১ম পর্বে সবাইকে অনেক অনেক ধন্যবাদ উৎসাহ দেবার জন্য, সেই আনন্দ থেকেই ২য় পর্ব পোস্ট করে ফেললাম পথে থেকেই, মোট ১৫টা আলোকচিত্র আছে এখানে। ইচ্ছামত মন খুলে সমালোচনা করুন। জানান কোথায় কমতি আছে। আর যদি আপনাদের ভাল লাগে, একটি ছবি দেখেও যদি নির্জনতম কবির নির্জনতর কবিতা মনে আসে, তাহলে ভবিষ্যতেও সিরিজটি চালু রাখার আশা করি, সবাইকে বিলেতের বৃষ্টিভেজা শুভেচ্ছা।
এই সিরিজটি বিশ্বের সেইসব মানুষের জন্য যারা কবিতা ভালবাসে, জীবনকে ভালবাসে, জীবনানন্দকে ভালবাসে। এবং বিশেষ করে দুজন মানুষের জন্য, তারা হলেন- কুখ্যাত জীবনানন্দ প্রেমী নাবিউল আফরোজ ( ব্লগার রাফি) এবং আমাদের সকলের প্রিয় ব্যানার্জী স্যাম।
জানো না কি নিশীথ,
আমি অনেক দিন--অনেক অনেক দিন
অন্ধকারের সারাৎসারে অনন্ত মৃত্যুর মতো মিশে থেকে
হঠাৎ ভোরের আলোর মুর্খ উচ্ছ্বাসে নিজেকে পৃথিবীর জীব ব'লে
বুঝতে পেরেছি আবার-
আমার হৃদয় পৃথিবী ছিঁড়ে উড়ে গেল,
নীল হাওয়ায় সমুদ্রে স্ফীত মাতাল বেলুনের মতো গেল উড়ে,
একটা দূর নক্ষত্রের মাস্তুলকে তারায়-তারায় উড়িয়ে নিয়ে চললো
একটা দুরন্ত শকুনের মতো।
সুচেতনা, তুমি এক দূরতর দ্বীপ
বিকেলের নক্ষত্রের কাছে;
সেইখানে দারুচিনি বনানীর ফাঁকে
নির্জনতা আছে।
-বেলা বয়ে যায়!
গোধূলির মেঘ-সীমানায়
ধুম্র মৌন সাঁঝে
নিত্য নব দিবসের মৃত্যুঘণ্টা বাজে
শতাব্দীর শবদেহে শ্মশানের ভস্মবহ্নি জ্বলে!
পান্থ ম্লান চিতার কবলে
একে একে ডুবে যায় দেশ, জাতি,- সংসার, সমাজ,
কার লাগি হে সমাধি, তুমি একা বসে আছ আজ
কী এক বিক্ষুদ্ধ প্রেতকায়ার মতন!
কেমন ছড়ানো লম্বা ডানাগুলো সারাদিন সমুদ্র- পাখির।
যত দূর চোখ যায় সাগরের গাঢ় নীলিমায়
নিজেকে উজোতে গিয়ে চোখের নিমেষে
সকালবেলায় রোদ পাখি হয়ে যায় ।
কখনো বা মৃত জন মানবের দেশে
দেখা যাবে বসেছে কিষাণ:
মৃত্তিকা-ধূসর মাথা
আপ্ত বিশ্বাসে চক্ষুন্মান।
প্রস্তরযুগের সব ঘোড়া যেন-- এখনও ঘাসের লোভে চরে
পৃথিবীর কিমাকার ডাইনামোর 'পরে ।
যখন জামের ডালে পেঁচার নরম হিম গান শোনা যায়,
কবের সে বেবিলন থেকে আজ শতাব্দীর পরমায়ু শেষ
কি এক নিমেষ শুধু মানুষের অন্তহীন সহিষ্ণুতায়?-
নক্ষত্রের এক রাত্রি- একটি ধানের গুচ্ছ- একবেলা সূর্যের মতো?
