকৃতদার এই খেয়ালি রাজাকে প্রাসাদ ষড়যন্ত্র করে মানসিক রোগী আখ্যা দিয়ে ১৮৮৬ সালের জুন মাসে ক্ষমতাচ্যুত করা হয় ও মিউনিখের দক্ষিণের স্ট্রানবার্গ হ্রদের তীরে অবস্থিত দুর্গে পর্যবেক্ষণের জন্য আনা হয়, এর মাত্র কয়েকদিন পরেই ব্যক্তিগত চিকিৎসকসহ রূপকথার রাজা ল্যুদভিগ অত্যন্ত রহস্যজনক ভাবে সেই হ্রদের অগভীর জলে মৃত্যুবরণ করেন। ঠিক কি ভাবে তিনি এই জগৎ থেকে চিরতরে বিদায় নিয়েছিলেন তার উপর আলোকপাত আজ পর্যন্ত করা সম্ভব হয় নি কিন্তু এককালের পাকা সাঁতারু ল্যুদভিগ যে কোমর গভীরতার জলে আরেক জন পূর্ণ বয়স্ক মানুষসহ ডুবে মারা যাবেন এই কথা বিশ্বাস করার লোক কোন কালেই ছিল না! যদিও সরকারি নথিতে একে আত্নহত্যা বলেই উল্লেখ করা হয়েছে, কিন্তু ধারনা করা যায় প্রবল ক্ষমতাশালী কোন শত্রুই ছিল তার মাত্র ৪০ বছর বয়সে অকালমৃত্যুর কারণ।
নিয়তির পরিহাস হচ্ছে ক্ষমতা থেকে ল্যুদভিগকে সরানোর মূল কারণ হিসেবে বলা হয়েছিল তার এই সমস্ত অদ্ভুত শখ রাজ্যের অর্থনীতিতে বিপর্যয় ডেকে আনছে (যদিও এগুলো তার ব্যক্তিগত তহবিলের) অথচ আজ বাভারিয়া অঞ্চলের অন্যতম উপার্জন হয় সেই খেয়ালি স্বপ্নবিলাসী রাজারই নির্মিত নানা স্থাপনা থেকে।
দুর্গের নানা অংশ ভ্রমণ শেষে বাহিরের চত্বরে এসে দাড়ায় সবাই,
দূরে পরিখার উপরে নয়নাভিরাম এক ঝুলন্ত সেতুর উপরে আগন্তকদের ভিড় দেখে জানতে পারি সেখান থেকেই নইসোয়ানস্টাইন দুর্গের সমস্ত পোস্ট কার্ড ছাপাবার মত ঝকঝকে ছবি তোলা যায়।
নানা চড়াই উৎরাই বেয়ে সেই সেতুর ওপর পৌছালাম বটে কিন্তু ততক্ষণে পাহাড়ি উপত্যকায় আচমকা হানা দেওয়া মেঘের দল আমাদের করে ফেলেছে সমগ্র গ্রহ থেকে বিচ্ছিন্ন। এত কাছের যে বিশাল দুর্গ তার অস্তিত্বের কোন প্রমাণ পাওয়া গেল না ঘন মেঘের ভেলার আড়ালে!
আফসোস না বাড়িয়ে এই অপূর্ব রূপকথার জগতকে কাছে থেকে দেখার সুখস্মৃতি নিয়ে পা বাড়ালাম ফুসেনের দিকে।
( প্রিয় বন্ধুরা, আমাদের বাভারিয়া অবস্থানের দিনগুলোতে অক্টোবরের আকাশ পুরোটাই মুখ ঢেকে রেখেছিল মেঘ আর কুয়াশার চাদরে, যার কারণে নইসোয়ানস্টাইন দুর্গের পুরো ছবি তোলা সম্ভব হয় নি, তাই নেট থেকে খুজে পেতে কিছু ছবি দিলাম আপনাদের জন্য, দুর্গের ভিতরের ৩টি ছবি উইকি থেকে নেওয়া, বাকিগুলো আমারই একটু চিকনে তোলা ! এই লেখাটি ব্লগার দুষ্ট বালিকার জন্মদিনের প্রতিশ্রুত উপহার । )
মন্তব্য
এই না হলে তারেক অনু! অসম্ভব অসম্ভব সুন্দর পোস্ট। আগে ছবি দেখলাম, পরে পড়লাম। সত্যিকারের রুপকথার প্রাসাদ।
আসলেই ! তবে প্রাসাদের ছবি তোলার জন্য আরেকবার যেতে হবে।
facebook
আবার যাবেন! একবার গিয়েই এমন সব পোস্ট লিখেন যে মনে হয় এই জীবন বৃথা!কিছুই তো দেখলাম না!
