ছয় বছর বয়সে আমি আঁকা শুরু করি। পন্চাশ বছর বয়সে আমি মোটামুটি নিয়মিত ভাবে কিছু ছাপচিত্র প্রকাশ শুরু করি, যা আমাকে কিছু নাম-যশ এনে দেয়।কিন্তু সত্যিকার অর্থে সত্তরে পৌছানোর আগে আগে এমন কিছু সৃষ্টি করতে পারিনি যা উল্লেখযোগ্য। তিয়াত্তর বছর বয়সে আমি নানা প্রানী, পাখী, পতঙ্গ,মাছ আকার পদ্ধতি করায়ত্ত্ব করি ,সেই সাথে বৃক্ষেরও। আশা করছি ৮৬ বছরে বয়সে আমি আরো ক্রমোন্নতি করতে থাকব এবং নব্বইতে পৌছানোর পরে মোটামুটি ভাবে প্রকৃতিকে ফুটিয়ে তুলতে পারব আমার সৃষ্টিতে, কাজেই শতবর্ষে হয়ত সত্যিকারের স্বর্গীয় সৃষ্টির আনন্দের আস্বাদন পাব, আর যদি একশ দশ বছর পর্যন্ত কাজ করতে পারি তাহলে আমার আঁকা প্রতিটি রেখা ও বিন্দু হবে অবিকল এর উৎসের মত। আশা করি দীর্ঘ জীবন পেলে প্রমাণ করতে পারব আমার প্রতিটি কথাই সত্যি, কোন বাগাড়ম্বর নয়।
কাৎসুহিকা হকুসাই অতীব বৃদ্ধ বয়সে উপরে কথাগুলো লিখেছিলেন, সময়ের সাথে সাহসী পূর্ণ জীবনের পাল্লা লড়ে ৮৯ বছরের বয়সে তার দেহাবসান ঘটে, তার আগেই তিনি আমাদের দিয়ে অজস্র সূক্ষাতিসূক্ষ অমর শিল্পকর্ম, কাঠের উপরে প্রিন্ট করা, যার মধ্যমনি হয়ে আছে ফুজিয়ামা পর্বত নিয়ে করা তার ৩৬ পর্বের প্রিন্ট, ৩৬ ভাবে মাউন্ট ফুজি যার মধ্যকার দ্য গ্রেট ওয়েভকে ধরা হয় প্রাচ্যের সবচেয়ে বিখ্যাত শিল্পকর্ম !
তারই সুযোগ্য উত্তরসূরি ছিলেন উতাগাওয়া হিরোসিগে, একজন সামুরাই যোদ্ধা যিনি জীবন এবং শখের অদ্ভুত সন্নিবেশনে হাতের তলোয়ার ফেলে তুলে নিয়েছিলেন শিল্পীর তুলি, বলা হয়ে থাকে সেই অসাধারণ জাপানীজ ধারার হিরোসিগেই ছিলেন শেষ গ্র্যান্ডমাস্টার। এবং কিংবদন্তী বলে কাৎসুহিকা হকুসাইয়ের কিছু জগদ্বিখ্যাত কাজ বিশেষ করে মাউন্ট ফুজির উপরের সিরিজ দেখে নিজেকে সম্পূর্ণ ভাবে শিল্পচর্চায় নিয়োজিত করেন তিনি এবং জীবনের শেষ পর্যন্ত তাতেই নিবেদিত ছিলেন।
হকুসাই এবং হিরোসিগে নিয়ে এতক্ষণ কথা বলার একটাই কারণ প্রথমবারের মত জাপানের বাহিরে তাদের বেশ কিছু চিত্রকর্ম প্রদর্শনের জন্য আনা হয়েছিল ইউরোপে, যার সবগুলোই বিখ্যাত শিল্পসংগ্রাহক ইয়াসুসাবুরো হারার রেখে যাওয়া ব্যক্তিগ্রহ সংগ্রহের অন্তর্ভুক্ত। প্যারিস থেকে বিশেষ ব্যবস্থায় সেগুলো আনা হয়েছিলে ফিনল্যান্ডের জাতীয় চিত্রকলা জাদুঘর আতেনিয়ামের ১২০ বছর পূর্তি উপলক্ষে হেলসিংকিতে।