- কেবলই মূষলপর্ব শেষ করে নব শান্তিবাচনের পথে
মানবের অভিজ্ঞতা বেড়ে মানুষেরই দোষে হতাহত
তুমিও আমার মতো সমুদ্রের পানে, জানি, রয়েছ তাকায়ে,
ঢেউয়ের হুঁচোট লাগে গায়ে,-
ঘুম ভেঙে যায় বার-বার
তোমার — আমার!
আমিও তোমার মতো রাতের সিন্ধুর দিকে রয়েছি তাকায়ে,
ঢেউয়ের হুঁচোট লাগে গায়ে
ঘুম ভেঙে যায় বার -বার
তোমার আমার!
একে একে হরিণেরা আসিতেছে গভীর বনের পথ ছেড়ে,
সকল জলের শব্দ পিছে ফেলে অন্য এক আশ্বাসের খোঁজে
দাঁতের-নখের কথা ভুলে তাদের বোনের কাছে ওই
সুন্দরী গাছের নিচে- জ্যোৎস্নায়!-
মানুষ যেমন করে ঘ্রাণ পেয়ে আসে তার নোনা মেয়েমানুষের কাছে
হরিণেরা আসিতেছে।
থুরথুরে অন্ধ প্যাঁচা এসে
বলেনি কি; বুড়ি চাঁদ গেছে বুঝি বেনো জলে ভেসে?
চমৎকার!-
ধরা যাক দু-একটা ইঁদুর এবার!
জানায়নি প্যাঁচা এসে এ তুমুল গাঢ় সমাচার?
সমস্ত দিনের শেষে শিশিরের শব্দের মতন
সন্ধ্যা আসে;
অলস মাছির শব্দে ভরে থাকে সকালের বিষন্ন সময়
পৃথিবীরে মায়াবীর নদীর পারের দেশ বলে মনে হয়;
ফিরে এসো সমুদ্রের ধারে,
ফিরে এসো প্রান্তরের পথে;
যেইখানে ট্রেন এসে থামে
মন্তব্য
মুগ্ধ হয়ে দেখলাম আর কবিতাগুলো পড়ে গেলাম। পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায় রইলাম। প্রতিটা আলোকচিত্রের সাথে কবিতার সামঞ্জস্য অতীব অসাধারন।
না, না, সামঞ্জস্যের খোজে যেতেই হবে বাংলাতে।
facebook
[আমার চারপাশ]-[ফেবু]-[টিনটিন]
facebook
চেষ্টা করে যাব।
facebook
অনু ভাই,সিরিজ চলুক আপন গতিতে .....
চেষ্টা করে যাব।
facebook
সিরিজ চলুক...। অণু, ছবিগুলো কোন্ কোন্ এলাকা থেকে তোলা তার উল্লেখ থাকলে মনে হয় ভালো হতো।
প্রথমে ভেবেছিলাম স্থানের নাম আর কবিতার নাম দিয়ে দিব, কিন্তু মনে হল শব্দের বাহুল্যে তাল কেটে যেতে পারে-
facebook
জীবন বাবু যে কেবল এই নীল বাংলার ঘাসফড়িং, কালীদহ, গাঙুড়ের ধবল জ্যোৎস্নার জন্যে নন, তিনি যে সারা পৃথিবীর সকল প্রান্তের বিষন্নতা ধরতে পেরেছিলেন তা কাব্যে---তার চিত্রকল্প এই সিরিজ। আমার প্রিয় কবি আর প্রিয় ব্লগার যখন একখানে হয়েছেন, সেটা বিষ্ফোরক না হয়েই যায় না।
চমৎকার সকল ছবি তার সাথে জীবন বাবুর পংক্তি।
কোন কারণে শেষ ছবিটা একটু বেশিই মনটা কেড়ে নিল। মাঝে মাঝে খুব ইচ্ছে হয় এই রকম গন্তব্যহীন কোন এক ইষ্টিশানে গিয়ে থেমে থাকি অনির্দিষ্ট কালের জন্যে---
অনেক অনেক শুভেচ্ছা!
