স্কুল থেকে ফিরেই রুবাবা ব্যগটা টেবিলের উপরে রেখে কোন রকমে জামাটা বদলে তার প্রিয় কাঁঠাল গাছে খেলার ঘরে তরতরিয়ে উঠে যায় কমলাবতীর সংসার নিয়ে। বাবা বাড়ি ফেরার আগে যতটা খেলে নিতে পারা যায় আরকি!!
দাদী এসে কাঁঠাল গাছের নিচে দাঁড়ায়, কোমড়ে হাত রেখে উপর দিকে তাকিয়া বলে "নিচে নাম জলদি, গোসল করতে, খেতে হবে না?" খুব মনযোগ দিয়ে তখন পুতুলকে নতুন বানানো ড্রেসটা পরাতে ব্যস্ত, দাদীর কথা কানেই যায়নি। উমম সময়ের দাম অনেক, এই সময়টা কাজে লাগানোটাই হলো বুদ্ধিমানের কাজ। গাছের ডালে বসে রুবাবা গভীর ভাবে ভাবতে থাকে আজকের এই মুল্যবান সময় গুলোকে কি করে অর্গানাইজড্ ভাবে খেলার কাজে লাগাবে।
ওর তো কোন বন্ধু নেই। বাবার নিষেধ বাইরের কারো সাথে খেলতে বা মিশতে পারবেনা। স্কুলের কোন বন্ধুরা কাছে পিঠে থাকেনা। তাছাড়া একা একা বাইরে যাওয়ার তো প্রশ্নই নেই। কেমন লাগে একা একা খেলতে মন খারাপ!
দাদীর শেষ কথাটা হঠাৎ কানে আসে - " নামবি না তো? ঠিক আছে, গোসল / খাওয়া না করার জন্য কাল সকালে উঠে দেখবি আল্লাহ তোকে গরু বানিয়ে দিয়েছে, দেখিস তখন কেমন মজা হয়। গরুর মত খুড় নিয়ে হাম্বা হাম্বা করিস সাত সকালে" এই বলেই ছোট্ট এক চিলতে উঠোন পেরিয়া ঘরে চলে গেলেন। রুবাবা আড় চোখে দেখে দাদীর চলে যাওয়া আর ভাবে - দাদী কি চুপি চুপি হেসেছিল না কি কথাটা বালার সময়? উমম, মুখটাতে তো চাপা হাসিই ছিল মনে হয়! যাকগে নতুন ড্রেসে কমলাবতীকে খুব সু্ন্দরা লাগছে। তবে নামটা কেমন জানি খুব একটা পছন্দ হয়নি তার আহহ "কমলাবতী" শুনতেই কেমন কমলালেবুর মত গোল্লা গোল্লা লাগে। কি আর করা দাদী যখন তাকে পুতুলটা বানিয়ে দিয়েছে তখন তাকেই নাম দেবার প্রিভিলেজটা দেয়া হচ্ছে পোলায়েটনেস। যাকগ্গে নামে আর কি হয় কাজেই সব!
আচ্ছা দাদী কি সত্যি সত্যিই কথাটা মিন করেছিল? মনে তো হয়না ওর মুখে চাপা হাসি ছিল। খুবত গম্ভীরই লাগলো মুখটা। দাদী ওকে সবচাইতে ভালবাসে এই পৃথিবীতে এটা তো সবার জানা কথা! উমম আর ভালবাসে বলেই তো সব সময় আগে আগে সাবধান করে দেয় সব ব্যপারে। তাহলে কি কথাটা সত্যি! কাল সকালে উঠে নিজেকে বিছানায় গরু হয়ে দেখবে?
আবারও ভাবে, - আচ্ছা গরু হবার বাজে দিক গুলো কি হতে পারে? বাবা নিশ্চই ওকে বিছানায় দাদীর সাথে শুতে দেবেনা, তাহলে ও কোথায় শোবে? উমমম তাহলে ও বাড়ান্দার কোনায় যেখান থেকে রান্না ঘরটা দেখে যায় ওখানে ওকে রাখতে বলবে দাদীকে তাহলে দাদী যখন রান্না করবে ও তখন দাদীর সাথে কথা বলতে আর খেলতে পারবে গ্রীলের সাথে ঝুলে ঝুলে। আচ্ছা দাদী বলেছে ও হাম্বা হাম্বা করবে, সেটাই যদি হয় তবে ওর কথা সাবাই বুঝবে কি করে। উমমম ভাবনার ব্যাপার কিন্তু!
তবে একটা দিক খুবই ভাল ওকে তো আর ইস্কুলে যেতে হবে না!! আহা সারাদিন তখন খেলতে পারবে হাসি!! সন্ধ্যায় বুধু চাচা আসবেন যখন পড়াতে তখন ওকে গরু হয়ে যাওয়া দেখে ভয়েই পালিয়ে যাবে যদি উনাকে শিং দিয়ে ও ঘুতা দেয় এই ভেবে হা হা হা খুব মজা হবে তখন !!! শান্তিতে মন ভরে যায় ওর।
আহা ওর যদি হাতের বদলে খুর হয়ে যায় তাহলে ও কমলাবতীকে ধরবে কি করে আর খেলবেই বা কি করে। আশে পাশে কোথাও কোন বাছুর থাকলে সেটাকে অবজার্ভ করে জানা যেত ওরা কি করে খেলে। তা তো আর এই শর্ট টাইমে পাওয়া যাবেনা । তাছাড়া ওর বাইরে একা যাওয়াও নিষেধ। উমমম সমস্যা সমস্যা লাগছে এখন।
আবার ও গরু হয়ে গেলে ওরা কেউ আর ওর সাথে কথাও তো বলবে না। উমমম যাকগে না বলুক এমনিতেই দাদী ছাড়া ওর সাথে কথা বলবার নেই। আহা মাঝে মাঝে ফুফুর বাড়ি যাওয়াও তো বন্ধ হয়ে যাবে তখন :(। মনটা খারাপ লাগে :(। কমলাবতী ছারা দাদী ছাড়া জীবনটা খুব খালি খালি হয়ে যাবে ওর তখন। যাকগে এখনত দেরি হয়েই গেছে। কি আর করা। গরুর জীবনটাই ওকে কাটাতে হবে সময় মত দাদীর কথা না শোনায়।
একসময় ধীরে ধীরে ও গাছ থেকে নামে। কোন কথা না বলে ঘরে গিয়ে দাদীকে বলে গোসল করিয়ে দিতে। মনে মনে ভাবে মানুষ হিসেবে শেষ দিন এই পৃথীবিতে আজ, একটু ভাল মত দাদীর কথা শুনেই নাহয় কাটাল দিনটা। ভাত খেয়ে দাদীর পাশে গিয়ে শোয়।
বিকেলে বুধু চাচা পড়াতে আসে। কোন কথা না বলে রুবাবা বই নিয়ে পড়তে যায় টেবিলে। মনে মনে হাসে - "হা হা হা কাল তুমি এসো বুধু চাচা দেখবে আমি গরু হয়ে গেছি !!! কেমন হবে তোমার চেহারাটা তখন আমাকে দেখে হা হা হা" কল্পনায় বুধু চাচার হতবাক মুখটা দেখে হেসে কুটিপাটি হয় ভেতরে ভেতরে।
পড়া শেষ করতেই দেখে বাবা অফিস থেকে বাড়ি ফিরেছে। বাবার সামনে সে সহজে যায়না। তবে আজ মানুষ হিসেবে শেষ দিন বলে কথা। বাবার সাথে মানুষের ভাষায় একটা দুটো শেষ কথা বলে নেয়া ভাল। ধীরে পায়ে বাবার ঘরে ঢুকে, বাবা টিভি দেখছিল। ও ঘরে ঢুকতেই বললো "সব পড়া হয়েছে?" পড়া ছাড়া যেন বাবার মুখে আর কোন কথা নেই। একবারও বলে না আজ কি খেললে :(। মুখ নিচু করে রুবাবা বলে "হ্যা হয়েছে" আর কোন কথা হলো না। ও আস্তে আস্তে বের হয়ে এলো। ভাবছে - বাবা কোন দিনও জানতে পারল না রুবাবা বাবাকে কতটা ভালবাসে। যদিও বাবা ওকে একটুও ভালবাসেনা। বাবা শুধু অন্য সব বাচ্চাদেরই ভালবাসে। সব আংকেলদের বাচ্চারা বাবার পছন্দ শুধু রুবাবা ছাড়া। সবাইকে বাবা লক্ষী মেয়ে বলে কোলে নেয়, চুমু খায়, শুধু ওকে ছাড়া। হবে না কেন ও তো আর লক্ষী মেয়ে নয় আর সবার মত।