অবশেষে ২০০৮ সালের ডিসেম্বরে চর্মচক্ষে দেখার সৌভাগ্য হয়েছিল সেই অপরূপ নির্মল সৌন্দর্যের আঁধারগুলোকে। সেই সুক্ষ সুন্দর ঘিরে রাখে আমাকে আজও, বর্ণনার অতীত শিল্পগুলোর মাঝে না ছুঁয়েও অনুভব করার মত একটা তিরতির শুদ্ধ আনন্দ কাজ করে। লিখব ভেবেছি বহু দিন, সাহস হয় না, আজ পয়লা জুনের উত্তুরে আকাশে নিশীথ সূর্যের আভায় আধখানা চাঁদ দেখে আর একখানা গান শুনে সেই সুক্ষ ভাললাগাকে আবার মনে করতে ইচ্ছে করল নতুন ভাবে—
একের পর এক বিশ্ব সম্পদগুলোকে কাঠের শোকেসে কাঁচের ঢাকনা নিচে রাখা হয়েছে যাতে বিমুগ্ধ দর্শক খানিকটা ঝুকে উপভোগ করতে পারেন শুদ্ধতম শিল্প, বুঝতে পারেন প্রাচীন জাপানের জীবনধারা এবং সেখানের নিসর্গ।
বেশ কভাগে ভাগ করা যায় বিশাল এই প্রদর্শনী কে, ফুজিয়ামা পর্বতের কথা তো আগেই বললাম, আরও ছিল টোকাইডো রোড, ন্যাকাসেনডো রোড, ইডো ( টোকিও) সহ প্রকৃতির নানা ভাগ বিশেষ করে শীত, গ্রীষ্ম, শরত, বসন্ত চার ঋতুরই আবাহন, সেই সাথে বৃষ্টির রিমঝিম, বাতাসের শনশনকে আটকেছিলেন কাঠের ফ্রেমে সেই দুই অমর শিল্পী, যা চিরস্থায়ী ভাবে পরবর্তীতে ঠাই নিয়েছে ক্যানভাসে।
চারপাশে যেন প্রাচীন জাপান মূর্ত হয়ে উঠেছিল ক্যানভাসে বুলিয়ে যাওয়া শতাব্দীপ্রাচীন অলৌকিক দক্ষতায়, বৌদ্ধ শ্রমণ পথ চলেছেন শান্ত ভাবে, পরিশ্রমী জেলে সাগরের পাহাড় প্রমাণ ঢেউয়ের সাথে সমানে ঝুঝে তুলে আনছে রূপো রূপো মাছ, কৃষক বপন করে চলেছে আগামী দিনের সবুজ ভবিষ্যৎ, কোন জমিদার তার হোঁৎকা দেহ নিয়ে চলেছে পালকি চেপে, সেটা টানতে বেয়ারাদের প্রাণ ওষ্ঠাগত, প্রত্যেকের মুখে শারীরিক ক্লিষ্টতার আলাদা আলাদা অভিব্যক্তি স্পষ্ট। কিমোনো পরা লাস্যময়ী গেইসারা আনমনে চেয়ে আছেন দূরের আত্মাপর্বত ফুজিয়ামার দিকে, তাদের খদ্দেররা কি বিরক্ত প্রকৃতির সাথে নারীর এই সখ্যে?
খুব আগ্রহ নিয়ে খুঁজে বাহির করলাম বৃষ্টি নিয়ে করা সেই অসাধারণ কাজটি
দেখেই অনুভূত হচ্ছে ক্রান্তীয় বৃষ্টির উষ্ণ অবিরাম ধারা, পাতলা বর্শার মত অগুনতি উল্কা সদৃশ্য বৃষ্টি ফোটা যেন ক্যানভাসের মাঝেই সীমাবদ্ধ নেই, ছড়িয়ে পড়েছে সমগ্র জানা মহাবিশ্বে, যার কোন আদি অন্ত নেই, অসীম ধৈর্য্য নিয়ে আকাশ ফুঁড়ে জলছন্দের মূর্ছনা এবং বারিধারার পতন চলছে তো চলছেই। ইশ, যেন ভিজে যাব যে কোন মুহূর্তে। মনে পড়ে প্রিয় শিল্পী ভিনসেন্ট ভ্যান গগ এই বিশেষ কাজটির বেজায় ভক্ত ছিলেন, নিজে এর অনুরূপ আঁকার চেষ্টাও করেছেন।
আর ছিল প্রকৃতি!
