স্কুলে পড়ার সময় আমাদের র্যাপিড বইতে ছোট এক গল্প ছিল, বিশ্বের অন্যতম সেরা অভিযাত্রী মার্কো পোলোকে নিয়ে, স্রেফ পদব্রজেই বিশ্বের এক-তৃতীয়াংশ চষে ফেলেছিলেন প্রায় হাজার বছর আগে। এই পর্যটক শিরোমণির জন্ম নগরী ইতালির ভেনিস নগরীতে, বিশ্বের কাছে যার পরিচিতি খালের শহর বলে, হবেই বা না কেন, রাস্তার বদলে সরু সরু খালে ভর্তি এই আজব শহর, দেড় হাজার বছর আগে ভূমধ্যসাগরের বুকে যার গোড়াপত্তন হয়েছিল।
আরেকটু বড় হয়ে পড়লাম সৈয়দ মুজতবা আলীর রসগোল্লা আর শেক্সপীয়ারের মার্চেন্ট অফ ভেনিসের কিশোর সংস্করণ, সাইলক, পোর্শিয়া আর অন্যান্য চরিত্রের সাথে মাথার ভিতরে গেথে গেল জলের উপরে তৈরি বাস্তবের বুকে কল্পকথার সেই শহরটির কথা।
ভেনিসকে বলা হয় পৃথিবীর সবচেয়ে অবাস্তব শহর, সেই সাথে সবচেয়ে রোমান্টিকও! সে এক অন্য ভুবন, অনন্য তার রূপ, সেই সাথে এমন এক অদ্বিতীয় বৈশিষ্ট্যের অধিকারী ভেনিস যে তার তুলনা কেবলমাত্র সে নিজেই। অথচ মজার ব্যাপার হচ্ছে ভেনিসের মোট আয়তন মাত্র ৮ বর্গ কিমি, কিন্তু প্রায় ৪০০ সেতুর মাধ্যমে সংযুক্ত একশ সতেরটি ক্ষুদে দ্বীপের এই শহরে একবার প্রবেশ করলেই একে মনে হয় সীমাহীন, চারিদিকে কেবল জলেরই রাজত্ব।
প্রায় ১৫০০ বছর আগে আত্তিলা নামের এক কিংবদন্তীতে পরিণত হওয়া হান দস্যুর হাত থেকে রক্ষা পাবার জন্য উপকূলবর্তী এলাকার জনগণ এই দ্বীপপূর্ণ জলাভূমিতে ক্ষুদে ক্ষুদে বসতি গড়ে করে বাস করতে আরম্ভ করে, আত্তিলা অন্তত সেই জলকাদা অধ্যুষিত ভূখণ্ডে ঘোড়ায় চেপে আক্রমণ করতে পারবে না এই আশায়। সেই থেকেই ধরণীর বুকে ভেনিসের যাত্রা শুরু।
ভেনিসে বছরের ৩৬৫ দিনই (লিপিয়ারে ৩৬৬ দিন) পর্যটকদের ভিড়ে সরগরম, মানুষের ভিড়ে হাটাই মুস্কিল। মজার ব্যাপার হচ্ছে এই লাখো লাখো লোকের মধ্যে শতকরা ৭৫ জনই বিমুগ্ধ দর্শনার্থী, যারা দিকভ্রান্ত হয়ে চলাচল করতে করতে দুচোখ ভরে পান করছে সেই রূপসুধা। এ এক অনন্য শহর যেখানে গাড়ী, ঘোড়া, বাস যাবতীয় স্থলযান অচল, শহরের যেখানে শেষ সেখানকার প্রান্তসীমায় রেলষ্টেশনে নামার পর থেকেই যাত্রা শুরু হয় পদব্রজে নতুবা নানা ধরনের জলযানে, এই সবার ভরসা।
এমন উদভ্রান্ত হয়েই হেটে চলেছি, কয়েক হাত পরপরই সরু সরু এক একটা খাল মাকড়শার জালের মত ভেনিসের বুক চিরে চলে গেছে, আর তাই বা বলি কি করে! আক্ষরিক অর্থে ভেনিস তো নির্মিতই হয়েছে এই জলভূমির উপরে! এর মাঝে আবার আছে শহরটিকে সমান দুই ভাগে ভাগ করা সবচেয়ে চওড়া খাল যা পরিচিত গ্র্যান্ড ক্যানেল নামে জগদ্বিখ্যাত, স্থাপনার জগতে এক অটুট বিস্ময় এই গ্র্যান্ড ক্যানেল।
সেই সাথে খানিক পরপরই খাল বিধায় পারাপারের জন্য বাহারী সব সেতু। নয়ন জুড়ানো রঙ, নকশা, স্থাপত্যশৈলীর। এর মাঝে গ্র্যান্ড ক্যানেলের উপরের বিশাল সেতুটাই সবচেয়ে জমকালো।
ভেনিসে বসবাসরত সব পরিবারেরই নিজস্ব জলযান আছে, যা বাড়ীর সদর বা খিড়কি দরজার কাছে বাঁধা, নামী হোটেলগুলোরও প্রত্যেকেরই আছে নিজস্ব পরিবহন ব্যবস্থা।
