মায়ের বিয়ের চার বছরের মধ্যেই তিনি তিন তিনটা বাচ্চার মা হয়ে গেলেন, তাদের মাঝে আমার অবস্থান মাঝখানে। সেই সাথে ছিল বিশ্ব-বিদ্যালয় প্রশাসনের ফুল-টাইম চাকরি। কিভাবে সবকিছু সুচারু ভাবে সম্পন্ন করেছিলেন তা উনিই জানেন, আর এই প্রসঙ্গে মনে পরে ব্রুস অলমাইটি চলচ্চিত্রে যখন মা-য়ের ভূমিকা নিয়ে ঈশ্বররূপী মর্গান ফ্রিম্যান মানব সন্তান জিম ক্যারিকে বলেন- That is Miracle! মায়ের এই অলৌকিক কাজগুলোর ফলেই আমাদের জীবন বদলে গেল, আমরা নিজেদের জীবন প্রবেশ করলাম। আপনাদের কেউ কেউ আমাকে অধিক স্নেহে ভরিয়ে দিয়ে বার্তা পাঠান মাঝে মাঝে যেন আপনাদের সন্তানের তারেক অণুর মত হয়, কেউ কেউ ঠাট্টা করে বলেন আমার মায়ের কাছে জেনে নিবেন যে উনি শিশু অণুকে কী খাওয়াতেন, সব কথার মোদ্দা কথা মা না থাকলে, উনার নজর না থাকলে আমি কেন, আমরা কেউ-ই কোনদিন আমাদের বর্তমান অবস্থানের পৌঁছাতে পারতাম না।
মায়ের শিক্ষা না থাকলে, চাকরি না থাকলে কোথায় থাকতাম আমি, আপনি?
আজ শুনি বাংলাদেশে টাকা এবং ক্ষমতার লোভে অন্ধ রাজনীতিবিদদের অবলম্বন করে সুকৌশলে বেড়ে ওঠা মৌলবাদীরা দাবী করেছে নারী শিক্ষা বন্ধের, ধর্মের নামে তারা দাবী করছে নারীদের ঘর বন্দী হয়ে থেকে অথর্ব কামুক মোল্লাদের সেবা করতে হবে, লালসার শিকার হতে হবে ( আমি খুবই বেশী মাত্রায় শিউর যে কোন মোল্লা কোনদিন তারা বৌ কে জিজ্ঞাসা করার সাহস রাখে না যে তার স্ত্রীও দৈহিক মিলনে সন্তুষ্ট হয়েছে নাকি, কারণ তাদের কাছে নারী শুধুই ভোগের বস্তু, তার যে একটা আলাদা রক্ত মাংসের শরীর আছে , তাড়না আছে তা জানার ইচ্ছা তাদের নাই)। মতিঝিলে সমাবেশে তারা নারী সাংবাদিকের শরীরে হাত পর্যন্ত তুলেছে পুরুষের জায়গায় নারী কেন এসেছে এই অভিযোগ তুলে ! মোদ্দা কথায় তাদের দাবী- নারীকে সমাজে তার সঠিক স্থান বুঝিয়ে দিতে হবে। নারীর সংগে দেখা হবে রুটি বেলার কাঠে, কাপড় কাচার ঘাটে, রাইতের বেলা খাটে। এর বাইরে আর কুথাও নারী দেখলেই মাইর। ভাষা হারিয়ে যায় এই কাজে, ভাষা লুপ্ত হয়ে যায় যখন দেখি তথাকথিত ডিগ্রীধারী শিক্ষিতরা তাদের সমর্থন দেন মৌন ভাবে, অনেকেই রাজনৈতিক ফায়দা লোটার জন্য সোচ্চার কণ্ঠে, বিশ্ববেহায়া সঙ সেজে রঙঢং করে বরাবরের মতই।
