মেঘেরা ভিড় করে থাকে সকাল- সন্ধ্যা, শৈশব, তারুণ্য, কৈশোর। বিভিন্ন ধরনের মেঘেরা- মিহি তুলোর মত, বুনো মোষের দলের মত, শিল্পীর তুলির রঙের মত, মার্কেজের পরাবাস্তবতার মত, নারকেলের ছোবড়ার মত- ছাড়া ছাড়া, দলবদ্ধ, একাকী, আদিগন্ত বিস্তৃত। কিন্তু তারা থাকে সর্বদাই, ভালোবাসি তাদের সর্বক্ষণই।
আলোকচিত্রে দেখা যাওয়া ভবনটির নাম পাখির সঙ্গীত, এটি ফিনল্যান্ডের লেখকদের বিশ্রাম এবং সাহিত্য রচনার জায়গা, মানে যে কোন কবি- সাহিত্যিক এইখানে কক্ষ ভাড়া নিয়ে মনের সুখে লেখালেখি চালাতে পারবেন। পয়সা কিছুটা দিতেই হবে কিন্তু এমন নিসর্গ আর প্রায় ছুতে পাওয়া মেঘদল আর পাবেন কোথায়?
টেবিল মাউন্টেন থেকে কেপ টাউন এবং মেঘ দর্শন
মেঘের অবগুণ্ঠন খুলে দেখা দিল অবশেষে মাচু পিচু-
উত্তর মেরুর মেঘেরা, একেবারে মেরুবিন্দুতে দাড়িয়ে তোলা---
মেঘ-পাহাড়ের ফাঁকে উঁকি দিচ্ছে ইতালির সুন্দরতম অঞ্চল- তুসকানি
দক্ষিণের সূর্যাস্ত ( ভোলায় তোলা )
ধর্মের অন্যায়ে মেঘেরা নীরব দর্শক, অ্যাজটেকদের দেশে এল খ্রিস্ট
সদ্যপ্রয়াত ( হয়ত হত্যাকাণ্ডের শিকার) বন্ধু আসাদুজ্জামান লেলিনের জন্য আকাশ কাঁদছে, মেঘেরা ছিন্ন ভিন্ন, আমার মতই
ভিনিয়ালেসের সন্ধ্যায় মেঘ নেই, আছে তার আভা
মেঘের রাজ্যে যাবার সিঁড়ি- রঙধনু
ফিয়র্ডের বুকে মেঘ ও মেঘের ছায়া
মায়াদের মানমন্দির নিশ্চয়ই হাজার বছর আগেও এমন মেঘের দলের নিচেই সিক্ত হত
সিংহ ( দক্ষিণ আফ্রিকার এই পাহাড়টির নাম লায়ন্স হেড, দূর থেকে দেখে মনে হয় পশুরাজ বসে আছে)
মেঘের ছাঁকনি সূর্যের শেষ স্পর্শকে ছড়িয়ে দিচ্ছে অতলান্তিক এবং ভারত মহাসাগরের বুকে
মেঘ ফুঁড়ে বেরিয়েছে মাউন্ট এভারেস্ট
আসল সূর্যাস্ত ( কোন রকম এডিটিং ছাড়া, অবশ্য এমন ছবিই এখানে বেশী, কিন্ত এইটা বেশী অবিশ্বাস্য)
তিরলের দৃশ্যাবলী ( জার্মানি এবং অস্ট্রিয়ার সীমান্ত অতিক্রমের সময় তিরলে চলন্ত গাড়ী থেকে তোলা)
মেঘাবৃত নিষিদ্ধ পর্বত ( পবিত্র পর্বত মৎস্যপুচ্ছ, নেপালের পোখারায়)
মেঘ দেখে ভাল্লুক বলে হয়, নাকি তুমি দেখনি!