সুবর্ণ যুগে ভেনিসে ৮০ ধরনের জলযান চলাচল করত, এর মধ্যে সেই মধ্য যুগ থেকে নিজস্ব বৈশিষ্ট্য ও আকর্ষণ বজায় রেখে চলেছে বিশ্বের সবচেয়ে রোমান্টিক জলযান বলে খ্যাত গনডোলা। ইন্যুইটদের ( এস্কিমো) কথা বললেই যেমন কুকুরটানা স্লেজ গাড়ির কথা মানসপটে ভেসে ওঠে তেমন ভেনিস শব্দটা কর্ণকুহরে প্রবেশ করা মাত্রই চোখের সামনে ভেসে ওঠে সরু সুসজ্জিত গনডোলা।
গন্তব্যহীন ভাবে ঘুরতে ঘুরতেই দেখি সেখানকার ন্যাচারাল হিস্ট্রি জাদুঘরের সামনে হাজির হয়ে গেছি, টিকিটের বালাই নেয়, সদর দরজা দিয়ে ভেতরে ঢুকতেই সোজা চোখ পড়ে কোটি বছর আগে সাগর দাপিয়ে বেড়ানো ইকথিওসরের জীবাশ্মের উপরে। বিশ্বের নানা কালে সংঘটিত প্রাকৃতিক পরিবর্তন আর জীবজগতের বিবর্তনের নমুনা থরে থরে সাজানো। সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য মনে হল ১১ কোটি বছরের পুরনো ৩৩ ফিট লম্বা সুপ্রাচীন কুমির সুপার ক্রোকের জীবাশ্ম, যার খাদ্য তালিকার অন্যতম ছিল নানা প্রজাতির ডাইনোসর!
এখানেই কোন বাড়ীতে জন্মে ছিলেন পর্যটক গুরু মার্কো পোলো, ১৭ বছর বয়সে ভেনিস ছেড়ে সুদূরের পিয়াসে বাবা-কাকার সাথে রওনা দিয়েছিলেন কুবলাই খানের চীনদেশের উদ্দেশ্যে, প্রথম দিককার একজন ইউরোপিয়ান হিসেবে চীনে যাবার পর দীর্ঘ ২৬ বছর পর আবার ফিরে আসেন ভেনিসে, বিশ্বকে শোনান তার অবিশ্বাস্য ভ্রমণ কাহিনী। ভেনিসের সবচেয়ে বিখ্যাত অধিবাসী হিসেবে তাকে বলা হয়ে থাকে, দর্শনার্থীরা খুজে বাহির করতে চান কোন বাড়ীতে থাকতেন এই ভ্রমণপিপাসু।
এখানেই হয়ত হেঁটে বেড়াতেন চিন্তামগ্ন বিজ্ঞানী লিওনার্দো দ্য ভিঞ্চি, যিনি ভেনিসে স্বল্প সময়ের অবস্থান কালে বিশ্বের প্রথম ডুবুরীর পোশাকের নকশা করেছিলেন।
ভেনিসের বাড়ীগুলো আজো তেমনটাই আছে যেমন ছিল পাঁচশ বা হাজার বছর আগে, অনেক জায়গাতেই চুন পলেস্তারা খসে পড়েছে, ছাদটাও মনে হচ্ছে ভেঙ্গে পড়ার যোগাড় কিন্তু মহাকালের করাল গ্রাসকে অগ্রাহ্য করে টিকে আছে শতাব্দীর পর শতাব্দী।
আর আছে মুখোশ, ভেনিসের রঙবেরঙের মুখোশগুলো এমনিই জগদ্বিখ্যাত, তার উপর প্রতিবছর ফেস্টিভ্যালের সময় দর্শনীয় চিত্র-বিচিত্র সব মুখোশ শোভা পায় প্রায় সবার মুখে। সারা বছরই চলে তার বিকিকিনি গোটা শহর জুড়ে বসা দোকানগুলোতে। কি বাহারি এক একটা মুখোশ, কোনটা কেবল চোখ ঢাকার জন্য, কোনটা বা পাখির সুতীক্ষ ঠোঁটের মত, কোনটা বিশালাকৃতির, কোনটা আবার পালকময়। ওস্তাদ লোকের হাতের কাজ, দেখেই শ্রদ্ধা হয় তার সুক্ষ রুচি আর সমন্বয়ের মুন্সিয়ানার প্রতি। কবি পাবলো নেরুদার মত ব্যক্তিগত মুখোশের বিশাল সংগ্রহ গড়ে তোলার স্বপ্ন দেখি অনেক দিন থেকেই, ভেনিসের একটা মুখোশ কিনেও ফেললাম সেই ভবিষ্যতের আশায়।
ভেনিসের মাছের বাজারও এক অবশ্যদ্রষ্টব্য স্থান। বাড়ীর কাছে ভুমধ্য সাগরের নানা রঙের রূপোলী ফসল তো আছেই, আরও আছে সুদূর উত্তর সাগর আর আটলান্টিক থেকে আসা জাত-বেজাতের সব সামুদ্রিক প্রাণী। রকমারি শামুক, ঝিনুক থেকে শুরু করে অক্টোপাস, স্কুইড কি নাই সেখানে!
