অণু দা,
আপনার প্রতি কৃতজ্ঞতার শেষ নাই আমার, কারণ বেসিক্যালি আপনার পোস্ট পড়েই প্রকৃতির প্রেমে পড়ে গিয়েছিলাম। এখনো যখন সকাল বেলা কফি নিয়ে বের হই ক্লাস করব বলে, ক্লাসের কথা ভুলে গিয়ে খরগোশের দিকে তাকিয়ে থাকি, আপনার কথা মনে হয়। আপনার পোস্ট না পড়লে ওদের কে নিয়ে এত্ত এত্ত চিন্তা করতাম না।
খুব ভাল থাকুন আপনি। অনেক অনেক পোস্ট দিয়ে যান।
নিশিতা
এমন এক মনছোঁয়া বার্তা পেলে সকাল থেকেই দিনটা ভাল যায়, কমাস আগের কমলা রঙা ভোরে সাত সমুদ্দুর তের নদীর দেশের ওপার থেকে নিশিতার পাঠানো চিঠি খানিকটে ভাবিয়ে তুলল, আসলেই কি আমার ছন্নছাড়া লেখা, ছবি, বিশ্ব সেরা কবিতার সাথে মলিন ছবি মেলানোর হাস্যকর প্রচেষ্টা আদৌ কারো কারো মনে কিছুটা হলেও রেখাপাত করেছে, কিছুটা হলেও জীবনের সুন্দরকে আবাহনের প্রচেষ্টা জানিয়েছে?
জীবনে লিখতে চাইনি কোন সময়ই, নিবিষ্ট থাকতে চেয়েছি পড়াতেই, একনিষ্ঠ পড়ুয়া হবার চেয়ে আনন্দের আর কী আছে একরত্তি জীবনে? কিন্তু কোন এক বিষণ্ণ বাদামী বিকেলে বিশ্বের উত্তরতম জনপদে অবস্থানের সময় পারদঝলমলে ঝিলিক দেখানো ফিয়র্ডের কিনারে যখন নাম না জানা সামুদ্রিক পাখির ঝাঁককে নেমে এসে বাসা তৈরিতে ব্যস্ত দেখলাম, বুকের ভেতরে চেপে রাখা অজানা অনুভূতিগুলো খাঁচাবদ্ধ পায়রার মত মুক্তির আকাঙ্ক্ষায় ডানা ঝাপটে উঠল তীব্র ভাবে, মনে আসল একাকী কৈশোরে উত্ত্র সাগরের এই রূপ, এখানের মানুষ জীব-বৈচিত্র, প্রকৃতি জানার জন্য কতই না ছটফট করে সত্য-মিথ্যা মিশিয়ে লেখা বাঙ্গালী লেখকদের বই বা খবরের কাগজের লেখা পড়তাম! কেমনে হবে আজ সেই জায়গায় দাঁড়াবার পর যদি এই খাঁটি আবেগে মোড়া অনুভূতি যদি দুর্বল ভাষায় প্রকাশের চেষ্টা করি, হয়ত বাংলা নামের দেশটার ভুলে যাওয়া কোন জনপদের কৌতূহলী কিশোর -কিশোরী জীবনের তীক্ষ বাঁকে সেই লেখায় চোখ বুলাবে, বিভোর হবে পৃথিবীর সৌন্দর্যে, অভিভূত হবে মানুষের সৃষ্টিশীলতায়, মাতাল হবে ভবিষ্যতের অভিযান পরিকল্পনায়।
সেই থেকে লেখার মকশো করার অলস চেষ্টা, ফিনল্যান্ডের পত্রিকা, বাংলাদেশ বার্ড ক্লাবের পাখির ম্যাগাজিন, দেশের জনপ্রিয়তম একাধিক দৈনিক খবরের কাগজে টুকটাক লিখতে লিখতে একদিন লেখা শুরু হল সচলায়তনে, সেই গল্প বলেছি এই পোস্টে।
আমি মনে করি জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ২ টি জিনিস হচ্ছে স্মৃতি এবং বন্ধুরা, সচলায়তন আমাকে এই দুইটা জিনিসই দুই হাত ভরিয়ে দিয়েছে, বিশ্বের অগণিত ভূখণ্ডের ছড়িয়ে থাকা চমৎকার মানুষগুলোর সাথে পরিচয় হয়েছে, বন্ধুত্ব দানা বেধেছে, এমনকি একসাথে অভিযানেও যাওয়া হয়েছে সচলের লেখার সুবাদের পরিচয়ের ফলে। সচলের লেখার বিপদ-আপদ নিয়ে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম কমাস আগে, এই খানে।