নিসর্গ।
শুদ্ধতা।
ক্ষুদ্রের মাঝে অসীমের প্রকাশ।
গ্রীষ্মে ফুল ফুটছে, শরতে গাছের পাতার রঙ পরিবর্তন হচ্ছে, অনন্তযৌবনা জাপানী সারসেরা কলরবে মুখরিত, আকাশ থেকে ধেয়ে আসছে ভীমদর্শন ঈগল, আড়মোড়া ভাঙছে নিমপ্যাঁচা, সোয়ালোর দল ডানা মেলছে খাবারের সন্ধানে। কত কাছ থেকেই না এই দুই সত্যিকারের নিসর্গপ্রেমী অবলোকন করেছেন জীবনের বৈচিত্র, এবং দেখেই সন্তুষ্ট হয়ে আত্মসম্ভোগে মেতে থাকেন নি, একেবারে ফুটিয়ে রেখেছেন অজর, অমর অক্ষয় করে আমাদের জন্য।
একই হাতে কী করে নগরজীবন এবং নিসর্গ তারা ফুটিয়ে ছিলেন নিখুঁততম দক্ষতায় টা বোধগম্যতার অপার, আবার একই ক্যানভাসেই নিয়েছেন মানুষ ও প্রকৃতি, বারংবার। ঘোড়ায় চেপে ফেরা ক্লান্ত যাত্রীর মাথায় উপরেই তাই দেখা দিয়ে যায় কালো কালো পত্রহীন ডালপালা মুখে এক অপার্থিব চাঁদ। বাতাসের সাথে যেমন টুপি উড়ে যাচ্ছে শ্রমজীবী মানুষের, ঠিক তেমনই দীঘল শস্য প্রান্ত্রেও লেগেছে কাঁপন, মুক্তির আনন্দ। বরফ ঢাকা গ্রামের মানুষগুলোর দুর্দশা যেমন আমাদের নজর এড়ায় না, তেমনই চোখ আঁটকে থাকে একমাথা বরফ নিয়ে দাড়িয়ে থাকা জমে যাওয়া গাছগুলোই।
প্রতিটি ক্যানভাসের শরীরেই শিল্পীর বিশেষ সীলমোহরের ছাপ বসানো আছে, এবং যেহেতু এগুলো কাঠের ফ্রেম থেকে করা হয়েছে, সবগুলোরই একাধিক প্রতিকৃতি আছে, যার মাঝে সেই বিখ্যাততম গ্রেটওয়েভের দুইখানা আমরা দেখতে পারলাম একদিনেই! এবং অবশ্যই খুঁটিয়ে দেখা হল, উপলব্ধির চেষ্টা করা হল অপরূপা ফুজিয়ামাকে। কত ভাবেই জাপানীদের সবচেয়ে পরিচিত ল্যান্ডমার্ককে নব নব ভাবে পরিচয় করিয়ে দিয়েছেন তারা, কী অপূর্ব বাঙময় সেই রঙের দ্যোতনা।
কেবলই ভাল লাগে, কেবলই মুগ্ধ হতে হয়। সেই ভাললাগা, ভালবাসা, বিস্ময় কেবল বেড়েই চলে প্রজন্ম থেকে প্রজন্মান্তরে।
(প্রদর্শনীতে ছবি তোলার অনুমতি ছিল না বিধায় হকুসাই এবং হিরোসিগের উপরে নির্মিত একাধিক ওয়েবপেজ থেকে ছবিগুলো নেওয়া হয়েছে। তবে এই বিশেষ প্রদর্শনী উপলক্ষে অ্যাতেনিয়াম জাদুঘর একটি অপূর্ব বই জাতীয় বিশাল কলেবরের ক্যাটালগ বাহির করেছিল ফিনিশ এবং ইংরেজি ভাষায়, যা কিনা সবচেয়ে কম সময়ে সমস্ত কপি বিক্রি করবার রেকর্ড করে ফিনল্যান্ডে, সেই ক্যাটালগ বইটির লিঙ্ক পাবেন এইখানে)
( বিবর্তনের কোটি কোটি বছরের লাখো প্রজন্মের আত্মাহুতি দেবার পর আমরা হোমো স্যাপিয়েন্স স্যাপিয়েন্সরা বর্তমান অবস্থায় পৌঁছেছি, কিন্তু কিছু কিছু মানুষের একগাদা বিষয়ে অপরিসীম দক্ষতা দেখে তারা বিবর্তনের কোন ধারায় আবর্তিত হয়েছে তা নিয়ে বিশেষ আলোচনার অবকাশ তৈরি হয়।