হঠাৎ কানে এল পুলিশের ভোঁ ভোঁ সাইরেন, আরে পুলিশ আসবে কি করে এই জলময় ভূখণ্ডে! উত্তর মিলল তৎক্ষণাৎই, দ্রুতগতির দুটি স্পীডবোটে করে পুলিশ সাঁ করে সামনে দিয়ে জেমস বন্ড স্টাইলে উধাও হয়ে গেল!
ঘুরতে ঘুরতে এখন যে ভিড়ের ঠ্যালায় ভেনিসের সবচেয়ে বিখ্যাত স্থাপত্য সেন্ট মার্কোর ক্যাথেড্রালের সামনে চলে এসেছি নিজেও বলতে পারব না।
গমগমে জনসমুদ্র, ক্যাথেড্রালে ঢোকার লাইনটাতে কমপক্ষে হাজার তিনেক মানুষের ভিড়, যা চলে গেছে বিশাল চত্বরের উপর দিয়েই অদুরে দৃশ্যমান ভূমধ্যসাগরের ফেনিল ল্যাগুনের দিকে, নেপোলিয়ন এই চত্বরকেই ইউরোপের সবচেয়ে সুদৃশ্য ড্রয়িংরুম বলেছিল।
কাতারে দাঁড়ালেও পরে জানা গেল কাঁধের ব্যাগ নিয়ে ভেতরে ঢোকা সম্ভব নয়, কাজেই সেটা ভবিষ্যতের জন্য মুলতুবী রেখে চারপাশে মনের সাধ মিটিয়ে দেখে নিলাম মানবসৃষ্ট বিস্ময়,
এর সিংহদরজার উপরে শোভা পাচ্ছে চারটি প্রমাণ আকৃতির অতুলনীয় শৈল্পিক সৌন্দর্যের অধিকারী ধাতব ঘোড়ার ভাস্কর্য, এগুলো প্রায় হাজার বছর আগে বাইজেন্টাইন স্রামাজ্যের প্রাণকেন্দ্র ইস্তাম্বুল থেকে লুট করে আনা হয়েছিল, সেই থেকে ভেনিসই এদের ঠিকানা।
বাহিরের দেয়ালে বাইবেলের নানা কাহিনী সুক্ষ চিত্রকর্মের মাধ্যমে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে।
কাছের ল্যাগুনে গনডোলা আর জেলে নৌকার ভিড়, দৃষ্টিসীমার মাঝে কিছু ক্ষুদে দ্বীপ নজরে আসল, সেখানে বিস্ময় জাগানিয়া নানা স্থাপত্যে সমাহার ও কাঁচের কারখানা, উৎসাহীরা দল সেখানে যাচ্ছে দল বেঁধে।
পদব্রজে এত ঘোরাঘুরির পর প্রবল ক্ষিদেকে সাথী করে ঢুকে পড়লাম এক ইতালিয়ান খাবারের দোকানে ( চুপিচুপি জানিয়ে রাখি, ভেনিস ইতালির সবচেয়ে ব্যয়বহুল শহর এবং বিশ্বের অন্যতম ব্যয়বহুল গুলোরও একটি! অথচ যেহেতু উত্তর ইউরোপ থেকে গেছি ইতালি যথেষ্ট সস্তা দেশ মনে হবার কথা! আসলে তাইই, কিন্তু ভেনিস নয়। যেখানে কফির দাম সাধারণ দোকানে ৫ ইউরো আর একটু অভিজাত দোকানে সাড়ে সাত ইউরো! সেখানে অন্যান্য খাবারের দামের কথা আর নাই বা বলি, হবে নাই বা কেন? সারা বছর এত পর্যটকের ভিড়! খাবারের মেন্যু হাতে নিয়ে মনে হলে পিজ্জার দেশে এসেছি, আর পিজ্জা খাব না? দিলাম পিজ্জার অর্ডার, সেই সাথে গলা ভেজানোর জন্য একেবারে তাজা কমলার রস। বিল মেটাবার সময় বোঝা গেল তাজা ফলের দামটাও বেশ ভারী।
কিছুক্ষণ জিরিয়ে নিয়ে আবার নগর পরিভ্রমণে, ভেনিসে যেহেতু কোন স্থলের যানবাহনের অস্তিত্ব নেই, তাই-ই হয়ত থেকে থেকেই বসার কাঠের বেঞ্চি সেই সাথে পকেট হালকা করার জন্য পানীয়ের দোকানের নানা লোভনীয় সমাহার।
গ্র্যান্ড চ্যানেলের উপরের বড় সেতুটাতে দাড়িয়ে থাকলাম কিছুক্ষণ তন্ময় হয়ে, কৈশোরের স্বপ্ন নগরী ভেনিসে দাড়িয়ে আছি, সেতুর নিচ দিয়ে সাবলীল ভাবে মাঝিরা চলে যাচ্ছে নানা ধরনের জলযান নিয়ে, কি আশ্চর্য! চারপাশে সারা বিশ্বের সব দেশের মানুষ হাজির হয়েছে মনে হল, মহা হট্টগোলে চলছে ছবি তোলা।