হঠাৎ খেয়াল করে দেখি এই পোস্টটি সচলায়তনে আমার ৩০০ নম্বর পোস্ট, টেস্ট ক্রিকেটে প্রথম ৩০০ উইকেট নেওয়া বোলার বলেছিলেন আমাকে অতিক্রম করা পরবর্তী বোলারটি হবেন খুবই ক্লান্ত একজন মানুষ, ক্রিকেটের সাথে লেখার কোন তুলনা হয় না, তারপরও স্রেফ ৩০০ সংখ্যাটার জন্য তুলনাটা টানলাম, এবং আমি মোটেও ক্লান্ত নই, মাথা গিজগিজ করছে আগামী পোস্টগুলোর পরিকল্পনা নিয়ে, উদ্যমে ভরপুর সবসময়ের মত, কেবল একটুকু সময় পেলেই ব্যাটে-বলে হয়েই যাবে।
প্রিয় পাঠক, শুধু এটুকুই বলার আছে, আপনাদের সাথে আমি কোন সময়ই ফাঁকিবাজির চেষ্টা করি নি, নিজের যা বলার ছিল, যা দেখাতে চেয়েছিলাম সৎ ভাবেই সেটা তুলে আনার চেষ্টা করেছি নানা পোস্টে। হয়ত যথেষ্ট পরিশ্রম ছিল না, আলসেমিতে ভরা ছিল ক্ষেত্র বিশেষে, বানান ভুল ব্যথিত করেছে নিবিড় পাঠকদের, কিন্তু প্রচেষ্টায় কোন ঘাটতি ছিল না। আর লিখেছি কিন্তু সবখান থেকেই- বিমান, বাস, ট্রাক, ট্রেন, জাহাজ, নৌকা, ট্রলার, এমনকি একবার গরুর গাড়ীতে বসেও! ডুবোজাহাজ আর রকেট বাকী, হয়ে যাবে আশা রাখি!
নিশিতার মত অনেকেই জানিয়েছেন বিশেষ করে বাংলাদেশে অবস্থানকারী বন্ধুরা যে এই বিরুদ্ধ সমাজে অবস্থান করেও তারা দেশ ঘোরার, জীবনকে নতুন ভাবে ছুঁয়ে, ছেনে দেখার অনুপ্রেরণা পেয়েছেন আমার অপাংক্তেয় লেখা থেকে। আপনাদের সবার প্রতি আমার ঋণের শেষ নেই, শেষ হবার নয়।
ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন, সচল থাকুন, সচল রাখুন।
আর হ্যাঁ, ঘোরাঘুরি চলুক সমানতালে, ঘরের বাহিরে বা মনের গভীরে।
মন্তব্য
হেইয়ো, একটু খাওয়াদাওয়ার ব্যাবস্থা করলে হত না এই ট্রিপল সেঞ্চুরী হাকানো উপলক্ষে
হয়ে যাক, লিয়ে লিব
facebook
জার্মানদ্যাশে আহেন, আমিই খাওয়ামুনে।
কোন শহরে?
facebook
ব্রেমেন, বাট সেইটা ব্যাপার না-আসপাশের যেইখানেই আসেন আওয়াজ দিয়েন।
ওকে
facebook
অভিনন্দন
facebook
____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?
আস্তে! এত্ত তালি কিসের -
facebook
বেশি আর কই? প্রতি তালির মান ১০০
____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?
facebook
অভিনন্দন বস! সচলায়তনের পক্ষ থেকে একটা তারেক অণুরে একখান মানপত্র দেয়া হোক।
……জিপসি
আহেম! মানে পরের জার্নির টিকেট?
facebook
হাততালি হাততালি হাততালি হাততালি হাততালি হাততালি
ব্যাথা করবে তো!
facebook
অভিনন্দন তারেক ভাই!
facebook
আপনি এইসব ফটোশপ করা ছবি আর পোস্ট দিয়ে দিয়ে জগতের সকল নিশিতা ভাগায় নিয়া গেলেন! পাঠিকাশূন্য এই জীবন রেখে আর কী করব! ভাবতেছি বৈরাগী হবো
মনে না চাইলেও ৩০০তম পোস্টের অভিনন্দন জানাইলাম।
______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন
আপনি বই-রাগী নাকি? আপনি তো জানতুম আপনি পেলে-বয় !
facebook
facebook
যাত্রা অব্যাহত থাকুক আমাদের বাংলার বতুতার, এই কামনাই করি
facebook
নিয়মিত এরম ভক্ত পাটিকাদের বার্তা পাইলে আমিও কবে তিনশ পারোইতাম!
