নদীপ্রধান দেশের মানুষ আমি। শৈশব, কৈশোর কেটেছে পদ্মাতীরের রাজশাহীতে। পদ্মা, মেঘনা, যমুনা, সুরমা, কর্ণফুলী, ব্রহ্মপুত্র, নাফ, ইছামতী, ধলেশ্বরী কত অসম্ভব সুন্দর নদীগুলো আমাদের চিরসবুজ পলিমাটির দেশটা তৈরি করেছে লক্ষ হাজার বছর ধরে, তাই কোন দেশে গেলেই সেখানকার স্থানীয় নদী দেখার জন্য মন আনচান করে, হয়ত সেই নদীর তীরে ইতস্তত পথ ভুলে বেড়ানো কোন শিশুকে দেখে রোমন্থন করি নিজের শৈশব, পৃথিবীর সব নদীর জেলেকেই মনে হয় অতি আপন পদ্মাপারের জেলে। সোজা কথায় বলি- আমি নদী জমায়। বিভিন্ন চিত্রবিচিত্র নদী, তাদের বাঁক, লোকজন, জীবনযাত্রার সাথে একাত্নতা বোধ করি।
আজকের ছবিগুলো সবই বাংলাদেশের নানা প্রান্তের, এই বছরের প্রথম আড়াই মাস দেশে অবস্থানের সময় তোলা।
এই পোস্টটি আমাদের সবার প্রিয় মেহবুবা জুবায়ের ভাবীর জন্য ( ভাবীর সাথে এবার অতি অল্প সময়ের জন্য দেখা হয়েছিল, তার মাঝেই উনি আমেরিকা ভ্রমণের স্পন্সর হতে রাজি হয়েছেন !!!)
এককালের প্রমত্তা আত্রাই আজ স্থবির
লালচোখের এই জলদাসের সাথে দেখা হয়েছিল উপকূলে, উনি কি হার্মাদদের বংশধর?
মিশরীয় দেবতা রা-এর চোখ বাংলার নৌকায়?
বগুড়ার এই শীর্ণ নদীটির একটি অপূর্ব নাম আছে, বাঙালী! বাঙালী নদী!
পর্বতারোহী এম এ মুহিতের তোলার এই ছবিটি আমার বিশেষ প্রিয়, কেন জানি রবি ঠাকুরের একটি গান মনে করিয়ে দেয় দৃশ্যটা-
তুমি ডাক দিয়েছ কোন্ সকালে কেউ তা জানে না,
আমার মন যে কাঁদে আপন মনে কেউ তা মানে না ॥
ফিরি আমি উদাস প্রাণে, তাকাই সবার মুখের পানে,
তোমার মতো এমন টানে কেউ তো টানে না
মন্তব্য
অসাধারণ!! এই ভালো লাগা কোন ভাষায় প্রকাশ করা যায় সে ভাষা আমার জানা নেই!!
নদীর ভাষায় বলেন-
facebook
দারুণ!
লাল গানে নীল সুর, হাসি হাসি গন্ধ
চন্দ্রবিন্দু এয়েচে নাকি ?
facebook
কেবলই মুগ্ধতা নিরন্তর!
শেষের কবিতাটা আসলেই দারুণ হয়েছে
facebook
ফাটাফাটি! অসাধারণ!
মানে ঠুতোফাটা
facebook
অসাধারন ক্লিক।
ছবিগুলো দেখলে মনে হয়, সব কিছু ছেড়ে চলে যাই ছায়াসুনীবির গ্রামে, এই জঞ্জালে ভরা মিথ্যে কথার শহর আর তখন ভালো লাগে না
আসলেই, গ্রামে যাইতে ইচ্ছে করে
facebook
খুব ভালো লাগল। প্রথমে ভেবেছিলাম যে, যেই-গুলো বেশী ভাল লাগবে তাদের নাম উল্লেখ করব। করতে গিয়ে তাদের সংখ্যা এত বেশী হয়ে গেল যে সেই চেষ্টা বাদ দিতে হল।
-একলহমা
পুরাই হিট
facebook
অসাধারণ অনুদা!!!
