এই জীবনে কতভাবেই না আমরা ‘আমি’ হয়ে উঠতে পারি
ভাবুক মানুষটা তার উত্তর খুঁজে বেড়ায়,
আর রাতভর মোমবাতিটা কেবল জ্বলে যায়।
হীরে তো আসলে একটুকরো পাথরই শুধু, তাই না
যে জেনে গিয়েছিল কীভাবে উজ্বল হয়ে উঠতে হয়?
শহীদের রক্ত কি ভবঘুরের মাতাল গ্লাসের
এক চুমুক মদিরার চেয়েও বেশি পবিত্র?
দূর পৃথিবীর পথে কোন এক অমল ভোরে
কখনও কি কথা হয়েছিল তোমার সাথে আমার?
তিরের আঘাত থেকে কি বাঁচিয়েছিলে আমায় কখনও
ট্রেনে শেষমেশ ঊঠতে পেরে মতিন মিয়া হাঁফ ছেড়ে বাঁচল। কাঁধের দুটো ঝোলা আর হাতে ধরা শাড়ির প্যাকেটটা নিয়ে ট্রেনে উঠতে গিয়ে সে তাল সামালাতে পারছিল না ভীড়ের মধ্যে । ট্রেন যখন চলতে শুরু করল তখন মরিয়া হয়ে সে দরজার হাতল লক্ষ্য করে ঝাঁপ দিল। একমুহূর্তের জন্য মনে হয়েছিল হাত ফসকে সে বুঝি পড়েই যাবে ট্রেনের চাকার নীচে। এমনকি মৃত্যুভয়ে কেঁপেও উঠেছিল সে। ভাগ্য ভাল যে কিছু হয়নি আর ঝোলাও অক্ষত আছে। এগুলো নষ্ট হলে ক
ইলেক্ট্রনিক মাধ্যমে বিজ্ঞাপন চিত্র, অনুষ্ঠান উপস্থাপনা, খবরসহ সকল অনুষ্ঠানে বাংলা ব্যবহারের স্পষ্ট নির্দেশনা থাকা উচিত। এক শ্রেণির উপস্থাপক অযথাই বাংলা-ইংরেজি চটকিয়ে এমন এক অদ্ভূতুড়ে ভাষার জন্ম দেন যা রীতিমত কানের জন্য ক্ষতিকর। বাংলাভাষা থেকে ‘র’ উঠে যাবার অবস্থা হয়েছে ‘ড়’ এর তোড়জোরে। বিশেষ করুণ হাল হয়েছে ‘ফ’ এবং ‘ছ’ এর। আর শব্দের ও বাক্যের মধ্যে বিরতি, টান বা স্বরের ওঠানামা অর্থতত্ত্বের সকল বিধিব
শোনার, বোঝার ও রসাস্বাদনের প্রস্ততি
[i]এই লেখাটির একটি ভীষণ অস্বস্তিকর ব্যাপার আছে। বাংলাদেশের ইতিহাসে মনে হয় আমার মত এত কম সময়ে এত বেশি পরিমাণ মেধাস্বত্ব লংঘন আর কেউ করতে পারেনি। তবে আমি কথা দিচ্ছি এটি নিতান্তই সাময়িক। শুধুমাত্র ইতিহাস সংরক্ষণের উদ্দেশ্যেই এটি করা হয়েছে। এখানে আমার খুঁজে পাওয়া গানগুলি দিয়ে দিলাম। এই গানগুলির স্বত্ত্ব তাদের, যারা তৈরি করেছেন। আমি কিন্তু আমার সাউন্ডক্লাউড অ্যাকাউন্টে কোন অনুমতি ব্যতিরেকেই আপলোড করেছ
এ গান তাদের জন্য
যারা করেছে ধন্য
আমাকে তোমাকে আপনাকে জাতিকে
ওরা চায় ওরা বিচার চায়
যারা মানুষ নয় পশুও নয়
যারা তারও অধম বর্বর
যারা ঘাতক যারা দালাল ভয়ংকর.
ওরা জেগে আছে রাতভর
আনতে নুতন একাত্তর
ওরা নুতন মুক্তিসেনা দুহাজার তেরোর
ওদের সাথে আজ মিলে গেছে মিশে গেছে
তোমার আমার সকলের অন্তর.
ওরা দিয়েছে নুতন বর্ণমালা
ক-তে আজ কাদের মোল্লা
ফ- আজ ফাঁসি চাই ফাঁসি চাই
রাজাকারদের ধংশ চাই
রামুতে সাম্প্রদায়িক হামলার প্রতিবাদে সচলায়তনের ব্যানার করতে গিয়ে স্মৃতি, বই, ইন্টারনেট ঘেঁটেও কুল পাচ্ছিলামনা কি লেখা যায়! স্লোগান, কবিতা, গান খুঁজে খুঁজে হয়রান - এদিকে সময় নেই - হুট করে লেখা হয়ে গেল 'ধর্মান্ধতা নিপাত যাক' - সেই তিন শব্দ লিখতে গিয়ে চোখে পড়ল, মনে পড়ল অনেক কিছু, আর ভাবনায় এল জামাত-শিবির-রাজাকার-স্বৈরাচার-মৌলবাদ- সাম্প্রদায়িকতা বিরোধী স্লোগান ও কবিতাগুলো সঙ্কলিত করতে পারলে কেমন হয়?!
ব্লগ হচ্ছে শ্বাস নেয়ার মত। অক্ষর-শব্দের ধ্যানের মত! দূষণহীন জঙ্গলে গিয়ে গেরিলা মায়ের পিঠে ঠেস দিয়ে জিরিয়ে নেয়ার মত!
মণিকা'দিকে বলেছিলাম তাঁকে একটা চিঠি লিখব। (হতে পারে বলেছিলাম, প্রেমপত্র লিখব। কিন্তু সে কী আর জনসমক্ষে স্বীকার করা উচিত হবে!)
অনেক অনেক দিন আগে ফেলে আসা কৈশোরের সবচে' মধুর স্মৃতি হলো- আকাশ কালো। প্রচন্ড শব্দে বাজ পড়ছে। বিশ্বচরাচর ঝাপসা শাদা হয়ে বৃষ্টি হচ্ছে বাইরে, আর আমি আয়রন মেইডেন এর গান শুনছি। এই স্মৃতির সাথে যোগ করা যেতে পারে আমার তৎকালীন ফেভারিট হলদে কাঁথা মুড়ি দিয়ে ঘর অন্ধকার করে শুয়ে থাকা, আর খিচুড়ি প্লাস আচার প্লাস ডিমভাজা খাওয়া। উইথ আ লার্জ ড্যাব অফ টমাটো সস