হাভানা, যেন এক টুকরো রোদ্দুরময় আকাশের নাম। নামের মাঝেই আছে টুংটাং সুরেলা ধ্বনির অফুরান উৎস, মন মেতে ওঠে চনমনে আনন্দে, অফুরন্ত ভাল লাগা ঘিরে ধরে। নামটিই এমন সুমধুর, জনপদটি না যেন কতটা তিলোত্তমা!
ক্রান্তীয় অঞ্চলের সারাদিনের দাবদাহের রাজত্ব শেষে স্নিগ্ধ গোধূলি লগ্নে পৌঁছলাম সেই মহানগরীতে বিমানের লম্বা ভ্রমণ শেষে, বিমানবন্দর থেকে ট্যাক্সি করে সোজা ওল্ড হাভানার নির্ধারিত কাসাতে (কিউবায় পর্যটকদের মাঝে কাসা বা লজিং ব্যবস্থা অত্যন্ত জনপ্রিয়, স্থানীয় বাসিন্দাদের বাড়ীতে অতিরিক্ত ঘর ও অন্যান্য সুযোগসুবিধা থাকলে তারা সরকারের কাছ থেকে পর্যটকদের রাখার অনুমতি পেতে পারেন, সেই সাথে তাদের খাবার ব্যবস্থাও একই সাথে হয়ে থাকে, ফি বছর ২০ লক্ষ ভ্রমণপিপাসু ক্যারিবীয় অঞ্চলের বৃহত্তম দ্বীপটি দর্শনে যায়, যাদের অধিকাংশের কাছে কাসা অধিকতর পছন্দ, অর্থনৈতিক ভাবে যেমন সাশ্রয়ী, তেমনি স্থানীয়দের সাথে মেশার বিরল সুযোগ, সেই সাথে আছে বাড়ীতে রান্না টাটকা স্থানীয় খাবারের স্বাদ।)
ততক্ষণে অন্ধকার জাকিয়ে বসেছে, তিলোত্তমা মহানগরীর পুরনো অংশে প্রবেশ করেছি এটুকুই বোঝা গেল কলোনিয়াল স্থাপত্যের ছড়াছড়ি দেখে।
গন্তব্যস্থল কাসা বারবারার দরজায় পৌঁছে দেখি তালা! আজব, বারবারা কি আমাদের আসার খবর পান নি! সাথে গুচ্ছের মালপত্র, এমতাবস্থা থেকে চটজলদি উদ্ধার করলেন পাশের বাড়ীরই সিনোরা ইসাবেল, বললেন তার বাড়ীতে খানিকক্ষণ বিশ্রাম নিতে, তার কাছে বারবারা চাবি রেখে গেছে বটে, কিন্তু মহিলার ফিরতে ফিরতে প্রায় মাঝরাত! বোঝা গেল, ব্যস্ত থাকলেও দায়িত্বজ্ঞান টনটনে।
সিনোরা ইসাবেল এবং তার স্বামী সিনর হোর্হেস অতিথি আপ্যায়ন শুরু করলেন সুগন্ধি চা আর পৃথিবীর সেরা চিনি দিয়ে, যে চিনির কারণেই মানবজাতির কাছে তাদের দেশের পরিচয় বিশ্বের চিনির পাত্র বলে। তাদের কাছেই জানা গেল সেই রাতেই বিখ্যাত হাভানা কার্নিভ্যালের শেষ রাত, প্রায় ২৪ ঘণ্টার ভ্রমণজনিত ক্লান্তির কারণে বিছানায় লম্বা হবার পরিকল্পনা জামানত বাজি রেখে হারল, এর ঘণ্টা খানিকপরেই তাদের সাথে নিজেদের আবিস্কার করি মধ্যরাতের হাভানা কার্নিভ্যালে।
পরদিন সকালের সোনা রোদ মাঝ দুপুরের ঝাঁঝালো তেজে হারিয়ে যাবার আগেই ঝুলবারান্দায় দাড়িয়ে পরতে পরতে উপভোগ করলাম নতুন পরিবেশের মাধুর্য, বেশ একটা সতেজ ভাব চারিদিকে, কিন্তু হৈ-হট্টগোলের লেশ মাত্র নেই।
বেশ আমাদের কাসাটি, কয়েকশ বছর আগে স্প্যানিশ ঔপনিবেশিক আমলে নির্মিত, বিশালকায় সব দরজা, বিশুদ্ধ আলো-হাওয়া খেলে যাচ্ছে সর্বদাই।
নাস্তার টেবিলের হাক পড়ল, সিনোরা বারবার গতরাতে না থাকার জন্য দুঃখপ্রকাশ করেই জানিয়ে দিলেন হাভানায় আমাদের কি কি করা উচিত আর কি কি এড়িয়ে চলা উচিত, সেই সাথে অতি অবশ্যই যেন তার হাতের রান্না তিন বেলায় আস্বাদন করি তা পই পই করে বলতে ভুললেন না, দারুণ স্বাদের কফির সাথে রকমারি আয়োজনের মাঝে ছিল পাঁচ থেকে সাত ধরনের ক্রান্তীয় ফল ( আম, কলা, আনারস, পেয়ারা, আভোকাডো, পেঁপে ইত্যাদি। আমার ক্ষুদ্র জীবনের অধিকাংশ সময়ই কেটেছে রাজশাহীতে, আমের দেশের মানুষ হয়েও বলছি কিউবার আম রাজশাহীর আমের চেয়েও কোন অংশে কম সুস্বাদু নয়)। আর আছে ইচ্ছা মত খাদ্যতালিকা বেছে নেবার সুবিধে, যেটাই চাই না কেন বোঝা গেল সেটা তার ক্ষমতার মাঝেই, কেবল উনুনে চড়াবার অপেক্ষা। প্রায় ইলিশের মত স্বাদের সামুদ্রিক মাছ অ্যালবাকোর থেকে ফুটখানেক লম্বা লবস্টার, সেই সাথে শিম আর ভাত, সব মজুদ!
