এই ডাঙা ছেড়ে হায় রূপ কে খুঁজিতে যায় পৃথিবীর পথে।
বটের শুকনো পাতা যেন এক যুগান্তের গল্প ডেকে আনে:
ছড়ায়ে রয়েছে তারা প্রান্তরের পথে পথে নির্জন অঘ্রানে;-
আসলেই তাই! আজকের পর্বের সব ছবি তাই বাংলার পথে প্রান্তরে তোলা, যা দেখে কবি এঁকেছিলেন সেই সব অসাধারণ শব্দমালা।
এই ছবি-কবিতার শিশুতোষ খেলাতে বন্ধু হিমি জানিয়েছিলেন ইদানীং এগুলো দেখেই তার কবিতা পড়ার আগ্রহ তৈরি হচ্ছে। এর চেয়ে বড় কাজের কাজ আর কী হতে পারে! এই পোস্টটি হিমিকার জন্য, যে মাত্র কয়েক বছর আগে আজকের দিনে জন্ম নিয়েছিল সাহারা মরুভূমির কিনার ঘেযে ভূমধ্যসাগর তীরের এক প্রাচীন ভূখণ্ডে। শুভ জন্মদিন হিমি। শুভ জন্মদিন শিশিরকণা ( সচল নাম) !!!
সিরিজের বাকীপর্বগুলো এইখানে
কুয়াশারে নিঙড়ায়ে উড়ে যাবে আরো দূর নীল কুয়াশায়,
কেউ তাহা দেখিবে না; — সেদিন এ পাড়াগাঁর পথের বিষ্ময়
দেখিতে পাবো না আর — ঘুমায়ে রহিবে সব; যেমন ঘুমায়
আজ রাতে মৃত যারা;
সে সব পেঁচারা আজ বিকালের নিশ্চলতা দেখে
তাহাদের নাম ধরে যায় ডেকে ডেকে।
মাটির নিচের থেকে তারা
মৃতের মাথার স্বপ্নে নড়ে উঠে জানায় কী অদ্ভুত ইশারা!
আর আমার বিছানা করে দিয়ো সমতল দেশের শিয়রে
সবুজ ঘাসের ছবির ভিতর
ধানসিড়ি নদীর জলের গন্ধের কাছে
কোথাও মঠের কাছে — যেইখানে ভাঙা মঠ নীল হয়ে আছে
শ্যাওলায় — অনেক গভীর ঘাস জমে গেছে বুকের ভিতর,
পাশে দীঘি মজে আছে — রূপালী মাছের কন্ঠে কামনার স্বর
যেইখানে পটরানী আর তার রূপসী সখীরা শুনিয়াছে
বহু বহু দিন আগে —
বালুচরে নদীটির জল ঝরে
খেলে যায় সূর্যের ঝিলিক,
মাছরাঙা ঝিক্মিক্ ক’রে উড়ে যায়;
মৃত্যু আর করুণার দু’টো তলোয়ার আড়াআড়ি
গ’ড়ে ভেঙে নিতে চায় এই সব সাঁকো ঘর বাড়ি;
নিজেদের নিশিত আকাশ ঘিরে থাকে।
কেবলি আরেক পথ খোঁজো তুমি;
আমি আজ খুঁজি নাকো আর;
পেয়েছি অপার শূন্যে ধরবার মতো কিছু শেষে
আমারি হৃদয়ে মনে; বাংলার ত্রস্ত নীলিমার
নিচে ছোটো খোড়ো ঘর- বনঝিরি নদী চলে ভেসে
সোনার খাঁচার বুকে রহিব না আমি আর শুকের মতন;
কি গল্প শুনিতে চাও তোমরা আমার কাছে — কোন্ কোন্ গান, বলো,
তাহলে এ — দেউলের খিলানের গল্প ছেড়ে চলো, উড়ে চলো, —
যেখানে গভীর ভোরে নোনাফল পাকিয়াছে, — আছে আতাবন,
পউষের ভিজে ভোরে, আজ হায় মন যেন করিছে কেমন; —
চন্দ্রমালা, রাজকন্যা, মুখ তুলে চেয়ে দেখ — শুধাই , শুন লো,
কি গল্প শুনিতে চাও তোমরা আমার কাছে, — কোন্ গান বলো,
আমার সোনার খাঁচা খুলে দাও, আমি যে বনের হীরামন;
এই ডাঙা ছেড়ে হায় রূপ কে খুঁজিতে যায় পৃথিবীর পথে।
বটের শুকনো পাতা যেন এক যুগান্তের গল্প ডেকে আনে:
ছড়ায়ে রয়েছে তারা প্রান্তরের পথে পথে নির্জন অঘ্রানে;-
তাদের উপেক্ষা ক’রে কে যাবে বিদেশে বলো- আমি কোনো-মতে
বাসমতী ধানক্ষেত ছেড়ে দিয়ে মালাবারে- উটির পর্বতে
যাব নাকো, দেখিব না পামগাছ মাথা নাড়ে সমুদ্রের গানে
কোন দেশে,- কোথায় এলাচিফুল দারুচিনি বারুণীর প্রাণে
বিনুনী খসায়ে ব’সে থাকিবার স্বপ্ন আনে;- পৃথিবীর পথে
যাব নাকো :
মালঞ্চে পুষ্পিত লতা অবনতমুখী-
নিদাঘের রৌদ্রতাপে একা সে ডাহুকী
বিজন তরুর শাখে ডাকে ধীরে ধীরে
বনচ্ছায়া অন্তরালে তরল তিমিরে!
