সেভন্তে প্যাবু (Svante Pääbo) প্রাচীন ডি এন এ নিয়ে গবেষকদের মধ্যে বিশ্ব সেরা, উনার নানা কীর্তির মাঝে আছে ১৯৮৪ সালে প্রথমবারের মত এক মিশরীয় মমির ডি এন এ আলাদা করা এবং ১৯৯৭ সালে পচিশ হাজার বছর আগের বিলুপ্ত হয়ে যাওয়া নিয়ান্ডার্থাল মানুষের ডি এন এ প্রথমবারের মত আলাদা করা। বর্তমানে জার্মানির লিপজিগের ম্যাক্স প্ল্যাঙ্ক ইন্সটিটিউটে Evolutionary Anthropology বিভাগে কর্মরত।
উনার কাছে দক্ষিণ সাইবেরিয়ার আলতাই পর্বতমালার দেনিসোভা নামের এক ক্ষুদে গুহা থেকে পাঠানো অদ্ভুত ধরনের হাড় পরীক্ষা করে সহকারী জোহান ক্রাউস এক শুক্রবারে ফোন দিয়েই বলে উঠলেন-
সেভন্তে, তুমি কি বসে আছ?
না !
তাহলে বসার জন্য একটা চেয়ার টেনে নাও, খবর আছে !
কী সেই খবর?
সেই আঙুলের হাড়ের ছোট অংশ পরীক্ষা করে তারা আবিস্কার করলেন জীবনে সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য কীর্তি, তা আধুনিক মানুষের না, নিয়ান্ডার্থালদেরও নয়! এটি সম্পূর্ণ এক নতুন জাতের মানুষের হাড়, যার অস্তিত্ব সেদিন পর্যন্ত আমাদের কাছে অজানা ছিল!
রাশান এক তরুণ বিজ্ঞানী ২০০৮ সালের জুলাই মাসে সাইবেরিয়ার সেই গুহার মাঝের এক স্তরে, যা কিনা ৩০ হাজার থেকে ৫০ হাজার বছরের পুরনো, একটি ক্ষুদে জীবাশ্ম অস্থি পান, তার গবেষকদল হাড়টির মালিক সম্পর্কে সঠিক সিদ্ধান্তে উপনীত না হতে পেরে সেটিকে দুই ভাগ করে একটি ক্যালিফোর্নিয়ার জেনেটিক্স ল্যাবরেটরিতে পাঠান, যেখান থেকে আজ পর্যন্ত উত্তর আসে নাই, অন্যটি পাঠান প্যাবুর কাছে। নানা কাজের ব্যস্ত থাকায় ২০০৯র আগে সেটি নিয়ে গবেষণার কোন সুযোগই হয় নি তাদের। এবং তার পরপরই ঘটে গেল ইতিহাস!
এর মাঝে ২০১০ সালে সেই জাতের মানুষের আরও দুইখানা নিদর্শন পাওয়া গেল, যার মধ্যে একটি ছিল বিশালাকৃতির দাঁত, যা সাধারণ মানুষের দাঁতের দ্বিগুণ আকারের! এমনকি বিশালতার জন্য প্রথমে ধারণা করা হয়েছিল তা গুহাভালুকের দাঁত। যাই হোক, সেই দাঁত থেকে প্যাবুর গবেষক দল ডি এন এর নমুনা সংগ্রহ করে প্রমাণ করতে সক্ষম হন যে সেই হাড় এবং এই দাঁত একই জাতের মানুষ থেকে এসেছে, তাদের নাম দেওয়া হয় দেনিসোভার মানুষ।
গুহার সেই ঠাণ্ডা পরিবেশে আঙ্গুলের হাড়টির অনেকখানিই তার পূর্বইতিহাস সংরক্ষণে সম্ভব হয়ে ছিল, ফলে আমরা জানতে পারি ৪১ হাজার বছর আগে ৮ বছর বয়সের এক বালিকার শরীরের অংশ ছিল সেটি।
২০১০ সালের গ্রীষ্মে সেখানে জীবাশ্মে পরিণত হওয়া একটি বুড়ো আঙ্গুল পাওয়া যায়, এবং গবেষণাগারে সবাইকে হতবাক করে প্রমাণিত হয় যে সেই বুড়ো আঙ্গুল নিয়ান্ডার্থাল মানুষের ছিল!
স্বয়ং প্যাবু বলে বসেন- “Denisova is magical,” “It’s the one spot on Earth that we know of where Neanderthals, Denisovans, and modern humans all lived.”