সচলের সুমনা রহমান জীবনের নেশায় মাতাল একজন দুর্দান্ত আঁকিয়ে, গাইয়ে, লিখিয়ে, কথক ( একাধিক জাতীয় পুরস্কার পাওয়া বিতার্কিক)। এই আনন্দের পোস্টটি সুমনার জন্য, জীবনের যত শুদ্ধ সৌন্দর্য, সূক্ষ অনুভব, গাঢ় উল্লাস সবই যেন তাকে ঘিরে রাখে সর্বক্ষণ। )
মন্তব্য
প্রথম প্যারার কথাগুলো পড়লে বুকে কাঁপন ধরে যায়। ছবিগুলো কাঁছে থেকে দেখতে পারলে আরো ভালো লাগতো। শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
সিঙ্গাপুরে থাকার কথা দু এক কপি! খোঁজ নিয়ে জানিয়েন তো ভ্রাত
facebook
দারুনতো, অণু। তারায় তারায় তারাময়।
__________________________________________
জয় হোক মানবতার ।। জয় হোক জাগ্রত জনতার
জাপানিজ রক্স
facebook
না, বাংলাদেশের অণু রক্স
__________________________________________
জয় হোক মানবতার ।। জয় হোক জাগ্রত জনতার
facebook
দারুন সুন্দর ছবিগুলো।
একটা জিনিস দেখবেন, ফটোগ্রাফিক অ্যাঙ্গেল হিসেবেও ছবিগুলো দারুন।
কোথাও যেন মনে হল খুব উন্নত মানের একটা কমিক স্ট্রিপ।
অতদিন আগের কিন্তু কি অমায়িক।
বার্ডস আই ভিউ!
facebook
জাপানিরা বিনয়ী হয় জানি - কিন্তু কতটা তার একটা ধারনা হল।
facebook
গ্রেট ওয়েভের ছবিটা দেখেছিলাম ফ্র্যাক্টাল(Fractal) নিয়ে বিবিসির এক ডকুমেন্টারিতে, মানুষযে ফ্র্যাক্টাল নিয়ে অনেক আগে থেকেই জানতো তার একটি নিদর্শণ নাকি এই ছবিটি।
আমি দেখেছি ডকুটা ইন্টারেস্টিং
facebook
অসাধারণ একটা লেখা অনুভাই। জাপানি এসব শিল্পকর্ম নিয়ে আপনার আবেগ আমাদের শুধুই মুগ্ধতাই বাড়ায় না, এই কাজগুলোর প্রতি, জাপানি সংস্কৃতির প্রতি আমাদের কৌতুহলও ও উদ্দীপনাও আনে নতুন করে। সেক্ষেত্রে বলা যায় এটা একটা সার্থক পোস্টও বটে।
কিন্তু সামনাসামনি দেখতে মন চায় যে, তার কি হবে?
দেখে ফেলবেন! আজ না হয় কাল, হুয়াটস দ্য প্রবলেম!
facebook
আশাই ভরসা।
সামনে সামনি না দেখতে পারি, পিসির স্ক্রিনে মুগ্ধ চোখ বোলাবো এরকম একটা পণ করে এই প্রিন্ট গুলো নিয়ে ইবুক খুজতে বসেছিলাম। তাও পেলুম না। জীবন ঘাসময় মনে হচ্ছে।
এই লেখাটাই শেষ-মেষ কপি করে রাখার সিদ্ধান্ত নিলুম।
হপেই হপে
facebook
আবার আসতে হল এখানে। এক বন্ধুকে দিলাম লেখাটা পড়তে
facebook
দারুণ একটা প্রদর্শনী দেখানোর জন্য বিরাআআআআআট একটা ধন্যবাদ। (খুশিতে আরো অনেক কিছুই লিখতে ইচ্ছা হচ্ছিল, তবু খাটো করার সুযোগটাই নিলাম)।
ধুর মিয়া, ৩ ইঞ্চি লম্বা হয়ে ০০৭ হবার ধান্ধা নিচ্ছি, এর আপনি ভাই হয়ে বাগড়া দিচ্ছেন!
facebook
'মাসুদ রানা' আর 'তারেক অণু' - একটা কেমন অন্ত্যমিল দেখি মনে হয়
শালার রানাও ৫ ১১ !
facebook
খালি প্রথম ছবিটার ছবি দেখেছিলাম কই জানি... কিন্তু এ তো আস্ত জাদুঘর...