এই ভিড়েই খানিকটা তিতিবিরক্ত হয়ে ঢুকে পড়লাম এক গলির মধ্যে, সার বেঁধে কংক্রিটের ব্লক বসানো সারা রাস্তায়, চলে গেছে ভিতরের দিকে, এর মাঝে কজন ভিড় করে আছে রাস্তার মাঝখানে। দেখি এক লাল পাথরের স্ল্যাবকে ঘিরে এত ভিড়, কি ব্যাপার , এমন লাল পাথরতো আর চোখে পড়ে নি! শোনা গেল ৫০০ বছর আগে প্লেগ মরণব্যধি হিসেবে ভেনিসে দেখা দেয়, প্লেগের আরেক নাম ছিল ব্ল্যাক ডেথ বা কালো মৃত্যু। ধারণা করা হত আগাগোড়া এক মস্ত কালো আলখেল্লা পড়ে এই মৃত্যুরূপী শয়তান মানুষ শিকার করে বেড়ায় ( আমাদের অঞ্চলের আগের যুগের ওলাওঠা, শীতলাদেবীর সাথে কি আশ্চর্য মিল!)। কিন্তু এই ব্ল্যাক ডেথই এসে থেমে গিয়েছিল এই নির্দিষ্ট জায়গায়, সেই স্মরণেই এখানে স্থাপন করা হয় লাল পাথরের স্মারক,২য় বিশ্বযুদ্ধের সময়ও বোমারু বিমানগুলো এই পাথরের অন্য পাশে কোন অজ্ঞাত কারণে বোমা বর্ষণ করে নি! এভাবেই বুঝি লোকবিশ্বাসের কিংবদন্তীর তৈরি হয়!
ভেনিসে দারুণ ভাবে আকর্ষণীয় ক্যাথেড্রাল, জাদুঘর আর ভবনের সংখ্যা এত বেশী যে মাত্র কয়েকদিনে এর অর্ধেক দেখাও অসম্ভব। তাও প্রয়াস চালালাম, যদিও জানি বেশী সুখাদ্য একসাথে খেলে বদহজম হবার যেমন সমূহ সম্ভাবনা, তেমন বেশী সংখ্যক দর্শনীয় বস্তু অল্প সময়ের মাঝে দেখলে মনের পর্দায় সবগুলো উপরই চাপ পড়ে।
তবে অনেক জায়গায়ই ভেনিস একেবারে একরকম দেখতে। অনেকখানি হেটেও মনে হল হয়ত গোলকধাধার চক্করে পড়ে একই জায়গায় ঘুরে ঘুরে আসছি! এর মধ্যে কয়েকবার ফিরতি পথ ধরতে হল সামনে খাল পড়ার জন্য, অন্য যে কোন শহরে একে কানাগলি বলতাম, কিন্তু ভেনিসে কি বলে অভিহিত করি!
প্রাতঃনমস্য সত্যজিৎ রায়ের অমর সৃষ্টি ফেলুদার অবিস্মরণীয় ছোট গল্প টিনটরেটোর যীশু নিশ্চয় পড়া আছে আপনার, ভেনিসের অন্যতম বিখ্যাত অধিবাসী রেনেসাঁ যুগের অন্যতম সেরা চিত্রকর ওস্তাদ আঁকিয়ে জ্যাকোপ্পো তিনতোরেত্তোর ( মানে ছোট্ট ধোপা, ওনার বাবা পেশাগত ভাবে ধোপা ছিলেন) জীবনের সুদীর্ঘ ২৪ বছর কেটেছে সান রোক্কোর গির্জায়। তারই ফলশ্রুতিতে সান রোক্কোর দেয়ালে আর ছাদে বিশ্বের অতি বিখ্যাত মনকাড়া কিছু চিত্রকলা আমরা দেখতে পাই, এর প্রায় সবগুলোতেই বর্ণিত হয়েছে বাইবেলের নানা ঘটনা। সান রোক্কোর গির্জাতে ঢোকার পর আসলেই চোখ কপালে তুলতে হল কারণ সুউচ্চ ছাদ ভরে আছে তীব্র সম্মোহন ক্ষমতার অধিকারী পেইন্টিংগুলোতে, আবার মেঝের কিছু জায়গায় স্থাপন করা হয়েছে বিশালাকৃতির আয়না, যাতে দর্শনার্থীরা উপর পানে তাকিয়ে ঘাড় ব্যাথা না করেও আয়নার প্রতিফলিত সেই অপার্থিব সৃষ্টি উপভোগ করতে পারেন। এর মাঝে আলাদা করে ক্রুশবিদ্ধ যীশুর বিশাল চিত্রকর্মটির কথা বলতেই হয়।
তড়িৎগতিতে শেষ হয়ে আসছে তিলোত্তমা নগরীতে অবস্থানের দিনগুলি, ক্যামেরায় এই অদ্বিতীয় স্বপ্নলোকের দৃশ্যপট ধারণ করতে করতেই চলে গেল সিংহভাগ সময়, শেষের দিন সারা সন্ধ্যা গ্র্যান্ড ক্যানেলের পাড়ে বসে গোধূলিসূর্যের মৃদু আলো উপভোগ করতে করতে মনে হল, আহা, জীবন কতই না সুন্দর!