আকাশে মন’র মেঘ, নিরালা দুপুর!
-নিস্তব্ধ পল্লীর পথে কুহকের সুর
বাজিয়া উঠিছে আজ ক্ষনে ক্ষনে ক্ষণে!
সে কোন পিপাসা কোন ব্যথা তার মনে!
হারায়েছে প্রিয়ারে কি?
পৃথিবীর অন্ধকার অধীর বাতাসে গেছে ভ’রে —
শস্য ফলে গেছে মাঠে — কেটে নিয়ে চলে গেছে চাষা;
নদীর পারের বন মানুষের মতো শব্দ করে
নির্জন ঢেউয়ের কানে মানুষের মনের পিপাসা, —
পাড়াগাঁর দু পহর ভালোবাসি — রৌদ্র যেন গন্ধ লেগে আছে
স্বপনের; — কোন গল্প, কি কাহিনী, কি স্বপ্ন যে বাঁধিয়াছে ঘর
আমার হৃদয়ে, আহা, কেউ তাহা জানে নাকো
তবু এই পৃথিবীর সব আলো একদিন নিভে গেলে পরে,
পৃথিবীর সব গল্প একদিন ফুরাবে যখন,
মানুষ র’বে না আর, র’বে শুধু মানুষের স্বপ্ন তখনঃ
সেই মুখ আর আমি র’বো সেই স্বপ্নের ভিতরে।
এইসব পাখিগুলো কিছুতেই আজিকার নয় যেন- নয়-
এ নদীও ধলেশ্বরী নয় যেন- এ আকাশ নয় আজিকার :
কোথাও জলকে ঘিরে পৃথিবীর অফুরান জল
র’য়ে গেছে;-
যে যার নিজের কাজে আছে, এই অনুভবে চ’লে
শিয়রে নিয়ত স্ফীত সুর্যকে চেনে তারা;
আকাশের সপ্রতিভ নক্ষত্রকে চিনে উদীচীর
কোনো জল কী ক’রে অপর জল চিনে নেবে অন্য নির্ঝরের?
তবুও জীবন ছুঁ’য়ে গেলে তুমি;-
আমার চোখের থেকে নিমেষ নিহত
সূর্যকে সরায়ে দিয়ে।
স’রে যেতো; তবুও আয়ুর দিন ফুরোবার আগে।
নব-নব সূর্যকে কে নারীর বদলে
ছেড়ে দেয়; কেন দেব? সকল প্রতীতি উৎসবের
চেয়ে তবু বড়ো
স্থিরতর প্রিয় তুমি;- নিঃসূর্য নির্জন
ক’রে দিতে এলে।
প্রতিটি নক্ষত্র তার স্থান খুঁজে জেগে রবে প্রতিটির পাশে
নীরব ধূসর কণা লেগে রবে তুচ্ছ অণুকণাটির শ্বাসে
অন্ধকারে — তুমি, সখি চলে গেলে দূরে তবু; — হৃদয়ের গভীর বিশ্বাসে
অশ্বত্থের শাখা ঐ দুলিতেছে; আলো আসে, ভোর হয়ে আসে।
মন্তব্য
অপূর্ব সব ছবি। মন ভালো করা বাঙময় সব কবিতা। দারুণ।
কুতি গো! কৌএর লোলুপ দৃষ্টিতে ইতালিয়ান ললনাদের দেখা নিয়ে একটা টাটকা পোষ্ট দেন মিয়া!
facebook
আছিরে। একটা নতুন লেখা দিয়েছি সচলে। পড়িস। ভালো মন্দ জানাস।
পড়ব
facebook
সুন্দর!
