কাঠমান্ডু আমার প্রাণের শহর, ভাল লাগার শহর, ভালবাসার শহর। প্রতিদিনই কাঠমান্ডুকে মনে পড়ে- থামেলের কোলাহলমুখর সন্ধ্যা, সকালের বাজার, দোকানীদের লম্বা লম্বা ঝাড়ু দিয়ে রাস্তা পরিষ্কার করা, পূজার ঘণ্টাধ্বনি, তরকারীর সুঘ্রাণ, পাটানের ইতিহাসময় নির্জনতা, মন্দিরের বানর, রঙিন মুখোশের মেলা, বাসন্তিপুরের সোনালি তরল, রসনা তৃপ্তকারি মোমো, সাপুড়ের বীণ, জটা ধারী সাধু, রাস্তার ভিড়, দোকানীদের আতিথেয়তা- কিছু না কিছু ভেসে ওঠেই মনের পর্দায়।
প্রথমবার কাঠমান্ডু দেখার মন অবসন্ন করা আবেশ এখনো মিলিয়ে যায় নি আবেগের প্রান্তসীমা থেকে, সে কি উত্তেজনা, প্রথমবারের মত হিমালয় দর্শনে যাচ্ছি, গিরিরাজের পাদদেশে আজীবন অতিবাহিত করলেও নমশূদ্র আমার তার শ্বেত শুভ্র শরীর চর্মচক্ষে দেখার দুর্লভ সৌভাগ্য হয় নি, তাই চলেছি অন্নপূর্ণা আর ধবলগিরির মাঝে বিশ্বের গভীরতম যে উপত্যকা অবস্থিত সেই কালিগণ্ডকী উপত্যকায় চরণ ছোঁয়াতে। বিমান ভর্তি দেখি বাংলার দামালে ছেলেতে, তাদের বাকবিতন্ডা আর চেঁচামেচিতে বোঝা হল সবাই যাচ্ছে কাঠমান্ডুর ক্যাসিনো উপভোগ করতে, সেই সাথে অন্যকিছুও! বাহ, বেশ উন্নতিতো! ঘরকুনো বলে বাঙ্গালীর যে দুর্নাম যে দূর করতে যারপরনাই একতা বদ্ধ ক্যাসিনোবাজরা। জানা গেল, তারা প্রায়ই আসেন নেপালে এই টানে, এবং উইকএন্ডের বিমান নাকি তাই থাকে হাউসফুল!
আর বেড়াতে আসা অতিথিদের জন্য নেপাল খুবই নিরাপদ একটা দেশ, যেখানে প্রায়ই মিছিল- হট্টগোল লেগে থাকলেও তারা পর্যটকদের গায়ে সাধারণত টোকাটিও লাগতে দেয় না। সেই সাথে তারা বাংলাদেশে মানুষদের খুবই পছন্দ করে, কোন দোকানে গেলে প্রথমেই বলে দেবেন আপনি বাংলামুলুকের, দেখবেন কেমন খাতির পান!
তখন নেপালে রাজতন্ত্র চলছে, রাজা বীরেন্দ্র তার সমস্ত পরিবারসহ নিহত হওয়ায় গদিতে বসেছে তারই ভাই! এখন অবশ্য রাজার পাট উঠে গেছে ক্ষুদে দেশটি থেকে, গণতন্ত্র এসেছে, যদিও শাসকদের গায়ে সমাজতন্ত্রের তকমা। বিমান বেশ অস্থির ভাবেই ছুয়েছিল নেপালের সবচেয়ে বড় উপত্যকা কাঠমান্ডু উপত্যকা, পাইলটকে শাপশাপান্ত করলেও নিরাপদ ল্যান্ডিঙের জন্য সে যাত্রা ক্ষমা করে সোজা ট্যাক্সি চেপে শহরের দিকে। মাঝে অবশ্য ইমিগ্রেসন পেরোতে হয়েছিল, বাংলাদেশীদের জন্য ভারী সুব্যবস্থা- বছরে একবার বিনা পয়সায় এক মাসের পোর্ট এন্ট্রি ভিসা, আর একই বছরে আবার নেপাল গেলে সম্ভবত ৫০ ডলার দিতে হয় ১ মাসের ভিসার জন্য।
প্রথমবারে থাকা হয়েছিল কাঠমান্ডুর থামেলে, যেখানে সিংহভাগ পর্যটকেরাই অবস্থান করে, এই সেই থামেল যার সম্পর্কে বিশ্বের সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ পর্বতারোহী রেইনহোল্ড মেসনার বলেছিলেন- বিশ্বের সবচেয়ে বর্ণীল স্থান। সরু সরু গলি, প্রতি গলিতেই জাত-বেজাতের পণ্যসম্ভার, কি চাই আপনার? ভয়ঙ্করদর্শন তিব্বতি মুখোশ থেকে শুরু করে হাতির দাঁতের তৈরি জপযন্ত্র, খাবারের মশলা, অপার্থিব সুর ধ্বনি সৃষ্টিতে