থিতু হয়ে বসার চিন্তা আমার যাযাবর মনের ত্রিসীমানায় আসতে পারে নি এখনো, কবির মত আমিও মনে করি-
দেয়াল তুললেই ঘর
ভেঙে ফেললেই পৃথিবী।
কিন্তু বিপুলা এই বিশ্বের কোণে কোণে প্রায়শই এমন চিত্রবিচিত্র মনুষ্য নির্মিত আবাসস্থান চোখে পড়ে, মনে হয় - এমন বাড়ীতে থাকলে পারলে মন্দ হত না! নানা অঞ্চলে তোলা এমন কিছু মনে শান্তি আনা বাসগৃহের ছবি ভাগাভাগি করে নিলাম আপনাদের সাথে নববর্ষ উদযাপনের প্রাক্কালে। আলোকচিত্রের বিচারে হয়ত অনেকগুলো ছবিই মান উৎরাতে সক্ষম হবে না, কিন্তু স্মৃতির বিচারে তাদের স্থান মনের মণিকোঠায়। ছবিগুলোর সাথে অল্প কথায় বর্ণনাও রইল।
সবাইকে নববর্ষের শুভেচ্ছা।
দক্ষিণ আফ্রিকার জোহান্সবার্গের কাছে এক ন্যাশনাল পার্কে মূলত পর্যটকদের জন্য তৈরি এই কুঁড়ে দেখে মাথায় যে শব্দগুলো এসেছিল – আফ্রিকা, কাফ্রি, টারজান, অ্যালান কোয়াটারমেইন!
আর্জেন্টিনার বুয়েন্স আয়ার্সের ল্য বোকার বর্ণিল মহল্লায়
ইতালির তুসকানি অঞ্চলের জলপাই খামার, মনে হয় পটে আঁকা!
ফিনল্যান্ডের বৃহত্তম হ্রদ সায়মার পাড়ে ( হ্রদটির নিজস্ব সীলমাছ আছে, এতই বড়, সারা বিশ্বে এমন ধরনের সীল আছে মাত্র ৩টি প্রজাতির) এক বন্ধুর বাড়ী –
সোনারগাঁয়ের কাছে অবস্থিত একটি অপূর্ব ভবন, নান্দনিকতার সুষমতায় ভরা প্রাক্তন জমিদারবাড়ীটি মনে হয় আর নেই---
শহর খুব একটা ভাল লাগে না, কিন্তু বেলজিয়ামের রাজধানী ব্রাসেলসের শহর কেন্দ্রে এই বাড়ীটি দেখে মনে হল- শহরে এমন বাড়ী থাকলে বসবাস করা খুব একটা মন্দ না!
পৃথিবীর উত্তরতম জনপদ, স্পিটসবের্গেন দ্বীপে, এমন স্থান সারা বিশ্বে আর দুটি নেই। ---
নেপালের অন্নপূর্ণা সার্কিটে ট্রেকিংয়ের সময় এই অপূর্ব কুঁড়েটি চোখে পড়েছিল, মনে হয় তাতোপানি আর কালাপানির মাঝে। থেকে যেতে ইচ্ছে করছিল খুব, এর পরের বার অন্নপূর্ণায় গেলে থেকে যেতেও পারি।
ভেনিসের যে কোন বাড়ী, যে কোন! কেবল পাশ দিয়ে খাল বয়ে যেতে হবে!
বিশ্বের সবচেয়ে বিখ্যাত গ্রাম- ভিঞ্চি।
বলিভিয়া আর পেরুর সীমান্তে অবস্থিত টিটিকাকা হ্রদের ভাসমান দ্বীপে, মনে হয়েছিল থেকে গেলে কেমন হয়?
একটি বাড়ী চোখে পড়ে কি ! আন্দেজের কোলে পেরুতে-
ফিনল্যান্ডের এসপো শহরের এক প্রান্তে প্রকৃতির মাঝে অবস্থিত এই ভবনটি দেখলেই মনে হয় জেন অস্টেনের উপন্যাসের পাতা থেকে উঠে এসেছে।
দক্ষিণ সুইডেনে, বাল্টিক সাগরের তীরে—
সুইজারল্যান্ডের গিম্মেলওয়াল্ড উপত্যকায়—
এটি আমার প্রিয় ভারকাউস শহরে, যদি ঠিক বাসস্থান নয়, সাওনা ঘর বলা যায় !
