আমি খুবই আইলস্যা ধরনের মানুষ, মানে নতুন ধরনের কোন কাজ শিখতে অনীহা ব্যপক ( যদি না তা পথ চলা জনিত হয়), বিশেষ করে লেখালেখির ক্ষেত্রে। তারপরও বিশেষ পরিস্থিতিতে পড়ার কারণে মাঝে মাঝেই লিখা হত ( সেই কাহিনী অন্য দিনের জন্য তোলা থাক, আজ কেবল সচলায়তন নিয়ে কথা লেখার পালা) বিভিন্ন খবরের কাগজ, সাহিত্যপত্রিকা ইত্যাদির জন্য। এর মাঝে দেশের বাহিরে চলে এসেছি বেশী কাঁচা বয়েসে ( কচি বলা যাচ্ছে না) , তারপর সেখানের সাহিত্য জগতে কেমন কি পরিবর্তন ঘটছে খুব একটা জানা ছিল না, ফেসবুকের উত্তাল জোয়ার আসেনি তখনো। কিন্তু পুরনো বন্ধু কৌশিক প্রায়ই বলত, দোস্ত আমি যে ব্লগে লিখি সেটির নাম সচলায়তন, খুব জনপ্রিয়, তোর ভ্রমণকাহিনীগুলো সেখানে লেখা শুরু কর, সবাই পড়ে অবাক হয়ে যাবে। অবাক হয়ে যাবে! বললেই হল! অবাক হওয়া এতই সহজ? আর আবার লেখালেখি! দেখি, দেখব এমন করতে করতেই অনেক দিন চলে গেল।
এর ফাঁকে এক এভারেস্ট বিজয়ের সংবাদে মিডিয়ায় টালমাটাল অবস্থা, দেশে খবরের কাগজ নিয়মিত দেখি আর বন্ধুদের সাথে ফোনে খবর নেই, এই ব্যাপারে বেশ কিছু গোপন তথ্য জানা ছিল আমার বা আছে, এই সময় এই বন্ধু খবর দিল সচলায়তনের নেভারেস্ট নামের এক সিরিজে সেই কথিত এভারেস্ট বিজয় নিয়ে চুল-চেরা বিশ্লেষণ হচ্ছিল, বেশ লাগল দেখে তবুই সন্তুষ্ট হতে পারলাম না, কারণ আমার মনে হচ্ছিল নিজে এর চেয়ে বেশী কিছু তথ্যপ্রমাণ দিয়ে লিখতে পারব। এই কথা বন্ধু ব্লগার খেঁকশিয়ালকে বললেই সে ক্যা হুয়া ডাক ছেড়ে দাঁত খিঁচিয়ে বলল- লিখে দেখা! লিখে সচলে পোস্ট করে দে, দেখি তোর লেখা কেমন হয়!
শেয়ালের ডাকে কাজ হল, লিখতে গেলাম কিন্তু দেখি লেখতে হবে অভ্রতে! মহামুশকিল, আগেই বলে নিয়েছি নতুন পদ্ধতি নিয়ে কাজ করার ক্ষেত্রে আমি অলসমহারাজ, এত দিনে অনেক কষ্ট করে ফিনল্যান্ডের বাংলা পত্রিকায় লেখার জন্য বাংলাওয়ার্ড নামের এক সফটওয়্যারে লেখা শিখেছি, সেটাতে লিখলে সচলে দেওয়া যাবে না। আরে মামুর বুটা, শিখার ঝামেলার জন্যই তো খবরের কাগজের শত অনুরোধ উপেক্ষা করেও বিজয় না শিখে ( আরেকটা কারণ, খুললেই জব্বার কাগুর খেমো দেখতেহ্য, কাতাহক ভাল লাগে!) বাংলা ওয়ার্ডে লিখে পিডিএফ করে পাঠিয়ে দিই, কে খামোখ্যা আবার অভ্র শিখতে যাবে? সুখে থাকতে ভুতে কিলায় নি আমাকে!
তারপরও খেঁকুকে বললাম, অনেক হয়েছে, আমি অন্য ফন্টে লিখে দিচ্ছি সে যেন অভ্রতে টাইপ করে সচলে দিয়ে ফেলে, তখন কি আর আমি জানতেম আমার চেয়েও বহু বহু বহু গুণে অলসান্বিত মানুষ এই খেঁকশিয়াল! টাইপ করে পাঠিয়ে দিলাম, খেঁকুর অভ্রতে টাইপ আর হয় না! সমকাল, প্রথম আলোর সাময়িকীতে লেখা একের পর এক আসতেই থাকে কিন্তু খেঁকুর হুক্কা-হুয়া শুনি না! কি ব্যাপার? তলব করলাম- সে একাদশীর কৃষ্ণর মত দাঁত বের করে বলল, আরে হয়েছে কি, সচলে তোর অ্যাকাউন্ট খোলার জন্য ই-মেইলটা ঠিকই দিয়েছি, কিন্তু যে পাসওয়ার্ড দিয়েছিলাম, সেটা মানে মানে ভুলে গেছি! এখন কি করব? তার চটজলদি জবার, অভ্রটা শিখে নে চট করে আর আরেকটা ইমেইল অ্যাকাউন্ট খুলে আবার সচলে রেজিস্টার করে ফ্যাল!
মহাবিপদ, যে লাউ সেই কদু! খেঁকুর আচরণে মনে হচ্ছিল অলস মানুষ বিদ্যান হইলেও পরিত্যাজ্য, নিদেনপক্ষে নিরাপদ দূরত্ব বজায় রাখা আবশ্যক। তারপর? তার আর পর নেই, নেই কোন ঠিকানা! আবার ঝিম মেরে গেলাম এই ব্যাপারে। এর মাঝে আজ পর্যন্ত সামনাসামনি দেখা না হওয়া কিন্তু খেমোখাতার মাধ্যমে পরিচিত চরম সুহৃদ ব্লগার সবজান্তা একদিন বিশাল পুণ্যের কাজ করে ফেলল- অধম তারেক অণুকে খেমোখাতায় বইপড়ুয়া নামের এক গ্রুপে অ্যাডিয়ে ফেলল। লেখার ব্যাপারে যাই হোক, পড়ার ব্যাপারে আমি চেষ্টা করি অন্তত গ্রেট হোয়াইট হাঙর হবার, বুঝি বা না বুঝি, হজম হোক বা না হোক বই দেখলেই ছোক ছোক করতেই হয়, না হলে রাজ্যের বিষাদ এসে আমার দাঁতগুলো ঢেকে ফেলে ঠোঁটের রূপ নিয়ে। সেই গ্রুপে দেখি সবাই বই নিয়ে কথা বলে, চমৎকার সব আড্ডা হয়, কজন স্বনামধন্য লেখকও আছেন, সবচেয়ে দারুণ ব্যাপার সব ধরনের বই নিয়েই আলোচনা হয়- মাসুদ রানা থেকে শুরু করে ফ্রাঞ্জ কাফকা!
আর সেখানে সবাই বাংলাতেই লিখে। এখন আমি কি করি? বাংলাওয়ার্ড সেখানে অচল এদিকে মন আঁকুপাঁকু করে বই বিষয়ক আলোচনায় অংশ নিতে, জীবনে যে আর কিছুই করা হয় নি বই পড়া ছাড়া। প্রথম প্রথম ফ্রাঙ্কফুর্টের বইমেলার দুয়েকটা ছবি আপলোড করলাম ইংরেজি লিখেই, কিন্তু তাতে কি আর বাঙ্গালী আড্ডার সাধ মেটে? কে একজন নিজে থেকেই পরামর্শ দিল অভ্রতে লিখ! আবার অভ্র, উরে বাবা, আবার নতুন কিছু! দরকার নেই্ আমি বরং আরেকবার হিমালয় ঘুরে আসব সামনে বছর! সে আবার পরামর্শ দিল অভ্র হচ্ছে ফেনেটিক ধরনের সফটওয়্যার বাংলা ইংরেজি উচ্চারণে কিবোর্ড টাইপ করলেই অধিকাংশ বাংলা এমনিতেই টাইপ হয়ে যাবে, শুধু অল্প কিছু নিজে শিখে নিলেই চলবে আস্তে ধীরে!
তাই নাকি, এমন তেলেসমাতিও হয় নাকি এই যুগে! হয় যে তার প্রমাণ পেলাম হাতেনাতেই, দেখি কিছুই না জেনেও বাংরেজি টাইপ করলে বেশ নির্ভুল বাংলা হয়, কিন্তু খেঁকু আমাকে বলল না কেন ইহা এতই সহজ! নাকি বলতে এসেও ব্যাটাকে আলস্য ঘিরে ধরেছিল! যাই হোক বইপড়ুয়ায় টুকটাক আলাপ চলতে থাকল, মাঝে মাঝে সাহিত্য সম্পর্কিত ছবি দিই বিভিন্ন দেশের, সেখান কয়েকজন বলল- এই কাহিনীগুলো লিখছেন না কেন?
লিখব না কেন, খুব লিখি! কিন্তু অভ্রতে না যে আপনার পড়তে পারবেন। তখনই মনে হল, আরে অভ্রতে যেহেতু হাতমকশো করছিই, ভ্রমণকাহিনীগুলো এখন থেকে সরাসরি এখানেই লিখার চেষ্টা করি না কেন? দেশ থেকেও জানাল অভ্র লিখলে তাদের কোন সমস্যা নেই, কনভার্ট করা যাবে। আর কি লেখা শুরু করলাম, এবং একদিন সচলে রেজিস্টার চেষ্টাও করলাম , কিন্তু রেজিস্ট্রি হল না! জানালো হল – এই ইমেইলটি আগেই ব্যবহৃত! আহা, কার এত বড় সাহস, ইমেইল আছে আমার নাম আর মাতৃভূমির নাম, সেই ইমেইল কে জবরদখল করল! এহহে, নিশ্চয়ই ইহা খেঁকশিয়ালের কর্ম! চেপে ধরতেই সে নিরীহ মুখে জানাল – হ, তোরে তো কইছি বুটা, তুই ভুইল্যা গেছস!
আরে আমি ভুলি কেমন করে, আমার ইমেইল, আমার লেখা! আবার ভুলে যাওয়াটাও আমার হতেই হবে! আজব! আবার নতুন ইমেইল থেকে রেজিস্ট্রি করে গত বছরের ৭ জুলাই এথেন্সের পার্থেনন মন্দির দর্শনের অভিজ্ঞতা নিয়ে একটা লেখা পাঠিয়েই দিলাম সচলে ( বলাবাহুল্য খেঁকুকে না জানিয়ে), পরের দিন নীড়পাতায় এসেও গেল তা, শুরু হল জীবন পথের বাঁকে অন্য ধরনের অনন্য যাত্রা। লেখাটিতে অনেকেই বেশ ধনাত্মক মন্তব্য করে উৎসাহ দিয়েই গেলেন, সেই উৎসাহেই পরের পোস্টটা চটজলদি ছেড়েও দিলাম, এইবার আফ্রিকা নিয়ে।
সেইখানে কৌস্তভ নামের এক ছোকরা উপযাজক হয়ে খামোখা এসে ভ্যানতারা কষে বলল আমি নাকি তার আগের প্রশ্নের উত্তর দিই নি। আরে বাবা, মানুষটা এই জগতে নতুন, দুই-চার দিন সময় দিবি না সব শিখে পড়ে নেবার জন্য। ব্যাটা দেখি এক লেখাতে নিজেকে কসটভ বলে চালিয়ে দিলে, আমি আগেই জানতুম এমন হবে, নামের মধ্যেই যার মলোটভ ককটেলের ঝাঁঝালো গন্ধ সে যে এমন সন্ত্রাসী আচরণ করবে এ যেন আমার জানা ছিল! অন্য এক পূর্ব পরিচিতকে বললাম এই নিয়ে, সে জানাল ব্লগে সবাই সবার মন্তব্যে উত্তর দিবে এইটাই রেওয়াজ, আর কৌস্তভ ছোকরা নাকি একটু পাগলাটে হলেও বেশ কাজের, প্রায়ই দারুণ সব পোস্ট দেয়। হুম্ম, তার লেখা টিনটিন, অ্যাসটেরিক্সের পোস্ট পড়ে বেশ ভাল লাগল, বুঝলাম ছেলে ভালই একটু মাটির ইয়ে আছে হয়ত ( আসলেই ভালো ছেলে আমাদের কৌস্তভ, সামনে মাসে লন্ডন যাব শুনে নিজে থেকেই ব্যাগ অ্যান্ড ব্যাগেজসহ তার আস্তানায় যেতে বলেছে, কাজেই দেখা হচ্ছে খুব শীঘ্রই।)
এক কৌস্তভ যাওবা গেল লাল মডু নামের অতীব নিষ্ঠুর এক ব্লগার এসে আমার আফ্রিকার এত কষ্টের লেখাটি সরিয়ে নিয়ে গেল! অপরাধ, এক সাথে নাকি নীড়পাতায় দুটি লেখা দেওয়া যায় না! আমি জানব কোথা থেকে? কেন- সচলের নীতিমালা পড়ে? আরে বাবা, আবার এত ঝামেলা! এইজন্যই তো নতুন কিছু থেকে দূরে দূরে থাকি। ভেজালের একশেষ, আজকে লাল মডু, তো কাল দেখব নীল মডু!