সক্ষম ধাতব পাত্র ( Singing Bowl), হিমালয়ের নানা দুর্গম অঞ্চলের নিয়ে যাবার জন্য ট্যুর কোম্পানির অফিস, টুপির আখড়া, টিনটিনের গেঞ্জি, বিশাল ভোজালি জাতীয় ছুরি নেপালি কুকরি, চমরী গাই ইয়াকের চামড়া এবং পশমের উল, গুপ্তি লাঠি, পটকর্ম বা থাংকা, বলা যায় না জ্যান্ত বা মৃত ইয়েতি বাদে হয়ত সবই মিলে সেখানে। হোটেলের নিচ থেকে শুরু হয় এই রঙবেরঙের আসর, চলে দিনমান, প্রতি রাস্তায়, প্রতিটি গলিতে। বারবার যাবার সুবাদে চিরচেনা হয়ে গেছে কিন্তু থামেলের আবেদন আমার কাছে অটুট সবসময়ের জন্য।
কাঠমান্ডু যাবার আগে আগে বা যেয়েই অবশ্যই দুটি বই উল্টেপাল্টে পড়া হয়- তিব্বতে টিনটিন এবং ফেলুদার যত কাণ্ড কাঠমান্ডুতে, সত্যি কথা বলতে সত্যজিৎ রায়ের সেই অবিস্মরণীয় কাহিনী পড়েই প্রথম কাঠমান্ডুর হাল হকিকত, তিব্বতিদের জপযন্ত্র, মোমো, নেপালি কুকরি সহ আরো অনেক জিনিস নিয়ে প্রথমবারের মত জানতে পারি, এখনো প্রাচীন নগরীতে গেলে সবার আগে কানে বেজে ওঠে সেই বইয়ের সংলাপ - একই শহরে স্বয়ম্ভুনাথের মত বৌদ্ধস্তুপ আর পশুপতিনাথের মতো হিন্দু মন্দির- এ এক কাঠমান্ডুতেই সম্ভব!
কাঠমান্ডুর যে জিনিসটি আমাকে সবচেয়ে বেশী আকৃষ্ট করে তা এর রঙ এবং ইতিহাস, মনে হয় এর প্রতি মোড়ে মোড়ে অজানা কিছু আবিস্কারের সম্ভাবনা এখনো রয়ে গেছে, নিচে কাঁচা বাজারের দোকান সাজিয়ে বসেছে দোকানীরা, কিন্তু কাঠের তৈরি অপূর্ব দালানটি হয়ত হাজার বছরের পুরাতন! ২০০০ বছরের প্রাচীন উন্নত সভ্যতার হদিস মিলেছে এই উপত্যকা নগরীতে।
কত কাহিনী,কত ফেলে আসা দীর্ঘশ্বাস এর অন্তরালে। হয়ত একেবারেই অখ্যাত এক ক্ষুদের মন্দিরের পাশ দিয়ে ফিরছি, খোঁজ পেয়ে গেলাম কোন অপূর্ব শিল্পকলার!
সেই সাথে বিখ্যাত স্তুপা এবং স্থাপত্যগুলোর কথা আসেই অবধারিত ভাবে, সেগুলো মানব সাগর তীরের এক মহামিলনমেলা, হাজার হাজার পুণ্যাত্মারা একজোট হয়ে পূজা দিচ্ছে, কোন কোন মন্দিরের বানরের পাল, তারা চুপটি মেরে বুদ্ধের মাথায় জাকিয়ে বসে আছে।
বিশেষ করে স্বয়ম্ভুনাথ বা মাংকি টেম্পলের বিখ্যাত দার্শনিক বানর, অন্যান্য শাখামৃগদের খুনসুটি, কুয়াশার ঘোমটা ছিড়ে বেড়িয়ে আসা কাঠমান্ডু
শহরের রূপ ভোলার নয়।
কোথাও চলছে কবুতরদের গম খাওয়ানো,
আবার চিত্রশিল্পীর ক্ষুধা নিবারণের একমাত্র উপায় ক্যানভাসের ওপর তুলির পরশ বোলানো কিন্তু চলছেই সকাল থেকে।
সেই সাথে চলে দেবতার জন্ম,
অথচ দেবতার ভিড়ে মানুষের শ্বাস ফেলায় দায় হয়ে যাচ্ছে সেখানে ইদানীং, তবে হ্যাঁ, দেবতারা বিকোন ভাল, মানে পয়সা নিয়ে আসেন, তাই তাদের উপদ্রব মেনেই নিয়েছে স্থানীয় বেচারারা।
এর ফাঁকেই চলে জীবন সংগ্রাম, শিক্ষা, ক্রীড়া-
কত স্মৃতি প্রিয় শহরকে ঘিরে-
নাগার্জুনের বনে পাখি দেখার সময় মাটি ধ্বসে কয়েকবার ডিগবাজি খেয়ে বিছুটির ঝোপে পড়েছিলাম ইনাম ভাই সহ।
