১ | লিখেছেন আকতার আহমেদ (তারিখ: মঙ্গল, ০৮/০১/২০১৩ - ১১:০৫অপরাহ্ন)
কয়েক বছর আগে অফিসের কাজে রাজবাড়ি থেকে সিরাজগঞ্জ যাওয়ার পথে এখানে থেমেছিলাম চা খাওয়ার জন্য। সাথে ক্যামেরা ছিল না বলে ছবি তুলতে না পারার আক্ষেপ থেকে গিয়েছিল । যদ্দুর মনে পড়ে লম্বা জিহ্বাটা মাটির সাথে পেরেক দিয়ে পুতে দেয়া।
ধন্যবাদ অণু ভাই। সত্যিকার অর্থেই আপনার কাছে ঋণী হয়ে থাকলাম এই ছবিটার জন্য।
দেশে এরকম ঘৃণা স্তম্ভ আরো হওয়া দরকার। স্কুলের শিশুরা পত্রিকায় দেখলাম বাড়িতে না জানিয়ে, বাড়ির অমতে শিবিরে যোগ দিচ্ছে! এরকম ঘৃণা স্তম্ভ আর প্রকৃত ইতিহাস জানলে তারা মনে হয়না এরকম করত।
১৫ | লিখেছেন দীপ্তি (যাচাই করা হয়নি) (তারিখ: বুধ, ০৯/০১/২০১৩ - ১:১৮পূর্বাহ্ন)
সত্যি অসাধারণ। আমাদের অগ্রগতি ও সভ্যতা, প্রতিবাদের ভাষা ও সংস্কৃতি চর্চা গণমাধ্যমের কল্যাণে মাঝে মাঝে মনে হয় সব কিছুর উৎস ও রূপায়ন বুঝি ঢাকার হাত ধরে। ঢাকায় ক্যামেরার মুখে অসংখ্য রাজারকার ফর্ম তৈরী হয়েছে কুশপুত্তলিকা হিসেবে। তবে শিল্পী কামরুল হাসানের “এই জানোয়ারকে হত্যা করতে হবে” এর পর মানবতাবিরোধী এই শিল্পকর্মটি অনন্য। যদি সম্ভব হয় শিল্পীর নামটি জানতে পারলে ধন্য হতাম।
আমি দেশে গেলেই ঢাকা থেকে পাবনা হয়ে যশোর অথবা ঢাকা থেকে যশোর হয়ে পাবনা যাই । সেজন্য কুষ্টিয়া হয়ে যেতে হয়।আমি রাজাকার দেখছি বেশ কয়েক বছর আগে।
নুতন করে দেখে ভাল লাগলো। যারা এর পরিকল্পনা টা করেছেন তাদের জন্য শ্রদ্ধা।
দেশের বিভিন্ন প্রান্তে এভাবে রাজাকারদের ঘৃণা জানাতে দেখলে খুব ভাল লাগে।
১টা আইডিয়া আসলো মাথায় ........ আপনি যেভাবে ফটো দিলেন, এভাবে দেশের বিভিন্ন জায়গায় যারা আছেন তারা যদি তাদের এলাকায় কিভাবে রাজাকারদের ঘৃণা জানাচ্ছে সেই ফটো দেয় তাহলে কিন্তু দারুণ ১টা গ্যালারী হতে পারে।
যে কথাটা বলা হয় নাই, পটিয়ায় গত ১৬ ডিসেম্বর একটা ঘৃণা স্তম্ভের উদ্বোধন করা হয়েছে। কক্সবাজার থেকে ফেরার পথে খেয়াল করলাম অসংখ্য জুতা ওটার আশেপাশে ছড়ানো। রাজাকারদের প্রতি আমাদের যে ঘৃণা, তা প্রকাশের জন্য এরকম আরও অসংখ্য 'ঘৃণা স্তম্ভ' থাকা দরকার। কারণ, আমাদের যে গৌরবের ইতিহাস তার সাথেই কিন্তু ঘৃণার ইতিহাসও জড়িয়ে আছে। মুক্তিযোদ্ধার বীরত্ব যেমন সত্য তেমনি রাজাকার, আল বদরের হিংস্রতাও সত্য। তাই শ্রদ্ধার পাশাপাশি ঘৃণার ইতিহাসও সবাই জানুক।
নতুন প্রজন্মকে বিভ্রান্তি থেকে বাঁচানোর জন্য এটাই এখন সবচেয়ে জরুরী।
বছর দুয়েক আগে দেখেছিলাম এটা, কেন যেন ছবি তোলা হয়নি।
তবে একটি এলাকায় এরকম একটি ঘৃণা স্তম্ভ আছে, তা দেখেই এলাকাবাসীর প্রতি শ্রদ্ধায় অবনত হয়ে গিয়েছিলাম।