রাতে বাবার সাথে টেবিলে খেতে বসে। খাবার টেবিলে পিন ড্রপ সাইলেন্স। খেয়ে উঠে দাদীর পাশে শুতে যায়। মনটা খারাপ খারাপ লাগে। দাদী রোজকার মত "অজবুত ঝড়া" র গল্প শুরু করে। তার পর "শীত বসন্ত" একটার পর একটা জানা গল্প রোজ রোজ শোনে তবু ভাল লাগে !! যদিও এসব গল্পের অর্ধেক সে বোঝা অর্ধেক বোঝেনা তবু খুব ভাল লাগে দাদীর বলা গল্প গুলো শুনতে। এসব গল্পের মাঝে আবার গানও আছে। স্পেশালী রূপবানের গল্পে অনেক গান। "অজবুত ঝড়া" গল্পে ৫টা গান। দাদী সুন্দর করে গান গুলোও নিরলস ভাবে গেয়ে যায় - একসময় ও গভীর ঘুমে স্বপ্নের দেশে চলে যায়, আগ মুহুর্তে আরেকবার মনে পরে আগামীকাল সকালে রুবাবা গরু হয়ে জেগে উঠবে, এক ফোঁটা কষ্টের পানি বেয়ে পড়ে ওর চোখের কোল বেয়ে ।
চলবে____
মন্তব্য
চলুক, তবে বানান খিয়াল কইরা, ভুল গুলান আমার লেখার মতন।
...........................
Every Picture Tells a Story
অসংক্ষ ধন্যবাদ পড়বার জন্য। বানান গুলো ঠিক করে নেব আপনাদের শুধরে দেয়া থেকে। তবে আগেই বলেছি বাংলা বানানে আমার খুবই অপারগতা। আমি বাংলা ভাল জানিনা সেটা আগেও বলেছি। এ শুধু মাত্র বাংলা শেখার প্রচেষ্টা মাত্র কারন আমি লেখক কখনই ছিলাম না।
দিশা
_____________________________
যে পাখি আকাশে ওড়ে আকাশ ছোবার ইচ্ছেয়
দিশা
_____________________________
যে পাখি আকাশে ওড়ে আকাশ ছোবার ইচ্ছেয়
সুন্দর এগুচ্ছে... অবশ্যই চলা চাই।
--------
"সে এক পাথর আছে কেবলি লাবণ্য ধরে"
-----------
চর্যাপদ
আপনারা পড়লে নিশ্চই চলাবো। ধন্যবাদ।
দিশা
_____________________________
যে পাখি আকাশে ওড়ে আকাশ ছোবার ইচ্ছেয়
দিশা
_____________________________
যে পাখি আকাশে ওড়ে আকাশ ছোবার ইচ্ছেয়
পরের পর্বের অপেক্ষায়---ভাল লাগল
নিশ্চই তাড়াতারি লেখার চেষ্টা করব। ধন্যবাদ।
দিশা
_____________________________
যে পাখি আকাশে ওড়ে আকাশ ছোবার ইচ্ছেয়
দিশা
_____________________________
যে পাখি আকাশে ওড়ে আকাশ ছোবার ইচ্ছেয়
গল্পটা ভালো লাগছে! পরের পর্বের অপেক্ষায় থাকলাম!
ইয়ে, মানে, বানানের এহেন অবস্থার কারণখানা কী?
আমি বাংলা ভাল পারিনা। আগে কথাও ঠিক মত বলতে পারতাম না গুছিয়ে এখন পারি। এই লেখা লেখি শুধু মাত্র বাংলা শেখার তাগিদে। বাংলায় অনেক বছর আমার লেখাত দুরের কথা কথা বালার প্রয়োজন হয়নি। তাই বানান জানি না।
দিশা
_____________________________
যে পাখি আকাশে ওড়ে আকাশ ছোবার ইচ্ছেয়
দিশা
_____________________________
যে পাখি আকাশে ওড়ে আকাশ ছোবার ইচ্ছেয়
ঘড়ে> ঘরে
দাড়ায়> দাঁড়ায়
গভির> গভীর
পৃথীবিতে> পৃথিবীতে
বিছায়> বিছানায়
নিষধ> নিষেধ
গভীড়> গভীর
সপ্নের> স্বপ্নের
ফোটা> ফোঁটা
যা পড়লাম ভালো লেগেছে, পরবর্তী'র অপেক্ষায়।
*************************************************************************
"আমার কোনো নীল শার্ট নেই, ছিলো না কখনো__নীলিমা দেখেছি শুধু একাই__ নীল শার্ট নেই বলে কেউ আমাকে নাবিক বলেনি__ অথচ সমুদ্রেই ছিলাম আমি।"
____________________________________________________________________
"জীবনের বিবিধ অত্যাশ্চর্য সফলতার উত্তেজনা
অন্য সবাই বহন করে করুক;
আমি প্রয়োজন বোধ করি না :
আমি এক গভীরভাবে অচল মানুষ হয়তো
এই নবীন শতাব্দীতে
নক্ষত্রের নিচে।"
বালক বাংলায় কিভাবে বলে জানিনা তাই ইংরেজিতে বলছি - I am really Thankful to you for teaching me the bangali spellings. You are the only person didn't criticized but helped me to learn by giving me the correct spelling. I am really amazed by your kindness and literate brain to care about a person. অনেক অনেক ধন্যবাদ। বানান গুলো ঠিক করে দেব খুব তাড়াতারি।
দিশা
_____________________________
যে পাখি আকাশে ওড়ে আকাশ ছোবার ইচ্ছেয়
দিশা
_____________________________
যে পাখি আকাশে ওড়ে আকাশ ছোবার ইচ্ছেয়
*************************************************************************
"আমার কোনো নীল শার্ট নেই, ছিলো না কখনো__নীলিমা দেখেছি শুধু একাই__ নীল শার্ট নেই বলে কেউ আমাকে নাবিক বলেনি__ অথচ সমুদ্রেই ছিলাম আমি।"
____________________________________________________________________
"জীবনের বিবিধ অত্যাশ্চর্য সফলতার উত্তেজনা
অন্য সবাই বহন করে করুক;
আমি প্রয়োজন বোধ করি না :
আমি এক গভীরভাবে অচল মানুষ হয়তো
এই নবীন শতাব্দীতে
নক্ষত্রের নিচে।"
লেখা ভালো লাগল
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদ্বপি গরীয়সী
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
অনেক ধন্যবাদ শুদ্ধ বানান শেখাবার জন্য। তবে আমি ঠিক করার আগে মডারেটররা ঠিক করে দিয়েছেন। অবশ্যই মাইন্ড করিনা। আমি আগেই তো বলেছি আমি বাংলা জানিনা।
দিশা
_____________________________
যে পাখি আকাশে ওড়ে আকাশ ছোবার ইচ্ছেয়
দিশা
_____________________________
যে পাখি আকাশে ওড়ে আকাশ ছোবার ইচ্ছেয়
নীড়পাতার সৌন্দর্য রক্ষার্থে শিরোনামের বানান শুধরে দেওয়া হল।
সে জন্য মিলিয়ন মিলিয়ন ধন্যবাদ
দিশা
_____________________________
যে পাখি আকাশে ওড়ে আকাশ ছোবার ইচ্ছেয়
দিশা
_____________________________
যে পাখি আকাশে ওড়ে আকাশ ছোবার ইচ্ছেয়
পড়লাম ঃ)
*******************************************
পদে পদে ভুলভ্রান্তি অথচ জীবন তারচেয়ে বড় ঢের ঢের বড়