_________________
[খোমাখাতা]
আরে কি কথা ! ভাল লাগলে আবার যেতে ইচ্ছে হবে না! ইচ্ছে টা থাক, বাস্তব হোক বা না হোক !
facebook
জাস্ট ওয়ানা সে - গুরু
হে হে তবে একবার রাজা অইতে আমারো মুঞ্চায়
আমরা সবাই রাজা, আমাদের এই--------
facebook
------ বাবার রাজত্বে। আমি আমার বাবার রাজত্বে সম্রাট হে হে
facebook
অতি সুন্দর
জন্যে জন্মদিনের শুভেচ্ছা
আপনি কই!
facebook
এহহহহ আমি কই না, তয় মাগুর হইতে মুঞ্চায়
দেশী না থাই ! নাকি আবার আফ্রিকান মাগুর! বেড়ে খেতে কিন্তু!
facebook
হ আফ্রিকান মাগুর যে একখান চেহারা আর সাইজ বাপ্প! কায়দামত পাইলে তোমারেই ধইরা জলযোগ কইরালাইবো।
আপনের পোস্টে বলার মতো কথা খুঁজে পাইনা, তাই আজকাল কিছু বলিনা। দুর্দান্ত, অসাধারণ, মারাত্মক, সব বলে দিলাম এইটার জন্য এবং এর পরের গুলার জন্যেও।
এটা একটা কাজ করলেন, পাঠকদের ঠকাচ্ছেন কিন্তু ভাই !!
facebook
খাইছে খাইছে খাইছ, খাই (মাথা ঘুরে পরে যাবার ইমো)
খাইছে খাইছে খাইছ, খাই--- ইমো টা কেমন হতে পারে !
facebook
মাথা ঘুরে পরে যাবার ইমো-
facebook
২০০৩ এ গেসিলাম, কিন্তু কিসমৎ আমারও খারাপ ছিলো ... আমরা পৌঁছাইলাম আর সাথে সাথে আকাশ অন্ধকার। এমন মেজাজ খারাপ হইছিলো!
শ্লস লিণ্ডারহোফের ভিতরটাও দারুণ সুন্দর, যায়েন পরে।
যাব। আসলে ফুসেনটা এত ভাল লেগেছিল্ ভাবছিলাম সেখানেই কদিন আস্তানা গাড়ব না কি! সামারে যেতে হবে আবার।
facebook
হ হ , লুকায়া ছবি তুলার কামটা ভালই করছেন মিয়া, ছবি তুলতে দিবো না কা্যন? এই দুর্গের ছবি তুললে এমন কি হ্য়?? হাতি ঘোড়া যাই হউক, আমার পছ্ন্দ হইছে ব্যপারটা। ছবি তুলতে দিবো না - আন্তাজে একটা আব্দার ধরলেই হ্ইলো আর কি।
-মেফিস্টো
হ ! মিজাজ খারাপ!
facebook
হে হে! ইয়ে মানে এ তো আমার বাড়ির পাশেই (তাই এখনো যাওয়া হয়নি!)! সামারে গেলেই ভালো বোধহয় এখানে!
______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন
সামারই ভাল ! পরের বার শ্লস লিণ্ডারহোফও দেখতে হবে।
facebook
দেরীতে পাইলেও উপহার মাত্রই ভালু!
তোমারে মিয়া হিংসা কইরাও আজকাল আর পোষায় না! তুমি একটা যা-তা!
