• Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function '_advpoll_clear_votes_access' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).
  • Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function '_advpoll_electoral_list_access' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).
  • Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function '_advpoll_results_access' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).
  • Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function '_advpoll_votes_access' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).
  • Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function '_advpoll_writeins_access' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).

সদ্য পড়া বই- টুকরো স্মৃতির মার্বেলগুলো

তারেক অণু এর ছবি
লিখেছেন তারেক অণু (তারিখ: শনি, ০৫/০৪/২০১৪ - ১২:০৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

কী বিপদেই না ফেলেছিলেন আমাকে মুহম্মদ জাফর ইকবাল!

এই ছিল আমার পড়া লুৎফর রহমান রিটন ভাইয়ের লেখা ছড়া বাদে প্রথম লাইন। সচলায়তনেই স্মৃতিচারণ করেছিলেন তিনি জাফর স্যারকে নিয়ে। রীতিমত মুগ্ধ হয়ে গেছিলাম লেখাটি পড়ে, শুধু বিষয়বস্তুর গুণে নয়, ঝলমলে সব শব্দ, তরতরে সব বাক্যের কারণে। ছোটকাল থেকে যে মানুষকে আপাদমস্তক ছড়াকার হিসেবেই জানি, পছন্দ করি তাঁর লেখা রচনা বা প্রবন্ধও কে এত সরেস হতেই হবে? বেশ একটা ঈর্ষাই হল রিটন ভাইয়ের গদ্যের উপরে দখল দেখে, এবং তাঁর পর থেকেই খুঁজে খুঁজে রিটন ভাইয়ের কোন রচনা (মূলত সচলায়তন এবং তাঁর ফেসবুক ওয়াল) পেলেই পড়ে ফেলি, ভাল লাগায় আপ্লুত হই, এমতাবস্থায় গত সপ্তাহে এক বন্ধুর সুবাদে হাতে হাজির হল বাংলাপ্রকাশের কতৃক প্রকাশিত ”টুকরো স্মৃতির মার্বেলগুলো”। গত পরশু রাতের তূর্ণা নিশীথা ট্রেনে চট্টগ্রাম যাত্রার সময় সেই যে মজেছি বইটির ভিতরে, আজ সন্ধ্যায় বান্দরবানের মিলনছড়িতে এসে তারপর সবগুলো লেখা শেষ করে এখন হাত কামড়াচ্ছি কেন এত তাড়াতাড়ি বইটি শেষ হল বলে, ভারী তো ২৮৭ পাতার একটা বই, আরেকটু মোটা কলেবরে কি লিখতে পারতেন না তিনি? এবং সেই সাথে মনে হল যদি অন্যদের না জানায় বইটি নিয়ে তাহলে আমার তৃপ্তি পূর্ণতা পাবে না, তাই-ই আঁধার পাহাড়ের মাঝে বসে কী-বোর্ড টিপে চলা।

এই বইটির মূল আকর্ষণ হচ্ছে রিটন ভাইয়ের বর্ণীল জীবনের অসংখ্য না জানা ঘটনা যার সাথে জড়িয়ে আছে সাহিত্য জগতের কোন মহারথী, মন্ত্রী- প্রধানমন্ত্রী, ব্যাংকের গভর্নর, কুখ্যাত রাজাকার। আবার তাঁর ছোট বেলার হারিয়ে যাওয়া মুখ, কোন পত্রিকার হকার , শ্রমিক, পিঠাবিক্রেতা, আমাদের শাহেনশান সিমন, শহীদ রাজিব হায়দার ওরফে থাবা বাবা, প্রয়াত পর্বতারোহী সজল খালেদ। সব অভিজ্ঞতাই যেন বিচ্ছিন্ন এক একটি দ্বীপ, কিন্তু সবগুলোই স্থান পেয়েছে আমাদের নীল গ্রহে।

বিশেষ করে তাঁর প্রথম বই, যা কিনা ছিটে ফোঁটা নামে বেরোবার কথা ছিল যা প্রকাশিত হয়েছিল ধুত্তুরি নামে ১৯৮২ সালে, এবং জয় করে নিয়েছিল পাঠকমন সহ গুরুত্বপূর্ণ একাধিক পুরষ্কার যার মাধ্যমে খ্যাতি, ভালবাসার পাশাপাশি বিবাহের দায়ে ঘর থেকে বহিষ্কৃত এক তরুণ দম্পতি পেয়েছিল কিছুটা অর্থনৈতিক নিরাপত্তাও, সেটার কাহিনী মর্ম স্পর্শ করে যায় লেখার প্রতি তাঁর মমতা দেখে, অন্ধটান দেখে। নতুন বই নিয়ে রিটন ভাই লিখেছেন

