লেখাটি পড়া শুরুর আগেই এই লিঙ্কটিতে অনুগ্রহ করে ক্লিক করুন, প্রতিশ্রুতি দিচ্ছি, আপনি যেখানেই থাকুন না কেন মন ভাল করে দেবার!
কি মন ভাল হল তো? বিশ্বের আর সব দেশের মাঝে লাল-সবুজ পতাকাটিকে সবার আগে পতপত করে উড়তে দেখলে সবারই মন অজানা আবেগে আনচান করে ওঠে, মনে হয় আজকের দিনটা অন্য ধরনের, তীব্র রোদকেও মোলায়েম মনে হয়, হিম শীতের মাঝেও বসন্তের ফল্গুধারা বয়ে যায়, যায় না?
যে তালিকাটি দেখলেন সেটি ২০০৭ সালের উত্তর মেরু ম্যারাথনের অংশগ্রহণকারীদের তালিকা, যেখানে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে ছিলেন পাখি বিশেষজ্ঞ, অভিযাত্রী, আলোক চিত্রগ্রাহক ইনাম আল হক এবং আমি, তারেক অণু । বাকিদের সম্পর্কেও আস্তে ধীরে জানবেন, এটি তো ১০০ মিটারের দৌড় নয়, ৪২ কিলোমিটারের ম্যারাথন, কাজেই তাড়াহুড়ো নাই, কি বলেন?
উত্তর মেরুর ম্যারাথন এক সাথে অনেকগুলো বিচিত্র রেকর্ডের অধিকারী, প্রথমে এটি বিশ্বের একমাত্র ম্যারাথন যা অনুষ্ঠিত হয় জলের উপরে! জি, ঠিকই পড়েছেন! উত্তর মহাসাগরের উপর জমাট বাঁধা বরফপিণ্ডের উপরে আয়োজিত হত সম্পূর্ণ দৌড়, পায়ের নিচে প্রায়ই নড়ে ওঠে বরফের চাই, তার মাঝে দোদুল্যমান হয়ে মুক্তকচ্ছ হয়ে দৌড়াতে থাকেন অংশগ্রহণকারীরা! তাই বলা যায় প্রায় যীশুর মর্যাদা এনে দেবার দুর্লভ সুযোগ এসেছিল সেই অনন্য ম্যারাথনের মাধ্যমে ( তবে যীশু জলের উপরে হেঁটেছিল বা মোজেস জলরাশি দুই ভাগে ভাগ করেছিল, এইসব রূপকথায় যত পারেন মজা নেন, বিশ্বাস স্থাপনের মত গোঁড়ামি বর্জন করা স্বাস্থ্য, মন ও পকেটের জন্য ভাল )।
সেই সাথে এটি বিশ্বের উত্তরতম ম্যারাথন, সুমেরুবিন্দু থেকে মাত্র ৫০ কিলোমিটার দক্ষিণে ( সুমের বিন্দু থেকে সব দিকই দক্ষিণ, আজব দুনিয়া! ) ক্যাম্প বার্নেও নামের এক অস্থায়ী আস্তানায় হয় পুরো ম্যারাথনটি।
এই বিশেষ ম্যারাথনটিকেই বলা হয় বিশ্বের শীতলতম ম্যারাথন, Coolest Marathon, ভরা গ্রীষ্মে এর আয়োজন করা হলেও তখনো তাপমাত্রা থাকে হিমাঙ্কের ৩০ থেকে ৪০ ডিগ্রী সেলসিয়াস নিচে! কিন্তু সেই সাথে চারপাশের হাজার মাইলের বিস্তীর্ণ তেপান্তরের ধু ধু শূন্যতার কারণে এই তাপমাত্রায় অনুভূত হয় প্রায় মাইনাস ৭০ ডিগ্রীর মত!
সেই সাথে ৫ বছর আগের কষ্ট চেপে বলতে বাধ্য হচ্ছি ইহা বিশ্বের ব্যয়বহুলতম ম্যারাথন, ফি বছর এর খরচ বাড়তেই থাকে, উৎসাহীরা উপরের লিঙ্কেই যাবতীয় তথ্য পাবেন।
সেই সাথে এটিকে বিশ্বের অন্যতম কঠিন এবং ঝুঁকিপূর্ণ ম্যারাথন বলা হয় সবসময়ই, হয়ত বা এভারেস্ট বেস ক্যাম্পের ম্যারাথনের মত প্রচণ্ড শারীরিক পরিশ্রমের নয় এটি, কিন্তু প্রবল ঠাণ্ডার কারণে সমুদ্রপৃষ্ঠে দৌড়ানোও অনেক অনেক কঠিন হয়ে যায়, সেই সাথে আছে ফাটল সৃষ্টির ঝুঁকি, যা পা আটকা পড়ল অবস্থা হবে ত্রাহি মধুসূদন!