ছবিটা তুলে ভালো করেছেন
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
মন্তব্য
কয়েক বছর আগে অফিসের কাজে রাজবাড়ি থেকে সিরাজগঞ্জ যাওয়ার পথে এখানে থেমেছিলাম চা খাওয়ার জন্য। সাথে ক্যামেরা ছিল না বলে ছবি তুলতে না পারার আক্ষেপ থেকে গিয়েছিল । যদ্দুর মনে পড়ে লম্বা জিহ্বাটা মাটির সাথে পেরেক দিয়ে পুতে দেয়া।
ধন্যবাদ অণু ভাই। সত্যিকার অর্থেই আপনার কাছে ঋণী হয়ে থাকলাম এই ছবিটার জন্য।
গাড়ীর ভিতর থেকে তোলা তো, পুরোটা কোনমতে এসেছে।
facebook
চমৎকার এই ছবিটার জন্য ধন্যবাদ। আর যে বা যারা এই অসাধারণ কাজটি করেছে তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা।
স্বয়ম
facebook
--------------------------------------------------------
আমি আকাশ থেকে টুপটাপ ঝরে পরা
আলোর আধুলি কুড়াচ্ছি,
নুড়ি-পাথরের স্বপ্নে বিভোর নদীতে
পা-ডোবানো কিশোরের বিকেলকে সাক্ষী রেখে
একগুচ্ছ লাল কলাবতী ফুল নিয়ে দৌড়ে যাচ্ছি
চলবে
facebook
'তুই রাজাকার'
facebook
দেশে এরকম ঘৃণা স্তম্ভ আরো হওয়া দরকার। স্কুলের শিশুরা পত্রিকায় দেখলাম বাড়িতে না জানিয়ে, বাড়ির অমতে শিবিরে যোগ দিচ্ছে! এরকম ঘৃণা স্তম্ভ আর প্রকৃত ইতিহাস জানলে তারা মনে হয়না এরকম করত।
facebook
চমৎকার
facebook
সাফির সাথে আমিও একমত, দেশে এমন স্তম্ভ আরও নির্মাণ করা দরকার। ছবিটা সংগ্রহে রাখার মতোরে অনু।
-মনি শামিম
লিয়ে লিলাম
facebook
সত্যি অসাধারণ। আমাদের অগ্রগতি ও সভ্যতা, প্রতিবাদের ভাষা ও সংস্কৃতি চর্চা গণমাধ্যমের কল্যাণে মাঝে মাঝে মনে হয় সব কিছুর উৎস ও রূপায়ন বুঝি ঢাকার হাত ধরে। ঢাকায় ক্যামেরার মুখে অসংখ্য রাজারকার ফর্ম তৈরী হয়েছে কুশপুত্তলিকা হিসেবে। তবে শিল্পী কামরুল হাসানের “এই জানোয়ারকে হত্যা করতে হবে” এর পর মানবতাবিরোধী এই শিল্পকর্মটি অনন্য। যদি সম্ভব হয় শিল্পীর নামটি জানতে পারলে ধন্য হতাম।
আশা করি কেউ জানাতে পারবে
facebook
আমি দেশে গেলেই ঢাকা থেকে পাবনা হয়ে যশোর অথবা ঢাকা থেকে যশোর হয়ে পাবনা যাই । সেজন্য কুষ্টিয়া হয়ে যেতে হয়।আমি রাজাকার দেখছি বেশ কয়েক বছর আগে।
নুতন করে দেখে ভাল লাগলো। যারা এর পরিকল্পনা টা করেছেন তাদের জন্য শ্রদ্ধা।
খুব চমতকার শৃজনশীল একটা কাঠমো। অথচ্ ভিতরে লুকান আছে আছোলা আস্ত একটা ব্যম্বো।
পুরাই পাংখা একটা ছবি অনু ভাই। মন ভরে গেছে।
দেশের বিভিন্ন প্রান্তে এভাবে রাজাকারদের ঘৃণা জানাতে দেখলে খুব ভাল লাগে।
১টা আইডিয়া আসলো মাথায় ........ আপনি যেভাবে ফটো দিলেন, এভাবে দেশের বিভিন্ন জায়গায় যারা আছেন তারা যদি তাদের এলাকায় কিভাবে রাজাকারদের ঘৃণা জানাচ্ছে সেই ফটো দেয় তাহলে কিন্তু দারুণ ১টা গ্যালারী হতে পারে।