গত কয়েক সপ্তাহে বাংলাদেশে ভ্রমণের নানা পর্যায়ের বিচ্ছিন্ন ভাবে তোলা কঠোর পরিশ্রমী নারীদের, দেশকে সর্বতো ভাবে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ায় সক্রিয় মানুষগুলোর কিছু ছবি আপনাদের সাথে ভাগাভাগি করে নিলাম। মৌলবাদীদের ঘুণ ধরা জং পড়া বিশ্বাসে আঘাত হেনে বুঝিয়ে দিন আপামর বাংলাদেশে সাধারণ মানুষে ইতিহাস সব ধর্মের নারীপুরুষের সম্মিলিত প্রয়াসে রচিত এবং এই ধারাই অব্যাহত থাকবে। প্রমাণ দেখিয়ে দিন যে বাংলার সমস্ত কাজ নারী-পুরুষ এক সাথে করে। ওরা আসলে ভয় পাচ্ছে নারী জাগরণকে, নারী শিক্ষাকে, সর্বোপরি শিক্ষা বিস্তারকে, এর ফলেই যে তাদের অস্তিত্ব বিলুপ্ত হয়ে যাবে।
এই ছবিগুলো দেখে এক ফেসবুকের বন্ধু তার মন্তব্যে লিখেছিলেন- আমার মায়ের যখন বিয়ে হয় আমার ছোট চাচা তখন ক্লাস সেভেন পড়তেন, হায়ার সেকেন্ডারি শেষ করে উনি জার্নালিজমে ঢাকা ইউনিভার্সিটিতে পড়ার সুযোগ পান, কিন্তু আমাদের নিম্নমধ্যবিত্ত পরিবারের সব খরচ মিটিয়ে ছোট ভাইকে ঢাকায় পড়ানর খরচ দিতে পারবেন কিনা এ নিয়ে দ্বিধা দ্বন্দে ছিলেন আমার বাবা, তার পড়ার খরচ দিতে এগিয়ে আসেন আমার মা, নিঃস্বার্থ ভাবে নিজের প্রাইমারী ইস্কুলের শিক্ষকতা করে পাওয়া বেতনের সবটা দিয়ে দিতেন, নিজের হাত খরচ বা স্কুলে যাওয়ার আগে আমাদের দু ভাইয়ের ২/১ টাকার বায়না মেটাতেন প্রতিবেশীদের কামিজ/ব্লাউজ সেলাই করে, যেটা ছিল তাঁর জন্য বাড়তি শ্রম । পরবর্তিতে একই ভাবে আমার ও আমার ভাই এর উচ্চ শিক্ষার জন্যও নিজের বেতনের সবটা দিয়ে দিতেন ...আমার বাবার সাথে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে পরিবারে ভুমিকা রাখতেন। ...আজও তিনি একজন কর্মজীবী নারী এবং অক্লান্ত ভাবে আমাদের পরিবারের অর্থনৈতিক উৎসে বা পারিবারিক আয়ে ... তিনি তাঁর সক্রিয় ভুমিকা রেখে চলেছেন ... আমার মা একজন নামাজী, সত্যবাদী এবং সৎ মানুষ, কোনদিন কারো সাতে পাঁচে থাকেন না ... আমার বন্ধু, বান্ধব, পাড়া, প্রতিবেশীদের মাঝে, এমনি ভাবে সারা দেশে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে এমন অসংখ মা/বোন/মেয়ে যারা প্রতিনিয়ত, ঘরকন্যার পাশাপাশি পারিবারিক আয়ে ও সমৃদ্ধিতে ভুমিকা রেখে চলেছেন । এখন কোন (জামাতে)ইসলামের হেফাজত কারী এসে যদি বলে তোমার মা যা করেছে তা ঠিক করেনি, সব না জায়েজ ... কাজ করেছেন ... ভবিষ্যতে আর কোন মা/বোন যেন এই কাজ করতে না পারেন সেই ব্যাবস্থার দাবি নিয়ে আমরা এসেছি, তাহলে শুনে রাখ আমি লাথি মারি তোমাদের দাবির মুখে, সাথে প্রশ্ন রাখি ... প্রত্যক্ষ ভাবে আমার পরিবারের ৩ জন পুরুষের এবং পরোক্ষ ভাবে এই দেশের ৩ জন মানুষের উচ্চ শিক্ষার পেছনে আমার মায়ের যে ভুমিকা ... তার একাংশও কি তোমরা রাখতে পেরেছ এই পোড়ার দেশের কোন কল্যানে ?????????????