”নতুন বইয়ের ঘ্রাণে অন্যরকম একটা মাদকতা আছে। স্কুল জীবনে নতুন ক্লাসের নতুন বই হাতে পাওয়া মাত্র সেই বইয়ের সৌরভে মুখরিত হয়ে উঠত আমার চারপাশ। নতুন বইটি হাতে নিয়ে পাতা উলটেপালটে দেখতে গেলে কাগজ-কালি এবং বাইন্ডিং এর লেই-র সংমিশ্রণে তৈরি একটা গ্রন্থ গ্রন্থ ঘ্রাণ নাকে এসে ধাক্কা দিত। খুব প্রিয় ছিল সেই ঘ্রাণটি। এখনো আমি নতুন একটি বই হাতে নিয়ে প্রথমেই তাঁর সুবাসটুকু গ্রহণ করি।

নতুন বই আমার কাছে রহস্যময়ী নারীর মতো।

ঘোমটা টানা বধূর মতো। ”

আবার হাস্যোচ্ছলে দেখিয়েছেন তাঁর নতুন শব্দ তৈরির মুন্সিয়ানা, যেমন কোন বড় অফিসারের সাথে দেখা হলেই কফি পাবার অধিকার আদায় করে নিয়েছিলেন যার নাম দিয়েছিলেন কফিরাইট! ছড়া নিয়েও বলেছেন এই এক এমন জিনিস পড়ার সময় পাঠকেরও মনে হবে চাইলে আমিও লিখতে পারতাম, কিন্তু বিষয়টি এত সহজ নহে!

রোকনুজ্জামান খান দাদা ভাইয়ের একক আগ্রহে যে কিশোরটি গান-বাজনা-আঁকার জগতে এসেছিল সেই-ই আবার ৯ বছর বয়সে প্রথম ছড়া লিখে কচিকাঁচার আসরের জন্য দিয়ে জীবনের গতি পথ পাল্টিয়ে ফেলল, হয়ে উঠল ছড়াময় জীবনের ভাস্কর, নিজের ভাষায়ই তিনি লিখেছেন-

আমি ননস্টপ ছড়াকার। যখন তখন লিখতে পারি। ছড়া লিখবার জন্য আমার রাত্রির নির্জনতার দরকার হয় না। শুনশান নিরবতার দরকার হয় না। কাজ থেকে ছুটি নেবার প্রয়োজন হয় না। উইকএন্ডের জন্য অপেক্ষা করে থাকতে হয় না। রাত তিনটা, ভোর পাঁচটা, সকাল সাড়ে দশটা, দুপুর আড়াইটা, বিকেল চারটা কুড়ি। সন্ধ্যে সাতটা, রাত্রি নটা কোন ব্যাপার না। চব্বিশ ঘণ্টার প্রতিটা মুহূর্তই আমার ছড়া লেখা উপযুক্ত সময়।

ছড়া লিখতে বিশেষ কোন পরিবেশ আমার দরকার হয় পড়ে না। আমি বাড়িতে না গাড়িতে, পার্কে না সমুদ্রে, রাস্তায় না শপিংমলে, বাসস্টপে না ট্রেনে, এরোপ্লেনে না রিকশায়, আকাশে না পাতালে (বেসমেন্টে) সেটা আমার ছড়া লিখবার ক্ষেত্রে কোনো ফ্যাক্টর নয়। নো ম্যাটার হোয়েন এন্ড হয়্যার আয়েম। ছড়া লিখতে আমার কোনো এলকোহল নিতে হয় না। নিকোটিন নিতে হয় না। ওয়াইন কিংবা হুইস্কি বা বিয়ার পান করাটা মোটেও জরুরী নয়। ছড়া লিখতে গাঁজা চরস কিংবা সিগারেট কিছুই ফুকতে হয় না আমার। ছড়াতে মগ্ন এবং আচ্ছন্ন হবার জন্য মাদকাশ্রয়ী হতে হয় না আমাকে। ছড়াটাই তো আমার কাছে চমৎকার এক মাদকবিশেষ। এ এক অপরূপ নেশা। এই নেশার ঘোরে বুঁদ হয়েই কাটিয়ে দিলাম দীর্ঘ দিবস আর দীর্ঘ রজনীর পঞ্চাশটি বছর! সুন্দরী নারীর পিছনে আমি ছুটি না। আমার সমস্ত ছোটাছুটি ছড়ার পিছনে। সেই ছেলেবেলা থেকেই ছড়ার পেছনেই ছুটছি আমি নিরন্তর। নির্বোধ বালকের মতো। মুগ্ধ কিশোরের মত। পাগল প্রেমিকের মত। ড্রাগএডিক্ট যুবকের মতো। সম্ভবত আমার নাছোড়বান্দা টাইপের লেগে থাকা ভালোবাসার কাছে পরাজিত হয় ছড়াও আমাকে খানিকটা ভালোবেসে ফেলেছে। ভালোবেসে ছড়াও ধরা দিয়েছে আমার হাতে। আমি যেমন ছড়াকে ছাড়ি না তেমনি ছড়াও ছাড়ে না আমাকে।