__________________________________
----আমার মুক্তি আলোয় আলোয় এই আকাশে---
কী ব্যাপার !বেশ কদিন পর দেখলাম!
facebook
ছবির সাথে সাথে তাদের নামকরণও অসাধারণ। ক্যাম্নে পারেন?!
নামে কিবা আসে যায়!
facebook
দারুন একটা এলবাম। অনেক দিন পর গুন টানার ছবি দেখলাম। ছোটবেলায় ধলেশ্বরী নদী দিয়ে যখন দাদুবাড়ি ফিরতাম তখন দেখেছি।
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
।ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট।
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।
সেই নদী আর নাই রে ভাই
facebook
নদী কেমন স্বপ্নের মতো ! "পাড়ের শৈশব", "স্বর্ণস্পর্শ", "রূপালী দ্বীপ" ছবি তিনটি, কী বলব, কালোত্তীর্ন হয়েছে !
কখনো আমি স্বপ্ন দেখি যদি
স্বপ্ন দেখবো একটি বিশাল নদী ।
নদীর ওপর আকাশ ঘন নীল
নীলের ভেতর উড়ছে গাঙচিল ।
আকাশ ছুঁয়ে উঠছে কেবল ঢেউ
আমি ছাড়া চারদিকে নেই কেউ । (হুমায়ুন আজাদ)
আর আমাদের নদীগুলোর নাম কী কাব্যিক ! ধানসিঁড়ি, কীর্ত্তনখোলা, সোমেশ্বরী, তিস্তা, চিত্রা, রূপসা, শঙ্খ, পায়রা, ময়ূর, মধুমতী, কাঁকন, বাঙালি, মহানন্দা, সুরমা, যমুনা, মেঘনা, পদ্মা ...
আহা ! আবার আসিব ফিরে ধানসিঁড়িটির তীরে- এই বাংলায় ...
বাহ, চম্রকার মন্তব্য! নদীর মতই!
facebook
facebook
facebook
ছোটবেলায় পড়েছি পদ্মাপাড়ের স্কুল রিভার ভিউ এ। স্কুল ছুটির পরে এক ঘন্টা বরাদ্দ থাকতো নদীর ধারে ঘুরে বেড়ানো আর খেলাধূলার জন্য। সেই থেকেই নদীর প্রতি আলাদা টান আমার। যেখানেই যাই সেখানকার নদীর বুকে নৌকা নিয়ে ঘুরে বেড়ানো চাই-ই চাই। কী যে অপূর্ব রূপ আমাদের নদীগুলো, আরও অপূর্ব তাদের নাম! মহানন্দা, সোমেশ্বরী, ধলেশ্বরী, জাদুকাটা আহা! এদের সাথে পদ্মা, মেঘনা, যমুনা, রুপসা, সুরমা, কর্ণফুলী, তিস্তা তো আছেই।
ছবিগুলো নিয়েতো কিছু বলার নেই। রুপালী দ্বীপে এসে একদম আটকে গিয়েছিলাম।
ও, হ্যাঁ, বাঙ্গালী নদীর পাশে আমার নানার বাড়ী!
বলেন কি! রিভার ভিউ স্কুলে আমার অনেক বন্ধুই পড়ত! শুধু নামটার জন্যই কী যে ভাল লাগত!
হ, বগুড়ার আসল ছোলেড় বাড়ী দেখতে যেয়েই বাঙ্গালী নাদির সাথে মোলাকাত
facebook
আচ্ছা, বেদের বহর ছবিটা কোথায় তোলা?
সুনামগঞ্জে। শহর ছাড়িয়ে টাঙ্গুয়ার দিকে যাবার সময়। দেখা হয়েছিল নাকি?
facebook
ইমা
দেশে ফিরেও মাথা ঠাণ্ডা হয় নাই !কি আজব !
facebook
আপ্নি মাথা ঠান্ডা রাখতে দিলেন কই এই সব ছবি-টবি দিয়ে। আপনাকে আমি নদী নিয়ে আফসোস এর ক্থা বলমাম আর আপ্নি বিনা পুরা একটা বেশি মাথা নষ্ট ব্লগ দিলেন!!
