বাংলা নামের দেশটার পুরোটাই ছবির মত। শহর ছাড়িয়ে একটু গেলেই সবুজের বান- বাঁশের ঝাড়, দিগন্ত ছোঁয়া ফসলের ক্ষেত, বন। কোটি কোটি মানুষের চাপেও এত সবুজ বিস্ময় জাগায়, ভালবাসা জাগায়। এই পোস্টের ছবিগুলো অনেক আগের তোলা, তখন হাতে ছিল ছোট এক পকেট ক্যামেরা, তারচেয়েও মূল সমস্যা ছিল ছবি তোলার জানতাম না কিছুই ( এখনো জানি না, তবে শেখার ইচ্ছে আছে) । কিন্তু এই কাঁচা অপটু নিতান্তই শিল্পের বিচারে দুর্বল ছবিগুলোকেই বড় বেশী আপন মনে হয় সবসময়, মনে হয় এইগুলো আমারই এক অংশ।
( বন্ধুরা, কেউ আলোকচিত্র হিসেবে গুনাগুণ বিচার করে হতাশ হয়েন না, কেবল দেশের কথা মনে করে ভালবাসার চোখে উপভোগ করুন এই ফ্রেমবন্দী মুহূর্তগুলো)
চেনা প্রান্তর
স্মৃতি অম্লান
এসেছে নতুন শিশু
রিশকা !
ইতিহাস
পান-সুপারি
বাজার
একেই বলে শুটিং
জ্ঞানভিক্ষু
নদীর বাঁকে
প্রতিমা
জলদাসের গল্প
প্রতিচ্ছবি
ঘড়িয়াল ( বন্দী অবস্থায় তোলা)
সাগর সঙ্গমে
কাণ্ডারি
এই মেঘ, রৌদ্র, ছায়া
আড্ডা
ছায়া
শিকারি
বাবুইয়ের শিল্প
কালাইয়ের রুটি!
সুখ
হেমন্ত
পঞ্চগ্রাম
নদীর কথা
বেদের বহর
মনসা পূজারী
উমম!
হেঁশেল
ক্ষৌরকর্ম
সবুজ পাহাড়
শ্যামলিমা
একটি পাতা, দুটি কুড়ি
শৃঙ্খলিত প্রমিথিউস
দিগন্ত
পাখি দেখা
জাল
মোজেস কৈবর্ত
দেখিবে কিশোর এক
ঘাটের কথা
তালগাছ এক পায়ে দাড়িয়ে
স্থাপত্য
চে
জ্ঞানের আখড়া
দেবতার ভোগ
কটকটি
পুন্ড্রনগর
উৎসুক
মধুর শৈশব
ঝালমুড়ি
শীর্ণ করতোয়া
অতীতের চিহ্ন
ঐতিহ্য ধ্বংস
বদর বদর
সারেং
মাঝি
যেখানে নদী এসে থেমে গেছে
টমটম
পাহাড়ি নদী
বান্দরবানের জানালা
বাঁশ বাণিজ্য
স্রোতস্বিনী
প্রপাত
উচ্ছল
নিসর্গ
সোনার কেল্লা
বম পরিবার
জালিকাটা রোদ
চেনা মুখ
দৃশ্যপট
তরুণ কদলী
কবিতা
রাঙামাটির পথ
উর্বরতা
চিম্বুক
বাংলো
কর্ণফুলী
ফয়েজ হ্রদ
পাহাড় ধ্বংস
ধোঁয়াশাস্নাত চট্টলা
গন্তব্য- সূর্য
বন্দুকবাজ
সমুদ্র দর্শন
ঢাকা
দীঘি
মুখরতা
সকাল
তারুণ্য
যাত্রা
সিনেমা হল
আমাদের সম্পদ
আমার দেশ
পদ্মার পলিদ্বীপ
অমৃতের সন্ধানে
আদালত
ওলন্দাজ কুঠি
ঈদের ছুটি
অপেক্ষা
সাথী
মন্তব্য
রাজশাহীর বেশ কয়েকটা ছবি দেখলাম,নিজের চেনা পরিচিত এলাকার ছবি দেখতে কার না ভাল লাগে ?? অনেক দেশ তো ঘুরেছেন,আমাদের দেশ এর গ্রাম-মানুষ-প্রকৃতির সৌন্দর্যকে কোন কাতারে ফেলবেন ?
