গ্রীক বীর জ্যাসন (ইয়াসন) তার বিখ্যাত যুদ্ধবাজ সঙ্গী আর্গোন্যটসদের নিয়ে বেরিয়েছে এক সুদীর্ঘ অভিযানে, মূল লক্ষ্য সোনার পশমের চাদর উদ্ধার করা। কৃষ্ণসাগর তীরের অজানা রাজ্যে সেই চাদর জয় করে ফেরার সময় এক বিটকেল কূলকিনারাহীন প্যাচপ্যাচে কাঁদার কুয়াশাচ্ছন্ন জলাভূমির মাঝে তাদের সাথে দেখা হয়ে গেল বিশাল এক সরীসৃপের, কেউ বলে সে ছিল আজদাহা ধরনের বিশাল-ল-ল সাপ, কেউ বলে না, না, সেটা ছিল সাপের মতই আঁশওয়ালা দেহের এক ভয়ংকর তেজসৃপ ( ড্রাগনের বাংলা হিসেবে এই চমৎকার শব্দটি হিমু ভাই ব্যবহার করেছিলেন তার অদ্ভুতুড়ে চালচুলোহীন রূপকুকথায়, এইখানে, কিন্তু নামবাচক শব্দ বিধায় আমি পুরো লেখাতে ড্রাগনই ব্যবহার করলাম অন্যদের সুবিধার্থে)।
আর কি, মানুষের মুখে বানানো লড়াইময় ইতিহাস যা হয়, নিদারুণ যুদ্ধ হল, যা কেউ কোনদিন দেখে নি শুনেও নি, জয়-পরাজয়ের পাল্লা একবার মানুষের দিকে হেলে তো পরমুহূর্তেই ড্রাগনের দিকে, কিন্তু শেষ মুহূর্তে আদমসন্তানের তরবারির এক কোপে বজ্জাত ড্রাগনের মুণ্ডুপাত ঘটল। আঁধারের নিকেশ করে জলাভূমির মাঝে উদয় হল সোনালী সূর্যের। সেই অভূতপূর্ব বিজয়কে অমর করে রাখার নিমিত্তে কাছেই বহমান এক নদীর তীরে শহর স্থাপন করল গ্রীক বীর, সে অনেক হাজার বছর আগের কথা, কতদিন আগের তা কেউ-ই বলতে পারে না, গ্রীক দেবতারাও না। সেই শহরের নাম লুবলিয়ানা, সাবেক যুগোস্লাভিয়ার অন্যতম সদস্য বলকানের দেশ স্লোভেনিয়ার রাজধানী। আর সেই শহরের প্রতীক পরাজিত ড্রাগন!
যদিও ইতিহাসে কাপড় খুলে সত্য উদ্ধার করতে সচেষ্ট সত্যপীরের মত বজ্জাত ইতিহাসবিদেরা বলছেন, এগুলো সবই গালগল্প, আর খৃস্টান কিংবদন্তী জনপ্রিয় সেইন্ট জর্জ (ইয়ুরা) এবং ড্রাগনের গল্প থেকে ড্রাগন ধার করা হয়েছে, যা ছিল মূলত প্যাগানদের পরাজিত করা জয়ী খৃষ্ট বিশ্বাসীদের প্রতীক। কিন্তু তাতে কি? এত হাজার বছর ধরে চলে আসা মানুষের বিশ্বাসের কি কোন দামই নেই? সেই বিশ্বাসের মর্যাদা দিতেই না শহরের প্রতীক হিসেবে দেখানো হয়েছে মুখব্যাদানরত হিংস্র ড্রাগনকে, যার দাঁত, নখর আর লেজের বাহার দেখলেই ভিরমি খেতে হয়।
শত বছর আগের নানা কারণে এবং বিশেষ কোন রাজাকে সন্মান দেখানোর মানসে ১৯০১ সালে লুবলিয়ানার বুক চিরে চলা লুবলিয়ানিকা নদীর উপরে এক ওক কাঠের প্রাচীন বাতিল সেতুকে বাদ দিয়ে নতুন সেতু স্থাপন করা হল, একটা সেতুতে জায়গা হল বিশটা ড্রাগনের, বিশেষ করে চার কোণের চারটে তো প্রমাণ আকারের ভয়াল দর্শন! তাই সেতুর সেই সময়ের নাম যাই তাই না কেন সময়ের সাথে সাথে তার নাম হয়ে গেছে ড্রাগন সেতু, সারাবিশ্ব আজ তাকে এই নামেই চেনে।