..................................................................
#Banshibir.
ঠিক,ঠিক...
facebook
কামেল পীর আপনি! আপনার কি আর মুরিদানের অভাব
facebook
অভিনন্দন!!
facebook
অভিনন্দন!
অণু, বয়েসে আপনি আমার অণুজ তথাপি শ্রদ্ধায় আমার নতজানু হতে ইচ্ছে করে আপনার সাহস ও চেতনার সামনে। চালিয়ে যান, আমরা অসংখ্য আছি আপনার সাথে।
কি কথা!
ভালো থাকুন সবসময়ই
facebook
ভূল বললেন, আপনার প্রতি পাঠকদের ঋণের শেষ নেই। সেবার প্রকাশনীর বইয়ের পর আপনার ব্লগ থেকেই মনে হয় দুনিয়া সম্পর্কে সবথেকে বেশি জেনেছি।
আরেহ না
facebook
ঠিক
facebook
আপনি লিখতে থাকেন, আমরা গুনতে থাকি।
অভিনন্দন। চলুক সমানতালে। নিবিষ্ট পাঠক আমি। অভিনন্দন আবারো।
স্বয়ম
ধন্যবাদ
facebook
অভিনন্দন, অণু ভাই!
আগেও বলেছিলাম, সচলের সবচেয়ে সচল কলমটি বোধ করি আপনার! আপনার সেই কলম শুধু সচলকেই সমৃদ্ধ করে না, সঙ্গে ঘরকুনো বাঙ্গালিকেও দেখিয়ে আনে আদিগন্ত বিশ্ব, এমনকি ঘরের পাশেই হিরণ্ময় দ্যুতি ছড়ানো একটি ধানের শিষের উপর একটি শিশির বিন্দু! আর এভাবে আপনার কলম অহর্নিশি রক্ত সঞ্চালন করে যায় হতোদ্যম বাঙ্গালির রুগ্ন শরীরে।
শুভেচ্ছা নিরন্তর
facebook
অভিনন্দন!!
আজ ই প্রথম আপনার প্রথম লেখাটাও পড়লাম!
৫০০তম পোস্ট এর দিন গ্র্যান্ড পার্টি চাই।
বাচব কি ততদিন ! ইয়ে, মানে মানে আপনার ব্যানারের সংখ্যাও নেহাত কম না কিন্তু
facebook
বেশি সুমায় লাগবেনা এনশাল্লাহ
জোক্স এপার্ট - অণুদা, এটা আসলেই একটা ম্যামথ টাস্ক যেটা আপনি করেছেন একটা টুপিখোলা অভিনন্দন আবারো।
সিরিয়াসলি আপনার ব্যানারের সংখ্যা জানান ( যদিও সংখ্যাতে কিচ্ছু যায় আসে না)
facebook
মহান পর্যটক তারকাণুর ৩০০ তম পোস্ট উপলক্ষে সচলের পক্ষ থেকে মানপত্র ...
হে মহান ভূ পর্যটক,
এই পৃথিবীর মাটি আগে শক্ত ছিল। সবই ছিল পাথর বা শক্ত মাটি। আপনার পদচারনায় এই পৃথিবীতে যাবতীয় প্যাঁক কাদার সৃষ্টি। আপনি পদ যেখানেই পতিত হয়েছে সেখানের মাটিই আপনার অত্যাচারে কাদা কাদা হইয়াছে ...
হে পাটিকাদের লেখক,
আপনি আসার আগে পৃথিবীতে ছিল কেবল পাঠক আর পাঠক। আপনি লেখালেখি শুরুর পর এখন পৃথিবী জুড়ে কেবল পাটিকা আর পাটিকা। এইসব পাটিকারা কেউ আপনাকে পেয়ে হরলিক্স খায় আর কেউবা আপনাকে না পেয়ে হারপিক খায় ...