তা অবিশ্যি পরে মনে পড়েছে!
আরেকটা আসিতেছে, ফিরোজা নদীটা খালি ঘুরে আসি আর ১০ দিন পরে।
facebook
যান ঘুরে আসেন। আমিও যাইতেছি সমুদ্র দেখতে প্রথম বারের মত।
আপনার বাড়ীর নিচেই তো সমুদ্দুর !
facebook
অস্সাধারণ সব ছবি; মুগ্ধ হয়ে গেলাম।
ধন্যবাদ
facebook
আহারে, ইনহাস্ত ওয়াতানাম
facebook
রূপকথা ছবিটা কোথায় তোলা?
ফেইসবুক
---------------------------------------------
এক আকাশের নীচেই যখন এই আমাদের ঘর,
কেমন ক'রে আমরা বলো হতে পারি পর. . .
দক্ষিণবঙ্গে। কোন জেলা মনে পড়ছে না
facebook
প্রথম ছবিটা এতো রঙিন, কতোদিন হয়ে গেলো এমন পাল দেখি না। প্রতিটা ছবিই ভালো লেগেছে।
আপনার লেখার শিরোনাম এতো লম্বা হয়। আরেকটু যত্ন নিন। সময় নিন।
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
মধ্যযুগীয় বাংলা কাব্যে অতিপ্রাকৃত উপমার নান্দনিক ব্যবহার --- এই টাইপের শিরোনাম তো শুরুই করলাম না, মুরব্বি
facebook
মাইর লাগাবো তখন
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
আসলে নাম দিতে চেয়েছিলাম এই পদ্মা, এই মেঘনা, এই যমুনা সুরমা নদী তটে।
কিন্তু ছবি ব্লগ হওয়াতে বাকীটা দিতে হইল
facebook
ছবিব্লগ হলে সেটা শিরোনামে দিতে হবে এই বুদ্ধি কে দিছে?!! পোস্টের ট্যাগলাইন তাইলে দিছে কিসের জন্যরে পাপিষ্ঠ?
এই পদ্মা, এই মেঘনা, এই যমুনা সুরমা নদী... কতো সুন্দর একটা শিরোনাম হতো।
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
আগে কইবেন না !গর্তের ভিতরে থেলে ফাল পাড়লে হইব!
নেহাত সিলেটী জানি না দেইখ্যা বাইচ্যা গেলেন।
facebook
গর্তের ভিতর কই ফাল পাড়লাম। পোস্টে এসে বল্লাম মিয়া, একেবারে মানবসমুদ্রে।
আর আগে বল্লে হবেনাতো। বলে ঠিক করানো আর নিজে ঠিক করাতো দুই রকম বিষয়। নিজে থেকে ঠিক করলে পরের বার আরো সুন্দর হবে।
সিলেটি অতি সুন্দর, সহজ ভাষা। চাইলেই শেখা যায়।
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
সিলেটি অতি সুন্দর, সহজ ভাষা। চাইলেই শেখা যায়।
হ , গুরু আলী সাহেব বলেছিলেন বাংলা ভাষা সিলেটে যেয়ে নিহত হয়েছে
facebook
নদী, পাড়ের মানুষ, বাজার, জীবিকা, পরিবহণ নানা কিছু উঠে এসেছে... এসেছে শৈশব, প্রকৃতি আর বাংলাদেশটা মিলেমিশে।অসাধারণ এলবাম! ব্যানার করার ছবি আছে অনেকগুলো
আর আপনার লেখার একটা আকর্ষনীয় দিক হল অনেক কিছু ছুঁয়ে যাওয়া - হার্মাদ, মিশর, কবিগুরু কিছুই বাদ পড়েনা...