গত পরশু বিকেলে লুবলিয়ানা পৌঁছাবার পরপরই হোটেল ব্যাকপ্যাক রেখে সোজা চলে গেলাম ড্রাগন সেতুর খোঁজে, কল্পকথার এই জীব নিয়ে আমার আগ্রহ ব্যপক, কিন্তু কেন সেই কথা অন্য দিন হবে, ছোট শহর, কয়েক মিনিটেই নদী বাহির করে ম্যাপ দেখে শহর কেন্দ্রের দিকে হাঁটতে থাকলাম, পাহাড়ি এলাকায় আঁধার ঘনিয়ে আসলে ড্রাগনগুলো আর ভাল মত দেখা যাবে না তাই হাঁটার গতি বেশ দ্রুত।
লাল ইটের গির্জার সামনে উদয় হল সবজেটে বিশাল সরীসৃপ, কি বিকট তার মুখভঙ্গি, মনে হচ্ছে লেলিহান অগ্নিশিখা বাহির হবে এখনই, যেমনটা দেখতাম রিকশার পেছনে আঁকা ব্রুসলীর সাথে কুস্তিরত ড্রাগনের, এরা বসে আছে এমন ভঙ্গীতে যে যেকোন সময় ডানা ঝাপটে উড়াল দেবে, লেজখানাও দারুণ, পুরোপুরি শয়তানের চোখা ত্রিশূলের মত লেজ, মানে প্যাগান দেবতাদের শয়তানের রূপ দেবার প্রচেষ্টা আসলে রটনা নয়।
আগেই বলেছি সেতুর চার কোণে চারটে বড় ড্রাগন, আর মাঝখানে ছোট ছোট বেশ কয়েকটা ড্রাগনভাস্কর্য আছে, যদিও ছোটগুলো দেখে গ্রিফনের সাথে মিল বেশী মনে হল ড্রাগনের চেয়ে।
আর মূল স্থপতির নামের সাথে সাথে খানিকটা ইতিহাসও খোদাই করে লেখা।
কিংবদন্তী বলে সেতুর উপরে দিয়ে কোন কুমারী হেঁটে গেলে যে কোন ড্রাগনের লেজ নড়ে উঠবে! এবং পাজী লোকেরা বলে অনিবার্য কারণেই আজ পর্যন্ত ড্রাগন বা তার লেজ চুল পরিমাণও স্থান পরিবর্তন করে নাই !
এবং আসল কথা, লুবলিয়িনার মানুষেরা এই ড্রাগনদের নাম দিয়েছে – শাশুড়ি!
কেন? জিজ্ঞাসা করলেই বলে- ওদের স্বভাবের জন্য ! দেখ না, মনে হয় পান থেকে চুন খসলেই অন্য জীবনে পাঠিয়ে দেবে ভস্মীভূত করে!
জগতের সবখানের শাশুড়িদের প্রতি মানুষের দেখি বিদ্বেষ কাজ করেই, অথচ শ্বশুরদের নিয়ে এমন কথা শোনা যায় না ! তবে যে যায় বলুক, শাশুড়িও সবার আগে কারো না কারো মা, এবং জীবনের এক পর্যায়ে সে-ও বৌ-ই ছিল!
যেমন একটা ক্যাকটাসের নাম শাশুড়ির কুশন! (ছবিটা উইকি থেকে নেয়া), কিরকম বিদ্বেষপূর্ণ নাম!
সেই সাথে আছে আমেরিকার গ্র্যান্ড ক্যানিয়ন দেখে ফরাসী জেনারেলের বিড়বিড় করে বলা সেই উক্তি- আহ, কারো শাশুড়িকে মেরে ফেলার জন্য কি চমৎকার জায়গা।
তবে বলতেই হবে লুবলিয়িনার সেই শাশুড়িরা থুড়ি ড্রাগনেরা হঠাৎ করে সামনে পড়লে গা শিরশিরে অনুভূতির জন্ম দেয়!