অস্ট্রিয়ার পার্বত্য অঞ্চল তিরলে দেখা হয়েছিল এই অপূর্ব কুঁড়েটি-
বিশ্বের সবচেয়ে নয়নাভিরাম জায়গা বলে খ্যাত নরওয়ের ফিয়র্ড অঞ্চলে—
বার্সেলোনায় কিংবদন্তীর স্থপতি গাউডির সৃষ্টি ল্য কাসাদা--
গাউডির আরেক অনবদ্য সৃষ্টি, রূপকথার রাজপ্রাসাদ।
গ্যাবো মার্কেজের বই গল্প থেকে সরাসরি উঠে এসেছিল কিউবার গ্রামাঞ্চলের এই বাড়ীটি, চলন্ত ঘোড়ার পিঠ থেকে তোলা ছবি-
হেলসিংকির কাছেই বাল্টিক সাগরের ক্ষুদে দ্বীপে অবস্থিত গ্রীষ্মাবাস-
মাচু পিচু থেকে ইনকাদের প্রাচীন রাজধানী কুজকো ফেরার পথে চলন্ত মাইক্রোবাসের ভাঙ্গা জানালা দিয়ে চোখে পড়েছিল এই জাদুজগৎ-
আফ্রিকার সুন্দরতম নগরী কেপ টাউনের এক প্রান্তে, দুটি মহাসাগরের
বেলাভুমি ছোঁয়া—
স্টকহোমের গামলা স্টান বা শহরের পুরনো অংশ, প্রতিটি বাড়ী অপূর্ব রঙে রাঙানো—
এস্তোনিয়ার এক পরিত্যক্ত জনপদে—
বান্দরবানের এক সুমসাম বম পল্লীতে দেখেছিলাম শান্তির আঁকর এই বাসগৃহটি, গোটা বম পাড়ার সবাই তখন গিয়েছিল বাজারে, নিস্তব্ধতা বিরাজ করছিল পাহাড় জুড়ে
স্পিটসবের্গেন দ্বীপের একটি স্থাপনা, এককালে কয়লা খনির শ্রমিকদের বাসস্থান হিসেবে ব্যবহৃত
ভাইকিংদের কোন গ্রাম হয়ত এমনই ছিল-
চেক প্রজাতন্ত্রের রাজধানী প্রাগের এই বাড়ীটি দেখে মনে হয়েছিল দ্য ডান্সিং ক্যাসলের কথা !
সুইডিশ ল্যাপল্যান্ডে অবারিত প্রকৃতির মাঝে অবস্থিত একটি ক্যাম্পিং—
পেঁচার খোঁজে একটি নাম না জানা গ্রামে সারা রাত জাগার পর-
তিব্বতে প্রবেশের পথে মেঘের সাথে সাথে কিছু ঘরদোরও লাগানো ছিল আকাশের গায়ে!
ইউনেস্কো কতৃক বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর নিসর্গের আবাস মনে পরিচিত কিউবার ভিনিয়ালেস উপত্যকায় লাল মাটির পথের ধারে, বাগান বিলাস ঘেরা, দূরের চুনাপাথরের সবুজ পাহাড়ের দিকে তাকানো এই বাড়ী দেখে মনে হয়েছিল- এর বাসিন্দারা কতই না সুখী।
নরওয়ের ফিয়র্ডের পাশের বাড়ীটি দেখে মনে হয়েছিল ফাইন্ডিং নেভারল্যান্ড—
মন্তব্য
মাইরালাইছেরে! এক্কেরে মাইরালাইছে... :'((
কে মারল ! কাকে মারল! কে মরল!
facebook
অসাধারণ প্রত্যেকটা বাড়ীই। যদি থাকতে পারতাম কোনো একটাই
facebook
সবগুলোই সুন্দর! তবে আমি থাকতে চাই ফিনল্যান্ডের বৃহত্তম হ্রদ সায়মার পাড়ে...