যাই হোক, সেই থেকে সচলে নিয়মিত পোস্ট করেই যাচ্ছি, কিন্তু অল্প কদিন পরেই এক মুশকিল- পোস্টে ছবি যাচ্ছে না! ভ্যান গগ জাদুঘর নিয়ে লেখাটিতে মলা-ঢেলা ব্লগার খ্যাত মুর্শেদ ভাই উদয় হয়ে ছবি আপলোডের টিউটোরিয়াল জলবৎ তরলং করে বুঝিয়ে দেওয়া স্বত্বেও খাজাকাঁঠালের মত মাথায় এই জিনিস আসছিল না। এই সময়ে এগিয়ে এল যাযাবর ব্যাকপ্যাকার, রাজশাহী নামার লেখিকা ব্লগার দূর দেশে অবস্থান করেও নেটের মাধ্যমে প্রায় হাতেকলমে শিখিয়ে ছাড়ল কি করে ছবি এবং ভিডিও আপলোড করতে হয়। এই জন্য ফ্লিকারে অ্যাকাউণ্টও খুলতে হল। আর পায় কে, আমিও তরতর করে সচলে সবলে চলতে থাকলাম সবাইকে নিয়ে।
বেশ কিছুদিন লেখার পর মেরু ভাল্লুকের হুংকার শুনেই হবে হয়ত দেখি মুর্শেদ ভাইয়ের মেসেজ- ইমেইল চেক করেন! আরে বাবা আমার ইমেইল যখন ইচ্ছে চেক করব, কি হয়েছে এত তাড়া কিসের! ইমেইলে কিছুই নাই, দেখি সব ফকফকা! পরে মনে হল, নিশ্চয়ই অন্য ইমেইলের কথা বলছে, যেটা দিয়ে সচলে রেজিস্ট্রি হয়েছিল। দেখি একখানা খেতাব দেয়া হয়েছে- হাচল!
মানে নিজের নামে লিখতে পারব! এর মাঝে দেখি একাধিক ব্লগার বললেন- এইভাবেই লিখে যান, আপনি সবচেয়ে কম সময়ে সচল হবেন ( মনে হয়ে তাদের মধ্যে সচলের স্বঘোষিত ও জোরপূর্বক মডু আর্য রতনও ছিলেন, যদিও সে আমার নিজস্ব একটি ইমোর প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল অনেক আগেই কিন্তু মনে হয় বেচারা সুবিধার করতে পারছে না মডুসমাজে! )। সচল- সে আবার কি? সত্যিই জানতাম না সচল কি, আগেই বলেছি আমি অলস কিসিমের মানুষ, বই পড়তে পেলে আর কিছুই চাই না। শুনলাম সচলে হলে তার লেখা পোস্ট করার সাথে সাথেই নীড়পাতায় চলে আসে, এমন হলে তো ভালই হয়! এমনিতে লেখা পরে আসলে সমস্যা নেই, কিন্তু মাঝে মাঝে বিশেষ উপলক্ষ উপলক্ষে লেখা বেশ তাড়াতাড়ি আসলেই ভাল, বিশেষ করে কিউবা যাবার আগের দিন ফিদেলকে নিয়ে এক লেখা দেবার প্রায় ১২ ঘণ্টা পার হয়ে যাবার পরও দেখি নীড়পাতা অচল হয়ে আছে! মনে হল মডুরা সব আড্ডাতে বসেছে এক সাথে না হয় দাওয়াতে গেছে! যাই হোক, পরে বিমানে চাপার আগেই এসেছিল।
আগেই বলেছি সেই ইমেইল তো আমার চেক করা হয় না দুই মাসে একবারও, আবার দেখি সচলের ইনবক্সে মুর্শেদ ভাইয়ের হুংকার- ঐ মিয়াঁ, আপনাকে একটা মেসেজ দেয়া হয়েছে, চেক কইরেন! দেখি অচল হবার বদলে হয়ে গেলাম সচল।
এই পোস্টটার নাম নিয়ে একটু ফিচলেমি করেছি, হঠাৎ এক কারণে পোস্ট সংখ্যা গুণতে যেয়ে দেখি সেটি ১৫০ ছাড়িয়ে যাচ্ছে, তাই ভাবলাম ১৫০ যদি ছাড়ায়, একদিন ২০০ ছাড়াবে নিশ্চয়ই ( তবে হিমু ভাইয়ের দৈনিক-দার মত নহে) তাই ডাবল সেঞ্চুরি! আসলে সচলে লিখা শুরু করার পর থেকে সবচেয়ে বড় বিরতি ছিল কিউবা অবস্থানের সময়কার ২ সপ্তাহ, সেখানে নেটের সংযোগ বেশ বিরল, আর অমন রোদেলা দেশের গাঢ় নীল সমুদ্র ফেলে সাইবার ক্যাফেতে বসে থাকাও খুব একটা সুখকর নয়। ভেবেছিলাম জানুয়ারিতে ল্যাতিন আমেরিকার তিন তিনটি সপ্তাহও সচলবিহীনই কাটবে, উল্টো অবাক করা সুখের সাথে লক্ষ করলাম সেখানে নেটের ছড়াছড়ি সবখানেই! এমনকি চলুলা শহরের উদ্দেশ্যে বাসযাত্রার সময় গোধূলি সূর্যের যায় যায় আলোয় রাঙা আগ্নেয়গিরি পোপকাপেটেলের সৌন্দর্য উপভোগ শেষে যখন স্রেফ টিনটিন পড়ার জন্য ল্যাপটপ খুলেছি , দেখি নেট আছে চলন্ত বাসেও! ব্যস, সচলে ঢু মেরে গোটাকয়েক মন্তব্য করে জানিয়ে গেলাম- বেঁচে আছি, অপহৃত হয় নি তখনো! হয়ত আপনাদের অনেকেরই খেয়াল থাকবে মাচু পিচু দেখে ফিরে সেই রাতেই ছবি ব্লগ দিয়েছিলাম সেই ইনকা নগরী নিয়ে।
অনেক সহৃদয় পাঠক নিয়মিত মন্তব্য দিয়ে অনেক উৎসাহ জুগিয়েছেন, তাদেরই কয়েকজন বললেন- ভাইরে আপনার লেখা মিষ্টির মত, ভালই লাগে, কিন্তু এত বেশী দেন যে তার স্বাদ পুরোপুরি উপভোগের আগেই আরেকটা চলে আসে, তৃপ্তি আধা খেঁচড়া হয়! গুরুতর অভিযোগ সন্ধেহ নেই! কি করি? অন্য দিকে অল্প কয়েকজন জানালেন মিষ্টি খাওয়া বেশী বেশীই চলুক সমস্যা কি! আর আমার ব্যক্তিগত মত- একটাই জীবন, কোনদিন হাপিশ হয়ে যাব, এখন লিখতে পারছি, সবসময় হয়ত পারব না, লিখেই ফেলি! তাইতো লিখেই চলেছি--
তবে লাল মডুর সমস্ত রাগ আমার উপর কেন টা এখনো বুঝতে পারি নি, একবার দেখি সন্দেশ নামে এক সুশীল ব্লগার নীড়পাতায় একাধিক লেখা দিয়ে দিব্যি আছে! কেউ কিছুই বলল না ! পরে আরেক দিন দেখি সুহান ভাইয়ের দুই দুই খান লেখা নীড় পাতায়, মান কি স দিয়ে নামের শুরু ব্লগাররা বিশেষ নামপ্রীতির সুবিধা পান, যেহেতু সচলের শুরু স দিয়ে ! জানি না কিন্তু স দিয়ে নতুন নামে আর লিখা শুরু করতে চাচ্ছি না, অণুই ভাল !
সচলে লিখে সবচেয়ে বড় প্রাপ্তি হয়েছে বন্ধুযোগ, যার চেয়ে ভাল কিছু সারা ব্রহ্মাণ্ডে নেই। এখানেই পরিচিত হয়ে মোঘলদের পোস্টমর্টেম করা ইতিহাসবিদ সত্যপীর কদিন আগে বলা নেই কওয়া নেই কয়েক হাজার পিডিএফ বই ডিভিডিতে রাইট করে নিজে ডাকমাশুল দিয়ে পাঠিয়েছে, সুদূর চট্টলা থেকে তিন তিন খানা কাগজের বই পাঠিয়েছেন মহাস্থবিরজাতক, লন্ডন যেয়ে সরাসরি তার পরিবারের একজন হয়ে তাদের বাড়ীতেই যেতে বলেছেন রানা মেহেরাপা ( অবশ্য এও বলেছেন তার রান্না খেলে আমার মরে যেতে ইচ্ছে করবে! হেহ, আমি মরব কেন এখন! ), নানা দেশ থেকে ঘুরতে যাবার আমন্ত্রণ তো লেগেই আছে, টেক্সাসে হচ্ছে সচলাড্ডা সেখানেও যেতে চাইলে স্পন্সর পাঠাতে চেয়েছেন বড় আপা নীলকমলিনী ( আমি শুনে তবদা খেয়ে বসে আছি এখনো!) । প্রিয় ছড়াকার রিটন ভাই পর্যন্ত মাঝে মাঝে দুছত্র লিখে ব্যাপক উৎসাহ দেন। দ্রোহীদা বলে রেখেছেন অস্ট্রেলিয়া গেলে ঘোড়ায় চেপে আইয়ারস রক যাওয়া হবে! এক চোখো জ্ঞানী দেবতার নামের ব্লগার ওডিন পুরাণকথার দেবতার মতই একচোখো, মানে খামোখায় যাকে পছন্দ করে ব্যপক ভাবেই করে! আমাকেও নিমন্ত্রণ জানিয়ে রেখেছে ২০১৬ সালে লাদাখে হামিস ফেস্টিভ্যালে যাবার জন্য! যাব তো বটেই, আমাদের বাস্তবের ওডিন আবার হাড় ভাঙতে এবং বিশেষ করে ভাঙা হাড় জোড়া লাগাতে বিশেষ পারদর্শী, এমনই ভ্রমণসঙ্গীই তো চায় পাহাড়ি দেশে! ইশতিয়াক রউফ ভাই অজানা কারণে প্রায় গুম খুনের হুমকি দিলেও বাংলা নামের দেশ নামের এক সাধারণ ছবি ব্লগকে আপ্লুত হয়ে তার দেখা সেরা ছবি ব্লগের মর্যাদা দিয়েছেন। বিখ্যাত তরুণ বিজ্ঞানী শান্তনু বণিক কোন কারণ ছাড়াই প্রায়ই ঝাঁঝালো মন্তব্য করেন বটে ,কিন্তু তাতে তার স্নেহাদ্র মনটা লুকিয়ে থাকে না, এইদলটি অবশ্য বেশ ভারী!
