গত মধ্যরাতের কথা মনে পড়ছে বারবার, নিজের কাছেই মনে হচ্ছে অবিশ্বাস্য, অকল্পনীয়, অতিকথন। আর হবে নাই বা কেন? সন্ধ্যা সাতটায় ফিনল্যান্ডের রাজধানী হেলসিংকির জমাট ঠাণ্ডা আবহাওয়া ফেলে এসে নামলাম ছবির দেশে, কবিতার দেশে! বিশ্বের সবচেয়ে জমজমাট উপভোগ্য সাংস্কৃতিক পরিমণ্ডলে ঘেরা মহানগরী প্যারিসে।
বাতাসে হিমের আভাস , কিন্তু দিনটা যে ৩১ ডিসেম্বর ২০০৯! মহাকালের অতল গর্ভে হারিয়ে যাওয়ার মুহূর্তে একটি স্মৃতিময় বছর, সেই সাথে আবির্ভাবে মুহূর্তে ২০১০, আর এই মাহেন্দ্রক্ষণ উদযাপন উপলক্ষে আমরা প্যারিসে (আমরা মানে আমার সাথে সাবেক প্রেমিকা। বিশ্বের সেরা রোমান্টিক চলচ্চিত্র বলে খ্যাত ক্যাসাব্লাঙ্কা সিনেমাটিতে যখন কেন্দ্রীয় চরিত্র হামফ্রে বোগার্ট তার প্রেমিকা অনিন্দ্য সুন্দরী ইনগ্রিড বার্গমানকে চিরবিদায় দেবার সময় আবেগ ভরা থরো থরো কিন্তু বলিষ্ঠ কণ্ঠস্বরে ফেলে আসা দিনগুলির কথা স্মরণ করে বলছিলেন- We will always have Paris ! সেই থেকেই কেন জানি মনে হত জীবন পথে যার সাথেই দেখা হোক এর পরে একসাথে প্যারিস যেতেই হবে, আর কোন দিন ব্রেক আপ হয়ে গেলে আমিও বলব- প্যারিসের স্মৃতি আমাদের চির সঙ্গী! )।
কে না জানে, বিশ্বের অন্যতম প্রাণময়, উচ্ছল, বর্ণিল বর্ষবরণ উৎসব জমে ওঠে আইফেল স্তম্ভ সংলগ্ন এলাকায়। চলুন, ঘুরে আসা যাক ২০১০-এ প্রবেশের মুহূর্তে আইফেল স্তম্ভের পাদদেশ থেকে।
স্থানীয় বন্ধুরা আগেই জানিয়ে দিয়েছিল আইফেল স্তম্ভে কাউন্ট ডাউনে যাচ্ছ খূব ভালো কথা, কিন্তু মেট্রো, বাস ভুলে যাও, তাহলে কি ট্যাক্সিই শেষ ভরসা! এমনিতেই ছাত্রমানুষ, ট্যাক্সিতে ওঠার কার্যকারণ নিতান্ত গলায় হাড় ঠেকলে, কিন্তু কেন সাধারণ পরিবহন ব্যবস্থা ব্যবহার করা যাবে না? রাস্তায় পা দিয়েই বুঝে গেলাম কেন- জনারণ্য! সত্যিকারের বহমান গর্জনশীল জনসমুদ্র বলতে কি বোঝায় তা হাড়-মাংসে বোঝা গেল একের পর এক ধাক্কা খেয়ে সামনে এগোতে এগোতে। সুবিখ্যাত চওড়া রাস্তাগুলোতেও সারি সারি গাড়ীর জ্যাম বেঁধে একেবারে যা-তা অবস্থা, কিন্তু সবাই-ই হাসিমুখে মেনে নিয়েছে এই নববর্ষ উপদ্রব।
অবশেষে আইফেল স্তম্ভের গোঁড়ায় পৌছালাম রাত সাড়ে দশটায়। লোহালক্কড়ের ধাতব এই স্থাপনা তখন মাতিসের অদ্ভুত অপার্থিব নীলাভ রঙে রাঙানো, যেন পুরনো বছরের বিদায়ের শোকবার্তার বেদনায় নীল। আসলে আইফেল স্তম্ভের নববর্ষকে স্বাগতম জানানোর এত ভিড় হবার এটা অন্যতম মুখ্য কারণ, নানা বর্ণে নিজেকে আজ রাঙাবে সে, ক্ষণে ক্ষণে, বেদনার নীল থেকে আনন্দের বানে ভাসা সোনালীতে।
আইফেল স্তম্ভ দর্শনের সৌভাগ্য আগেও হয়েছে তবে এমন রঙিন শোভা টেলিভিশনেই কেবল দেখা ছিল, চর্মচক্ষে এই প্রথম। ইতিমধ্যেই বন্ধ হয়ে গেছে উপরে ওঠার সমস্ত লিফট, কেবলমাত্র তত্ত্বাবধানকারীদের ব্যস্তসমস্ত হয়ে এক্সেলেটরে করে উঠানামা করতে দেখা যাচ্ছে নিয়মিত।
