ঘুরাঘুরি.কম নামে ফেসবুকের একটা গ্রুপ আছে আমাদের। সদস্যরা নিজেদের ঘুরাঘুরি ছবি তথ্য শেয়ার করেন গ্রুপে, নতুন কোন ভ্রমন পরিকল্পনা থাকলে সেটা ও নিজেদের মধ্যে আলাপ করে নেন। এ ছাড়া গ্রুপের পক্ষ থেকে ও মাঝে মাঝে ঘুরাঘুরি’র আয়োজন করা হয়। এ ক্ষেত্রে আনকোরা, অপ্রচলিত স্থানগুলোকে গুরুত্ব দেয়া হয়। গতবছর এরকম দুটি আয়োজন ছিলো। জুলাইয়ের ১৩,১৪ দুদিন প্রায় ৫০ জনের একটা গ্রুপ লঞ্চে করে ঘুরেছিলো দেশের উত্তর পশ্চিম স
সিলেট থেকে শ্রীমঙ্গলের দূরত্ব ৮৭ কিলোমিটার। আমরা সন্ধ্যা পৌনে ছয়টার দিকে শ্রীমঙ্গল থেকে রওনা হলাম। সারাদিন পিক-আপের ছাদে বসে হৈ-হুল্লোড় করে ঘুরে বেড়ালেও সন্ধ্যার পরের বাতাসে তা বেশ কঠিন হয়ে উঠছিল। আমাদের শীতবস্ত্র ভর্তি ভারী ব্যাগ দেখে মুচকি হেসে দিনের বেলায় শীত অবশ্য উধাও হয়ে গিয়েছিল। সকল শীতবস্ত্রের ব্যবহার তাই আমরা সন্ধ্যার পরের এই পিক-আপ ভ্রমণেই করছিলাম। যাই হোক, ঘন্টা দুয়েক শীতে কাঁপাকাঁপি কর
[justify]
লীলাময়ী লালাখাল
এবং জাফলং খুন হলো।
[সারি ভ্রমণ ফটোব্লগের প্রথম গল্পটা এখানে]
সারি নদী ধরে প্রায় দেড় ঘন্টার নৌপথ পাড়ি দিয়ে লালাখাল টি-এস্টের ঘাটে আমরা যখন নামলাম তখন দুপুর গড়িয়ে গেছে। দশমীর ছুটি ছিল, পূজো উপলক্ষে বন্ধ লালাখাল টি-এস্টেটের ফ্যাক্টরি আর অফিস।
মধ্য অক্টোবরের এই ছুটিটা কাজে লাগিয়ে দুষ্ট বালিকা, মনামী, অনিন্দ্য, পলাশ,
নজরুলভাই-নূপুরাপু-নিধি আর আমি হুট করেই সিলেট চলে এসেছি। সকালে অপু (আলবা ...
সকালটা যে পরিমাণ হাসি আনন্দ আর ঘটনাবহুল ছিল তার প্রেক্ষিতে গরম আর ঝাঁ চকচকে রোদ্দুরটা ঠিক মানানসই ছিল না তা বলা যায় না হয়ত। শীতের মিঠে রোদ বাদে এমনিতে কি রৌদ্র কারো ভালো লাগে? সেতো গরম আর আর কেমন ঝলসানো না? আর বিশেষত বাতাসে জলীয় বাষ্প বেশি থাকলে ঘামে ভিজে চটচটে ভ্যাপসা একদম! অবশ্য তাতে কিচ্ছু যায় আসে না যদি কিছু জিনিস সাথে থাকে, যেমন- ছুটির দিন, গাড়ি ভর্তি আলাপ করবার মতোন কিছু মানুষ, ...