প্রথম থেকেই ক্রমাগত উৎসাহ দিয়েই যাচ্ছেন প্রিয় রোমেল ভাই, খেলোয়াড় লেখোয়াড় সুহান রেজোয়ান, পৌঢ় ভাবনা নামের আড়ালে সহৃদয় কবির ভাই, অটোয়া থেকে আসমা খান, সজল, মন মাঝি, নীড় সন্ধানী, প্রকৃতি প্রেমিক, সুমন তুরহান, সুমিমা ইয়াসমিন, শাব্দিক, জালিস, আনোয়ার সাদাত শিমুল, সবুজ পাহাড়ের রাজা, মণিকা আপা, আমি শিপলু, রিশাদ ময়ূখ, আশফাক আহমেদ,চিলতে রোদ, জি এম তানিম, রিসালাত বারী, সাবরিনা আপা, বিখ্যাত রায়হান আবীর, সুলতানা পারভিন শিমুল, স্বপ্নহারা, আমাদের একমাত্র ত্রিমাত্রিক কবি, দুর্দান্ত নজরুল ইসলাম নজু ভাই, অপছন্দনীয়, তিথীডোর, পরী, তদানীন্তন পাঁঠা / পাঠক, যুধিষ্ঠির, কুমার, সুপার ড্যাড তাসনীম ভাই, সবজান্তা, রঙ্গীলা উচ্ছলা, আশালতা দিদিভাই, বন্দনা, কাজি মামুন, রু, ব্যাঙের ছাতা, সাফি, ষষ্ঠ পান্ডব, নজমুল আলবাব অপু, ইমা, শিশির কণা, অনুপম ত্রিবেদি, ধ্রুব বর্ণন, সুরঞ্জনা, মুস্তাফিজ ভাই, কল্যাণ দা, রাগিব ভাই, দমু দি,সৌরভ কবীর, লাবণ্যপ্রভা, জাবেদুল আকবর হিমেল,শামীমা রিমা, দীপাবলি, বন্দনা কবির, দুর্দান্ত, রাতস্মরণীয়, কর্ণজয়, তারানা, মৌনকুহর, নৈষাদ, নিটল, সুপ্রিয় দেব শান্ত, মরুদ্যান, জাহিদ ভাই, ইস্কান্দার বরকন্দাজ জেনেভা থেকে মাহমুদ ভাই, টিউলিপ, অতন্দ্র প্রহরী, দিগন্ত, সুমাদ্রী দা, বুনোহাঁস,আউটসাইডার,দিগন্ত বাহার, অবনীল, দীপাবলি, মেঘা, উজান গাঁ, তাপস শর্মা, প্রদীপ্তময় সাহা, রসময় ধূ গো দা, দুষ্টু বালিকা, নিয়াজ ভাই, রণ দা, ধূসর জলছবি,কীর্তিনাশা আরও কত নতুন বন্ধুরা আমার, এদের নিয়েই অন্যরকম পথ চলা।
যে আমি ছোটবেলার বন্ধুদের বাদে যে কাউকে কেবলমাত্র আপনি সম্বোধনের নীতিতে অটল ছিলাম সেই আমিই দেখি অবলীলায় অনেক দূরের মানুষদের সাথে তুমি-তুই সম্পর্কে জড়িয়ে গেছি, ব্লগের মাধ্যমেই অনেক অনেক কাছের মানুষ হয়ে গেছে তারা।
ফাহিম হাসান জানিয়েছেন উনি আমার মত অধমকে নিয়ে বন্ধুদের আড্ডায় যত কথা বলেন মানুষ নাকি রাজনীতিবিদদের নিয়ে এত কথা বলে না ( এর মানে কি! ), প্রিয় জীবাণু বিশেষজ্ঞ অনার্য সঙ্গীত প্রথমে মাসুদ রানা উপাধি দিলেও ইদানীং তার মতলব কিছুটা বোঝা যাচ্ছে, অন্য কিছু নয় তার দাবী মাঝে মাঝে ভ্রমণের সাথে রমণব্লগও লিখতে! সচল লিজেন্ড হিমু ভাই নাকি এমন এক আধারমণ লিখেও ফেলেছেন তেজসৃপ ও তিলোত্তমাকে নিয়ে। কবি মৃত্যুময় ঈষৎ যে একতরফা উৎসাহ দেখিয়েই যাচ্ছে তা নিয়ে মাঝে মাঝে শঙ্কা বোধ হয় এর মর্যাদা রাখতে পারব তো! আমাদের সবার প্রিয় লেখক লীলেনদা পর্যন্ত জানতে চাইলেন আমার খাদ্যাভাস সম্পর্কে( কারণে ভাত খেলে নাকি নিয়মিত এমন লেখা যায় না), লীলেন দা গুরুজন, তার সাথে জনসমক্ষে এইসব পানাহার নিয়ে আলোচনা করি আপনারাই বলুন! বিশাল মনের মানুষ চরম উদাস মেঘের ফাঁকেও আমার দেঁতো হাসি দেখে খুশী হয়ে গোটা দুই ছাগল পাঠিয়েছিল, যদিও ভার্চুয়াল। হিমু ভাই তার গোয়েন্দা ঝাকানাকাতে তারেক অণু নামের চরিত্র নিয়ে আসছেন ( যদিও খবরে প্রকাশ কেবলমাত্র নির্মম খুন হবার জন্য!)। ইমা খুব অহংকার নিয়ে জানিয়েছেন তারা তিন বোনই আমার ছবির ব্লগ পালাক্রমে পড়েন।
তবে সবচেয়ে বড় প্রাপ্তি মনে হয় যখন অরফিয়াস আমার সামান্য লেখাতে অনুপ্রাণিত হয়ে খাজুরাহোর ভ্রমণকাহিনী লিখে, বাংলাদেশে থেকে জনৈক পাঠক জানায়- আপনার ভ্রমণ ব্লগ পড়ে এখন আর একা একটা ব্যাগে নিয়ে বেরিয়ে পড়তে ভয় পাই না, অনেকের তাদের লেখাতে আমার নাম উল্লেখ করেছেন, তানিম এহসান ভাই উড়ন্ত ঘুড়ি নামের একটা চমৎকার টাইটেল পর্যন্ত দান করেছেন- এত উপকারের কৃতজ্ঞতা স্বীকারের সামর্থ্য আমার নেই।
ভালো থাকুন সবাই, সর্বক্ষণ। ছোট্ট একটা জীবন, এর মাঝে কখন কোথায় হারিয়ে যাব, হয়ত ফেরা হবে না না ফেরার দেশ থেকে, তখন কেউ যদি হারিয়ে যাওয়া আমার কথা মনে করে তার নিজের জীবনের কোন ভ্রমণকাহিনী লিখে, অজানার পথে পা বাড়ায়- এর বেশী চাওয়ার আর কিছু নেই। ভালো থেকো সচল, ভালো থেকো বন্ধুরা।
( এই লেখাটি সচলায়তনে সাথে শুরু থেকে আজ পর্যন্ত সংশ্লিষ্ট প্রত্যেকের জন্য এবং সচলের যারা সবচেয়ে বড় শক্তি, সেই পাঠকদের জন্য। )
মন্তব্য
আপনে দীর্ঘজীবি হন।
আর কিছু মন্তব্য না করি
______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন
আমার ইমো কই!
facebook
চড়কি ইমো...
কড়িকাঠুরে
চরকি নাকি !
facebook
facebook
অভিনন্দন!!!
আমি অবশ্য আপনার লেখা প্রথম পড়ি - বিপরীত স্রোতে। বন্ধ হয়ে গেছে নাকি? স্টলে চোখে পড়ে না।।।
আপাতত বন্ধ, শীঘ্রই আবার প্রকাশ হবে আশা করি।
facebook
ওরে ভাই গোরিলার মত এইরকম নিজের বুক চাপড়ানো ভালো না!
গোরিলার সাথে মিল ৯৭% মনে হয়, একটু আধটু তো চাপড়াবই
facebook
সে কি , আপনার ডাবল সেঞ্চুরি হয়ে গেছে ??
দাঁড়ান- আপনার এমন শ্বাসরুদ্ধকর, মাটি আঁকড়ে পড়ে প্রতিকূল পরিস্থিতিতে করা এই সেঞ্চুরিটা নিয়ে টেন্টব্রিজের স্বর্ণময় চতুর্থ দিনের দ্বিতীয় সেশনে ম্যাকবেব সাহেবের ইনিংসের মতন একটা বর্ণনা লিখে ফেলবো
ক্যারি অন, ঘণুদা !! থামবেন না, কখনোই
গৌতম ভট্টাচার্যের মত লিখেন না যেন পিলিজ!
সেইটা কি!
facebook
সুহান ভাই, কাল নেট ঘেটে দেখি সচলে আমার পোস্টে প্রথম মন্তব্য আপনেরই করা! অনেক অনেক ধন্যবাদ পাশে থাকার জন্য।
facebook
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
।ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট।
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।
বড় ভাই, আপনার খেমোখাতার নাম টা দেন তো, দরকার আছিল একটু!
facebook
আহ, বড় ভালো লাগলো।
আপনার লেখাগুলো পড়ে আমারও দুনিয়া ঘোরা হয়ে যায় পরোক্ষে, তার জন্য কী বলে আর ধন্যবাদ দেবো?
অনেক অনেক অভিনন্দন নিবেন।
-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
আপনি ইদানীং ২ ভাগে লেখা দিয়ে আমাদের অপেক্ষা করাচ্ছেন! আমিও কিন্তু এরকম শুরু করব
facebook
আরে সেই যে রোমেল একটা খুব সুন্দর গল্পের অর্ধেক দিলেন, এক শক্তপোক্ত বাবা আর এক ছেলে যে কিনা খুব ক্লান্ত হয়ে মাটিতে পড়ে রইলো---তারপর থেকে রোজ রোজ এসে খুঁজি কী হোলো কী হোলো তাদের, কিন্তু কিছুতেই পাই না। কবে যে সেই গল্পের শেষটুকু আসবে কেজানে!
এদিকে দেখুন, আমার উপকথার তো আগামীকালই শেষটুকু হয়তো এসে যাবে।
-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
কোথায় রোমেল ভাই !
facebook
শুভকামনা অণু ভাই।
__________________________
বুক পকেটে খুচরো পয়সার মতো কিছু গোলাপের পাঁপড়ি;
অনেক অনেক ধন্যবাদ।
facebook
অনেক দিন বাদে যে! আপনের প্রো ছবিটা যে আমার কি প্রিয় ! প্রিয় পাখি যে--
facebook
ভাল লাগলো। কিন্তু শেষে এসে মনটা বিষণ্ণ হয়ে গেলো। কেন যেন মনে হোল তোমার মন ভাল নেই।
তোমার ভ্রমন কাহিনী পড়ে আমরাও ওইসব জায়গা দেখে ফেলি। এত সুন্দর করে লেখো, আর এত সুন্দর সব ছবি। আমার পরিবারে আমি শুধু সচলায়াতন পড়ি, কিন্তু অন্যরা সবাই আমার এই ভ্রমন বিলাসী ভাইটিকে চেনে।
ভাল থাক। লন্ডনের লেখার আশায় রইলাম।
একটু খারাপই লাগল, আড্ডাতে যাওয়াটা মুশকিল হয়ে যাওয়ায়।
যেতে পারতাম, কিন্তু এত অল্প সময়ের জন্য এত বিমানভাড়া দিলে আমার পরের প্ল্যানে ভজঘট পাকিয়ে যাবে।
পরের বার, ভালো থাকুন সবসময়।
facebook
ইমোশনাল করে দিলে অনুদা| তোমার হারানো চলবেনা| "কোথাও আমার হারিয়ে যাওয়ার নেই মানা"-বলে হারালেও ঠিকই ফিরে আসতে হবে সবার মাঝে|এভাবেই ঘুরতে থাকো এবং লিখতে থাকো| তোমার ভ্রমণকাহিনীগুলো অনেক মানুষকে তাদের না-ছোঁয়া স্বপ্ন আবার দেখায়, এটা মনে রেখো| সচল একটা পরিবারের মতো, এখানে যেদিন থেকে এসেছি ঠিকই টের পেয়েছি| প্রতিদিনের জীবনের সাথে কিভাবে যে জড়িয়ে গেছে মনেও পড়েনা।
যাই হোক, তোমার ডাবল সেঞ্চুরিতে অসংখ্য শুভ কামনা| আর একখানা নয়া ইমোর দাবি জানিয়ে গেলাম, "অনুমো"। ওটা তোমার মতো (অচাম!) পাবলিকদের জন্য সংরক্ষিত থাকুক|
ভালো থেকো|
----------------------------------------------------------------------------------------------
"একদিন ভোর হবেই"
আরে না, হাত খুলে লিখতে থাক। জোরসে চাপ প্যাডেল!