মন্তব্য
facebook
মি টু
facebook
কেমন যেন ভাবে ধরলো!
facebook
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
facebook
আমি বড় হয়ে ইউরোপ যাব।
মার্কো পোলোর বাড়িতে গিয়ে গুরুর পদধুলি নিয়ে আসেন নাই? কেম্নে কী?
এই ফাঁকে আরেকটা কথা বলি, ইবনে বতুতা যেই দেশে যাইতেন সেইখানেই একজন বিবি আহরণ করতেন।
~!~ আমি তাকদুম তাকদুম বাজাই বাংলাদেশের ঢোল ~!~
facebook
আমাদের অণু ভাই শুধুই জ্ঞান আহরণ করেন
পুলিসের অংশটুকু পড়ে ইটালিয়ান জব মুভিটার কথা মনে হলো।
facebook
আচ্ছা, এই যে এতো মানুষের হিংসা পান, পেট ব্যাথা করে না?
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ
facebook
এই পোস্ট আমি পড়ি-ই নি।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
আমিও, পোস্ট দেখার পরই হিংসা আর হতাশা মিলে হিতাংশায় মন বেগুনী হয়ে গেল। আধা বেলা মেজাজ খারাপ করে বসে থাকার পর শেষমেশ আর লোভ সামলাইতে পারি নাই।
সবাই মিলে তারেক অণুরে বর্জন করি। উনি হিংসাত্মক মনোভাব ছড়ায় জনগণকে উস্কে দিচ্ছেন।
~!~ আমি তাকদুম তাকদুম বাজাই বাংলাদেশের ঢোল ~!~
facebook
পড়ে ফেলেন তিথী, এটুকু বলে রাখি চাঁদনী রাতে গনডোলা ভ্রমণের কথা এতে নেই
facebook
facebook
একবার মন্তব্য করে মনের ঝাল মিটে নাই, তাই দ্বিতীয়বার আসলাম।
বালিকাবেলার ক্রাশ জনৈক ক্রিকেটার বিয়ে শাদী করে ফেলায় যেরকম ফিলিং হয়েছিল, আপনার ভেনিসীয় পোস্ট দেখে সেইরকম লাগলো। আপনি বড় দাগা দেন মনে!
~!~ আমি তাকদুম তাকদুম বাজাই বাংলাদেশের ঢোল ~!~
আশরাফুল না শাহাদাত ?
facebook
আমার বালিকাবেলায় এরা শিশু ছিল। শাহাতাদ যে এমন ইস্মাট হবে বড় হলে তা কি আর জানতাম। নান্নু আকরামদের যুগে চিন্তা করেন।
~!~ আমি তাকদুম তাকদুম বাজাই বাংলাদেশের ঢোল ~!~
হাঁ হাঁ বিয়ে তো করত ওরা সবাই ! নোবেল থেকে শুরু করে বুলবুল!
facebook
আতাহার আলী?
facebook
জ্বি না। উনি আরও বড় দাগা দিয়ে প্লেন ক্র্যাশ করে মরিয়াছেন।
~!~ আমি তাকদুম তাকদুম বাজাই বাংলাদেশের ঢোল ~!~
আরে দাগা দিব কেন। এরপরে যখন ভেনিস যাবেন ঘুরতে কত সহজ হবে, এটা চিন্তা করেছেন?
facebook
কচু হবে!! কেম্নে গেলেন, কোন পেলেন টেরেন ধরলেন, কই থাকলেন, কোথায় খেলেন, মোটমাট কেমন খরচ হইল এইগুলাই বলেন নাই। খালি জানলাম পকেট ভারি না হলে চলবে না। নাকের সামনে মুলা ঝুলিয়ে দিয়ে কেটে পড়েন।
~!~ আমি তাকদুম তাকদুম বাজাই বাংলাদেশের ঢোল ~!~
আরে ওইগুলা তো উছিলা ! পকেট ভারী হতেই হবে এমন কথা বলি নি, বলেছি ঐখানে দাম বেশী ! আমি বাহির থেকে খাবার কিনলেই তো হয় ! পেলেন যায় না সেখানে, নৌকা করে দূরের পেলেন বন্দরে যেতে হয় !
facebook
না! শেষপর্যন্ত সচল ছাড়তে হবে আপনার জন্যে !