(...তোমার মতো এমন টানে কেউ তো টানে না - মাসুদ রানা আর তারেকাণুর কথা এই লোক আগেই জানতেন )
এর স্যাম দা, ব্যানার ব্যানার কইরেই গ্যালেন, করলেন এর কই , আজ পর্যন্ত ১ হালিও হয় নাইক্যা
facebook
ব্যানার হচ্ছে, হবে আপ্নার জীবনানন্দ সিরিজ নিয়ে একটা প্ল্যান হয়েছিল - ঐটা একটু শুরু করা দরকার, হিম্ভাই আর অনিকেতদাকে একটু লাইনে আনেন - এদিক থেকে আমাদের সুরঞ্জনাকে একটু রাজী করাই - ভয়েস আর মিউজিক হয়ে যাবে এই ক'জন কে পেলে - বাকিটা আমি দেখব আর আপনার কাজ তো আপনি আগেই করে রেখেছেন।
আহ, আপনার সে পোস্টকার্ড গুলো দারুণ হচ্ছিল !
facebook
তোর এই পোস্টে মনটা ভইরা গেল রে অণু! আমি ছোটবেলার থিকা লঞ্চে গ্রামের বাড়ি যাই, পথে কত নদী পড়ে। নদী আমার খুব প্রিয়। কতদিন যাওয়া হয় না দেশের বাড়ি। ছবিগুলি দেইখা নস্টালজিক হইয়া গেলাম।
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
দাড়া দেশে আসি, যামুনে একসাথে--
facebook
প্রথম ছবিটির নৌকার পাল অত্যন্ত অর্থবোধক!
বাঙালী নদীর এই শীর্নদশা কিন্তু পরিকল্পিত, যমুনায় এ নদীর উৎসমুখে একটি সলুইস গেট নির্মান করে নদীটিকে পরিকল্পিতভাবে স্রোতহারা করে রাখা হয়েছে, তা না হলে নাকি যমুনার গতিপথ সহসা পরিবর্তিত হয়ে বিরাট বিপর্যয় সৃষ্টি করতে পারে।
হুম, নদী যেদিন ক্ষেপে যাবে সেদিনও কি আমরা তাকে বেধে রাখতে পারব?
facebook
facebook
সকল মুগ্ধতাকে ছাড়িয়ে যায়...
ডাকঘর | ছবিঘর
আমার জাতিঙ্গা দেখা বাকী এখনো!
facebook
টানে সবাইকে কিন্তু বাঁধনে জড়ায় না - - - নাহ, ভুল হলো - টানে, এবং বাঁধনেও জড়ায়। নদীর কথা বলছিলাম - এমনই বাঁধনে জড়িয়েছে যে "নদী" শব্দটা শুনলেই আমাদের স্বপ্নের পালে হাওয়ার মাতম লাগে, চোখেমুখে এসে পড়া পানির ঝাপটার মত স্মৃতির ঝাঁপি থেকে কত স্মৃতি এসে ঝাপটা দিয়ে যায়, বিশেষত শৈশব আর কৈশোরের বাঁধভাঙা দিনগুলোর স্মৃতি। আর তাই নদী শুনলেই আমরা উদাস হয়ে যাই।
তার সাথে যদি যোগ দিই এরকম অসাধারণ কিছু ছবির সমারোহ, তাহলে তা একটানে নিয়ে যায় স্বপ্নের এক প্রতীকি জগতে ---
শুধু ধন্যবাদ দিয়েই ছেড়ে দিচ্ছি হে পরিব্রাজক, না বলা কথা ও ভালোলাগাগুলো নিশ্চয়ই বোঝা যাচ্ছে।
দারুণ বলেছেন, নদী শুনলেই অবগাহন করতে ইচ্ছা করে, আশ মিটিয়ে।
facebook
ভাইরে, অনেক অনেক ধন্যবাদ।
facebook
facebook
পদ্মা, মেঘনা - চোখে দেখিনি কোনদিন। কিন্তু আপনার ছবিব্লগ দেখে মনে হল, এ তো আমার খুব চেনা। বড্ড আপন।
আসলে সব নদী বোধ হয় একইরকম। দেশ-কাল নির্বিশেষে।
আসলে সব নদী বোধ হয় একইরকম। দেশ-কাল নির্বিশেষে।
facebook
এখনো নদীর সংস্পর্শে আসি নি। ছবিগুলো দেখে তাই একটা দীর্ঘশ্বাস বেরিয়ে এল।
facebook
আপনার চোখে বাংলাদেশকে নতুন করে আবিষ্কার করি বারবার।
১০ টাকা দেন
facebook
এরপর দেশে আসেন, রাব্বানীর চা খাওয়ায়ে দিবোনে।
facebook
অসম্ভব সুন্দর সব ছবি।
অন্ধকার এসে বিশ্বচরাচর ঢেকে দেওয়ার পরেই
আমি দেখতে পাই একটি দুটি তিনটি তারা জ্বলছে আকাশে।।
facebook
সুন্দর!