মনে পড়ে চৌ য়ু পর্বতে অভিযানের আগে শেরপা রীতি অনুযায়ী এক লামার সাথে দেখা করতে যেতে হয়েছিল, সে নাকি আমাদের আশীর্বাদ করে মন্ত্র পড়ে আবহাওয়া ভাল করে দেবে! বুজরুকের দল বিশ্বের সবখানেই আছে, কিন্তু একজন সত্যিকারের লামাকে তার গুম্ফাতে দেখাও খুব একটা কম রোমাঞ্চকর কিছু না নিশ্চয়ই! তাই দলের গাইড পেমবা চিরিং শেরপার সাথে লামার সন্ধানে যাত্রা শুরু হল, সাথী হিসেবে আছেন পর্বতারোহী এম এ মুহিত এবং পুরনো বন্ধু জুয়েল মির্জা, যাকে ইদানীং বলা হচ্ছে জো! প্রথমেই লামাদের বিদ্যালয় পের হলাম, গেরুয়া রঙের কাপড় সবখানেই, বেশ আলাদা একটা আমেজ,
কিন্তু পরে দেখি কিসের গুম্ফা, কিসের পূজা, সব ফাঁকি! লামা ব্যাটা পাকা দালানে থাকে, তাতে টেলিভিশন- ফ্রিজ- টেলিফোন সবই বর্তমান, এমনকি এক মহিলার দেখা পর্যন্ত মিলল যিনি আমাদের লামার পক্ষ থেকে মন্ত্রপূত কবচ এবং চাউল উপহার দিলে, মিংপা শেরপা অবশ্য ঠারে ঠারে জানাল ইনিই লামার সাধনসঙ্গিনী! লামা ব্যাটাকে দেখেই বিজ্ঞানী সফদর আলীর মহা মহা আবিস্কারের পীরবাবার কথা মনে পড়ল যথার্থ কারণে, তার সামনের টেবিলে নানা রঙের খাম তাতে দর্শনী পোরা। কুজনেরা বলে, খামে নেপালি রুপির পরিবর্তে ইউরো-ডলার দিলে লামা বেশীক্ষণ প্রার্থনা করে! জো অবশ্য বেশ ভক্তি ভরেই লামাকে প্রণাম করল একটা ভাল ছবির আশায়
,সেও গদগদ করে বলল- Young Bangladeshi people, No Bad weather, No Avalanche! কিন্তু সেবার কাঠমান্ডু ফিরে ভেবেছিলাম লামাকে দস্তুরমত ঝাড়ি দিয়ে টাকা ফেরত নিয়ে আসি- ইতিহাসের অন্যতম খারাপ আবহাওয়া এবং তুষারপাত হয়েছিল সেবারই! হায়রে প্রার্থনার দৌড়!
আরেকবার বৈকালিক পদচারণার সময় আমাকে আর মুহিত ভাইকে দেখি অচেনা এক লোক হাতছানি দিয়ে বন্ধুত্বপূর্ণ হাসি দিয়ে ডাকছে, কি ব্যাপার? কাছে যেয়ে চিনলাম- যে হোটেলে উঠেছি, উনি সেখানকারই বেয়ারা অথবা দারোয়ান, মুখ চিনে রেখেছে। কুশলাদি বিনিময়ের পরপরই সে সরাসরি জিজ্ঞাসা করল- বাপুজি, শাদী-বাদী হুয়া? শুনেই অভ্যাসমত গলা ছেড়ে হেসে উঠলাম বটে কিন্তু মুহিত ভাই বিরক্ত মুখে দূর দূর করে সেই লোককে বিদায় করে তার এই প্রশ্নের কারণ জানালেন- নারীমাংসের কারবারে সে জড়িত, খদ্দের খুঁজে ফিরছে নেমে আসা রাতের মহানগরীতে।
কিছু কিনতে যেয়ে দরাদরিতে বড়ই অসহায় বোধ করি, না করে উপায় নেই যখন দেখি ৪০০ রুপী দাম চাওয়া নেপাল টুপি তারা হাসি মুখে বিক্রি করছে ২০ রুপীতে! কিন্তু বইয়ের দামের ক্ষেত্রে এমন কোন ছাড় নেই, যেহেতু পর্যটকের ঢল লেগেই আছে সারা বছর, তাই চাহিদার কমতি নেই কোন বইয়েরই, খুব প্রশংসা শুনে একবার গেছিলাম স্থানীয় সবচেয়ে বড় বইয়ের দোকান পিলগ্রিমে, বিশাল তেতলা ভবন, বইয়ে ঠাসা, কম্পিউটারে রেকর্ড রাখা হয় কোন বই কোন তাকে আছে, সেই মোতাবেক ক্রেতাদের সাহায্য করা হয়। কিন্তু মনে হয়েছিল বইয়ের দাম অত্যন্ত বেশী, আর সেই সাথে সাথে প্রিয় তিন কবি হুইটম্যান, নেরুদা আর ফ্রস্টের বই না পেয়ে বেশ খানিকটা বিরক্তি নিয়েই কেটে পড়েছিলাম, পুরনো বইয়ের দোকানই ভাল!
