[justify]আমার প্রবাস জীবন মোটামুটি আনন্দময়। আর এই আনন্দময় জীবনের বেশীরভাগই আমার স্ত্রীর অবদান। সে একেবারে খাঁটি বাঙালী বধু, গৃহকর্মে অতি নিপুণা। বিদেশে এসে বেশীরভাগ অবলা বাঙালী নারীরাই বেশ সবলা হয়ে উঠে। আমার স্ত্রীটি এখনও সেরকমটি হয়ে উঠতে পারেনি। ঘরের বাইরে একা বের হওয়া তার সাধ্যের বাইরে। রাস্তা পার হতে গেলে আমার হাত চেপে ধরে পার হয়। আমাদের বাসার পাশের গ্রোসারি শপ। সেখানেও সে একা যাওয়ার সাহস করে উ
হাজার হ্রদের দেশ ফিনল্যান্ডে বসে লিখছি, তীব্র শীত পড়েছে বরাবরের মত, পেজা পেজা তুলোর মত তুষার পড়ার দিন আপাতত শেষ, এখন হাড় জমানো ঠান্ডার রাজত্ব। হিমাঙ্কের ৩০ ডিগ্রী নিচে, এত ঠান্ডায় তুষারপাতও বন্ধ হয়ে যায়। পুরনো দিনের স্মৃতি রোমন্থন করছি আলগোছে, সাংবাদিক বন্ধু সীমান্ত দীপু আবার তাগাদা দিয়ে রেখেছে বাংলাদেশে কোন উল্লেখযোগ্য জায়গায় ভ্রমণের উপর লেখা দিতে হবে।
যেই হাঁসগুলো মরেনি সেই হাঁসগুলোর একটার কথাও মনে নেই
মনে আছে শুধু পাঁচটা হাঁস ছিল আর একটা মরে গেলো আর সারাদিন কান্না করল কিশোরী মালিক
যদি সেই হাঁস বেঁচে থেকে হাঁসেদের সাধারণ পরিণতি মেনে বিক্রি অথবা মাংস হয়ে যেত
তবে কি তার কথা ...