ধন্যবাদ
facebook
চোখ-কেমন-করা সব ছবি আর মন-কেমন-করা বর্ণনা ! দেখে-পড়ে "পৃথিবীরে মায়াবীর নদীর পারের দেশ বলে মনে হয় !" বেঁচে থাকাকে বড় ভালোলাগে এই বিশ্রী গরমের শত ঝামেলা-ক্লিষ্ট অবসন্ন দুপুরে ...
"সকল পড়ন্ত রোদ চারি দিকে ছুটি পেয়ে জমিতেছে এইখানে এসে,
গ্রীষ্মের সমুদ্র থেকে চোখের ঘুমের গান আসিতেছে ভেসে,
এখানে পালঙ্কে শুয়ে কাটিবে অনেক দিন জেগে থেকে ঘুমাবার
সাধ ভালোবেসে !"
শুভ জন্মদিন, শিশিরকণা !
আহা ! জন্মদিনে এরচে ভাল উপহার আর কী হতে পারে !
এখানে পালঙ্কে শুয়ে কাটিবে অনেক দিন জেগে থেকে ঘুমাবার
সাধ ভালোবেসে !"
এই ছবি তোলা খুব সহজ, আমার শুধু একটা বড় আয়না লাগবে নিজেই সবসময় জেগে গেজে বিছানায় ঘুমাচ্ছি কিনা
facebook
আয়না যোগাড় করে ছবিটি তুলে ফেলুন শিগগিরি ! আমি অবিশ্যি পালঙ্ক যোগাড় করতে পারলে একটা তুলে ফেলতাম । কী আর করা !
কি করে তুলবেন! আমি তো দূরে দূরে-
facebook
তাহলে ছবিটা তোলা কিন্তু অত সহজ হচ্ছে না !
শেষ ছবিটা দেখলে কেন যেন মন খারাপ হয়ে যাচ্ছে!!!
-------------------
সুবোধ অবোধ
-------------------
শ্রেষ্ঠ সৃষ্টি কেন এত বোকা হয়?!!
একাকীত্ব মনে করিয়ে দিচ্ছে বুঝি?
facebook
আসলেই তাই।
--------------------------
সুবোধ অবোধ
---------------------------
শ্রেষ্ঠ সৃষ্টি কেন এত বোকা হয়?!!
হুম। আবার অন্য অর্থও করতে পারেন, অন্তত জীবনের! পৃথিবীর পথে-
facebook
অণুদা - সিরিজের অন্য পর্বগুলো এরকম করে দেয়া যায়না?
ঠিক এরকম ও না মানে পাশাপাশি বসিয়ে?
হুম , দেওয়া উচিত ! কিন্তু আলসামি ঘিরে ধরে যে,
facebook
আমি তো জানতাম তারেক অণুর এন্টোনিম হল আলসেমি
ভুল জানেন, শুধরে নেন আমি মহা আইলসা
facebook
আপনে অদ্ভূত!
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
অদ্ভুদ ! কেন !!!
লাইনে আসুন!
facebook
আহারে
আহারে
facebook
অনুভবের চিত্রকল্পরূপ তারেক অণু'র কল্যাণে চর্মচক্ষুগোচরে!
facebook
কবিতা ডরাই।
শুভ জন্মদিন শবনম আপু।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
আহা ! ফাগলে ফাগলকেই ডরায়!
facebook
কবিতা যেন পূর্নতা পেল ছবিগুলোর জন্য। আহা!
আব্দুল্লাহ এ.এম.
আরেহ না!
facebook
১/ $) খুশি হইছি!
২/ জীবনবাবু ভালো লোক, তার কবিতা বুঝা যায়। মনে হয় একটা ছবি একে দিলেন চোখের সামনে। আপনি হলেন জীবন বাবুর উলটা, উনি ঘর থেকেই দুই পা ফেলতেই চান নাই, এইজন্য আপনার মত ভক্ত জুটিয়েছে যে তার হয়ে দিন দুনিয়া ঘুরে ছবি জুটিয়ে আনে উনি কী বলতে চেয়েছেন সেটা বুঝাতে। বিদেশি কূটনৈতিকদের সাথে সাক্ষাতকারের সময় যেমন মাঝে একটা দোভাষী বসে থাকে, আপনি হলেন জীবনবাবু আর আমাদের মত কাব্যমূর্খদের মাঝে বসা সেই লোকটা।
৩/ জীবনবাবু আবার আমার দেশ গায়ের বালিকাদের ভালু পান।
~!~ আমি তাকদুম তাকদুম বাজাই বাংলাদেশের ঢোল ~!~
খুবোই বোকার মত একটা কুশ্চেন। আপনে সচল হইসেন কবে? অভিনন্দন দিসি বইলা স্মরণ হইতেছে না।
একগাদা অভিনন্দন
..................................................................