বাংলার সমস্ত ছাগু, ছাগুপ্রেমিক, ছাগুবান্ধবরা- এই ছবি আমার মায়ের, তিনি কঠোর পরিশ্রমের মাধ্যমে আমার মতই কোন সন্তানের মুখে ভাত তুলে দেওয়ার জন্য নিরীহ ছাগলের দল পেলে পুষে তাদের নিয়ে পায়ে হেঁটে মরা নদী পার হচ্ছেন।
ছবিটা চিইনা রাখ, দেইখ্যা রাখ। তার হাতে যে জিনিসটি দেখছিস সেটার নাম ডাণ্ডা, একবার যদি আমার মা ক্ষেপে, এবং ডাণ্ডা হাতে রুখে দাড়ায় , সাথে সাথে তার মা- বোন-খালা- ফুফু- মামী- নানী- দাদী- চাচী এবং আমরা অধম পুত্ররা আসি- তুই, তোর চোদ্দ গুষ্টি, রাজাকার-এ- হেফাজত, বুদ্ধিবেশ্যাসহ সব পুরুষের পুটু দিয়ে পয়দা হওয়া বেজন্মা ইতরেরা সোজা বাংলাদেশ থেকে বিতাড়িত হয়ে বঙ্গোপসাগরে পড়বি। তোরা কোন মায়ের পুত হবার যোগ্য না।
মন্তব্য
মেসেজ স্পষ্ট ও সরাসরি।
-----------------------------------------------
মানুষ যদি উভলিঙ্গ প্রাণী হতো, তবে তার কবিতা লেখবার দরকার হতো না
মেসেজে কাজ হবে, না ডান্ডা আসলেই দরকার ?
facebook
এইটা ভাল হইছে, দরকার ছিল।
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
তাড়াহুড়োই করা, আরও ছবি আসিতেছে
facebook
ছবিগুলো ফেসবুকে দেকছিলাম, আর ভাবতেসিলাম আপনাকে মেসেজ দিব এগুলো পুরো একটা এলবামে রাখার জন্য! অনেক ধন্যবাদ এখানে মোটামোটি সবগুলো একসাথে দেয়ার জন্য!
বটতলার উকিল ৷
facebook
দারুণ
এই আমার মায়ের মুখ, এই থাকুক আমার মায়ের মুখ
এই আমার মায়ের মুখ, এই থাকুক আমার মায়ের মুখ
facebook
বস , ছাগুপালকে তো কঠিন ঝাড়ি দিলেন
ঝাড়িতে কাজ না হলে কাঠের নড়ি তো আছেই
কাঠের নড়ি আর বাশ
facebook
ছবিগুলো ফেবুতেও দেখছিলাম, ভালো লেগেছে।
facebook
কিন্তু অণুদা, এই মহিলারা হাতে লাঠি তুলে নেবেন না। কেননা, হেফাজত সরাসরি এসে ওই কথাগুলো এঁদের বলবে না। তারা বলাবে হুজুরের মুখ দিয়ে। হুজুর বলবে, এই কাজ না করলে আল্লাহ অসন্তুষ্ট হবেন, তোমাদের স্বামী-পুত্রের অমঙ্গল হবে। তখন তাঁরা সেটাকেই দরকারি মনে করে মেনে নেবেন।
না হে , দিন কাল চেনজ এখন , দেখে যান কেবল
facebook
হেফাজতে জামাত তাদের নারী বিষয়ক দৃষ্টিভঙ্গি লৈয়া গ্রামে গেলেই ঝাড়ুদৌড় খাইবো আর শহরে আরোপ করতে চাইলে নিশ্চিহ্ন হৈয়া যাবার সমূহ সম্ভাবনা আছে!
_____________________
Give Her Freedom!
facebook
আমার স্কুল-শিক্ষিকা মা আমাদের পড়াশুনার খরচ যোগানোর জন্য বছরে ভাল একটা শাড়ি কিনতো না। কোন প্রোগ্রাম থাকলে খালাদের কাছ থেকে শাড়ি ধার করে এনে পড়তো। এমন মা না থাকলে আজকে আমি আর আমি হতাম না। আর কোথাকার কোন্ শুয়োরের বাচ্চা মায়েদের অসম্মান করে!
facebook
অসাধারণ!
facebook
একারণেই ব্লগের অভাবে এতদিন দম বন্ধ হয়ে আসছিল। এই কথাগুলো কে কবে মূলধারার মিডিয়ায় বলেছে?
Big Brother is watching you.