নেপালের খাবার নিঃসন্দেহে অন্যতম সেরা রসনা তৃপ্তকারী হবার সফল দাবীদার, ময়দার ডাম্পলিং জাতীয় মোমো যেমন কয়েক ধরনের সসে মাখিয়ে তরিবৎ করে খাওয়া হয়, তেমনই আবার নানা ধরনের কড়া মশলা দেওয়া খাবার যা কিনা পঞ্চেন্দ্রিয়েই তৃপ্তি আনে।
তেমনই আছে বারোভাজা জাতীয় পেটের তেরোটা বাজানো জিভে জল আনা খাবারও।
এমন অজস্র বিষয় এবং স্থান নিয়ে আলাদা আলাদা পোস্ট দেওয়া যায়, যেমন কি করে একটি কাঠের ড্রাগন আমাকে প্রায় গিলে ফেলেছিল-
দর্শনী না দিয়েই এক সাধুর ছবি তোলায় সে সোজা কটমট করে তাকিয়ে প্রায় অভিশাপ দিয়েই ফেলেছিল, কি করে সেই ভয়াবহতা থেকে রক্ষা পেলাম।
বিশেষ করে প্রাচীন নগরী পাটানের গল্প, শরীরে শ্যাওলা জমা শ্বেত পাথরের সিংহ মূর্তির জীবনী। শুনতে চান? তাহলে সাথে থাকতে হবে বেশ কিছু দিন----
আবার যাব কাঠমান্ডুতে, বন্ধু পেমবা দরজি শেরপা ছুটে আসবে তার মোটর সাইকেল নিয়ে, জাপানিজ বন্ধু মায়ার সাথে সন্ধ্যার আড্ডা হবে নেপালিজ বন্ধু কল্পনার মনিহারী দোকানে, তুর্কি রেস্তোরাঁ আনাতোলিয়ায় যাওয়া হবে তন্দুরি খেতে, হনুমান দরবার স্কয়ারে যেয়ে বরাবরের মতই হতবাক হয়ে দাড়িয়ে থাকব, ভাবব- ভাগ্যিস এসেছিলাম কাঠমান্ডুতে, যার সাথে তুলনা করার মত শহর সারাবিশ্বে একটিই- স্বয়ং কাঠমান্ডু!
( এই লেখাটি মেঘার জন্য। ভালো থেকো মেঘা, সুস্থ থেকো, সুখে থেকো- প্রতিদিন, প্রতিক্ষণ।)
মন্তব্য
আমার অসম্ভব ভালো বন্ধু আছে নেপালের। ওর সঙ্গে গিয়ে একবছর থাকার পরিকল্পনা করছি। ওর বাড়ি অবশ্য পোখারায়! সেইটা একটা স্বর্গ!
দারুণ লেখা মেঘা কে?
______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন
একটি বিশেষ ঘোষণা, একটি বিশেষ ঘোষণা, এই প্রথম অনার্য বান্ধবী ছাড়া কথা বলেছে, লাইনে আসুন, দ্বীনের পথে আসুন!
হৈ মিয়াঁ আপনি হইলেন স্বঘোষিত মডু, আপনি যদি হাচল মেঘাকে না চিনেন, তাহলে সে হাচল হইল কেমনে
facebook
পোখারায় গেছিলাম বার দুয়েক, আসলেই দারুণ জায়গা, সুযোগ মিস কইরেন না
facebook
বান্ধবীদের নিয়ে কথা বলার কী আছে! বার্কিং বয় সেলডম...
আমি ভাবছিলাম কোন নেপালী মেঘা'র কথা বলছেন! ফোন নাম্বারটা চাইব ভাবছিলাম
যাওয়া/থাকা/ঘোরার সুযোগ আসলে অফুরন্ত। সময় ব্যাটেবলে হতে হবে।
______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন
হ, আমি এখানে নম্বর দি, আর নেট- মজনুরা লাফায়ে পড়ুক
facebook
আমি মেঘা
--------------------------------------------------------
আমি আকাশ থেকে টুপটাপ ঝরে পরা
আলোর আধুলি কুড়াচ্ছি,
নুড়ি-পাথরের স্বপ্নে বিভোর নদীতে
পা-ডোবানো কিশোরের বিকেলকে সাক্ষী রেখে
একগুচ্ছ লাল কলাবতী ফুল নিয়ে দৌড়ে যাচ্ছি
চমৎকার লাগল ভায়া। বেশ কিছুভাল ছবি আছে। নেপালের মানুষজন বেশ বন্ধুবৎসল, স্থানীয় ভাষায় বন্ধুকে মনে হয় "সাথী" বলে (উচ্চারণটা অনেকটা sathi শোনায়)।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
আপনার রকি মাউন্টেনের আশায় থাকতে থাকতে মনে হচ্ছে নিজেই চলে যাব সামনে বছর।
না না, এই পোস্টে ২ টা বাদে কোন ভাল ছবি নাই, আলোকচিত্র ট্যাগ করা ঠিক হয় নি, কিন্তু ভাবলাম এত ঝামেলা করে এত ছবি দিলাম, দিই ট্যাগ করে! এমনিতেই আশালতা দিদিভাই বলেছেন- উনি মূলত ছবিই দেখবেন!