প্রিয় পর্যটকের জন্য আর (গুড়)
facebook
facebook
চারুকলার লাইব্রেরীতে আমার সবচেয়ে প্রিয় বইয়ের ১টা ছিল হকুসাই।অনেকক্ষণ ধরে দেখা যায় ওর প্রিন্ট, চোখে পীড়া দেয় না।
ওর সমুদ্রের ঢেউ তো কিংবদন্তি ! ভাল লাগলো কেউ সচলে ওকে নিয়ে লিখলো!!
ধন্যবাদ,তারেক অণু ।
লাল গানে নীল সুর, হাসি হাসি গন্ধ
আহা, আসলেই, সারাক্ষন দেখতে ইচ্ছে করে।
এখন আমাদের জন্য ঐ ধারার কিছু এঁকে দিন পিলিজ
facebook
জয় বাবা হিরোশিগে।
জয় বাবা
facebook
সময় ও জীবনের দ্রুতগামী ট্রেনের পাল্লায় পড়ে সবচেয়ে আনন্দের জায়গা কোন ছবির গ্যালারীতে যাওয়া হয়নি বহু বহুদিন....আপনার এই পোস্টটির মাধ্যমে যেন একটি জীবন্ত ছবির গ্যালারীতে চলে গিয়েছিলাম....হকুসাই-হিরোসিগের খুব স্নিগ্ধ, খুব সুন্দর, খুব সরল এই চিত্রকলাগুলোর সাথে পরিচয় করিয়ে দেবার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ।
ভালো থাকুন।
সবচেয়ে আনন্দের জায়গা কোন ছবির গ্যালারী-- বাহ ! দারুণ বলেছেন!
facebook
এক নম্বর ছবিখান সব সুশি দোকানে আসে
লেখায় অত্যুত্তম জাঝা।
..................................................................
#Banshibir.
এই তাহলে কারণ! প্রথম ছবিটাকে খুবই পরিচিত মনে হচ্ছিলো।
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
facebook
হ, বিবিসি একটা ১ ঘণ্টার ডকু করছিল সেটা নিয়ে, বলেছে প্রাচ্যের সবচেয়ে বিখ্যাত আর্ট।
facebook
facebook
একটা মানুষ এতো বিনয়ী হয় কিভাবে? অসাধারণ সব কাজ।
অণু, আপনার লেখার হাত যে অদ্ভুত সুন্দর সেটা জানেন?
রু
সত্যিকারের জ্ঞানীদের বিনয়ী হওয়াটাই স্বাভাবিক।
আমার হাতের লেখা? সারা জীবন এর জন্য বকা খেলাম, সেদিনও মা বলেছে
facebook
অসাধারন দুই শ্রষ্ঠাকে সেলাম, শেয়ার করার জন্যে ধন্যবাদ অনু ভাই ।
আরাফ করিম
facebook
সুন্দর পোস্ট। তবে পেইন্টিং বুঝি না। আমার কাছে সব পেইন্টিংই "বিমূর্ত শিল্প"!
অ, আমি তো ভাবছি আপনি নিজেই বিমূর্ত!
facebook
ছবি গুলো থেকে তো চোখ সরাতেই পারছি না। এত সুন্দর!!!! আপনি লিখেছেনও সেই রকম সুন্দর। ইশস! যদি চর্মচক্ষে একবার দেখতে পেতাম!
facebook
সত্যিকারের জ্ঞানীদের বিনয়ী হওয়াটাই স্বাভাবিক। পুরোপুরি একমত অণু দা।
শ্রাবনী
facebook
আহ্, দারুণ !
facebook
অসাধারণ বিষয়, অতি সুন্দর উপস্থাপনা (যেমন হয়ে থাকে তারেক অণু নামের এক বহুমুখী প্রতিভার প্রতিটি লেখায়)। আশ্চর্য ছবিগুলি যতবার দেখা যায় তত বেশী করে মুগ্ধ হতে হয়!
facebook
নতুন মন্তব্য করুন