আপনার লেখার গতি আপনার ভ্রমণের মতোই। ছবিলেখা নিয়ে নাই বা বললাম! সেতো অনবদ্য আপনার ভ্রমণের মতোই মোহময়। ভালো থাকুন সবসময়।
অনেক অনেক শুভেচ্ছা।
facebook
লাভ নাই, লাভ নাই, হিতাংশায় পুরলে কিছুই হবে না, তারেক ভাইয়ের পেটও ব্যথা করবে না, আর বদনা প্যারেডও লাগবে না
সুতরাং জাস্ট এনজয়.............
facebook
লোকমান হত্যা মামলায় তারেক অণুকে গ্রেফতারের আবেদন জানাচ্ছি। আমরা সবাই সাক্ষী দিব।
হ, আমিও দিব।
_________________
[খোমাখাতা]
লোক মান, এইটা একটা কথা হল, নিজামি- আযম হলেও বোঝা যেত
facebook
আমিও দিব। রিমান্ডে নিলে দুই ডজন উটপাখির ডিমও কিনে দিব।
ঐ উটপাখির ডিমগুলো সিদ্ধ করার দায়িত্ব আমার।
ভুল করলেন উদাস দা, মনে পড়ে গেল আফ্রিকার সবচেয়ে সুন্দর শহর থেকে উটপাখির ডিম কেনার ঘটনা, পোষ্ট দিচ্ছি শীঘ্রই !
facebook
খালি পোস্টটা দিয়েই দেখেন, 'পিট্টা লাল করে দেব'।
একটু বিরতি দেন না রে ভাই, মানুষের দীর্ঘশ্বাস ভুলতেও তো দুটো দিন সময় লাগে.. নাকি?
জানি সবাই আমরা ঘনাদা কিংবা অণুদা হতে পারবো না, তবুও... [গভীর ফিলোসফিক ভাবের ইমো]
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
এখন তো খালি পোস্ট দিচ্ছে। এরপর লাইভ টেলিকাস্ট শুরু হবে।
~!~ আমি তাকদুম তাকদুম বাজাই বাংলাদেশের ঢোল ~!~
আপনের মুখে ভেনিসের সুবাসিত হাওয়া বহিত হোক ( মাছবাজারেরটা বাদ দিয়ে)
facebook
আমি সাক্ষী!!
_____________________
Give Her Freedom!
আমিও দিবো। এই লোকটা দিন দিন নিষ্ঠুর হয়ে যাচ্ছে
facebook
গতকালেরটাই এখন ভালো করে হজম করতে পারলাম না। তার উপর আজ আরেকটা ................
আপনার চোখে ফুল চন্দন পড়ুক।
হা হা, দারুণ বলেছেন তো, একেবারে চোখে !
facebook
লেখা পড়ে ...
_________________
[খোমাখাতা]
আবার কি হল ! রসগোল্লার কথা মনে পড়ছে!
facebook
কবে যে ভেনিস যামু। আপাতত আপনারে দিলাম...
__________________________________
মরণের পরপারে বড় অন্ধকার
এইসব আলো প্রেম ও নির্জনতার মতো
__________________________________
ধন্যবাদ। দেশে তালগাছের বড়ই অভাব ইদানীং।
facebook
যাচ্ছালা !! মন মতি ভালো ঠেক্তাছেনা । এই রে অনু খোকা তোর মনে কোন দুক্ষু টুক্ষু আছে কিনা বল দিকিনি একটু , নইলে সব্বাইকে এমন ঝাপ্পি দিচ্ছিস কেন রে ? বলি ভেনিস গিয়ে প্রেরেম পিরিতির কোন কিছু হয়েছিল নাকি। আমার এদিকে বড্ড দুচ্চিন্তা হচ্ছে। ওরে তোমরা কে কোথায় আছো এইবার এই বাচ্চাটার জন্য কেউ কিছু করো। আহা রে দেখো বিদেশ বিভূঁইয়ে ঘুরতে ঘুরতে বেচারি কেমন হয়ে যাচ্ছে। আহা রে, সবাই কত্ত শাপ শাপান্ত নেয়। বলি সচল চত্বরে কোনো মোহিনীর আবির্ভাব কবে ঘটবে যে আমার অনুর দুক্ষু ঘোচাবে।
একটা কথা আছে দাদা, যার মনে যা= ফাল দিয়ে ওঠে তা !
আপনার ঘটনা কি, ঝেড়ে কাশুন তো !
facebook
হায় হায় । বলে কী। শেষে এই অপবাদ। বলি মুরুব্বি মানুষের জন্য এরকম কথা বললে গুনাহ হয় ব্যাটা
এই নেও ঝাইরা কাশলাম - উঁহু উঁহু
বুঝছি, ইদানীং আপনি করাত দিয়ে খাট কাটার চিন্তা করছেন-
facebook
দারুন! মাচু পিচুর খবর কি ?