এত কিছুর পরও আরেক জায়গায় এর আকর্ষণ অনন্য ম্যারাথন দুনিয়াতে, সেটি হচ্ছে ম্যারাথন গ্র্যান্ডস্ল্যাম, যেটি পেতে হলে সাতটি মহাদেশের প্রতিটিতে অন্তত একটি করে ম্যারাথন করা থাকতেই হবে সেই সাথে কোন মহাদেশে অন্তর্ভুক্ত নয় বিধায় জমাট বাঁধা সুমেরুর উপরের প্রতিযোগিতাটিতেও অংশগ্রহণ করতে হবে, এই আটটি ম্যারাথন করতে পারলেই আপনি গ্র্যান্ডস্ল্যামধারী একজন এলিট ম্যারাথনার!
কাজের কথায় আসি, জীবনে কোন দিন ম্যারাথন দৌড়ায়নি আমি বা ইনাম ভাই, তাহলে এখানে কেন? এটি উত্তর মেরুর অভিযান নিয়ে লেখায় বিস্তারিত বলেছি, এখানে এক বাক্যে বলি- কেবলমাত্র উত্তরমেরু যাবার জন্যই ম্যারাথন নামের উপদ্রবটি সহ্য করতে রাজি হয়েছিলাম। কিন্তু মুশকিল হয়েছিল এই ধরনের প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের জন্য যেরকম শারীরিক সক্ষমতার প্রয়োজন তা আয়ত্তে আনার জন্য দরকার প্রচুর প্রচুর অনুশীলনের, যার জন্য দরকার অঢেল সময় ! কিন্তু সময় কোথায়! একগাদা টাকা ঋণ করে ম্যারাথনের ফি পাঠিয়েছি, এখন সেই টাকা শোধের জন্য দিন-রাত ভুলে কামলা দিয়ে যাচ্ছি ( আমাদের নজরুল ইসলাম বা রাতস্মরণীয় ভাইয়ের মত কামলা না, আসলেই কামলা), দুটো- তিনটে কাজে মাঝে মাঝে একসাথে করতে হয়েছে স্কুল বাদ দিয়ে, বিশেষ করে গাড়ী করে বাড়ি বাড়ি খাবার ডেলিভারি করতে হয়েছে মাসের পর মাস , এর মাঝে ম্যারাথন প্রস্তুতির সময় কখন! তারপরও ১২ ঘণ্টার কাজ শেষে মাঝে মাঝেই শীতের রাতে আট থেকে দশ কিলোমিটারের একটা দুলকি চালে দৌড় শেষ করে ফেলতাম পায়ের পেশীগুলোকে কষ্ট দিয়ে, আসন্ন দিনের কথা ভেবে।
যাক, অবশেষে অনেক কাঠখড় পুড়িয়ে বিশেষ ধরনের আন্তঃনভ বিমানে চেপে আমরা অবতরণ করলাম আইস ক্যাম্প বার্নেও তে ( এই জায়গা নিয়েই একাধিক পোস্ট দেওয়া যায়, দিয়ে ফেলব নাকি? ) , সারি সারি তাবু যেন উঠে এসেছে জুল ভার্ণের কোন অ্যাডভেঞ্চারের বর্ণনা থেকে, তারই একটাই ব্যাকপ্যাক রেখে দেশের পতাকা উড়িয়ে আমরা প্রস্তুত হতে থাকলাম শীতলতম ম্যারাথনের জন্য।
সেইবার ২২ দেশের প্রায় অর্ধশত ম্যারাথনার এসেছিল, মানে সত্যি সত্যি ম্যারাথনার, আমাদের মত চামে মেরু যাবার জন্য দুধ-ভাত ম্যারাথনার নহে! সত্যি কথা বলতে সেটি ছিল সম্পূর্ণ এক ভিন্ন জগত, তাদের সাথে কয়েক ঘণ্টা থেকে ম্যারাথন সম্পর্কে যে জ্ঞান লাভ হল, তাতে বোঝা গেল এটি কোন অংশেই ফুটবলের যেতে কম জনপ্রিয় তো নয়ই, বরং এখানের অনেকের জীবনে এটি বাদে অন্য কোন ক্রীড়ার প্রবেশাধিকার নেই। তাদের সবাইই দেখলাম আসন্ন দৌড়ের জন্য উত্তেজনায় টগবগ করছে, এবং সুমেরু নিয়ে তাদের কোনই মাথা ব্যাথা নেই! সম্পূর্ণ মনোযোগ কেবলমাত্র ম্যারাথন নিয়েই, মেরু যেন বোনাস কিছু একটা! যা ছিল আমাদের সম্পূর্ণ বিপরীত, যেহেতু ম্যারাথনটা ছিল আমাদের জন্য না চাওয়া বোনাস!