*******************************************
পদে পদে ভুলভ্রান্তি অথচ জীবন তারচেয়ে বড় ঢের ঢের বড়
ধন্যবাদ তার জন্য।
দিশা
_____________________________
যে পাখি আকাশে ওড়ে আকাশ ছোবার ইচ্ছেয়
দিশা
_____________________________
যে পাখি আকাশে ওড়ে আকাশ ছোবার ইচ্ছেয়
ভালই লাগল । মাঝখানে কয়েকটা ইংরেজি দেখলাম, এগুলো না থাকলে আমার আরো বেশি ভাল লাগত ।
যেমন এই লাইনে, "মিন" থাকায়, ঠিক গ্রাম্য বালিকার মাথায় ঘুরপাক খাওয়া চিন্তা বলে মনে হয়না ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
গল্প বলার মাঝখানে কেন ভাবছেন গল্পটা গ্রামের মেয়েকে নিয়ে? গল্পটা এমন একটা মেয়েকে নিয়ে যে বাংলা ভাল জানেনা এমনও তো হতে পারে বা আধা বাংলা জানে। আপনি ত লেখক নন এখানে তাই বানান ছারা বলার ভারটা আমার হাতেই থাক নাহয়। ইংরেজি জানা মেয়ে কখনও বাংলায় ভাবেনা ইংরেজীতেই ভাবে। ভাললেগেছে জেনে লেখার উৎসাহ পেলাম। ধন্যবাদ।
দিশা
_____________________________
যে পাখি আকাশে ওড়ে আকাশ ছোবার ইচ্ছেয়
দিশা
_____________________________
যে পাখি আকাশে ওড়ে আকাশ ছোবার ইচ্ছেয়
আমারই ভুল হয়েছে তাহলে । শুধরে দেয়ার জন্য ধন্যবাদ ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
আচ্ছা আপনি তো সামহোয়ারইন ব্লগের আরিয়ানা আপু !!
এই খানে আপনি কি করেন।
এখানে দেখছি অন্য নামে।
সামু আমুতে থাকলে কি ভাই এখানে লিখতে পারবেন না? আর উনার অন্য পরিচয় যদি থেকেও থাকে, সেটা উনার একান্ত ব্যক্তিগত ব্যাপার এবং সেটা প্রকাশ করার অধিকার একমাত্র উনারই আছে? কি নিকে কোথায় কে লেখবেন, সেটা নিয়ে নাক গলানো কি ঠিক হচ্ছে?
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদ্বপি গরীয়সী
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
ধন্যবাদ আমার হয়ে উত্তরটা দেবার জন্য!!
দিশা
_____________________________
যে পাখি আকাশে ওড়ে আকাশ ছোবার ইচ্ছেয়
দিশা
_____________________________
যে পাখি আকাশে ওড়ে আকাশ ছোবার ইচ্ছেয়
দেখতেই পাচ্ছেন এখানে কি করি তাই না?
দিশা
_____________________________
যে পাখি আকাশে ওড়ে আকাশ ছোবার ইচ্ছেয়
দিশা
_____________________________
যে পাখি আকাশে ওড়ে আকাশ ছোবার ইচ্ছেয়
ভালো লাগলো গল্প। ধন্যবাদ আপনাকে।
শেখ নজরুল
শেখ নজরুল
আপনাকেও ধন্যবাদ! ঠিক করে দেব ব্যপার গুলো।
দিশা
_____________________________
যে পাখি আকাশে ওড়ে আকাশ ছোবার ইচ্ছেয়
দিশা
_____________________________
যে পাখি আকাশে ওড়ে আকাশ ছোবার ইচ্ছেয়
পরের পর্বের অপেক্ষায় থাকলাম। তবে উপরে মোস্তাফিজ ভাই আর এনকিদু ভাই যেসব কথা বলছে ঐগুলা একটু মাথায় রাখবেন আশা করি
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
ছবি দেখে চেনা লাগছিলো। মন্তব্য পড়ে নিশ্চিত হলাম। সচলে স্বাগতম।
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ
শিক্ষাবিষয়ক সাইট ::: ফেসবুক
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ
ধন্যবাদ ।
দিশা
_____________________________
যে পাখি আকাশে ওড়ে আকাশ ছোবার ইচ্ছেয়
দিশা
_____________________________
যে পাখি আকাশে ওড়ে আকাশ ছোবার ইচ্ছেয়
স্বাগতম। লেখা ভাল হইসে।
স্পার্টাকাস
ধন্যবাদ স্পার্টাকাস।
দিশা
_____________________________
যে পাখি আকাশে ওড়ে আকাশ ছোবার ইচ্ছেয়
দিশা
_____________________________
যে পাখি আকাশে ওড়ে আকাশ ছোবার ইচ্ছেয়
সহজে ভুল আমি ধরিনা!তবে এই পোস্টের বানান টা বেশি চোখে লাগছে!র এনকিদু যেটা বললেন আমি ও একমত।প্রিভিলেজ, পোলায়েটনেস এই ধরনের শব্দ গ্রামের মানুষ খুব একটা use করেনা বোধ করি!লিখুন বেশি করে এগুলো একটু খেয়াল করলেই হয়ে যাবে।ভাল থাকুন *নক্ষ্ত্র
বাংলা বানান জানি না বলে বানানে সমস্যা তবে আপনারা যে যখন শুধরে দেবেন তা তখনই ঠিক করে দেয়া হবে। চরিত্রটি গ্রামের ত নয়ই বরং শহরে থাকা বাংলা কম জানা একটা ছোট্ট মেয়ের। গল্পের শেষ না দেখে চরিত্র টি কোথাকার বা সেই সম্পর্কে মন্তব্য করাটি কি ঠিক হচ্ছে। গল্প বলার ভারটি নাহয় আমার হাতেই থাক আর বানানের ভারটি আপনাদের।
দিশা
_____________________________
যে পাখি আকাশে ওড়ে আকাশ ছোবার ইচ্ছেয়
দিশা
_____________________________
যে পাখি আকাশে ওড়ে আকাশ ছোবার ইচ্ছেয়
লেখক মনের খুশিতে লিখতে পারেন তবে আপনার লেখা পড়ে গ্রামের পটভূমি তেই মনে হয়েছে।আপনার খুঁত ধরার উদ্দেশ্য ছিলোনা!যেহেতু মতামত দেয়ার সুযোগ আছে নানা মুনির নানা মত হবে সেটাই স্বাভাবিক।যেটুকু লিখেছেন সেটুকু পড়েই যদি কমেন্ট করা হয় সেটা কি অন্যায়?পাঠক কে বোঝাবার দায় তো আপনার উপর কিছুটা হলে ও বর্তায়।
ওটুকু আবছায়া ইচ্ছে করেই রাখা হয়েছে, কনফিউশন ইচ্ছে করেই রাখা হয়েছে গল্পের ক্লাইমেক্স ধরে রাখার জন্য। তবে ঐ রকম কাঠাল গাছ বা উঠোন শহরের বড় বড় বাড়িতে আজও আছে, কতটা শিক্ষিত ফ্যামিলি তা বোঝাবার জন্য ইংরেজী শব্দ গুলো জুরে দেয়া হয়েছে। পাঠক কে প্রথম পর্বেই সব বুঝে ফেলতে হবে তার কোন কথা নেই। কন্ফিউশন তৈরী হলেই ভাল। একটা সাধারন মেয়ের জীবন কত টা অন্যরকম হতে পারে তা জানাবার জন্য এই গল্প। পাঠক আস্তে আস্তে তার রহস্য উনমোচোন করলে কোন ক্ষতি নেই!