মেঘমুক্ত আকাশে জ্যা মুক্ত তীরেরা
নিশীথ সূর্য ( রাত ২টায় তোলা ছবি)
( এই পোস্টটি প্রিয় তাসনীম ভাই এবং তার ফুটফুটে কন্যা দুইটির জন্য। দূরে থেকেও মায়াময় লেখার জন্য মানুষটি বড় কাছের হয়ে উঠেছে, তার শিশুপালন পড়ে যেমন হাসি ধরে রাখতে পারি না, তেমন নস্টালজিক লেখাগুলোর জন্য মুখ ভার হতেও দেরী হয় না।)
মন্তব্য
__________________________
বুক পকেটে খুচরো পয়সার মতো কিছু গোলাপের পাঁপড়ি;
facebook
তালি কিসের
facebook
সুন্দর photography এর
অনেক অনেক ধন্যবাদ।
facebook
সবগুলো ছবিই চমৎকার। তবে আফ্রিকান ভোর, ফ্লাইং সসার মেঘ - এই ছবিগুলো একেবারে সাংঘাতিক রকমের ন্যাট জিও মার্কা। হাজার ঝামেলা, খারাপ খবরের মাঝে আপনার ছবিব্লগ যে কী রকম শান্তি দেয় (হিংসাও হয়) সেটা আর বলার মত না। ভ্রমণ বলতে পর্যটন স্পটগুলোর ছবি/বর্ণনা প্রায়ই পড়ি - কিন্তু এমন আণবিক পোস্ট বুকের ভিতর পুরাই হিরোশিমা -নাগাসাকি বানায় ফেলে।
চলুক
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
ন্যাট জিও! মিয়াঁ গরিব বলে এমন মস্করা করবেন? করেন করেন, দেইখেন একদিন আমিও
কি খবর আপনার, রকির পোস্ট জলদি না ছাড়লে কিন্তু আমিই ঘুরে এসে লিখে ফেলব!
facebook
১০০ জায়গায় ঘুরেও বেড়ান আবার ছবিও তোলেন সুন্দর! এঈডা কিছু হইলো?
আপনি গরিব হয়ে কেমন করে এতো ঘুরেন, আমাকে একটু টিপস দেন। ইয়ে মানে গরীব হওয়ার টিপস লাগবে না, ঐটা আমি টিপস ছাড়াই হয়ে আছি। কিন্তু গরীব হয়ে এতো ঘুরতে পারার টিপস চাই! [ ইচ্ছা থাকিলে সব হয়- এই জাতীয় উপদেশ বানী দেওয়া যাইবে না! ]
বিঃদ্রঃ আপনার ছবিব্লগের সবচাইতে যেই জিনিসটা আমার ভালো লাগে তা হচ্ছে পৃথিবীর নানা দেশের নানা ছবির মাঝে বাংলাদেশেরও কয়েকটা ছবি থাকে।
"মান্ধাতারই আমল থেকে চলে আসছে এমনি রকম-
তোমারি কি এমন ভাগ্য বাঁচিয়ে যাবে সকল জখম!
মনেরে আজ কহ যে,
ভালো মন্দ যাহাই আসুক-
সত্যেরে লও সহজে।"
আপনি বড়ই ত্যক্ত বাজ! এর আগে পরমাণুর সাথে তার শত্রু পজিট্রনের মিল করাই দিলেন!
আরে কুন রহস্য নাই, ঘুরি বলেই তো গরীব, মানে না ঘুরলে অর্থনৈতিক দিক দিয়ে হয়ত অনেক সুবিধের থাকতাম, কিন্তু তার কি দরকার!
আচ্ছা, হল্যান্ড আসি, তারপর সবিস্তারে আলাপ হবে ( টিউলিপ সব কেটে ফেলেছে এখন আর আসছি না চট করে)
facebook
আর কবে আসবেন? আমি চলে যাওয়ার পরে? আর এইসব টিউলিপ মিউলিপ দেখার কী আছে? ফুল একটা দেখার জিনিস হইলো? আর একান্তই ফুল দেখতে হইলে ফুলের মতন নিষ্পাপ ত্রাণা কে দেখুন!
আর আমাকে ত্যক্তবাজ বললেন ক্যান? আমি বড় ভালু মানুষ।
"মান্ধাতারই আমল থেকে চলে আসছে এমনি রকম-
তোমারি কি এমন ভাগ্য বাঁচিয়ে যাবে সকল জখম!
মনেরে আজ কহ যে,
ভালো মন্দ যাহাই আসুক-
সত্যেরে লও সহজে।"
বললাম আর কি! ত্রানা, বিশেষ করে ত্যাড়ানাকে দেখার মহা ইচ্ছে, আর কয়দিন আছেন?
facebook
১ মাস, বেঁচে থাকলে!