আহা, সে কি দারুণ জায়গা!
facebook
অসাম শালা।
facebook
ঘরে ছবি দেখে বার বার মনে হল কবে হবে ঘরে ফেরা? ছবি গুলো অসাধারণ, বিশেষ করে সরিষার খেতের মধ্যে বাড়িটার ছবি এত্তো ভালো লাগল যে বলার না।
হুম, চলন্ত গাড়ী থেকে তোলা, এমন জায়গায় থাকতে মুঞ্চায়।
facebook
প্রথম কমেন্ট আমার
পরের বার! এবার আপনি লাকি সেভেন!
facebook
কি যে সুন্দর!!! মনকে ছুঁয়ে যায় স্বপ্নের মত!!!
শুভ নববর্ষ।
শুভ নববর্ষ।
facebook
ব্রাসেলসের বাড়িটা দেখে ডেজাভু বোধ হলো। নির্ঘাত স্বপ্নে দেখছিলাম এই বাড়ি।
_____________________
আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।
আমিও !
facebook
আমারও এরকম একখানা ঘর চাইইই।
----------------------------------------------------------------------------------------------
"একদিন ভোর হবেই"
লাইনে আছি!
facebook
হুম, বুঝলাম। এত বাড়ী দেখে থাকার কথাই ভুলে গেছি। সবগুলো বাড়ীতে একবছর করে কাটালেও জীবন ফুরিয়ে যাবে তো বাড়ী ফুরাবে না। আমার নির্জনতা ভয়াবহ রকমের পছন্দ। নির্জন সমুদ্রের তীরে একলা একটা বাড়ীতে থাকার স্বপ্ন বহুদিনের, জানিনা জীবনে কোনদিন হবে কিনা।
তবে আপনার বাড়ীর ঠিকানা দিয়েন, ইউরোপে ঘুরতে আসলে ওখানেই থাকবো। এতগুলো বাড়ী দেখানোর জন্য পোষ্টে প্লাস, আর নিজে একা এতগুলো বাড়ী দেখার জন্য মাইনাস।
আউটসাইডার
আসেন, এই রকম কয়েক খানা বাড়ী দেখাতে পারব!
facebook
কাহিনি কি আমি ইমো দিতে পারছি না কেন??
পারছি তো !
facebook
প্রত্যেকটা বাড়ি ই সুন্দর. বিশেষ করে ফিনল্যান্ড এর গুলি। দেখলাম আর আফসোস হলো
সুন্দর হলে আফসোস কিসের !
facebook
আহ, কি সব বাড়ি !
এরকম মনে শান্তি আনা কোন এক বাসগৃহের মালিকিন যেন আপনার পায়ে শিকল লাগায় দেয় , সেই দোয়া রইল । আমিন।
চেষ্টা করেছে এবং করছে! আমিও পালানোর চেষ্টায় সফল এখন পর্যন্ত, দেখা যাক ভবিষ্যতে!
facebook
সোনারগাঁয়ের ঐ বাড়িটা আছে সম্ভবত এখনো, গতবছর গিয়ে ঐখানকারই ছবি তুলে এনেছিলাম মেলা। আমার ভাইয়ের ছোটবেলায় একসেট প্লাস্টিকের রঙিন ঘর ছিল, ছাত, দেয়াল সব টুকরো টুকরো জোড়া দিয়ে বানানো যেত, সম্ভবত এখনো কোথাও রাখা আছে সেই ঘরগুলো যত্ন করে তোলা। স্পিটসবের্গেনের রঙিন কুঁড়েগুলো দেখে সেই ঘরগুলোর কথা মনে পড়লো।
এই পোস্টটা দারুণ হয়েছে। ছবিগুলোর কম্পোজিশন, রঙ, পেছনের গল্পগুলো সবই ইন্টারেস্টিং। বাই দ্য ওয়ে, ফ্লিকারের ছবিগুলোতে টাইটেল/ক্যাপশন দিয়েন।
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
আর ফ্লিকার! সে টা তো সচলে ছবি আপলোডের কারণে!