আশেপাশে এলাকা চিনে নেবার জন্য পদব্রজেই হাভানা ভ্রমণ শুরু, সময় থমকে যাওয়া এক মহানগরী, মহাকালের বেলাভুমিতে যাত্রা শুরুর পর ৫০০ বছর পার হয়ে গেছে কিন্তু হাভানার খুব পরিবর্তন হয়েছে কি ! সরু সরু গলি, চোখ ঝলসে যাবার মত স্বপ্নময় রঙিন সব ঘরদোর,
রিকশার টুংটাং
আর হাভানার প্রতীক বলে খ্যাত ক্ল্যাসিক সব গাড়ীর রাস্তা জুড়ে চলাচল( এগুলো হলিউডের পর্দা বাদে আপনি কোথাও দেখবার আশাও করেন না, লাভ নেই, অনেকগুলোই পঞ্চাশের দশকের এবং এখনো দারুণ প্রতাপে পথ দাবড়িয়ে বেড়াচ্ছে)।
দিনের প্রথম গন্তব্য হিসেবে বেছে নিলাম কিউবান বিপ্লব জাদুঘর।
সেখান থেকে ম্যালেকন এলাকায় নীল সমুদ্দুরের নোনা হাওয়ায় খানিকক্ষণ ফুসফুস ভরিয়ে আফ্রিকান চিত্রকলা ও ইতিহাসের জাদুঘরে, সেখানে আফ্রিকার নানা দেশের কারুশিল্পের সাথে সাথে উপস্থাপন করা হয়েছে দাস ব্যবসার কালো ইতিহাসকে।
আগস্ট কিউবার উষ্ণতম মাস, লু হাওয়ার মত প্রবল প্রতাপময় পবনদেবের সাঙ্গপাঙ্গরা ঘামের বন্যায় প্রাণ ওষ্ঠাগত করে ছাড়ছে, পথের বুনো পায়রাদেরও দেখি জলের সন্ধান পেলেই ঝুম গোসল শুরু করেছে, আমাদের ভরসা সেখানে মোহিতো নামের পানীয় আর জিভে জল আনা আইসক্রিম।
প্রথম দিনেই বোঝা হয়ে গেল, হেঁটে ঘুরে ফিরে দেখতে চাইলে খুব সকালে নতুবা বিকেলের পড়ে যাওয়া আলোতে বেরোতে হবে, মাথার উপরে সূর্য নিয়ে আর নয়। বিশেষ করে রাত-বিরাতে ক্যামেরা হাতে বেরোতেও কোন সমস্যা নেই, হাভানা দুই আমেরিকা মহাদেশ মিলিয়ে সবচেয়ে নিরাপদ মেট্রোপলিটন শহর, এখানে এমন কোন জায়গা নেই যেখানে দর্শনার্থীদের একা যাওয়া বিপদজনক হতে পারে, সেই সাথে সাথে নেই পথশিশুদের অস্তিত্ব।
পরদিন কাকভোরের মোলায়েম আলোয় হাভানা বন্দরের কাছের সমুদ্রতীরে ঘোরাফেরা করছি, সারা রাত সমুদ্দুরের সাথে সংগ্রাম করে জীবন বাজি রেখে জয়ী মৎস্যজীবিরা ততক্ষণে জলযানগুলো নোঙর ফেলে হয়তো তালি দেওয়া কাঁথায় শুয়ে বুড়ো সান্তিয়াগোর মতই সিংহের স্বপ্নে বিভোর। প্রতিটি নৌকার আলাদা আলাদা নাম, ঢেউয়ের তালে তালে প্রস্তুতি নিচ্ছে তাদের মালিকদের মতই আগামী রাতের।
ধীরে ধীরে জেগে উঠছে হাভানা, লোকজনের ভিড় শুরু হয়েছে সর্বত্র, সেই সাথে অলস পথচারীদের ইতস্তত বিচরণ, আর বিশ্বের সমস্ত শিশিরস্নাত ফুল নিয়ে এক প্রেমিকের আগমন-