Goodreads shelf
facebook
আমাদের তিন ভাই বোনের বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত আসার জন্য আব্বার যতটুকু অবদান, আমার স্কুলশিক্ষিকা আম্মার অবদান ঠিক ততোটুকুই। আম্মা চাকরী না করলে হয়তো আমি এই কমেন্ট লিখতে পারতাম না। আর আমার বদ্ধমূল ধারণা, উচ্চ শিক্ষিত নারীরা যদি ঘরে বসে থাকেন তাহলে আপনি আপনার মেধা বা শিক্ষাকে অপচয় করছেন। চাকরী বা ব্যবসা করে অনেকেই সংসার সন্তান সামলাচ্ছেন। অবশ্য স্বামী যদি সাহায্য না করেন তাহলে তার এই কাজটা অসম্ভব হয়ে পড়ে।
কিন্তু বর্তমানের অনেক শিক্ষিত ছেলেদের দেখি মনোভাব ওই হেফাজতে ইসলামের হুজুরদের মতোই। বৌ শিক্ষিতও হতে হবে আবার চাকরী করতে পারবে না। সংসার এবং সন্তান সামলানোই তাদের একমাত্র দায়িত্ব।
অনু-ভাই, আপনার এই অ্যালবামে মনে হয় শহুরে মায়েদের ছবি কম এসেছে তুলনামুলকভাবে। যাই হোক অনেক ধন্যবাদ লেখা এবং ছবির জন্য।
আরো আসিতেছে
facebook
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
facebook
লাস্টের প্যারাগ্রাফটার জন্য নগদে পাঁচখান তারা।
আর ছবিগুলার জন্য অনিকেতদা যেমনে কি জানি কয়, ওই অনন্ত তারকারাশি বা ওইরকম কিছু একটা
______________________________________
যুদ্ধ শেষ হয়নি, যুদ্ধ শেষ হয় না
facebook
---- নীরা
facebook
facebook
facebook
খুব ভালো লাগলো অনু
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস
facebook
যা ইচ্ছে বলে বেড়াচ্ছে কিন্তু এই জিনিস বাস্তবে ফলাতে আসলে ওদের খবর আছে। বাংলাদেশ আফগানিস্তান না, বাংলাদেশকে আফগানিস্তান বানানোও এত সহজ না। চেষ্টা তো কম করেনি, ৪২ বছরে পারেনি, আগামি ৪২০ বছরেও পারবে না।
facebook
আরও কতগুলা ০০০০০০০০০০০০ হবে ৪২০ এর শেষে।
__________________________________
----আমার মুক্তি আলোয় আলোয় এই আকাশে---
facebook
দারুন অনুদা।
হ্যাটস অফ টু ইউ।
__________________________________
----আমার মুক্তি আলোয় আলোয় এই আকাশে---
facebook
আমি যেখানে থাকি তার অদূরেই একটি ফুট ওভার ব্রিজের নীচে এক মহিলাকে প্রত্যহ গায়ের ঘাম মুছতে মুছতে রাত অবধি চা-সিগারেট বিক্রি করতে দেখা যায়। তার সামনে দিয়ে, কখনো তাকে মাড়িয়ে, প্রতিদিন চলে যায় হাজার হাজার মানুষ! আমার খারাপ লাগে, ভাবি, আহা ইনি নিশ্চয়ই ঘরে ছোট বাচ্চা রেখে এসেছেন! কিন্তু আবার পরক্ষনেই ভাবি, নিশ্চয়ই ঐ বাচ্চাটির জন্যই এই মাকে কঠিন জীবন-সংগ্রাম করতে হচ্ছে! সেই অর্থে, এই মা আমার কাছে দেশের একজন সেরা নাগরিক! আশ্চর্য হল, একটি গোষ্ঠি এখন এই মাকে বা মায়েদের ঘরে ঢুকিয়ে মিসকিন বানাতে চাইছে, দান-খয়রাতের নামে স্বর্গের টিকিট হাতানোই হয়ত তাদের আসল লক্ষ্য!
খুব দরকারি লেখা, অণু ভাই! ছবিগুলো বিঁধল!
মা আমার কাছে দেশের একজন সেরা নাগরিক!
facebook
..................................................................
#Banshibir.
ছোট গণতেন্ত্র, বড় গণতন্ত্রের মা কী বলে----?