"মান্ধাতারই আমল থেকে চলে আসছে এমনি রকম-
তোমারি কি এমন ভাগ্য বাঁচিয়ে যাবে সকল জখম!
মনেরে আজ কহ যে,
ভালো মন্দ যাহাই আসুক-
সত্যেরে লও সহজে।"
অ্যাই, এইখানে কী হচ্ছে??
ক্যান !
facebook
পোস্ট ভালো হয় নাই, এতগুলো অসাধারণ ছবি এক সাথে দেখা খুব যন্ত্রণার কাজ।
------------------------------------------------------------------
এই জীবনে ভুল না করাই সবচেয়ে বড় ভুল
দিতে আমারও খবর হয়ে গেছে! তাই শেষমেশ সবগুলো দিতে পারি নাই
facebook
আপনে নিশ্চয়ই এলিয়েন!
______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন
আমরা সবাই-ই তো এলিয়েন ভাইডি!
কিন্তু সেরাম এলিয়েনে খোঁজে তো কিছু বাদ দিচ্ছি না, দেখা তাও মিলছে না
জীবনে একটিবারের জন্যও দেখা হলে কি দারুণ হত, মানে সারা বিশ্বের জন্য !
facebook
ভাইরে, আপনার হাতে আর আপনার ক্যাম্রারে সালাম।
facebook
বৃদ্ধাঙ্গুলি!
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-
ফেসবুক -.-.-.-.-.- ব্যক্তিগত ব্লগ
নাকি !
facebook
হ
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-
ফেসবুক -.-.-.-.-.- ব্যক্তিগত ব্লগ
facebook
কিছু সুন্দর জিনিস কষ্ট দেয় ভীষণ, আমার ভালো লাগা মেঘ, আমার কষ্ট লাগা ও এই মেঘের সাথেই। ছবিগুলা খুব খুব খুব সুন্দর হয়েছে।
কিছু সুন্দর জিনিস কষ্ট দেয় ভীষণ, আমার ভালো লাগা মেঘ, আমার কষ্ট লাগা ও এই মেঘের সাথেই (গুড়)
facebook
ছবিগুলো দারুন।
দেব মুখার্জি
[db.dev.m@gmail.com]
--------------------------------------------------------------
দেব এর উঠোন ॥ ফেইসবুক ॥ গুগলপ্লাস
অনেক ধন্যবাদ।
facebook
ছায়াপথ ছবিটা কি ইডিট করা? সব ছবিই এত বেশি দারুণ যে তাদের অসাধারন বললেও কম বলা হয়। আপনি কি সত্যি মানুষ?
-লাবণ্যপ্রভা
না না, মনে হয় খালি কিছু অংশ ক্রপ করে বাদ দেওয়া, কিন্তু এখন ঠিক মনে পড়ছে না। এমন মেঘ দেখা যায় তো মাঝে মাঝে।
facebook
মারাত্মক।
মেঘ দরকার নাকি ?
facebook
রাশিয়া, নর্থ আমেরিকা আর সাউথ-ইস্ট এশিয়া+অস্ট্রেলিয়া থাকলে পুরা পৃথিবীর সব মহাদেশ হয়ে গিয়েছিলো
নর্থ আমেরিকার পক্ষ থেকে মেক্সিকো আছে তো! কানাডার আর রাশিয়ার মেঘের ছবি পরে কোন এপিসোডে দিয়ে দেব।
অস্ট্রেলিয়া যেতে হবে
facebook
ভুল লোকেরে চেতাইতেছেন। আপনের মাথামুথা ঠিক আছে?