মন্তব্য করার অবশ্যই অধিকার পাঠকের আছে তার জন্যই তো লেখা। মন্তব্য না থাকলে আর মজা কোথায়। লেখকেরও কনফিউশন ধরে রেখে রহস্য উৎঘাটন না করার অধিকার আছে তাই না ধন্যবাদ আপনার উদার মন্তব্যর জন্য। ভাল থাকবেন।
দিশা
_____________________________
যে পাখি আকাশে ওড়ে আকাশ ছোবার ইচ্ছেয়
দিশা
_____________________________
যে পাখি আকাশে ওড়ে আকাশ ছোবার ইচ্ছেয়
বানান চাঞ্চল্যে পড়তে ধৈর্য্য হইলো না...
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
আপনি ইংরেজীতে একটা লেখা দেন না কোন এক ইংরেজী ব্লগে এই বলে যে - আপনি ইংরেজীতে খুব ভাল নয় এবং সকলের সাহায্য কাম্য লেখার মাধ্যমে ইংরেজী শেখার জন্য - দেখুন কত গুলো সাহায্যের হাত আপনার দিকে আসে। আপনার দেখার চোখ আরো বড় না হলে নাইবা পড়লেন আমার লেখা। আমি তো আপনার পড়ার জন্য লিখছিনা বলেছি আগেই বাংলা শেখার তাগিতে লিখছি। যারা আমার প্রচেষ্ঠা এপ্রিসিয়েট করতে জানবেন আমার লেখা শুধু মাত্র তাদের জন্য।
দিশা
_____________________________
যে পাখি আকাশে ওড়ে আকাশ ছোবার ইচ্ছেয়
দিশা
_____________________________
যে পাখি আকাশে ওড়ে আকাশ ছোবার ইচ্ছেয়
মন্তব্যটা পড়ে অবাক হলাম। সচলায়তনে এভাবে কাউকে প্রতিমন্তব্য করতে আমি অন্তত দেখিনি। ইংরেজী ব্লগে লিখতে যাবেন ইংরেজী না জেনে --- বিষয়টা বাস্তবসম্মত মনে হচ্ছেনা। Daily Star এ একটা চিঠি লিখে পরীক্ষা করে দেখতে পারেন, ছাপে কিনা।
ভাব প্রকাশের মাধ্যম হলো ভাষা। মুখে বলে ভাব প্রকাশ আর লিখে ভাব প্রকাশের মধ্যে কিছুটা পার্থক্য তো রয়েছেই। আপনি সেটা জানেন না বলে মনে হচ্ছে।
সমালোচনা মানেই খারাপ কিছু নয়। বড় বড় লেখকরা সমালোচকদেরই বেশী পছন্দ করেন, তোষামোদকারীদের নয়। আপনি একটা গল্প লিখেছেন, বলেছেন "চলবে", আর পাঠক মাত্রই গল্পটিকে বোঝার চেষ্টা করবে। আপনি যেভাবে লিখবেন, পাঠক যে ঠিক সেভাবেই অনুধাবন করবে, তেমনটি আশা করা কি ঠিক? যদি পাঠককে এসব বলেন
বাংলা বানান শিখতে ব্লগে লিখতে হবে কেন? ভালো বই পড়ুন। বাংলা বানান অভিধান কিনুন। চেক করুন বানান। প্রকাশযোগ্য মনে করলে তারপর পাঠকের পাতে দিন।
আমি যে দেশে থাকি সেখানে বাংলা বই পাওয়া যায় না খুব একটা। ভাল বই তো নয়ই। দেশে আমার কম যাওয়া হয়। তাছাড়া জীবনে আমি সব কিছুই নিজে নিজে ঠেকে শিখেছি এমনকি আমার পেশার কাজটিও। নিজে নিজে ঠেকে শেখার মধ্যে আমি আনন্দ পাই ভাললাগা পাই। ভালবাসতে পারি যা শিখছি তাকে ও সন্মানও করতে পারি। এভাবেই আমর জীবন টা গড়ে তোলা আমার নিজের হাতে। বাংলা ব্লগ লেখা আমার পেশা নয় বরং বলা যায় শখ কারন ওটা আমি পারিনা। আমার পেশাগত কারনে আমার জীবনের বেশীর ভাগ সময় চলে যায় পেশার কাজে। আপনার পদ্ধতিতে অভিধান দেখে শিখে তবে লেখা দেবার ভাবনা আসেনি সময়ের অভাবেই মাত্র। অনেক কিছু জীবনে শিখেছি যা আজ আমাকে জীবনের কোন এক শক্ত জায়গাতে নিয়ে এসেছে তা শুধু নিজের চেষ্টায় ও একা একা শেখায় ও বন্ধুদের সহযোগিতায় ও উদারতায়। তাই একই ভাবে এখানে শুরু করেছিলাম এই ভেবে সবার উদারতা পাবো। উদারতা যে পেয়েছি তার উদাহরন আমার ব্লগে সবার কমেন্ট দেখলেও বোঝা যায়। অসংখ ধন্যবাদ পড়বার ও কিছু লিখবার জন্য আমার লেখায়। ভাল থাকবেন।
দিশা
_____________________________
যে পাখি আকাশে ওড়ে আকাশ ছোবার ইচ্ছেয়
দিশা
_____________________________
যে পাখি আকাশে ওড়ে আকাশ ছোবার ইচ্ছেয়
মন্তব্য কড়া হলে অনুদার ভাববেন না। এটাও এক ধরণের উদারতা।
ভাল থাকেন।
হা হা হা ভাল বলেছেন। মন্তব্য কড়া হলেই খেলা জমে তাই না? সেটা অনুদারতা নয়। মানুষের প্রতি সাহায্যের হাত না বাড়িয়ে শুধু এটাক করার চেষ্টায় বা ধরুন সমালোচনা পজিটিভ না হয়ে নেগেটিভ হলে তা কখনই প্রডাক্টিভ নয় এটা না মেনে শুধু সমালোচনা করার জন্য কিছু অপ্রয়োজনীয় কথা বলে একজনকে থামিয়ে দেয়ার চেষ্টা বা ছোট দৃষ্টিতে দেখাও অনেকটা অনুদারতার পর্যায়ে পরে। কাউকে সমালোচনা করবার আগে আমি আগে নিজে ব্যপারটা ভাল বুঝেছি কিনা সেটা যাচাই করি ভাল করে। পাঠকেরও অনেক সময় বোঝার ভুল থাকে সেটা আমরা অনেক সময় মানতে চাই না। আমি প্রচুর ইংরেজী গল্পের বই পরি হয়ত তাই আমার ভাবনা গুলো অনেকের সাথেই মেলেনা আমার নিজের কালচারের মানুষদের - এ আমার নিজের অপারগতা পাঠকের নয়। ভাল লাগলো আপনার কমেন্ট। ধন্যবাদ।
