পিঠের রুকস্যাক ব্যাগের ওজন বেশী না, তবু খাড়া রাস্তা বেয়ে উপরে উঠে আমার হাঁপ ধরে গেল। পাহাড়ের খাঁজে তৈরি হওয়া এই শহরের রাস্তাগুলো সবই এমন উঁচুনিচু, আর ভীষণ কনফিউজিং। এখানে আমি আগেও এসেছি একবার, তবু এবার এসে কিছুই যেন চিনতে পারছি না। অবশ্য সেবার এসে পৌঁছেছিলাম সন্ধ্যার ঠিক আগে আগে। আবার বেরও হয়ে গেছিলাম সূর্য ওঠার বেশ আগেই খানিকটা দূরের অন্য পাহাড়ে সূর্যোদয় দেখতে। সেবার সূর্যোদয় বা শহর কোনটাই দেখা হ
১৯২৯ সালের এপ্রিল মাসের এক সন্ধ্যা। প্যারিসের আরসুলিন স্টুডিওর চারশো আসনের প্রেক্ষাগৃহ সেদিন কানায় কানায় পূর্ণ! আলো নিভে যেতে দর্শকরা এমন এক অনুভূতির মুখোমুখি হলেন যা এযাবৎ ছিল অনাস্বাদিত।
"একদা...
একটা ব্যালকনি। রাত। একটা লোক ব্যালকনির ধারে দাঁড়িয়ে ক্ষু্রে শান দিচ্ছে।
লোকটা জানলা দিয়ে আকাশের দিকে তাকাল।
এটা একটা ঘুমে পাওয়া গল্প; স্বপ্নে পাওয়া বলবনা কারণ সেরাতে ঘুম আর স্বপ্নের মাঝে আমি একটা রেলপথ বিছানো রাস্তা দেখেছিলাম, চারিদিকে পাথর ঘেরা। এই রেলপথে যে ট্রেনটা চলে সেটা দেখতে অনেকটা শাহবাগের শিশু পার্কের দু’পাশ খোলা ট্রেনের মত যাতে লম্বা প্লাস্টিকের বেঞ্চ বসানো থাকে। আমি দেখলাম যে স্বপ্নের ট্রেনের জন্য আমি অপেক্ষা করছি প্ল্যাটফর্মে। ট্রেন ছাড়ার সময় পার হয়ে গেছে বেশ অনেক্ষণ কিন্তু ট্রেনের দেখা নেই
গতকাল রাতে উত্তেজনায় ছটফট করছিলাম। উত্তেজনার বিষয় 'বিজয় দিবস।' মহান বিজয় দিবস এসে গিয়েছে অথচ এখনও আমার ফেইসবুকের প্রোফাইল পিক্ অথবা কভার পিক্ এ জাতীয় পতাকা লাগানো হয়নি। আহা!
সচলায়তন পরা শুরু ,যখন থেকে একাকিত্বের সঙ্গী হয় আমার লেপটপ খানি . অনেক বার ভেবেছি নিবন্ধন করব , কিন্তু এত এত কঠিন নিয়মাবলী দেখে বারবার পিছ পা হই.কিন্তু পাগল মন কে আর ঠেকাতে পারলাম না . হাতে খড়ি নিলাম ( আশা করি নাকে খড়ি দিতে হবেনা ).
ব্যাটে বলে স্বপ্ন সাজাই
আমরা ক'জন -
স্বপ্ন দেখ অযুত কোটি
লক্ষ ডজন !
গেলারীতে আলোর মিছিল
জয় ছিনিয়ে,
যাবতীয় দুঃখ ভুলে-
এমন করে হাসতে পারো আর কি নিয়ে ?
রাত পোহালে নতুন দিনে
নতুন করে -
বাংলাদেশের লাল সবুজে
এই পতাকার গর্ব বুকে রাখবো ধরে |
-- ঈষিকা
[justify]একজন মানুষের গড় আয়ুর অর্ধেক এর বেশি পার হয়ে এসে আজ যদি হিসেব মিলাতে বসি, তাহলে দেখি পুরোটা সময় জুড়েই কে এক শুভঙ্কর শুধু ফাঁকিই দিয়ে গেছে। অনেকগুলো এলোমেলো পৃষ্ঠার তৈরী জীবন খাতাটাতে খুঁজে পাইনা গোছানো একটা বাক্যও যা আমাকে একটুকু সান্ত্বনা দিতে পারে এই বলে যে – ‘না, তুমিও পেরেছিলে’।
স্বপ্ন ছিল উথাল-পাথাল
আকাশ চেরা
স্বপ্ন ছিল মনের ঘরে-
হয়নি ফেরা |
এখন দেখি ডুকরে কাঁদে
সে স্বপ্নেরা,
তারা এখন উল্টো পথের
শেকল ঘেরা |
পড়ন্ত এই ধুসর দিনে-
স্বপ্ন এখন বিবর্ণ এক পলেস্তেরা !
- ঈষিকা
গুহার ভেতর দিয়ে পথ। ঘুটঘুটে অন্ধকার। ওপাশে এক চিলতে মিটমিটে আলো। যতো আগাই, আলো যেন ততোই পিছায়। ধাক্কা খেয়ে কয়েকবার পড়েও গেছি। রক্ত-টক্ত কিছু দেখতে পাইনি। অনেকক্ষণ হাঁটতে হাঁটতে গুহা শেষ। এবার আলোর ঝলকানি!
এপাশে পরিষ্কার চকচকে দিন। চারিদিকে গাছ আর গাছ। ফলের ভারে যেন ভেঙে পড়ছে। পাকা পাকা ফল দেখে খুব লোভ হল। ইচ্ছে হল ছিঁড়ে ছিঁড়ে খাই। কে যেন ভেতর থেকে বলল, খবরদার! নিজের লোভ সংবরণ কর।
সেই মেয়েটার চোখের তারার ঝলকে,
মন ছেলেটার কি উচাটন পলকে,
পথ হারালো তার গুচ্ছ অলকে।
স্বর্গ বুঝি আসলো নেমে ভূলোকে!
কি মনোরম রাঙালো দিনগুলোকে,
রাখলো তারে অসাধারণ পুলকে।