মেঘ আর রোদ্দুরের খেলায় সৃষ্ট অতিপ্রাকৃত আভায় রাস্তার পাশের বাড়িঘরগুলো মনে হল ডেসপারাডো চলচ্চিত্রের শুটিংস্পট থেকে উঠিয়ে আনা হয়েছে, নতুবা সেই দৃশ্যধারণই হয়েছিল এইখানে।
মায়াবী আলোর সেই ভোরে, যে সময় মনে হয় পৃথিবীতে কেবলই সত্য, সুন্দর আর কবিতার রাজত্ব, ওল্ড হাভানার উপকূলের কাছে এক সবুজ ছাওয়া পার্কের মোড়ে পুরনো সখার সাথে দেখা। মুখে স্মিত হাস্য, নয়নের দৃষ্টি সদুরপ্রসারি। আমাদের বঙ্গ সমাজে জন্ম নেওয়া সেই বিশ্বমানব আর কে হতে পারে! ক্যারিবীয় সাগর তীরে বিশ্ব পর্যটকের দেখা পেয়ে পুলকিত আনন্দে ভরে গেল বাকী সারাটা দিন।
কিংবন্তীর লেখক আর্নেস্ট হেমিংওয়ের জীবনের উল্লেখযোগ্য অংশ কেটেছে হাভানাতে, সেই নিয়ে লিখতে বসে দেখি আলাদা একটা লেখা হয়ে গেল-
হেমিংওয়ের কিউবা
দিনের সবচেয়ে গরম ভাগটাতে চললাম ন্যাশনাল আর্ট মিউজিয়াম দেখতে, অবাক হলাম এদের সংগ্রহের প্রাচুর্য আর উপস্থাপনের দক্ষতায়, আশাই করিনি কিউবায় এমন সমৃদ্ধ একটি জাদুঘরের সন্ধান পাব যেখানে বিশ্বের সমস্ত উল্লেখযোগ্য সভ্যতার নিদর্শন রয়েছে উল্লেখযোগ্য পরিমাণে, মিশরীয়, সুমেরীয়, গ্রীক, রোমান, সিন্ধু, চৈনিক- সবার জন্যই আলাদা আলাদা গ্যালারী। মিশরীয় গ্যালারীতে সাড়ে তিন হাজার বছরের মমির সাথে সাথে নিখুঁত সাত রঙে রাঙানো কফিনটি মন জুড়ে রয়ল অনেকক্ষণ।
সেখান থেকে প্রাচীন ক্যাথেড্রালের ঘণ্টা বাজানোর টাওয়ার থেকে পুরনো হাভানার নয়নাভিরাম রূপ চোখে পড়ে।
দেখা হয়ে যায় ফুল বিক্রেতাদের সাথে যাদের নাম ফুলরমণী আর সঙ্গীত সাধনারত শিল্পীদের।
হাভানায় দুই দফায় সপ্তাহখানেক অবস্থানের সৌভাগ্য হয়েছিল, সেই অল্প সময়ের খুব আপনার হয়ে গিয়েছিল শহরটা, যখন দেখতাম স্থানীয়রা রাস্তায় ফল বা সবজি কিনছে, প্রতিবেশীকে কিছু একটা আনতে বলে উপর থেকে ব্যাগ ছুড়ে দিচ্ছে, অসহ্য গরমে কোন শিশু জলের পাত্র মাথায় ফাঁকা করছে মনে আনন্দে, মনে হয় কি সজীব, কি সতেজ, গতিময় এখানের জীবন।
এক ফাঁকে দেখতে গেলাম বহির্বিশ্বের কাছে হাভানার সবচেয়ে পরিচিত স্থাপত্য বিপ্লব চত্বর (প্লায়া দে ল্য রেভুলুশিউন), যার এক পাশে সরকারি দপ্তরের দেয়াল জুড়ে খোদাই করা অমর বিপ্লবী চে গুয়েভারার (স্প্যানিশে উচ্চারণ হবে গ্যেভারা) মুখশ্রী, অন্য একটি ভবনে কিউবান বিপ্লবের মহানায়ক ক্যামিলো সিয়েনফুয়েগোসের উপস্থিতি।