****************************************
জানুয়ারির প্রথমে। যাওয়া ঠিক আছে, কিন্তু ফেরা নিয়ে একটু সমস্যা হচ্ছে, মানু দেখে ফিরব না টিটিকাকা দিয়ে এখনো পরিষ্কার না।
facebook
ভালো লাগলো। ছবি গুলু সুন্দর। কিনটু ভেনিস ফিলম ফেসটিভাল'র লীডো বীচ বাদ পরে গেল মনে হয়। লীডো'র দিক্ টা ভীড কম।
ভেনিস গেলাম এই বছর জুনে । মনে হল কিচুটা overrated, বিশেষ করে রাতের ভেনিস দেখে হতাশ হলাম ।
হুমম, ভিড় বেশী থাকলেও এমন হয় কিন্তু, আর জুন, জুলাই হচ্ছে ভিড়ের আর গরমের সময় !
facebook
facebook
facebook
facebook
টিনটোরেত্তোর ছবি দিলেন না একটা!
তোলার অনুমতি ছিল না
facebook
দারুণ সব ছবি। এ বছরের জুলাইয়ের শেষ সপ্তাহে যাওয়ার সুযোগ হয়েছিল মনোহর এ নগরীতে। গোলক ধাঁধার চক্করে পড়ে সারাটি দিন উদ্দেশ্যহীন ঘুরেছি, একই পথেও বারবার এসে পড়েছিলাম। ম্যাপ একটা ছিল বৈকি, তবে খুব একটা কাজে আসেনি। সান মারকোর ক্যাথেড্রালের পাশের লাল ইটের বিশালকায় গম্বুজটির ছবি কই? আমি শত শত ছবি তুলেছিলাম, মায় মাছের বাজারের পর্যন্ত। ব্রাতিস্লাভার চোর আমার সাধের নিকনখানা নিয়ে ভেগে যাওয়ায় আমার মাথার চুল আর অবশিষ্ট নেই এখন আর। ও দুঃখ সারাজীবনেও ভুলবনা। ভেনিস, আহা আর কোনদিন কি হবে দেখা সেই মায়াবী রূপ! যাত্রা অব্যহত থাকুক বাংলার পোলোর। শুভকামনা।
আহাহ ! কি দুঃখজনক! ব্রাতিস্লাভাতেই এই অকাজ ঘটল! সমস্যা। আমারও প্রথম বার হিমালয় দর্শনের ছবি মেমরি থেকে মুছে যাবার দুঃখ এখনো ভুলতে পারি নাই।
facebook
আপনে ঢাকা গেছেন কখনো?
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
আসেন আমরা ফকিরাপুল ভ্রমণ, স্বপ্নের চাংখারপুল, লোহার পুলে ৫মিনিট, শান্তিনগর মোড়ে পানির তলে; এসব লেখা দেয়া শুরু করি। এগুলাতে আইসা অণু ভাই করবো।
হ, দুহাজার এগারো সালের ঢাকা আসলেও একটা দেখার মত জায়গা।
----------------
স্বপ্ন হোক শক্তি
ঢাহা শহর আইস্যা আমার আশা ফুরাইছে, হায় লাল লাল, নীল নীল বাত্তি দেইখ্যা
facebook
ভানিসের লোকেরা যে এই বাড়ি থেকে ও বাড়ির জানালায় লম্বা বাঁশের মধ্যে কাপড় শুকাতে দেয়, তা দেখে খুব আমোদ পেয়ে ছিলাম। কাপড় গুলো খালের মধ্যে কেন পরে যায় না, ভেবে অবাক হয়েছি। এমন কোন ছবি থাকলে আপলোড দিয়ে দেন। গনডোলা ভ্রমণ করেন নি, যা ভাড়া উফ! আমার সাধ্যের বাইরে
আসলেই ভাড়া খুব বেশী !
facebook
আহা ভেনিস স্বপ্নের নগরী, আহা গন্ডোলা প্রেমের পারিজাত তরী। তারেক অণুর বর্ণনা ও ছবিতে পুনর্বার তোমায় দেখতে পেলাম।
------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
আমি এক গভীরভাবে অচল মানুষ
হয়তো এই নবীন শতাব্দীতে
নক্ষত্রের নিচে।
আপনি কোথায় এখন! চীনের ছবি কবে দেখব! কলোসিয়াম নিয়ে পোষ্ট কই কবির!
facebook
ভেনিসের গন ডোলার কথা শুনলেই আমার কেন যেন মাসুদ রানার কথা মনে হয়ে যায়। সেই যে প্রতিশোধ নিতে গনডোলায় চেপে কি মারামারি...
অটঃ আমি কিন্তু অণুকে মোটে হিংসা মিংসা কিচ্ছু করিনা। ওইসব করতেও তো যোগ্যতা লাগে, নাকি ?
----------------
স্বপ্ন হোক শক্তি
সত্যি, দারুণ সব বই ছিল রানার ভেনিস নিয়ে! পিয়েত্রো পরিবার নিয়ে একটা ২ খন্ডের ছিল, জোশ!