রাত সাড়ে এগারটায় দক্ষ, নিপুণ হাতে স্তম্ভের সমগ্র শরীরে বাঁধা বৈদ্যুতিক বাতিগুলোর বর্ণ পরিবর্তনের সাথে সাথে চড়া শব্দে বাজান সংগীতে যেন জীবনের উচ্ছাসে মাতাল হয়ে গেল কাঠ-লোহার তৈরি, বার্নিশ করা স্তম্ভটি! কখনো সে রেনোয়ার সোনালী রঙে রাঙানো কিংবা গগ্যার জ্বলজ্বলে লাল। পরমুহূর্তেই সেজানের পান্না সবুজ, আবার ক্লদ মোনের অতল নীল, তো ভ্যান গগের তীব্র হলুদ, পিকাসোর গোলাপি, দেগার শুভ্র বর্ণ, আবার কখনো সবগুলো রঙের সমন্বয়ে একের পর এক অচেনা, অদেখা নবসাজে দেখা দিতে লাগল চিরচেনা আইফেল স্তম্ভ এবং প্রতিটি রঙ পরিবর্তনই কিন্তু ছন্দের তালে তালে, সংগীতের মাতাল করা উদ্দামতায়, অপার্থিব সুরমূর্ছনায়।
মনে হল, আমার মাঝে আমি আর নেই, মিশে গেছি সেই মহাজনসমুদ্রে, নেহাৎ ভুল করে মর্ত্যে চলে আসা একটুকরো অমরাবতীর জগৎ আলো করা বিভায়। আমাদের সাথে সাথে সারা বিশ্ব তখন হাজির, সুরের ঝংকার তুলে ফরাসী, স্প্যানিশ, ইতালীয়, পর্তুগীজ ভাষা যেমন কর্ণকুহরে প্রবেশ করছে, তেমনি সমানে কামান দেগে যাচ্ছে জার্মান, ডাচ, গ্রীক ভাষা, হঠাৎ রণক্ষেত্রের মেশিনগানের মত আওয়াজ তুলে যাচ্ছে নরয়েজিয়ান, ডেনিশরা, সেই সাথে কিচির মিচির করে মাতিয়ে রেখেছে চীনা, জাপানী, কোরিয়ানরা।
সবাই এসেছে এই পরম মুহূর্তের সাক্ষী হয়ে থাকার আশায়। দর্শনার্থীদের মধ্যে তরুণ-তরুণীদেরই প্রাধান্য বেশী, এর মধ্যে সিংহভাগ স্থানই দখল করে রেখেছে টিনএজাররা। আশেপাশে অশীতিপর বৃদ্ধদের সরব উপস্থিতিও প্রমাণ করে , আসলে সব বয়সেরই মানুষের সমাগম ঘটেছে কানায় কানায়। অনেকের হাতের পানীয়ের বোতল, কিন্তু কোথাও শৃঙ্খলাভঙ্গের লেশমাত্র দেখা গেল না। যদিও আইনশৃঙ্খলারক্ষী বাহিনী ও স্বেচ্ছাসেবকরা তাদের পরিবার-পরিজন নিয়ে নববর্ষের উদযাপনের মজা মাটি করে বার বার তদারকি করে যাচ্ছে নিরাপত্তা ব্যবস্থা। একেক বার একেক ধরনের পদক্ষেপ নিয়ে দেদার চেষ্টা করে যাচ্ছে ভিড় খানিকটা কমানোর, যাতে সবাই নিরাপদে সুস্থির ভাবে উপভোগ করতে পারে আলোর কারসাজি।
অবশেষে শুরু হল ক্ষণগণনা, শুরু থেকেই চিন্তা করে যাচ্ছি ঠিক মধ্য রাতের ঘণ্টা বাজার সাথে সাথেই আইফেল কোন মোহিনী সাজ ধারণ করে সবাইকে চমকে দিতে পারে, কিন্তু সম্ভাবনার পর সম্ভাবনা বঙ্গোপসাগরের বেলাভূমিতে আছড়ে পড়া ঢেউয়ের মত মাথায় আসলেও সঠিক উত্তর বুঝতে পারছি না।
অবশেষে কয়েক মুহূর্ত বাকী থাকতে হঠাৎ সব আলো নিভিয়ে জড়ভরতের মত নিকষ আলো আঁধারে দাড়িয়ে রয়ল সে! তাহলে এই কি চমকে দেয়া বর্ষবরণ? সারাবেলা আলোর কারসাজি দেখিয়ে আসলে সময়ে আঁধারে ঢাকা মুখ !