নেপালীদের সাথে আমার অভিজ্ঞতা সবসময়ই খুব ভাল।
facebook
দারুণ
facebook
দারুন।
[আমার চারপাশ]-[ফেবু]-[টিনটিন]
ধন্যবাদ।
facebook
আহা মোমো!! আহা দরবার হল!! আহা কাঠমন্ডু!! বার বার যাওয়া যায় এখানে।
আহা
facebook
ছবিগুলো অসাধারণ , ছবিতে ছবিতেই মানসভ্রমণ হয়ে গেল এবং তার সাথে নেপাল এ ঘুরতে যাওয়ার একটা তীব্র আকর্ষণ তৈরি হয়ে গেল , কবে যেতে পারব জানিনা তবে যাওয়ার আগে উলটেপালটে দেখার ভ্রমণকাহিনীর তালিকায় টিনটিন আর ফেলুদার সাথে তারেক অণু নামটাও যুক্ত হয়ে গেলো ।
কৌস্তভ সমাদ্দার
ধন্যবাদ। অবশ্যই যাবেন, কয়েকটা দরকারি তথ্য জেনে নিয়ে পারলে একা একাই চলে যাবেন-
facebook
ইবনে বতুতা আপনার দাদা ছিলেন। উনার ক্যামেরা ছিল না আর ছিল না সচল। আপনার দু’টোই আছে। মিল আছে, আপনার কোন গার্লফেন্ড নাই, বতুতারও ছিল না বোধহয়।
হৈ ভাই, গার্লফেন্ড আমি আমাত্তে বেশী বুঝেন ঐ বতুতা ব্যাটা কয় বিয়া করছিল জানেন?
facebook
কাঠমান্ডু সুন্দর জায়গা, কিন্তু পোখরা আর নাগরকোটের তুলনায় কিসুই না! এই দুই জায়গায় কথা আটকায় গেসিল এতো সুন্দর। নাগরকোট যাওয়ার পথে থেমে এক ঝুপড়ি রেস্টুরেন্টে খাইসিলাম আহা আবার যদি সেই খানা পাইতাম
..................................................................
#Banshibir.
নাহ, আপনি ইদানীং খানা- খাদ্য নিয়ে খুব জ্বালাচ্ছেন
facebook
ক্ষেপায়েননা কইলাম, ভারতে পর্তুগীজ খাবারের আগমন নিয়ে একটা পোস্ট দিতে দিতেও দেইনাই। খুঁচাইলে ঐটা পঞ্চাশ পর্বের সিরিজ দিমু কৈলাম
..................................................................
#Banshibir.
facebook
নাহ্ কাঠমান্ডু না গিয়ে দেখছি আর কোন উপায় নাই!
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
উপায় নেই-
facebook
কাঠের ড্রাগনটা কোনো কাজের না! খুব সুন্দর পোস্ট।
আসল ড্রাগন দিলে তো সবার আগে পালাতেন- আচ্ছা আপনার জন্য একটা ছবি দিয়েছিলাম উত্তরের গ্রীষ্ম পোস্টে-
facebook
দু:ক্ষিত, আগে ওই পোস্টে মন্তব্য করা হয়নি। এখন করলাম।
আগে জানতাম এই শহরের নাম কাঠমুন্ডু। ভাবতাম বোধহয় সেখানে মানুষের মুন্ডু কাঠ দিয়ে তৈরি। পরে সেই শহর থেকে ঘুরে আসা লোকজন দেখি উচ্চারণ করত কাটমুন্ডু.... তখন ভাবতাম বোধহয় সেখানে গেলে মুন্ডু কেটে ফেলা হয়.... এখন শুনি দুইটার কোনোটাই না... কাঠমান্ডু....
০২
ছবি ভ্রমণ বরাবরের মতোই হিংসনীয়
এহহে লীলেন দা, এই নিয়ে তথ্যতা গুজে দিব দিন করেও বাদ পড়ে গেছে,
এক জায়গায় পড়েছিলাম সেখানে প্রাচীন কালে কাঠের নির্মিত একটা পূজা মণ্ডপ ছিল, যাকে লোকেরা বলত মান্ডুপ। এখান থেকেই --- কাঠামান্ডু।
facebook
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
facebook
facebook
থামেল এর 'রাম ডুডল' নিয়ে আপনি কিছু লিখলেন না?!