এই চত্বরেই প্রতি বছরের মে দিবসে আট ঘণ্টার সুদীর্ঘ মূল্যবান ভাষণ দিতেন এল কমানদান্তে ফিদেল কাস্ত্রো, চত্বরের মাঝে জাতির জনকের সন্মানপ্রাপ্ত কবি হোসে মার্তির আকাশচুম্বী ভাস্কর্য।
তবে সবচেয়ে বেশী অভিভূত হয়েছি হাভানার সবুজে, একটা জমজমাট মহানগরীর মাঝে যে এত সবুজ থাকতে পারে এখানে না এলে বিশ্বাস হত না, সাজানো গোছানো পার্ক তো দেখি অনেক জায়গায়ই কিন্তু যত্রতত্র এত মহীরূহের সম্মেলন তাও ব্যস্ত রাস্তার পাশে আর কোথায় পাব।
মাঝে মাঝেই কাসার ব্যালকনি থেকে চোখে পড়ত আত্নমগ্ন এক শিল্পীকে ক্যানভাসের আঁচড়ের পর আঁচড় বুলিয়ে সৃষ্টি সুখের উল্লাসে মেতে মমতা ভরে নশ্বর পৃথিবীতে রেখে যাচ্ছেন নিজের প্রতিভার সাক্ষর, কিন্তু কেন প্রায় এক ধরনের হয় তার চিত্রকর্মগুলো! হয়ত পর্যটকদের কাছে বিকিকিনির জন্যই।
পরিচয় হয়েছিল হাভানার সেরা ক্রিকেট দলের কোচ সিনর অ্যালকটের সাথে, এই একজনকেই পেলাম যে বাংলাদেশ মানেই ক্রিকেট বোঝে! নেমন্তন্ন রক্ষায় তার বসতে উপস্থিত হয়ে চোখে পড়ে তার ক্রিকেট প্রেমের নমুনা, সেই সাথে তার বন্ধু কোর্টনি ওয়ালশ আর ব্রায়ান লারার সাথে ছবিসহ সাক্ষর সম্বলিত ব্যক্তিগত স্মারক।
কৃষ্ণচূড়া ছাওয়া এক উদ্যানে দেখা হয়েছিল মহান নেতা সাইমন বলিভারের সাথেও, ভেনিজুয়েলার জন্ম নেওয়া এই মহান বিপ্লবী কেবল একটি জাতির জনক নন, বরং সমগ্র মহাদেশের স্বাধীনতার স্বপ্নদ্রষ্টা।
হাভানার অদ্বিতীয় স্থাপত্য কলা নিয়ে কথা বলা আমার মত অর্বাচীনের শোভা পায় না বলেই বিষয়টি এড়িয়ে গেলাম, শুধু কিছু আলোকচিত্র থাকল বিখ্যাত ক্যাপিটাল ভবনসহ অন্যান্য জায়গার।
সেই সাথে কিছু মুখ, কিছু মুহূর্ত, কিছু স্মৃতি--
( বন্ধুরা, এই লেখাটি অনেক বড় কলেবরে লিখবার ইচ্ছে ছিল, অনেক তথ্য দিয়ে কিন্তু আজ আর তা হল না, চলেছি বিশ্বের কঠিনতম এক যাত্রায়, প্রিয় বন্ধুর শেষকৃত্যে। ভাবলাম যতখানি লিখে ফেলিছি একবসাই দিয়েই যায়, কবে আবার হাভানা নিয়ে লেখা হবে! তবে ঠিকমত ফিরে আসলে আর আপনাদের ভাল লাগলে অবশ্যই লিখব)
মন্তব্য
আপনার পোস্টগুল আদ্ভুত সৌন্দর্য, মন খারাপের ভিড়ে সতেজ করে দেয়, অমর বিপ্লবী চে গুয়েভারার কিউবা যাওয়ার আগ্রহ ছিল, আপনি অনেক বাড়িয়ে দিলেন। ওখানে গিয়ে আয়েশ করে একখান হাভানা সিগার এ টান কবে যে দিতে পারবো....