আমার শৈশব হাতড়ে ডিজেল নামের এক মাতালের কথা স্বীকার করেছেন নিজের ছড়াকার হবার পিছেন যেখানে মাতাক ডিজেলকে দেখলেই পাড়ার সব পিচ্ছিরা এক সাথে চিৎকার করে বলত –

ডিজেল মেরা লাল হ্যায়
লাওড়াকা বাল হ্যায়!

এইখানেই রিটন ভাইয়ের গদ্যের জাদু, লুকোবার নেই কিছু। আর সেই সাথে ছড়ার মতই গদ্যেও তিনি প্রচণ্ড সোচ্চার রাজাকারের বিচার ও মৌলবাদী শক্তির অপকারিতা নিয়ে। আমাদের যেমন হাসান তেমনই সচেতনও করেন ক্ষুরধার বাক্যগুলো দিয়ে। তারপরও তিনি মনেপ্রাণে একজন ছড়াকার, যার বলা সাজে-

একটা জীবন কাটিয়ে দিলাম ছড়ার পেছন ঘুরতে ঘুরতে
একটা জীবন কাটিয়ে দিলাম ছড়ার ডানায় উড়তে উড়তে
একটা জীবন কাটিয়ে দিলাম ছড়ার ছন্দ ধরতে ধরতে
একটা জীবন কাটিয়ে দিলাম ছড়ার ব্যাখ্যা করতে করতে
একটা জীবন কাটিয়ে দিলাম ছড়ার নিবাস খুঁজতে খুঁজতে
একটা জীবন কাটিয়ে দিলাম ছড়ার উৎস বুঝতে বুঝতে
একটা জীবন কাটিয়ে দিলাম ছড়ার পেছন ছুটতে ছুটতে
একটা জীবন কাটিয়ে দিলাম ছড়ার মজা লুটতে লুটতে
একটা জীবন কাটিয়ে দিলাম ছড়ার নকশি বুনতে বুনতে
একটা জীবন কাটিয়ে দিলাম শুধুই ছড়া শুনতে শুনতে
একটা জীবন কাটিয়ে দিলাম ছড়ার পেছন হাঁটতে হাঁটতে
একটা জীবন কাটিয়ে দিলাম শুধুই ছড়া কাটতে কাটতে ...
একটা জীবন কাটিয়ে দিলাম ছড়ার প্রাসাদ গড়ার জন্য
একটা জীবন কাটিয়ে দিলাম ছড়ার জন্য, ছড়ার জন্য ... ।

( ১ এপ্রিল ছিল চিরতরুণ ছড়াপাগল মানুষটির জন্মদিন। শুভ জন্মদিন রিটন ভাই।
রাজ্যের যত পোকা এসে হাজির হয়েছে আমার ল্যাপটপের মনিটরে , এক হাতে পোকা তাড়াতে তাড়াতে চিন্তা করছি কবে আপনার লেখা ”যত্রতত্র কয়েকছত্র” আর ”নয়ন তোমারে পায় না দেখিতে রয়েছ নয়নে নয়নে” স্মৃতিগদ্য পড়তে পারব।

ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন, ছড়া লেখুন, আর লেখুন স্বাদু গদ্য, চিরন্তর। )


মন্তব্য

অনিকেত এর ছবি

শুভ জন্মদিন রিটন ভাই---অনেক অনেক শুভ কামনা!

দারুণ লেখা ত্রাকানু---ত্রিশ লক্ষ কদম ফুল তোমার জন্যে!!

অতিথি লেখক এর ছবি

=DX
esrat

মেঘলা মানুষ এর ছবি

ওঁর 'তাঁতী ও ঘোড়ার ডিম' নিয়ে লেখা একটা লাইন মনে পড়ল:

"তাঁতীটাও ছুটছে, শেয়ালও ছুটছে,
ছুটতে ছুটতে পাহাড়ে উঠছে"

ঘটনাটা ছিল এক তাঁতী একটা শেয়ালকে ঘোড়া মনে করে তার পেছন পেছন ধাওয়া করে,
তখন ঘটনাটা মজারও লেগেছিল। এখন বুঝতে পারি, তাঁতীকে ঠকিয়েছিল ঘোড়ার ডিম বিক্রেতা (আসলে তরমুজ)।
জীবনে আমরা অনেক কিছুর পেছনে ছোটার পরে সেটা হাতে পেয়ে দেখতে পাই, কেউ একজন ঠকিয়েছে আমাদের।