facebook
ছোট-বড় অনেকগুলো নদী
ছিল চলতি পথে, অনেকগুলো
নৌকাও ছিল ঘাটে বাধা
হাওয়া ছিল স্রোতের অনুকূলে
কিন্তু আমার অদ্ভূতুরে মতি
যাত্রা করলাম
পথ, হাওয়া আর স্রোতের বিপরীতে
গুন টেনে টেনে
যে পথ সহজ, যে পথে যাওয়া সোজা
যেই পথে যায় সব স্বাভাবিক মানুষ
যে পথে হাওয়া টেনে নিয়ে যাবে
পাল তুলে দিলে, স্রোতের অভিমুখে
যে পথে গেলে যাওয়ার পরেও
ক্লান্ত হবেনা পেশি, যাওয়ার পরে'গা
টের পাওয়া যাবে পথ শেষ হলো
যাত্রা এবং পৌছে যাওয়ার মাঝে
কতোগুলো ঘাট ছুয়ে যেতে হয়
বোঝাই যাবে না যেই পথে গেলে-
সেই পথে যেতে মনই টানেনা। দেখে
মনের মতিতে বিপরিত পথে যাচ্ছি
হাওয়া ভেঙ্গে ভেঙ্গে নৌকাটাকেই
গুনে টেনে টেনে, স্রোতের বিপরীতে।
facebook
কী অসাধারণ সব ছবি, তেমনি দারুণ নামকরণ। ছবি দেখে চোখ জুড়িয়ে যায়, নামকরণে মন ভরে যায়। " আমারে নিবা মাঝি লগে?" ছবিটা দেখে নিজের অজান্তেই মনে হয়েছে আহা যেতে যদি পারতাম ওদের সাথে। সত্যি অণু এক কথায় অপূর্ব।
তোমার ধরণটা আলাদা। খুব অবাক হয়েছি। ঠিক যেমনি অবাক হয়েছিলাম সেদিন সকাল বেলা। বলেছিলে আসবে, ভাবিনি সত্যিই আসবে। তাও আবার উপরি হিসেবে অমিত ও নূপুরকে নিয়ে।
এই দীর্ঘ জীবনে উপহার তো কম পাইনি। কিন্তু আমাকে দেওয়া তোমার এই পোস্টটা আমার জীবনের শ্রেষ্ঠ উপহার হয়ে থাকলো।
যদিও তোমাকে স্পন্সর করবো বলে যে কথাটা লিখেছো, তারপর পোস্টটাকে কেমন কেমন ঘুষ ঘুষ লাগছে রে।) তোমার আসা কবে? একমাস আগে জানাবে।
সবার আগে আমার মন্তব্য করা উচিত ছিলো, কারণ এই পোস্টটা আমার জন্য। করতে পারিনি, মাফ করে দিও।
হে হে, ঘুষ না, ওটা আমাদের ভাই-বোনদের মস্করা ! বুঝলেন না?
তবে প্ল্যানে অনেক পরিবর্তন আসল এই বছর, জানাব আপনাকে। ভালো থেকেন সবসময়!
facebook
ছবিগুলো অনেক অনেক সুন্দর। আপনি ভাই সারা পৃথিবীতে মাথা পিছু গড় ইর্ষার পরিমান বাড়িয়ে দিয়েছেন। আপনি যদি এতো সুন্দর ছবি তোলেন তাহলে বই পড়েন কখন? আর যদি বইই পড়েন তাহলে এতো মুভি দেখেন কখন? এতদেশে দেশে ঘুরেনই বা কখন আর ব্লগই লেখেন কখন?
--------------------------------
হে প্রগাঢ় পিতামহী, আজো চমৎকার?
