[justify]বাংলদেশে সড়ক দূর্ঘটনা আশঙ্কাজনকভাবে বেড়ে চলেছে। ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যার সাথে পাল্লা দিয়ে যে হারে যানবাহন বেড়ে চলেছে, তার সাথে সঙ্গতি রেখে মহাসড়ক ব্যবস্থাপনায় সক্ষমতার যথাযথ উন্নয়ণ ঘটেছে কি না তা সম্ভবত কখোনোই খতিয়ে দেখা হয়নি। আমাদের বর্তমান মাননীয় যোগাযোগমন্ত্রীমহোদয় সৈয়দ আবুল হোসেন যে কোনও ইস্যুতেই হাসিমূখে ক্যামেরার সামনে বানীর ফল্গুধারা ছুটিয়ে চলেন। কিন্তু তিনি একবারও ভাবেন না যে তার এই হাসির পিছনে কতো শতো পরিবারের কান্নার রোল বাতাসে ভাসছে। মন্ত্রীমহোদয় তবুও হেসেই চলেন।
[justify]“আপনে যাইবেন কোই?” চিকন রিডিং গ্লাসটা নাকের ডগায় এসে আটকে আছে। তাই লোকটা যখন ভ্রুকুঞ্চিত করে রাজ্যের যতো বিরক্তিমাখা অভিব্যাক্তিতে সরাসরি তাকালো, তার দৃষ্টি চশমার ফ্রেমের উপর দিয়েই নিবদ্ধ হলো সামনে দাঁড়ানো লোকটার দিকে। সামনের লোকটাও কিঞ্চিৎ বিব্রত। কেউ যদি ‘ক্যাশ ভোদাই’ সাজে, তাতে বিব্রত হওয়ার পাশাপাশি মেজাজটাও খাপ্পা হয়ে থাকে। বিব্রত এবং মেজাজ খাপ্পা হওয়ার কারন হচ্ছে যে সে ভিতরে বসা লোকট
মূল কাহিনীর শুরু ১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর থেকে-
[justify]লেখাটা পড়ার শুরুতে যদি নিচের প্যারার লিংকদুটোতে একঝলক চোখ বুলিয়ে নেন তবে সুবিধা হবে।
[justify]আসলে সব দোষ আয়নামতির। তিনি কি মনে করে জাগে সকাল, হাঁকেনা হরকরা, আসেনা চিঠি! লিখলেন আর পুরোনো অনেক কথাগুলো মনে করিয়ে দিলেন। অনেক খেঁটেখুটে তিনি লিখেছেন, পড়লেই বোঝা যায়। খাটুনি কি আমরাও কম খেটেছি সেই স্কুলজীবন থেকে!
[justify]খুলনা জেলার বটিয়াঘাটা থানার ধাদুয়া গ্রামের এক কৃষক পরিবার। অর্থবিত্তের মাপকাঠিতে ওদের বড়োজোর নিম্নবিত্ত বলা যেতে পারে, তার থেকে বেশি কিছু না। বাপটা বুড়ো তবে একেবারে পোড়ো না। টুকিটাকি কাজকাম করার শক্তি-সামর্থ আছে, আর তা করেও বুড়ো। তার ছেলেটা জোয়ান, মোষের মতো খাটতে পারে। তার’ও আবার ছোট্ট একটা এক বছরের ছেলে আছে।
[justify](মুখবন্ধঃ এই লেখাটা নিছক একটা ভূমিকাসম্বলিত কৌতুক। সুক্ষ্ম, মার্জিত এবং পরিশীলিত রুচিবোধসম্পন্ন পাঠক এটা নিজ দায়িত্বে পড়বেন। পাঠশেষে নাসিকাকুঞ্চন শিরোধার্য)।