দৌড়ের আগে মেরু ম্যারাথনের উদ্যোক্তা আইরিশ রিচার্ড ডোনোভ্যান ( যার নামের পিছনে বেশ কটি গিনেজ রেকর্ড আছে যেমন প্রথম মানুষ হিসেবে সুমের এবং কুমেরুতে ম্যারাথন সম্পন্ন করা, সেই সাথে সবচেয়ে কম সময়ে, অবিশ্বাস্য সাত দিনেরও কমে সাত মহাদেশে ম্যারাথন দৌড়ানো !) নিয়ম বলে দিলেন, প্রতিযোগিতায় যত বার ইচ্ছে বিরতি নেওয়া যাবে, তাবুর উষ্ণতায়, ধূমায়িত কফির মাধ্যমে নিজেকে চাঙ্গা করে নেবার সুযোগ থাকছে ইচ্ছে মত, এমনকি চাইলে ঘুমানোও যেতে পারে ক্লান্তি জেঁকে ধরলে, ২০০৬ সালের প্রতিযোগিতায় কে যেন ঘুমিয়েও ছিল কয় ঘণ্টা! আর ২৪ ঘণ্টার মধ্যে এই ৪২ কিমি অতিক্রম করলেই হবে, ব্যস্ততার কিছু নেই!
সেই সাথে আয়োজকদের পক্ষ থেকে তুষারজুতা দেওয়া হবে আগ্রহীদের। ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা খুব একটা সুখকর ছিল না সেই বেঢপ তুষার জুতা নিয়ে, তাই ভেটো দিলাম সেগুলোর ব্যবহারে। সেই ফাঁকেই ইনাম ভাইয়ের সাথে আলাপ সেরে নিলাম ম্যারাথন নিয়ে, উনিই বললেন যেহেতু আমরা অংশ নিতে এসেছি মূলত মেরু যাবার জন্য সামর্থ্য মত আস্তে আস্তে দৌড়াব ( দুইজনেরই প্রথম ম্যারাথন), আবার সেই সাথে ছবি তোলার ফ্যাঁকড়াও থেকে যাচ্ছে। অবশেষে খবর পাওয়া গেল আস্তে আস্তে দৌড় এবং জোরে জোরে হাঁটলেও মেরু ম্যারাথনের নিয়ম ভঙ্গ হবে না!
ব্যস, সবাই এক কাতারে দাড়িয়ে অপেক্ষা করতে থাকলাম রিচার্ডের বাঁশীর। ভেবেছিলাম সবাই আস্তে ধীরে একসাথে দৌড়াবে, কিন্তু কিসের কি! বাঁশী বাজার সাথে সাথেই হাতে গোণা কয়েকজন বাদে বাকিরা এমন ভো দৌড় লাগালো যেন মনে হল প্রথম হতে পারলে টাকা ফেরত দেওয়া হবে! ২০০৭এর ৭ এপ্রিল গ্রিনিচ সময় রাত তিনটা, গ্রীষ্মের মেরু সূর্য তখন বরাবরের মতই আকাশে, তাপমাত্রা হিমাঙ্কের ৩৫ ডিগ্রী সেলসিয়াস নিচে, এমতাবস্থায় শুরু হল জোর কদমে হাঁটা। এর মাঝেই দেখি পাগল দৌড়বিদ খ্যাত আরেক আইরিশ টমাস ম্যাগুয়ের বেশ খানিকটা এগিয়ে গিয়েছে, মাত্র ৩ ঘণ্টা ৩৬ মিনিতে এই কঠিনতম ম্যারাথন সম্পূর্ণ করেই সেই তাবুতে ঘুমাতে চলে গেল আমাদের চক্ষু ছানাবড়া করে দিয়ে।
তার মাত্র ৭ মিনিট পিছনে থেকে দ্বিতীয় হয়েছিল আগের দিন পরিচিত ইতালিয়ান দৌড়বিদ ফ্রানসেসকো গ্যালাঞ্জিনো, অসাধারণ এই মানুষটির মরুভূমি প্রেমিক, এই ম্যারাথনের মাধ্যমে সে এক বছর চার চারটি মরুভূমিতে ম্যারাথন করার বিশ্ব রেকর্ড গড়ল ( শুষ্কতম মরুভূমি চিলির আতাকামা, উষ্ণতম মরুভূমি সাহারা, বায়ুময় মরুভূমি মঙ্গোলিয়ার গোবি এবং শীতলতম মরুভূমি উত্তর মেরু! ), এর মাধ্যমে নানা চ্যারিটি ফান্ডে টাকা তুলে সে নেপালে তিব্বতি