( আমার খুব প্রিয় এক জন মানুষ সচল অদ্রোহ, যদিও সে বিখ্যাত লাইকপাপী অম্লান মোস্তাকিম নামে। বিশিষ্ট প্রকৌশলী, ক্রীড়াসাংবাদিক এই ছোকরা বিশাল পরোপকারীও, সেধে সেধে পাওনা টাকা তুলে দেওয়া সহ একাধিক কাজ নিজ দায়িত্বে করে দিয়েছে আমাকে।
ব্লগে ব্লগে কানাকানি শুনি তরুণীদের মনে ঝড় তোলা চির রোমান্টিক অ্যাংরি ইয়াংম্যান অম্লান মোস্তাকিম শাশুড়ি দর্শন করিতে যাইতেছেন, যাক বা না যাক অম্লানের অনাগত জীবন যেন চিরসুখী হয়।
এই পোস্টটি তার জন্য। )
মন্তব্য
বরাবরের মত এটিও ভালো হয়েছে ।
নিজের শাশুড়ির কথা মনে পরে গেল?
facebook
ড্রাগনের নাম কেন শাশুড়ি আমার মাথায় আসছে না। তবে সব শাশুড়ি তো খারাপ হয় না। আমার শাশুড়ি খুব বেশি ভাল। অনেক আদর করে আমাকে। পিচ্চি হই আর যাই হই আমি বড় ছেলের বউ তাই আমার অনেক আদর
ড্রাগন ব্রিজটা আসলে অনেক সুন্দর। পছন্দ হয়েছে। দেখতে ইচ্ছা হচ্ছে। আর অদ্রোহকে আগাম শুভকামনা শুভ কাজের জন্য।
--------------------------------------------------------
আমি আকাশ থেকে টুপটাপ ঝরে পরা
আলোর আধুলি কুড়াচ্ছি,
নুড়ি-পাথরের স্বপ্নে বিভোর নদীতে
পা-ডোবানো কিশোরের বিকেলকে সাক্ষী রেখে
একগুচ্ছ লাল কলাবতী ফুল নিয়ে দৌড়ে যাচ্ছি
হ, কেউ কি আর নিজের বদনাম পাব্লিকলি করে !
facebook
অণু ভাইয়া কালকেও তোমাকে বলেছিলাম যে আমার শাশুড়ি ভাল অনেক। আমার ঘাড়ে বদনাম নেবার কিছুই নাই আমি তো আর শাশুড়ি না
--------------------------------------------------------
আমি আকাশ থেকে টুপটাপ ঝরে পরা
আলোর আধুলি কুড়াচ্ছি,
নুড়ি-পাথরের স্বপ্নে বিভোর নদীতে
পা-ডোবানো কিশোরের বিকেলকে সাক্ষী রেখে
একগুচ্ছ লাল কলাবতী ফুল নিয়ে দৌড়ে যাচ্ছি
এহ
facebook
আহা মেঘার কথাগুলান চুপচাপ শুনলেই তো হয়। এহ কওনের দরকার কী!
কামরুল ইসলাম।
facebook
তারেক অণু, কেন জানি মনে হয়, স্বভাব কবি।তার বাক্য বিন্যাসে তর তর করে এগিয়ে যাওয়ার মত অদ্ভুত একটা ব্যাপার থাকে। কিন্তু অনু নিজের লেখার শক্তি প্রকাশের ব্যাপারে খুব পরিমিতবোধের পরিচয় দিয়ে আসছে। বরং পরিব্রাজক হিসেবে নিজেকে সে দেখতে ভালোবাসে। এত পিচ্ছি একটা ছেলে লাল সবুজ পতাকা বুকে ধরে জগত দাপিয়ে বেড়াচ্ছে, এটা ভাবতেই আমি শিহরিত হই, গর্বে চোখে জল আসে! কেন আসে ? কোথায় এ জলের উৎস? আমি জানি না।। কেউ জানে কি?