#Banshibir.
কাউরে বলি নাই গো। মেলাদিন হইছে। এম্নিতেই তো লিখতাম না। আমার কীবোর্ড পুরাপুরি বন্ধ করে দিতে সম্ভবত এটা মডুদের ষড়যন্ত্র। হেহে!
~!~ আমি তাকদুম তাকদুম বাজাই বাংলাদেশের ঢোল ~!~
facebook
মঠটা কোথায় অণু ভাই?
..................................................................
#Banshibir.
আরে পীর বাবা, সেটা নিয়ে আসত পোষ্ট আছে !
http://www.sachalayatan.com/tareqanu/48524
ক্যা, আস্তানা গাড়বেন নাকি!
facebook
গাড়তেও পারি আস্তানা। টয়লেটের ব্যবস্থা কিরাম?
..................................................................
#Banshibir.
বন বাদাড়, ফাঁকা মাঠের সুব্যবস্থা আছে
facebook
ফাঁকা মাঠে টয়লেট
..................................................................
#Banshibir.
এতে এত সবাক হবার কি আছে?
facebook
ইয়ে সবাই সব দেখে ফেলবে না?
..................................................................
#Banshibir.
হ্যাঁ, গ্রামদেশে (কোথাও কোথাও) এই সমস্যা আছে...
সবচাইতে ভয়ঙ্কর হইল প্রাতঃকৃত্য চলাকালীন কেউ যখন অত্যন্ত সরলমনে "তৃতীয় মাত্রা" সুলভ আলোচনা শুরু করে...
facebook
আরে মিয়া, হাসেন কিল্লাই? এই পাট্টির খপ্পরে একবার পড়ছিলাম... পড়লে বুঝবেন...
অভিজ্ঞতা বলেন, সবাই জানুক, সতর্ক হউক !
facebook
হুমম ... ত্যাগতে হলে জানতে হবে
facebook
..................................................................
#Banshibir.
শোকর করেন মিয়া, যে গ্রামদেশে "বোলগ" দিয়া কেউ ইন্টারনেট চালায় না... নাইলে এইখানে আপনার পাঠকশ্রেনী থাকলে আপনার ব্যাস্ততম সময়ে এসে সরল মনে আবদার ধরত- "ভাই, আপনার হনুমানের কিচ্ছাডা ব্যাপক হইছিল, আবার এট্টু শুনাইবেন?" তখন কিন্তু বুঝতেন ঠ্যালাডা
মুজতবা আলীর গল্প শুনেন। এক লোক উনার কাছে গল্পের আবদার করার পরে উনি কৈছিলেন, "ঘর লেইপ্যা পুইছ্যা আঁতুড়ঘর বানাইলেই তো বাচ্চা পয়দা হয়না, দশ মাস সবুর করতে হয়..." হাহাহাহাহাহা। কেউ গল্পের আবদার ধরলে এই কথা কয়া দশ মাস টাইম নিমু
..................................................................
#Banshibir.
facebook
ঐ অবস্থায় দশমাস বুঝেশুনে কইলেন?
সৈয়দ সায়েবকে
উনার সম্পর্কে আরেকটা গল্প লেখার গল্প শুনেছিলামঃ একবার এক নাছোড়বান্দা ভক্ত নাকি সৈয়দ সায়েবকে চেপে ধরে "তুমি কেমন করে গল্প লেখ হে গুনী" টাইপের প্রশ্ন করে বড়ই ত্যাক্ত করতেছিল... অনেকক্ষন গাঁইগুই, শাঁইশুই, হুমকি-ধামকি তেও কাজ না হওয়ায় শেষে তিনি কোলে বসা পুত্রকে দেখিয়ে উত্তর দিয়েছিলেনঃ "দেখুন, চাইলে আমার ছেলেকে দেখিয়ে বেড়াতে পারি; কিন্তু তার উৎপাদন প্রক্রিয়াটা নিশ্চয় দেখিয়ে বেড়াতে পারিনা"... এর পরে ত্যাঁদড় ভক্ত লা-জবাব
facebook
facebook
পাগলের নাই যেন কিসের ভয়
facebook
জীবনবাবু আবার আমার দেশ গায়ের বালিকাদের ভালু পান। এর পিছনে উহ্য কিছু আছে মনে হচ্ছে, আমি কী পাই না?