হে মাসুদ রানা,
আপনি টানেন কিন্তু বাঁধনে জড়ান না। পিথিবিতে পুরুষ দুই প্রকার। আমার মতো মুরগী পুরুষ আর আপনার মতো হংস পুরুষ। আমার মতো অকালকুষ্মাণ্ড মুরগী পুরুষেরা পানিতে নামিতে না নামিতেই ভিজে চুপাচুপ ললিপপ হইয়া সেইখানেই যৌবনের সমাপ্তি ঘোষণা করে। আর আপনি হংস পুরুষ এক পুষ্করিণীতে ঝাপাইয়া সাঁতার কাটিয়া উঠিয়া গা ঝাড়া দিয়া প্যাঁক প্যাঁক করিতে করিতে অপর পুষ্করিণীর দিকে রওনা দেন ...
হে হালাল প্রিন্স অব ইংল্যান্ড,
ব্রিটিশ প্রিন্সেস ছিলেন মরুভূমির মতো শুকনা। আপনি এলেন যেন অনেকদিনের পর বৃষ্টি এলো। আপনার ব্রিটেন আগমনের দশ মাস দশ দিন পর রাজপরিবার আলোকিত করে রয়েল বেইবি ...
... ... মানপত্র লেখা শেষ করে বাঁধাই করে আপনাকে পাঠিয়ে দিব নে।
প্যাঁক কাদার মুরগী পুরুষ আর আপনার মতো হংস পুরুষ।
facebook
এখন তালিয়া হবে !
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
ক্যান!
facebook
ক্যান আবার ! মানপত্র পাঠের পর তালিয়া বাজাতে হয় না !!
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
অসমাপ্ত তো !
facebook
তাইলে অসমাপ্ত তালিয়া হোক - মানে অর্ধেক তালি।
____________________________
সব গুজব !
facebook
~!~ আমি তাকদুম তাকদুম বাজাই বাংলাদেশের ঢোল ~!~
মানপত্র জটিল হইছে……
……জিপসি
উদাস দা, তারকাণু তো অবসর নিবে না (উদাস ইমো হপে)
facebook
কোন বোলার যেন একবার পিটনা খাইতে খাইতে ত্যাক্ত হয়ে তার মাথা ব্যাটসম্যান কে দেখিয়ে বলেছিল, "এবার এটারে মারো।"
মডু'রা অনেক আগেই বেঁচে গেছে। আপনারে অনেক আগেই সচল করে দিছে
অভিনন্দন ভাইয়া...
হুশশশস
facebook
____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?
স্বয়ম
--------------------------------------------------------
আমি আকাশ থেকে টুপটাপ ঝরে পরা
আলোর আধুলি কুড়াচ্ছি,
নুড়ি-পাথরের স্বপ্নে বিভোর নদীতে
পা-ডোবানো কিশোরের বিকেলকে সাক্ষী রেখে
একগুচ্ছ লাল কলাবতী ফুল নিয়ে দৌড়ে যাচ্ছি
ঘ্যাচাং
--------------------------------------------------------
আমি আকাশ থেকে টুপটাপ ঝরে পরা
আলোর আধুলি কুড়াচ্ছি,
নুড়ি-পাথরের স্বপ্নে বিভোর নদীতে
পা-ডোবানো কিশোরের বিকেলকে সাক্ষী রেখে
একগুচ্ছ লাল কলাবতী ফুল নিয়ে দৌড়ে যাচ্ছি
কি পোষ্ট আছিলো আর কি বানাইলো , চউদা পাত্থর্জ ।
চউদা বদ লুক, কিন্তু মানুষ ভালা
facebook
ত্রিশতক হাকানোর অভিনন্দন ভাইয়া, আপনার পোষ্টের সংখ্যা হাজারে হাজারে ছড়িয়ে যাক এই কামনায়।
facebook
____________________________
লেখা লেখতে আনন্দ যেমন আছে, যথেষ্ট পরিশ্রমও আছে। তিনশো পোস্ট! দুর্দান্ত!! অভিনন্দন আপনাকে।
ফেইসবুক
---------------------------------------------
এক আকাশের নীচেই যখন এই আমাদের ঘর,
কেমন ক'রে আমরা বলো হতে পারি পর. . .
শুভেচ্ছা
facebook
আচ্ছা, সচলের কোন্ জায়গায় গিয়া এপর্যন্ত পোস্ট সংখ্যাটা দেখা যায় ? এককালে তো প্রোফাইলে একটা সারসংক্ষেপ দেয়া থাকতো। এখন তো কোথাও সেটা দেখছি না !!