দিশা
_____________________________
যে পাখি আকাশে ওড়ে আকাশ ছোবার ইচ্ছেয়
দিশা
_____________________________
যে পাখি আকাশে ওড়ে আকাশ ছোবার ইচ্ছেয়
আমি বরাবরই বলে এসেছি আমি বাংলা জানি না আমার লেখার চেষ্টা কোন বাংলা ব্লগে শুধু মাত্র বাংলা শেখার জন্য ও বলা যায় বাংগালীদের জানবার জন্য। অন্য কোন কারনে বা লেখার বহর দেখাবার জন্য নয়। বাংগালীদের ব্যাপারে আমরা অভিগ্গতা খুব ভাল কিছু হয়নি অতীতে। ভেবেছিলাম কম বাংগালী দেখার বা জানার কারনে হতে পারে। তাই বাংলা ব্লগে আমার আসা নতুন ভাবে বাংগালীদের জানবার জন্য ভাল কিছু দেখবার জন্য নিজের মানুষদের ভেতর। বিশেষ করে উদারতা আশা করেছিলাম পৃথিবীর অন্য দেশের মানুষদের মত।
সমালোচনার প্রতিবাদ যদি করতাম তাহলে বালককে ধন্যবাদ দেবার দরকার ছিল না বা যারা সমালোচনা করছেন তাদের ধন্যবাদ দেবার প্রয়োজন ছিল না। কিন্তু গল্পের রহস্য না রেখে যদি গল্পকে তরল পানির মত করে উপস্থাপন করতে বলা হয় তাহলে সুন্দর ভাষায় লেখকের বলার অধিকার আছে গল্প বলার দ্বায়িত্য টা তার উপর ছেড়ে দেবার সে যত ছোট মানের লেখকই হন না কেন।
এটা কোন পত্রিকা নয় বলেই এখানে লিখতে এসেছি আমারা অনেকেই যারা লেখক নই, কারন এটা ব্লগ। ডেইলি স্টার বা অন্য কোন পত্রিকা হলে তো আর আসতাম না। পাঠকের উদারতা এখানে কম্য নয় তা কর্তৃ পক্ষ বলেন নাই যখন এই মর্মে আমি তাদের লেখি যে আমি বাংলা জানিনা তবে বাংলা ব্লগে লিখে তা শেখার চেষ্টায় আমার এখানে লেখার ইচ্ছে। পাঠকদের প্রতিও সবসময় লিখেছি আমার বাংলা অপারগতার কথা আমার এই ছোট্ট সময় সচালয়তনের সাথে। বলেছি বানান ভুল হলে ক্ষমার চোখে দেখে শুধরে দিতেও। কেউ যদি সেই উদারতা না দেখাবার সময় পান তাহলে তাকে কষ্ট করে আমার লেখা পড়তে বলা বা বাধ্য করার কোন মানে হয় না যদি কর্তৃ পক্ষ আমাকে ব্যান না করেন। তার যদি মনটা উদার করে ভুল বানানের লেখা পড়ে বানান শুধরে দেবার সময় থাকে এবং ভাল লাগলে ভাল না লাগলে মন্দ বলার সময় থাকে তাহলেই তার কারো ব্লগে ঢু মারা উচিৎ নয় কি?
ধন্যবাদ আপনার উদারতার জন্য এই ব্লগে! ভাল থাকবেন !
দিশা
_____________________________
যে পাখি আকাশে ওড়ে আকাশ ছোবার ইচ্ছেয়
দিশা
_____________________________
যে পাখি আকাশে ওড়ে আকাশ ছোবার ইচ্ছেয়
বোঝা যাচ্ছে বানানের ব্যাপারটা নিয়ে অতিরিক্ত প্রতিক্রিয়া দেখে আপনি একটু বিরক্ত। বাইরের খোলা বাতাসে ঘুরে আসুন। একটু আধটু রাগ হওয়া মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য ভালো।
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
আপনার মন্তব্যের যে অংশগুলো আমি কোট করেছি সেগুলো হয়তো ভুল বুঝেছি। মানে, আপনি যা বুঝিয়েছেন আমি বুঝেছি তার উল্টোটা। লিখে তো আর সব ভাব প্রকাশ করা যায়না, আর সবার বোঝার ধরনটাও একরকম হয়না
ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য। আমার বাংলা খুবই পচা তাই ভাব প্রকাশেও মাঝ মাঝে হোচোট খাই। ইংরেজী থেকে ট্রান্সলেশন করে বাংলা বলি তাই সেনটেন্স গুলো ঠিক বাংলা ভাব বোঝাবার মত অনেক সময় হয়না যেমন একসময় বলতাম "সময় আছে?" তার মানে কয়টা বাজে তা জানতে চাইছি। ব্যপারটা কয়েট দিন আগে একজনের ব্লগ পড়তে গিয়ে মনে পড়ল আমি কোন একসময় এরকম কথা বলেছি। ধন্যবাদ!
দিশা
_____________________________
যে পাখি আকাশে ওড়ে আকাশ ছোবার ইচ্ছেয়
দিশা
_____________________________
যে পাখি আকাশে ওড়ে আকাশ ছোবার ইচ্ছেয়
আপনার বাংলা শিখতে চাওয়া এবং বাংলাদেশকে জানতে চাওয়াকে আমি খুব এপ্রিশিয়েট করি। এরকম একজন বাঙ্গালীর সাথে পরিচয় হয়েছিল কিছুদিন আগে। পুরোপুরি বাইরে বড় হয়ে ৫০ পার করে তিনি বাংলা জানার জন্য ব্যাকুল হয়ে ছিলেন। আমরা যারা বাংলা শিখে বড় হয়েছি তারা এই ব্যাকুলতাটা বুঝব না।
আপনার প্রতি শুভকামনা রইল।
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
ধন্যবাদ আপনার উদারতার জন্য। হা হা হা ভাল বলেছেন বাইরে ফ্রেশ বাতাসে ঘুরে আসবার পরামর্শ দিয়ে। আমার উত্তর গুলোতে কি রাগের ছটা ছিল? আমি তো কোথাও রাগ করে কাউকে উত্তর লেখিনি। বরং ফান করে মনে হয় লিখে ছিলাম শান্ত মাথায়। শান্ত মাথাকে কি বাংগালীরা রাগ বা অন্য কিছু মনে করে?