সেই হিসেবে এখন পর্যন্ত আজ পর্যন্ত মাটি খুড়ে, সাগর সেঁচে আমরা কেবল ৩ প্রজাতির মানুষের কথা জানতে পেরেছি, যার একটি বাস করত বিচ্ছিন্ন ভাবে ইন্দোনেশিয়ার এক দ্বীপে, বামন মানব গোত্র- হোমো ফ্লোরেসিয়েনসিস, ইউরোপে বসবাসরত হোমো নিয়ান্ডার্থাল বা নিয়ান্ডার্থাল মানব এবং আমরা হোমো স্যাপিয়েন্স স্যাপিয়েন্সরা। এখন সেখানে নতুন সদস্য হিসেবে যান গেলে দেনিসোভানদের কথা। হোমিনিডদের নিয়ে আদিতে একটা লেখা লিখেছিলাম, ইচ্ছে হলে পড়ে দেখতে পারেন,লিঙ্ক -
মনে হচ্ছে আফ্রিকা হতে আড়াই- পাঁচ লক্ষ বছর আগে আদি মানুষ, মানে হোমো নিয়ান্ডার্থাল এবং দেনিসোভানদের পূর্বপুরুষ হোমো হাইডেলবের্গেনসিস বাহির পানে যাত্রা করে, তার মধ্যে ইউরোপের দিকে যাত্রাকারীদের থেকে নিয়ান্ডার্থাল উদ্ভুত হয় এবং এশিয়ার দিকে গমনকারীদের থেকে বিবর্তিত হয়ে আগমন ঘটে দেনিসোভানদের ।
ষাট হাজার থেকে এক লক্ষ বছর আগে নিয়ান্ডার্থালএবং দেনিসোভানদের মাঝে আবার পুনর্মিলন ঘটে, তার ফলাফল এখন পর্যন্ত পরিষ্কার না। আর সত্তর হাজার বছর আগে আমরা মানে হোমো স্যাপিয়েন্স স্যাপিয়েন্সরা আফ্রিকার বাহিরে যাত্রা শুরু করি, এবং মধ্যপ্রাচ্যে ও ইউরোপে আমাদের সাথে নিয়ান্ডার্থালদের দেখা হয়, ফলাফল বেশ রক্তক্ষয়ীই ছিল , এমনও প্রমাণ পাওয়া গেছে আমরা নিয়ান্ডার্থালদের মেরে খেয়েছি, আবার কিছু ক্ষেত্রে সম্পর্কও গড়ে উঠেছিল।
আর চল্লিশ হাজার বছর আগে আধুনিক মানুষের সাথে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়াতে দেখা হয় দেনিসোভানদের সাথে! বর্তমানে অস্ট্রেলিয়ার আদিবাসীদের ডি এন এ পরীক্ষার মাধ্যমে নিশ্চিত হওয়া গেছে যে আমাদের পূর্বপুরুষদের সাথে নিয়ান্ডার্থাল এবং দেনিসোভান, দুই জাতের মানুষেরই যৌন সম্পর্ক ঘটেছিল।
অদ্ভুত ভাবে দেনিসোভানদের জেনোমের সাথে ৫ % মিল আছে হাজার হাজার মাইল দূরের অস্ট্রেলিয়ান অধিবাসীদের কিন্তু সেই এলাকার চাইনিজদের সাথে কেন নেই এর উত্তর অজানা, যেমন অজানা দেনিসোভানরা আসলে দেখতে কেমন ছিল? তাদের জীবন ধারণের পদ্ধতি কেমন ছিল?
আমাদের অপেক্ষা করতে হবে আরও জীবাশ্মের জন্য, যাতে জানতে পারি সেই হারিয়ে যাওয়া মানুষদের নিয়ে। এখন আমাদের হাতে দেনিসোভানদের নিয়ে কথা বলতে পারার মত একটা জিনিসই আছে – তাদের ডি এন এ। সেখান থেকে আমরা বলতে পারি ৪১,০০০ বছর আগের সেই কিশোরীর কথা যার হয়ত গাঢ় বর্ণের চোখ, চুল ও চামড়া ছিল , যাকে ধারণা করা হচ্ছে বিশ্বের বুকে সূর্য দেখা শেষ দেনিসোভান ।
( গতকালই ডাকযোগে হাতে পেয়েছি এই মাসের ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক পত্রিকা, আজ সকালেই পড়লাম এই অসাধারণ আবিস্কারের কথা, আবেগে আপ্লুত হয়ে কাজের ফাঁকে ফাঁকে লিখেও ফেললাম অল্প করে, মূলত অনুবাদই, এই যে মূল লিঙ্ক
নামের উচ্চারণসহ অন্যান্য ভুলচুক ক্ষমাপ্রার্থনীয়, ব্যবহৃত ছবিগুলো সবই ন্যাশনাল জিওগ্রাফিকের ওয়েবপেজ থেকে নেওয়া)
মন্তব্য
দুই জাতের মানুষেরই যৌন সম্পর্ক ঘটেছিল.. নাউজুবিল্লা কি বলেন ভাই
ক্যান! যেতা ঘটেছে সেটা বলতে সমস্যা কী !