পয়লা কাতারে ।
বেশী ছবি নাই রাজশাহীর, পরের বার আলাদা ভাবে শুধু ছবিই তুলতে যাব।
facebook
আমি একবার ট্রাই করে দেখি যায়গা গুলা (স্পেশালি রাজশাহীর) মনে করতে পারি কিনা ---
১. প্রথম ছবি(শিরোনামহীন): নাটোর রাজশাহী রুটের কোনখানে
২. চেনা প্রান্তরঃ রাজশাহী বি.আই.টি'র পেছনের মাঠ, যেটা রেল-লাইন থেকে দেখা যায়
৩. স্মৃতি অম্লানঃ ভদ্রা মোড়
৪. রিশকাঃ অনুর বাড়ির সামনে, নিচতলার গেইটে
৫. জলদাসের গল্পঃ শিরোইল বা ভদ্রা মোড়ের মাছের বাজার (মোস্ট প্রবাবলি ভদ্রা মোড়)
৬. আড্ডাঃ পদ্মা নদী, আই বাঁধ বা টি বাঁধ, (আই বাঁধ হওয়ার পসিবিলিটি বেশি)
৭. পঞ্চগ্রামঃ এইটাও পদ্মা নদীর কাছাকাছি (তালাইমারী মোড়ের পেছনে), যেখানে সাগরদের বাড়ীর পেছন থেকে যাওয়া যায় (তালাইমারী বাজারের পেছন দিকটা না, অন্য দিক) অনেক বছর আগে (৬-৭ বছর আগে) যায়গাটা খুব সুন্দর ছিল, এখন কি অবস্থা জানিনা
৮. পাখি দেখাঃ পদ্মা নদী, এইটার কাহিনী উদয়ের কাছে শুনেছিলাম (এবং ছবিতে উদয়কেও দেখা যাচ্ছে)
৯. ঘাটের কথাঃ আচ্ছা, এখানে কি আমরা ২০০২ এর দিকে মাছ মারতে গিয়েছিলাম??মেহেরচন্ডী?
১০. দেবতার ভোগঃ মহাস্থান গড়ের কোথাও?
১১. ঐতিহ্য ধ্বংশঃ রাজশাহী কলেজ (শালারা ১৮০ বছরের পুরাতন দালান গুলা ভেঙ্গে ফেললো, যত্তসব)
১২. টমটমঃ এইটা কি রাজশাহীর টমটম?
১৩. সিনেমা হলঃ চিনতে পারতেছিনা
১৪. আমাদের সম্পদঃ এইটাকি উদয়ের হাতের লেখা?
১৫. ওলন্দাজ কুঠিঃ সাহেব বাজার নীলকুঠি
১৪. ঈদের ছুটিঃ রাজশাহী রেল স্টেশন
১৫. অপেক্ষাঃ এইটাও পদ্মা নদী, আই বাঁধ বা টি বাঁধ, (আই বাঁধ হওয়ার পসিবিলিটি বেশি)
ছবিগুলা দেখে নস্টালজিক হয়ে গেলাম, নিচের লিস্টের যায়গাগুলার ছবি যদি থাকে, তাহলে পরের পর্বে দেওয়ার অনুরোধ থাকলো--
১. মেহেরচন্ডী দিঘি
২. রাজশাহী রেশম ভবনের ভিতরে কড়ই গাছ ঘেরা যায়গাটা, যেটার নাম দেওয়া হয়েছিল "শান্তি নিকেতন"
৩. শিরোইলের কাছে একটা পুরান মন্দির আছে সেই যায়গাটা (যায়গাটার নাম আজো জানিনা)
হুম্ম,
১ম ছবি ভোলাতে তোলা, যদিও এমন পথ অনেক আছে বাংলাদেশে।
২য় ছবি আমাদের দাদার বাড়ী, নওগাতে
বাকিগুলো প্রায় ঠিক হয়েছে!
তবে পঞ্চগ্রাম পচামাড়িয়া গ্রামে, সিনেমা হলটি উৎসব, ঘাটের কথা মহাদেবপুরে তোলা।
দেশে পরের বার আসি, অনেক জায়গার বেঁছে বেঁছে ছবি তুলব।
facebook
এর কাছে আপনার কিউবা ফিউবা কিছু না। কিচ্ছু না।
স্বদেশ সবসময়ই সবচেয়ে মায়াময় হয়।
facebook
রাত সাড়ে তিনটার সময় আবার লগইন করালে ভাইডি।
ডাকঘর | ছবিঘর
লগ আউট কে করতে বলছে
facebook
দেশে ফিরলেই মনে হয় সব ভ্রমণের সমাপ্তি, ক্লান্তির অবসান।
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
সত্য, কিন্তু ভাই আমি দেশে গেলেই বেশী দৌড়ের উপরে থাকি ! পুরাতন দেখা জায়গাগুলো দেখতে ইচ্ছে করে।
facebook
দিলেন তো মনটা খারাপ করে এমনিতেই দেশের জন্য মন খারাপ থাকে সবসময়।
মন খারাপ থাক বা ভাল, দেশতো আমাদের সাথেই থাকে।
facebook
অনু ভাই দেশের কথা মনে করিয়ে দিয়ে কেন কস্ত বারান। সবিগুলু অনেক সুন্দর হইচে।
facebook
কটকটি জিনিসটার কথা প্রায় ভুলেই গিয়ে্ছিলাম । ছবিটা দেখে মনে পড়ে গেলো । "সুখ" ছবিটা সবচেয়ে ভালো লেগেছে ।
লাল কটকটিটা কিন্তু বেশী মজার !
facebook
প্রথম ছবিটা কোথাকার? সিনেমাহল টি কি রাজশাহীর?