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
মিতালি কইর্যা ফ্যালাও!
facebook
এই সচলায়তনে এক কালে মইত্যারে মাইরা ফেলা হোক বলে বিশাল বিপাকে পড়সিলাম। এর পর ঠিক করসি মাথা ঠাণ্ডা রেখে, রয়েসয়ে কথা বলবো। আপনি মিয়া কীসের কী, দুই দিন পরপর মাথাটা গরম করে দেন... পুরাই ফাউল। জীবনে যত জায়গা স্বপ্নে দেখসি, সব কয়টা ঘুরে ফেলসেন আপনি। প্রথমত আপনার কপালকে ঈর্ষা, দ্বিতীয়ত আমার কল্পনার জায়গার সীমাবদ্ধতা... দুইয়ে মিলে বড় ঝামেলায় আছি। আমাত্তে দূরে থাইকেন...
রাজাকার না বিপ্লবী কোন্ডার কল্লা চাইছিলেন?
রাজাকারটারই... তাতেই যা অবস্থা গেছে...
আরে না ইশতি ভাই, ছবি দেখে তো মনে হচ্ছে মহা সুখে আছেন! আমরা আমরাই তো !
facebook
হেহ হেহ... এই ছবি তো ঝুলছে আরও ৪ বছর আগে থেকে। এখন অবশ্য সুখে আছি তখনকার চেয়ে। তবে আপনার ভ্রমণগুলা রে ভাই... অমানুষিক। আমাদের অবস্থা দেখেন... ছোটবেলায় আশা ছিলো স্পোর্টস রিপোর্টার হয়ে সারা দুনিয়া দেখে বেড়াবো। এখন লিখি... তবে ল্যাবের কোণায় বসে নিরামিষ সব পেপার। :'(
সব চেঞ্জ হয়ে যাবে। আমিও খুব চাইতাম বিশ্বের আনাচে কানাচে ঘুরে সংবাদ পাঠাতে, বিশেষ করে প্রকৃতির উপর। দেখা যাক---
facebook
ফু(য়ে)সেন যান, ঐখানেই আপনের লগে মল্লের মোলাকাত হবে।
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
হে হে, হবে নাকি!
facebook
হে হে হে, হয়ে গেছে তো! ট্রেন স্টেশনে বসে গপাগপ ডোনার (O এর উপর দুই নক্তা) খাওয়া থেকে শুরু করে প্যাঁচানো পাহাড়ি পথ বেয়ে ওঠার সময় চলন্ত ঘোড়ার গাড়ির চাকায় লাথি মারা হয়ে লটকে পটকে অত্র এলাকার সবচেয়ে উঁচু পাহাড়টার চূড়ায় উঠে সেখান থেকে ফুসেনের রাজার বাড়ি দেখার পরেই তবে ফু(য়ে)সেন থেকে প্রস্থান করছিলাম।
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
নিদারুন! সেই পাহাড়ি পথের কুয়াশাস্নাত বর্ণনা দিব নাকি চিন্তা করছি--
facebook
এট্টা অনুরোধ। বাথরুমে গেলে একটা পোস্ট দিয়েন।
facebook
নস্টালজিক হয়ে গেলাম।দুইবার গিয়েছি এই নব্য রাজহংস প্রাসাদে,গাইডের জঘন্য বায়ারিসে ইংরাজি তে মাথা ধরে যায়।এইখানে বছরের ৪ সিজনেই একবার করে যাওয়া দরকার শুধু পাহাড় দেখতে।আহারে বেচারা লুডভিগ,আমাদের পাগলা রাজা।
ঠিক ! ভরা গ্রীষ্মে একবার যেতে চাই।
facebook
অনুর চোখে বিশ্ব দেখি অবাক বিস্ময়ে!!!