@অণু ভাইয়া: ঠিক, মেক্সিকো তো নর্থ আমেরিকায়। আমি সাউথ ভাবছিলাম। যাইহোক, অপেক্ষায় থাকলাম রাশিয়ার আকাশ দেখার জন্যে। আমার খুব শখ ট্রান্স-সাইবেরিয়ান রেলওয়েতে পুরো পথ ঘুরে দেখা। সত্যি হবার সম্ভাবনা নাই, তারপরেও নিজের স্বপ্নটা খুব ভালবাসি
@ধ্রুব বর্ণন: হা হা কি যে বলেন। নিজের তো যাওয়া হবেনা, তাই কি কি দেখা মিস করলাম সেটাই লিখলাম।
ব্যাপার না, আসলে সাউথ আমেরিকা আর ল্যাতিন আমেরিকা অনেক সময় নিজেরই খেয়াল থাকে না।
রাশিয়ার ছবি বাদ পড়ল কেমনে
facebook
কার ্ ঠিকই করছে, অজিদের ছাড়ুম না
facebook
চমৎকার সব ছবি।মন ভাল করে দেওয়ার মত।সব থেকে বেশী ভাল লেগেছে ফিনল্যান্ডের ছবিটা।অপূর্ব।।
অনেক ধন্যবাদ। ফিনল্যান্ডের শীতের আকাশে কিন্তু মেঘের দেখা পাওয়া দুষ্কর, ঝকঝকে নীলাকাশ তখন, তার মানেই প্রবল ঠাণ্ডা।
facebook
দুনিয়ার সব মেঘ দেখি তোমার পরিচিত!
হাবু বেশ বড়সড়,গাবুটা তো পিচ্চি
হেরে গিয়ে হাবু বলে--উৎসাহ দিচ্ছি!
না না রিটন ভাই, এই কিছুমিছু আর কি।
facebook
আপনার পোস্টে মন্তব্য করে লাভ নাই। ভালো, সুন্দর, অসাধারণ, ফাটাফাটি, চমৎকার ই্ত্যাদি ইত্যাদি বলতে বলতে বিরক্ত হয়ে গেছি। ধুর। ফাউল পোস্ট।
দেশে কবে আসবেন। আপনার সঙ্গে দেখা করতে হবেই হবে।
__________
সুপ্রিয় দেব শান্ত
আসতে পারি এই বছরই, দেখা হবে।
facebook
কিসু কমু??!! নাহ থাউক!
(এতগুলি সুন্দর ছবি এক লগে দিয়েন না, মাথা ঘুরে )
-----------------------------------------------------------------------------------------------------------------
যদি তোর ডাক শুনে কেউ না আসে তবে একলা চল রে
ঘুরে নাকি ! আগে তো জানতাম মাথা এমনিই ঘুরে, কারণ পৃথিবী ঘুরে!।
facebook
ওরে খাইছেরে!
আগে সন্দেহ ছিলো আপনি স্পাই, এবার তাসনীম ভাইয়ের সাথে একমত হয়ে বলতে চাই, আপনি নিশ্চয়ই ভিনগ্রহের চিড়িয়া!!
পোস্টে ডবল মাইনাস (দুইবার ঈর্ষা, একবার ভ্রমণে, একবার ছবি তোলার হাতে)
তাসনীম ভাই তো ঘুমে এখনো! ঐটা আমাদের আর্য মডু!
facebook
হ! "অনার্য সঙ্গীতের সাথে একমত" হবে
সাত সকালে ঘুম ঘুম চোখে পোস্ট দেখছিলাম, কিসের সাথে কি গুলিয়ে ফেলেছি নিজেই জানি না।
facebook
আমি ভালবাসি আশ্চর্য মেঘদল- আহা...!
মেঘ নিয়ে খেলা করার কথা মনে পড়ে গেল-... পুরাই- - অনেক সুন্দর, সবগুলো...
কড়িকাঠুরে
আহা, কি সুন্দর ছিল সেই মেঘখেলার দিনগুলি।
facebook
রংধনু আর মেঘের গায়ে পাহাড় ঘুমোয়- কি একই জায়গা...
মৎসপুচ্ছ-তো একেবারেই নিষিদ্ধ- ওটাকে বেশি খাঁড়া লাগে- সবচেয়ে ভয়ংকর শৃঙ্গ কোনটা- মানে উঠার পথ...
আর কি বলি... পরে বলুম নি...
কড়িকাঠুরে
না না, দুইটা পৃথিবীর দুই মাথায়, একটা হিমালয়, অন্যটা আন্দেজ।
facebook
ভালো, ভালো, খুবই ভালো.....
এর বেশী আর কি বলতে পারি???