দিশা
_____________________________
যে পাখি আকাশে ওড়ে আকাশ ছোবার ইচ্ছেয়
দিশা
_____________________________
যে পাখি আকাশে ওড়ে আকাশ ছোবার ইচ্ছেয়
আমি বরাবরই বলে এসেছি আমি বাংলা জানি না আমার লেখার চেষ্টা কোন বাংলা ব্লগে শুধু মাত্র বাংলা শেখার জন্য ও বলা যায় বাংগালীদের জানবার জন্য। অন্য কোন কারনে বা লেখার বহর দেখাবার জন্য নয়। বাংগালীদের ব্যাপারে আমরা অভিগ্গতা খুব ভাল কিছু হয়নি অতীতে। ভেবেছিলাম কম বাংগালী দেখার বা জানার কারনে হতে পারে। তাই বাংলা ব্লগে আমার আসা নতুন ভাবে বাংগালীদের জানবার জন্য ভাল কিছু দেখবার জন্য নিজের মানুষদের ভেতর। বিশেষ করে উদারতা আশা করেছিলাম পৃথিবীর অন্য দেশের মানুষদের মত।
সমালোচনার প্রতিবাদ যদি করতাম তাহলে বালককে ধন্যবাদ দেবার দরকার ছিল না বা যারা সমালোচনা করছেন তাদের ধন্যবাদ দেবার প্রয়োজন ছিল না। কিন্তু গল্পের রহস্য না রেখে যদি গল্পকে তরল পানির মত করে উপস্থাপন করতে বলা হয় তাহলে সুন্দর ভাষায় লেখকের বলার অধিকার আছে গল্প বলার দ্বায়িত্য টা তার উপর ছেড়ে দেবার সে যত ছোট মানের লেখকই হন না কেন।
এটা কোন পত্রিকা নয় বলেই এখানে লিখতে এসেছি আমারা অনেকেই যারা লেখক নই, কারন এটা ব্লগ। ডেইলি স্টার বা অন্য কোন পত্রিকা হলে তো আর আসতাম না। পাঠকের উদারতা এখানে কম্য নয় তা কর্তৃ পক্ষ বলেন নাই যখন এই মর্মে আমি তাদের লেখি যে আমি বাংলা জানিনা তবে বাংলা ব্লগে লিখে তা শেখার চেষ্টায় আমার এখানে লেখার ইচ্ছে। পাঠকদের প্রতিও সবসময় লিখেছি আমার বাংলা অপারগতার কথা আমার এই ছোট্ট সময় সচালয়তনের সাথে। বলেছি বানান ভুল হলে ক্ষমার চোখে দেখে শুধরে দিতেও। কেউ যদি সেই উদারতা না দেখাবার সময় পান তাহলে তাকে কষ্ট করে আমার লেখা পড়তে বলা বা বাধ্য করার কোন মানে হয় না যদি কর্তৃ পক্ষ আমাকে ব্যান না করেন। তার যদি মনটা উদার করে ভুল বানানের লেখা পড়ে বানান শুধরে দেবার সময় থাকে এবং ভাল লাগলে ভাল না লাগলে মন্দ বলার সময় থাকে তাহলেই তার কারো ব্লগে ঢু মারা উচিৎ নয় কি? হাসি
ধন্যবাদ আপনার উদারতার জন্য এই ব্লগে! ভাল থাকবেন !
এই উত্তরটি প্রকৃতিপ্রেমিক কে উদ্দেশ্য করে ছিল। তাই আবারও দিলাম এখানে।
দিশা
_____________________________
যে পাখি আকাশে ওড়ে আকাশ ছোবার ইচ্ছেয়
দিশা
_____________________________
যে পাখি আকাশে ওড়ে আকাশ ছোবার ইচ্ছেয়
প্রত্থমে সালাম।
বালক ভাইকে আমার বানান বিষয়ক শিক্ষক নিয়োক করা গেল। দিশা'র লেখার ভুল তিনি খুব যত্ন করে ধরেছেন। আশার রাখছি আমার ভুল গুলিও ধরবেন। দিশার লেখায় আমি এক তুলতুলে ঘ্রান পাচ্ছি। মনে হচ্ছে ঘ্রানটা আরাম দিবে। লিখতে থাকুন।
উমম দেখাই যাক তুল তুলে ব্যপারটি কত দিন থাকে হা হা হা। অনেক ধন্যবাদ পড়ার জন্য।
দিশা
_____________________________
যে পাখি আকাশে ওড়ে আকাশ ছোবার ইচ্ছেয়
দিশা
_____________________________
যে পাখি আকাশে ওড়ে আকাশ ছোবার ইচ্ছেয়
বানান গুলো বালকের দেয়া বানান গুলো দিয়ে ঠিক করে দিলাম তবু কেন েকানে আপডেট হচ্ছেনা বুঝলামনা জানবেন। বালক কে ধন্যবাদ।
দিশা
_____________________________
যে পাখি আকাশে ওড়ে আকাশ ছোবার ইচ্ছেয়
দিশা
_____________________________
যে পাখি আকাশে ওড়ে আকাশ ছোবার ইচ্ছেয়
কোথায় দিয়েছেন?
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
ঠিক করেছি সম্পাদনায় গিয়ে তারপরে সেভ করেছি।
দিশা
_____________________________
যে পাখি আকাশে ওড়ে আকাশ ছোবার ইচ্ছেয়
দিশা
_____________________________
যে পাখি আকাশে ওড়ে আকাশ ছোবার ইচ্ছেয়
তাহলে তো সেইভ হবার কথা না। একবার প্রকাশের পর অতিথিদের লেখা পূর্ণবার এডিট করা যায় না। সিকিউরিটির কারনে এমনটা করা।
আপনি অনুগ্রহ করে মন্তব্যের ঘরে পেস্ট করুন আরেকবার। ধন্যবাদ।
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
ভাই কোথায় সেই 'মন্তব্যের ঘর" আমাকে বলবেন কি? অনেক ধন্যবাদ সাহায্যর জন্য।
দিশা
_____________________________
যে পাখি আকাশে ওড়ে আকাশ ছোবার ইচ্ছেয়
দিশা
_____________________________
যে পাখি আকাশে ওড়ে আকাশ ছোবার ইচ্ছেয়
আপনি যেখানে মন্তব্য করলেন, উনি সেখানেই পোস্ট করতে বলেছেন। তাহলে উনি যেটা করবেন (সম্ভবত), কপি করে আসলটার উপর পেস্ট করে মন্তব্যটা মুছে দিবেন।
এখানে আমার বাংলা বানান গুলো শুধরে দেয়া আছে। কর্তৃপক্ষের কাছে অনুরোধ আপডেট করবার জন্য ধন্যবাদ।
স্কুল থেকে ফিরেই রুবাবা ব্যগটা টেবিলের উপরে রেখে কোন রকমে জামাটা বদলে তার প্রিয় কাঠাল গাছে খেলার ঘরে তরতরিয়ে উঠে যায় কমলাবতীর সংসার নিয়ে। বাবা বাড়ি ফেরার আগে যতটা খেলে নিতে পারা যায় আরকি!!
দাদী এসে কাঠাল গাছের নিচে দাঁড়ায়, কোমড়ে হাত রেখে উপর দিকে তাকিয়া বলে "নিচে নাম জলদি, গোসল করতে, খেতে হবে না?" খুব মনযোগ দিয়ে তখন পুতুলকে নতুন বানান ড্রেসটা পড়াতে ব্যস্ত, দাদীর কথা কানেই যায়নি। উমম সময়ের দাম অনেক, এই সময়টা কাজে লাগানোটাই হলো বুদ্ধিমানের কাজ। গাছের ডালে বসে রুবাবা গভীর ভাবে ভাবতে থাকে আজকের এই মুল্যবান সময় গুলোকে কি করে অর্গানাইজ্ড ভাবে খেলার কাজে লাগাবে।
ওর তো কোন বন্ধু নেই। বাবার নিষেধ বাইরের কারো সাথে খেলতে বা মিশতে পারবেনা। স্কুলের কোন বন্ধুরা কাছে পিঠে থাকেনা। তাছাড়া একা একা বাইরে যাওয়ার তো প্রশ্নই নেই। কেমন লাগে একা একা খেলতে !
দাদীর শেষ কথাটা হঠাৎ কানে আসে - " নামবি না তো? ঠিক আছে, গোসল / খাওয়া না করার জন্য কাল সকালে উঠে দেখবি আল্লাহ তোকে গরু বানিয়ে দিয়েছে, দেখিস তখন কেমন মজা হয়। গরুর মত খুড় নিয়ে হাম্বা হাম্বা করিস সাত সকালে" এই বলেই ছোট্ট এক চিলতে উঠোন পেরিয়া ঘরে চলে গেলেন। রুবাবা আড় চোখে দেখে দাদীর চলে যাওয়া আর ভাবে - দাদী কি চুপি চুপি হেসেছিল না কি কথাটা বালার সময়? উমম, মুখটাতে তো চাপা হাসিই ছিল মনে হয়! যাকগে নতুন ড্রেসে কমলাবতীকে খুব সু্ন্দরা লাগছে। তবে নামটা কেমন জানি খুব একটা পছন্দ হয়নি তার আহহ "কমলাবতী" শুনতেই কেমন কমলালেবুর মত গোল্লা গোল্লা লাগে। কি আর করা দাদী যখন তাকে পুতুলটা বানিয়ে দিয়েছে তখন তাকেই নাম দেবার প্রিভিলেজটা দেয়া হচ্ছে পোলায়েটনেস। যাকগ্গে নামে আর কি হয় কাজেই সব!