"বিশালাক্ষি তারে দিয়েছিল বর
তাই সে জন্মিয়াছে নীল বাংলার ঘাস আর ফুলের ভিতর"
শুধু ইচ্ছেই করে না দাদা, বুকটা টনটন করে ওঠে।
facebook
ছবি আর কবিতার যুগলবন্দী সিরিজটি অসাধারণ হচ্ছে, অণু
“Peace comes from within. Do not seek it without.” - Gautama Buddha
facebook
facebook
একটা রিকোয়েস্ট করব ভাবছিলাম কদিন ধরে, বলতেই হলো না আর।
পোস্টে শত তারা।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
কি রিকু, রিফু আপা?
facebook
ওই ওই, আমি কি দরজি নাকি?
কী রিকু, এখন আর কৈতান্ন।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
দারুন!!!!!
সত্যিই নাম আছে বলে না - এবারকার ছবিগুলো আগেরবার এর চাইতে আরো বেশি ভাল লেগেছে।
আর----- অনেক ধন্যবাদ
আপনি বললে দারুণ হতেই হবে-
facebook
[img][/img]
[img][/img]
আহা, মরি মরি! আপনের কাছে শিখতে হবে এই জিনিসগুলো
facebook
যা দারুন ছবি! কিছুই করতে হয়না - আপনি ছবির উপরে দিয়েছেন আমি দিয়েছি ভিতরে এই যা---
হরিন এর ছবিটা দেখেন - ব্যানার হয়েই আছে ! শুধু ব্যানার না পোস্টার, কার্ড, কভার - সবই করার মত ছবি!
তবে একটা জিনিস করতে পারলে পোস্ট টা দেখতে আরো সুন্দর লাগত - ছবির উপরে বা নীচে কবিতাগুলো না দিয়ে পাশে যদি দেয়া যেত - কিন্তু টেকনিক্যালি এটা মনে হয় সম্ভব না
অনেকবার দেখার মত, পড়ার মত একটা সিরিজ হয়েছে অণুদা
সম্ভব হবে না কেনে! আপনি সম্ভবের উপায় বাহির করে আমাকে জানান! টেকিরা কই সব, জাগো বাহে-
facebook
তারেক অণু,
আপনার লেখা, ছবিগুলো মুগ্ধ হয়ে পড়ি দেখি অনেকদিন থেকেই। জীবনান্দের কবিতার সংগে আপনার আলোকচিত্রের এই মেলবন্ধন অসাধারণ, তুলনাহীন।জীবনবাবুর কবিতাকে আরেকটু নিবিড়ভাবে দেখতে প্রেরণা দ্যায়।
আপনার ভ্রমণ এবং জীবনবোধ দেখে প্রায়ই আমার একটা কথা মনে হয়: বেশি না, তার এক অণু-র মতো হতে পারলেও মন্দ হতো না।
অনেক অনেক শুভেচ্ছা
facebook
ছবিগুলান বরাবরের মতন চ্রম!!
দেবা ভাই
-----------------------------------------
'দেবা ভাই' এর ব্লগ
চ্রম উদাস নাকি !
facebook
নতুনকরে আর কিইবা বলার আছে, সিরিজ চলুক।
facebook
চলছে গাড়ি- সিসিমপুরে... কুঁ ঝিক ঝিক...
কুউউ ঝিক ঝিক
facebook
এটা দারুন হচ্ছে, জীবনানন্দের কবিতার সাথে ছবি !! নতুন একটা ধরণ এটা, চালিয়ে যাও ঘনুদা।
----------------------------------------------------------------------------------------------
"একদিন ভোর হবেই"
এর আগেও কাজ হয়েছে এইটা নিয়ে, কিন্তু মূলত বাংলার ছবি ছিল সেইখানে।
facebook
পেঁচার ধূসর পাখা উড়ে যায় নষ্কত্রের পানে-
জলা মাঠ ছেড়ে দিয়ে চাঁদের আহ্বানে
ছবি ব্লগ পাখা মেলে- সাঁই সাঁই শব্দ শুনি তার;
এক-দুই-তিন-চার-অজস্র-অপার-
----------------------------------------
-----------------------------------------
মনে প'ড়ে কবেকার পাড়াগার অরুণিমা স্যানালের মুখ;
উড়ুক উড়ুক অণুদা আপনার ছবি ব্লগ সরবে উড়ুক--------
----
----------------------------------------------------------------
বন পাহাড় আর সমুদ্র আমাকে হাতছানি দেয়
নিস্তব্ধ-গভীর রাতে এতোদূর থেকেও শুনি ইছামতীর মায়াডাক
খুঁজে ফিরি জিপসি বেদুইন আর সাঁওতালদের যাযাবর জীবন...