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
জানি না!
facebook
বস, আপনাকেও ত্রিশতক হাকানোর জন্য অভিনন্দন আপনি ০৯/০৫/২০০৮ - ৯:৪২অপরাহ্ন থেকে অদ্যবধি ৩০১ টা পোস্ট করেছেন।
(বের করার উপায় হলো নিজের 'সচলগে' যাওয়া। তারপর নিচে পরবর্তী পেইজের নাম্বারগুলো ১,২,৩,৪... থাকে, সবার লাস্ট থাকে 'শেষ'। সেই শেষ পেইজে গেলে পোস্টের সংখ্যা গুণে রাখবেন। এরপর হিসাবটা এমনঃ আপনার সচলগে যেয়ে দেখলাম শেষ পেইজ ৩১তম, সেখানে একটা পোস্ট; তারমানে এর আগের ৩০ পেইজে ১০ টি করে পোস্ট আছে সুতরাং মোট পোস্ট সংখ্যা = ৩০*১০ + ১ = ৩০১। আমি এইভাবে বের করি, অন্য উপায় থাকতে পারে জানি না )
facebook
তারেক অণু, অভিনন্দন আপনাকে।
আপনি সচলে না লিখলে এ জনমে অনেক কিছুই অজানা-অদেখা (হোক না তা ছবিতেই) থেকে যেত।
তাই কৃতজ্ঞতাও আপনার পাওনা।
ভাল থাকুন। সুস্থ থাকুন। জীবন আনন্দময় হোক।
জীবন আনন্দময় হোক
facebook
facebook
facebook
অণুকে অভিনন্দন!
ব্যাপারটা নিয়ে মাথা না খাটিয়েই সবাই হৈ হৈ শুরু করে দিলেন দেখি! আরে অণুর যদি সেইরাম বিপুল ব্যাপক
পাঠিকাকুলই থাকবে তবে এই একজন নিশিতার মেসেজ পেয়েই আবেগে থরথরি কম্প হয়ে পোস্ট লিখে ফেলেন নাকি! এতটাই আবেগ যে রাঙা ভোরের কি দশা হইছে নিজ চোখে দেখেন এবং নিজ নিজ হারানো শান্তি ফিরিয়ে আনুন
আর চিরকুটটা যে অণু নিজে লিখেনি তার পমান কি
এর তদন্ত হওয়া দর্কার
আমি কী বাকী বার্তাগুলোও প্রকাশ করব ! হুহ, কভি নেহি
facebook
হুহ... আমরাও লিখতে জানি...তাইলে কি আপনার হয়ে আমরাই প্রকাশ করে দেবো?
হিম্ভাই/উদাস'দা লিখলে অবশ্য আরো জম্পেশ হয় বাবা তপেশ...
আমি বরঞ্চ গ্যালারীতে বসি... সেই ভাল
____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?
facebook
হ, ঠিক্কইসেন ... হন্তদন্ত তদন্ত দর্কার... কই? ঝাকানাকা কই?
____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?
ঘটে ঘিলু থাকলেই কিন্তু সব ফকফকা হয়ে যায়। ভালো করে লক্ষ্য করুন শিরোনাম ২৯৯+১
এর মানেটা বুঝচ্ছেন তো বাবা সত্যনন্দ? থাকলেই না তার প্রকাশ ঘটাবে অণু
facebook
হুউ?? ঘিলু কম পড়ে গেল যে দিদি এক্টু খোলসা করেন
____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?
facebook
আন্নে হাসেন কিল্লাই?
____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?
আপনাদের কমেন্ট পড়ে, ক্যান আমার কি হাসা নিষেধ!
facebook
হ... আপ্নেরে দুনিয়া চষে বেড়াইতে হবে... জাত-বেজাতের চাপ খেতে হবে... ব্লগ লিখতে হবে... নিশিতাপ্পুদের চিঠির উত্তর দিতে হবে... কত্ত কাজ
হেসে সময় নষ্ট করলে হবে?
____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?
দুঃখে পড়েও মানুষ হাসে কিন্তু
অণুর প্রথম শতক পূর্তির সময় নিশিতাপু কোথায় ছিলেন?
কিংবা ২০০তম পোস্টেই বা তিনি এমন অনুপ্রেরণার বাণী শোনালেন না কেনু?