ইমোর জন্য আর্যকে আবার বলতে হবে নাকি?
facebook
আমাদের পুরো পরিবারেই আপনি বিখ্যাত। সবসময় মন্তব্য না করলেও তারেক অণু নামটা দেখলেই লেখাটা জমিয়ে রাখি। সেদিন বন্ধুর বাড়িতে গিয়ে কি একটা ফ্যাশন পত্রিকাতে আপনার লেখা ভ্রমণকাহিনি দেখলাম।
ভ্রমণ আর কলম (মানে অভ্র আরকি) দুটোই চালু থাকুক
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
অনেক ধন্যবাদ তাসনীম ভাই। আমার এই ভেবেই ভালো লাগে যে আপনি যে ব্লগে লিখেন আমিও সেইখানে লিখি। ভালো থাকুন।
facebook
আমাদের কৈশোরে যখন সরকার বিদেশী (বিশেষকরে ভারতীয়) ছবির কাহিনী ব্যবহার করে বাংলা ছবি বানানোর অনুমতি দিয়েছিলো, তখন এব্যাপারে রূপালী জগতের অনেকের মতামত ছাপা হয়েছিলো পত্রিকায়। সেসময় জোসেফ শতাব্দীর কথাটা এখনও আমার মনে পড়ে- এতে করে বাংলাদেশে একমাত্র আমারই ভাত মারা যাবে কারণ বাংলাদেশে আমিই একমাত্র কাহিনী-চিত্রনাট্যকার যার অন্য কোনও পেশা নেই এটা ছাড়া।
আর আপনি সচলে এসে ভাত মেরেছেন আমার- ভ্রমণকাহিনী লিখে দুটো পাঠক জোগাড় করছি, ঠিক এই সময়ে আপনার আবির্ভাবে আমার ভ্রমণকাহিনীরও ভাত মারা গেলো। এরপর তো দেখছেনই, বাধ্য হয়ে অন্য লাইনে ছোটাছুটি করতে হচ্ছে। গদ্য-পদ্য-আদিরস, ধুন-ফুন, আরও যে কতো কি!
অবশেষে ঠিক করেছিলাম আপনাকে শাস্তি দেবো, আপনার লেখাগুলোর সমালোচনা করে ধুয়ে ছেড়ে দেবো, এতে যদি আমার রাগ একটু পড়ে। কিন্তু আমার জীবনের আরেকটা ব্যার্থতা হচ্ছে আমি শত চেষ্টা স্বত্ত্বেও সেটা পারিনি। তবে স্বীকার করে নিচ্ছি, এই ব্যার্থতা আমার জন্যে পরম তৃপ্তিদায়ক। আপনি ট্রিপল, কোয়াড্রাপল পুরো করতে করতে মিলেনিয়াম পুরিয়ে ফেলুন, এটা আপনার জন্য আমার অভিশাপ। ভালো থাকুন তারেক, লিখতে থাকুন আঙুল খুলে।
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
আপনার ভাত আর কী মেরেছে স্মরণীয়'দা, আমার তো নামই ধুয়ে দিয়েছে এক্কেরে...
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
----------------------------------------------------------------------------------------------
"একদিন ভোর হবেই"
আসলেই কিন্তু তাই করেছে তারেক। এজন্যে তাকে আরেকদফা অভিশাপ।
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
কই দিলাম! তুমি আমার আগে আগেই চীনের প্রাচীরে দৌড়ালা, লন্ডনের ঘড়িতে ঘণ্টা বাজাইলা, আবার মিশরের উটের কাবাব খেতে যাচ্ছ, শুধুই আমার দোষ!
facebook
বাজে কথায় কান দিবেন না!
facebook
_____________________
Give Her Freedom!
এইটা কথা কইলেন মুরব্বী, কোথায় আপনের পামির, আফগানিস্তান, আর কহা কহা মুল্লুক, আর আমার সভ্য শহর ভ্রমণ! অবশ্যই লেখা দিন, আমি খুব আগ্রহ নিয়ে আপনার ভ্রমণকাহিনী পড়ি। আর নাহলে, চামে আপনের অ্যাসিস্ট্যান্ট পদে সুযোগ দেন গোটা ২ ট্যুরের জন্য! কি বলেন?
facebook
আমার আর আপনার লেখালেখি একই সময়ে। গত বছরের জুলাই মাসে। গুনে দেখলাম আমার লেখা হয়েছে ৩৫ টা (১০ টা বাড়ায়ে বললাম, কেডা কষ্ট করে গুনে দেখবে আর ) আর আপনি ২০০ এর দিকে যাচ্ছেন! এইভাবে চলতে থাকলে আমার ২০০ হতে হতে আপনার দুই লাখ হয়ে যাবে।
সবসময় আপনার পিছনে লেগে থাকা এবং এতো পচানি দেয়ার চেষ্টা করার পরেও আমাকে যখন বড় মনের মানুষ বললেন তখন মনডাই ভালো হয়ে গেল। (আসলে যে কোন কিছুকে বড় বললেই ভালো লাগে সেটা মনই হোক, আর ইয়ে মানে কিছু না )। তবে পাম পট্টি দিয়ে যদি ভাবেন, আমি ভালো হয়ে যাবো আর আপনাকে পচানি দিবনা তবে সেইটা চরম, পরম এবং গরম ভুল ।
দৈনিকদা না হলেও আপনাকে কি এখন থেকে আমরা পৌনিকদা (পৌনে দৈনিক) ডাকতে পারি??
ইয়েলোস্টোন এর টিকেট কেটে ফেলছি। আগাস্ট এর শেষ সপ্তাহে যাচ্ছি। সাথে বিশাল ব্যানার নিয়ে যাচ্ছি, লেখা - এখানে তারেক অণু আসে নাই
(বস আপ্নার সব মন্তব্যে একটা গড়াগড়ি হাসি ইমো দেওয়ার অটো প্রোগ্রাম দরকার!!!)
_____________________
Give Her Freedom!
ঠিক
facebook
আরে মিয়াঁ সচলে কেউ তারেক অণুর লেখার অপেক্ষায় থাকে না জানে ব্যাটা এমনিই লেখবে হয় আজ না হয় কাল। কিন্তু সচলের সবাই যে তিনজনের লেখার অপেক্ষায় থাকে তারা হচ্ছে- মুখফোঁড়, চরম উদাস, দলছুট।
facebook
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
।ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট।
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।
হাসলেন যে বড় মিয়াঁ ভাই! ভুলডা কি কইছি! বলেন, আপনি এদের অপেক্ষায় থাকেন না? ঈমানে?
facebook
হ, অন্নেকদিন হযরতে আলা দলছুটের লেখা পড়ি না। এইজন্য পাপিষ্ঠ মডুগণের ফাঁসি চাই।
___________________
রাতের বাসা হয় নি বাঁধা দিনের কাজে ত্রুটি
বিনা কাজের সেবার মাঝে পাই নে আমি ছুটি
হ, একদফা একদাবি, দলছুট দিতি হবি!
facebook
অনেক দিন পর দেখলাম কালো কাক ! কি খবর কেমন আছেন? আপনেও হাসেন! ঘটনা কি?
facebook
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
লে বাবা, লজু ভাইও!
facebook
হিল্লোল
হিলু দা নাকি?
facebook
_________________
[খোমাখাতা]
হুম!
facebook
উদাস দা একটা অভিশাপ!!!
আমার নাম 'স' দিয়া শুরু হইলেও কুনু ফায়দা পাই না !!! কড়া মডু সমাজ ছাঁকনি দিয়া ছাঁকে এক্কেবারে!!!
facebook
পুরাই টু থাম্বস আপ। আমার আর নির্জন স্বাক্ষর-এর সচল বিষয়ক গাল-গল্পের মধ্যে বর্তমানে প্রধান চরিত্র কিন্তু আপনিই। আমি, আমার বউ আর এই বেটা কিন্তু ভয়াবহ ঘুরা-ঘুরি পাগল। তাই আপনি আমাদের কাছে বিশাল এক হিংশার পাত্র।
চালিয়ে যান, আমাদের আরো হিংশা করতে দেন।
অনেক শুভকামনা রইলো।
==========================================================
ফ্লিকার । ফেসবুক । 500 PX ।
যা শুরু করছেন রে ভাই, মন হচ্ছে ফটুক তোলা আর ঘষামাজা করা শিখতেই হয়ব!
facebook
যাক গে, অনেক অ-নেক অভিনন্দন ঘণুদা।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
কবিতা কই গো! আপনার উপর কবিতা ছাড়া মন্তব্য করা যাবে না এই নিয়ম চালু করা দরকার।
facebook
facebook
চলুক...
পিলান দেশে আসার আগে করা যায়না? ইনবক্সে একটা টুকা দিয়া দিয়েন
আগে আসার দিনক্ষণ ঠিক হোক।
facebook
চলুক...
পিলান দেশে আসার আগে করা যায়না? ইনবক্সে একটা টুকা দিয়া দিয়েন
facebook
অভিনন্দন ভ্রমাণু দাদা !
আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামান !!
আর আশাকরি অতিদ্রুত আপনার ২০০০ তম পোস্ট দেখতে পাবো
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
হা হা, যদি বেঁচে থাকি। শুভেচ্ছা।
facebook
অণু ভাই, খাওয়াবেন না?
কি বুইলছ মামুর বুটা!
facebook
শোন ভাইয়া, প্রথমত তো খেকুদাদার নামে চন্দ্রবিন্দু নেই, আর তাপ্পরে... তাপ্পরে আরও কী, কী যেন বলবো ভেবেছিলুম, কিন্তু রসময় ধুগোদা পড়ার পরে আর কিছু মনে নাই!
ATB!!
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
চন্দ্রবিন্দু থাকলেই কি যায় আসে!
facebook
তুমি কি বলতে চাচ্ছ ধুগো দা রসকষহীন বেরসিক মানুষ! দাড়াও , ধু গো দা যদি এর উত্তর প্রেমময় ভাবে না দিছে তো আমার চেক দেশের এক্স গার্ল ফ্রেন্ডের স্মৃতির কসম- ধু গো দার সাথে স্লোভাকিয়ার মিশন বাতিল।
facebook
আপনাকে সচলের লেখক,পাঠক সবাই যেভাবে ভয়ংকর রকম হিংসে করতে করতে ভালোবেসেছে, তেমনটি মনে হয় আজ অব্দি কোন বঙ্গসন্তানের ভাগ্যে জোটেনি। এটাকে বলা চলে হিংসাত্বক ভালোবাসা। অনেকটা চকোলেটে মোড়ানো বাদামের মত!