শিশুদের একাধিক স্কুলে চালায় নিজ দায়িত্বে। এত দ্রুত দৌড়াচ্ছিল সে যে তার ঘাম জমে বরফ হয়ে গিয়েছিল সবখানেই! চা-পানের ফাঁকে আমাদের খুব উৎসাহ দিয়ে বলল- জীবনের প্রথম ম্যারাথনে এই কঠিন জায়গায় এসেছ, তোমরা খুবই সাহসী। তারপর চোখ মটকে বলল- এটি আসলে আমার জীবনেরও প্রথম ম্যারাথন! ব্যাটা কি আমাদের আবুল পেয়েছে, বললাম- মামু, ১ম ম্যারাথনেই তুমি দৌড়ে প্রথম হতে হতে দ্বিতীয় হয়ে গেলা এটি কি বিশ্বাসযোগ্য! ফ্রানসেসকো কেবল নির্লিপ্ত ভঙ্গীতে বলল- আরে, আমি তো কেবল আলট্রা ম্যারাথন দৌড়ায়, মানে ৩০০ কিলোমিটার, কিন্তু টানা ৬ থেকে ৭ দিন দৌড়াতে হয় তাতে !!
বেশ কজন সত্তর ছুঁই ছুঁই দৌড়বিদ ছিলেন আমাদের সাথে, যারা মনের দিক থেকে সম্পূর্ণ সজীব তো বটেই শারীরিক দিক থেকেও ছিলেন অন্তত আমার চেয়ে অনেক সুবিধার অবস্থানে। দৌড়ের অনেক পরে মেডেল নেবার সময়ে সবচেয়ে বয়জ্যেষ্ঠ সদস্য জার্মানির ইয়ুরগেন আপনা থেকে বললেন এসো ছোকরা একটা ছবি তুলে রাখি, হাজার হলেও আমার বয়স ৬৯ আর তোমার ২৫ হয় নি এখনো!
অসাধারণ এক মানুষ তিনি, সারা জীবনে প্রায় ৩০০র মত ম্যারাথন দৌড়েছেন, সেই নেশাতেই গিয়েছেন বৈকাল হ্রদ, ইনকা ট্রেল, মঙ্গোলিয়া, এভারেস্ট বেশ ক্যাম্প- সবখানেই! বেশ রসিয়ে রসিয়ে বললেন, আরও অ্যাডভেঞ্চার করতে ইচ্ছে করে, কিন্তু বুঝোই তো- আমি সংসারি মানুষ, স্বাধীনতা হারিয়েছি বিয়ের পরপরই!
৬৮ বছরের এক রাশান ভদ্র মহিলাও ছিলেন আমাদের সাথে, জানালেন তিন নাতিনাতনি অপেক্ষা করছে তার প্রত্যাবর্তনের। মেক্সিকান লিওনের সাথে তো রীতিমত বন্ধুত্বই হয়ে গেল দৌড়ের মাঝেই। সারা পৃথিবী থেকেই উড়ে এসেছিল বর্ণময় সব চরিত্র- জীবনকে ভালবেসে, ক্রীড়াকে ভালবেসে।
ম্যারাথনের ফাঁকে ফাঁকে যথেচ্ছ চিনি ঢেলে চা খেলাম একের পর এক, সেই সাথে মাঝে মাঝে বিছানায় শুয়ে বিশ্রামও চলল, আর ছবি তোলার জন্য আমরা পিছিয়ে পড়েছিলাম অনেক।
রিচার্ড শুধু একবার মুচকি হেসে বললেন জানি তোমাদের প্রথম ম্যারাথন, কোন সমস্যা নেই, স্রেফ মাঝপথে ছেড়ে দিও না তাহলেই হবে! না ছেড়ে দিই নি আমরা, ঠিক ১০ ঘণ্টা ৫৯ মিনিট ৪০ সেকেন্ডের মাথায় ইনাম ভাই এবং আমি একসাথেই ছুয়ে ছিলাম তুষার প্রান্তরের সেই মাইল ফলক।
আর ছিলেন উইলিয়াম ট্যান, মাত্র দুই বছরে পোলিও আক্রান্ত হয়ে কোমরের নিচের অংশ অবশ হয়ে যায় তার চিরতরে, পেশায় একজন চিকিৎসক এই সিঙ্গাপুরি ভদ্রলোক অসম্ভব মনোবলের পরিচয় দিয়ে নিজের জন্য বিশেষ হুইল চেয়ারের নকশা প্রণয়ন করেন যার মাধ্যমে তার বহির্বিশ্বে ভ্রমণ অব্যাহত থাকে এবং উত্তর মেরুর ম্যারথনের প্রথম হুইল চেয়ারে অংশগ্রহণকারী হিসেবে ইতিহাসে নাম লেখান।