কাঠমান্ডুর আরেকটা ব্যাপার আমার কাছে ভাল লেগেছে - একটা চেইন বেকারি আছেনা? নামটা ভুলে গেলাম - যেখানে সব বোবা স্টাফ - অর্ডার নেয়, বিল করে, খাবার সার্ভ করে-----
তবে কাঠমান্ডুর চাইতে পোখারা, গোর্খা আমার ইদানিং বেশি ভাল লাগে - বিশেষত যাত্রাপথ।
আর পোখারার লেকগুলো - আহ! Phewa যদিও জনপ্রিয় কিন্তু বেগ্নাস আমার কাছে অনেক আকর্ষনীয় লেগেছে!
নেপাল নিয়ে আপনার এই সিরিজের পরেরগুলোর অপেক্ষায় থাকলাম ।
আহা, কত কথা মনে করিয়ে দিলেন--- হিমালয় নিয়ে একটা ব্যানার দেন না, ভাই।
facebook
আমার প্রথম ব্যানারটা কিন্তু হিমালয় সংশ্লিষ্ট ছিল মানে ভুটান এ তোলা এক পর্বত (না ঠিক পর্বত না এর উপর এক গাছ) এর ছবি দিয়ে করা হয়েছিল।
ভাল একটা ছবি দিয়েন সাথে আপনার একটু লেখা ব্যানার হয়ে যাবে।
আপনার সাথে কি ফেবুতে যোগাযোগ আছে?
facebook
samintentএটgmail.com এ দেয়া যায়?
পাঠালাম।
facebook
#প্রিয় তারেক অণু ভাই, আপনার পোষ্ট: জাষ্ট অসাধারনস! কোন ছবিতে আপনাকে না দেখলেই খারাপ লাগা শুরু হয়ে যায়, শেষ দিকে এসে আপনাকে দেখে খুব ভাল লাগল।
#ভাল থাকুন সবসময়, এ প্রত্যাশা
______________________________
একটি শালিক উড়ে বেড়ায় বিশাল আকাশ জুড়ে
আজ ফিরতে ব্যাকুল সে শালিকটি
পথ হারানো নীড়ে।
হায় হায় বলেন কি ! তাহলে তো পোস্টের শেষ একটা করে ছবি দিতে হয় !
ভালো থাকুন, আপনিও
facebook
ব্যপক পোষ্ট!
facebook
আপনার এই লেখাটি পড়ে আমার নিজের নেপাল ভ্রমনের কথা মনে পরে গেলো । আমার জীবনের সবচেয়ে মজার ভ্রমন অভিজ্ঞতা এখনও পর্যন্ত ।
লেখা তো বরাবরের মতই অসম্ভব সুন্দর। ভালো থাকুন আর আমাদেরকে এই পৃথিবীর আনাচে কানাচে আরও বেড়ানোর সুযোগ করে দিন ।
সেই সবচেয়ে মজার ভ্রমন অভিজ্ঞতা নিয়ে লিখে ফেলুন,আমাদের জানান
facebook
আপনি কিকরে এতো অল্প কথায় এতো চমৎকারভাবে সব লিখে ফেলছেন বলুন তো?
আমি তো ব্রাজিল নিয়ে লিখতে গিয়ে রীতিমত খাবি খাচ্ছি, সবই মনে হয় লেখা উচিৎ।
আপনার লেখা আর ছবি
----- ঠুটা বাইগা
জাহাজে আছি, অল্প কথায় বলি- যেভাবে লিখতে ভাল লাগে সেভাবেই লিখে যান।
facebook
ও ভাই, আপনি কতো ঘুরেন রে।
ছবি, লেখা, বর্ণনা পড়ে খুবই ভালো লাগছে। অবশ্য নতুন আর কি বলব, প্রতি পোস্টেই লাগে।
ঘুরতে বেরিয়েছি, ফিরে কথা হবে , শুভেচ্ছা
facebook
আহ! আট কুঠুরী নয় দরজা'র দেশ নেপাল! নেপালের প্রকৃতির বর্ণনা সাথে হিমালয়, কাঞ্চজংঘা এগুলো নিয়ে আরো পোষ্ট চাই...
.........
রংতুলি
facebook
কী যে করি, বিয়া করি না ঘোরাঘুরি? একটা করতে গেলে আরেকটার বুকে ছুরি। কনফিউসনে পড়ি, শেষমেশ আগের পজিশনেই ঘুরে ফিরে মরি।
অন্ধকার এসে বিশ্বচরাচর ঢেকে দেওয়ার পরেই
আমি দেখতে পাই একটি দুটি তিনটি তারা জ্বলছে আকাশে।।
বেছে নেন-
facebook
লামার ব্যবসা তো দেখি ভালোই।
আমি তাহলে লামাই হব
হুম, দেখি লামা বেশে একটা ছবি!
facebook
নেপাল যাওয়ার শখ বহুদিনের। পোস্ট দারুণ লেগেছে, সবসময়ের মতই।
বাড়ীর কাছেই তো! পরের বার দেশে গেলে কয়েক দিনের জন্য চলে যাবেন!
facebook
নেপাল ভ্রমণের আগে অবশ্য পঠিতব্য লিস্ট- আরও কিছু লেখা দিন...