কামরুল ইসলাম
facebook
সেইদিন না এতগুলা হাবিজাবি কথা বললা তোমার শাশুড়িকে নিয়া , আর আজকে বল শাশুড়ি ভালো
অদ্ভুদ দুনিয়া
ছিঃ !! তুমি একটা বদ লুক তাই বানায় বানায় মিথ্যা কথা বলো তোমার সাথে কথা নাই যাও ভাগো
--------------------------------------------------------
আমি আকাশ থেকে টুপটাপ ঝরে পরা
আলোর আধুলি কুড়াচ্ছি,
নুড়ি-পাথরের স্বপ্নে বিভোর নদীতে
পা-ডোবানো কিশোরের বিকেলকে সাক্ষী রেখে
একগুচ্ছ লাল কলাবতী ফুল নিয়ে দৌড়ে যাচ্ছি
facebook
আমাদের এদিকের ড্রাগনেরা তো ভালো ! কথা হচ্ছে, How to Train Your Dragon (মানে শাশুড়ি আর কি ) ?
এটা চউ দা লিখবে!
facebook
চউদা, কবে লিখবেন ?
facebook
এই শহরটাতে কি এই এক শাশুড়ি ভাস্কর্যই যত্রতত্র ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে নাকি ! খুব খারাপ জায়গা তো ! অম্লান কী বুঝে এই ভয়ঙ্কর যাত্রায় উদ্বুদ্ধ হলো ! ওর কি একটু ভয়-ডর নেই নাকি ! হা হা হা !
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
এক কেন ! কুড়ি খানা! অম্লানের না, সেই শহরের!
facebook
শিরোনাম দেখে হুমহাম করে ঢুকে পড়েছি। ভাবলাম কি না কি! তেজসৃপ না কিসের ওপর আপনাকে চড়িয়ে নাকি একটা বিজ্ঞানকল্পবাজেগল্প লেখার ষড়যন্ত্র হচ্ছিলো? সেইটা থেকে বাঁচতে আপনি নিজেই তড়িঘড়ি করে লিখে ফেললেন কিনা দেখতে আসলাম। যাক! সেইটা যখন না, তো, অদূর ভবিষ্যতে হিম্ভাই আপনারে তেজসৃপের ন্যাজে চড়াক, এইটা সৌম্য মুখে আচিব্বাদ করে যাই।
_____________________________________________________________________
বরং দ্বিমত হও, আস্থা রাখো দ্বিতীয় বিদ্যায়।
হিম্ভাই একটা জগদ্দল পাথর, বলেছে যখন লিখবে, সামনের দশকে হইতেও পারে
facebook
আমার শাশুড়ি খুব ভাল।
আব্দুল্লাহ এ এম
ভয়ে বললেন না নির্ভয়ে!
facebook
লুব্লিয়ানার ড্রাগনের চেহারার সঙ্গে তো দেখি ওয়েলসের ড্রাগনের চেহারার বেশ মিল আছে!
http://en.wikipedia.org/wiki/File:Flag_of_Wales_2.svg
ইউরোপের সব ড্রাগনেরই চেহারায় বেশ মিল আছে
facebook
নীড়পাতায় দুইটি ভাবগম্ভীর পোস্টের মাঝখানে অণুদার এই পোস্টটির নাম বেশ অন্যধরনের লাগছে।
শাশুড়ির মত অন্যধরনের ?
facebook
সবুজ রঙের কারণ আছে কোন?
মেটালে সবুজ দেখি, প্রায় সবখানেই।
facebook
ড্রাগন নাই কৈতেছেন?
..................................................................
#Banshibir.
কে কইছে! কওন মামুর বুটা
facebook
'শমনদমন রাবণ আর রাবণদমন রাম'
শ্বশুরদমন শাশুড়ী আর শাশুড়ীদমন হাম্।'
সৈয়দ মুজতবা আলীর 'দেশে বিদেশে' থেকে।
facebook
আমি তো আরো ভাবছি বেশ নাড়ুগোপাল টাইপ একটা ছেলে ধরে মেয়ের বিয়ে দিয়ে ঘরজামাই বানাবো। মেয়ে মহলে শাশুড়ি নিয়ে সমস্যা থাকে তা জানা, কিন্তু পুরুষ মহলে এমন নেগেটিভ ধারণা! হায় রে কপাল!