হুম, আরো ভালো হতে পারত।
facebook
এক জীবনে কত কি দেখার আছে, অথচ কিছুই দেখা হল না। ধন্যবাদ আপ্নাকে।।আপনার জন্য হলেও অনেক কিছু দেখা তো হল।
কত কিছুই অজানা থেকে যাবে, অদেখা রয়ে যাবে, কিন্তু যা দেখি আমরা তাইই লাভ।
facebook
খালি স্ক্রল করতেছি, আর করতেছি, আর করতেছি, আপনারে ঈর্ষা না হিংসা করি।
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
হ, ছবি আসলে ভাগ করে দিতে হবে এরপর থেকে। ধন্যবাদ কবি ভাই।
facebook
সুন্দর বললে সুন্দরের অবমাননা করা হবে তাই না।
একটা বিশ্রাম, নীরব শান্তি এনে দিল এই ছবিগুলি ভাইডি।
ডাকঘর | ছবিঘর
নীরব শান্তি, যা বলেছ দাদা!
facebook
চরম উদাস হয়ে গেলাম!
সৌরভ কবীর
হায় হায়, কইচ্চেন কি ! এখন আসলে চরম উদাসের কি হবে
facebook
২-৩ দিন যাবৎ এইখানে চ্রমুদাস ভাইরে দেখিনা।
-----------------------------------------------------------------------------------------------------------------
যদি তোর ডাক শুনে কেউ না আসে তবে একলা চল রে
ফিরিয়া আইছে দেখলাম তো !
facebook
ভাই অনেক আনন্দ দিলেন। আপনার জন্য সিলেটের আকা[img=500x375]C:\Documents and Settings\Raju\Desktop\nw[/img]শ দিলাম।
সিলেট ব্যপক প্রিয় জায়গা, ধন্যবাদ।
facebook
(বাংলায় পড়ুন)।
facebook
সচলায়তনের উপর অভিমান করে অনেকদিন মন্তব্য করা থেকে বিরত থাকছিলাম কিন্তু এই ছবিগুলো দেখে মন্তব্য না করে পারলাম না।
ছবিগুলো দেখে মনে হলো
"মেঘেরা দল বেধেঁ যায় কোন দেশে ?
ও আকাশ বল আমারে
তারা কোন যমুনাতে উল্লাসে নাচে - - - "
অভিমান কেন! আপনি হাচল হননি এখনো নাকি/
facebook
হাচল হওয়ার আশা নাই ভাইয়া, হাচল হতে হলে কিছুতো লিখতে হবে। আমি অনেক ভালো পাঠক তাই এ জন্মে হাচল হবার আশা নাই।
সবার উপরেই অনর্থক অভিমান হয়েছিল, এখন মন ভালো হয়েছে
মন ভালো শুনে ভাল লাগল।
facebook
আপনার ছবি ব্লগগুলোতে অসাধারণ, অসম্ভব সুন্দর এই ধরণের মন্তব্য দিতে দিতে ক্লান্ত আমি। এই পোস্টের ছবিগুলো একধরণের ঘোর তৈরি করেছে। অনেক খুশির সংবাদে মানুষ কেন কাঁদে সেটার যেমন ব্যাখা দেয়া যায় না, এই ছবি গুলো দেখে কেন চোখে পানি এল তারও কোনো কারণ খুঁজ়ে পাচ্ছি না। শুধু মনে হচ্ছে এ রকম সৌন্দর্য আপনি সহ্য করেছেন কিভাবে! আবার ধর্য্য নিয়ে সবটুকু সৌন্দর্য ফুটিয়েও তুলেছেন আপনার ছবিতে!!!!
আহা, কি মায়া মাখানো কথা, এটা কিন্তু সম্ভব হয়েছে আপনি নিজে সুন্দরের পূজারী বলেই। অনেক অনেক ধন্যবাদ, ভালো থাকুন সবসময়।
facebook
facebook
সাধারণ এর আগে "অ" দিলাম! মুগ্ধ !
কি সৃষ্টিছাড়া মন্তব্যরে বাবা।
facebook
এই সিরিজে আপনার নিজের একটা ছবি দিতে পারতেন। আপনেও তো মেঘের মতো... খালি এখান থেকে ওখানে উড়ে ভেসে বেড়ান
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
"মান্ধাতারই আমল থেকে চলে আসছে এমনি রকম-
তোমারি কি এমন ভাগ্য বাঁচিয়ে যাবে সকল জখম!