কিন্তু মধ্যরাত হবার সাথে সাথেই ভুল ভেঙ্গে গেল সবার, হঠাৎ আলোর ঝলকানির মত এক ঝাক জোনাকির ন্যায় প্রজ্জল আলোর ফুলকি নামতে থাকল আইফেল বেয়ে, অবিরাম ধারায়! মনে হল শুভ্র আগ্নেগিরির জ্বালামুখে রূপালী অগ্নুৎপাত ঘটছে। ঠিক সেইসময়ই সীন নদীতে হাজির হওয়া জলযানের তীব্র সার্চলাইটের আলোয় মুহূর্তেই বিশাল স্তম্ভটি পরিণত হল সোনালী জীবন্ত বিস্ময়ে!
আকাশে একের পর এক ফুটে যাচ্ছে নানা ধরনের, নানা বর্ণের চোখ ধাঁধানো সব বাজি, কিন্তু আইফেলের এই অনন্য সৌন্দর্যের কাছে ম্লান বাকী সবকিছুই। বিশ্বচরাচরের সব পারিপার্শ্বিকতা ভুলে আমরাও জনতার মাঝে লীন হয়ে সেই শুভক্ষণে বলতে থাকলাম বোনানে বোনানে ( ফরাসীতে শুভ নববর্ষ)।।
( বন্ধুরা, এই লেখাটি ২০১০ এর ১ জানুয়ারিতে প্যারিসে অবস্থানকালে হোটেলে রাত জেগে আবেগাক্রান্ত অবস্থায় লেখা। এর সপ্তাহ দুয়েক পরেই এক ক্রোড়পত্রে একটি মাত্র বিবর্ণ ছবিসহ লেখাটির কিছু অংশ ছাপা হয়েছিল অনুমতি ছাড়াই অন্য নামে!
এখানে পুরো লেখাটিই থাকল, স্বনামেই। ছবিগুলো পুঁচকে এক লুমিক্স দিয়ে তোলা , ভিড়ের মধ্যে নানা কসরত করে, আপনাদের সবার মোবাইলেই এর চেয়ে শক্তিশালী ক্যামেরা আছে, কাজেই কাঁপা কাঁপা ছবিগুলো ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবার আবেদন জানাচ্ছি।
সেই সাথে জানিয়ে রাখছি ২০১২কে স্বাগতম জানানোর জন্য এই বছরের ৩১ ডিসেম্বর মধ্যরাতে, আর কদিন পরেই, উপস্থিত থাকব মেক্সিকো সিটির অদূরেই অ্যাজটেকদের প্রাচীন শহরে, পিরামিড পরিবেষ্টিত অবস্থায়! জানাব আপনাদের সেই অভিজ্ঞতার কথা। আগাম শুভ নববর্ষ সবাইকে।
লেখাটি আমার বন্ধু ব্লগার উচ্ছলার জন্য, তার সমগ্র জীবন যেন নববর্ষের আইফেলের মত এমন রঙিনই থাকে এই কামনায়। )
মন্তব্য
কবে যাবো আইফেল টাওয়ারে আহারে আহারে !
এখনো সময় আছে ==== নো চিন্তা, ডু ফুর্তি
facebook
এক কথায়___ওয়াও!!!
অ্যাজটেকদের পিরামিডে নববর্ষ উদযাপন!!! আপনি কি এখনো মেক্সিকোয় নাকি???
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.--.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.