সোনারগাঁয়ের ঐ বাড়িটা আছে জেনে ভাল লাগল।
facebook
এই সৌন্দর্য ভাষায় প্রকাশ করা সম্ভব না। শুধু আফসোস এরকম একাটা বাড়িতে যদি থাকা যেত
আসলেই!
facebook
ফিয়র্ডের ছবিটা সবচেয়ে ভাল লাগল।
প্রতি গ্রীষ্মে আমার সবচেয়ে প্রিয় এলাকা- নরওয়ের ফিয়র্ড।
facebook
আমার কিচ্ছু বলার নাই! হতবাক!!
আরে বলেন !
facebook
ব্রাসেলস যাবো না প্রাগ? এই নিয়া কনফিউজড, ধন্যবাদ দেয়ার টাইম নাই। ধনেপাতা কিনে খান।
দুইটাতেই!
facebook
facebook
facebook
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
facebook
আপনার ক্যামেরাটা মনে বড় ব্যাথা দেয়।
আমারো! যখন কাজ করে না, আর যখন আমি ব্যবহার করতে পারি না
facebook
ওহ্ কি সুন্দর সুন্দর বাড়ি, তার চেয়েও সুন্দর পরিবেশ। তবুও আমি আমার ঘরেই থাকতে চাইব। আমি যে গৃহী।
নিজ ঘর সেরা ঘর ! বাবুই পাখির মতই!
facebook
কী অপূর্ব!!! আহারে কত অতৃপ্তি এই জীবনের রয়ে গেল.............
ও অণুদা, বাংলাদেশে কবে আসবেন? আপনারে দেখার বড় শখ যে..........
_____________________
Give Her Freedom!
জানাব।
অতৃপ্তির চেয়ে তৃপ্তি কিন্তু সবসময়ই বেশী।
facebook
অপূর্ব। পাশাপাশি মনটা উদাসও হল খানিকটা।
ডাকঘর | ছবিঘর
চরম না গরম !
facebook
চরম- আবার জিগায়। তা আমার সেই ভাইজান আচে কোতায় আজকাল। তেলানুসন্ধানে আবার হারকিউলিস হৈল না তো
ডাকঘর | ছবিঘর
অ্যাইস্যা পড়ছে, ভাগ ভাগ !
facebook
এহহ পুলাপান বহুত খ্রাপ
_______________
আমার নামের মধ্যে ১৩
হ, আর বুইড়ারাই ভাল !
facebook
ডুপ্লি ঘ্যাচাং
_______________
আমার নামের মধ্যে ১৩
ডুপ্লি ঘ্যাচাং
_______________
আমার নামের মধ্যে ১৩
দারুণ!
----------------
স্বপ্ন হোক শক্তি
facebook
অসাধারণ ভাই। আপনার একটা ছবির ওয়েব সাইট থাকা দরকার।
কি বলেন পিপি দা !
facebook
এই মাত্র চেক করলাম anupic.com খালি আছে
Onu লিখি যে !
facebook
----------------
স্বপ্ন হোক শক্তি
facebook
মনে হল ঘর-বাড়ি নিয়ে একটি স্টিল মুভি দেখলাম অণু দা।
বরবরই আমি নির্ভেজাল আর শান্ত পরিবেশবাদী। সে ক্ষেত্রে এই বাড়িগুলো উপযুক্ত আমার কাছে। মনে হয় যে অসীম আকাশ আর বিস্তৃণ প্রকৃতির মাঝে স্নিগ্ধ শান্তি।
পাপলু বাঙ্গালী
চমৎকার বলেছেন।
facebook
পুরাই অস্থির!
_________________
[খোমাখাতা]
নাকি মহাস্থবির !
facebook
ধন্যবাদ। অসাধারন একটা সংগ্রহ।
শুভেচ্ছা, আরও আসিতেছে-
facebook
এগুলা সব ফটোশপে বানাইছেন তাই না?