আমি নিজেও যে আমার কত বন্ধুদের কাছে আপনার গল্প করেছি হিসেব নেই। আপনি এমনটিই বিনয়ী থাকুন। গ্যালাপোগাস হতে হিমালয়ের বাস্তব রুপকথা লিখতে থাকুন। আমরা একসমুদ্র ভালোবাসার সাথে এক চিম্টি হিংসে মিশিয়ে আপনার লেখার যাদুতে পৃথিবী ঘুরতে থাকি।
আর বলতে থাকি... "বঙ্গমাতা তোমাকে লক্ষ-কোটি প্রণাম, কারন তুমি তারেকাণুদের মা!"
যাহ কি কথা!
বিনয়ী হইতে পারলাম না রে ভাই জীবনে, দুর্বিনীতই থেকে গেলাম।
facebook
খেঁকশিয়াল ভাই তো খুব খ্রাপ!!!
নামের সবচেয়ে বড় লিস্টে আমার নাম না দেইখা যেই দুখ পাইছিলাম অণুদা তা আর বলার না। এইভাবে এই অধমরে অণুদা ভুইলা গেলো!!! কিন্তু না, পরে দেখি দাদা ভুলে নাই!! দাদা ঠিকি মনে রাখছে!!! খুশি ।
-------------------------
এটা ঠিক দৈনিক/ঘনঘন পোস্ট দেওয়া সচলচর্চার মধ্যে পড়ে না। কিন্তু আপনার ক্ষেত্রে বিষয়টা হলো ব্যতিক্রম, নিয়মিত আপনার পোস্ট না পেলে আমাদের খারাপ লাগে। এবং অন্যান্য পাঠকরাও যে তা অত্যন্ত আনন্দের সাথে গ্রহণ করে তা আপনার প্রতি পোস্টে, প্রতি পোস্টে ৫০+ মন্তব্য দেখলেই অনুমেয়। আপনি ঠিক এভাবেই ধ্রুবতারার মতো লিখে যান।
আর আপনি তো আমার কাছে কিংবদন্তি!!!
------------------
লেখা খুব ভালো হয়েছে, সবার নাম একসাথে দেখে অন্যরকম লাগলো! শুভেচ্ছা আর প্রাণঢালা অভিনন্দন।
_____________________
Give Her Freedom!
না না খেকু মানুষ বা শেয়াল হিসেবে খ্রাপ না, ভালই, কিন্তু আলসের ধাড়ি , এই আর কি।
আমি মিয়াঁ, আপনি তো কিংবদন্তী টাইটেল দিয়েই ভেজালটা লাগাইছেন!
সচলচর্চা - এইডা আবার কি! দেখছেন কত কিছুই জানি না সচলের
facebook
সারা পৃথিবীতে শুধুমাত্র এই একটা মানুষকে আমি হিংসা করি। আবারও বলি, তারেক অণু একটা অমানুষ, সর্বক্ষেত্রেই! এই সেদিন শুরু করে ফাস্টেস্ট ডাবল সেঞ্চুরি!!! আমি বড় হয়ে একদিন তারেক অণু হতে চাই, সবদিক দিয়েই!
-------------------------------------------------------------
জীবন অর্থহীন, শোন হে অর্বাচীন...
আপনের নাম কিন্তু মনে মনে ঠিকই ছিল! এখন লেখাতেও---
facebook
উড়ন্ত ঘুড়ি উড়ে চলুক - আর বলতে থাকুক এমন করে আরো শতবার !! অভিনন্দন!!!
facebook
তোমাকে কিছু নূতন বলার মতো ভাষা তো নেই......
শুধু একটা মজার ঘটনা বলি। বাসায় যখন পিসিতে সচল ওপেন থাকে তখন আমার ছোট্ট জ্যাঠতুতো ভাইটা এসে ঢুঁ মারে, আর তোমার ৩২টা দাঁত কেলানো ছবিটা সহ নীড়পাতায় একেকটা পোস্ট দেখেই বলে - আবার? এইডা আবার নূতন কি লৈয়া আইছে দাদা??...
যাই হোক তুমি ভুলে গেলেও আমি কিন্তু মিশন আসাম ভায়া চেয়াপুঞ্জি ভুলি ভাই ভাইডি।
নিরন্তর শুভকামনা।
ডাকঘর | ছবিঘর
হৈ মিয়াঁ আমার দাঁত ২৮টা কত বার কয়লাম!
যাব দাদা, যাবই যাব জাতিঙ্গা!
facebook
facebook
facebook
পাইরেটেড বইয়ের ইন্টার্ন্যাশনাল ডিস্ট্রিবিউটর বানায় দিলেন মিয়া ধুর
আপ্নে ভ্রমণের মনোপলি নিয়া নিসেন সচলে, আর কেউ লিখতে গেলেই ভাবে "আর কি হইব লিখ্যা তারেকাণু তো লিখসেই/লিখবই এইডা নিয়া।" সাব্বাস, ব্রান্ডিং সাকসেসফুল! তারেকাণু জিন্দাবাদ।
তয় সচলাড্ডায় আইলে পার্তেন।
..................................................................
#Banshibir.
হায় হায়, তাহলে ভ্রমণ ছাইড়া অন্য জিনিস লিখি, কারণ সকলের ঘোরার কথায় জানা আবশ্যক, ভ্রমণ এবং রমণ!
facebook
"তারেক অণু সচলের সম্পত্তি নয় , সম্পদ "
পালালাম--
facebook
আরেকটা রূপকুকথার সময় ঘনিয়ে এসেছে।
ভয় পাচ্ছি নাকি--
facebook
প্রিয় তারেক অনুকে অভিনন্দন আবারো। শুধুমাত্র লেখা এবং পড়ার প্রতি প্রবল ভালবাসা থাকলেই এভাবে দু'হাত খুলে রান করতে( লেখালিখি চালিয়ে যেতে) পারে কেউ। আর কেইনা জানে তারেক অনু'র যেকোন লেখা পড়লেই জীবনটাকে আবারও একবার ভালবেসে বেঁচে থাকার ইচ্ছেটা প্রবল হয়।
অন্ধকার এসে বিশ্বচরাচর ঢেকে দেওয়ার পরেই
আমি দেখতে পাই একটি দুটি তিনটি তারা জ্বলছে আকাশে।।
আহা ,দাদা , কি যে কথা বলেন আপনি~ দাঁড়ান, পিলান করতে হবে একসাথে টো টো করার।
facebook
দুশো অনুর পলিমারত্ব শুভ হোক।
facebook
****************************************
আসলেই কিন্তু ১৫১ ! নট আউট!
facebook
দুশো পোস্টের জন্য কনগ্রাচ্যুলেশন।
দেরী আছে, ২০০ এতই সহজ নাকি!
আপনের নামের বানান ঠিক করে দিছি
facebook
হিটম্যান খুঁজতেসি। একটা লোকরে সরায়ে দিতে হবে। সমস্যা একটাই - টার্গেট কখন কোন মহাদেশে বা কোন গ্রহে থাকবে আগেভাগে বলতে পারতেসি না। আগ্রহী আন্তর্জাতিক বা আন্ত:মহাজাগতিক চক্র আমার ইনবক্সে যোগাযোগ করেন।
আমারে বলেন, দেখি কিছু করন যাই নাকি। তয় আমি অহিংস প্রাণী হবার চেষ্টারত!
facebook
এইবার সচলের মডু হয়ে দেখান দেখি
ডাবল সেঞ্চুরির জন্য অভিনন্দন!
আপনেও মডু
কিন্তু মডুরা তো সচলদের বলে না যে আমি মডু ( এক অনার্য বাদে!) আপনের কেসটা কি মিয়াঁ ভাই?
facebook
একমাত্র অনার্য সঙ্গীতই মডু। আমি খালি চ্যালেঞ্জ সেট করি। আপনার নেকস্ট চ্যালেঞ্জ মডু হয়ে দেখানো
এ আর এমন কি! কিন্তু জানানোর নিয়ম নেই, আপনি বুঝে নিয়েন। মডু কি আপনে আমাত্তে বেশী বুঝেন
facebook
অভিনন্দন! লিখে যান এই গতিতে।
(ব্যাপারনা, দশটা বছর সময় দেন, ২০০ লেখা কমপ্লিট করে দেখাচ্ছি)
---
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
ডান!
facebook
বেঁচে থাকুন, সুস্থ থাকুন, ঘুরতে থাকুন আর লিখতে থাকুন। বিয়েশাদী করলে দাওয়াত দিয়েন।
------------------------------------------------------------------
এই জীবনে ভুল না করাই সবচেয়ে বড় ভুল
বিয়েশাদী! এই সমস্ত কথা পাইলেন কোথায় ভাইডি?
facebook
না হইলে তারেক পরমাণু আসবে কীভাবে?
------------------------------------------------------------------
এই জীবনে ভুল না করাই সবচেয়ে বড় ভুল
এক অণুতে রক্ষা নাই, আবার পরমাণু! হে। নারে ভাই, জীবন এমনিতেই অনেক ছোট, এত বেশী কিছু করতে চাই যে দিনের বেলা চোখে অন্ধকার দেখি, কাজেই ঐ রাস্তায় হাঁটার সময় হচ্ছে বলে মনে হচ্ছে না।
facebook
ইশ! হিমালয় নিয়ে লেখার মধ্যে ছিল, (হুবহু কোট করতে পারছিনা কারন নিয়ম জানি না) ছিল যে ল্যাপ্টপ খুলে বড়ভাই আর বান্ধবীকে জানাচ্ছেন যে আপনি বেচেঁ আছেন।
তো! বেঁচে তো আছিই! জানাতে হবে না !
facebook
সাবাশ অনু-- অনেক দূরে যেতে হবে। তোমার মানসিকতা, লেখার আগ্রহ, জীবন নিয়ে উদ্দীপনা সবাই পজিটিভ। লেগে থাকো।
ধন্যবাদ দাদা , আপনার উৎসাহ বিশাল পাওয়া আমার জন্য। শুভেচ্ছা
facebook
সৌরভ কবীর
এত তালি ! মিষ্টি হবে নাকি?
facebook
লেখাটা পড়ে কেন জানি খুব ভালো লাগলো । আপনি অনেক স্নিগ্ধ আর বড় মনের মানুষ। অ-নে-ক ভালো থাকেন সবসময়!
আপনিও! বড় মনের মানুষ হওয়া এত সহজ নয়, তবে জীবনের সত্যিকারের কয়েকজন বড় মনের মানুষের সাথে পরিচয় হয়েছিল , যাদের মত হতে ইচ্ছে করে।
শুভেচ্ছা।
facebook
ধন্যবাদ। ভাল থাকুন। সুস্থ থাকুন।
জীবনে চলার অর্থ বেচে থাকা, থেমে থাকার অর্থ মরে যাওয়া। চলতে থাকুন। চরৈবেতি।
আপনিও। দেশে যাবার প্ল্যান হচ্ছে, আশা করি দেখা হবে।
facebook
অনেক অনেক অভিনন্দন অণুদা। আমাদের সচলে লেখালেখির শুরু মনে হয় একই সময়ে। আপনে ডাবল সেঞ্চুরী দিয়া ফালাইলেন, আরি এহন কেবল ভরা যৌবনে (মাত্র তো ত্রিশ পার হইল)। আপনে তো বুড়া হইয়া গেছেন। শতবর্ষী হোন সেটাও কওয়া যাইতেছে না। এখন হাজারের কোটা পূর্ণ করেন। আর আমি দেখি ফিফটি মারতে পারি নাকি। লেখাটা খুব ভাল লেগেছে। ইমোশোনাল।
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই;
একজীবনেই অনেক জিনিস সস্তা দামী
বেবাক কিছু আমার কিন্তু পেতেই হবে -
facebook
কোবারে কোবি, কোবা! কোবায়া হোতায়ালা।
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
বড় হইয়া তারেকাণু হমু।
...........................