দুম করে ৩০০তম পোস্টেই তার আর্বিভাব -এট্টু কেমন না
এরপর না বুঝলে জানিনা বাপু তবে এসব নিয়ে বেশি ত্যানা না প্যাচানোই ভালু। অণু, নিছক মজা করেই সবটা বলা। আশা করবো রাগ করবেন না।
হু, ঘিলু ফিরত পাইছি... চিন্তা নাইক্যা
বাই দ্য ওয়ে, অণু'দা রাগ না করলে ক্যাম্নে কি?
তাইলে খেলব না... মাটিতে সেহ্রি খাব (কপিরাইট হিম্ভাই)
____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?
facebook
গেঞ্জির আবার বুক পকেট, খাদকের আবার রোজা
হ, লুঙ্গীতেই বুকপকেট থাকতে পারলে বেচারা গেঞ্জীর আর কি দোষ?
____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?
ইয়ে, মানে ২৯৯+১ দিয়ে পোস্ট সংখ্যাই তো বোঝানো হচ্ছে, তাই না? নাকি ঐ মানপত্রে লেখা পুষ্করণীর হংসবালিকাদের সংখ্যা?
____________________________
অণু,
আপনার লেখার একজন পাঠক হিসেবে বলব ৩০০ তম পোস্টের সবগুলোই যে একইরকম ভাবে নান্দনিক হবে তা তো নয়। হয়ত আমাদের পাঠকদের মধ্যেও আপনার সব লেখা সবসময় সবার ভাল লাগেনি....কেউ হয়ত প্রকাশ করেছে কেউ করেনি। তবে আপনার লেখার আকর্ষণ হচ্ছে আপনার লেখা এবং ছবি ব্লগগুলোর মাধ্যমে বিভিন্ন দেশ, সমাজ, সংষ্কৃতি, প্রকৃতির পরিচয় পাওয়া যায় এবং আপনার লেখা ছন্দময় তাই তাড়াহুড়োর লেখাগুলোতে সেই ছন্দগুলো যেন হারিয়ে না যায়। আর শেষের লাইনটি- "ঘোরাঘুরি চলুক সমান তালে, ঘরের বাইরে বা মনের গভীরে"- আমার মতে এই লাইনটিতেই আপনার লেখার সবচেয়ে বড় বৈশিষ্ট্য দৃশ্যমান।
সুস্থ থাকুন, সচল থাকুন। ৩০০ তম পোস্ট এবং আগামী পোস্টগুলোর জন্য অগ্রীম শুভকামনা রইল।
অনেক অনেক ধন্যবাদ
facebook
আপনি কেম্নে পারেন অনুদা??কেম্নে????কেম্নে????
যেমনেই পারেন.....পারার জন্য অভিনন্দন।
এমনেই
facebook
____________________________
facebook
অভিনন্দন অণু-দাদা! ৩০০
তোমার লেখাতে আটকে গিয়েই আমার সচলায়তনের সাথে পরিচয়। আর তারপর চলতে থাকা তোমার সাথে সাথে বিশ্ব পরিক্রমায়। এই রকম-ই চলতে থাকো তুমি - অন্তরের আকাঙ্খা এই।
- একলহমা
তোমার লেখা কবে পাচ্ছি?
facebook
আমার ২-টা লেখা তো বেরিয়েছে। আজ রাতে আর একটা দেওয়ার তালে আছি
- একলহমা
facebook
এই বছর দিন বাকি আছে ১৪৭টা।ব্রায়ান লারার রেকর্ডটা ভেঙ্গেই ফেলেন দাদা
নাহ, মডুরা আটকে দিয়েছে ! নীড়পাতায় ২টা লেখা দিলেই ক্যাক করে ধরে!
