খুব গল্প শুনি স্টকহোমের। সেখানে যেই ঘুরতে যায়, ফিরে এসে উচ্ছাস ভরা কণ্ঠে বলতে থাকে স্টকহোমের কথা, যাকে বলা হয় City on Water। নোবেল প্রাইজের কথা, সেখানকার গামলা স্টানের (পুরনো শহর) বর্ণিল বাড়িঘর, সরু সরু আঁকাবাঁকা শত বছরের পুরনো রাস্তা, রাজার প্রাসাদ, অসংখ্য সেতু আর শহরের বুক চিরে যাওয়া খালের অপূর্ব সমন্বয় আর সদা হাস্যরতা স্বর্ণকেশী সুইডিশ তরুণীদের কথা। মুগ্ধ হয়ে তাদের বয়ান শুনতে থাকি, কল্প
সন্ধি
মাস পাঁচেক আগে একটা কনফারেন্সে সুইডেনের দক্ষিণের শহর লুন্ড এ যাওয়া পরেছিল। যাওয়াটা অবশ্য চরম রকম অ্যাডভেঞ্চারের ক্যাটাগরিতে পরে। কারণ স্ক্যান্ডিনেভিয়াতে সাধারণত মানুষ দূরের পথ বিমানে না উড়তে পারলে রেলে যাতায়াত করে। আমি আবার আরেক কাঠি সরেশ । ভাবলাম একবার বাসে চড়ে গেলে কেমন হয়? দেশে থাকতে তো বাসে চড়তে খুব একটা মন্দ লাগতো না। যাই হোক জাহাজের খবর প্রচুর দেয়া হয়েছে। একদিন ...
একটি বিশেষ পর্যালোচনায় দেখা গেছে আমি গত কয়েক বছর ধরেই নববর্ষে কোন না কোন গল্প লিখে আমার ফেসবুকের নোটে দিয়ে দেই। ভাবটা এমন যে বিশেষ দিবসে কোন পত্রিকা থেকে সম্পাদক সাহেব লেখা চাইছে আর আমি বিচক্ষণ লেখকের মত কিছু একটা লিখে দিচ্ছি।
আসলে প্রতিবারই এমন কিছু একটা ঘটে যে আমি নিজের অজান্তেই সেই কাহিনীটা সবার সাথে শেয়ার করার জন্যে লিখে ফেলি। এইবার তেমন কোন বিশেষ ঘটনা ঘটেনি, যেটা তখনই লিখে ফেলতে হবে। তবুও লিখেছিলাম এই জন্য যাতে ট্র্যাডিশনটা না ভাঙ্গে!
তেমন সিরিয়াস টাইপ কোন লেখা না। পহেলা বৈশাখের দিন সারাদিন যা যা করেছি তারই কিছু অংশ লিখেছি।
১লা বৈশাখ ১৪১৭।।