--------------------------------------------------------------------------------
facebook
অম্লান মোস্তাকিম? সে আবার কে?
হায় হায়!
facebook
বাজে কথা বলছে যত! আমার শাশুড়ি খুব ভাল!
কিন্তু লেখা আর ছবি যা তা মানে যা হওয়ার তাই হয়েছে - খুব ভাল!
- একলহমা
facebook
আপনাকে ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক-এর ভোট-টা দিতে চাইলাম। ক্যাপচা কাজ করল না। ক্রমাগত এরর মেসেজ তুলে গেল! বার ২০ চেষ্টার পর আর পারা গেল না। ছেড়ে দিতে হল।
ভোট-টা দেওয়া গেল না! বিচ্ছিরি লাগছে।
- একলহমা
আহহা, বুঝছি না কি সমস্যা!
facebook
চরম উদাস দা'র নেক্সট পর্ব কি তাইলে
এসো নিজে করি- কিভাবে শ্বাশুড়িকে সাইজ করবেন/How to train your dragon
facebook
বড়ই নয়নমনোহরচিত্তাকর্ষক পোস্ট। চামে আবার সত্যপীররে বস্ত্রহরনপটু ইতিহাসবেত্তা কইয়া দিলেন, তার উপরে কুমারী নিয়া জানি চামে আবার কি বুঝাইতেও চাইলেন!! আফনে মিয়া মানুষ ভালু না
যাই হোক......এন্ড অফ দ্য ডেঃ- কিঁউ কি সাস ভি কাভি নাগিন(মতান্তরে ড্রাগন) থি
কিছু কথা থাক না গুপন
facebook
এখন থিকা রাণী মহারাণী নিয়া লিখুম। বস্ত্রই যদি হরণ করতে হয়...
..................................................................
#Banshibir.
হ হ...... ভার্চুয়াল রেপ তো আর রেপ এর পাল্লায় পড়ে না। তার উপরে রেফারেন্স হিসাবে দুর্যোধনরে মিস্কল দিতে ফাইরবেন... খেকজ
তা বস...চিন্তা কত্তেছি আপনের এই হেডিং দিয়া একখান ফিলিম বানাইলে ক্যামন হয়?? মেহজাবীনরে নায়িকা কইরা??? ফিলিমমেকার ভাইয়েরা আওয়াজ দ্যান
বিষয়টা নিয়া কনফুশন খাইতাছি...এই বয়সের রানী-মহারানীর বস্ত্রহরন কইরা কিইবা লভিবেন ভ্রাতঃ ??
কে সে মহারাণী!
facebook
গুজবে কান্দিয়ে আপনিও আমাকে শাশুড়ির মুখে ফেলে দিলেন ?
ব্যাপার্না, আমার আল্লায় করবে তোমার বিচার।
আমি কি ডরাই আপনার আল্লাহ্রে বা ড্রাগনেরে?
facebook
শাশুড়ি নিয়া সারা দুনিয়ার লোকই দেখি বেপুক বিলা!!!
লম্বা সময় ধরে আমার নিজের মনে হতো যে শাশুড়ি আমারে দেখতে পারেন না!!! আস্তে আস্তে সেইটা দুর হইছে। শাশুড়ি খুবই স্নেহ করেন, এইটা বুঝি। গত সপ্তায় ভয়ংকর গরমের সময় রোজ দুপুরে এক বোতল করে লেবুর শরবত পাঠিয়েছেন খুপড়িতে।
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
বাহ বাহ, শালি আছে নাকি আপনার?
আমার জন্য না, ধু গো দার জন্যি
facebook
ধুগোদা রাজি না হইলে আমি দুই হাত তুইল্লা খারাইলাম
facebook
শ্বাশুড়ি ভালো, হবু শ্বাশুড়িরা ড্রাগনের মতো।
আর হবু শ্বাশুড়ির মেয়েরা ভালো, শ্বাশুড়ির মেয়েরা ড্রাগনের মতো
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
হিট
facebook
আপ্নে এইটা কি বুঝাইলেন নজুভাই?