facebook
চুরাশিটা মন্তব্য, একটা তারাও নাই, এর থিকা বোঝা যায় এই নিশিতামিশিতা সব চাপা, মায়াবিনী কুহকিনী। লুকজন আপনের ঘুরাঘুরিতে ঈর্ষাণ্বিত হয়া হিংসায় জ্বইলাপুইড়া যে দিস্তে দিস্তে হেইট মেইল পাঠায়, সেইগুলো ধামাচাপাদেয়ার জন্য এই বালিকার সৃষ্টি করেছেন ঘণুদা। বুঝি বুঝি সব বুঝি।
কিন্তু এইসব হুমকি ই-চিঠিতে কান দিয়েন না। শত্রুর মুখে ছাই দিয়ে , হিংসুটের পাকা ধানে মই দিয়ে চরকির মতো বাঁইবাঁই করে দুনিয়ার এমাথা থেকে ওমাথা ঘুরে যান আর দলছুটের মত ঘ্যাজম্যাজ করে লিখে যান। এই কামনাই করি।
তবে হ্যা, আপনের পাসপোর্টের পাতাগুলো দেখার পরে ইমিগ্রেশনের লোকজনের চেহারা কি হয়- সেই ছবি দেখার বড় ইচ্ছে ছিলো।
______________________________________
যুদ্ধ শেষ হয়নি, যুদ্ধ শেষ হয় না
দলছুটের মত ঘ্যাজম্যাজ করে লিখে
facebook
চ্যাতেন ক্যা? উনি আমার আইডল তো।
______________________________________
যুদ্ধ শেষ হয়নি, যুদ্ধ শেষ হয় না
facebook
দলছুটের মত ঘ্যাজম্যাজ করে লিখে যান।
অভিনন্দন!
এতকিছু যে একসাথে করেন, কায়দা’টা কি?
কিচ্ছুই করি না, এমনি এমনিই তো
facebook
অভিনন্দন তারেক অণু! কী বলবো ভাষা খুঁজে পাচ্ছি না। শুধু বলি থামবেন না। এমনই থাকুন, অনুপ্রেরণার উৎস হয়ে।
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
facebook
'কীভাবে পারেন?'
facebook
ডাকঘর | ছবিঘর
facebook
দীর্ঘ পথ বিরতিহীন ভাবে পাড়ি দিয়ে আসার জন্য অভিনন্দন ভাইয়া। এভাবেই চলতে থাকো। কোথাও না গেলেও সব দেখা হয়ে যায় আমার এভাবেই পিসির সামনে বসে।
--------------------------------------------------------
আমি আকাশ থেকে টুপটাপ ঝরে পরা
আলোর আধুলি কুড়াচ্ছি,
নুড়ি-পাথরের স্বপ্নে বিভোর নদীতে
পা-ডোবানো কিশোরের বিকেলকে সাক্ষী রেখে
একগুচ্ছ লাল কলাবতী ফুল নিয়ে দৌড়ে যাচ্ছি
পিসি কেনু, মাসিকে ডাক!
facebook
মাসি একটা নিয়ে আসো ডাকছি মাসিকে
--------------------------------------------------------
আমি আকাশ থেকে টুপটাপ ঝরে পরা
আলোর আধুলি কুড়াচ্ছি,
নুড়ি-পাথরের স্বপ্নে বিভোর নদীতে
পা-ডোবানো কিশোরের বিকেলকে সাক্ষী রেখে
একগুচ্ছ লাল কলাবতী ফুল নিয়ে দৌড়ে যাচ্ছি
facebook
অভিনন্দন
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
facebook
প্যা প্যা করে সাঁনাই বাজানেওয়ালা থেকে যেমন মশিয়ে প্যাকো, চিকেন ব্যাপারি যেভাবে মিস্টার চিকেন্সন, সেইভাবে নিশীথে যে ম্যাসেজ পাঠায়, নিশিতা.... ওহে ভজহরি মুখূজ্যের শিষ্য, সব জারিজুরি শেষ....
অভিনন্দন ঘণুদা।
facebook
অভিনন্দন অণু।
facebook
অভিনন্দন হে প্রিয় মানুষ।
facebook
দুনিয়া ঘুরে বেড়ায় অণু
চিলি ইতালি কিংবা গ্রীস
আমরা গিলি সেই কাহিনী
সচল থাকায় হয়না মিস
তিনশর ঘরে পা রেখেছ
হৈ হৈ হৈ , রই রই রই
শুভেচ্ছা আর আশীর্বাদে
সিক্ত হয়ে ভবিষ্যতে
ডুবজাহাজ রকেট চড়ে
স্বর্গ মর্ত্য পাতাল সবই
জয় কর হে
মাভৈ মাভৈ !!
facebook
অনেক অনেক লিখে যাও আরো, কেমন?