রিটন ভাইকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা :)
অনেক ধন্যবাদ অনেকগুলো আনন্দময়, একই সাথে ছড়াময় মুহূর্ত উপহার দেবার জন্য।

আপনাকে ধন্যবাদ, অণু।

অতিথি লেখক এর ছবি

জাফর ইকবাল লোকটা আসলেই বিপদে ফেলে দেন , দেশের তাবৎ বুদ্ধিজীবীর দল পা চাটে কিন্তু উনি নির্ভয় , ঋজু হয়ে থাকেন । হতাশা ব্যাপারটা উনার নেই ।

শুভ জন্মদিন রিটন ভাই।
সুন্দর লেখা , ত্রেকানুদা :)

কন্দর্প কান্তি

এস এম নিয়াজ মাওলা এর ছবি

শুভ জন্মদিন রিটন ভাই (অনেক দেরীতে!)

অণু ভাইয়ার লেখাটা পড়ে আমারো খুব 'টুকরো স্মৃতির মার্বেলগুলো' বইটি পড়তে ইচ্ছে করছে। আমার সংগ্রহে নেই- কোথায় পেতে পারি? (রকমারী ডট কম ছাড়া)

-------------------------------------------
এমনভাবে হারিয়ে যাওয়া সহজ নাকি
ভিড়ের মধ্যে ভিখারী হয়ে মিশে যাওয়া?
এমনভাবে ঘুরতে ঘুরতে স্বর্গ থেকে ধুলোর মর্ত্যে
মানুষ সেজে এক জীবন মানুষ নামে বেঁচে থাকা?

এক লহমা এর ছবি

ভালো লাগল।
রিটন-ভাইকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা।

--------------------------------------------------------

এক লহমা / আস্ত জীবন, / এক আঁচলে / ঢাকল ভুবন।
এক ফোঁটা জল / উথাল-পাতাল, / একটি চুমায় / অনন্ত কাল।।

এক লহমার... টুকিটাকি

দীনহিন এর ছবি

(Y)

.............................
তুমি কষে ধর হাল
আমি তুলে বাঁধি পাল

আব্দুল্লাহ এ.এম. এর ছবি

রিটন ভাইকে জন্মদিনের শুভেচ্ছো।

লুৎফর রহমান রিটন এর ছবি

ধন্যবাদ তারেক, আমার বইটা পড়ার জন্যে। আরো ধন্যবাদ এমন সুন্দর অন্যরকম একটা রিভিউ করার জন্যে। এখন তো আমারই মনে হচ্ছে--টুকরো স্মৃতির মার্বেলগুলো বইটা পড়তে হবে ;)

হাবু বেশ বড়সড়,গাবুটা তো পিচ্চি
হেরে গিয়ে হাবু বলে--উৎসাহ দিচ্ছি!

নীড় সন্ধানী এর ছবি

রিটন ভাইকে বিলম্বিত শুভ জন্মদিন!!

পাহাড়ের গহীনে গিয়েও লেখা নামিয়ে ফেললেন রাতারাতি, পোকামাকড়ের আর দোষ কি ):)

‍‌-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.--.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.
সকল লোকের মাঝে বসে, আমার নিজের মুদ্রাদোষে
আমি একা হতেছি আলাদা? আমার চোখেই শুধু ধাঁধা?

মাহবুব ময়ূখ রিশাদ এর ছবি

জন্মদিনের শুভেচ্ছা প্রিয় রিটন ভাইকে। বইটি পড়ি নি। কেনা আছে। কবে যে অজস্র অপঠিত বই পড়ে শেষ করব

------------
'আমার হবে না, আমি বুঝে গেছি, আমি সত্যি মূর্খ, আকাঠ !

প্রোফেসর হিজিবিজবিজ এর ছবি

শুভ জন্মদিন রিটন ভাই।
এই বইটা পাই কোথায়?

--

____________________________

তাহসিন রেজা এর ছবি

বইটা এই বই মেলা থেকে কিনেছি। ভাবছিলাম একটা রিভিউ লিখব। আপনি আমার কষ্ট কমিয়ে দিলেন :)

অসাধারণ বইয়ের অপূর্ব রিভিউ। :)

------------------------------------------------------------------------------------------------------------
“We sit in the mud, my friend, and reach for the stars.”

অলীক জানালা _________

সাক্ষী সত্যানন্দ এর ছবি

=DX
জন্মদিনের বিলম্বিত শুভেচ্ছা, বইটা পড়তে হবে দেখছি

____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?

সৈয়দ আখতারুজ্জামান এর ছবি

শুভ জন্মদিন রিটন ভাই।

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।