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
হায় ,হায় ধইরা ফেলছেন! আপনিও একই পথের
facebook
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
facebook
অচাম
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
চমচম !
facebook
১,৮৬,০০০
facebook
অনুদা, আপনার কাছে একটা ক্যাফের ছবি ছিলনা লেক মত কিছু একটার ধাঁরে, যেটাতে প্রথম কাপ কফি খেতে পে করতে হত আর তার পর যত কাপ তা ঐ প্রথমটা থেকে মাইনাস হত - ওই ছবিটা দেখে মনে হয়েছিল "এখানে শান্তির নীড়"
ছবিব্লগ ভাল লাগল
বাহ, আপনের মনে আছে ! ক্যাফে রেগাত্তা, পরে কোন সময় সেই জায়গা নিয়ে লিখব। এখন গ্রীষ্মকালে সেটা সূর্য না ডোবা পর্যন্ত খোলা, মানে প্রায় ২৪ ঘণ্টা !
facebook
সবচেয়ে ভাল লেগেছে মাচুপিচু থেকে ফেরার পথে সবুজের মাঝে গড়ে তোলা অসাধারন বাড়িটি - পাহাড়ের নিরবতা, সবুজের ঘনঘটা একাকার হয়ে গেছে। তারপর নরওয়ের ফিয়র্ডের পাশের বাড়িটি - স্বর্গে গেলে এরকম বাড়ির আবদার করতে ভুল হবে না। আপনার ছবি ব্লগ বরাবরের মতোই সার্থক।
- শফকত ।।।
সেই জায়গাটিতে খানিকক্ষণ থামতে পারলে খুব ভাল লাগত, চালক রাজী হন নি বিধায় উপায় ছিল না।
facebook
আমি কিছু বলার ভাষা হারিয়ে ফেলেছি। আহ! যদি পারতাম সব ছেড়ে পাহাড় ঘেরা ঐ ছোট্ট কুঁড়ে ঘরটায় একেবারে থেকে যেতে।
আহা
facebook
এমন অসামান্য পোস্ট খুব কম দেখেছি। আপনার ভ্রমণকাহিনি পড়ে নতুন অনেক স্থান সম্পর্কে জানি, কিন্তু একই পোস্টে এত কিছুর সমাহার বিরল। মুগ্ধতা যথারীতি বর্ণনাতীত।
অফটপিকঃ আপনি নতুন পাসপোর্ট করলে ভাই পুরানোটা আমাকে দিয়েন। দুই প্রজন্ম পর ঐটা মিউজিয়ামে বেচে নাতিপুতিরা ইশকুলে যেতে পারবে।
ধন্যবাদ।
নিয়েন ! হে হে, কিন্তু উত্তর মেরুর ছাপ্পর মারাটা কিন্তু জায়গামত চলে যাবে।
facebook
তারেক অণুর বাকি জীবন খুবই একঘেয়েমিতে কাটবে
আমেন!
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
facebook
এত বড় মিথ্যা কথা জেনে শুনে কেমনে বললেন !
facebook
এত সৌন্দর্য্য দেখার সৌভাগ্য যার হয়েছে, তার চোখ দুইটা সুঁই ফুটায়ে গলিয়ে দিতে পারলে জন্মের সুখ পাইতাম রে!
Kidding
“Peace comes from within. Do not seek it without.” - Gautama Buddha
এত সুখের দরকার নাই !
facebook
তারেকানু ভয় খাইসে
“Peace comes from within. Do not seek it without.” - Gautama Buddha
হ
এহন খুশী !
facebook
দাড়ান, খপর আছে, আইসা ল্য় আমরিকা!
facebook
মিয়া তুমি আমেরিকা আসলে একদিনও টিকতে পারবা না; আবার বড় বড় কথা কও!
আমি আর গুরু-উদাস নানচাক্কু, সুই, পেরেক, দড়ি দাড়া নিয়া রেডি আছি!