মনেরে আজ কহ যে,
ভালো মন্দ যাহাই আসুক-
সত্যেরে লও সহজে।"
না, পেলেনের ভাড়া ঠিকই লাগে দাদা!
facebook
মানসিক যন্ত্রনা দেয়ার মত পোস্ট।
কোন মানে নাই এভাবে মানুষকে ঈর্ষান্বিত করার।
সবাই আনন্দ পেল, আপনি কেন যন্ত্রণা
facebook
সকালে ঘুম ভাঙলে পরে ফোন থেকে ছবিগুলো দেখছিলাম। অদ্ভুত একটা অনুভূতি হচ্ছিল। পুরোই অপার্থিব একটা কালেকশন।
টুইটার
ধন্যবাদ নিয়াজ ভাই, ডাবলিনের মেঘ বাদ পড়ে গেছে, তবে শীঘ্রই পেয়ে যাবার আশা রাখি।
facebook
বাচ্চাদের ছবিগুলো দেখাবো। মেঘ আমাদের সবার খুব প্রিয়। প্রিয় জিনিস উপহার দেওয়ার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
বাচ্চারা কি বলে?
facebook
অনু ভাই আপনার ক্যামেরা কি ল্যান্স কি?
সব গুলাই জোশ
কয়েক ধরনের লেন্সে তোলা, বেশীর ভাগই ধার করে। !
facebook
অনুদা, ভালো হচ্ছেনা বলে দিচ্ছি, একদম ভালো হচ্ছেনা। এরকম করলে হয়? কখনো তুমি যাযাবর হবে আবার কখনো মেঘদুত? এ কিন্তু মেনে নেয়া যায়না, ভীষণ অন্যায়|
আচ্ছা তোমার ক্যামেরাখানা কি তোমার মতোই স্পেশাল নাকি? এত ভালো ছবি কি করে তোলো?
----------------------------------------------------------------------------------------------
"একদিন ভোর হবেই"
আরে না, ক্যামেরা কি আর ছবি তোলে! ঠেলেঠুলে চালায় আর কি, পরের বার আফ্রিকা যাবার আগে বদলাতে হবে।
facebook
ছবিগুলান জোস।
একটা জিনিস বোঝলামনা। কাল রাতে ঘুমে একখান স্বপ্ন দেখলাম, অনুরে বাঘে খাইছে। ঈমানে কইলাম হাছা স্বপ্ন।
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
।ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট।
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।
বাইচ্যা আছি তো !
facebook
ছবির সাবজেক্ট হিসেবে মেঘ আমার সব চেয়ে প্রিয়। আমি খুবই সস্তাদরর ফটোগ্রাফার। তাও ফাঁক পেলেই এই মেঘের ছবি-ই বেশি তুলি।
এখন মেঘ হতে মঞ্চায়
তারেকাণূ হইতেও মঞ্চায়
ভাললাগেনা
মেঘের ছবিগুলো দেখান আমাদের।
facebook
প্রথম কথা, আপনে এই দফার ছবিগুলোর নামকরণে আমার আকিকা দেয়া ফার্স্ট নেইম আর লাস্ট নেইম মিলায়ে মোট তিনবার আমার নাম ব্যবহার করছেন। বখরা দিছেন? জব্বার কাগুরে ডাকুম?
দ্বিতীয় কথা, ফিনল্যান্ড ইউরো খেলে না ক্যান! আইজকা আপনেগো প্রতিবেশীরে ইউক্রেন রকেট স্টাইলে দৌড়াইছে। আমি ইউক্রেনের পক্ষে। জিগান, ক্যান! কারণ হইলো,
সুইডিশ বালিকারা মোটেও নহে উহুলালা।
ইউক্রেনের বালিকারা ভোঁতা দাও দিয়া মারিহালা!
তৃতীয় কথা, এই ব্লগ দেখার পরে ঠিক করলাম, আপনেরে আর খাষ্টাঙ্গের পায়ার লগে বান্ধুম না। বান্ধুম আপনের ক্যামেরারে। আপনের আসল মাস্তান হইলো এই ক্যামেরা!