আমাদের সবার শ্রদ্ধাবনত দৃষ্টির সামনে প্রায় ২৪ ঘণ্টা হিম, তুষার এবং অসাড়তার সাথে যুদ্ধ করে ম্যারাথন শেষ করেন তিনি। এর মাধ্যমে উইলিয়াম প্রায় ২ মিলিয়ন ডলার জোগাড় করে বিশেষ ধরনের হাসপাতালে দান করেন পরবর্তীতে, এর আগেও তিনি ১০ মিলিয়ন ডলার তার এই চেষ্টার মাধ্যমে জোগাড় করে বিভিন্ন দাতব্য প্রতিস্থানে দান করেছেন।
বেশ কঠিন ছিল সেই অভিজ্ঞতা অর্জন, এবং ছিল সাধ্যের প্রায় অতীত ব্যয়বহুল, কিন্তু আজ পিছনে ফিরে তাকালে মনে হয় কি অসাধারণ অভিজ্ঞতাই না হয়েছিল, কত চমৎকার মানুষের দেখা পেয়েছিলাম একসাথে, জীবনের কত বদ্ধ জানালা খুলে গিয়েছিল সেই ঘটনাগুলোতে আর সর্বোপরি ইনাম আল হকের মত একজন জীবন্ত কিংবদন্তীর সাথে একই ম্যারাথনে অংশ নিয়েছিলাম, যা কিনা হয়ে আছে সারা জীবনের সম্পদ।
এইখানে পুরো ঘটনাটির একটি ভিডিও আছে যা রিচার্ড আমাদের পাঠিয়েছিল।
( ছবিগুলি মাইক কিং, ইনাম আল হক এবং তারেক অণুর তোলা)
মন্তব্য
দারুন তো!
জবর ঠাণ্ডা কিন্তু !
facebook
সাব্বাস অণু ভাই. সাব্বাস.
..................................................................
#Banshibir.
কিসের কি! অনেক আগের ঘটনা !
facebook
ইশ! দেখা হলে চিমটি কেটে দেখতে হবে উত্তর মেরু যাত্রীকে। এই তুমি হিমালয়ে যাবা না?
আবার যাব তো বটেই।
facebook
কী দারুণ একটা অভিজ্ঞতা!
ইনাম আল হক কি উত্তর মেরু আগেও গিয়েছিলেন? নাকি আপনারাই উত্তর মেরুতে পা রাখা প্রথম বাংলাদেশী অভিযাত্রী?
আমরাই প্রথম এবং দুঃখজনক ভাবে একবারই এমন অভিযান হয়েছে।
আর দক্ষিণ মেরু এখন পর্যন্ত অধরা।
facebook
বুদ্ধমূর্তির সাথে ছবি কো?
হে হে, ভাসমান বরফে মূর্তি স্থাপন! চাইপ্যা যান, আর এত ঠাণ্ডায় ব্যাটারি কাজ করে কেমনে!
facebook
কি অসাধারণ অভিজ্ঞতা!
এই সব উত্তর মেরু ফেরু আপনার কাছ থেকে শুনতে শুনতে এখন পানসে লাগে - মনে হয় এসব তো তারেক অনুর জলভাত। আপনার জার্নি টু দ্য সেণ্টার অফ দ্য আর্থ আর টোয়েণ্টি থাউজ্যাণ্ড লিগস আণ্ডার দ্য সি অভিযানগুলো কবে করে সারবেন? সেই লেখার জন্য বসে আছি। তাছাড়া SpaceX তো ক'দিন পরে পয়সা নিয়ে অরবিটে যাত্রী পাঠাবে, শুনেছেন তো?
শুনেছি, কিন্তু পয়সার পরিমাণ অনেক বেশী
facebook
অসাধারন অভিজ্ঞতা।আর কত অভিজ্ঞতা জমা আছে বলেনতো?তাড়াতাড়ি লিখে ফেলেন।
উৎসাহের জন্য ধন্যবাদ, আছে কিছু টুকটাক। লিখব আশা করি
facebook
অসাধারন লাগলো, আপনাকে অভিনন্দন। আর কিছুই লেখার ভাষা খুঁজে পাচ্ছি না।
শুভেচ্ছা-
facebook
দারুণ, দারুণ!
facebook
উইশ লিস্টে রাখলাম।
...........................