তবে ভেনিস যখনই গেছি আমার মাথায় সবার আগে এসেছে ঝান্ডুদা।
facebook
মাসুদ রানার সেই বইএর নাম বিদেশি গুপ্তচর। সেকি টান টান উত্তেজনা আর রমান্চ।
আমার মতে রানার অন্যতম সেরা বই বিদেশি গুপ্তচর, সেরা তিনে না হলেও সেরা পাঁচে থাকা উচিত।
facebook
তুলনা নাই গো দাদা!!!
_____________________
Give Her Freedom!
ভেনিস তো তুলনাহীনাই!
facebook
ভাল জিনিস তারিয়ে তারিয়ে চাখতে একটুতো সময় লাগে। আপনিতো ২৪ ঘন্টাও সময় দিচ্ছেননা। একটু রয়ে সয়ে।
ছবি ও বর্ণনা ভাল লাগলো।
দিয়ে দিই কয়দিন, সামনে মাস থেকে আবার জঙ্গলেই মঙ্গল !
facebook
অণু ভাই, আপনারে গুলি করবাম
অলমিতি বিস্তারেণ
হয়ত না, বুলেটপ্রুফ !
facebook
কেউ আমাকে আমার স্বপ্নের শহর জিজ্ঞেস করলে আমি ভেনিসের নামই সব সময় বলতাম।এখন পর্যন্ত স্বপ্নই রয়ে গেল।
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়---
facebook
বললে হয়তো কেউ বিশ্বাস করবেন না, কিন্তু নীড়পাতায় ছবি এবং শিরোনাম দেখে ঠিক করেছিলাম যে আজ শুধুই কাঁদবো মন্তব্যর ঘরে। কিন্তু এখানে এসে সবাইকে একই কাজ করতে দেখে বুঝলাম যে আমরাই সংখ্যায় বেশি। সুখ শেয়ার করলে বারে, আর দুঃখ কমে। আমারটাও কমে এসেছে। ধন্যবাদ সকল সহকারী দুঃখী মন্তব্যদান কারি/নি দের।
facebook
অনুদা দিন দিন নিষ্ঠুর হয়ে যাচ্ছে। মানুষ এমন হয় কি করে? পৃথিবী দেখেই যাচ্ছে আর আমি জীবনে কিছু দেখতেই পারছি না
আরে, এটাই তো দেখার ইচ্ছেটাকে জাগিয়ে রাখবে, নাকি ভুল বললাম !
facebook
কয়েকদিন আগেই জানেন, একটা ইতালীয়ান সিনেমা দেখতে দেখতে ভাবছিলাম আরে তারেক অণু ভেনিস যায়নাই কেন!
আর আজ্কে দেখি পোস্ট আইসা পড়সে! মিয়া আপনে তো পুরাই অন্তর্যামী
হ , এহন বলমু নাহি আপনি কি নিয়ে চিন্তা করতাছেন ! দিব বাজারে মটকা ভেঙ্গে !
facebook
গেছিলাম। সেইরকম সুন্দর জায়গা। খুব শীঘ্রই আবার যাবার ইচ্ছে।
facebook
আচ্ছা ভাইয়া, আপনার কী খেয়ে দেয়ে কাজ কর্ম নেই? আপনি এতসব জায়গায় যান কখন? আর লেখেনই বা কখন?
বেকার মানুষ
facebook
আমি খালি জানতে চাই কোথাও গেলে আপনার পাসপোর্ট দেখার পরে ওইখানে ইমিগ্রেশানের লোকজনের প্রতিক্রিয়া! দুনিয়ার সবজায়গার সিলছাপ্পরের বহর দেখে ওদের তো উলটায়া পড়ে যাওয়ার কথা!!!!
আর লেকাহ আর ছবি তো দুর্দান্ত! মনের এক কোনায় ছোট্ট একটা আশা এখনো বাঁচায়া রাখছি, কোন একদিন পুরা সিল্ক রুট ধরে যাবো, বেইজিং থেকে ভেনিস! দোয়া রাইখেন!
______________________________________
যুদ্ধ শেষ হয়নি, যুদ্ধ শেষ হয় না
অবশ্যই। সিল্ক রুট ! হবে হবে, আগে জানিয়েন! আমি মস্কো- বেইজিং ট্রেনে যেতে চাচ্ছি অনেক দিন ধরেই ,দেখা যাক। কিন্তু যাই করেন, ২০১৬ লাদাখ ! মনে রাইখেন!
আরে না, ইমিগ্রেশনের লোকেরা ফাজিল, ব্যাটারা সবুজ পাসপোর্ট দেখলেই হয়, ক্যাঁক করে পাকড়াও করে!
facebook
facebook
আমিও লাদাখ যামু
চইল্যা আহেন, ২০১৬ সাল, সময় আছে। এর মাঝে পিচ্ছি ফৌজদার পয়দায়িশ হলেও সাবালক হয়ে যাবার কথা তত দিনে।
facebook
অভিযানের ভিত্রে আবার কাচ্চা-বাচ্চা-ক্যাও-ম্যাও ক্যান!!!!
দোষ তো আপনার ! এখন আবার জিগান ক্যান !
facebook
নতুন মন্তব্য করুন