দিবেন, দিবেন। কিউবার ভিসা কিন্তু চাইলেই দেয়, পরে বড় একটা লেখা দিব সমগ্র কিউবা নিয়ে।
চের জন্ম শহর আর্জেন্টিনার রোজারিওতে যাবার ইচ্ছা রাখি সামনে মাসে।
facebook
পুর পোস্টটা প্রচন্ডভাবে উপভোগ করেছি এবং আপনাকে মন ভরে অভিসম্পাত করেছি। এই লেখার শেষে এমন কিছু পড়তে হবে ভাবিনি। ভালো থাকবেন।
আপনিও। হাভানা আসলেই উপভোগের জায়গা।
facebook
আপনার অন্য সব লেখার মতই প্রানবন্ত। তবে এই লেখাটি যে কারনে ভিন্ন মাত্রা পেয়েছে সেটি হচ্ছে ইতিহাস বা তথ্য প্রদানের চেয়ে হাভানা নিয়ে আপনার নিজের অনূভূতিগুলোর সরস বর্ণনা।
আমরা যদিও প্রকৃতির সন্তান তবুও কেন জানি খুব বিশ্বাস করতে ইচ্ছে করে, মৃত্যুই যেন বিশাল মহাকালে মানুষের শেষ সীমানা না হয়। আপনার বন্ধুটির অসীম যাত্রাপথের প্রতি শুভকামনা।
অনেক ধন্যবাদ। আপনার নিক নামটি খুব সুন্দর।
facebook
আপনাকে দিয়ে আস্ত একটা বই প্রসব করানো বাদে আর কোন উপায় দেখছি না। আপনার সেরকম কোন পরিকল্পনা থাকলে স্বচ্ছন্দে আমার সাথে যোগাযোগ করবেন। আপনার বই বিক্রি করে মিলিওনিয়ার হয়ে যাবার সুযোগ আছে।
হাভানার রাস্তায় কবিগুরুকে দেখতে পেয়ে এত চমকে গেছি ভুলেই গেছিলাম কেন তাকে বিশ্বকবি বলা হয়েছে।
আর এত চমৎকার রিকশা আশাই করিনি কিউবাতে। এই রিকশাগুলো কি সাধারণ বাহন, নাকি টুরিষ্টের জন্যই বরাদ্দ। হ্যানয়ের পুরোনো শহরের রাস্তায়ও এরকম রিকশা দেখেছিলাম যা ট্যাক্সির চেয়েও খরুচে এবং টুরিষ্টদের জন্যই রাখা।
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.--.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.
সকল লোকের মাঝে বসে, আমার নিজের মুদ্রাদোষে
আমি একা হতেছি আলাদা? আমার চোখেই শুধু ধাঁধা?
ট্যুরিস্টদের জন্যই মূলত। তবে সে ক্ল্যাসিক গাড়ী ট্যাক্সিগুলো সবাই ব্যবহার করে।
বই প্রকাশের কথা চলছে অনেক দিন ধরেই, সমস্যা হচ্ছে আমি বইয়ের বিশাল একটা অংশ জুড়ে ছবি দিতে চাই, আর প্রতি লেখার সাথে ছবি( দেশে প্রকাসির অধিকাংশ বইতে সব লেখা এক জায়গায় আর সব ছবি একজায়গায় থাকে) এমন প্রকাশক পেলেই হয় এখন!
facebook
অবশ্যই ছবির সাথে লেখা থাকতে হবে। গতানুগতিক বইগুলোর মতো না। আপনি যাবতীয় লেখা ছবি কম্পোজ করে একটা হিসেব করেন কত ফর্মা লাগবে। তারপর প্রকাশক খুঁজবো। প্রকাশক পাওয়া না গেলে ভুর্তুকি দিয়ে হলেও ছাপাবো।
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.--.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.
সকল লোকের মাঝে বসে, আমার নিজের মুদ্রাদোষে
আমি একা হতেছি আলাদা? আমার চোখেই শুধু ধাঁধা?
হা হা ! ফর্মা কোন সমস্যা নাই, যত বলবেন ! কম হলে সব প্রস্তুত আছে, বেশী লাগলে লিখে ফেলব, রসদ প্রস্তত! গতানুগতিক বইয়ের মত ছাপাতে চাই বা বলেই তো সমস্যা!
facebook
বই চাই, বই চাই, বই চাই!!!
প্রকাশক !
facebook
হুদা বকে লাভ কী?
ভুটিয়ে গেলাম।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
ভুটিয়ে গেলাম-- এটা কোন কবিতার কত নম্বর লাইন !
facebook
আপনিও কোবতে নিয়ে পিন মারলেন!
কোন দুনিয়ায় যাই!
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
কি মুস্কিল !
জানতে চাইলাম---
আসলে বলতে চাইছি, মন্তব্য হিসেবে আপনের ঝুলি থেকে কিছু কবিতার পঙক্তি পেলে খুব ভাল লাগবে।
facebook
কিউবার জনগণের বাক ও অর্থনৈতিক স্বাধীনতা কেমন..ওদের সামাজিক অর্থনৈতিক জীবন কেমন..মিডিয়াগুলোও তো ঠিক খবর দেয় না।একটু বলুন দয়া করে।লেখায় পাচতারা।
লিখব একটা বড় করে এই বিষয়গুলো নিয়ে, আমাদের দক্ষিণ এশিয়ার যে কোন দেশের চেয়ে তারা অনেকম অনেক ভাল আছে। হাতে কিউবা নিয়ে আরও কয়েকটি লেখা আছে, শেষ হলেও হাত দিব।
facebook
ভাই, আপ্নে একটা অমানুষ!