----------------------------------------------------------------
বন পাহাড় আর সমুদ্র আমাকে হাতছানি দেয়
নিস্তব্ধ-গভীর রাতে এতোদূর থেকেও শুনি ইছামতীর মায়াডাক
খুঁজে ফিরি জিপসি বেদুইন আর সাঁওতালদের যাযাবর জীবন...
www.facebook.com/abdulgaffar.rony
facebook
facebook
সময়োপযোগী
------------------------------------------------------------------
মাভৈ, রাতের আঁধার গভীর যত ভোর ততই সন্নিকটে জেনো।
facebook
নারী শিক্ষার বিরুদ্ধে এরা কিন্তু এরাই আবার হাসিবুজান আর গুলাবি বুজান এর শাড়ির পিছনে ঘোরে । যদি লাইগা যায়
হ
facebook
অসম্ভব ভালো লাগল। শ্রমজীবী সব নারীকে শ্রদ্ধা জানাই, যারা সচল রেখেছেন নিজ পরিবার ও দেশকে। এদের রুখতে পারে, হেফাজতের কী সাধ্য!
সাধ্য নেই, হবেও না
facebook
tarek anu ke onek dhannabad ei kajter jonno. hefajot der khomota beshi na kom setar thekeo boro somosha holo rajnitir khela. bnp khomotai aste moria. tara taka dhalche ar hefajot der mathe namache. A. league confused. situation handle korte prchena. shahbag er andolon poketoshtho korte je e andolon er image ar karjokarita noshto korlo. edike moria bnp and jamat er jukto andolon thekate blogger der dhorche. amra ki bolir patha hoe modhho juge fire jabo? naki hefajot theke talebani desh hoe america ke sujog kore debo ekta jaez 'invation' er?
buker bhetor roktokhoron hoche. sadharon manush o ekhon mone kore shahbag andolon awami andolon. rajakarer fashi ar gono manusher chaoa thaklo na..............hoe galo awami chaoa. tao jodi tader chaoa honest hoto. .......................kothai jabo?
এখন প্রতিরোধে সময়, সামনে এগোতে হবে
facebook
বাংলাদেশে বৈদেশিক মূদ্রা অর্জনের একটা বড় অংশ গার্মেন্টসের নারী শ্রমিকদের শ্রমের দ্বারাই অর্জিত হয়। বলতে গেলে তাঁদের অর্জনেরটাই খেয়ে-পরে দেশ চলছে। হুজুরদের বলি, দেশের অর্থনীতিতে তাদের অবদানটা কি ?
তারা ভিক্ষে করে পুটু পেতে ধর্ম ভাইদের কাছে থেকে টাকা নিয়ে আসে।
facebook
খুব ই চমৎকার
------------
মাসুম
তাড়াহুড়োয় করা, অনেক ছবি বাদ পড়ে গেছে
facebook
facebook
বাংলা রূপসী। বাংলা মা। বাংলা তো ঘুরেফিরে নারীনির্ভর। এই দেশে মৌলবাদ ঝেটিয়ে বিদায় করবে নারীরাই। তবে আম্বিয়া খাতুন আর গুলাবি বেগুমের থেকে যেন তারা শিক্ষা না নেয়।
অন্ধকার এসে বিশ্বচরাচর ঢেকে দেওয়ার পরেই
আমি দেখতে পাই একটি দুটি তিনটি তারা জ্বলছে আকাশে।।
facebook
অট: এইখানেও দেখি কমেন্ট নাই...
facebook
facebook
দারুন দারুন দারুন
facebook
ভালো লেখা হইসে অণুদা আগে পড়া হয়নাই এটা
নিজের মায়ের কথা বলি, আব্বুর চাকুরী না থাকার সময়টায় আম্মু চাকুরী পাইসিল ঢাকা থেকে দূরে এক ফ্যাক্টরীতে। বাধ্য হয়ে ওটা নিতেও হইসিল। ১৩ বছরের আমি আর আব্বু একা থাকতাম ঢাকায়, আম্মু একা গাজীপুরে। ৬ বছর আম্মু ওভাবে থাকসে একা, এরপর আমি হলে আসার পর আব্বুও ওখানে চলে গেসে। এইটা ৬টা বছরের কথা চিন্তা করলে এখন অবাক লাগে আমার! কি কষ্টই না হইসে আম্মুর! অথচ আম্মু চাকরীটা না করলে আমরা কই থাকতাম কে জানে!
আর আম্মু, যে ট্রেনিং সম্পর্কিত আ আ ক খ ও জানত না, ১০ বছরে উনি এখন বাংলাদেশ সরকারের কারিগরী শিক্ষার মাস্টার ট্রেইনার। আম্মুরা কিই না পারে!
দ্বিতীয় সুবর্ণরেখা
আম্মুরা কিই না পারে!
facebook
আম্মুরা কিই না পারে! লাখ কথার এক কথা
____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?
নতুন মন্তব্য করুন