নিশিতা
তুমি কে হে ?
facebook
____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?
facebook
হেহেহে...যার চিরকূট নিয়ে এত আহ্লাদ হলু তাকেই চিনতে পারেনা রে
____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?
facebook
অনেক অনেক অনেক অভিনন্দন, আপনি আরও ঘুরাঘুরি করুন আর আমরা আপনার সেইসব লেখা পড়ে দুধের স্বাদ ঘোলে মিটাই এই কামনা করি ।
চরম উদাসদার অসাধারণ মানপত্র পড়ে তব্দা খেয়ে গেছি, দ্রুত এই মানপত্র শেষ করে অনুদার জন্য একটা সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হোক। আর ইয়ে, সেই অনুষ্ঠানে অংশ নেওয়ার জন্য আমাকে একখানা প্লেনের টিকিট পাঠিয়ে দিবেন।
ইসরাত
হ, আমিও লাইনে আছি
facebook
৩০০ তম পোষ্টের জন্য অভিনন্দন জানাই বস---
তুমি আসলেই একটা ভস্লুক---
গান হবে নাকি?
facebook
এতো লেখো কী করে!
হাবু বেশ বড়সড়,গাবুটা তো পিচ্চি
হেরে গিয়ে হাবু বলে--উৎসাহ দিচ্ছি!
facebook
অভিনন্দন! উইথ চরম উদাসের মানপত্র
যা বলার চউদা বলে দিছে!
সত্যি বলতে কি মাঝে মাঝে মনে হয় তারেক অনু মানুষ না জ্বীন
এমনকি আপনারে যে হিংসা করবে না সেও মানুষ না
এত্ত কেমনে লেখেন, এত্ত কেমনে পড়েন, এত্ত কেমনে ঘোরেন........এসব চিন্তারে ইস্তফা দিতে বলে জানাই, চলুক চলুক দৌড়াক!
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.--.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.
সকল লোকের মাঝে বসে, আমার নিজের মুদ্রাদোষে
আমি একা হতেছি আলাদা? আমার চোখেই শুধু ধাঁধা?
দে দৌড় !
facebook
facebook
তারেক অণু নামে মোট কয়জন লিখে?
নিয়োগপত্র দেখে বলছি
facebook
দুই বাংলার হার্টথ্রব ঘুরিয়ে, অণু ভাইকে অপার অভিনন্দন !
facebook
একটা বই করতে আপনার এত আলসি ক্যানে?
সেই কবে থেকে অপেক্ষা করে আছি। বইমেলা আসে যায়, বই আর আসে না!
বড়সড় ঝকঝকে ছাপার ছবিওলা বইগুলোর পাতা উলটে যাব, আর হাতের কাছে থাকবে কফির কাপ------
হবে কী আদৌ?
~~~~~~~~~~~~~~~~
আমার লেখা কইবে কথা যখন আমি থাকবোনা...
প্রকাশকেরা মনে হয় উৎসাহী না
facebook
কমেন্ট করলাম, কমেন্ট গেল কই?
যাই হোক, অভিনন্দন। উড়তে থাকুন, লিখতে থাকুন
facebook
মা দুর্গার মোটে দশটা হাত, তারেক অণুর হাতের সংখ্যা কত কে জানে।
আব্দুল্লাহ এ এম
২
facebook
সবাই দেখি সব বলে ফেলেছে, আমি আর কী বলব? রবিদাদু থেকেই না হয় দু’লাইন মেরে দিই-
----------------------------------------------------------------
বন পাহাড় আর সমুদ্র আমাকে হাতছানি দেয়
নিস্তব্ধ-গভীর রাতে এতোদূর থেকেও শুনি ইছামতীর মায়াডাক
খুঁজে ফিরি জিপসি বেদুইন আর সাঁওতালদের যাযাবর জীবন...
www.facebook.com/abdulgaffar.rony
facebook
অভিনন্দন ভাইয়া, অনেক দেরীতে এলাম এই পোষ্টে, সেই জন্য খুব লজ্জা লাগছে।
-এস এম নিয়াজ মাওলা
facebook
অণুর মায়ের ছেলেকে অভিবাদন। ২৯৯+১ টা গোলাপ ফুল দেয়া যেতে পারে। তবে, প্রস্তাবিত মানপত্র পড়ে বুঝতে পারছি, এই পরিমান গোলাপ ফুল ইতিমধ্যেই অণুর ঝোলায় জমেছে
__________________________________________
জয় হোক মানবতার ।। জয় হোক জাগ্রত জনতার
facebook
নতুন মন্তব্য করুন