facebook
কোলাকুলিত চইলতন...হাভানা চুরুট আনি দাও
ধূমপান স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর।
facebook
দিতি হবে
ঠিক আছে, দেখা হওয়া পর্যন্ত যত চুরুটগুলো অক্ষত থাকে তাহলে একটা করে। কিন্তু নিশ্চয়তা দিতে পারি না, এনেছি বিশ্ব সেরা আলেহান্দ্রো রুবাইনার চুরুট! নিজে কোনদিন মুখে দিলাম না, কিন্তু গন্ধ পেলে মনে হয় দিয়েই দেখি, কি আছে জীবনে !
facebook
উঁহু, ধূমপান স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর।:)
facebook
মানি না মানব না
চুলায় আগুন জলবে না !
facebook
ভাতে মারতে চাও? তুমি লুক খ্রাপ। তয় কাঠির মাথায় কিন্তু জ্বলবে ঠিকি
অমানুষের সাথে কিসের ! আমিও অমানুষ জানায়ে গেলাম।
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
facebook
হা ইলিশ, হা ঘুরাঘুরি, হা হাভানা চুরুট, কোতি কোতি কোতি !!
সব একসাথে , দাদা ! মাথা ঠিক আছে ! না বৌদি বেশী দৌড়ের উপর রাখছে।
facebook
ট্যানেছফার+বান্ধা-ছান্ধা+টিকেটিং+অফিছ+বছর শেষের হাঙ্গামা+নতুন বাসা খোঁজাখুজি=মাথা খারাপ
সব ঠিক হয়ে যাবে! নতুন বাড়ীর ছিটকিনি যেন ঠিক থাকে!
facebook
সে আর বলতে, তয় আমিও এখন আর দরজা লক করি না, ঠেকে শেখার থেকে দেখা শেখা ভালু না?
facebook
সে কীঈঈঈ সুন্দররে বাবা!!!!
আর
আসলেই
facebook
এসব লেখা দেখলেই মন চায় চিল্লাই..." বিপ্লব অমর হোক" .... লেখাতে আর কিছু কইলামনা ...
----------------------------------------------------------------------------------------------
"একদিন ভোর হবেই"
মানুষের মুক্তির পথে বিপ্লব অমর হোক
facebook
পোলাটা লেখাপড়া ফালাইয়া এরকম ঘুইরা বেড়ায়। পোলাটার ভবিষ্যৎ তো দেখি একেবারে অন্ধকার
মস্করা করেন না ! পড়ালেখা নামক উপদ্রবটার জন্যই তো এত কম সময় পায়, নাইলে বছরে ৬ মাস অন্তত ঘুরতাম ।
facebook
বদ্দা, অনে গরন কী ইয়ান জাইনব্যার লাই দিল কিঁউত কিঁউত গরে। পডো বেয়াজ্ঞুন হেরম্যা হইয়ে, হনর কিছু নাই। অনরে মতরকা গর কইয়েরে নিজে এক্কানা শান্তি পাইয়ুম ভাইব্লাম, বুগত জ্বলের।
বিদেশী ভাষা না জানার যে কি বিপদ একবার চিটাগাং যেয়ে টের পেয়েছিলুম ( আমার না, এক নাটকে জাহিদ হাসানের সংলাপ)
facebook
অসাধারণ বণর্না..উফ আমার স্বপ্নের দেশ কবে যে যেতে পারব!
শীঘ্রই !
facebook
আমি প্রতিবারই ছবি দেখে আর লেখা পড়ে মুগ্ধ হই।
এবারও হা হয়ে হাভানার ছবি দেখলাম।
হা হলে সাবধান!
facebook
আপনার একেকটা পোস্টের অপেক্ষায় থাকি কেন জানেন? পায়ে ধুলো মেখে না হেঁটেও আপনার চোখে আর কলমের খোঁচায় পৃথিবীর একেকটা জনপদ প্রান্তর নিজের মতো করে দেখে ফেলা যায়---
এইরকম আউলা বাউলা ঘুরাঘুরি জানি জারী থাকে আর পোস্ট দিয়া আমগো মাথা খারাপ করতে জানি ভুল না হয়---
--------------------
পথেই আমার পথ হারিয়ে
চালচুলোহীন ছন্নছাড়া ঘুরছি ভীষণ...
সহমত।
বন্ধুর জন্য ভালবাসা।
খুব খুশি হলাম শুনে, জারি থাকবে--
facebook
আপনি একজন দুষ্টু লোক!