আচ্ছা দাদী কি সত্যি সত্যিই কথাটা মিন করেছিল? মনে তো হয়না ওর মুখে চাপা হাসি ছিল। খুবত গম্ভীরই লাগলো মুখটা। দাদী ওকে সবচাইতে ভালবাসে এই পৃথিবীতে এটা তো সবার জানা কথা! উমম আর ভালবাসে বলেই তো সব সময় আগে আগে সাবধান করে দেয় সব ব্যপারে। তাহলে কি কথাটা সত্যি! কাল সকালে উঠে নিজেকে বিছানায় গরু হয়ে দেখবে?
আবারও ভাবে, - আচ্ছা গরু হবার বাজে দিক গুলো কি হতে পারে? বাবা নিশ্চই ওকে বিছানায় দাদীর সাথে শুতে দেবেনা, তাহলে ও কোথায় শোবে? উমমম তাহলে ও বাড়ান্দার কোনায় যেখান থেকে রান্না ঘরটা দেখে যায় ওখানে ওকে রাখতে বলবে দাদীকে তাহলে দাদী যখন রান্না করবে ও তখন দাদীর সাথে কথা বলতে আর খেলতে পারবে গ্রীলের সাথে ঝুলে ঝুলে। আচ্ছা দাদী বলেছে ও হাম্বা হাম্বা করবে, সেটাই যদি হয় তবে ওর কথা সাবাই বুঝবে কি করে। উমমম ভাবনার ব্যাপার কিন্তু!
তবে একটা দিক খুবই ভাল ওকে তো আর ইস্কুলে যেতে হবে না!! আহা সারাদিন তখন খেলতে পারবে !! সন্ধ্যায় বুধু চাচা আসবেন যখন পড়াতে তখন ওকে গরু হয়ে যাওয়া দেখে ভয়েই পালিয়ে যাবে যদি উনাকে শিং দিয়ে ও ঘুতা দেয় এই ভেবে হা হা হা খুব মজা হবে তখন !!! শান্তিতে মন ভরে যায় ওর।
আহা ওর যদি হাতের বদলে খুড় হয়ে যায় তাহলে ও কমলাবতীকে ধরবে কি করে আর খেলবেই বা কি করে। আশে পাশে কোথাও কোন বাছুর থাকলে সেটাকে অবজার্ভ করে জানা যেত ওরা কি করে খেলে। তা তো আর এই শর্ট টাইমে পাওয়া যাবেনা । তাছাড়া ওর বাইরে একা যাওয়াও নিষেধ। উমমম সমস্যা সমস্যা লাগছে এখন।
আবার ও গরু হয়ে গেলে ওরা কেউ আর ওর সাথে কথাও তো বলবে না। উমমম যাগ্গে না বলুক এমনিতেই দাদী ছাড়া ওর সাথে কথা বলবার নেই। আহা মাঝে মাঝে ফুফুর বাড়ি যাওয়াও তো বন্ধ হয়ে যাবে তখন :(। মনটা খারাপ লাগে :(। কমলাবতী ছারা দাদী ছাড়া জীবনটা খুব খালি খালি হয়ে যাবে ওর তখন। যাকগ্গে এখনত দেরি হয়েই গেছে। কি আর করা। গরুর জীবনটাই ওকে কাটাতে হবে সময় মত দাদীর কথা না শোনায়।
একসময় ধীরে ধীরে ও গাছ থেকে নামে। কোন কথা না বলে ঘরে গিয়ে দাদীকে বলে গোসল করিয়ে দিতে। মনে মনে ভাবে মানুষ হিসেবে শেষ দিন এই পৃথীবিতে আজ, একটু ভাল মত দাদীর কথা শুনেই নাহয় কাটাল দিনটা। ভাত খেয়ে দাদীর পাশে গিয়ে শোয়।
বিকেলে বুধু চাচা পড়াতে আসে। কোন কথা না বলে রুবাবা বই নিয়ে পড়তে যায় টেবিলে। মনে মনে হাসে - "হা হা হা কাল তুমি এসো বুধু চাচা দেখবে আমি গরু হয়ে গেছি !!! কেমন হবে তোমার চেহারাটা তখন আমাকে দেখে হা হা হা" কল্পনায় বুধু চাচার হতবাক মুখটা দেখে হেসে কুটিপাটি হয় ভেতরে ভেতরে।
পড়া শেষ করতেই দেখে বাবা অফিস থেকে বাড়ি ফিরেছে। বাবার সামনে সে সহজে যায়না। তবে আজ মানুষ হিসেবে শেষ দিন বলে কথা। বাবার সাথে মানুষের ভাষায় একটা দুটো শেষ কথা বলে নেয়া ভাল। ধীরে পায়ে বাবার ঘরে ঢুকে, বাবা টিভি দেখছিল। ও ঘরে ঢুকতেই বললো "সব পড়া হয়েছে?" পড়া ছাড়া যেন বাবার মুখে আর কোন কথা নেই। একবারও বলে না আজ কি খেললে :(। মুখ নিচু করে রুবাবা বলে "হ্যা হয়েছে" আর কোন কথা হলো না। ও আস্তে আস্তে বের হয়ে এলো। ভাবছে - বাবা কোন দিনও জানতে পারল না রুবাবা বাবাকে কতটা ভালবাসে। যদিও বাবা ওকে একটুও ভালবাসেনা। বাবা শুধু অন্য সব বাচ্চাদেরই ভালবাসে। সব আংকেলদের বাচ্চারা বাবার পছন্দ শুধু রুবাবা ছারা। সবাইকে বাবা লক্ষ্যি মেয়ে বলে কোলে নেয়, চুমু খায়, শুধু ওকে ছারা। হবে না কেন ও তো আর লক্ষ্যি মেয়ে নয় আর সবার মত।
রাতে বাবার সাথে টেবিলে খেতে বসে। খাবার টেবিলে পিন ড্রপ সাইলেন্স। খেয়ে উঠে দাদীর পাশে শুতে যায়। মনটা খারাপ খারাপ লাগে। দাদী রোজকার মত "অজবুত ঝড়া" র গল্প শুরু করে। তার পর "শীত বসন্ত" একটার পর একটা জানা গল্প রোজ রোজ শোনে তবু ভাল লাগে !! যদিও এসব গল্পের অর্ধেক সে বোঝা অর্ধেক বোঝেনা তবু খুব ভাল লাগে দাদীর বলা গল্প গুলো শুনতে। এসব গল্পের মাঝে আবার গানও আছে। স্পেশালী রুপভানের গল্পে অনেক গান। "অজবুত ঝড়া" গল্পে ৫টা গান। দাদী সুন্দর করে গান গুলোও নিরলস ভাবে গেয়ে যায় - একসময় ও গভীর ঘুমে স্বপ্নের দেশে চলে যায়, আগ মুহুর্তে আরেকবার মনে পরে আগামীকাল সকালে রুবাবা গরু হয়ে জেগে উঠবে, এক ফোঁটা কষ্টের পানি বেয়ে পড়ে ওর চোখের কোল বেয়ে ।
চলবে____
দিশা
_____________________________
যে পাখি আকাশে ওড়ে আকাশ ছোবার ইচ্ছেয়
দিশা
_____________________________
যে পাখি আকাশে ওড়ে আকাশ ছোবার ইচ্ছেয়
গল্পটা পড়ে ভালো লাগল। পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায় থাকলাম।
আপনার কাছে যদি ইংরেজী থেকে বাংলা জানা যায় এমন অভিধান থেকে থাকে তাহলে সেখান থেকে ইংরেজী শব্দ গুলোর উপযুক্ত বাংলা শব্দ বেছে নিতে পারেন। বানান নিয়ে আমি যে পরিমাণ সমালোচনা ও কটুক্তি শুনেছি তাই এই ব্যাপারে বলার কোন দুঃসাহস আমার নেই। আমি এখনো প্রতিদিন বানান শিখছি।
আপনাকে একটা পরামর্শ দিতে পারি, এখানকার গল্প গুলি পড়েন, যে শব্দ গুলো কঠিন এবং অজানা মনে হবে একটা ওয়ার্ড ফাইলে সেভ করে রাখুন, পরবর্তীতে কাজে লাগবে। সাইফ ভাইয়ের দেয়া বানান চেকারটা ডাউনলোড করে নিন। আমাকে এটা অনেক সাহায্য করছে। আশা করি আপনাকেও অনেক সাহায্য করবে।
ভালো থাকবেন। ঠেকে শিখার মত আনন্দ স্বাভাবিক শিক্ষায় পাওয়া যায় না। লিখতে থাকুন আর শিখতে থাকুন এখান থেকে। ধন্যবাদ।
ডি,এম, কামরুজ্জামান (দলছুট)
ইংরেজী টু বেংগলী ডিক্সেনারি আমার নেই। তবে এমন কি কোন ওয়েব সাইট জানেন যেখানে স্পেল চেকার আছে, পুরো লেখাটা দিলে ওরা আইডেন্টিফাই করবে কোন বানান গুলো ভুল?? ওয়ার্ড ডকুমেন্টের মতন?