Every Picture Tells a Story
অবশ্যই!
facebook
আপনি তো দেখি রোদ, গরম, ঝড়, বৃষ্টি, শীত, বরফ কোন কিছুই মানেন না! কিন্তু অভিজ্ঞতাটা নিশ্চয় লাইফ টাইম ছিল।আসাধারণ!
অনন্য অভিজ্ঞতা কোন সন্দেহ নাই।
facebook
যেই লোকটা হুইল চেয়ারে করে এসেছে - তাকে
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
অসাধারণ একজন মানুষ সে।
facebook
facebook
মাইনাস বিশ ডিগ্রিতে আধাঘন্টা হাঁটাহাঁটি করে আধমরা হইছিলাম প্রায়। আপ্নারে কুর্নিশ
আরে ভাইডি, ফিনল্যান্ডের শীতে বিশ- তিরিশে হাঁটাহাঁটি করতেই হয়!
facebook
অণু ভাই, অসাধারণ একটা পোষ্ট। আমি পোষ্ট দেখে বাকরুদ্ধ
ধন্যবাদ, এখন মুখ খুলেন, কিছু বলেন-
facebook
খুব ভাল লাগল।
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
।ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট।
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।
দাঁড়ান ভাই, বেস ক্যাম্প নিয়ে কোন পোস্ট দিলে তাতে আর্কটিক মহাসাগরের দূষণ নিয়ে লেখা থাকবে।
facebook
দারুণ লাগলো। আপনার জবাব নাই!!
বলছেন কি লাজবাব!
facebook
অসম্ভব ভাল লাগলো।
facebook
ম্যারাথনে অংশ নেয়া প্রত্যেককে আমার শ্রদ্ধা।
বিশেষ করে "উইলিয়াম ট্যান", "ফ্রানসেসকো গ্যালাঞ্জিনো", "রিচার্ড ডোনোভ্যান", "ইয়ুরগেন" এর প্রতি ^:)^ ^:)^
__________
সুপ্রিয় দেব শান্ত
পৌঁছে গেল !
facebook
অসাধারণ অনু দা সেই সাথে অভিনন্দন। ছবি, বর্ণনা, অভিজ্ঞতা সেইরকম হইছে
কাজু বাদাম কোথায়!
facebook
দেশে কবে আসবেন? বাদাম আপনার জন্যে রেখে দেয়া হবে। বাদাম খাওয়ার দাওয়াত থাকলো ।
আপনি আইভরি কোস্টে না !
facebook
হুম এই মুহূর্তে আইভরি কোস্টে । সামনের মাসে দেশে যাবো ।
ফিরবেন কবে জানিয়েন, ঐদিকে আসার ইচ্ছে আছে।
facebook
অসাধারণ! মুগ্ধতা জানিয়ে গেলাম।
_________________
[খোমাখাতা]
আপনিও রেডি হন, ইয়াং ম্যান, সবার আগে শেষ করবেন।
facebook
আমার ছবিকে এডিট করে আপনি আপনার নাক-মুখ বসিয়ে দিয়েছেন। কাজটা কি ঠিক হলো?
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ
বিলকুল ঠিক হয় নাই
facebook
আপনি অসাধারণ, লিংকটা দেখে গর্ববোধ হল, আপনাদের মত মানুষদের জন্য।
facebook
ধুর মিয়া, আপনার কোন পোস্টে কমেন্টই করা উচিত না; যতবারই কমেন্ট করতে চাই ততবারই নিজের সৃজনশীলতার উপর ব্যাপক সন্দেহ সৃষ্টি হয়। একই কথা আর কত বলা যায় ঘুরেফিরে
হিল্লোল
আরে ব্যাপার না, নিজেরাই তো !
facebook
উত্তর মেরুর ম্যারাথন নিয়ে প্রথম পড়েছিলাম ইনাম স্যারের একটি লেখা, আপনার আগেরটাও পড়েছি...
উত্তর মেরুতে দেশের পতাকা উড়িয়েছেন- অভিনন্দন আপনাদের দুজনকেই- হোক ৫বছর পর...
facebook
প্র্যাকটিস ছাড়া ৮-১০ মাইল দউরান/হাঁটা কিন্তু যা তা ব্যাপার না। আমি দউরাই তো বুঝি। ঘুরেন ঘুরেন আর কি করবেন, জ্বালা বারান আর কি
কি আর করতে পারি!
facebook
আমার একটি কবিতার লাইন 'মেরু চুড়ায় লিখব আমি আমার দেশের নাম/ বুকের মাঝে সোনার বাংলা ম্যাপেল পাতায় দেবো সালাম', ডায়াস্পোরা প্রযন্মের ছোট্ট শিশুদের উইশ লিস্টের কথা, সেই স্বপ্নছোঁয়া দুর্গম মেরুপ্রান্তর আপনি সবুজ লাল পতাকা উড়িয়েছেন!!!