“Peace comes from within. Do not seek it without.” - Gautama Buddha
facebook
আপনার বন্ধুর বাড়ি যাইতাম চাই।
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
এদিকে আসলে জানিয়েন, নিয়ে যাব।
facebook
মাচু পিচু থেকে যেই ছবিটা তোলা আর আপনার বন্ধুর বাড়ী। অনেক বড় সীল মাছ আছে যেখানে এই দুইটা ছবি চোখে লেগে গেছে! এবার যেতে পারলে কি চমৎকার হতো জীবনে কিছুই দেখলাম না আর আপনি :(
হিংসা
এমন কইরেন না, আমিও কিছুই দেখি নাই, ডেভিড অ্যাটেনবোরোর কসম।
facebook
খাইছে রে
_______________
আমার নামের মধ্যে ১৩
কুতি গো দাদা !
facebook
আর বুলো না, হেভি দৌড়ের উপর আছিখো
_______________
আমার নামের মধ্যে ১৩
ঘিরে লেন সব মামুর বুটাকে ! কাখে লাড়তে কাখে লেরেছে!
facebook
জলমগ্ন গাছবাড়ী দেখলেই কেমন যেন লাগেরে ভাই। এইটার স্বপ্ন আমার এক্কেরে পিচ্চিকাল থেকে, হয়ে যাবে
অবশ্যই
হয়ে যাক, সেখানে ঘুরতে যাব।
facebook
অসাধারন অসাধারন অবিশ্বাস্য............
বাস্তব কিন্তু !
facebook
অফিসের কাজ করতে করতে এমন অসহ্য লাগছিল, তাই আপনার লেখা খুললাম পড়ার জন্য। প্রায় দুই সপ্তাহ সচলায়তনে আসতে পারিনি, তাই এত সুন্দর গুড় খেলাম আজ, অনেক দেরিতে।
অসাধারন সুন্দর ছবিগুলো দেখে খুব ভাল লেগেছে। মন্তব্য করতে যেয়ে ২০০২ সালের এইচ এস সি পরীক্ষায় লেখা ভাব সম্প্রসারনটি আবার মনে হলঃ
"যত বড় হোক ইন্দ্রধনু সে সুদূর আকাশে আকাঁ
আমি ভালবাসি মোর ধরনীর প্রজাপতিটির পাখা"
অনুদা, আপনি আরো বেড়ান, আরো ছবি তুলুন, আমাদেরকে আরো নতুন দেশে নতুন জায়গায় নিয়ে চলুন। আপনার চোখের (বিনামূল্যে) বীমা করে দিচ্ছি। কোনো ভয় নাই
আহা, ইয়ে মানে ভ্রাব সম্প্রসারণটা আরেকবার করতেন যদি ! কি দারুণ !
facebook
অসাধারন।।।।।।।
facebook
আপনি এত সুন্দর করে লিখেন কি ভাবে।।।।আমি পারি না কেন???????????????
আপনিও পারেন নিশ্চয়ই! ডরাইলেই ডর !!
facebook
কয়েকদিন আগে আপনার এই লেখাটা আবার দেখলাম বিজয়পুরের গারো পাহাড়ে -
আহা, কোথায় সেই গারো পাহাড়ের ছবি- বর্ণনা।
facebook
স্বপ্নের মত লাগল বাড়িগুলো, সবগুলোতেই তো থেকে যেতে ইচ্ছে করে
facebook
আসাধারন ভাই, মানুষকে গৃহহীন করার জন্য যতেষ্ট
facebook
অসাধারন সবগুলোই। নাগরিক কোলাহল এর মাঝে, ব্যস্ত শহুরে জীবনের সাথে দৌড়ে ক্লান্ত মনের পলায়নপর সাবকনশাস ভাবনায় এই রকম নিসর্গ উঁকি দেয়। দারুন পোস্ট। অনেক শুভকামনা আপনার জন্য।
আপনাকেও ধন্যবাদ
facebook
মানুষকে ঘর ছাড়া করার চক্রান্ত ,আপনি চান আমরাও রাস্তায় রাস্তায় থাকি ,অসাধারন
কেন নয় !
facebook
নতুন মন্তব্য করুন