বিশ্ব তো এমনিই বিস্ময়ে ভরা!
facebook
না মানে ইস্কান্দার তো না !
facebook
উরিশ্শালা! তবে বেশি ভালো ছবিগুলো আপনার তোলা নয় শুনে শান্তি পেলাম
দেরি করে হলেও দুবা'র জন্মদিন পোস্ট ভালো হয়েছে। আবারও উইশ করলুম।
মস্করা হচ্ছে !
facebook
অণুর চোখ দুটি কত ভাগ্যবান! এতকিছু আমি তো স্বপ্নেও দেখি নি। তবে এটা নিশ্চিত, আমি যদি রাজা হতাম তবে এমনই রাজা হতাম। এমন রাজা হয়ে মরে যেতেও আপত্তি নেই কোনো!
------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
আমি এক গভীরভাবে অচল মানুষ
হয়তো এই নবীন শতাব্দীতে
নক্ষত্রের নিচে।
হক কথা কবি ভাই! এমন রাজা হওয়ায় বুদ্ধিমানের কাজ।
facebook
প্রথম ছবিটা দেখে তো প্রায় বেহুঁশ হয়ে পড়ছিলাম। এটা কি আপনার তোলা?
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.--.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.
সকল লোকের মাঝে বসে, আমার নিজের মুদ্রাদোষে
আমি একা হতেছি আলাদা? আমার চোখেই শুধু ধাঁধা?
পুরো দুর্গের যতগুলো ছবি আছে কোনটাই আমার তোলা না, এমন আলো ঝলমলে আবহাওয়া পাই নি তো!
facebook
বাভারিয়ার দূর্গ নিয়ে কি শাহরিয়ার কবিরের কোন কিশোর উপন্যাস আছে? (কনফিউজড ইমো)
পোস্টে যথারীতি অতি !
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
আছে বলেই মনে পড়ছে, কিন্তু এই দুর্গটি নিয়ে কিনা মনে নেই।। ইউরোপের পটভূমিকায় তার একাধিক কিশোর উপন্যাস আছে।
facebook
আছে। লুডভিগ নামে সেখানেও একটা চরিত্র আছে।
কিশোর,মুসা, রবিন আর জিনা'র 'তিন গোয়েন্দা'তে কি ব্যাভারিয়া'র কথা ছিল না ?
----------------------------------------------------------------------------
একশজন খাঁটি মানুষ দিয়ে একটা দেশ পাল্টে দেয়া যায়।তাই কখনো বিখ্যাত হওয়ার চেষ্টা করতে হয় না--চেষ্টা করতে হয় খাঁটি হওয়ার!!
ছিল মানে ! বোরিস আর রোভার দুই ভাই-ই তো বাভারিয়ার! ওকে না বলে বলত হোকে !
facebook
আর খালি বেটাইমে বেজায়গায় ভুতের গল্প কয়া কয়া মুসারে ভয় দেখাইত।
----------------------------------------------------------------------------
একশজন খাঁটি মানুষ দিয়ে একটা দেশ পাল্টে দেয়া যায়।তাই কখনো বিখ্যাত হওয়ার চেষ্টা করতে হয় না--চেষ্টা করতে হয় খাঁটি হওয়ার!!
facebook
বোরিস আর রোভারকে তো ভুলেই গেসিলাম, মানুষের এত্ত মনে থাকে কিভাবে????
যাহ্, ভোলা যায় ! সেই সাথে রাশেদ চাচা, মেরি চাচী, পাপালো হারকুস, শপ্যা, কুমালো, ভিক্টর সাইমন, কিম, ডেভিড ক্রিস্টোফার আরো কত শত নাম, জীবনের সাথে জড়িয়ে থাকা চরিত্র!
facebook
নামটা বলেন সুহান ভাই !
facebook
ওইটা তো মনে হয় "পাথারিয়ার খনিরহস্য" ছিল।
না মনে হয়। পাথারিয়ার খনি রহস্য কিন্তু নুলিয়াছড়ির সোনার পাহাড়ের ২য় খণ্ড। প্রথম যখন সুনামগঞ্জের হাওড়ে যাবার পথে পাথারিয়া নামটি দেখেছিলাম কি যে আনন্দ হয়েছিল!
facebook
"বাভারিয়ার রহস্যময় দূর্গ"
http://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B6%E0%A6%BE%E0%A6%B9%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%B0_%E0%A6%95%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B0
~!~ আমি তাকদুম তাকদুম বাজাই বাংলাদেশের ঢোল ~!~
৯৪-৯৫ সালের দিকে এই লোকের ঘোরে ছিলাম আমি বহুদিন
কিন্তু একটা প্রশ্ন; নামটা লুদভিগ না ল্যুবিগ?