অনেক অনেক অভিনন্দন!
আস্মাখান, অটোয়া
মেরু চুড়ায় লিখব আমি আমার দেশের নাম
বুকের মাঝে সোনার বাংলা ম্যাপেল পাতায় দেবো সালাম',
facebook
সাবাস বাঙালি! বাঙালি হিসাবে আমিও গর্বিত।
আমিও
facebook
কিছুই বলার নেই দাদা।
তোমারে সেলাম।
স্যালুট
facebook
অসাধারন।
আশাকরি জীবনভর চালু থাকবে এই ঘোরাঘুরি।
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
আশা করি, আশা করতে দোষ কি !
facebook
দারুণ!
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
facebook
অণু,
আপনাকে দেখেই এই গরিব এখনো বিশ্বভ্রমণের স্বপ্ন দেখে।
এই নিরন্তর প্রেরণা দিয়ে যাওয়া চলতে থাকুক।
নির্ঝরা শ্রাবণ
চলুক ভ্রমণ! চলুন স্বপ্নবাজি! গরীব তো আমরা সবাই=ই, কিন্তু তাতে কি !
facebook
কিছু বলার ভাষা নাই...
জমে গেলেন নাকি ঠাণ্ডায়
facebook
লেখা আর অভিজ্ঞতা সম্পর্কে কিছু আর বলার নেই।
[অনুদা, দেশে এসে একটু যোগাযোগ করো। পদধূলি নিতে চাই আর সাথে একটা অন্তত এডভেঞ্চার।]
----------------------------------------------------------------------------------------------
"একদিন ভোর হবেই"
হয়ে যাবে!
facebook
----------------------------------------------------------------------------------------------
"একদিন ভোর হবেই"
পদধুলি নেই, আছে শুধু কাদা! বলি মতলব কি, মরে গেলে মাজার হবে নাকি !
facebook
একখান লালসালু লাগাইলেই তো হইলো !! হে হে !! ধুলা নাই কাদা আছে, তাতেও চলে। খালি আইসা আওয়াজ দিয়েন। নাইলে ০০৭ রে তলব করমু কইয়া রাখলাম।
----------------------------------------------------------------------------------------------
"একদিন ভোর হবেই"
জানুয়ারি, আশা করছি। এর মধ্যে নতুন যুদ্ধ শুরু না হলে
facebook
যুদ্ধ লাগলে আওয়াজ দিবেন খালি, ধোলাইখাল থিকা মিসাইল মারুম, নো টেনসন !!
----------------------------------------------------------------------------------------------
"একদিন ভোর হবেই"
facebook
সত্যি রে ভাই, আপনার এইসব লেখা দেখলে আসলে গর্ব হয়। পৃথিবীর আনাচেকানাচে আপনাদের মতো কয়েকজনের হাত ধরে বাংলাদেশের নাম পৌঁছে যাচ্ছে- এটা ভেবেই খুব ভাল্লাগে
আপনার এইসব অদ্ভূতুড়ে খেলাধূলার খবর জানাতে ভুলবেন না যেন।
ফিনল্যান্ডে কিছু বেশ কিছু অদ্ভুতুড়ে খেলা আছে যেমন পুরনো মোবাইল ছুড়ে মারা, নিজের স্ত্রীকে কাঁধে নিয়ে দৌড় দেওয়া, কাঁদার মাঝে ফুটবল খেলা- অনেক অনেক ধরনের।
facebook
নিজের স্ত্রীকে কাঁধে নিয়ে যেই দৌড়টা হয় সেখানে কি নানা ধরনের বাধা থাকে? এই যেমন কাদা রাস্তা কিংবা গাছের গুড়ি এইসব !!
----------------------------------------------------------------------------------------------
"একদিন ভোর হবেই"
আগে ফিনরাই চ্যাম্পিয়ন ছিল এখন এস্তোনিয়ান এক জুটি। সাধারণত স্বামী খুব বিশালদেহী হয়, আর স্ত্রী ছোটখাট। এমনিই দৌড়, সমতলে---
facebook
যাক ভালোই!! টিভিতে দেখেছিলাম কয়েকবার, একবার মনে হয় দেখলাম কাদায় দৌড়াচ্ছে, হয়তো অন্য কোনো প্রতিযোগিতা হবে।
----------------------------------------------------------------------------------------------
"একদিন ভোর হবেই"
সোয়াম্প ফুটবল হতে পারে!
facebook
এত হাসির কি আছে!
facebook
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
ক্যানরে কাকা, হঠাৎ এত আবেগ যে
সোমবারে হিমুর সাথে দেখা হবে, পারলে ফোন দিমুনে, ভালো থাকিস।
facebook
এ কি সত্য সকলি সত্য?