আমিও তোমার মত বুড়ো হব – বুড়ি চাঁদটারে আমি করে দেব বেনোজলে পার
আমরা দুজনে মিলে শূন্য করে চলে যাব জীবনের প্রচুর ভাঁড়ার ।
সেগুলো করার জন্য কয়েকজন আছে।
আমি শুধু ব্লগ দিয়ে ইন্টারনেট চালাই
facebook
আমারও একই প্রশ্ন!!
কেমনে কি??!!!!!
------------------
সুবোধ অবোধ
--------------------
শ্রেষ্ঠ সৃষ্টি কেন এত বোকা হয়?!!
কইলাম তো!
facebook
আহ্ ! নানা বাড়ির ডাকাতিয়া নদীটার কথা মনে করিয়ে দিলেন। কতদিন দেখিনা নদীটাকে ।
facebook
আপনের নামে কেইস হওয়া উচিৎ-এইসব পোস্ট করেন আর সবার ইমোশোন এ খোঁচা মারেন!!!
নদী পারের পুলা তো,তাই নদী দেইখা পুরাই উদাস হয়া গেলাম!!!
----------------------
সুবোধ অবোধ
-------------------------
শ্রেষ্ঠ সৃষ্টি কেন এত বোকা হয়?!!
চরম উদাস হন নি তো?
facebook
সুন্দরম!
সিলেটের নদী নিয়ে একটা লেখা শুরু করেও শেষ করা হয়নি। আপনার লেখা দেখে মনে হল শীঘ্রই শেষ করে ফেলতে হবে।
facebook
অসাধারন ছবি ।
facebook
অসাধারন ছবি।
লিমন ভুইয়া
facebook
ফাটাফাটি !
facebook
------------------------------------------------------------------
মাভৈ, রাতের আঁধার গভীর যত ভোর ততই সন্নিকটে জেনো।
facebook
বাহ ! এত দারুন ছবি কিভাবে তোলে মানুষ !!!
আফসোস! পদ্মার চরে কুমির নাই। থাকলে তো আপনি
ঘড়িয়াল ছিল আগে ! এখন সেগুলোও শেষ।
facebook
মিয়া, আপ্নে দেখতেসি আমারে সত্য সত্যই ঘর ছাড়া করে ছাড়বেন!!! যাই হোক, সচলায়তনে লেখা শুরু করলাম। আপনার দোয়াপ্রার্থী!!! -- মুগ্ধ অভিযাত্রিক
ঘর ছাড়লেই পৃথিবী
facebook
সবগুলো ছবি অসাধারন হয়েছে,কতোটা অসাধারন হয়েছে সেটা প্রকাশ করতে কোন শব্দ পাচ্ছিনা খুজে।নিজের ভিতর শব্দ ভান্ডার কম হলে যা হয় আর কি।আপনার মতো আমারে শৈশব কেটেছে পদ্মার পাড়ে,কৈশোর কেটেছে মেঘনার খরা স্রোতে আর ভাঙ্গন দেখে।তাই নদী আমার ভালোলাগার সব অনুভূতি নিয়ে বেচে আছে।এখন এই যৌবনেও এসে দেখি আমি নদীর পাশে।এখন ও মেঘনা নদীর ধারে আমি থাকি।বিকেলে যাই নদী পাড়ে হাটতে,আর তখন জেগে উঠে স্মৃতির পাতায় শৈশব আর কৈশোর।শৈশব আর কৈশোরের মতো ভালো আছোতো আমাদের সব নদীগুলো?ভালোথাকুক অপরুপ নাম আর সৌন্দের্য ভরা আমাদের পদ্মা মেঘন যুমনা,শীতলক্ষ্যা,আত্রাই,কর্নফুলি সহ জানা না জানা ছড়িয়ে থাকা আমাদের ছোট বড় নদীগুলো।
মাসুদ সজীব
facebook
মাসুদ সজীব
facebook
এখন সব ছেড়েছুড়ে দেশে চলে যেতে ইচ্ছে হচ্ছে।
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
আহেন
facebook
নতুন মন্তব্য করুন