আমি কোথাও কোথাও ল্যুবিগ দেখেছি
আসলে লীলেনদা অনেকে লুডভিগও লেখে ল্যুদভিগ না লিখে। আর কেউ ল্যুবিগ লিখলে বোঝা যাচ্ছে Wig কে ভিগ না লিখে ইগ হিসেবে লিখেছে।
কি ব্যাপার ঘোর কাটিয়ে উঠেছেন নাকি !
facebook
৯৪-৯৫ সালের দিকে এই লোকের ঘোরে ছিলাম আমি বহুদিন
কিন্তু একটা প্রশ্ন; নামটা লুদভিগ না ল্যুবিগ?
আমি কোথাও কোথাও ল্যুবিগ দেখেছি
১৯৭৯ সনে জার্মানি (তখন অবশ্য দুই জার্মানি ছিল) ভ্রমনের সময় দুর্গটা দেখার সুযোগ হয়েছিল। এতদিন পর স্মৃতিতে জাগল সেই দিনের বিকেল!
ঐ সময়ের স্মৃতি নিয়ে একটা লিখা দিন না আমাদের জন্য!
facebook
তোমাগো সাথে আর কিছু শেয়ার করনের উপায় রাখলানা, খালি ফান্দে ফালাইয়া লেখাই নিবার চাও
কেন না !
facebook
তখন আমি নতুন সরকারি কর্মকর্তা । বিশ্বব্যাংকের টাকায় ইউরোপ - এর অনেকগুলো দেশ দেখা হয়েছিল; সাথে দুই জার্মানিও। লেখার কথা শুধু মনেই থাকে, লেখা হয়না। অভ্যাস হয়নি বলে খুব কষ্ট লাগে, গুমরে মরি।
শুরু করে দেন! খুব ভাল হবে!
facebook
পুরাই মাথা আর চোখ খারাপ করা পোস্ট। এত্ত সুন্দর জায়গা আছে তাইলে?
ভাই-- আফনেরে বিয়াফক হিংসা করবার মুঞ্চায়---
------------------------------
পথেই আমার পথ হারিয়ে
চালচুলোহীন ছন্নছাড়া ঘুরছি ভীষণ...
এর চেয়ে অনেক সুন্দর জায়গাও আছে! চেপে বসেন, নিয়ে যাব সামনে!
facebook
এত্ত ভালো খেয়ালি স্বপ্নবিলাসী একটা রাজা ছিল বলেই না অণুদা এত্ত ভালো একটা লেখা
লিখতে পারলেন!
ঠিক, ঠিক! এমন মানুষেরা আছে বলেই না বিশ্বটা বর্ণময়।
facebook
পড়ালেখার চাপটা খালি একটু কইমা নিক-- তারপর আপনার সবগুলা ব্লগ একটানে পইড়া ফেলব ! আপনার ক্যামেরার লেন্স দিয়ে পৃথিবীটারে দেখব-- আরেকটু ভালো কইরা চিনব । আর ভ্যাংকুভার আসলে আওয়াজ দিয়েন !
----------------------------------------------------------------------------
একশজন খাঁটি মানুষ দিয়ে একটা দেশ পাল্টে দেয়া যায়।তাই কখনো বিখ্যাত হওয়ার চেষ্টা করতে হয় না--চেষ্টা করতে হয় খাঁটি হওয়ার!!