Every Picture Tells a Story
আয় হায় মুস্তাফিজ ভাই, আপনি দেখি আমার এইম ইন লাইফ ছিনতাই করে নিয়ে গেলেন
ছৈলতু ন, ছৈলতু ন
খেলতাম ন, খেলতাম ন
লন লন গরীবেরে লইয়্যা সবরারই মস্করা
facebook
হৈ মুরুব্বি দেহেন তো বালিকাগণ আপনারে কি জানি কয়---
facebook
কিছু মানুষ আছে যাদের হিংসে করেও শান্তি পাওয়া যায় না। আপনি সেইরকম একজন। সচল বিষয়ক আড্ডায় আপনার নাম উঠে আসবেই, এবং আপনার জন্য দিনের দৈর্ঘ্য আসলে ২৪ ঘন্টার বদলে ৪৮ ঘন্টা কি না এইটা নিয়ে অনেক গবেষণা চালিয়েছি। কিন্তু রহস্যভেদ আর করা হয় নি।
এর আগে বেশিরভাগ সময়েই খুনের হুমকি দিয়ে গেছি, এই পোস্টে দিলাম না। বরং মডুদের কাছে তারেক অণু ইমোর দাবি জানিয়ে গেলাম। ( তাই বলে ভাববেন না খুন করার প্ল্যান বাতিল। যথাসময়ে )
___________________
রাতের বাসা হয় নি বাঁধা দিনের কাজে ত্রুটি
বিনা কাজের সেবার মাঝে পাই নে আমি ছুটি
আপনার জন্য উপহার আসিতেছে, খুন করলে , হুম্ম
facebook
ইয়ে মানে খুন, এইটা কী বস্তু? খায় না মাথায় দেয়? (উপহারের নামে নির্লজ্জ হতে আপত্তি নেই )
___________________
রাতের বাসা হয় নি বাঁধা দিনের কাজে ত্রুটি
বিনা কাজের সেবার মাঝে পাই নে আমি ছুটি
নাহ, আপনি দেঝি বড়ই লক্ষ্মী!
facebook
অভিনন্দন অণু ভাই - যুগ যুগ জিয়ো
দোয়া করি আগামী বছর এই সময়ের মধ্যে আপনার কি-বোর্ড দিয়ে যেনো আরো ৩০০ টা পোস্ট বাহির হয়, তা আপনি চান বা না চান বা নাচান (সচলের পাঠকদের)
আপনার কোন এক ভ্রমন পোস্টে হিংসুটে আমি হিটম্যান ভাড়া করার হুলিয়া দিয়ে একটা কমেন্টস করেছিলাম, কিন্তু নিষ্ঠুর মডুরা তা প্রকাশ করেনি । এখন অবশ্য আর আপনাকে হিংসা করিনা - হিংসা করতে করতে সব স্ট্যামিনা শেষ
তবে একটা রিকোয়েস্ট - নেক্সট হিমালয় সফরে গেলে ইয়েতির সাথে একটা ছবি তুলে আনবেন প্লিজ
আর অস্ট্রেলিয়ার ইস্ট-কোস্টে বেড়াতে আসলে একটা আওয়াজ দিয়েন - এমু পাখির ডিমের ওমলেট প্লাস ক্যাংগারুর স্টেক খাওয়ার দাওয়াত রইল
ভাল থাকবেন
কোন শহরে থাকেন? আপনের ফেসবুক আইডি দিয়েন, যোগাযোগ থাকবে।
ইচ্ছেমত কমেন্ট করেন, মডুদের নিয়ে কিছুই বলার ন্যায়! নাকি নাই!
facebook
ডাবল সেঞ্চুরীর অভিনন্দন লন। আচ্ছা সচলে কি আপনিই প্রথমে ডাবল সেঞ্চুরী করলেন নাকি আর ও কেউ করে ফেলছে আপনার আগে:-? । না করে থাকলে তারেক অণুর ইমো হিসেবে ডাবলসেঞ্চুরী ইমো দেয়া যায়।
ভাগেন, মস্করা কইরেন না। কিন্তুক শুভেচ্ছা/
facebook
সবার নাম উঠানোর ব্যাপারটা আগে বললেন না কেন ? তাহলে প্রতি পোস্টে এসে একটা মন্তব্য করে যেতাম।
বিরাট অলস আমি অণুদা। আপনার অনেক অনেক লিখা আমার খুব প্রিয়। ডেভিড এটেনবুরোকে তো আপনার লিখা দিয়েই চিনলাম।
ডেভিডের অঞ্চলে যাচ্ছি কয়দিন পর, দেখি লেখার মত কিছু মেলে কিনা।
facebook
আপনি দৈনিক কয় জগ হরলিক্স খান জানতে ইচ্ছে করে। অথবা আপনার মধ্যে কয়টা মানুষ বাস করে। একসাথে ব্যাটিং বোলিং ফিল্ডিং, উইকেট কিপিং (ঘুরাঘুরি, বইপড়া, সিনেমা দেখা, লেখালেখি) ক্যামনে করেন সেটা জগতের একটা বিস্ময় বটে।
দ্বিশতকের উষ্ণ অভিনন্দন!
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.--.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.
সকল লোকের মাঝে বসে, আমার নিজের মুদ্রাদোষে
আমি একা হতেছি আলাদা? আমার চোখেই শুধু ধাঁধা?
শুধুই কমপিলান খায়!
হে হে, শুভেচ্ছা
facebook
উহু, এটা বিশ্বাসঘাতকতা। আপনি 'ভারতীয় পণ্য বর্জনে আমাদের সাথেই ছিলেন। তাহলে 'কমপ্লান'!
মস্করা! জীবনে কমপিলান গুলায় নি, কিন্তু সেদিন মতিকণ্ঠে পড়লাম বি এন পির কোন নেতা জানি খায়!
facebook
অভিনন্দন।
facebook
অভিনন্দন
facebook
যাক অণুদা, আমার নামটা লিখেছ তাহলে। সবার নাম পড়ছি, আর ভাবছি ব্যাটা আমার নামটা বলে না কেন?
যাঃ এবারে আপনি না বলে তুমি বলে ফেললাম। কেন যেন এই লেখাটা পড়ে আপনাকে আরেকটু কাছ থেকে জেনে গেলাম মনে হল। এখন থেকে আমি তুমিই বলব। যা করার আছে করে নেও।
আচ্ছা, আরেকটা কথা এত নিমন্ত্রণের মাঝে আমিও একটা নিমন্ত্রণ করে রাখি। ভ্যালিডিটি লাইফটাইম।
এরপর যখন নেপাল বা হিমালয়ের দিকে যাবে তখন অবশ্য অবশ্যই শিলিগুড়ি হয়ে যাবে।
আর দার্জিলিং, গ্যাংটক-নাথুলা, লাভা-লোলেগাঁও, মিরিক, কালিম্পঙ বা গরুমারা-জলদাপারা গেলে তো কথাই নেই, আমার ভাঙা ক্যামেরা নিয়ে আমিও ঝুলে পড়ব।
শিলিগুড়ি , দার্জিলিং, গ্যাংটক-নাথুলা, লাভা-লোলেগাঁও, মিরিক, কালিম্পঙ বা গরুমারা-জলদাপারা আহা, যাব। জানিয়েই যাব।
facebook
আরেকটা ভ্রমন কাহিনী। একটু অন্য রকম যদিও।
অনেক কিছুই বলতে ইচ্ছা করছিল। আলসেমি করে বললাম না, আলসের পোস্টে আলসেমি করা জায়েজ।
হ, অন্য পোস্টে আপনার গিরগিটি প্রীতি নিয়ে লিখব, প্রমিস
facebook
ইয়া আল্লাহ ইয়া মাবুদ পরওয়ারদিগার, তুমি এই তারেকাণুর বিয়েটা জলদি দিয়ে দাও। ব্লগ দুনিয়া অণুমুক্ত কর হে পরম দয়ালু।
এত সুন্দর একটা ছবি দিলাম, ছবির টাইটেল দিলাম সুন্দর, আর আপনি কিছু বললেন না !
facebook
অভিনন্দন! অভিনন্দন!! অভিনন্দন!!!
আমি আপনার লেখালেখি থেকে বেশির ভাগ সময়ে পালিয়ে বেড়াই। এর কারণ মূলত দুইটিঃ
১) আমি নিজে ভীষন আলসে--আপনার মতন আলসে না কিন্তু! একেবারে যথার্থ রকমের আলসে। আমি ঘুরতে ভাল পাই না। মার খাবার রিস্ক নিয়ে বলেই ফেলি--ঘোরাঘুরি সংক্রান্ত যেকোন বিষয় থেকে দূরে থাকি। শুধু তাই নয়, কেউ বেজায় ঘুরে বেড়াচ্ছে শুনলেও ক্লান্তিতে চোখ বুঁজে আসে। আমার ধারণা এইটি বিশেষ রকমের কোন মানসিক অসুখ। এই কারণে আপনার দেয়া অনেক পোষ্ট আমার পড়া হয় নি--শুরুর দিকে।
২) কেউ খুব ভাল লিখলে আমার বিরক্ত লাগে। মাঝে মাঝে বদহজম হয়। অনিদ্রায় ভুগি প্রায়ই--সকালে উঠে দেখি মাথার অর্ধেক চুল পড়ে গেছে। আপনার প্রথম যে পোষ্ট পড়েছিলাম সেইটে ছিল একটা মুভির রিভিউ। বৃদ্ধ হবার কারণে ঠিক ঠিক মনে পড়ছে না কোন মুভির রিভিউ ছিল সেটা। তবে এইটে মনে আছে--লেখা পড়ে ঠাস করে ল্যাপ্টপ বন্ধ করে বসেছিলাম কিছুখন। পরের দিন সকালে উঠে দেখছি মাথার চুল প্রায় নেই, কিছু দাঁতও নড়বড়ে হয়ে গেছে।
কাজেই বুঝতে পারছেন, সঙ্গত কারণেই আপনাকে এবং আপনার লেখালেখিকে আমি দেখতে পারিনা দুই চোখেই। তবে কিনা মাঝে মাঝে না দেখে উপায়ও থাকে না। হিংসায় বুক ফেটে যাচ্ছে--কিন্তু বলতে বাধ্য হচ্ছি--আপনি লেখেন খুব ভাল। কে জানে অনেক ঘুরেছেন বলেই হয়ত এক রকমের ব্যাপ্তি এসেছে আপনার লেখার মাঝে, আর অনেক পড়েছেন বলে এসেছে সেইরকম গভীরতা।
যাই হোক, এইটে ভেবে বসবেন না যেন আমি আর অন্য সবার মত আপনার সাফল্যে ও কীর্তিতে আনন্দিত।
মোটেও না।
আমি ভীষন ত্যক্ত ও বিরক্ত।
এবং আশা রাখব আমাকে এইরকম ত্যক্ত-বিরক্ত আপনি করতে থাকবেন অহরহ--কে জানে দেখা যাবে হয়ত একদিন ব্যাকপ্যাক কাঁধে নিয়ে আমিও বেরিয়ে পড়ব পথে---যদি তাতে তারেক অণুর মত লেখালেখি খানিকটা করা যায় এই জীবনে---
অনেক অনেক ভাল থাকুন
পায়ের তলায় সর্ষে রাখুন নিরন্তর!!
ওরে বাবারে, অনিকেত দা, রীতিমত নলেন গুড়ের সন্দেশের মত মন্তব্য! এর প্রতিউত্তর দেওয়া আমার কম্মো নহে, কিন্তু সেই সাথে আপনার একটা গীত হলে ভাল হত কিন্তু!
facebook
অনেক অভিনন্দন তারেক অণু।
facebook
এইবার প্রপিকের ছবিটার কপালে একখানা কাজলের টিপ দিতে হবে দেখছি।
----------------
স্বপ্ন হোক শক্তি
হুম, মডুরা কোথায় এখন!
facebook
প্রথমেই অভিনন্দন ।
আপনার প্রতিটি লেখা হাসিহাসি মুখ নিয়ে পড়ি- দাঁতও বের হয়ে থাকে- এখনও বের হয়ে আছে- । সবসময় প্রাণ পাই । স্যালুট...