লেখাটি কী কয়েকটি ভ্রমণ নিয়ে মাখানো? জুয়েল ভাই- মুহিত ভাই আর ইনাম স্যার...
একটু জগাখিচুড়ি জাতীয় স্মৃতিচারণ।
facebook
খুব ভালো লাগলো।
নেপাল খুব টানে আমায়। প্রচুর বন্ধু ও বন্ধুনি নেপালের,এক বন্ধুনির বোন তো নাকি "কুমারী" হিসাবে নির্বাচিতা হয়ে পূজিতা হতো, সেইভাবে জীবন কাটাতে বাধ্য হয় গোটা শৈশব আর কৈশোরের কিছুকাল। তারপরে বারো বছর বয়স হলে রিলিজড হয় আর স্বাভাবিক পড়াশোনা শুরু করতে পারে। মাঝে মাঝে খুব ইচ্ছে করে কাছ থেকে গিয়ে দেখি ঐ আশ্চর্য দেশ, সুপ্রাচীন কাল থেকে কত না সংস্কৃতির বন্যার পলি পড়েছে সে দেশে।
ভালো থাকবেন, আপনার ভ্রমণের লেখা আর ছবি আমাদের ঘরবন্দী মনকে দেশেবিদেশে ঘুরিয়ে বেড়ায়।
-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
কুমারীদের হনুমান দরবারের একটা জানালা দিয়ে দেখা যায় বিশেষ দিনে, পরে লিখতে হবে তাদের নিয়ে।
facebook
অ দাদা রে!! আমার দুই প্রিয় নগরীর একটা রে নিয়া লিখলেন! আহ! থামেল!!আমি এত অল্প জায়গায় এত জাত বেজাত এর সুন্দরী আর কোথাও দেখিনাই!!! বারবার ছুটে যেতে ইচ্ছে করে!! চিতোয়ান, বাঘ, আর অসাধারন এক প্রাচীন সভ্যতা!!
অনেক অনেক ধন্যবাদ অনু দা!! ভালো থাকবেন!!
চিতোয়ান নিয়ে অনেক আগে একটা লিখেছি কিন্তু, বাঘ দেখিনি যদিও কিন্তু কুমির ছিল! আর গণ্ডার।
facebook
হ দাদা পড়সি অইখান!! তহন কমেন্ট করা হয়্নাই!! আইলসা মানুষ!! আমি আবার বাঘ লয়া গরু খোজার কাম করি তো!! যাইহোক নেপাল আমার অতি অতি প্রিয় একখান জায়গা!! । ভাল থাকিবেন আর লিখিতে থাকিবেন!! জয় হোক অনু' দা!!!
facebook
আচ্ছা, ঠিক করে দিব তথ্যটা, ধন্যবাদ।
"মুসতাং ট্রেইল" করেছি কিন্তু ২০০৭ সালে, দারুণ জায়গা, আবার করতে হবে।
facebook
বাংলাদেশীদের জন্য প্রথম এন্ট্রি ভিসা বিনা পয়সায়, কিন্তু বছরে দ্বিতীয় বার এন্ট্রি ভিসা নিতে চাইলে ২৫ ডলার দিতে হয় *৫০ নয়)। তবে বাংলাদেশ থেকে নিয়ে গেলে ৫০০ টাকা লাগে।
কাঠমান্ডুতে একটা রেষ্ট্রুরেন্ট আছে "বাঞ্ছাঘর" (নেপালী ভাষায় বাঞ্ছাঘর মানে রান্না ঘর) নাম। ঐটা পরের বার মিস কইরেন না। আর কোনদিন "মুসতাং ট্রেইল" এ গেলে আগে থেকে আওয়াজ দিয়েন।
...........................
Every Picture Tells a Story
আচ্ছা, ঠিক করে দিব তথ্যটা, ধন্যবাদ।
"মুসতাং ট্রেইল" করেছি কিন্তু ২০০৭ সালে, দারুণ জায়গা, আবার করতে হবে।
facebook
ভার্সিটিতে আমার প্রথম রুমমেট ছিল নেপালী। ওর মত ভাল মেয়ে আমি খুব কম দেখেছি। অনেকদিন ধরেই দাওয়াদ দিয়ে রেখেছে। আপনার পোস্ট দেখে মনে হচ্ছে এবার ঘুরে আসতেই হয়। লেখা এবং ছবিতে
ইমা
অবশ্যই যেতে হবে--
facebook
ভাল ভাল। আগামীতে নেপাল যাবার প্ল্যান করছি। ভুটান যাবার সুযোগটা ছেড়ে দিলাম।
যাক, আপনি ভাল থেকেন।
দারুণ, কোন কোন জায়গায় যাবেন?