www.facebook.com/abdulgaffar.rony
হিট! প্রথম কবিতাটা নিয়ে ছবি আছে আমার, দেখি দিয়ে দিব শীঘ্রই
facebook
এই নেন আরেকটাঃ
হাজার বছর ধরে আমি পথ হাঁটিতেছি এই পৃথিবীর পথে,
সিংহল সমুদ্র থেকে নিশিথের অন্ধকারে মালয় সাগরে...
..................................................................
#Banshibir.
আপনে একটা ফিঞ্চুরাস!
facebook
এইটা চরম
...........................
Every Picture Tells a Story
উৎসাহ ফিরায়ে নেন, নাহলে পীরবাবা দিতেই থাকবে একের পর এক।
facebook
হ
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
facebook
facebook
কাজের কাজ করেছেন।
facebook
হাহাহাহাহা
facebook
জটিল
-অয়ন
ধুর--
facebook
চরম! জীবনবাবু নির্ঘাৎ তারেক অণু হইতে চাইছিল, তাই এই কবিতা লিখছে!
হ, তার আর কাম আছিল না!
facebook
হেহেহেহেহেহেহেহেহেহেহেহে।।। পীরবাবা লাজওয়াব। আপনার সবগুলা এক দিকে আর পীরবাবার একটাই একদিকে। বুঝেন কত কামেল পাব্লিক।। বেশিরভাগই ফেসবুকে আগে দেখেছি। তবে এখানে ছবির মান অনেক ভাল ফেবুর চেয়ে।
যদি ভাব কিনছ আমায় ভুল ভেবেছ...
facebook
--------------------------------------------------------
আমি আকাশ থেকে টুপটাপ ঝরে পরা
আলোর আধুলি কুড়াচ্ছি,
নুড়ি-পাথরের স্বপ্নে বিভোর নদীতে
পা-ডোবানো কিশোরের বিকেলকে সাক্ষী রেখে
একগুচ্ছ লাল কলাবতী ফুল নিয়ে দৌড়ে যাচ্ছি
facebook
লা জওয়াব
এইটা আসলেই চরম
বলেন, এখন এইটা নিয়ে ব্যানার বানাবেন!
facebook
হয় নাই, এর সাথে সুকুমার এর হুঁকো মুখো হ্যাংলা কবিতা যাবে
থপ্ থপ্ পায়ে সে নাচ্ত যে আয়েসে,
গালভরা ছিল তার ফুর্তি,
গাইতো সে সারাদিন 'সারে গামা টিম্টিম্'
আহলাদে গদ–গদ মূর্তি ৷
এই তো সে দুপুরে বসে ওই উপরে,
খাচ্ছিল কাঁচকলা চট্কে—
এর মাঝে হল কি ? মামা তার মোলো কি ?
অথবা কি ঠ্যাং গেল মট্ কে ?
হুঁকোমুখো হেঁকে কয়, "আরে দূর, তা তো নয়,
দেখছ না কি রকম চিন্তা ?
দিলাম আপ্নের লাইগাও একখানঃ
হাসতে হাসতে আসছে দাদা, হাসছি আমি, হাসছে ভাই,
হাসছি কেন কেউ জানে না, পাচ্ছে হাসি হাসছি তাই ।
ভাবছি মনে, হাসছি কেন ? থাকব হাসি ত্যাগ ক'রে,
ভাবতে গিয়ে ফিকফিকিয়ে ফেল্ছি হাসি ফ্যাক্ ক'রে ।
পাচ্ছে হাসি চাপতে গিয়ে, পাচ্ছে হাসি চোখ বুজে,
পাচ্ছে হাসি চিম্টি কেটে নাকের ভিতর নোখ্ গুঁজে ।
..................................................................