চলুক আপনার রিঘুরাঘু- আর এ নিয়ে প্রাণবন্ত সব লেখা...
বহুদূর যেতে হবে-
এখনো পথের অনেক রয়েছে বাকি...
বহুদূর যেতে হবে-
এখনো পথের অনেক রয়েছে বাকি..
যখন ইন্টারের পর প্রথম বাড়ীর বাহিরে আসলাম, মানে ঢাকায়, তখন বন্ধুদের লেখা প্রতি চিঠিতে এই কলিগুলো লিখতাম। শুভেচ্ছা
facebook
সচলে আমার ২০০ পোস্ট লিখতে লাগছে ৫ বছর... আপনে ১ বছরেই সেই রেকর্ড ভেঙ্গে ফেললেন!
আপনাকে হিংসা করেও কোনো লাভ নাই, তাই বহু আগেই ছাড়ান দিছি। তবে আপনি যদি নিজেরে অলস ভাবেন, তাহলে আমি তো স্থবির!
শুভকামনা রইলো আপনার জন্য। আমার অপূর্ণ সাধ লয়ে আপনি ঘুরে দেখুন পুরোটা দুনিয়া। আর পড়ুন প্রচুর প্রচুর বই... আর লিখুন...
ভালো থাকবেন
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
আরে আমরা আমরাই তো ! সংখ্যা দিয়ে কি যায় আসে?
facebook
শুভেচ্ছা এবং শুভকামনা দুটোই রইল
লুব্ধক০১
facebook
বোতলভর্তি শুভকামনা।
সেঞ্চুরি কথনের চল ছিল কবে কোথায় যেন এট্টুআট্টু ঝাপসা মনে পড়ে। আপনার এই পোস্ট নতুন ট্রেণ্ড শুরু কর্তারে। দ্বিশতকনামা।
আপনে ঘুরা বন্ধ কইরেন না। তাইলে ধরা।
অজ্ঞাতবাস
হা হা, ধরা খাইতাম চাহি না!
শুভেচ্ছা----
facebook
রে পাষণ্ড! আমাকে এইরূপে ভিলেন বানাইয়া দিলি! ব্যাটা আমি কি তোকে বলি নাই অভ্রদ্বারা লিখনী জলবৎ তরলং? কিরূপ অস্বীকার করিলি তুই! আলস্যতা না হয় একটু দেখাইয়াছি তুইও কি কম দেখাইয়াছিস?
যাহা হউক আমি বলিয়াছিলাম বলিয়াই তো তুই এইখানে আসিলি ইহাই বা কম কিসে
২০০ মারার জন্য (গুড়) খা! আরো লেখ, আরো ঘুর। ভাল থাকিস বন্ধু
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
ছি ছি তুই ভিলেন হবি ক্যানে বে! তুই তো খেকু!
স্টোনহেঞ্জ যেয়ে বলুম তোর মত দুই চারটা থাকলেই সেই মাল কোনদিন খাড়া হইত না
facebook
হইল না। ডবল সেঞ্চুরি দেখে ভাবলাম এই পোস্টে দুইশোখান ছবি আছে
০২
দুইশোখান না হোক। কয়েকখান ছবি ছাড়া সেঞ্চুরি কথন কেম্নে হয়?
ঠিক লীলেন দা রক্স! দাঁড়ান, আসল ২০০ নম্বর পোস্টে ছবি থাকিবেইইইই
facebook
হাতপামাথাচোখকানমুখ যার সমানে চলে তারে কী বলে?
অসভ্যসাচী
facebook
সেই সাথে বিশেষ অঙ্গ চললে এরশাদ!
facebook
নাউযুবিল্লাহ ! কিন্তু এটা কি কোন ইঙ্গিত ? তারেক অণুকে আমরা "এরশাদ" ডাকবো এখন থেকে ?
আমি কি এতই অন্যায় করছি!
facebook
ইয়ে আমি তো আপনাকে এককথায় ডাকার জন্য "হাতপামাথাচোখকানমুখ যার সমানে চলে তারে কী বলে?" খুঁজছিলাম , আপনি যখন আরো কিছু বললেন ...............
কিচ্ছু বলি নাইক্যা! আর বললে আমার নামে মানহানির মামলা কইরেন
facebook
আপনি একজন বিরল ধরনের ব্লগার, যিনি পূর্ণ-সচল হওয়ার পরেও শীতনিদ্রায় না গিয়ে নিয়মিত এবং সমান তালে পোস্ট দিয়েই যাচ্ছেন!
নিয়মিত লিখতে থাকেন। আপনার সব লেখা পড়ি নি, তবে যেগুলো পড়েছি, ভালো লেগেছে অনেক। আপনার ঘুরে-বেড়ানো আর অভিজ্ঞতার ভাণ্ডার দেখে মাঝেমাঝে হিংসা হয় খুব। এটা অবশ্য আপনার জন্য নতুন কিছু না। শুভেচ্ছা আর শুভকামনা থাকল। আশা করি সচলায়তনে একদিন ১০০০ ব্লগের মাইলফলক ছুঁয়ে ফেলবেন।
শীত নিদ্রার ব্যাপারে একটা পোস্ট দিতেই হবে মনে হচ্ছে!
অনেক অনেক শুভেচ্ছা
facebook
কি লিখব আর কি বলব
আমি খুঁজে পাচ্ছি না,
শুধু জানাচ্ছি অনেক অনেক
শুভেচ্ছা আর শুভকামনা।
অনেক অনেক ধন্যবাদ
facebook
হে বৎস, এইবার তিষ্ঠ ক্ষণকাল।
কেন হে ভ্রাত!
facebook
অভিনন্দন!!! আপনার অধিকাংশ লেখাই সাগ্রহে পড়েছি, আমার মত অনেক পাঠকেরই মনের সীমানা বড় হয়েছে, গভীর হয়েছে। বিষয় নির্বাচন, শব্দ চয়নের মুন্সিয়ানা মুগ্ধ করেছে।
অনেক অনেক শুভেচ্ছা ও শুভ কামনা রইলো।
আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ সর্বক্ষণের উৎসাহের জন্য।
facebook
দুপুরেই পড়েছি লেখাটা। নিজের নাম দেখব ক্ষুণাক্ষরেও কল্পনা করিনি।অপ্র্যতাশিত ছিল বলেই হয়তো ব্যপারটা ভিন্নমাত্রা পেয়েছে।
দ্রুততম ডাবল সেঞ্ছুরির জন্য অভিন্দন। আপনি কিভাবে বই পড়াতে, ঘুরে বেরাতে, ছবি তুলতে, লেখাতে একই সাথে এবং একই ভাবে "Good at" হলেন সেটা অবশ্য এখনও রহ্যসই থেকে গেল। আপনি আর কিসে কিসে এরকম "Good at" বলেন তো?
আপনার জন্মানতরের শত্রুও কখনো চায়বে না আপনার লেখা, বই পড়া, ঘুরে বেরানো, ছবি তোলা এবং সেগুলো আমাদের সাথে শেয়ার করাতে কখনো ভাটা পড়ুক। আর আমাদের তো কথায় নেই। ভাল থাকুন, সুস্থ থাকুন, চলতে থাকুন আর লিখতে থাকুন।
নাহ, এত আবেগ নিয়ে ঘুমান কি করে! পিলিজ , আপনি লিখা শুরু করেন।
(গুড়)
facebook
সত্যি সত্যি বলছি, সিরিকাসলি!
facebook
লেখা কোথায়!
facebook
মারাত্মক অণু ভাই, মারাত্মক। শতায়ু হন, পৃথিবী ঘোরা শেষ হওয়ার আগেই যেন আউটার স্পেস ভ্রমণ সুলভ হয়ে যায় সেই কামনা করি।
আহ, সেই আশাতেই বেঁচে আছি ভায়া! বুঝলেন কি করে মনের কথা!
facebook
ভাই আপনার নাম কী বিবেচনায় অনু রাখা হইছিলো? আপনি যেই স্পিডে ঘুরেন, পৃথিবী ও মনে হয় মাঝে মাঝে পিছে পইড়া যায়। আবার দুমা দুম পোস্ট ও দেন। আমার মত অর্বাচীনের পোস্টেও কমেন্ট করছেন, তার মানে সব পোস্ট পড়েন এবং লাগসই মত কমেন্ট করেন। এর পর ও নিজেরে কন অলস!!
ভাই মিছা কথা কমু না। আমি আপনারে ভালো পাইতাম ,বিশাল ভালো পাইতাম। কত দেশ-বিদেশের ছবি দেন। তয় এই পোস্ট পইড়া কিন্তু আমি আপনার উপর ত্যক্ত হইছি, বিশাল ত্যক্ত হইছি। আমার আপনা বইল্যা একটা জিনিসই ছিল আইলসামি। আপনি নিজেরে অলস কইয়া সেইটা গাপ করতে চান। আল্লায় আপনারে দেশ-বিদেশ ঘুরোনের সুযোগ দিছে, ক্যামেরা দিছে তারপর ধরেন সুন্দর সাদা দাত দিছে- এরপর আপনে আমার আইলসামি লইয়া টান দেন। সহ্য হইবো না, আল্লাহর সহ্য হইলেও আমার সহ্য হইবোনা আমি কিন্তু মামলা দিমু কয়া দিলাম। আমার শ্বশুরের ভায়রার পোলার চাচতো বইনের স্বামী পুলিসে, আমার আপনার লোক। মামলা দিলে বুঝবেন আইলসামি কারে কয়!!! সাবধান আইলসামি ছাইড়া দেন।
_____
আইলসা
সত্য কথার নাই, কি আজিব বিশ্ব!
facebook
সচলে ডাবল সেঞ্চুরির জন্য অভিনন্দন।
আপনি হাজার বছর বেঁছে থাকুন। সচল থাকুন সবসময়। আপনার লেখাতে শুধু আপনি বেঁছে থাকেন না আমরাও বেঁছে থাকি আমাদের হাজারও হাহাকারের এই জীবনে কিছু পূর্ণতা দেখে।
হাহাকারের সময় আসে কোথা থেকে! আসলেই সময় নেই-, কারোই নেই।
facebook
২০১৬
ফেব্রুয়ারি
হেমিস উৎসব
লাদাখ।
______________________________________
যুদ্ধ শেষ হয়নি, যুদ্ধ শেষ হয় না
হাসতা লুয়েগো
facebook
আপনার একটা লেখার রেশ শেষ না হতে আরেকটা লেখা চলে আসে, কিন্তু এতে পাঠকের তেমন ক্ষতি হয় না! পাঠকের সময়ের অভাব থাকলে সে তা জমিয়ে রাখতে পারে পরে পাঠের জন্য, কিন্তু আপনি যদি পাঠকদের হজম সমস্যার কথা ভেবে লেখা কমিয়ে দেন, তাহলে কিছু লেখা চিরতরে হারাতে হয় পাঠককে, যা তার জন্য লিখিত হওয়ার কথা ছিল! আপনার সঙ্গে পাঠকও বিভিন্ন দেশ ভ্রমণ করার সুযোগ পায় বিনা খরচে, তো একটা লেখা মিস হলে একটি খরচ-বিহীন ভ্রমণের সুযোগ হারায় না কি সে? তাই, আপনি 'লিখেই চলে'ছেন বলে পাঠকরাও ভ্রমণ করে চলেছে কত অজানা রাজ্যে! অনেক হয়ত বল্বে, সময় নিয়ে এডিটিং করে লেখা হলে তার মান বাড়ে, তবে আমার মতে সাবলীল ও স্বতঃস্ফূর্তভাবে লেখা হলেই কেবল তা বিপুল সংখ্যক পাঠককে কাছে টানতে পারে, অন্যদিকে কাটিং-রাবিং-এডিটিং লেখার আবেদনকে বহুলাংশে ম্রিয়মাণ করে আর দূরে সরিয়ে রাখে সম্ভাব্য পাঠককুলকে!