facebook
আপনার পোস্ট পড়েই ঠিক করবো।
না না , নেপালের অনেক চমৎকার জায়গায় যাওয়া হয় নি এখনো, আপনি গাইড বই দেখে নিয়েন,।
facebook
এতো অসাধারণ একটা লেখা আমাকে দেবার জন্য বিশাল বড় একটা ধন্যবাদ অণু ভাইয়া তোমার সাথে আর কোন হিংসা নাই। এখন থেকে মিল
লেখা পড়ে পুরাই মুগ্ধ হয়ে গেলাম। একবার যেতে পারলে হতো জীবনে! বাংলাদেশীদের এতো আদর যত্ন শুনেই তো যেতে ইচ্ছা করছে আমার। আর ক্যাসিনো কী জিনিস দেখা হয় নি কোনদিন ফাঁকতালে না হয় সেই ইচ্ছাটাও পূরণ করে নিতাম। কিন্তু কবে যে আমার এমন সুযোগ হবে!!!!!
--------------------------------------------------------
আমি আকাশ থেকে টুপটাপ ঝরে পরা
আলোর আধুলি কুড়াচ্ছি,
নুড়ি-পাথরের স্বপ্নে বিভোর নদীতে
পা-ডোবানো কিশোরের বিকেলকে সাক্ষী রেখে
একগুচ্ছ লাল কলাবতী ফুল নিয়ে দৌড়ে যাচ্ছি
আজ কাল পরশু--
facebook
প্রথম এন্ট্রি ভিসা ফ্রি শুনেই আমার মন লাফানোঝাপানো শুরু করে দিছে, কবে যাওয়া যায় দেখি।
দেশে গেলেই--
facebook
বরাবরের মতই অসাধারণ লাগল। আপনি শ্রেফ অমানুষ।
-স্বপ্নচারী
facebook
গত লেবার ডে র ছুটিতে দুইদিনের জন্য স্মকি পর্বতে বেড়াতে গিয়ে অনেক উঁচুতে জঙ্গলের মধ্যে এক কেবিনে ছিলাম। স্মকির সবচে উঁচু চূড়া হল ৬,৬৪৩ ফুট। শেষ হাফ মাইল ছাড়া বাকী টুকু গাড়ী তে গেছি, থেমে থেমে অপূর্ব সব দৃশ্য দেখে।
চূড়ায় উঠার শেষ হাফ মাইল আঁকা বাঁকা পাকা রাস্তা , হেঁটে উঠা একটু কষ্টের। ঐ চুড়ায় উঠে আমার মনে পড়লো তারেক অনুর কথা।
ভাইরে, তোমার সব ভ্রমনের বর্ণনা পড়ি, আর আমার বেড়ানো হয়ে যায়।
ছবি সহ লেখাটি এঞ্জয় করলাম
ধন্যবাদ আপা, স্মোকির সেই অভিজ্ঞতা বলুন না! দারুণ হবে---
facebook
কি হল?
facebook
একেতো আমার পুরনো ঐতিহ্যের সম্পর্কিত জিনিসপত্র পছন্দ তার উপর আপনি এটাকে রঙ্গিন শহর বলেছেন। অবশ্যই যাচ্ছি
লেখা অসাধারণ
খুব ভাল লাগবে, যেয়ে জানিয়েন--
facebook
থামেল!
আমার ঘরের ঠিক পরেই দুনিয়াতে এখন পর্যন্ত আমার সবচে' প্রিয় জায়গা।
আর কাঠমান্ডু! যতোবার যাই ততোবারই নতুন নতুন কিছু একটা আবিষ্কার করি।
আবার যেতে ইচ্ছে করছে।
______________________________________
যুদ্ধ শেষ হয়নি, যুদ্ধ শেষ হয় না
থামেল! কি যে জায়গা, লন যাই-
facebook
মার্চ ২০১৩? থাকবেন তো ওইসময়?
______________________________________
যুদ্ধ শেষ হয়নি, যুদ্ধ শেষ হয় না
২০১৬ না বললেন! মার্চে ব্যাক করতে হবে আগামী বছরে, যদি যেতেই হয় ফেবুতে।
facebook
facebook
এইসব কাণ্ড ফান্ড বাদ দেন। আর কত জ্বালাইবেন।
কাঠমুন্ডু একটা চরম বাজে জায়গা, হুহ (আমি যাইতে পারিনাই তাই )
যেদিকে তাকাই সেইদিকেই খালি অণু তারেক আর তার ঘোরাঘুরির ছবি।
ভাবতাছি একটা নতুন আইন সংসদে পাশ কইরা আপনের ঘোরাঘুরির উপ্রে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করতে হপে।
ফাহাদ আসমার।
নতুন মন্তব্য করুন