#Banshibir.
facebook
জব্বর হচ্চে গো। চ্রমদা আর পীরবাবা দু'জনেই পাত্থর।
যদি ভাব কিনছ আমায় ভুল ভেবেছ...
facebook
তাড়েকাণু আর স্যামাই লামা, দুইটারেই মাইর দেয়া দরকার, হু-হুমকি।
_______________
আমার নামের মধ্যে ১৩
ভাগেন তো ! ঝামেলায় আছি০
facebook
ভাইগাইতো আছি, জাঁকিয়ে বসে সচল পাঠের সেই দিনগুলা সব কোথায় যে হারিয়ে গেলো ।
ঝামেলা কিসের?
_______________
আমার নামের মধ্যে ১৩
যাইয়েন না গো!
facebook
তাড়েকাণু রে দেন মাইর, হুমকি - যা খুশি- সাথে পাইবেন স্যামাই লামা কে? তারে চিনিনা যখন - মাফ কইরা দেই চলেন
উহু
_______________
আমার নামের মধ্যে ১৩
facebook
জীবনানন্দ + তারেক অণু = ব্যস্ত দিনের ঝক্কিঝামেলা ভুলে এক পশলা শান্তির বাতাস!
আরো চাই!
facebook
এই পর্বও অসাধারণ লাগলো।
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
ধন্যবাদ ভাই, আপনার জীবনে জীবনান্দের প্রভাব নিয়ে লিখুন না স্মৃতি খুঁড়ে!
facebook
এই পর্বের অনেকগুলো ছবি এবং কবিতা ফেবুতে দেখেছি। প্রতিবার এ মনে হয়েছে জীবনানন্দ দাশ মনে হয় এজাক্টলি এরকম কোন কিছু দেখেই কবিতা গুলো লিখেছিল না হলে এভাবে মিলে যায় কি করে। তাঁর প্রত্যেকটা কবিতার জন্য আপনার একটা করে ছবি আছে অথবা আপনার প্রত্যেকটা ছবি জন্য তাঁর একটা করে কবিতা আছে।
ইমা
আপনার আম্রিকার জীবন নিয়ে লেখা কবে দিবেন?
facebook
লেখার মত কিছুই পাচ্ছি না। আপাতত বোরিং লাইফ চলতেছে।
সবগুলা ছবির কালারটোন আর সাইজ একরকম হইলে ভালো হইতো।
...........................
Every Picture Tells a Story
ঠিক-
facebook
খুব বেশি পছন্দ হলো।
facebook
বাহ্ অন্য রকম ছবি ব্লগ। ছবির সাথে কবিতা। চমৎকার!
অবিণীতা
Aubineeta
facebook
নওয়াজেশ আহমদের রূপসী বাংলার চিত্রায়নও অদ্ভুত ভালো লেগেছিল।জীবনানন্দে জীবনের আনন্দের চেয়ে গভীর অনুভূতি বেশি টের পাই।অণুদা,বনলতা সেনকে নিয়েও একটা ছবি ব্লগ করা কী যায়?
ছবিগুলো অনন্য,অনবদ্য
রূপসী বাংলায় থাকার সময় তুলব যথেচ্ছ ভাবে-
ধন্যবাদ
facebook
আমরা যাইনি ম’রে আজো- তবু কেবলই দৃশ্যের জন্ম হয়
চলুক! কোথাও কি একটু যাত্রা বিরতি হচ্ছে নাকি?
টুকটাক বিরতি!
facebook
কি খবর, অনেক দিন পর মন্তব্য করলেন!
facebook
একটা রিকোয়েস্ট অনুদা - বিদেশের ছবিগুলোর সাথে যে কবিতাগুলো দিয়েছেন, সেই কবিতা গুলোর সাথে দেশের ছবি দিয়ে দেখবেন নাকি? মানে, দেশে এসে যখন ছবি তুলবেন, তখন জীবনানন্দের এই কবিতাগুলোও মাথা রাখবেন -
ধন্যবাদ।
-অয়ন
অবশ্যই, বাংলার ছবি নিয়ে আলাদা পোস্ট করব--
facebook
অসাধারণ আইডিয়া ভাই!!