তাইলে মেয়েরা নিজের বিয়ের পর থেকে সন্তানের বিয়ের আগ পর্যন্ত... ?
facebook
খুব ভালো পোষ্ট।
শ্বাশুড়ী কে যদি দ্যান, তবে শ্বাশুড়ী 'মা' হয়ে থাকেন।
আর যদি ন্যান, তবে তারেক অনু'র ভাষায় ড্রাগন।
-কামরুজ্জামান পলাশ
আমি এমন কিচ্ছু বলি নাই !
facebook
অন্ধকার এসে বিশ্বচরাচর ঢেকে দেওয়ার পরেই
আমি দেখতে পাই একটি দুটি তিনটি তারা জ্বলছে আকাশে।।
facebook
এইজন্যই তাইলে শাশুড়িদের বিয়ে হয়না!
______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন
facebook
শ্বাশুড়ি ড্রাগন হইলে আমি ড্রাগনমাস্টার !! খিকজ !! হবু শ্বাশুড়ি পেইন দিতাসে, বিয়ার পরে লাইনে চলে আসবে, আশা করি। নইলে তার মাইয়্যা কইলাম আমার কাছে, হু হু বাবা,,,,,, এর পরেও লাইনে না আসলে চউদা'র হাও টু ট্রেইন ইওর ড্রাগন এর অপেক্ষায় রইলাম।
যাই হোক, ড্রাগন আমার অতি মনপসন্দ প্রাণী, স্বপ্নে তাহারে লইয়া প্রায়শই ভ্রমণে বাইর হই। তাই বলিয়া আমি কিন্তু লর্ড অফ দ্যা রিংস এর নাজগুল নই।
লেখা ও ছবির জন্য ধন্যবাদ !!
শ্বাশুড়ি ড্রাগন হইলে আমি ড্রাগনমাস্টার !!
facebook
দারুন!
লেখাটা শুরু করতে গিয়ে মনে পড়ে গেল অনেক দিন আগে পড়া - মিথিকাল গ্রীক বীর জেসন আর তার সহযোগীদের (যার মধ্যে হার্কিউলিসও ছিল) দুর্দান্ত অভিযান নিয়ে খৃষ্টপূর্ব ৩য় শতকের গ্রেকো-আলেকজান্দ্রিয়ান কবি এপোলোনিয়াস রোডিয়াসের লেখা "আর্গনটিকা'-র কথা। যদ্দুর মনে পড়ে (তবে ভুলও হতে পারে) জেসনদের জাহাজের নাম ছিল 'আর্গোনোটিকা'। এর থেকে পরবর্তীতে জেসন ও তার সহযোগীদের একত্রে 'আর্গোনট' বলা হত। আধুনিক এস্ট্রোনট ও কসমোনট শব্দদুটি হয়তো এখান থেকেই এসেছে। ইংরেজিতে অনূদিত পেঙ্গুইন প্রকাশিত এই বইটা আমার অন্যতম প্রিয় গ্রন্থ!
****************************************
জেসনদের জাহাজের নাম ছিল 'আর্গো', যা তৈরী করেছিলেন Argus । এর থেকে পরবর্তীতে জেসন ও তার সহযোগীদের একত্রে 'আর্গোনট' বলা হত।
facebook
হাসতে হাসতে মারা গেলাম
ক্যান!
facebook
ভাই, একটা কথা মাথায় আসলো। স্লোভেনিয়ার রাজধানীর নামের সঠিক উচ্চারণটা আসলে কি? আমি একবার স্লোভেনিয়ার এক কূটনীতিকের সাথে কাজ করেছিলাম। সে বলেছিল, উচ্চারণটা নাকি "ইউব্লিয়ানা"। তারা নাকি J এর উচ্চারণ করে না।
তাই তো ! জে টা ওয়াইয়ের মত, ফিনিশেও তাই, লুবলিয়ানাতে দুটা জে আছে
facebook
নতুন মন্তব্য করুন