ঠিক আছে! চিন্তা কইরেন না, এই বছরের শেষে কয়েক সপ্তাহের জন্য উধাও হব। আস্তে আস্তে পইড়েন।
facebook
ছবির কথা আর নতুন কিছু বলার নাই, এবারের লেখাটা খুব ভাল লাগল।
facebook
বরাবরের মতই অচাম ... বেশীক্ষণ এখানে থাকা যাবে না ভাই ... মেজাজ গরম হওয়া শুরু হইছে
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
আপনি কি দাড়িয়ে আছেন ? তাহলে বসে পড়েন! বসে থাকলে শুয়ে পড়েন! শুয়ে থাকলে, আর না বলি।
facebook
দুর্গটা চাই .... রাজকন্যা সাথে থাকলেও সমস্যা নাই ..
----------------------------------------------------------------------------------------------
"একদিন ভোর হবেই"
তা আর বলতে!
facebook
ম্যাক্সমিলান নামটা পড়ে আর এই দূর্গের ছবি দেখে ছোটবেলায় পড়া বই স্বপ্নসখা বইটার কথা মনে পড়ে গেলো। সেবার অসাধারণ অনুবাদে সব কিছু সত্যি মনে হতো ঐ ছোট বয়সে। প্রাসাদের ভেতরের কিছু পেইন্টিং দেখে বেহুস হয়ে যাবার অবস্থা। এতো সুন্দর কোন দূর্গ সত্যি আছে পৃথিবীতে!
ভাইয়া অনেক ধন্যবাদ যা হয়ত কোনদিন দেখা হতো না সেই সব জায়গা দেখানোর জন্য।
তাইতো ! স্বপ্নসখার প্রচ্ছদের কথা মনে পড়ে গেল ! অনেক অনেক শুভেচ্ছা আপনার জন্য।
facebook
মুগ্ধকর!!!
_____________________
Give Her Freedom!
facebook
লেখা না ছবি, কোনটা বেশি চমৎকার তা বুঝতে পারছি না!
এটা একটা কথা কইলেন বড় ভাই ! বললাম, বাহিরের কিছু ছবি আমার তোলা না তারপরও !
facebook
মানসিক নির্যাতন মাত্রা ছাড়িয়ে যাচ্ছে, অণু!
লেখা আর ছবিগুলো বাড়াবাড়ি রকম সুন্দর!!
“Peace comes from within. Do not seek it without.” - Gautama Buddha
নির্যাতন তো কেবল শুরু! কি ব্যাপার, জিপসি একেবারে লাপাত্তা!
facebook
আহা! আগের জন্মের কথা মনে পড়ে যাচ্ছে।
ঠিক! ল্যুদভিগের কিন্তু বাগদত্তা ছিল, কিন্তু পরে তা আর পরিণয় লাভ করে নি!
facebook
দিলেন তো মনটা খারাপ করিয়ে! এতক্ষণ তো ভালই ছিলাম।
কেন, তার আগের জন্মে !!
facebook
facebook
কান্নার ইমো হইবেক...
জাতি জানতে চাই, কারণ কি !
facebook
জাতি আর নুতন কি জানবে?? আমি আপনার মত ঘুরে বেরাতে পারছিনা কেন? এই দুষ্কে কান্তেছি...
চইল্যা আহেন আপা! জামাই সহ !
facebook
আহ, ধইন্যা পাতা ! খুব প্রিয়!
facebook
আগে জানলে তো লাঠিয়াল বাহিনী নিয়া যুদ্ধ ঘোষণা করতাম
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
বাংলার লাঠিয়াল ! বাংলার লাঠিয়াল ! বাংলার লাঠিয়াল !
বারে বারে ছেড়েছি, ছাড়ব না এবার !
কিন্তু নজু ভাই, মানে যুদ্ধ কি নিয়ে! জমি না রাজকন্যা!
facebook
দুইডাই
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
হ
facebook
কি সোন্দর দেখা গেল !
বড়ই সোন্দর !
facebook
লুডভিগ কিন্তু ভার্সাই প্রাসাদের কার্বন কপিও বানিয়েছেন এক দ্বীপের মধ্যে।যথারীতি অসম্পূর্ণ। herrenchiemsee.