facebook
এইগুলা সব মিছা কথা। ইয়াহুদি, নাছাড়াদের কনস্পিরেসি।
যেখানে পৃথিবী সৃষ্টি হয়েছে ৬ হাজার বছর আগে সেখানে ৪০ হাজার বছর আগে মানুষ পাবেন কোত্থেকে?
প্রমাণ দ্যন যে পৃথিবী ৬ হাজার বছর আগে সৃষ্টি হয়েছে, কোঁথাও লেখা আছে এমন ধুন ফুন প্রমাণে চইত্ত ন
facebook
অন আ সেপারেট নোট:
facebook
শব্দটা কি দেসিনোভান হবে না দেনিসোভান হবে?
আপনে অদ্ভুদ!
facebook
বাহ! অসাধারণ একটি আবিষ্কার! লেখাটির জন্য ধন্যবাদ, দারুণ একটা ঘটনা জানা হল।
যুগান্তকারি আবিষ্কার !
facebook
নিওন্ডার্থালরা হোমোসেপিয়েন্সদের ূদছে!!!
_______________
আমার নামের মধ্যে ১৩
উল্টাও হতে পারে!
facebook
সবই ফুটশুপ।
------------------------------------------------------------------
মাভৈ, রাতের আঁধার গভীর যত ভোর ততই সন্নিকটে জেনো।
হ
facebook
অণুদা, গুণগত তুলনা করছি না। সেটা হবে হাস্যকর। কিন্তু দস্তয়ভস্কি কি আপনার চেয়ে প্রোলিফিক ছিলেন?
লেখাটা খুবই ভালো লেগেছে।
facebook
শালারা বোধহয় জন্মনিয়ন্ত্রণ করতো। সেইজন্য শফী মলানার অভিশাপে নিপাত গেছে!
(দুটো শব্দ: লাইপছিশ এবং মাক্স প্লাঙ্ক)
______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন
তা বাপু অনার্য,
বয়সে কিছু ছোট হবে বটে, কিন্তু লাইপজিগ বা লিপজিগ গেছি সেই ২০০৩এর ডিসেম্বরে, উচ্চারণটা তো তাইই জানি, অবশ্য সেবার বইতে লিপজিগ ছিল যতদূরে মনে আছে।
যে যায় লঙ্কায় সেই হয় রাবণ, অনার্য পুরাই জর্মন বনে গেছে, হাইল০০
facebook
এইটা বলছ ন্যাটজিওর লেখাটার প্রায়-অনুবাদ? তাহলে বলতে হয় বেশ ালের আর্টিকল হয়েছে সেটা।
এই টাইপের ভাটের কাব্যিক কথাবার্তাই তার নমুনা,
আর ডেনিসোভার ডিএনএ ম্যাচিং পেপারটা বছরতিনেকের পুরোনো, এদ্দিন পরে তাদের সেটা নিয়ে লেখার কারণটাই বা কী?
