আমার আল্লা নবীজির নাম...
সকলেঃ আমার আল্লা নবীজির নাম...
এভাবে আর চলেনা... এই জীবনের কোন মানে হয়? আকাশে বাতাসে চাপা অসন্তোষ। গড়িয়ে গড়িয়ে চলার চেয়ে গাছ হওয়াই যে ভাল ছিল। চাপা অসন্তোষ প্রাণী-গণরোষে পরিণত- চাপা থাকল না আর। প্রকৃতির কানে গিয়ে পৌঁছাল। গড়গড়া রেখে নড়েচড়ে বসলেন প্রকৃতি। তাঁর তলবে প্রতিনিধি আসল প্রাণীজগতের। প্রকৃতি সমস্যাটা চোখ বন্ধ করে শুনলেন, অনুধাবন করলেন এবং কথা দিলেন- অবশ্যই একটা গতি করে দিবেন তিনি।
পেঁচার ডাক শুনতে যাবার ব্যাপারটি নিঃসন্দেহে অভিনব, ভিন্ন, শিহরণ জাগানিয়া। আসলে প্রকৃতির নির্জনতাকে ছোঁয়ার, নিবিড় ঘন অরণ্যের মাঝে আধো আলো আধো আঁধারে আমাদের এই সুন্দর গ্রহটাকে, এর জীবজগতকে একটু ভিন্ন ভাবে উপলব্ধি করার প্রয়াস মাত্র।
আরিফিন সন্ধি
মাস খানেক আগে হিমু ভাই কে একরকম কথা দিয়েছিলাম ফাইটোরিমিডিয়েশন নিয়ে কিছু একটা লিখবো। সচলে কয়েক জন নিশ্চয়ই ছাই নিয়ে বসে আছে, আমার সেই কথা অনুযায়ী প্রথম কিস্তি আজকে লিখছি, মেনে নিচ্ছি, লেখার আকার ছোট, তবে বড় হবে আগামিতে,
নিয়মেরই খেলারে ভাই! নিয়মেরই খেলা!
নিয়মগুলো বুঝতে বুঝতে যায় গড়িয়ে বেলা।
বেল গড়িয়ে নামলো আঁধার, আকাশ ভরা তারা।
এরই মাঝে আমার পানে পবন দিল সাড়া।
তারার কথা ভাবতে ভাবতে ঘুমটা চলে আসে,
চোখটা মেলে বিস্মিত হইঃ সুয্যি মামা হাসে!
নদীর পাড়ে শুয়ে আছি সবুজ ঘাসে মাঝ,
পাখিগুলো গান গেয়ে যায়, এটাই ওদের কাজ।
উপর দিকে চেয়ে দেখি আকাশটা তো নীল,
বৃষ্টি শেষে করছে খেলা রঙধনু বর্ণিল।
মেঘের কথা ভাবতে ভা ...
যে বিষয়টা্তে চমৎকৃত হয়ে ছবিগুলো তুলেছিলাম সেটা ছিল প্রকৃতির রূপ বদলের খেলা। পরে এই রূপবদলের খেলাড়ি মেহগনি গাছটা বোধয় আমার গুরুই হয়ে গেল। প্রথম ছবিটা তোলার সময় ছিল ঝরা পাতার বসন্ত। ছবির বাম দিকে কাছাকাছি দেখতে পাওয়া মেহগনি গাছটার সমস্ত পাতা ঝরে গিয়ে একেবারে মরার মত হয়েগিয়েছিল। দৃশ্যটা আমার ঠিক বারান্দা থেকে দেখতে পাওয়া। তিন তলা বরাবর গাছটাকে খুব কাছ থেকে প্রতিদিন একটু একটু ক...
কয়েকদিন ধরেই ভাবছিলাম দূরে কোথাও ঘুরে আসি। সেপ্টেম্বর সেশন শুরু হয়ে গেল, অথচ কোথাও যাওয়া হলোনা। আবিয়াস-এর কাছ থেকে লন্ডনে ঘুরে যাওয়ার প্রস্তাব পাওয়ার সাথে সাথে লুফে নিলাম। এক ঢিলে দুই পাখি মারা হবে, ওয়েস্টার্ন দেখা হবে আর রুবিলালের খোঁজও নেয়া হবে।
অক্টোবরের প্রথম সপ্তাহে ফল (Fall)-এর আমেজ ততটা পাওয়া যায়না। আমেজ না থাকলে কি হবে তাপমাত্রা এখনই ৫-৬ ডিগ্রি সে...
জুন ১৪, ২০০৯। রবিবার। ভোর ৫টা।
গতকালই ঠিক করেছিলাম খুব সকালে উঠে ক্যাম্পাস ঘুরে দেখবো। ভাগ্য ভালো হলে বাচ্চা সহ হরিণের দেখাও মিলতে পারে। ঘুম ভাঙলেও উঠতে ইচ্ছে করছিল না। বাইরে তখনো অন্ধকার কাটেনি। জানালা দিয়ে রয় আইভর হলের সামনে তাকাই-- কেমন একটা ছমছমে ভাব। তারপর আবার একটুখানি ঘুমিয়ে পড়ি। পৌনে ছয়টার দিকে উঠে ফজরের নামাজ পরে তাড়াতাড়ি ক্যামেরা...
কানাডিয়ান ফেডারেশন অফ স্টুডেন্টস (CFS) আয়োজিত দুই দিনের এক সিম্পোজিয়ামে গিয়েছিলাম ইউনিভার্সিটি অফ টরন্টো'র মিসিসাগা ক্যাম্পাসে। সিম্পোজিয়ামে গিয়ে দেখে এলাম একটি ছাত্র সংগঠন কিভাবে আগামীর লিডার তৈরী করে। যাহোক, সেটা নিয়ে পরে পোস্ট দেয়ার আশা রাখি। তবে সিম্পোজিয়ামের সেশনের পাশাপাশি চলেছে আমার প্রকৃতি পর্যবেক্ষণ। সেখানকার অভিজ্ঞতা নিয়ে দুই পর্বের ছবিভিত্তিক ব্...