লাল গানে নীল সুর, হাসি হাসি গন্ধ
__________________________________
----আমার মুক্তি আলোয় আলোয় এই আকাশে---
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
দারুণ প্রস্তাব।
-মনি শামিম
অসাধারণ ছবিটির জন্য আপনাকে ধন্যবাদ অনুদা।
__________________________________
----আমার মুক্তি আলোয় আলোয় এই আকাশে---
এইরকম স্তম্ভ প্রতিটা শহর/গ্রামে থাকা উচিত। দুইবেলা নিয়ম করে থুতু দিয়ে যাবে মানুষ।
আপনি যে ঘুরঘুরান্তিস অবস্থাতেও ব্লগিং করছেন ব্যাপারটা ভাল্লাগছে
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
-মনি শামিম
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
__________________________
বুক পকেটে খুচরো পয়সার মতো কিছু গোলাপের পাঁপড়ি;
জিহ্বা টেনে ছিড়ে ফেলব!
হেভি তো!
..................................................................
#Banshibir.
যে কথাটা বলা হয় নাই, পটিয়ায় গত ১৬ ডিসেম্বর একটা ঘৃণা স্তম্ভের উদ্বোধন করা হয়েছে। কক্সবাজার থেকে ফেরার পথে খেয়াল করলাম অসংখ্য জুতা ওটার আশেপাশে ছড়ানো। রাজাকারদের প্রতি আমাদের যে ঘৃণা, তা প্রকাশের জন্য এরকম আরও অসংখ্য 'ঘৃণা স্তম্ভ' থাকা দরকার। কারণ, আমাদের যে গৌরবের ইতিহাস তার সাথেই কিন্তু ঘৃণার ইতিহাসও জড়িয়ে আছে। মুক্তিযোদ্ধার বীরত্ব যেমন সত্য তেমনি রাজাকার, আল বদরের হিংস্রতাও সত্য। তাই শ্রদ্ধার পাশাপাশি ঘৃণার ইতিহাসও সবাই জানুক।
নতুন প্রজন্মকে বিভ্রান্তি থেকে বাঁচানোর জন্য এটাই এখন সবচেয়ে জরুরী।
-মনি শামিম
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
কুষ্টিয়ায় স্বাগতম অনু ভাই !!! এটার নাম ঘৃণিত চত্বর !!
ঘৃণিত চত্বর? বাহ!
তারেক অণুকেও ধন্যবাদ ছবির জন্য।
ঘৃণিত চত্বর! সাব্বাস!
..................................................................
#Banshibir.
এটি দেখেছিলাম অনেক আগে। আজ আবারও দেখলাম। এমন প্রতিবাদ চলুক ।
এরকম আরো দরকার !
কবে পোস্ট দিলেন এর মধ্যে আবার? তবে যা দিলেন ধন্যবাদ খুব ভাল দিলেন
বছর দুয়েক আগে দেখেছিলাম এটা, কেন যেন ছবি তোলা হয়নি।
তবে একটি এলাকায় এরকম একটি ঘৃণা স্তম্ভ আছে, তা দেখেই এলাকাবাসীর প্রতি শ্রদ্ধায় অবনত হয়ে গিয়েছিলাম।
ছবিটা তুলে ভালো করেছেন
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
অনেক ধন্যবাদ
জবর মামা!
সমগ্র বাংলাদেশের মানচিত্র থেকে রাজাকারদের প্রতি ঘৃণা ছড়িয়ে পড়ুক অগ্ন্যুৎপাতের মত, দাবানলের মত।
নির্ঝর অলয়
উত্তম জাঝা।
সুদীপ
জব্বর!
দৈত্যকূলে প্রহ্লাদ
নতুন মন্তব্য করুন