আপনার মত মানুষদের ধরে বেঁধে সংসারী বানানোর জন্যই চার বউ সিস্টেমটা জরুরী।
কি অশ্লীল ব্যবস্থা! আরে যার নাই, তার সব আছে
facebook
'পৃথিবীতে কেবলই সত্য, সুন্দর আর কবিতার রাজত্ব', সত্যিই যদি হত!
আপ্লুত হয়েছি। ধন্যবাদ।
শুভেচ্ছা। এমন হবে বলেই তো আমরা স্বপ্ন দেখে যায় অবিরাম।
facebook
বহুদিনের স্বপ্ন আমার কিউবা যাবার। আপনার তোলা ছবিগুলো সে স্বপ্নটাকে আরো রঙিন করে দিচ্ছে। হাভানার সাথে শহর কোলকাতার কোথায় যেন মিল আছে। সেই পুরোনো, পুরোনো বাড়ি। মাদ্রিদের সোল নামক জায়গাটির সাথেও দারুণ মিল। কিউবার সাধারণ মানুষের জীবন নিয়ে খুব জানতে ইচ্ছে করে। কিউবা নিয়ে দুপক্ষেরই এত প্রোপাগাণ্ডা শুনতে হয়। ওখানের মানুষের বাকস্বাধীনতা, মৌলিক অধিকার, জীবনযাত্রার মান, শিক্ষা, যানবাহন, বিনোদন এসব নিয়ে একটা লেখা দিন। প্লিজ।
লিখব দাদা, কিউবা নিয়ে আরে গোটা দুয়েক লেখা শেষ করি, তারপর। অবশ্যই যাবেন। আমিও যেতে চায় আবার, যে কোন দিন, তবে আগস্টে না !
facebook
পৃথিবীর প্রান্তরে ঘুরাতে ঘুরাতে এই লেখাটিতে তারেক অণু আমাকে যেন নিয়ে গেলেন মনজগতের আরেক রাজ্যে, আরও বৈচিত্র্যপূর্ণ কোন ভ্রমণে। দিনে দিনে তারেক অণুর পোষ্টের ভাষায় ও বর্ণনায় শ্রাবস্তীর কারুকার্য কিশোরীর হাতে মেহেদীর রঙের মতোই গাঢ় হচ্ছে।
------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
আমি এক গভীরভাবে অচল মানুষ
হয়তো এই নবীন শতাব্দীতে
নক্ষত্রের নিচে।
আপনি চীন ফেরতা হন তার পর একসাথে পরিকল্পনা করা যাবে, বহু দিনের স্বপ্ন চীনের প্রাচীরের অক্ষত ৬০০০ কিমি হেঁটে পাড়ি দিব, কয়েকজন করেছে ৬ মাসে! কেমন হয়?
facebook
খুব ভাল হয়
হৈ দাদা আপনি যাবেন! না খালি ফাঁফর লিছেন!
facebook
ভাইরে আমিতো যাইতেই চাই , খালি ইট্টু গ্যাপ বের করার জন্যে জান দিয়া দিছি
কিউবা যাওয়ার ইচ্ছে বহুদিনের। বাংলাদেশ থেকে যেতে হলে কি কি লাগে, কেমনে যাইতে হয়- একটু জানালে হয়তো একবার ট্রাই করতে পারতাম! আপনার এই লেখা দেখে তো আর সহ্য হচ্ছে না রে ভাই... কেন যে আমাদের মনে এমন ইচ্ছে জাগিয়ে স্বপ্নের জাবরকাটার ব্যবস্থা করে দেন ! ভেনিস, কিউবা, আরো আরো কতসব জায়গা... আপনার তো বেহেসতে না গেলেও চলবে, এই জীবনেই সব বেহেসত দেখে ফেলছেন !
__________________________________
মরণের পরপারে বড় অন্ধকার
এইসব আলো প্রেম ও নির্জনতার মতো
__________________________________
বেহেসত তো এইখানেই, পৃথিবীর চেয়ে সুন্দর জায়গা আর হতে পারে? কল্পনাতেও পারে না !
ঢাকাতে কিউবার দূতাবাস আছে কি না বলতে পারি না, কিন্তু যে কোন দেশের কিউবার দূতাবাসে পাসপোর্ট নিয়ে গেলেই ভিসা দিয়ে দেবার কথা, তবে অনেক দূর তো, বিমানভাড়া সবখান থেকেই খুব চড়া। রাশান কোম্পানি অ্যারোফ্লট চেষ্টা করে দেখতে পারেন।
facebook
আপনি এত ঘন ঘন ল্যাখেন ক্যাম্নে, আমাকে আগে সেটা বলেন।
কই ঘন ঘন লিখলাম !