সাপ আর পিঠার ছবি পরপর আসছে, কালারও এক।
সিনেমা হলটি রাজশাহীতেই ছিল, এখন আর নেই, ভেঙ্গে ফেলা হয়েছে।
প্রথম ছবিটি ভোলাতে, চলন্ত রিকশা থেকে তোলা।
facebook
facebook
শাফি।
facebook
ছবিগুলো চমৎকার, বাংলার সৌন্দর্যকে চমৎকারভাবে ফ্রেম-বন্দী করতে পেরেছেন। গত বেশ কিছুদিন ধরেই অনেককে এই প্রয়াসটা চালাতে দেখছি; কিন্তু কেন জানি এই লাখ টাকার ক্যামেরা আর হাজার বিশেক টাকার ভ্রমণ বাজেটে করা ছবিগুলো খুব একটা আকর্ষণ করছেনা, কেন জানি এই হাই রেজুলেশনের দেশটাকে খুব একটা আপন মনে হচ্ছেনা আমার কাছে!! দয়া করে অন্যভাবে নিবেন না; ভাষার মাসে হঠাৎ পেয়ে বসা দেশপ্রেমের ভাবালুতায় এই মন্তব্য করে ফেলেছি। শুভ কামনা রইল
facebook
কাৎ হবেন না দাদা, রস গড়িয়ে পড়বে।
facebook
ওলন্দাজ কুঠিটা কোন জায়গায় অণু ভাই?
..................................................................
#Banshibir.
রাজশাহীতে, পদ্মার পাড়ে। রাজশাহী বিশ্ব বিদ্যালয়ের প্রথম দিকের প্রশাসন ভবন ছিল যতদূর মনে পড়ে, এখনো বিশ্ব বিদ্যালয়ের সম্পত্তি, বড় কুঠি নামে পরিচিত।
facebook
আগের পর্বের ছবিগুলোও ভাল লেগেছিল। এবারেরগুলোও অসাধারণ। সবচেয়ে লক্ষণীয় বিষয় হল, আপনার ক্যাপশনগুলো ছবিগুলোকে অন্য মাত্রা দেয়, অনন্য করে তোলে। সব ছবিই ভাল লেগেছে। তবে 'মোজেস কৈবর্ত', 'বান্দরবানের জানালা', 'সমুদ্র দর্শন', তেল পিঠার 'উমম', 'শৃঙ্খলিত প্রমিথিউস' আমার চোখে এই পর্বের সেরা ছবির তালিকায় ঠাঁই পাবে।
ধন্যবাদ তারেক ভাই। একুশের শুভেচ্ছা।
অনেক অনেক শুভেচ্ছা।
facebook
ছবিগুলো দেখে বুকটা মোচড় দিয়ে উঠলো। বিশেষ করে রাজশাহীর গুলো। আমাদের সময়ের উৎসব(নানার আমলের কল্পনা) সিনেমা হলটা আর নাই ভেঙ্গে ফেলা হয়েছে।
===========
অফট পিকঃ পাখি দেখার ছবিটাতে কী উদয় স্যার আছে?
হুমম, শুনেছিলাম উৎসব ভেঙ্গে ফেলা হয়েছে, হায়রে উন্নয়নের জোয়ার।
উদয়তো থাকবেই !
facebook
অণু ভাই, কি আর কমু?
[কিস্যু আর কওনের নাই! তারেকঅণু!]
[আমার চারপাশ]-[ফেবু]-[টিনটিন]
কইয়া ফ্যালান।
facebook
মোজেস কৈবর্ত, কবিতা, সুখ, অপেক্ষা- ছবিগুলো সত্যি অনেক ভালো লাগলো ঘণুদা।
facebook
ভয়াবহ সুন্দর! এই যাত্রায় বিনা নোটিশে ঘড়িয়ালের ছবি দেওয়ার শাস্তি মউকুফ করা হোল।
আর নাই বললেই চলে দেশে, তাই চিড়িয়াখানারটা দিতে বাধ্য হলাম।
facebook
facebook
দুর্দান্ত!