এইটাও গাঁজা। এর উত্তরটা আমাদের জানা, কিন্তু সেটা ধরাতে আরো দুটো ভুল সংশোধন করে দেওয়া দরকার -
আফ্রিকা থেকে হোমো স্যাপিয়েন্সের প্রথম মাইগ্রেশন ১ লাখ-১.২ লাখ বছর আগে। সেটা প্রথম আউট অফ আফ্রিকা মাইগ্রেশন। দ্বিতীয় আউট অফ আফ্রিকা মাইগ্রেশন হচ্ছে সেই দলটা যারা এশিয়া-মাইনরে বসতি করেছিল, যাদের থেকে ইউরোপীয়দের এবং চৈনিকদের উৎপত্তি। এই নিয়ে আমার কুন্তলরহস্য লেখাটায় ছবিসহ ব্যাখ্যা দিয়েছিলাম:
"উপরের পৃথিবীর ম্যাপটা দেখলে আদিযুগ থেকে মানুষের বিস্তারের একটা ধারণা পাবেন, যদি হলুদ-সবুজ চাকতিগুলোকে ভুলে গিয়ে আপাতত নীল তীরগুলোর উপর নজর করেন। আফ্রিকায় মানুষের পূর্বসূরীদের থেকে প্রথম আধুনিক মানুষ মানে হোমো স্যাপিয়েনসের উৎপত্তি হবার পর, প্রায় লাখখানেক বছর আগে (যখন আরবের উপকূল ছিল অনেক শস্যশ্যামল) তারা ওই পথ ধরে ভারতে আসে – এরাই ছিল দ্রাবিড় সভ্যতার পূর্বসূরী, এবং এসব জনজাতির অবশিষ্টাংশ এখন আন্দামান-নিকোবরের দ্বীপগুলোতে পাওয়া যায়। এরাই আরো এগিয়ে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া হয়ে অস্ট্রেলিয়ায় পৌঁছে যায় চল্লিশ-পঞ্চাশ হাজার বছর আগে। এই গতিপথটাকে প্রত্নতত্ত্ব দিয়ে স্টাডি করার সমস্যা এই যে, তখন সমুদ্রের জলস্তর ছিল কম, গোটা দ্বীপময় দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া ছিল একটা বিশাল স্থলভাগ – এখন সেসব অংশ এবং আরবের উপকূল বেশিরভাগই সমুদ্রের তলায়।"
প্রথম আউট অফ আফ্রিকা মাইগ্রেশনের নেগ্রিটো মানুষেরা অস্ট্রেলিয়া পৌঁছেই যায় ৪০-৫০ হাজার বছর আগে। যাবার আগে তারা জমজমাট বসতি করে ছিল দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায়, মালয় উপদ্বীপে। (সেজন্যই তাদের সঙ্গে আশপাশে বসবাসকারী ডেনিসোভানদের সাক্ষাৎ হবার সম্ভাবনা।) সে সময় ওই অঞ্চল ছিল একটা বিশাল সলিড ডাঙা, ফলে অস্ট্রেলিয়া পৌঁছোনোর প্রতিবন্ধকতা ছিল অনেক কম। দ্বীপটিপ আইস এজের পর জলস্তর বাড়ায় তৈরি হয়েছে। এবং তাই প্রত্ননিদর্শনও এখন জলের তলায়।
অতএব তাদের শরীরে যদি ডেনিসোভার চিহ্ন পেতে হয়, তাহলে তাদের দেখা হয়েছে ৪০ হাজার বছরের অনেক আগেই!
দ্বিতীয় আউট অফ আফ্রিকা মাইগ্রেশন হবার পরে চৈনিকদের পূর্বসুরী মানুষেরা সেই তুলনায় মধ্য ও পূর্ব এশিয়ায় গেছেই মাত্র ৩০-৪০ হাজার বছর আগে। অতএব তারা ডেনিসোভানদের সঙ্গে কী করে লটঘট করবে, ওরা তো ততক্ষণে প্রায় হারিয়েই গেছে!
কী বিভ্রান্তিকর! কিছুই বুঝছি না আমি কেন যে সাইন্স পড়লাম না
--------------------------------------------------------
আমি আকাশ থেকে টুপটাপ ঝরে পরা
আলোর আধুলি কুড়াচ্ছি,
নুড়ি-পাথরের স্বপ্নে বিভোর নদীতে
পা-ডোবানো কিশোরের বিকেলকে সাক্ষী রেখে
একগুচ্ছ লাল কলাবতী ফুল নিয়ে দৌড়ে যাচ্ছি
তা তুমি ন্যাট জিওতে ঠাস করে একটা মেইল করে দেওনা কেন কড়া প্রতিবাদ করে
আউট অফ আফ্রিকা মাইগ্রেশনের একাধিকবারের মধ্য থেকে যে ৭০,০০০ বছর আগের টা থেকে সকল বিচ্ছিরি মানুষ এসেছে বলে বিবিসি ডকু করল? একটু ঠিক করে জেনে জানাও তো হে,
তবে কুন্তল রহস্য লেখাটা খাসা ছিল, এবং টাক রহস্য লিখ তাক করে
facebook
কত অজানারে !