দিশা
_____________________________
যে পাখি আকাশে ওড়ে আকাশ ছোবার ইচ্ছেয়
দিশা
_____________________________
যে পাখি আকাশে ওড়ে আকাশ ছোবার ইচ্ছেয়
আপনার বানান শেখার এ প্রচেষ্টার জন্য সাধুবাদ জানাই। খুবই "বোল্ড" একটা পদক্ষেপ। চালিয়ে যান
অভিধান লাগলে -http://dsal.uchicago.edu/dictionaries/biswas-bengali/
এটা ব্যবহার করতে পারেন।
আমার যেগুলো একটু চোখে লেগেছে -
কাঠাল > কাঁঠাল
কোমড়ে > কোমরে
খুড় > ক্ষুর
বাড়ান্দা > বারান্দা
ঘুতা > গুঁতো
ছারা > ছাড়া
লক্ষ্যি > লক্ষ্মী
গভীড় > গভীর
__________________________
ঈশ্বর সরে দাঁড়াও।
উপাসনার অতিক্রান্ত লগ্নে
তোমার লাল স্বর্গের মেঘেরা
আজ শুকনো নীল...
__________________________
ঈশ্বর সরে দাঁড়াও।
উপাসনার অতিক্রান্ত লগ্নে
তোমার লাল স্বর্গের মেঘেরা
আজ শুকনো নীল...
ধন্যবাদ আপনার সাহায্যের জন্য। চন্দ্রবিন্দু কি করে টাইপ করতে হয় বলবেন কি প্লিজ। অন্য বানান গুলো পরের পর্বে ঠিক করার ইচ্ছে থাকলো। তবে পরের পর্বে আপনার সাহায্য চাই আবারও যদি বানান ভুল থাকেই যায়। ভাল থাকবেন।
দিশা
_____________________________
যে পাখি আকাশে ওড়ে আকাশ ছোবার ইচ্ছেয়
দিশা
_____________________________
যে পাখি আকাশে ওড়ে আকাশ ছোবার ইচ্ছেয়
উমমম চন্দ্রবিন্দু টাইপ করতে শিফট চেপে দুবার এন দিতে হবে।
বাংলা শেখার উদ্যোগকে সাধুবাদ জানাই, কিন্তু ব্লগ বাংলা শেখার কত ভাল একটা মাধ্যম হবে সেটা নিয়ে সন্দিহান। এখানে যারা আমরা ব্লগ লিখি বাংলায় যে তাদের সকলের পরিপূর্ণ দখল আছে তা কিন্তু না। উমমম এখন যদি আপনি আমার একটা লেখা পড়তে যেয়ে আমার কাছ থেকে একগাদা ভুল বানান শেখেন তার জন্য কে দায়ী থাকবে বলুন? প্রতিষ্ঠিত লেখকদের লেখা বাংলা বই পড়া একটা ভাল মাধ্যম হতে পারে বাংলা শেখার প্রাথমিক পদক্ষেপ হিসেবে। উমমম আপনি যেখানে থাকেন সেখানে হয়ত বাংলা বই সহজলভ্য না, কিন্ত এখানে সহজলভ্য । আমি বিদেশে এসে যাদের অনেক মিস করি তাদের অনেকেই এখানে আছেন, শুরু করেই দেখুন না।
ধন্যবাদ
প্রথমেই ভাল লাগলো আপনার মন্তব্য। ধন্যবাদ চঁন্দ্রবিন্দু শেখাবার জন্য এবং লিংকটার জন্য। তবে জীবনে একটা জিনিস শিখেছি যা শিখি তা প্রাক্টিস না করলে শেখা হয়না। যেমন যখন নিজে নিজে কম্পিউটার শিখেছি তা কোন বই বা ইনস্টিটিউটে গিয়ে নয় - নিজে নিজে প্রাক্টিস করে। গ্রাফিক ডিজাইনিং শিখেছি সে ভাবেই এবং এটা আমার পেশা এখন। তবে এখনও অনেক সময় অনেক সফ্টওয়ার ভুলে যাই অনেক দিন তা ইউজ না করলে। লেখা লেখি তেমনই একটা ব্যপার যে ভাষা ভাল জানিনা সে ভাষায় লিখতে গেলে। আবার ধন্যবাদ আপনার কাইন্ড কমেন্টের জন্য। ভাল থাকবেন।
দিশা
_____________________________
যে পাখি আকাশে ওড়ে আকাশ ছোবার ইচ্ছেয়
দিশা
_____________________________
যে পাখি আকাশে ওড়ে আকাশ ছোবার ইচ্ছেয়
আপনার এই কথাটি ভালো লাগলো না। এটা পত্রিকা নয়, কাজেই আমরা যত্নবান হবো না, আধাখ্যাচরা লিখে তারপর মন্তব্যের জবাবে পদে পদে স্পর্শকাতর হয়ে থাকবো, এটা তো কোনো কথা হতে পারে না।
আপনি বাংলা বানান জানেন না, বাংলা ভাষা জানেন না, এহ বাহ্য, আপনার উৎসাহকেও সম্মান করি, কিন্তু সচলায়তন বাংলা ভাষা আর বানান শেখার রাফ খাতা নয়। আপনি যদি কীবোর্ড চাপলে যেমনটা বেরিয়ে আসে, তেমনটার ওপর ভরসা করেই এগিয়ে যেতে চান, কেন যেন মনে হচ্ছে, আপনার হতাশা বাড়বে। সচলরা খুব উদার, কিন্তু এখানকার মডারেটররা এত উদার নয় বলেই জানি।
আপনার লেখা মন দিয়ে পড়িনি, লেখা সম্পর্কে কোন মন্তব্য করবো না। মন্তব্যে সচলে লেখালেখি সম্পর্কে আপনার মনোভাবকে স্বাগত জানাতে পারলাম না, দুঃখিত।
নতুন মন্তব্য করুন