আর কিচ্ছু বলার নাই।
শুভেচ্ছা
facebook
_________________
[খোমাখাতা]
facebook
প্রথম পর্ব এসেছিলো ১৬ই ডিসেম্বর, এবারেরটা ২১ শে ফেব্রুয়ারি। ভালই তো মিল রেখে সাজিয়েছেন
ধন্যবাদ খেয়াল করার জন্য।
facebook
facebook
facebook
আ-মা-র বাংলাদেশ ..
খুব খুব পছন্দের একটা গান .. http://www.youtube.com/watch?v=-Pd0_IzmRvk
আমারও!
facebook
দারুণ দারুণ সব ছবি। ছবি পরিচিতি কই ? টিনের বাড়ির ছবি দিয়ে বলছেন বাজার ? এটা কি সাহেব বাজার ?
ভোলা সদরের বাজার।
পরিচিতি দিতে গেলে বেশী বড় হয়ে যেত, ১০০ ছবি আছে।
facebook
facebook
একটা গোটা দেশ যেন চোখের সামনে ভেসে উঠল ।
ধন্যবাদ।
facebook
দারুন
----------------------------------------------------------------------------------------------
"একদিন ভোর হবেই"
facebook
অণু, কিছু বলার ভাষা নেই। তাই
দীপাবলি।
শুভেচ্ছা
facebook
দেশের ছবি দেখে চোখ ভেসে যায় জলে..মন কেমন কেমন করে...আপনাকে কেমনে এত্তগুলা দিব, সবাই তো দিল জায়গা আসছে তো নেয়ার ?
আছে আছে, ধইন্যা আমার পছন্দের জিনিস !
facebook
ব্যাপক ! ! !
সকল দেশের রানী সে যে আমার জন্মভূমি........
বিকিয়ে যাওয়া মানুষ তুমি, আসল মানুষ চিনে নাও
আসল মানুষ ধরবে সে হাত, যদি হাত বাড়িয়ে দাও।
শুভেচ্ছা
facebook
ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের একটা অংশের দুই দিকে অনেক গাছ ছিলো আগে। রাস্তার এক পাশের গাছের ডালগুলো উপর থেকে সীমানা ডিঙ্গিয়ে অপর পাশের গাছের ডালগুলোকে আষ্টেপৃষ্ঠে জড়িয়ে রাখতো। গোটা রাস্তার উপরেই ছিলো সবুজ ছাউনি। গাড়ি করে কিংবা বাসে করে দুপুরের কড়া রোদের মধ্যেও বাড়ি ফেরার সময়ে সড়কের ঐ অংশটাতে ঢুকলেই একটা প্রশান্তি ছড়িয়ে পড়তো মনে, চোখে, শরীরে। ঠিক আপনার একেবারে শুরুর ছবিটার মতোন।
গ্রামে বড় হয়েছি বলে প্রতিটা ঋতুর স্বতন্ত্ররূপ চোখে পড়েছে বেশ ভালো করেই। ক্যামেরা ছিলোনা বলে ধরে রাখতে পারিনি। যখন ক্যামেরা হওয়ার সময় হয়েছে, ততোদিনে আমি নিজেই পগারপাড় হয়ে গেছি কিংবা নির্বাসিত হয়ে গেছে ঋতুর সেই রূপগুলোই!
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
আসলেই, এমন কিছু স্নিগ্ধ রাস্তার সাথে পরিচয় ছিল আগে, রাজশাহী- নওগাঁ মহাসড়কটিও এমন সবুজ আচ্ছাদিত ছিল কিছুদিন আগেও।
facebook
ছবিগুলো দারুণ! অপেক্ষাটা সবচেয়ে বেশি ভালো লেগেছে।
---
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
facebook
আমি রাজশাহীর মেয়ে নই কিন্তু কালাই-এর রুটির অসম্ভব ভক্ত। এখনও বাসায় বানিয়ে খাই সাথে ঝাল করে বানানো লাল মরিচের ভর্তা। কটকটি পাওয়া যায় সবাখানেই। মেলাতে ঘুরতে গেলে এটা আমার খেতেই হবে। সবগুলা ছবি খুবই ভালো লেগেছে। আরও অনেক ছবি চাই আমাদের এই সুন্দর দেশটাকে নিয়ে।
কালাই-এর রুটি কিন্তু চাঁপাই নবাবগঞ্জের ! এই ছবিটিও চাঁপাইতে তোলা।
facebook
দাদা সন্দ্বীপ নামের ছোট্ট দ্বীপের যদি একখান ছবি দিতেন বহুত আরাম লাগত.
ধন্যবাদ।
আসিতেছে। এবার ভোলার ছবি কিন্তু কয়েকটা ছিল।
facebook
মন ভরে গেল
“Peace comes from within. Do not seek it without.” - Gautama Buddha
facebook
নতুন মন্তব্য করুন