আমার মতে সচলের সবচেয়ে সচল কলমটি আপনার; মানুষ, দেশ, আর পৃথিবীর প্রতি ভালবাসায় তা সচলের দেহ ও মনে যোগায় অমিত উত্তাপ আর অফুরান শক্তি!
অনেক ধন্যবাদ মামুন বাই আপনার সর্বক্ষণের উৎসাহের জন্য।
facebook
অনেক অনেক অভিনন্দন অণু !!
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
কেন দাদা আপনিই যে বললেন-‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
facebook
এই উপলক্ষে ২০০ তম কমেন্টটা আমিই করে গেলাম
শুরুতে কয়েকটা লেখায় উৎসাহ দিয়ে পরে বুঝতে পারছিলাম বিরাট ভুল হয়ে গেছে। তারপর আর আপ্নারে উৎসাহ দিতে যাই নাই তারপরেও লেখায় নিজের নাম দেখে বেশ আনন্দিত
হা হা, তাই বলি ভাই গেলু কুতায়!
facebook
গ্যালারীতে উঠে দাঁড়িয়ে হাত তালি দিয়ে গেলাম।
লেখা কোথায়!
facebook
facebook
"তোমারে জানিলে নাহি কেহ পর,
নাহি কোন মানা, নাহি কোন ডর,
সবারে মিলায়ে তুমি জাগিতেছ-
দেখা যেন সদা পাই।"
সত্যি আমি আপনার মাধ্যমে কত কিছু জেনেছি তা হয়তো আমার মত কোন কূপমণ্ডূকই বলতে পারবে। চলতে থাকুন, লিখতে থাকুন - আর আমার এই ছোট উইন্ডো দিয়ে অনেক কিছু দেখার জানার সুযোগ করে দিন এই আশীর্বাদ রইল ।
-লাবণ্যপ্রভা
"তোমারে জানিলে নাহি কেহ পর,
নাহি কোন মানা, নাহি কোন ডর,
সবারে মিলায়ে তুমি জাগিতেছ-
দেখা যেন সদা পাই।" (গুড়)
facebook
এই কথাটি আমি আগেও বলেছি, এখন আবার নতুন করে বলছি। আপনার চোখ দিয়ে কত কিছু দেখি, কত কিছু জানি, আপনি দেখতে থাকুন, চলতে থাকুন, সুস্থ্য থাকুন।
আপনার জন্য আলাদা ইমো'র জন্য মাননীয় মডারেটরগনকে অনুরোধ জানাচ্ছি।
ভালো থাকবেন। আপনার জন্য শুভেচ্ছা। (ফুলের ইমো হবে এখানে)
ফুলেল ইমো !
ধইন্যা খারাপ কি !
facebook
আপনার মস্তক নিয়ে গবেষণার সময় এসেছে। আন্টি আপনাকে কি খাইয়ে বড় করেছে জানলে সব মায়েরাই বাচ্চাদের সেটা খাওয়ানোর জন্য উঠে পড়ে লাগবে নিশ্চিত।
অভিনন্দন আর অনেক অনেক শুভকামনা রইল।
অ ট - আপনি যদি অলস হন তো আমরা কি???
আপনে মনে মনে অলস
facebook
facebook
"আন্টি আপনাকে কি খাইয়ে বড় করেছে জানলে সব মায়েরাই বাচ্চাদের সেটা খাওয়ানোর জন্য উঠে পড়ে লাগবে নিশ্চিত।"
কথা সত্য নহে, কোন মা চাহিবে না তার বাছা পাহাড় ডিঙ্গাক, সাগর পাড়ি দিক, বিশেষ করে বাঙ্গালী মা !
facebook
অবশ্যই!! সব বাঙ্গালী মা-ই চাইবেন তার বাছা পাহাড় ডিঙ্গাক, সাগর পাড়ি দিক। আর সেই জন্যই তো আপনাকে আন্টি কি খাইয়ে বড় করেছে সেটা জানতে চাইবে এবং সেটা খাওয়ানোর জন্য উঠে পড়ে লাগবে।
স্কুলে টিচাররা কি ব্যপক মার খাওয়াত? ঠিক মনে পড়ছে না, ব্যপক মার খেয়ে অনেকেই দেশান্তরী হয়েছে এককালে।
facebook
আপনিও কি সেই দলে?
না মানে আমি ঐ দলের না।
facebook
মন্তব্যও তো ২০০ ছাড়িয়ে গেল হে!
অভিনন্দন প্রিয় অণু ভাই
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
পাখি বা সবুজ পর্ণ ! কিছু একটা ছাড়েন!
facebook
দিনকে যদি বল ধরি, রীতিমত ক্রিস গেইলীয় ইনিংস!
শুভেচ্ছা অহর্নিশ!
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-
ফেসবুক -.-.-.-.-.- ব্যক্তিগত ব্লগ
গেইল একটা অমানুষ! ওর সাথে কারো তুলনা হয়?
facebook
আদিগন্ত মনোভূমি জুড়ে নীল জোছনার খেলা................
অপরাজিতা ধরিত্রী
(গুড়)
facebook
আগামী বছর তাইলে লারার ৪০০ পার করবেন
---------------------
আমার ফ্লিকার
হ,ঐটাই বাকী আছে !
facebook
তোমারে ধইরা মাইর দেওনের কাম। রাত নাই দিন নাই খালি টো টো আর টো টো আর ব্যাকটি আম জনতার বুকে রিতিমত হুতাশনের সৃষ্টি। একি অনাসৃষ্টি কাজ কারবার!! তার উপর ভালু ভালু ফটো তুলে পোষ্টানো। যত দুনিয়ার জিনিস পত্তর মাল সামান পোকা মাকড় মানুষ বানর ইট কাঠ পাখ পাখালি সূর্য নদী ডোবা জঙ্গল মঙ্গল বরফ পানি সব খালি তোমার ফটুতে সুন্দর মত পোজ মারার জন্যে ঠেলাঠেলি করে কেন সেইটাও এক ষড়যন্ত্র। এত টো টো করার পরেও এতো এতো লিখে চটপট সচল হয়ে আবার সেটা লিখেও ফেলা হয়। হুহহ, সাধে কি আর কই যে এই ছোড়া মানুষ না, এলিয়েন
_______________
আমার নামের মধ্যে ১৩
লে ঘিরে লে !
facebook
সুদীপ > তারেক অনু
কোন দেশটা ঘোরা বাদ থাকল এবার সেটা নিয়ে লিখুন।
ওরে বাবা, সেটা অনেক বড় তালিকা! অফ গেলাম!
facebook
ডাবল সেঞ্চুরী করুন আর যাই করুন, আমেরিকার পশ্চিম পাড়ে বেড়াতে না আসা অবধি আপনার পোস্টে কমেন্ত নাই, ব্যাস!
পথের দেবতা প্রসন্ন হাসিয়া বলেন, মূর্খ বালক, পথ তো আমার শেষ হয়নি তোমাদের গ্রামের বাঁশের বনে । পথ আমার চলে গেছে সামনে, সামনে, শুধুই সামনে...।
facebook
অণুর মায়ের ছেলেটা বেঁচে থাকুক। টই টই করে ঘুরতে থাকুক। ঘুরতে ঘুরতে একদিন চাঁন্দে গিয়া লাল সবুজ পতাকাটা গেড়ে দিক
অনেক ভেবে দেখলাম সেটল না হোক, অণুর মায়ের ছেলে। আমাদের ঘোরাঘুরি বন্ধ হয়ে যাবে
(দেখি, উল্টো করে বললে পাগল সাঁকো নাড়ে কি না )
__________________________________________
জয় হোক মানবতার ।। জয় হোক জাগ্রত জনতার
facebook
কি আর বলব ভাই?
সহজ ভাষায় সত্য কথা বলতে গেলে আপনাকে দেখলে আমার হিংসা হয়, চরম হিংসা হয়। প্রায়ই ফেইসবুকে আপনার শেয়ার করা ছবি গুলো দেখি আর চিন্তা করি
''কোন একদিন আমিও তারেক অনু হব''
ভালো থাকবেন ভাই
facebook
আপনি মানুষ না ভাই আপনি "তারেক অনু"।
facebook
সচলে প্রথম লেখা পড়ি লীলেনদার ২০১১ সালে বোধহয়। এরপরে অনেকের লেখাই পড়েছি-পড়ছি তবে নিয়মিত না, ধরেন এই তরকারীতে লবন চেখে দেখার মতো একটু আধটু ছিটেফোটা। মন্তব্য করিনি কারো লেখায় আর আমার মতো অকাঠ মুর্খের ব্লগে লেখালেখির তো প্রশ্নই ওঠেনা। আমার কাজ বই পড়া, গান শোনা, দুই-চার দিন পরপর আয়োজন করে খাওয়া-দাওয়ার এন্তেজাম করা, কাজ না থাকলেও সন্ধ্যাবেলা বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের ছাদে যেয়ে উদাস মুখে (চরম উদাস দার প্রোপিকের মতো না কইলাম ) মুড়ি চিবানো আর ছুটির দিন পাইলেই দলবল যোগাড় করে ঢাকা শহরের আশেপাশে দিনভর ঢু মেরে আসা। আমার এই ঢাকা শহরের আশেপাশে ঢু মারা দেখে সায়ীদ স্যার ভাবলেন আমি মহা ভ্রমণবাজ মানুষ আমারে দিয়ে আর কিছু না হোক ভ্রমণ হবে। আমাকে বললেন বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের ভ্রমণচক্রের সমন্বয়কারীর দায়িত্ব নিতে (অখন অবশ্য স্যার মাথা চাপড়াইতেছেন নিজের ভুলে )। আমি ভাবলাম মুই কি হণু রে ।
এরপরে ২০১২ সালে সচলায়তনে দেখি মুই কি হণু? আছেন একজন তারেক অণু! । তারপর থেকে প্রতিদিনই সচলায়তনে ঢু মারি, এই ব্যাটা তারেক অণু বেঁচে আছে নাকি মারা গেল কোন পাহাড়ের চিপায়! তারেক অণু জানি আপনি বাংলাদেশে নাই আপনাকে পাওয়া যাবে না তবে আপনার ভ্রমণ-ব্লগ-ছবি এগুলো আমাদের হাতের নাগালে, রোজার ঈদের পরে ভ্রমণচক্রের ওরিয়েন্টশন হবে সেখানে আপনি আমাদের বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের ভ্রমণচক্রের পাঠ্য।
কন কী! নিজেই চলে আসব নাকি?
facebook
হু, সবার কথা লেখা শেষ, আমার নাম নাই!!!!!
আর আমি যে নতুন কাহিনী পাওয়া মাত্র বন্ধু-বান্ধব, আত্মীয় -স্বজন, সহকর্মী সবাইকে প্রতিনিয়ত সচলের লিঙ্ক পাঠাতে পাঠাতে অস্থির করে ফেলছি? সবাই নাকি শুক্র- শনিবার নিশ্চিন্তে থাকে আমার অত্যাচার সইতে হবে না বলে। ফোড়ন কাটে আমি সচলের মাইনে ছাড়া কর্মী। এগুলোর কোন দাম নাই হ্যাঁ ?
লিখতে পারিনা বলে, নইলে ……………………………………..
আহাহাহাহ আছে তো, এখন মেঘলা রূপ ফেলে একটু রোদেলা হন
facebook
ওরে বাপ্রে !! লেখাটা শেষ করে ভাব্লাম একটু কমেন্ট পড়ে ঘুমোতে যাই । ওরে, একটু !! এ যে ২০০ মাইল লম্বা !! মাফ চাই !!
facebook
ভালো থাকুন, ভালো লিখুন।
ডাবল সেঞ্চুরি তো হল, আরো অনেক বেশি চাই!
রাসিক রেজা নাহিয়েন
আবার আসিতেছি-
facebook
নতুন মন্তব্য করুন