সকল লোকের মাঝে বসে, আমার নিজের মুদ্রাদোষে
আমি একা হতেছি আলাদা? আমার চোখেই শুধু ধাঁধা?
শুক্রবারে পৌছাব সব ঠিক থাকলে !
facebook
ওয়াও নাকি
facebook
নববর্ষে কী হইবো জানি না...তয় অণুবর্ষে উপর্যুপরি যে তব্দা খাইতেসি তাতে আপনের বরাতে বোনানে বোনানে না, হিংসার উনুনে উনুনে ছাড়া আর কিছু নাই...
অতীত
আরে না, মিলমিশ হয়ে চলি।
facebook
কেউ কিছু উৎসর্গ করল না এ জীবনে ... কি লাভ এ জীবন রেখে
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
কোন লোকসানও নাই !
কিন্তু কবিদের তো লাভ লোকসানের হিসাব করার কথা না ঘটনা কি !
facebook
আমি কিন্তু কবি নই, মামুলি পাঠক মাত্র।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
আমি কবি, সেই কবি, যজ্ঞের আগুন --- বাকিটুকু আপনার আত্মস্থ।
facebook
আমি ত্রিমাত্রিক কবি, এরা হিসাব কষে, এরা নরমাল কবির মত বোকাসোকা নয়
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
facebook
ওয়াও... অপূর্ব দৃশ্য...
অণু তুমি সত্যিই এই পোস্টটা দিয়ে মন এ একটা দাগ কেটে দিয়েছ। আমার ফেভারিট লোকেশানের একটা ...
ডাকঘর | ছবিঘর
facebook
আপনার প্রতিটি লেখাই খুব ভালো লাগে। এটাও তার ব্যতিক্রম নয়।
পিরামিড পরিবেষ্টিত অবস্থায়ও আপনার নববর্ষ উদযাপন শুভ হোক আর আমারও নতুন কিছু পাই।
চেষ্টা করে দেখব, কিন্তু ক্যামেরার স্মৃতি কার্ড সহ নিজেই অপহৃত হয়ে গেলে কিছুই করার নাই
facebook
facebook
মোহনীয়, আলোকিত, অপূর্ব সুন্দর আইফেল টাওয়ারের ছবি আর ইংরেজী নববর্ষ বরণের সুন্দর বর্নণ অসাধারন।
অচেনা, অদেখা অনেক কিছুর সাথে পরিচিত করানোর জন্য অশেষ ধন্যবাদ ও ইংরেজী নববর্ষের আগাম শুভেচ্ছা।
শুভ নববর্ষ।
facebook
ছবি ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখা গেল না, সুন্দর দৃষ্টিতে দেখলাম। প্রাচীন যন্ত্র দিয়েই তো ফাটায় ফেলসেন।
অটোঃ মানুষ হানিমুনের ভেন্যু ঠিক করে জানতাম, ব্রেক আপ এর জন্য এই প্রথম শুনলাম।
হে হে, আরো কত কিছুই শুনবেন ধীরে ধীরে, ঘোর কলিকাল !
facebook
ভাই রে, আপনাকে ঈর্ষা করার যোগ্যতা ও হইলো না!
ধুর বড় ভাই, অস্ট্রেলিয়ার মত সূর্যস্নাত দেশে থাকলে আবার ঈর্ষা কিসের!
facebook
আপনি তো আপনিই কি আর বলবো
বইল্যা ফেলান !
facebook
ওরে
কি হল দাদা!
facebook
ইর্ষার ইমো হিসেবে অনুর ভেটকি ওয়ালা ছবি চাই
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
।ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট।
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।
ক্যান। আমি কার ভুট্টায় কি লাঙ্গল দিছি
facebook
ধুর, এর চেয়ে আমাগো ফিলিপস বাত্তি কতো বেশী আলো দেয়...
ও মানিক, কি বাত্তি জালাই লি !
facebook
খুব সুন্দর লেখা, ছবিগুলোও। কিন্তু তারপরেও মনে হচ্ছে ঐ সময়ের অনুভূতি শুধু লেখা আর ছবি দিয়ে প্রকাশ করা যায় না।
সত্য ! খাঁটি কথা !
facebook
শুধু ছবিগুলো দেখলাম। পড়তে পারলাম না। পরীক্ষা। পরীক্ষা শেষ হলে আবার আপনার সাথে ভ্রমণে বের হবো
পরীক্ষা কি কখনো শেষ হয় ! তাড়াতাড়ি আসেন, গেট লক, গেট লক !
facebook
ও!!!