সকলি গরল, সকলি সত্য !
facebook
ধুর কিছু হইল! এইডা কোন কথা হইল?
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
কেন রে ভাই!
facebook
ঘনাদাটেনিদা সব মিথ্যে! অণুদাই একমাত্র সত্য।
______________________________________
যুদ্ধ শেষ হয়নি, যুদ্ধ শেষ হয় না
ভাগেন দেখি! আমিও ভাগি।
facebook
আপনি খুবই খারাপ একজন মানুষ। নিজের প্রতি ভক্তি শ্রদ্ধা সব নষ্ট করে দিচ্ছেন আপনি।
আপনিও ফাজিল শুধু মস্করা করেন।
facebook
দারুণ ! দারুণ !
facebook
এইবার হিংসা করে ও লাভ নাই, আর যাই পারি না কেন, নেই জায়গায় যেতে পারবোনা ।
কে বলেছে!
facebook
দারুন অভিজ্ঞতা। লেখা দারুন ঝরঝরে, এক নিঃশ্বাসে পড়ে গেলাম। ঘোরাঘুরি জারি থাকুক।
ধন্যবাদ,
facebook
ভাইরে ভাই! আপনি পারেনও। কমেন্ট করার ভাষা হারিয়ে ফেলেছি। কিন্তু অভিনন্দন জানাতে ভুল করলাম না। আরও এগিয়ে যান আপনি
শুভেচ্ছা।
facebook
বাপ্রে এই সেই উত্তরমেরু? ভয়ংকর শুভ্র সুন্দর। মরণশীত বোঝাই যাচ্ছে।
আপনার বাদ আছে কোনটা? দক্ষিণ মেরু? নাকি তাও শেষ করে এসেছেন?
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.--.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.
সকল লোকের মাঝে বসে, আমার নিজের মুদ্রাদোষে
আমি একা হতেছি আলাদা? আমার চোখেই শুধু ধাঁধা?
দক্ষিণ মেরু বাকী আছে ষোল / আঠার কোটি লোকের! যেতেই হবে।
facebook
দুরন্ত!!!
ডাকঘর | ছবিঘর
facebook
বরফ খাইতে কেমন ভাই? এত্তো বিশাল ফ্রিজে কেমন লাগলো?
দারুন অভিজ্ঞতা!! শেয়ার করার জন্যে অনেক ধন্যবাদ। আপনার পোষ্ট করা ছবি দিলে ভালো লাগে। নেট ঘেটে হয়তো কিছু ছবি পাওয়া যায়.. কিন্তু মাঝে মাঝে সন্দেহ লাগে যে রিয়েল নাকি ফটোশপ। আপনার দেয়া ছবি মানেই তো একদম সত্যিকারের অভিজ্ঞতার চিত্র।
ভালো থাকবেন।
__________________________
বুক পকেটে খুচরো পয়সার মতো কিছু গোলাপের পাঁপড়ি;
ধন্যবাদ, বরফ গলিয়ে জল করে সারাদিন পান করতে হয়েছে, একই স্বাদ!
অনেক অবশ্য বোতলে করে নিয়ে গিয়েছিল!
facebook
আমি শিওর তুমি এলিয়েন
_______________
আমার নামের মধ্যে ১৩
আমি শিওর না, আপনি এত শিওর দেখে সন্দেহ লাগছে !
facebook
সন্দেহোটা কোন্দিকে একটু কিলিয়ার করতো বাপু
_______________
আমার নামের মধ্যে ১৩
বাড়ী কই আপনার। কোন গ্রহে!
facebook
পোস্টটা পড়লাম। ভাল লাগলো। কিন্তু এ্যমনিইতে তো বরফের মধ্যে ম্যারাথন। তার সাথে আবার ক্যামেরাবাজি। ক্যামনে সম্ভব বুঝতাছিনা।
আস্তে আস্তে দৌড়ালে
facebook
জীবন্ডা ফুরাইল প্রায়, কিছুই দেখলাম না!!
ব্লগবাড়ি । ফেসবুক
Sroddayo Anu vai, protomay boli ami ek mofosole thaki tai amar mostisko o mofosoler motoi chuto r gayen o khuve kom, Tai voye voye liktesi vai apner lekha ebong chobi deke deke apna k dek te kub echha hoy. Apna re deka mane onek gulu desh ebong porbat deka.
Somoy pele ekbar ki asben amader sylhet- habiganj e ?
salam anu bai
নতুন মন্তব্য করুন