facebook
''বরং দ্বিমত হও,আস্থা রাখো দ্বিতীয় বিদ্যায়।
বরং বিক্ষত হও প্রশ্নের পাথরে।
বরং বুদ্ধির নখে শান দাও,প্রতিবাদ করো।
অন্তত আর যাই করো, সমস্ত কথায়
অনায়াসে সম্মতি দিও না।
কেননা, সমস্ত কথা যারা অনায়াসে মেনে নেয়,
তারা আর কিছুই করে না,
তারা আত্নবিনাশের পথ
পরিস্কার করে।''
-নীরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী
এতো এতো ভালো লেখলে কাহাতক এতো এতো দেয়া যায়? দিতাম না , কইতাম না লেখা বহুত খাপসুরত হইছে। পারলে ঠেকান
facebook
একটা নতুন গবেষনা শুরু করা দরকার... মানুষ কবে থেকে আবার পশুতে পরিণত হতে শুরু করেছিলো।
অথবা এখন দেখতে মানুষ যারা তাদের মধ্যেও যে অনেকেই আর মানুষ না... সেই বিবর্তনগুলা নিয়াও গবেষনা হওয়া দরকার।
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
শুরু করে দেন!
facebook
অজানা বিষয়। পড়লাম এবং আগে থেকে বিষয়টার উপর কোন ধারণা ছিলনা বলে ততটা মাথায় নিতে পারলাম না।
যাই হোক, অনু আর কৌস্তভ এর আগের লেখা পড়লে মনে হয় ধারণার ভিতটা তৈরী হবে।
আর, আর, আর, আমি জানতাম যে পৃথিবীর বয়স ৫০০ কোটি বছর। কিন্তু দ্রোহী বলছেন ৬ হাজার বছর। কোনটা যে ঠিক?
অনুর কাছে নতুন বিষয়টার উপর পুরনো বিষয়গুলো সহযোগে আরো বড় একটা লেখা আশা করছি।
অনুর জন্য শুভকামনা।
দ্রোহি লেখক হিসেবে ফাউল খামুখা প্যাচ লাগাইতে ওস্তাদ
facebook
ধর্মের কথা নয়, পুরাণের ব্যাখ্যাকারগণের অভিমত।
আপনার লেখাতে পড়েছিলাম, সেটাই তো সুমেরু পর্বত
facebook
অণু'দা, দাঁতের ছবিটায় দাঁতের সাথে কোনও রেফারেন্স বস্ত থাকলে বড়ত্ব বোঝা যেত...
ঠিক
facebook
ভাল লাগলো
ইসরাত
facebook
লেখাটার জন্য ধন্যবাদ। অনু ভাই, এক্টা ব্যপার। আমি প্রায় ৪ বছর যাবৎ বিবর্তন নিয়ে দেখতেসি আর পড়তেসি। এভ্রিথিং এসাইড এক্টা বিষয়ে কোনো সমাধান পাচ্ছি না। পৃথিবীর ৯৫% মানুষই বিবর্তন নিয়ে কোনো ধারনা রাখে না এবং তাদের কেউই বিবর্তন বিশ্বাস করে না বা করতে চায় না। বিজ্ঞান যেভাবে আগাচ্ছে এক সময় বিবর্তন বোঝা সবার জন্য অপরিহার্য হয়ে উঠবে। তখন এই ৯৫% বা বলতে গেলে সব মানুষ বা ধরেন আমাদের মত উন্নয়নশীল দেশের মানুষ বা প্রান্তিক মানুষেরা কিভাবে এটার সাথে ডিল করবে। শুধুমাত্র এইটা দেখার জন্য আমি একবার ভবিষ্যতে যাইতে চাই।
-মার্বেল
facebook
জানার কোন শেষ নাই।
তবুও চেষ্টা করেই যাই
facebook
দুর্দান্ত আবিস্কার! দারুণ লেখা!
facebook
- রূপালি রাজপুত্র
facebook
আপ্নারে নিয়া কনফিউজড! খুব মন থেকে চাই পুরো পৃথিবী আপনি আরো কয়েক চক্কর দেন, সাথে আম্রাও - আবার কয়েকদিন না ঘুরলে যা লিখেন সেই নতুন কিছু জানার লোভও সাম্লাতে পারিনা। বিপদ!! নাহ চলুক এরকমি!!
আপনারে সিস্টেমে ফেলতাছি, দাঁড়ান, এই বছরটা যাউক খালি-
facebook
নতুন মন্তব্য করুন