সেই, যতদূর জানি উনার একটা কীর্তিই জীবদ্দশায় শেষ করতে পেরেছিলেন - শ্লস লিণ্ডারহোফ।
facebook
সেই কৈশরে পড়েছিলাম ভিক্টোরিয়া হল্ট এর "স্বপ্নসখা" যেখানে ব্যভেরিয়ার বন আর নায়ক ম্যাক্সিমিলিয়ান কে নিয়ে কত রোমাঞ্চিত হয়েছিলাম। আজ আপনি আবার মনে করিয়ে দিলেন।
স্বপ্নসখা পড়তে ইচ্ছে করছে!
facebook
কয়েকবছর আগে একবার জার্মানি যাবার সুযোগ হয়েছিলো। বার্লিনের বাইরে বড়জোর দেখেছি প্রাগের ক্যাসল। বিশাল, কিন্তু এত্ত সুন্দর না। এইটা ,আসলেই রুপকথার মত।
আশা করি আবার যাবেন, দুর্দান্ত সব ছবি তুলে নিয়ে আসবেন। বড়ই সৌন্দর্য ।
প্রাগ মানে চেকের রাজধানীর কথা বলছেন তো !
facebook
ওয়াও!!!
আসলেই! কি জায়গা!!
facebook
বারান্দা থেকে তোলে দূর্গের ছবিটা অসাধারন, আর জলে রাজহাঁসের ছবিটা। আপনি দেশে এসে নিজের তোলা ছবির একটা এক্সিবিশন করুন...আমি মন ভরে সব ছবি দেখতে চাই – একসাথে
২০০৭-এ কেবল উত্তরমেরুর আলোকচিত্র নিয়ে করেছিলাম। দেখি, আসলে বিভিন্ন থিমেটিক প্রদর্শনীর ইচ্ছে আছে, যেমন উত্তরের দেশগুলি নিয়ে, বা আলাদা আলাদা মহাদেশ। জানাবো--
facebook
ইশ, এইরকম প্রাসাদ দেখে আমার রাজকন্যা হতে ইচ্ছে গেল। ধুরো, মরার জেবনে কিছুই হল না।
----------------
স্বপ্ন হোক শক্তি
হবে হবে ! তিষ্ঠ ক্ষণকাল !
facebook
একই সাথে কী চমৎকার আর কী মনখারাপ করা গল্প দুর্গের ... আসলেই রূপকথার মতন।
অণু ভাইয়ের ভ্রমণবৃত্তান্তের এই পর্বটা আমার খুব ভালো লাগলো পড়তে।
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
হুম, ভাবছি অন্যান্য কিছু মধ্যযুগীয় দুর্গের গল্প আরো লিখব নাকি, এমন দুর্গ তো আর হয় না, কিন্তু অনেক গুলোরই চিত্তাকর্ষক সব ব্যাপার আছে।
facebook
তারেক ভাই কইলে অন্য আরেকজনের সাথে মিলায় ফেলতে পারে কেউ কেউ; অণু টাই সুন্দর। যদি ধেষ্টামো হয় তয় নিজগুণে নয়া আমদানী হিসেবে ক্ষমা দিয়েন। এই এত্ত ঘোরার পয়সা কেম্নে যোগাড় করা যায় আবার সেই যোগাড় এর ফাঁকে যথেষ্ট সময়ও পাওয়া যায় ঘুরতে, সেই ব্যাপারে কিছু টিপস যদি দিতেন তয় এট্টু টেরাই লওনের ইচ্ছা আছিল। ভাইরে, এক্কেরে মন্টারে মাইরা ফালাইছেন।
হ, অণু ই লিখব নাকি শুধু ! অনেক ঝামেলা করে সার্টিফিকেটে পর্যন্ত অণু লিখছি !
টিপস একটাই্ নাইম্যা পড়েন! পথের বাপই বাপ রে মনা, পথের মা-ই মা!
facebook
মায়া।। সবই মায়া।
হ
facebook
facebook
না পড়ে থাকতে পারি না, আবার পড়লে জেদগ্রস্থ হই।
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
ছাড়ান দ্যান অপু দা, আমরা আমরাই তো !
facebook
নতুন মন্তব্য করুন