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
মুরব্বী কি ইউক্রনের বালিকাদের নিয়ে আমাকে জ্ঞান দেবার চেস্টা চালাচ্ছে মায়ের কাছে মাসী না একেবারে নানীর গল্প!
ফিনল্যান্ড খেলেনা বলেই তো গেলাম না, পরের বার।
facebook
একজন প্রচণ্ড প্রিয় মানুষের লেখা-গাওয়া একটা অসাধারণ গান মনে করিয়ে দিলেন।
এই লাইনটা শুরু থেকেই মনে আসছিল।
পরে ক্যাপশনে দেখে মন ভাল হয়ে গেল।
ছবিগুলো খুবই সুন্দর।
ও হ্যাঁ, 'বেলি রোডের ধারে' গানটা শুনেছেন নিশ্চই।
অবশ্যই, ভাল লাগার গান।
facebook
আহা! কি দারুন দেখলাম।।।।।
চোখদুটো টানা টানা- নাকি !
facebook
বিলেতি মেঘ তো আপনার জন্য রাখছি
facebook
ভাল লাগা, ঘোর লাগা, মন খারাপ হওয়া সাথে কিছুটা উদাস হওয়া (চরম না শুধু উদাস) , হিংসায় জ্বলুনি, একটু একটু মেজাজ মেজাজ খারাপ এরকম মিশ্র অনেকগুলো অনুভূতি হল আপনার বর্ণিল মেঘ গুলোকে দেখে। হিংসা আর মেজাজ খারাপ কিন্তু মেঘেদের জন্য হয়নি। হিংসা আপনার জন্য আর মেজাজ খারাপ হয়েছে নিজের জন্য ।
মেজাজ খারাপ কইরেন না খামোখা, আমরা আমরাই তো!
facebook
মাঝে মাঝে মনটা খারাপ করিয়ে দেয়ার জন্য তারেক অণুকে মেরে ফেলার প্ল্যান করি; তারপরই মনে হয় তাহলেতো সৌন্দর্যের কারনে আর মন খারাপ করতে পারবোনা, বেঁচে গেলেন।
আহা, বেঁচে আছি!
facebook
যাক অবশেষে আমার আকাশকে নিয়া পোষ্টাইলেন। আমার ও আমার আকাশের তরফ থেকে । ডোন্ট কু'চিন্তা। এইটা শুধুই আকাশ, কোন মানবরূপি আকাশ না
কেন নয়
facebook
দারুণ। ২বছর আগে নীলগিড়িতে গিয়ে পায়ের নিচে মেঘ দেখেছিলাম,সেটাই আমার মেঘ দেখার সব থেকে দারুন অভিজ্ঞতা। মেঘ দেখার একটা বড় সুবিধা হলো ঢাকায় ছাদে বসে যা জানালা দিয়েই অসাধারণ দৃশ্য উপভোগ করা যায় যদি দেখার চোখ থাকে।
সত্য বলেছেন! (গুড়)
facebook
অনেক সুন্দর ছবিগুলো, একেবারে
একটা সময় অনেক হিংসা লাগতো, বহু আগেই ওইসব পার করে হিংসার ঊর্ধ্বে চলে গেছেন আপনি। স্বপ্ন আছে একদিন এভাবেই পুরো দুনিয়া চষে বেড়াব, তবে তার আগ পর্যন্ত যে আপনার লেখা আর ছবির মাধ্যমেই একবার দেখা হয়ে যাচ্ছে, এতেই বা ক্ষতি কি। আগেও অনেকগুলো লেখাই পড়া ছিল, তবে এই পিএল এ পড়ালেখা বাদ দিয়েই আপনার লেখাগুলোই আবারো পড়ছি, আফটার অল শেখা তো কম হচ্ছে না!
খোমাখাতায় আপনার বন্ধু হবার খায়েশ, বন্ধুত্বপ্রস্তাব পাঠিয়েছি।
-আবির সাহা
ঊর্ধ্বে মানে কী ! মেঘের ওপারে !
facebook
ঘুমাতে যাওয়ার আগে ভাল কিছু দেখলাম - আহা! অপার্থিব!!
ঘুম শুভ হ উ ক
facebook
নতুন মন্তব্য করুন