অট: বস, উপর থেকে ২য় ছবির ক্যামেরা সেটিংস কি দেয়া যাবে?
love the life you live. live the life you love.
কিসের সেটিংস ! ৫ মেগার ক্যামেরার আবার সেটিংস!
facebook
আচ্ছা, ঘটনা তাইলে এই!
হুম
লন, একটা লিঙ্ক দিলাম
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
কি লিঙ্ক দিলেন, কাম- কাজ কিছুই করে না !
facebook
❤♫•*❤♫•*❤♫•*❤ ❤♫•*❤♫•*❤♫•*❤
“Peace comes from within. Do not seek it without.” - Gautama Buddha
অসাধারণ।
facebook
গত বছর জার্মানী থেকে প্যরিসে এ গিয়ে তিন বড়ভাই চরম হতাশ কারণ আইফেল এ আতসবাজি দুরে থাক লাইটিং ও নাকি ছিলনা।এটা কি সম্ভব?
বাজেটে টান পড়ছিল মনে হয় !
facebook
চমৎকার পোস্ট
facebook
চমৎকার।
facebook
এইবার বুঝছি, আপনি আসলে সান্তা ক্লজ। এইটা ছাড়া একটা মানুষ ক্যামনে এতো জায়গা ঘুরে বেড়ায় এর ব্যাখ্যা আমার কাছে নাই। লেখায় যথারীতি উত্তম জাঝা।
সান্তার সাথে দেখা করে বলছিলাম, এই বুড়ো তুমি যে উত্তর মেরুতে থাক বলে শুনি, তোমার দেখা কিন্তু সেখানে পায় নি।
ব্যাটা দাড়ি নাচিয়ে বলল-- সে তো গোপন জায়গা!
facebook
অমানুষ! অমানুষ!!
এমন মানুষ কই।
facebook
অনুর পোস্ট পইরা আমার আশা ফুরাইছে---- লাল লাল নীল নীল বাত্তি দেইখা পড়ান জুরাইছে।
আহা---
facebook
নববর্ষে এতো ভিড়। মাফ চাই। অফ সিজনে ভালো লাগে।
খাঁটি প্যারিসের অধিবাসীর মত কথা
facebook
আপ্নি মানুষ নারে ভাই
কি মুশকিল !
facebook
উপর থেকে ১১ নম্বরটার কম্পোজিশন সবচেয়ে ভাল হয়েছে বলে আমার মত। ছবিগুলোতে নাম্বার দিলে রেফার করতে সুবিধা হতো।
প্রচ্ছদের ছবিটিও ভালো হয়েছে।
না না , কোন ছবিই মনমত হয় নি বলেই তো , এই লেখাতে আলোকচিত্র ট্যাগ করি নি ! ওখানে থাকতে পেরেই খুশি ছিলাম।
facebook
এইবার, সবকিছু ঠিক থাকলে এমন এক জিনিসের সামনে খাড়ায়া নতুন বছর উদযাপন করুম, যে জিনিস কখনোই কারো কাছে পুরাতন হয় না এমনকি দিনে ৭-৮ বার দেখার পরেও...!
নতুন বছরে মোটা এক গাছি নাইলন দড়ির শুভেচ্ছা তাড়েকানু।
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
“Peace comes from within. Do not seek it without.” - Gautama Buddha
দাঁড়ান মুরব্বী , আমি আহি ! আপনি পুরো রসের সাগর, এমন ভাষায় লেখা রপ্ত করতে পারলেই লোকে আমারে বলবে আলী সাহেবের ভাইস্তা, মানে গুরু মুজতবা আলী আর কি।
facebook
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
এত হাসির কি হল ! ভুল বলছি?
facebook
পর্বত ছাড়াও অণু ভাই তাহলে আরোহণ করেন।
লেখা-ছবি জম্পেশ।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
ঠ্যালায় পড়লে করি আর কি
facebook
facebook
কি বলব... অনেক অনেক ভাল লাগল
facebook
আপনােক আমার খুব িহংেস হয় জােনন?
আরে দুই দিনের দুনিয়া, হিংসার কি আছে!
facebook
নতুন মন্তব্য করুন