facebook
বনলতা সেন এর কথা বলছি।
~!~ আমি তাকদুম তাকদুম বাজাই বাংলাদেশের ঢোল ~!~
সুচেতনাও বেশ ইয়ে, আর কি
facebook
সবকিছু মিলিয়ে দারুণ !
facebook
যা যা চুটিয়ে উপভোগ করলাম
(১) প্রিয় কবির একসাথে এত কবিতা-আহরণ
(২) প্রিয় লেখক-ফোটোগ্রাফার-এর মার-কাটারী সচিত্র পরিবেষণা
(৩) জম-জমাট মন্তব্যের সারি
শিশিরকণাকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা আর এমন অসাধারণ উপহার পাওয়ার জন্য অভিনন্দন!
-একলহমা
একলহমা, বাহ দারুণ নিক তো!
facebook
ছবির সাথে সাথে এই টুকরো কবিতা ভালো লাগে খুব।
facebook
অসাধারণ ছবিগুলো। এত দারুণ ছবি তোলেন ক্যাম্নে! জানতে মঞ্চায়
আরে না, আমি শুধু ক্লিক করি, ছবি তোলার কিছুই জানি না, ইমানে।
facebook
facebook
সুন্দর!
facebook
খারাপ খারাপ ছবি। ঘর-ভুলানো ছবি। ঘর-ভুলানো কূ-ডাক দেয় ছবিগুলো। নিরুদ্দেশ হবার উষ্কানী দেয় ছবিগুলো।
“Peace comes from within. Do not seek it without.” - Gautama Buddha
তাতে কি
facebook
তাতে সারে-সর্বনাশ ! ঘর ছেড়ে কুয়াশা ধোয়া হাটে-মাঠে-ঘাটে হারিয়ে গেলে, সোনালী নদীতে ডুবে গেলে চলবে? - ভাত রান্না করবে কে?!
“Peace comes from within. Do not seek it without.” - Gautama Buddha
QUE SERA SERA !
facebook
এই সিরিজের ছবিগুলি আমার চমৎকার লাগে। যদিও সবসময় জীবনানন্দের কবিতার যে চিত্রকল্প আমার চোখের সামনে থাকে, তার সাথে পুরোপুরি মিলে না, তবে শুধুমাত্র ছবির গুণেই ছবিগুলি উতরে যায়। ছবির সাথে কবিতা নিয়ে আমার একটা পুরানো অস্বস্তি আছে। কবিতা পড়ার পর আপনার মাথার ভিতরে এমনিতেই একটা ছবি আঁকা হয়ে যায়। দৃশ্যকল্পময় কবিতাগুলির ক্ষেত্রে আমার মনে হয় নিজের মতো করে এই এঁকে নেওয়াটাই কবিতার মূল আনন্দ। তাই আলাদা ছবি দিয়ে দেওয়া অনেক সময় সেই কল্পনাতে ব্যাঘাত ঘটায় বলে মনে হয় আমার। অবশ্য সব সময় না। কিছু কিছু ক্ষেত্রে ছবিগুলি এতো অব্যর্থ হয় যে, নিজের কল্পনাকে সামনে দেখে চমকে উঠতে হয়।
এই সিরিজের ব্যাপারে আমার প্রধান আপত্তি আসলে নামকরণে। আমার জীবনের আনন্দ = জীবনানন্দ, নাম হিসেবে খুবই পচা। জীবনানন্দের মতো একজন লোকের সাথে এরকম =,+,- এইসব চিহ্ন কি যায়? আমার মনে হয় আপনি সিরিজটার নাম নিয়ে একটু ভাবতে পারেন।
অলমিতি বিস্তারেণ
হুম, নাম নিয়ে আসলেই চিন্তার দরকার আছে। আসলে মাথায় তখন আসছে, দিয়ে দিলাম, এই।
দেখেন তো কিছু পাওয়া যায় নাকি--
facebook
মায়াবীর নদীর পারের জীবনানন্দ
ছবি আর কবিতা গুলো কত সুন্দর সেটা বলতে বলতে পুরাই ক্লান্ত। তাই র কিছু কইতাম না
ইমা
আমরা আমরাই তো !
facebook
পুরাই জীবন-অণু-ন্দ ব্যাপারস্যাপার!
facebook
কেমন জানি মন খারাপ লাগে ছবিগুলা দেখলে
হায়, হায়, মানে কি বিষণ্ণতা !
facebook
নতুন মন্তব্য করুন