=======================
কোথাও হরিণ আজ হতেছে শিকার;
facebook
আহ জীবনানন্দ! বাহ তারেকাণু!
facebook
অপূর্ব! এটাও অপূর্ব হয়েছে।
এখানে দেখি সেই পেট মোটা ভুঁড়িওয়ালা পৃথিবীর সবচেয়ে ছোট পেঁচা সোনাটাও আছে
মুগ্ধতা!
--------------------------------------------------------
আমি আকাশ থেকে টুপটাপ ঝরে পরা
আলোর আধুলি কুড়াচ্ছি,
নুড়ি-পাথরের স্বপ্নে বিভোর নদীতে
পা-ডোবানো কিশোরের বিকেলকে সাক্ষী রেখে
একগুচ্ছ লাল কলাবতী ফুল নিয়ে দৌড়ে যাচ্ছি
পেট মোটা ভুঁড়িওয়ালা না সে পালক ফুলিয়ে বসে আছে হিমের কারণে!
facebook
কবিতাগুলো পড়ার সময় আপনা আপনি একটা ছবি মনের মধ্যে ভেসে উঠত।একেকটা কবিতা আমার কাছে একেকটা ছবির মত।পড়ার মাঝেই বইয়ের পাতাটি মুড়িয়ে রেখে চুপচাপ ওই ছবিটা নিয়ে মনে মনে খেলা করা আমার বহু দিনের স্বভাব।স্বীকার করতে লজ্জা নেই--আপনার ছবিগুলো আমার কল্পনার ছবিগুলোর চেয়ে আরও বেশি সুন্দর,আরও বেশি রঙ্গিন।
আরে না না, কল্পনাকে ছাড়ানোর সামর্থ্য কারোই নেই।
facebook
সিরিজ টা অবশ্যই চলতে থাকুক তারেক ভাই।
মুগ্ধতা প্রকাশের ভাষা আমার ঠিক জানা নেই।
একটি প্রশ্ন ছিল, ছবিগুলো কি সব আপনার তোলা ?
ভালো থাকুন সবসময়!!!
ছবিগুলো আমার তোলা, কিন্তু কবিতাগুলো জীবনানন্দের!
facebook
বাপ্রে!!!!
কবিতার সাথে ছবিতা মিলানো, অত্যান্ত কঠিন কাজ, অনেক ভালো হইছে।
সুচেতনা,
তুমি এক দূরতর দ্বীপ
বিকেলের নক্ষত্রের কাছে;
সেইখানে দারুচিনি-বনানীর ফাঁকে
নির্জনতা আছে।
এই পৃথিবীর
রণ রক্ত সফলতা সত্য;
তবু শেষ সত্য নয়।
ব্যক্তিগতভাবে এই কয়েকটা লাইন আমার অনেক পছন্দের। কিন্তু প্রথম চারটা লাইনের সাথে ছবির সামঞ্জস্যতা ঠিক ধরতে পারলাম না। যাই হোক, ছবিগুলা প্রতিটাই অনেক দুর্দান্ত তুলেছেন।শুভকামনা।
কিছুই না, ভেনাসকে দেখে মনে হয়েছিল সে সুচেতনা।
facebook
কবিতাগুলো যে জীবন বাবুর সেইটা আমি খুব ভালো করেই জানি, হে হে হে।
ছবিগুলো দুর্দান্ত হয়েছে!!!
রিয়েলি ফার টিথ( ফার মানে দুর, আর টিথ মানে দন্ত, একত্রে দুর্দান্ত )
আন্তরিক মুগ্ধতা গ্রহন করিবেন!!!
সাফিনাজ আরজু
হা হা রিয়েলি ফার টিথ
facebook
পউষের শেষ রাতে আজো আমি দেখে চেয়ে আবার সে আমাদের দেশে
পউষের শেষ রাতে নিম পেঁচাটির সাথে আসে সে যে ভেসে !
দারুন !
facebook
নতুন মন্তব্য করুন