মাথার মধ্যে গল্পের জাহাজ, সময় পাই না বলে কত বছর আগের স্মৃতি এখনো কলমের আগা দিয়ে নামাতে পারি নাই, খুব কম লিখা হয় রে ভাই, আসলেই।
facebook
হাভানা যাবো। হাভানা যাবো।(ইমো দিতে পারছিনা, তাই মন খারাপ)
এইযে ইমো
facebook
হাভানা যাবো। হাভানা যাবো। একদিন যাবোই যাবো।
সি সি সি ( হাঁ হাঁ হাঁ)
facebook
পান কইতথন এইগুলা !
facebook
কি বলবো! রাগ দেখাবো নাকি ভালো বলবো নাকি এই অমানুষিক কাজের জন্য কিছু গাল মন্দের সাথে প্রশংসা করবো কিছুই বুঝছি না। পোষ্ট পড়ে পুরো অসহায় বোধ করছি। দুইদিন ধরে আমি এই পোষ্টে বার বার ঢুকে বের হয়ে যাচ্ছি। সহ্য হয় না আবার পড়তেও ইচ্ছা করে। কি যে মুসিবত !
কি যে শুরু করেছেন অনু ভাই। আমার মত এরকম অসংখ্য মানুষের হিংসার শিকার হচ্ছেন আপনি মনে হয় সেটা বুঝতে পারছেন না। কিন্তু আপনার ভ্রমণ অভিজ্ঞতার বইএর জন্য আর তর সইছে না। তাড়াতাড়ি প্রকাশক খুঁজে বের করুন।
হাভানার চুরুটের সুগন্ধের কথা পড়েছিলাম মাসুদ রানা সিরিজে। মেজর রাহাতের রুমে ঢুকলেই হাভানা চুরুটের গন্ধে ভারী হয়ে থাকার কথা অনেকবার পড়া হয়েছে।
চে-এর ছবি আঁকা বিল্ডিংটা দেখে সত্যি মুগ্ধ হলাম আর মনে মনে আবার বললাম বিপ্লবীর মৃত্যু নেই।
আরে কি মুস্কিল, পড়বেন, দেখবেন, একদিন চলে যাবেন সেখানে ! সমস্যা কিসের!
কিউবায় অনেক অনেক ধরনের চুরুট হয়, তার মধ্যে সেরাটি হত আলেহান্দ্রো রুবাইনার ফার্মে, ভিনিয়ালেস উপত্যকার লেখাটায় এইটার উল্লেখ করেছি, আসলেই সুগন্ধি।
বিপ্লবীর মৃত্যু নেই----
facebook
পিঙ্ক কালারের গাড়িটার দাম কত হবে রে অণু?...চরম পছন্দ হয়েছে ওটা
বাকি ফটোগুলোও অনেক সুন্দর। জিনিয়াস
“Peace comes from within. Do not seek it without.” - Gautama Buddha
হৈ আম্রিকান মাইয়া, কিছু দেখলেই দাম , নাকি ! টাকা দিয়ে সব কেনা যায়! ফাজিলের গাছ!
বিক্রির জন্য নহে! হাভানা গেলে চড়া যাবে!
facebook
হ
ছবিগুলাতো আগেই দেখছিলাম কিছু, বাকিগুলা বেশ সুন্দর। আর আপনার বর্ণনা যথারীতি বেশ লাগলো।
facebook
তারেক অনু ভাই আপ্নার পেশা কি ? এত্তগুলা দেশ ঘুরা কেমনে সম্ভব ???
এমনে এমনেই সম্ভব। হয়ে যায়, পেশা নাই, স্কুলে যায় এখনো , ঘোরাঘুরিটা পেশা হিসেবে নিলে খারাপ হয় না, কি বলেন?
facebook
স্কুলে যায়? কবে? কখন? আপনার স্কুলের হাজিরা খাতাটা দেখতে মঞ্চায়।
হাভানা গিয়ে আয়েশ করে একখান হাভানা সিগার এ টান কবে যে দিতে পারবো....
facebook
গত দু দিনের কোন লেখা পড়ার সময় পাইনি। কিন্তু এটা বাদ দেয়া সম্ভব নয়। যাই হোক, এবারের লেখায় ব্যক্তিগত এক্সপেরিয়েন্স প্রাধান্য পেয়েছে বেশি, সেটা ভাল লাগল।
facebook
ছবিগুলো এত জীবন্ত!
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
হাভানা নিজেই জীবন্ত যে !
facebook
আজকে আমার কিউবান ক্লাসমেটকে আপনার এই লেখাটা দেখালাম। সে ব্যাপক খুশি। ৪ নম্বর ছবিটায় একটা বিল্ডিং দেখিয়ে বললো, সে ওখানে থাকত।
পড়াচোর
তাই ! আরো লেখা আসছে কিউবা নিয়ে , আপনাকে আর আপনার বন্ধুকে
facebook
একবার তো কলাম
আবার কি
facebook
নতুন মন্তব্য করুন